সাপ্তাহিক খুলনা বার্তা পত্রিকা

  • Home
  • Bangladesh
  • Khulna
  • সাপ্তাহিক খুলনা বার্তা পত্রিকা

সাপ্তাহিক খুলনা বার্তা পত্রিকা The Weekly Khulna Barta

শুধু ইলেকটোরালই নয়, এবার পপুলার ভোটেও জয়ী ট্রাম্পআন্তর্জাতিক ডেস্কইলেকটোরাল ভোটে বড় ব্যবধানে জিতে অনানুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত...
06/11/2024

শুধু ইলেকটোরালই নয়, এবার পপুলার ভোটেও জয়ী ট্রাম্প
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ইলেকটোরাল ভোটে বড় ব্যবধানে জিতে অনানুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, এ খবর ইতোমধ্যেই পৌঁছে গেছে বিশ্বের প্রতিটি কোণায়। এবার জানা গেল, শুধু ইলেকটোরাল ভোটই নয়, পপুলার বা জনসাধারণের ভোটেও নিজের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসের চেয়ে অনেকখানি এগিয়ে তিনি। সিএনএন, ফক্স নিউজসহ যুক্তরাষ্ট্রের প্রথমসারির সংবাদমাধ্যমগুলোর তথ্য অনুযায়ী, এ ব্যবধান অর্ধ কোটিরও বেশি।

যুক্তরাষ্ট্রের ভোটের চূড়ান্ত ফলাফল নির্ধারিত হয় ইলেকটোরাল কলেজ নামের একটি বিশেষ নির্বাচক মন্ডলীর ভোটের মাধ্যমে। আবার ইলেক্টোরাল কলেজের ভোট নির্ভর করে সাধারণ ভোটারদের ভোটের ফলাফলের ওপর। এই ভোটকেই বলা হয় পপুলার ভোট।

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যে মোট ৫১৪টি ইলেকটোরাল ভোট আছে, যেখানে ২৭৭টি ভোট এরই মধ্যে চলে গেছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঝুলিতে। আর এর সঙ্গে সঙ্গে নিশ্চিত হয়ে গেছে তার হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তনও। বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিস আটকে গেছেন ২২৬ ভোটে। বাকি যে কয়টি ভোট বাকি আছে সেগুলোও ট্রাম্পের ঝুলিতেই যাচ্ছে, তা অনেকটাই নিশ্চিত।

সংবাদমাধ্যমগুলো আরও জানিয়েছে, ইলেকটোরাল ভোটের পাশাপাশি পপুলার ভোটেও কমালার চেয়ে অনেকখানি এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। তিনি পেয়েছেন ৬ কোটি ৯৬ লাখ ৯৮ হাজার ১০৬টি ভোট, আর কমালা পেয়েছেন ৬ কোটি ৪৪ লাখ ২৭ হাজার ৩৭৮টি ভোট। অর্থাৎ কমালার চেয়ে ৫২ লাখ ৭০ হাজার ৭২৮ ভোট বেশি পেয়েছেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এই প্রথম এমন ঘটল। ২০১৬ সালের যে নির্বাচনে নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনকে পরাজিত করেছিলেন তিনি, সেবার ইলেক্টোরাল কলেজের ভোটে এগিয়ে থাকলেও পপুলার ভোটে বেশ পিছিয়ে ছিলেন। হিলারির সঙ্গে তার প্রাপ্ত ভোটের ব্যবধান ছিল ৩০ লাখেরও বেশি।

03/11/2024

খুলনা বিশ্ব রোডে দুর্ঘটনা প্রবন এলাকা

এই সপ্তাহের সংবাদ পত্র13-10-2024Read PDF: https://filebin.net/c8sv0u8py256wh1y/Weekly%20Khulna%20Barta%2013-10-2024.pdf
13/10/2024

এই সপ্তাহের সংবাদ পত্র
13-10-2024
Read PDF:https://filebin.net/c8sv0u8py256wh1y/Weekly%20Khulna%20Barta%2013-10-2024.pdf

শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ পাঠানো হবে: চিফ প্রসিকিউটরবিশেষ সংবাদ ডেস্কজুলাই—আগস্টে ছাত্র—জনতার আন্দোলনে গণ...
13/10/2024

শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ পাঠানো হবে: চিফ প্রসিকিউটর
বিশেষ সংবাদ ডেস্ক
জুলাই—আগস্টে ছাত্র—জনতার আন্দোলনে গণহত্যার হুকুমদাতা ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বিদেশে পলাতকদের দেশে ফেরাতে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম।
সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীকে দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া হিসেবে ট্রাইব্যুনালে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হবে বলেও জানান তিনি।
রোববার (১৩ অক্টোবর) রাজধানীর ধানমন্ডিতে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান চিফ প্রসিকিউটর।
অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, বিচারক নিয়োগের পর এ সপ্তাহেই গণহত্যায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হবে। শেখ হাসিনাসহ বিদেশে পলাতকদের ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন ও তদন্ত সংস্থায় এখন পর্যন্ত গুম, হত্যা, গণহত্যাসহ ৬০টির বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে। অভিযুক্তদের তালিকায় শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ, ১৪ দলের নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বেশ কয়েকজন সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তাদের নাম রয়েছে।
তাজুল ইসলাম বলেন, বিচারক নিয়োগ হওয়া মাত্রই ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হবে। এরপর আমরা ট্রাইব্যুনালের কাছে প্রয়োজনীয় কিছু আদেশ চাইব। বিচার শুরুর আগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, আসামিদের বিদেশ যাওয়া বন্ধ করা, অনেক রকমের তথ্য উপাত্ত এবং এগুলো সিজ করার জন্য আদেশ লাগবে। অভিযুক্তদের দ্রুততার সঙ্গে গ্রেপ্তারের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য লাগবে। সে ব্যাপারে ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে আদেশ আসবে।
তিনি বলেন, আদেশ বাস্তবায়ন করার দায়িত্ব কিন্তু ট্রাইব্যুনালের হাতে না, এর দায়িত্ব রাষ্ট্রকে নিতে হবে।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘মূলত যাদের নির্দেশে ও যাদের কারণে এই গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছিল তাদেরকে আমরা অগ্রাধিকার তালিকায় শুরুতে নিয়ে এসেছি। আইন অনুযায়ী, তাদের গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলের সাহায্য চাওয়া হবে। কোনো অপরাধী বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে থাকলে ইন্টারপোলের সিস্টেমের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পৃক্ততা থাকায় তাদের গ্রেপ্তারে বাংলাদেশ ইন্টারপোলে রেড নোটিশ পাঠাতে পারে। আর এর কল্যাণে আমরা অনেককেই দেশে ফেরত আনতে পারব।’

দাম্পত্য জীবন সুখের হয় যেসব অভ্যাসেজীবন—যাপন ডেস্কবিয়ে হলো একটি সামাজিক বন্ধন। যার মাধ্যমে দু'জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্...
13/10/2024

