Live in Canada

Live in Canada আমি কাজী হালিমা আফরীন। আমার কানাডিয়ান জীবনের অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য বিষয় আপনাদের জন্য শেয়ার করি।

সুদানে চরম নিষ্ঠুরতা। আন্তর্জাতিক মিডিয়া চুপ!পৃথিবীর এক একটা গণ হত্য া র বিবরণ লিখতে গেলে মনে হয় নিজেই নিজেরই মৃ*ত আত্মা...
07/11/2025

সুদানে চরম নিষ্ঠুরতা। আন্তর্জাতিক মিডিয়া চুপ!

পৃথিবীর এক একটা গণ হত্য া র বিবরণ লিখতে গেলে মনে হয় নিজেই নিজেরই মৃ*ত আত্মা দিয়ে অনুভূতিগুলো লিখছি।

পৃথিবীতে যেন দেশে দেশে গণ হ ত্য ার মহোৎসব চলছে। তার কোনটা আমরা একটু-অর্ধেক জানি, আবার কোনটা একটা বিশাল সময় ধরে আমাদের জানার বাইরে থেকে যায় বা আমাদের চোখের সামনেই ঘটে আমরা থাকি নিশ্চুপ। যখন জানি তখন অনেক কিছুই শেষ হয়ে যায়।

তার একটার নাম হলো সুদান। আপনারা জানেন যে সুদানে ক্ষমতা ভোগ দখলের লড়াই আজকের না। একের পর এক ক্ষমতা লোভিরা আসে আর অন্য পক্ষে তৈরি থাকে গণ হত্য ার কারিগররা।

সুদানের দারফুর অঞ্চলের ( দারফুর হচ্ছে সুদানের একটি অঞ্চল। কয়েকশ বছর ধরে এখানে সুলতানাতের শাসন বিদ্যমান। অঞ্চলটি তিনটি স্বায়ত্বশাসিত প্রদেশ নিয়ে গঠিত। এই তিনটি প্রদেশ হচ্ছে: পশ্চিম দারফুর, দক্ষিণ দারফুর, এবং উত্তর দারফুর; এবং এগুলো ট্রাঞ্জিশনাল দারফুর রিজিওনাল অথরিটি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। - উইকিপিডিয়া ) আল ফাশের শহর মিলিশিয়া বাহিনী র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) বহুদিন ধরে আধিপত্য বিরাজ করে চারিদিক ঘেরাও করে রেখেছিল।

তারপর এই রাক্ষুসের দল করেছে কী অঞ্চলটিতে ঢুকে পড়ে রিসেন্টলি। ঢুকে তো বসে থাকে নি। শুরু করেছে সুদানের নিরীহ মানুষ হত্ ্যা যজ্ঞ যা গণ হ ত্যা য় পর্যাবেশিত হয়। যাকে বলা যায় এক নরকীয় লোমহর্ষক নিষ্ঠুরতা।

জানা গেছে সেখানে একটা হাসপাতালে এই নরপিসাচরা ঢুকে পড়ে পাঁচশো মানুষ হ*ত্যা করে ফেলেছে। যাকে পেয়েছে তাকেই মেরেছে।

এত নিষ্ঠুর বর্বরতা, এত জাহেলি নির্যাতন, গণ হ ত্য া আমরা গা*জাতেও দেখেছি। এটা যেন তারই এক রূপরেখা আরো ভয়ংকরভাবে ঘটেছে।

তাহলে কেন এই অমানুষিক বর্বরতা? পৃথিবীর ভয়ংকরতম গণ হত্য া কেন?

এর মূলে তো রয়েছে যুগ যুগের অনৈতিক লড়াইয়ের ইতিহাস।
তবে বর্তমানে এই যুদ্ধে সুদানের সশস্ত্র বাহিনী এসএএফ এবং মিলিশিয়া বাহিনী আরএসএফ দেশেটির নিয়ন্ত্রণের ধরে রাখতে অবিরাম লড়ে যাচ্ছে।

আর এসবের মূলে রয়েছে সুদানের বিপুল প্রাকৃতিক সম্পদ ও সোনার খনি।

গা*জায় যেমন হি স রা ইলে র দখলদার শয়তান মোড়লের আস্ফালনে সবকিছু শেষ করে দিয়েছে বেশিরভাগ বেইমান মুসলিম বিশ্ব মুখে কুলুপ এঁটে ছিল ঠিক তেমনই হয়েছে সুদানেও।

যদিও সুদানে চলছে নিজেদের মধ্যকার লড়াই।

আন্তর্জাতিকভাবে অভিযোগ উঠেছে এই গণ হ ত্য া র সব মাল-মশলা আরব আমিরাত জোগান দিচ্ছে। কারণ কী তা তো জানা গেছে। স্বর্ণ হরণ।

