আবেগী মন

আবেগী মন জাদের গল্প ভালো লাগে তারা ফলো করতে পারেন, ধন্যবাদ

19/03/2025

আপনার এগুলো খুব দারুণ হয়েছে

Click this link rb.gy/9i1nkp
30/01/2025

Click this link rb.gy/9i1nkp

28/04/2024
26/11/2023

হিংসা পতনের মূল,

25/10/2023

আমার পেজের সব ছবিতে লাইক খুব ভালো দেও আর মাই টকিং টম 2 গেম ডাউনলোড

13/10/2023

আমি যে কাহিনী লিখবো সেটার শুরু ২০০৭ এর জানুয়ারী এর দিকে। একটা মেয়ে একটা ছেলেকে খুব ভালোবাসে। ছেলেটার নামে ছিল নিয়াজ। মেয়েটার আসল নামে দেওয়া পসিবল না তাই অন্য একটা নাম দিলাম মেয়েটার নাম দিলাম নিশি। নিশি যখন ক্লাস ৮ এ পড়ে তখন ওর স্কুলের একটা ছেলেকে অনেক ভালো লাগতো। ছেলেটা কে ও ১ম দেখে ২০০৭ র জানুয়ারীর দিকে। স্কুল এ তখন Sports চলছিল। Sports এর মাঝে সে তখন নিয়াজ কে ১ম দেখে তখন ওর খুব ভালো লাগে। এবং একদিন ও যদি স্কুলএ যাওয়া আসার মাঝে না দেখতো তার অনেক খারাপ লাগতো। কিন্তু কখনো নিয়াজ কে বলার সাহস হয় নাই। সব চেয়ে মজার বিষয় ছিল সে প্রথম নিয়াজের সত্যিকার নামের জানতো না। এবং নিশি ভাবতো নিয়াজও বুজি ক্লাস ৮ এ পড়ে কিন্তু এটা ভুল ছিলো। নিয়াজ ছিলো তখন ক্লাস ১০ এ সেটা নিশি বুজতে পারে যখন সে নিয়াজ কে দেখে সে Test এর Results নিতে দেখে। কিন্তু একটু মন খারাপ হলেও সে মেনে নেয়। সে তখন অনেক try করে ওর সাথে কথা বলতে কিন্তু পারে না। একটা সময় সে XM দিয়ে চলে গেল স্কুল থেকে। রেজাল্ট এর আগে কোন একদিন নিয়াজ কে সে দেখেছিল রোডে । কিন্তু কথা বলতে পারে নাই। নিয়াজ এর Result দিলো।

সে জিপিএ ৫ পেলো S.S.C তে। নিশি অনেক খুসি হয় Result শুনে। নিয়াজ তখন এডমিসন নেয় Collage।কিন্তু নিশি আর কথা বলতে পারে নাই। এর পর একে একে ২০০৮ চলে যায় । ২০০৯ এর জুন মাসে নিশি নিয়াজ কে দেখে নিশির বাসার পাশে । তখন নিশি অনেক সাহস নিয়ে নিয়াজ এর সাথে কথা বলতে পারে। সেই দিন ফোন নাম্বার পায় ।তারপর নিশি নিয়াজ এর সাথে ফোন এ কথা বলতো। এবং বুঝাতে চাইতো সে যে তাকে লাভ করে। এবং নিয়াজও বুজতে পারে। তখন নিয়াজ নিশি কে বলে যে তার GF আছে। তখন নিশি অনেক ভেঙ্গে যায় । এবং নিশি অনেক কান্না কাটি করে। কিন্তু নিজেকে শক্ত করে। সে ভাবে নিয়াজ হয়তো মিথ্যা বলছে। কিন্তু একদিন নিয়াজ তার GF এর সাথে কথা বলায় । তখন নিশি বিশ্বাস করে যে নিয়াজ এর GF আছে। কিন্তু সে বুঝতে পারছিল না কি করবে। পরে সে নিয়াজ কে একদিন বললো। তখন নিয়াজ বলল দেখো ঠিক আছে তুমি আমাকে লাভ করো এতো দিন কিন্তু এখন তো আমার পক্ষে কিছু করা পসিবল না। কারণ আমি অন্য আর এক জন এর সাথে রিলেশনে । নিশি বলে আমি জানি তুমি রিলেশনে। আর আমি চাই না তুমি তাকে ছেড়ে আমার কাছে আসো। তুমি কি আমাকে তোমার ভালো বন্ধু হিসাবে রাখতে পারবা??

