13/08/2025
সবসময় মন মস্তিষ্ক একটা সুখময় তৃপ্তি দায়ক মৃত্যু খুঁজতো, যেটা খুজতে গিয়ে তোমাকে ভালোবেসে ছিলাম। এখন অনেকে বলে মরার জন্য কী আর কোন উপায় ছিল না? আমি তীক্ষ্ণ চোখে হেসে বলি অসুখ কারোর প্রিয় হয়? হয়! যারে অসুখে সুখ দেয় তার মরণ ব্যাধিও আপন হয়। আমার তো অসম্ভব আর অসুখ দুইটার প্রতিই অসম্ভব টান।তাই-তো তুমি অসম্ভবকে তীব্র অসুখে খুব কাছে মনে হয়, আর তুমি পাশে থাকলেই সুখে থাকি। এজন্য বোধহয় শরৎচন্দ্র বলেছিলেন, মরণে ক্ষতি নেই কিন্তু সেই সময় যেনো একটি কোমল কর স্পর্শ কপালে আসিয়া পৌঁছে, যেনো একটি দয়াদ্র স্নেহময় মুখ দেখিতে দেখিতে জীবনের ইতি হয়।
যে কথা অভিলাষ করিয়া, প্রতিবার চোখ মুছে আবার নতুন করে ভালোবাসি। শূন্যের দিকে চেয়ে আমি শূন্যতা পূরণ করি।
শুনেছি দুঃখ গোপন রাখার বিষয়, প্রকাশ করলে চক্রবৃদ্ধি হারে বৃদ্ধি পায়। কিন্তু কী করবো অধিকারহীনতা আর অসহায়ত্ব বড্ড বেদনা দায়ক। তুমি কোথাও নেই কিছুতে নেই তবুও তুমি আছো, তোমার না থাকা সকল জায়গা জুড়ে। তুমি আছো, জ্বরের মতো দেখা যায় না তবে দুর্বল করে দেয়। দুর্বলতা থেকে যায়।
এগুলো তোমার কাছে কেবলই, নির্জনতায় একাকীত্ব উপভোগ করা আর জনসমাগমে সঙ্গ খোঁজার মতো মিথ্যা দু-চার লাইন অর্থহীন আবেগ মাত্র, যাতে থমকে গেছে আমার গোটা জীবন!
~নৈঃশব্দ্য কবিয়াল