সুদানের মিলিশিয়া বাহিনী আরএসএফ যে জঘন্যতম গণ হত্য া করে সুদানের সাধারণ মানুষকে শেষ করে ফেলতেছে তার সব অস্ত্র ও অর্থের জোগান আরব আমিরাতের দুবাইয়ের শেখ দিতেছে বলে আন্তর্জাতিকভাবে অভিযোগ উঠেছে।

আর এই আরএসএফ দুবাইয়ের আমিরকে তুলে দিচ্ছে ভুরি ভুরি সোনা। কথা উঠেছে ইউএই হলো গিয়ে আরএসএফ-এর ঘনিষ্ঠ মিত্র বা ইউএইর ভাড়া করা গুণ্ডা হলো আরএসএফ।

আর এই আরএসএফ সুদানে তাদের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলো থেকে সোনা তুলে ইউএইকে পাঠিয়ে দিচ্ছে। আর ইউএই ওদের টাকা ও অস্ত্র দিচ্ছে। এই তথ্য এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত।

সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:

২০১৯ সালে এক বিপ্লবের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশির ক্ষমতাচ্যুত হন।
এরপর সুদানের সশস্ত্র বাহিনী এসএএফ এবং মিলিশিয়া বাহিনী আরএসএফ মিলে একটা জোট গঠন করেছিল।

পরে এই দুই দল একে অন্যের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে।

আরএসএফ হলো ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশিরের গড়ে তোলা বাহিনী।

২০২৩ সাল থেকে ব্যাপক যুদ্ধ হয়ে যায়।

এরপর থেকে অসংখ্য মানুষ ভিটে ছাড়া হয়েছে। হ ত্য া করা হয়েছে।

তবে কিছুদিন ধরে যে গণ হ ত্য া চলছে তা নৃশংসতার এক জ্বলন্ত বাস্তবতা। যা দেখার যেন কেউ নেই। গণ হ ত্য া করে র*ক্ত এমনভাবে বিছিয়ে ছিল যা মহাকাশের ক্যামেরায় পযর্ন্ত ধরা পড়েছে।

ছোট ছোট বাচ্চাদের ধরে আরএসএফের হ ত্য াকারীরা বুকে গু*লি করে মাটিতে লূটিয়ে দিচ্ছে আর ঐ ছোট শিশুগুলো তখন আল্লাহ ডেকে সুরা পড়ে হ ত্য া কারীদের কাছে জীবন ভিক্ষা চাচ্ছিল এই ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায় যা চোখে দেখার মতো না।

শোনা গেছে তুরস্ক নাকি এই নরকীয়তা বন্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে ও আরএসএফের গতিপথ রোধের চেষ্টা করছে। এদিকে নাকি যুক্তরাষ্ট্র ইউএইর সঙ্গে একটা যুক্তি করার চেষ্টা করতেছে।

পৃথিবীটা একটা নৃশংস হ ত্য া কাণ্ডের মঞ্চ হয়ে গেছে। যে মঞ্চে যেকোনো সময়ে যে কোনো দেশে গণ হ ত্য ার ঘটনা মঞ্চায়িত হবে।
সুদানের ঘটনা আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় এতটা তুলে ধরা হয় নি। আমরা যতটুকু পারি যেন তুলি ধরি আল্লাহ যেন সুদানের নিরীহ মানুষের রক্ষা করেন।

আল্লাহ আপনাদের সুস্থ রাখুন।

কাজী হালিমা আফরীন
টরন্টো, কানাডা।

আমি জানি এই পেইজে যারা আছেন তাদের অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে আছেন। আবার কেউ কেউ অল্প দিন ধরে আছেন। আমি এটাও জানি যে, আমার রাজনৈ...
07/11/2025

আমি জানি এই পেইজে যারা আছেন তাদের অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে আছেন। আবার কেউ কেউ অল্প দিন ধরে আছেন।

আমি এটাও জানি যে, আমার রাজনৈতিক পোস্ট বা দুই একটা পোস্ট যেগুলো ব‍্যক্তি স্বার্থে আঘাত হানে তারা আমাকে নেগেটিভ কমেন্ট করেন ও রিভিউ দেন।

কিন্তু আপনারা অনেকেই যারা দীর্ঘদিন ধরে আমার পোস্ট দেখেন বা লেখা পড়েন তাঁরা অবশ্যই জানেন আমি কোনো কিছুই যথাযথ তথ‍্য ছাড়া পোস্ট করি না।