তখন নিয়াজ বলে ঠিক আছে আমি রাখবো আচ্ছা বেষ্ট ফ্রেন্ড। এই করে করে ২০১০ চলে যায় । নিয়াজ একটা কারণে H.S.C পরীক্ষা দেয় না। তার GF সেই বার H.S.C দিয়ে দেয়। নিয়াজ ২০১১ এ H.S.C দেয়। এর মাঝে ২০১০ এ নিশি H.S.C দিয়ে দেয়। এবং নিশিও জিপিএ ৫ পায়। নিশি কে অনেক support করতো নিয়াজ পড়ালেখা তে। ২০১১ এর দিকে। শুরু হয় তাদের friendship এর মাঝে ঝামেলা। নিয়াজ এর GF নিয়াজ এর সাথে নিশির ব্যাপার নিয়ে ঝঘরা করতো। সে ভাবতো নিশি বুঝি নিয়াজ কে নিয়ে যাবে তার কাছ থেকে। কিন্তু নিশির মাঝে সে চিন্তা কখনো ছিলো না। নিশি সেটা নিয়াজ এর GF কেও বলেছে। কিন্তু সে বিশ্বাস করে না। শেষ এ ওদের মাঝে নিশির কারণে ঝগরা হতো। তাই নিশি বলে থাক নিয়াজ বাদ দাও আমাদের ফ্রেন্ডশিপ রাখারও কোন দরকার নাই। Then ওদের ফ্রেন্ডশিপ ও শেষ হয়ে যায় ২০১১ এ। নিশি পুরা পাগলের মতো হয়ে গেছিল। তখন নিশি নিয়াজ এর GF র সাথে কথা বলতো। নিয়াজ এর GF তার সাথে অনেক সময় খারাপ ব্যবহার করতো । কিন্তু নিশি বলতো আপু প্লিজ আপনি বড় বোন হিসেবে কথা তো বলতে পারেন। কিন্তু একটা সময় সেও নিশির সাথে এ কথা শেষ করে দেয়। নিশি অনেক ভেঙ্গে গেছে। নিশি আজও নিয়াজকে লাভ করে।কারণ এটা ছিলল নিশির ১ম লাভ। নিশি কিছুতেই তাকে ভুলতে পারছে না। নিশি বুজতেও পারছে না কি করবে। সে জানে কোন লাভ নাই নিয়াজকে মনে রেখে…………কিন্তু নিশি পারছে না …………………

প্রীতি এবং অসীম ।  এটি এদের জীবনের ঘটনা । প্রীতি তখন যশোর সরকারী মহিলা কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের ছাত্রী । নীলিমা তার খুব ঘ...
12/10/2023

প্রীতি এবং অসীম ।

এটি এদের জীবনের ঘটনা । প্রীতি তখন যশোর সরকারী মহিলা কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের ছাত্রী । নীলিমা তার খুব ঘনিষ্ট বান্ধবি । তারা একই সাথে হোস্টেলে থাকত ।

যেখানেই যাক না কেন দুজনকে একই সাথে পাওয়া যেত ।

একদিনের ঘটনা । সেদিন তারা যশোর শহরের মধ্যে দিয়ে কোথায় যেন যাচ্ছিল । হঠাত্‍ পেছন থেকে কে যেন ডাক দিল ‘এই নীলিমা ।’দুজনেই পেছন ফিরে তাকাল । দেখল এক সুদর্শন যুবক । আরে এতো নীলিমার দূর সম্পর্কের মাসতুতো দাদা অসীম । যাহোক ঐদিনই অসীমের সাথে পরিচয় হয় প্রীতির।

বেশ কিছুদিন কেটে গেল । প্রীতি কেন যেন মনের কোন একখানে অসীমের প্রতি টান অনুভব করল ।

ওদিকে অসীমেরও একই অবস্থা । অসীম প্রায়ই প্রীতিদের হোষ্টেলে আসতে লাগল প্রীতিকে দেখার জন্য । কিন্তু মনের কথাটি আরবলা হয় না তাকে । এদিকে প্রীতি এই টান আর সহ্য করতে পারল না । সেই প্রথম বলল ভালবাসারকথাটি । শুরু হল দুটি জীবনেরএকটি নতুন অধ্যায় ।

