01/07/2025
একদিন মিম দুপুরে গোসল করে বের হয়ে এল নিজের ঘর থেকে। গায়ে হালকা একটা পাতলা টি-শার্ট, নিচে শর্টস। ঘরে ছিল শুধু বাবা। মা গ্রামের বাড়ি গেছে ছোট ভাইকে নিয়ে।
টিভির রিমোট নিতে গিয়ে বাবার সামনে দিয়ে হেঁটে গেল স্বাভাবিক ভঙ্গিতেই।
বাবা কৌতূহলী চোখে তাকিয়ে ছিলেন না ঠিক, কিন্তু কিছু একটাতে যেন তার নজর আ 'ট 'কে গেল। আর এক অজানা অ 'স্ব 'স্তি যেন বুক চেপে ধরল।
মিমের বয়স এখন বাইশ। শরীরী সৌন্দর্য পরিণত, মুগ্ধ করার মতো। কিন্তু সেই মুগ্ধতা যদি বাবাও অনুভব করে, সেটাতো নরমাল না, বরং ভ /য়া /ন /ক!
বাবা, ইঞ্জিনিয়ার মনিরুল সাহেব, বারবার চোখ ফিরিয়ে নিচ্ছিলেন, কিন্তু ভেতরে এক ধরণের অ 'প 'রা 'ধ 'বো 'ধ আর কাজ করছিল। তিনি নিজেকে বারবার বোঝাচ্ছিলেন, না না... আমি তার বাবা। আমার ভাবনায় স 'ম 'স্যা, মিম তো কিছু ভু 'ল করেনি।
কিন্তু পরের কয়েকদিনেও একই দৃশ্য চলতে থাকল। মিম ঘরে থাকলে আর ওড়নার ধার ধারছিল না। এমনকি ভেজা চুলে, টাইট ড্রেসে, বাবার সামনেও হাঁটাচলা করত অনায়াসে।
একদিন মিম বাবার কাঁধে হাত দিয়ে বলল, বাবা, তোমার চোখের নিচে কা 'লি পড়েছে। ঠিকমতো ঘুমাও না কেন?
মনিরুল সাহেব চ 'ম 'কে উঠলেন। মেয়ের গায়ের উষ্ণতা, গলার স্বর, যেন অনর্থক ই 'ঙ্গি 'ত তৈরি করছিল ভেতরে।
সে রাতে তিনি মিমকে ডেকে বললেন, বাবা, আমি তোমার কিছু ব্যাপারে বলি? কিছু মনে করো না?
মিম বলল, না বাবা... বলো।
তুমি যেভাবে ঘরে চলাফেরা করো, সেটা বাইরে হলে কেউ কিছু না কিছু বলত। কিন্তু ঘরে... আমি তোমার বাবা হয়েও... মানে, আমি যেন কেমন অ 'স্ব 'স্তি বোধ করি। বুঝলে?
মিম একটু থমকে গেল। তারপর আস্তে বলল, তুমি কি নিজেকে বি 'শ্বা 'স করতে পারো না, বাবা?
এই প্রশ্নে পুরো ঘরটা ভা 'রী হয়ে গেল।
মনিরুল সাহেব বললেন, বি 'শ্বা 'স করি। কিন্তু চোখ তো সবসময় মনকে মানে না। আমি যদি তোমার বাবা হয়েও অ 'স্ব 'স্তি পাই, তাহলে বাইরের পুরুষের চোখ কেমন হবে, ভেবে দেখো।
মিম সেই রাতে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে অনেকক্ষণ নিজেকে দেখেছিল। নিজের শরীরের খো 'লা 'মে 'লা ভঙ্গিটাকে এই প্রথম অচেনা লাগছিল। নিজেকে দো /ষী মনে হয়নি তার, কিন্তু কিছুটা অ 'সচেতন মনে হয়েছিল ঠিকই।
সকালে উঠে বাবার সামনে এসে দাঁড়াল, হালকা একটা লু 'জ কামিজে, ওড়না টেনে বু /ক ঢে 'কে।
বাবা তাকালেন, আর চোখ নামিয়ে বললেন, এইটাই স্বস্তি, মিম। এইটাই নি 'রা 'প 'ত্তা।