আপনাদের কাছে যদি মনে হয় কোনো কিছু আপনাদের রেফারেন্স দরকার তাহলে সেই পোস্টে জানতে চাইবেন। আমি অবশ্যই সেই রেফারেন্সের লিংক দিব যদি আমি কোনো মিডিয়া থেকে তথ‍্য নিই।

আপনারা জানেন আমি বেশিরভাগ আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা শেয়ার করি যা ঘটে বা আমি যেসব জানি।

আপনারা আমার লেখা বা যে কোনো পোস্ট সম্পর্কে আমার পেইজে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত লিখতে পারেন আমার পেইজের রিভিউ সেকশনে।

সম্প্রতি আমার একটা পোস্টে এক মহিলার ভাইয়ের নিউজ ছিল যা সকল মিডিয়ায় পাবলিশড হয়েছিল। সেই মহিলা ও তার সঙ্গীরা মিলে পেইজের রিভিউতে নেগেটিভ মন্তব্য করেছে ।

আপনারা যারা আমার পেইজে আছেন, জানেন আপনারা দয়া করে আপনাদের মন্তব্য রিভিউ সেকশনে দিতে পারেন। তাহলে পেইজের জন্য ভালো হবে।

আল্লাহ আপনাদের সুস্থ রাখুন

কাজী হালিমা আফরীন
টরন্টো, কানাডা।

যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ!যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস বদলে দিয়ে নিউইয়র্ক সিটির কুইন্সের...
07/11/2025

যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ!

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস বদলে দিয়ে নিউইয়র্ক সিটির কুইন্সের প্রথম মুসলিম বিচারপতি হিসেবে নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সোমা এস সাইদ।

বুধবারে সামাজিক মিডিয়ায় সোমার পরিবারের দেওয়া তথ‍্যানুযায়ী নির্বাচনে দুই লাখ ৬০ হাজারের বেশি ভোট পেয়ে এই স্বীকৃতি অর্জন করেন সোমা সাইদ।

বিচারপতি সোমা সাঈদ নিজের এই অর্জন সম্পর্কে বলেন, এটি আমার পরিবার, সমাজ এবং আমার দেশের বিজয়।

তথ‍্য সূত্রে জানা যায়, সোমা সাঈদ বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আফতাব উদ্দিন সাঈদ পেশায় একজন ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন এবং মা ছিলেন একজন প্রধান শিক্ষিকা।

তিনি ২০২১ সালে কুইন্স কাউন্টি থেকে নিউ ইয়র্ক সিটি সিভিল কোর্টের বিচারক হিসেবে নির্বাচিত হন। এরপর থেকে বিচার ও আইনি পরিমণ্ডলে তিনি এক বিশেষ সম্মানে ভূষিত হন।

যে কোনো দেশে বাঙালির কৃতিত্ব শুধু সেই ব‍্যক্তি বিশেষকে সম্মানিত করে না। তাঁর জন্মদেশ, প্রিয়ভূমিকে টেনে আনে তাঁর সাফল্যের হাত ধরে। পুরো দেশটা গর্বিত হয়।

তেমনি কেউ যদি অন‍্যায় বা বিদেশের মাটিতে অনৈতিক কিছু করেন সেটারও প্রভাব পড়ে দেশের ঘাড়েই। আগেই চলে আসে উমুক জাতি।

আমরা চাই সব দেশেই বাঙালিরা এমন করে যোগ্যতার মাধ্যমে বিদেশের মাটিতে সম্মানিত হন আর দেশের মুখ উজ্জ্বল করুন।

আল্লাহ আপনাদের সুস্থ রাখুন

কাজী হালিমা আফরীন
টরন্টো, কানাডা ।

তথ‍্য সোশাল মিডিয়া

06/11/2025

বিনা পয়সায় ভাগ্যের চাকা যেভাবে খুলে যায়!

তারেক রহমান বলেছেন, “ড. ইউনূস আমাদের অনেক ক্ষতি করে ফেলেছেন”ওনার আমজনতার নিবন্ধন আর সম্ভব না।
06/11/2025

তারেক রহমান বলেছেন, “ড. ইউনূস আমাদের অনেক ক্ষতি করে ফেলেছেন”

ওনার আমজনতার নিবন্ধন আর সম্ভব না।

হঠাৎ চোখে পড়ল একটা পোস্ট। আমার পোস্ট উনি নিয়ে নিজের পেইজে পোস্ট করে নিজের ছবি জুড়ে দিয়েছেন কায়দা করে। আমার নামটা রাখা...
06/11/2025

হঠাৎ চোখে পড়ল একটা পোস্ট। আমার পোস্ট উনি নিয়ে নিজের পেইজে পোস্ট করে নিজের ছবি জুড়ে দিয়েছেন কায়দা করে। আমার নামটা রাখার কোনো দরকার মনে করেন নি তিনি। আমি তো অরিজিনাল পোস্টে আমার নাম দিই বেশিরভাগ সময়। আমি যদি নাম না দিতাম তাও একটা কথা ছিল। কিন্তু নাম বাদ দিয়ে অন‍্যের লেখায় নিজের ছবি জুড়ে দিয়ে এনার নিজের মেসেজ বলে চালিয়ে দিয়ে উনি কি খুব তৃপ্তি পেয়েছেন?