ওদিকে নীলিমা সবই জানতে পারল । সে তাদের সবরকম সহযোগিতা করতে লাগল । এভাবেই চলছিল এক অবুঝ প্রেম । তারা একসাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াত । অনেক আনন্দ আর সুখ ছিল সেইদিন গুলোতে ।

একসময় ওরা সিদ্ধান্ত নিল ওরা বিয়ে করবে । গোপনে করেও ফেলল । দুই ফ্যামিলির কেউ জানল না । যাহোক এসব খবর বেশি দিন চাপা থাকে না । জেনে গেল দুইফ্যামিলি ।

অসীমরা ছিল ব্রাক্ষ্মন আর প্রীতি নিচু কুষ্টের মেয়ে । অসীমের বাবা মা এই বিয়ে মেনে নিল না ।

প্রীতির বাড়ি থেকেও প্রায় একই সমস্যা হল । তবুও তারা বিচ্ছিন্ন হল না । তারা যশোরে একটি বাসা ভাড়া নিল । অসীম তার জমানো টাকা দিয়ে ছোট খাট একটা ব্যবসা ?

??ুরু করল । বেশ সুখে শান্তীতেই চলছিল তাদের দুজনের সংসার ।

কিন্তু হায় ! নিয়তির কি নির্মম পরিহাস । হঠাত্‍ করেই অসীম অসুস্থ হয়ে পড়ল । এরপর হসপিটাল, মেডিকেল চেকাপ, রিপোর্ট । রিপোর্টে জানা গেল অসীম ক্যান্সার আক্রান্ত । মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল প্রীতি । একমুহূর্তেই যেন সমস্ত জ্ঞান হারিয়ে ফেলল সে । নিজেকে কোন মতে সামলে নিল । ডাঃ জানাল ৫০লাখটাকা লাগবে । তাহলেই অসীমকে পূর্ণ সুস্থ করা যাবে ।

প্রীতি সাথে সাথে অসীমের বাবা মার কাছে গেল অসীমকে নিয়ে । অসীমের বাবা জানালেন তিনি কোন টাকা দিতে পারবে না ।

যদিও তিনি ছিলেন প্রচুর সম্পদের মালিক ।

প্রীতি আর দাড়াল না । অসীম কে নিয়ে চলে এল বাবার বাড়ি ।বাবার ছোট একটা ব্যবসা ছিল । তার যা পুঁজি ছিল সবটুকুই দিয়ে দিল অসীমের চিকিত্‍সারজন্য । টাকা ফুরিয়ে গেল কিছুদিনের মধ্যে । এদিকে অসীমেরও দিন ফুরিয়ে আসছে ।

একদিন সকাল প্রতি ঘুম থেকে উঠে অসীম কে ডাকল । কিন্তু ঐদিন অসীম আর ঘুম থেকে উঠল না। প্রীতি নির্বাক পাথর হয়ে গেল । তার মুখে কোন কথা নেই ,চোখে নেই অশ্রু । শুধু থেকে থেকে একটি কথাই বলছিল “আজ তুমি কোথায় গেলে আমাকে ছেড়ে , আমাকে কেন বলে গেলে না যে তুমি চলে যাচ্ছ ?” অসীম কে চিতার আগুনে দগ্ধ করা হল । তখনো প্রীতির চোখে অশ্রুর ফোটা গড়িয়ে পড়ে নি ।

সে আজ বড় একা । ৫ বছর পার হয়েছে । তবু এখনো ভোলেনি অসীমের কথা । বিধবার সাজে চাপা কষ্ট নিয়ে আজো ঘুরে বেড়ায় । তবে সে এখন মাঝে মাঝে কাঁদে । সেআজো অসীমের বড় বাঁধানো ছবি বুকের উপর নিয়ে ঘুমায় ।

যখন সে তার জীবনের এই কাহীনিটা বলছিল তার চোখে জলের ধারা দেখেছি আমি । জানিনা তুমি কোথায় আছ , কেমন আছ ।

আজ তোমাকে বড় বেশি মিস করি । যেখানেই থাকো , ভাল থাকো ।

Address

Khulna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আবেগী মন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আবেগী মন:

Share