ভাবছিলাম সুদান নিয়ে লিখব। এই দেখে মেজাজ খারাপ হলো সঙ্গে সময় নষ্ট হলো।

আলহামদুলিল্লাহ! ন্যায়ের জয় হয়েছে।গতকাল আমি একটা পোস্ট দিয়েছিলাম নিউ ইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে মামদানির জয়ের সম্ভাবনা উল্লেখ...
05/11/2025

আলহামদুলিল্লাহ! ন্যায়ের জয় হয়েছে।

গতকাল আমি একটা পোস্ট দিয়েছিলাম নিউ ইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে মামদানির জয়ের সম্ভাবনা উল্লেখ করে। যেহেতু অনেক আগে থেকেই তেমনটি দেখা গেছে তাঁর জনপ্রিয়তার নিরিখে। আগাম ভোটেও তিনি এগিয়ে ছিলেন।

ঐ পোস্টের পর গতকাল ভোট যখন চলছিল নিউ ইয়র্কে, তখন আমি বাংলাদেশের দুই-একটা মেইনস্ট্রিমের টিভি চ্যানেলের খবর দেখেছিলাম। তো হয়েছে কী ঐসব চ্যানেলের নিউ ইয়র্কের যিনি বাংলা প্রতিনিধি তিনি নির্বাচন চলাকালীন সময়ে একটা রিভিউ দিচ্ছিলেন।

ঐ প্রতিনিধির ভাষ্য ছিল মামদানির জয় খুব একটা নিশ্চিত না। কারণ হিসেবে বিভিন্ন মানুষের সাপোর্ট বেশিরভাগ নাকি অ্যান্ড্রু কুওমোর দিকে ছিল বলে তিনি উল্লেখ করেছিলেন।

ওনার ঐ রিভিউ দেখে আমি তো অনেক হতাশ হয়ে পড়েছিলাম আপনাদের আর কোনো আপডেট দিতে অনুপ্রাণিত হই নি।
পরে আবার ইংরেজি চ্যানেলের রিপোর্টারের রিভিউ শুনে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ!

কে এই জোহরান মামদানি?

এক বছর আগেও কিন্তু তাঁকে মানুষ এতটা চিনতেন না। বা এতটা জনপ্রিয় ছিলেন না।

যাই হোক তিনি কে ও কী তাঁর পরিচয় এখন সবাই জানেন।
তবুও একটুখানি তুলে ধরলাম যা উইকিপিডিয়ায় পাওয়া গেছে।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত উগান্ডীয় শিক্ষাবিদ মাহমুদ মামদানি এবং ভারতীয়-আমেরিকান চলচ্চিত্র নির্মাতা মীরা নায়ারের ছেলে মামদানি উগান্ডায় জন্মগ্রহণ করেন এবং কিছু সময়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকায় বসবাস করেন। তিনি সাত বছর বয়সে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসিত হন এবং নিউ ইয়র্ক সিটিতে স্থায়ী হন।

এখন কথা হলো ওনার ধর্ম নিয়ে টানাটানি।

মামদানির আব্বা মুসলমান। যতদূর জানা যায় ওনার মা একজন হিন্দু ধর্মাবলম্বী। তবে বিয়ের পর মুসলিম হয়েছেন কিনা জানা নেই।

যাই হোক, মামদানির ধর্ম ওনার আব্বার ধর্ম। তাই তো মাহমুদ মামদানির ছেলে হয়েছেন জোহরান মামদানি।

জোহরান মামদানি একজন মুসলিম একটাই আমরা মানি।
আর এই ভোটে ওনার জনপ্রিয়তার কারণ হলো, উনি অত্যন্ত অমায়িক, ন্যায়পরায়ণ, মানবিক এমন অজস্র গুণাবলীর অধিকারী।

যেহেতু তিনি ঐসকল গুণাবলী সমৃদ্ধ একজন মুসলিম, আর এই প্রথম এমন একজন মুসলিম ইউ ইয়র্ক সিটির মতো জায়গায় মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন তাই মুসলমানদের মধ্যে একটা আলাদা আনন্দের ফোয়ারা বইছে।

তবে উনি মুসলিম হলেও যদি মোড়লের মতো শয়তানের দোস্ত হইতেন আমার মনে হয় না অন্তত মুসলিমদের অনেকেই এতটা আগ্রহী হইতেন ওনাকে নিয়ে। তাই মুসলমানদের শুধু ধর্ম পরিচয় থাকলেই হবে না। থাকতে হবে মানবিক গুণাবলীও।

এখন আসেন মামদানির জয়ের আলোচনায়:

কিছু বেকুব কটাক্ষ করে বলেছে যে, একটা শহরের মেয়র পদে জয় নিয়ে এতটা চিল্লাচিল্লি করতেছেন ক্যান?

এই বেকুবের যদি মাথায় মানুষের ঘিলু থাকত তাহলে অনুধাবন করত ব্যাপারটা কী!

হতে পারে আমেরিকার নিউ ইয়র্ক স্টেটের নিউ ইয়র্ক একটা শহর। কিন্তু এই শহরের আলাদা একটা ভ্যালু আছে এই হলো এক।

আরেক হলো যেহেতু মামদানি একজন মুসলিম তাই এই শহর কেন, কোনো শহরেই মামদানির জেতা ছিল প্রায়ই অসম্ভব।

তার কারণ তো আপনারা জানেন। ঐ যে মোড়ল। তিনি তো এদিকে মুসলিমদের হ ত্য া হুকুম দাতা, অন্য দিকে তাদের সঙ্গে ওপরে ওপরে ভাব দেখিয়ে উড়োজাহাজ উপহার নিয়ে আসেন। তো তিনি চাক্ষুষ গদিতে বসা অবস্থায় কোনো মুসলিম এই দেশের নেতৃত্ব দেবেন, এমনকি শহরের মেয়র হবে এটা মোড়লের কল্পনার বাইরে ছিল।

তো ফরম দ্য ভেরি বিগিনিং মোড়ল কিন্তু মামদানি লেজ শক্ত করে ধরে রেখেছিলেন। যেন মামদানি কোনো মতেই গাছে উঠতে না পারেন। নানা রকম হুমকি দিয়ে আসছিলেন তাঁর ব্যক্তিগত চ্যানেলগুলোতে।

এই যে গতকাল ভোট চলাকালে কয়েক ধফা মোড়ল তাঁর ব্যক্তিগত সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজ লিখেছেন। প্লেনে উঠতে গিয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন any Jewish person who votes for New York mayoral candidate Zohran Mamdani is a "stupid person,"
অর্থাৎ কোনো জিউস যদি মামদানিকে ভোট দেয় তারা হলো স্টু*পি*ড।

আবার আরেক মেসেজে তিনি ডাইরেক্ট মামদানিকে ভোট না দিয়ে,মামদানির প্রতিপক্ষ ক্যান্ডিডেট অ্যান্ড্রু কুওমোকে ভোট দিতে বলেন। এর আগে তিনি কুওমোর এ্যান্ডোর্জ করেন মানে সরাসরি সাপোর্ট করেন।

আর ঐ কুওমো কে ছিলেন তাতো আপনারা জানেন। তিনি এর আগে ছিলেন নিউ ইয়র্কের গভার্নর। এবং তিনি নিজেও একজন ডেমোক্র্যাট সাপোর্টার।

২০২১ সালে যৌন হয়রানির অভিযোগে পদত্যাগ করার পর রাজনৈতিকভাবে ফিরতে চেয়েছিলেন অ্যান্ড্রু কুওমো এই মেয়র নির্বাচনে জয় লাভ করে।

কিন্তু নিউইয়র্ক সিটি মেয়র নির্বাচনের ডেমোক্র্যাট প্রাইমারিতে অ্যান্ড্রু কুমো হেরে যান জোহরান মামদানির কাছে।

ফলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াই করেছেন কুওমো।

কিন্তু মোড়ল কেন ডেমোক্র্যাট সাপোর্টার কুওমোকে সরাসরি সাপোর্ট করে তাঁকেই নির্বাচিত করার কথা বললেন?

কুওমো তো মোড়লের দলের সমর্থকও না। আবার এই কুওমো যখন গভার্নর ছিলেন তখন কিন্তু তিনি মোড়লকে আস্ত ছিলে লবণ মাখিয়ে রাখতেন। মানে কড়া ভাষায় সমালোচনা করতেন। সেই মোড়ল গায়ের লবণ পানিতে ধুয়ে এখন কুওমোর মুখে গিয়ে চুমু খাইলেন।

তার কারণ হলো, তিনি মামদানিকে দেখতে পারেন না, সহ্য করতে পারেন না। তার কারণ হলো মামদানি মুসলিম পরিচয় ধারণ করেন। মামদানি হি স রা ইল বিরোধী পলিসি ধারণ করেন।

মামদানি কিন্তু হি স রা ই লের শয়তানকে গ্রেফতারের আবেদনও জিনিয়েছেন। আর হি স রাই লির শয়তান কিন্তু কয়েক শো মিলিয়ন খরচ করেছে শুধুমাত্র নিউ ইয়র্ক শহরের মেয়র প্রার্থী মুসলিম মামদানিকে হারাতে।

আরো তাজ্জব বিষয় কি জানেন? নিউ ইয়র্কের অনেক জিউস কিন্তু মামদানিকে সাপোর্ট করেছে। তাই তো মোড়ল বলেছেন, তোরা হলি গিয়ে স্টু* পি* ড।

এদিকে, ৬৭ বছর বয়সী অ্যান্ড্রু কুওমো মেয়র হওয়ার জন্য খরচ করেছেন টেনস অফ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার শুধু এড দিয়ে মিডিয়ায় মেয়র পদে জিততে মামদানিকে হারিয়ে।

অন্য দিকে মামদানি করেছিলেন কি, রাস্তায়, সাবওয়ে বা স্টোরে গিয়ে যখন ভোট চেয়েছেন সেসব সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যেত। মামদানির পক্ষে স্বেচ্ছায় দশ হাজারের বেশি ইয়াং ছেলেমেয়ে নিউ ইয়র্কের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ভোট চেয়েছিল।

সুতরাং এই ভোটে জেতার জন্য দুই জনের দুই রকম কর্মসূচি ছিল।

যাই হোক, সকল জল্পনার অবসান। মামদানি মেয়র। অসংখ্য মানুষ, বাঙালিরাও পোস্ট দিয়েছেন যে নিউ ইয়র্কে জীবনের প্রথম এত সুন্দর প্রার্থীর জয় লাভ হলো।

মামদানিকে দেখে আমার কাছে সেরা মনে হয়েছে। এত সুন্দর অভিব্যক্তি! এত সুন্দর এপ্রোচ মানুষের কাছাকাছি আসার। কথায় কত সুন্দর যুক্তি, কথা বলার নরম সুর সব মিলিয়ে আমার কাছে তাঁকে রীতিমতো হিরো মনে হয়েছে।

আর দেখতেও তো দারুণ সুদর্শন, হ্যান্ডসাম। আর ওনার স্ত্রীকে দেখে তো আমি চোখ সরাতে পারে নি। তিনি হলেন সিরিয়ান আমেরিকান। রামা দুয়াজি। ইয়া লম্বা, স্লিম ফিগার আর চেহারায় অপূর্ব সৌন্দর্যে মনে হয়েছে অন্যান্য সাধারণ।

আমার বিশ্বাস মামদানি অনেক দূর এগিয়ে যাবেন। শুধু আফসোস তিনি আমেরিকার প্রেসিডেন্টের মতো পদ নিতে পারবেন না। কারণ, তিনি ইমিগ্রান্ট। প্রেসিডেন্ট হতে হলে এসব দেশে জন্মাতে হয়। বাই বর্ন যেটা বলে।

নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে ৬০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে জিতলেন জোহরান মামদানি।

জানা গেছে মামদানি পেয়েছেন ১০ লাখেরও বেশি (৫০ দশমিক ৪ শতাংশ) ভোট। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যান্ড্রু কুমো পেয়েছেন প্রায় ৮ লাখ ৫০ হাজার (৪১ দশমিক ৬ শতাংশ) ভোট।

মামদানির জন্য শুভকামনা।

আল্লাহ আপনাদের সুস্থ রাখুন।

কাজী হালিমা আফরীন
টরন্টো, কানাডা।

তারেক রহমান কিছু খাচ্ছেন না। স্বার্থপর ইসি নিষ্ঠুর কায়দায় বাংলাদেশের জনপ্রিয় দল “আমজনতাকে” নিবন্ধন না দেওয়ায় দলটার সম্ম...
05/11/2025

তারেক রহমান কিছু খাচ্ছেন না।

স্বার্থপর ইসি নিষ্ঠুর কায়দায় বাংলাদেশের জনপ্রিয় দল “আমজনতাকে” নিবন্ধন না দেওয়ায় দলটার সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান আমরণ না খেয়ে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের প্রধান ফটকের সামনে বসে চেয়ারম্যান সাহেব উক্ত সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি আর খাবেন না। পানি পর্যন্ত না।

তারেক রহমানকে না খাইয়ে রেখে ইসি খাবেন এটা কেমন কথা?

04/11/2025

কানাডা থেকে ভারত ও বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের পদক্ষেপ!

কানাডা-আমেরিকায় আজ কী ঘটতে যাচ্ছে!আজ নভেম্বর ৪, ২০২৫। আমেরিকা ও কানাডায় এখন দিন। যেখানে বাংলাদেশে হলো রাত আর পৃথিবীর অন্...
04/11/2025

কানাডা-আমেরিকায় আজ কী ঘটতে যাচ্ছে!

আজ নভেম্বর ৪, ২০২৫। আমেরিকা ও কানাডায় এখন দিন। যেখানে বাংলাদেশে হলো রাত আর পৃথিবীর অন্যান্য দেশে নিজস্ব সময় চলছে।

তো আজকের এই দিনটা আমেরিকা ও কানাডার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কারণ, দুইটা দেশেই একটা করে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা চলছে।

আমেরিকারটা আগে বলি:

আজকে নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনের ভোট চলছে। চূড়ান্ত ফলাফল আজই পাওয়া যাবে। যদিও আগাম ভোট শুরু হয়েছে গত সপ্তাহে। চরম উত্তেজনার বিষয় হলো মামদানি এগিয়ে আছেন অন্যান্য প্রার্থীকে পেছনে ফেলে।

আর আমাদের ভালোলাগার বিষয় হলো মামদানি যোগ্য ও প্রতিভাবান ব্যক্তিত্ব সেই সঙ্গে এই প্রথম মুসলিম নেতৃত্ব।

যাই হোক, আজকে দিনের শেষে সেই অবসান ঘটে যাবে। সেই সঙ্গে বেড়ে যাবে মোড়লের উস্কানি ও চুলকানি। দমন-পীড়নের তাণ্ডব।

এই তো গতকাল রাতে মোড়ল ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক বার্তায় বলেন, ‘যদি মামদানি নির্বাচিত হন, তবে ফেডারেল অর্থায়নে আমি ন্যূনতম আইনি বাধ্যবাধকতার বাইরে অতিরিক্ত অর্থ পাঠাব- এমনটা ভাবা একেবারেই অবাস্তব।’

মুসলিমদির হ ত্য া করে র*ক্তের লাল গালিচার ওপর দিয়ে হেঁটে যে শান্তি পায়, সেখানে একজন মুসলিম নেতৃত্বে আসবেন তাও মোড়লের নাকের ডগায় বসে এমন অবস্থায় এমন মন্তব্য খুবই স্বাভাবিক।

এবার আসেন কানাডায়:

আজ মঙ্গলবার বিকেলে কার্নির করা প্রথম বাজেট পাশ নিয়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করতেছে।

আগেই আলোচনা করেছিলাম যে কার্নি যেহেতু মাইনোরিটি গভার্নমেন্ট তিনটা আসনের অভাব রয়েছে ওনার। তাই এই বাজেট পাশ হতে বিরোধী দল থেকে তিনটা ভোট দিতে হবে। কিন্তু সবকটা বিরোধী দল একমত হচ্ছে না।

এখন কী হবে আজ বিকেলে? বাজেট কি পাশ হবে? না আবার নির্বাচন হবে? যদি বাজেট পাশ না হয়, তাহলে নির্বাচন হবে আসছে ডিসেম্বর বড় দিনের আগে।

তবে কানাডার জনগণ আর ভোট চায় না। তারা চায় জীবন ধারণের জন্য নিশ্চয়তা। চাকরি, খাবার ও বাসস্থানের এফোর্ট ইত্যাদি।

জানা যাচ্ছে যে, পুনরায় ভোট হওয়ার সম্ভাবনা নাকি জিরো পার্সেন্ট।

কনজারভেটিভের নেতা পেয়ার পলিয়েভ পিপি অনেক শর্ত দিয়েছেন। একটা হলো, ড্যাফিসিট হতে হবে $42 বিলিয়ন কানাডিয়ান ডলারের নিচে।

কিন্তু কার্নির করা এই বাজেটে হচ্ছে $78 বিলিয়ন কানাডিয়ান ডলার ড্যাফিসিট।

কেন হবে আর কীভাবে ইনভেস্টের মাধ্যমে সেসব আবার কানাডিয়ানদের উঠে দাঁড়াতে সাহায্য করবে তারও একটা হিসেব বা ব্যাখ্যা রয়েছে এই বাজেটে।

যেহেতু মোড়লের ট্যারিফ শয়তানির জন্য কানাডায় অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান লাটে উঠেছে। তো সেসব ক্ষেত্রে কানাডা নিজেই ইনভেস্টের মাধ্যমে দাঁড় করানোর চেষ্টা করতেছে।

তাছাড়া আরো অনেক কিছু আছে যা নিয়ে অনেকেই বিরোধীতা করতেছেন। আবার এনালিস্টরা বলতেছেন সেসব দেশের জন্য দরকার আছে।
তবে শোনা যাচ্ছে যে, এনডিপির এমপিরা বলেছেন তাঁরা এই সেশনে পার্লামেন্টে নাকি উপস্থিতই থাকবেন না। এটা কিন্তু একপ্রকার সাপোর্ট। যখন তাঁরা উপস্থিত থাকবেন না তখন তো বাজেট পাশই হয়ে যাবে। তাঁরা আর বিপক্ষে ভোট দেবেন না। কারণ, তাঁরা তো থাকবেনই না। আর বাজেট পাশ হতে পক্ষের ভোট যদি বিপক্ষের ভোটের চেয়ে বেশি হয় তাহলে তো হলোই। এমনটা শোনা যাচ্ছে আরকি।

যাই হোক, একটা ব্যাপার কী জানেন? কার্নি হলেন অর্থনীতিবিদ মোর দ্যান রাজনীতিবিদ। আর এই মুহূর্তে দেশে পীড়িত অর্থনৈতিক অবস্থাটা সামাল দেওয়ার চেষ্টা তিনি করতেছেন।

এদিকে, কনজারভেটিভ যতই চেষ্টা করুক তাদের নেতাকে না বদলালে দলকে জেতানো সহজ হবে না।

এই যে কার্নি জিতলেন কানাডিয়ানরা কি লিবারেল দলকে ভোট দিয়ে জিতিয়েছে? না। মোটেও না। কার্নিকে জিতিয়েছে।

তেমনই পিপির গ্রহণযোগ্যতা এখন সিগনেফিকেন্টলি কম কার্নির চেয়ে। সেটা তিনি উঠাতেই পারতেছেন না। কারণ, উনার মন্তব্য, কথা-বার্তার ধরণ, সঠিক বিষয়ে ফোকাস না করা ইত্যাদির কারণে পিপি এখনো কার্নির চেয়ে জনপ্রিয়তায় পিছিয়ে আছেন।

এদিকে, কার্নি কিন্তু দারুণ সভ্য একজন মানুষ। কী হয়েছে শোনেন। এই যে কিছুদিন আগে অন্টারিওর সরকার ফোর্ড একটা ট্যারিফ বিরোধী এড দিয়েছিলেন মোড়লের ট্যারিফের বিরুদ্ধে। তাতে মোড়ল তো খুবই ক্ষেপছেন। কার্নির সঙ্গে কথা বন্ধ। এরপর কার্নি গিয়ে মোড়লকে অ্যাপোলোজাইজ করেছেন। দেখেছেন কতটা সভ্য ও ভদ্র?

যাঁরা সভ্য ও ভদ্র হয় তাঁরা নিজেদের দোষ না হলেও অনেক সময় চুপ করে থাকেন, নিজেই অ্যাপোলোজাইজ করে।

দেখা যাক আমেরিকা-কানাডায় কী ঘটে আজ!

আল্লাহ আপনাদের সুস্থ রাখুন

কাজী হালিমা আফরীন
টরন্টো, কানাডা।

হারিকেন মেলিসা যেন জ‍্যামাইকার ওপর দিয়ে যায় নি, গিয়েছে রুমিনের বুকের ওপর দিয়ে। ভেঙে গেছে যেন বুকের পাঁজর। রুমিনের বুকের ...
04/11/2025

হারিকেন মেলিসা যেন জ‍্যামাইকার ওপর দিয়ে যায় নি, গিয়েছে রুমিনের বুকের ওপর দিয়ে। ভেঙে গেছে যেন বুকের পাঁজর। রুমিনের বুকের ওপর দিয়ে যে হারিকেন গেছে তার নাম হলো গিয়ে , হারিকেন মনোনয়ন বাতিল মেলিসা তাণ্ডব।

ওনাকে নাকি বিএনপি অন হোল্ড করে রেখেছে। তাজ্জব তো! যার এত পাউয়ার, মুখেই একটা হারিকেন, দলের জন‍্য কিনা করতেছেন, জীবন পর্যন্ত টুকরো টুকরা করে দিতেছেন তাঁর মনোনয়ন অন হোল্ডে থাকলে কেমনে হবে?

তাহলে তো হাসিনা বলবেন, কিরে কই কি হইল? না মানে রুমিন তো হাসিনার সাপোর্টোর আরকি।

রুমিনের জন‍্য দোয়া করেন যেন উনি একখান মনোনয়ন পান। যদি না পান তো স্বতন্ত্র তো আছেই। জয় বাংলা হয়ে যাবেন।

03/11/2025

দোকানের মতো পারফেক্ট রসগোল্লা বানানোর কৌশল ও টিপস ভিডিওতে দেখিয়ে দিয়েছি।

Address

Satkhira
Khulna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Live in Canada posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category