দাম্পত্য জীবন সুখের হয় যেসব অভ্যাসে
জীবন—যাপন ডেস্ক
বিয়ে হলো একটি সামাজিক বন্ধন। যার মাধ্যমে দু'জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়। সুখী—সুন্দর সৌহার্দ্যপূর্ণ দাম্পত্য জীবন আমাদের সকলেরই কাম্য। বিয়ের মধ্য দিয়ে দু’টি মানুষের একসঙ্গে পথচলার শুরু। আর সেই চলার পথে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, যত্ন, বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধার প্রয়োজন। আর বিয়ে মানেই জীবনের নতুন চ্যালেঞ্জ, যা থেকে পালিয়ে বেড়ালে হবে না। বরং তার মুখোমুখি হয়ে জীবনকে সুন্দর করতে হবে। আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে, কেন কিছু দম্পতি বছরের পর বছর সুখী জীবন পার করতে পারে। যেখানে অনেক দম্পতিই ব্যর্থ হয়ে যায়? আসলে বিয়ের পরে অনেকেই সঙ্গীকে আলাদা করে গুরুত্ব দিতে ভুলে যায়। সেখান থেকেই শুরু হয় সমস্যা। চলুন সুখী দম্পতিরা কেন সুখী হয় সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রথম শর্ত পারস্পরিক ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস। সঙ্গীকে তার যোগ্য সম্মান প্রদান করা। তার প্রতি আরও বেশি দায়িত্বশীল হওয়া। ভালোবাসার প্রতিদানে প্রত্যাশা কম রাখা। ভালোবাসার মানুষের ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এবং পছন্দে অনধিকার চর্চা না করা। কিন্তু, ব্যক্তিগত স্বাধীনতাকে হস্তক্ষেপ না করার মতো উদারতা খুব কম মানুষেরই থাকে। তবে, সম্পর্ক ভালো রাখতে এমন হওয়াই উচিত।
সুখী দম্পতিরা সব সময় একে অপরকে প্রথমে রাখে এবং একটি দল হিসাবে একসঙ্গে কাজ করে। তারা তাদের পরিবারের কাছে একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে না বা জীবনের সব সিদ্ধান্ত নিতে তাদের পরিবারের দ্বারা প্রভাবিত হয় না। একে অপরের সঙ্গে স্পষ্টভাবে কথা বলে। তারা সব বিষয়ে পরিবারকে ডেকে আনে না। দুই পরিবারের কাছে নিজেদের কিছু গোপনীয়তা বজায় রাখে। কারণ তারা দু’জন মিলে গঠন করেন একটি নতুন পরিবার।
দম্পতিরা শুধু একে অপরকে ভালোবাসে না, খুব ভালো বোঝেও। সুখী দম্পতিরা একে অপরের সেরা বন্ধু এবং তারা তাদের সঙ্গকে সত্যিকারের ভালোবাসে। কাজ করা থেকে শুরু করে একসঙ্গে কোয়ালিটি টাইম কাটানো পর্যন্ত— তাদের জীবনের লক্ষ্য এবং মতামত একই রকম। তাদের এই সম্পর্ক বন্ধুত্বের শক্ত ভিত্তির ওপর ভরসা করে টিকে থাকে।
অনেকেই বলে থাকেন যে, কঠিন সময়ে সঙ্গী চেনা যায়। এসময় হয় সম্পর্ক ভেঙে যায়, নয়তো কাছাকাছি নিয়ে আসে। আর তাই, যে দম্পতিরা দীর্ঘস্থায়ী দাম্পত্য জীবনে টিকে আছেন, তারা সঙ্গী হিসেবে একসঙ্গে অনেক দুঃখের সময় পাড়ি দিয়ে এসেছে। এই কঠিন সময়গুলোই তাদের একে অপরের কাছাকাছি এনেছে এবং তাদের সংযোগকে আরও গভীর এবং শক্তিশালী করেছে।
আমরা মানুষ এবং আমাদের ভুলত্রুটি থাকবে সেটাই স্বাভাবিক। সুখী দম্পতিরা তাদের সঙ্গীর ছোটখাটো ভুল এবং ত্রুটি এড়িয়ে যায়। এর পরিবর্তে তারা তাদের ছোট—বড় গুণগুলোকে সামনে আনতে পছন্দ করে। সঙ্গীকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করার পরিবর্তে তাদের মতো করে গ্রহণ করে। তারা শুধু ভালোবাসে না, একজন ব্যক্তি হিসেবে সঙ্গীকে সম্মান করে।
যেকোনো সম্পর্কের ক্ষেত্রে মতবিরোধ থাকাটা স্বাভাবিক। যেহেতু তারা দুটো ভিন্ন মানুষ, তাদের মতের অমিল থাকতেই পারে। যাদের দীর্ঘ বৈবাহিক জীবন, তাদের মাঝেও ঝগড়া হয়। তবে তারা ভুলভাল বিষয় নিয়ে ঝগড়া করে না। তারা একে অন্যকে ভালোবাসে বলেই প্রত্যাশাটাও বেশি থাকে। একসঙ্গে থাকতে চায় বলেই ভুলগুলো শুধরে সামনে এগিয়ে যেতে চায়।

মেট্রোরেলে ইন্টার্নশিপ, সুযোগ পাবেন ফলাফলে অপেক্ষায় থাকা শিক্ষার্থীরাওশিক্ষা ডেস্ক‹মেট্রোরেলে ইন্টার্নশিপের জন্য আবেদনপ...
13/10/2024

মেট্রোরেলে ইন্টার্নশিপ, সুযোগ পাবেন ফলাফলে অপেক্ষায় থাকা শিক্ষার্থীরাও
শিক্ষা ডেস্ক‹
মেট্রোরেলে ইন্টার্নশিপের জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করেছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
মেট্রোরেলে ইন্টার্নশিপের জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করেছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ছয় মাস মেয়াদের এই ইন্টার্নশিপে আবেদন করতে পারবেন অ্যাপিয়ার্ড বা ফলাফলে অপেক্ষায় থাকা শিক্ষার্থীরাও। ইন্টার্নশিপের সময়ে প্রার্থীদের ভাতা প্রদান করা হবে। উচ্চশিক্ষায় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের সরকারি প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ করার নীতিমালা—২০২৩—এর গেজেট অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা ইন্টার্নশিপের সুযোগ পাবেন। আগামী ১০ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
পদের নাম: ইন্টার্নশিপ
পদসংখ্যা: ২টি
ইন্টার্নশিপের ভাতা: ইন্টার্নশিপের সময় প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা ভাতা পাবেন শিক্ষার্থীরা। ইন্টার্নশিপ ভাতা ব্যতীত অন্য কোনো ভাতা/সুবিধা প্রদান করা হবে না প্রার্থীদের। ইন্টার্নশিপ নীতিমালা—২০২৩ অনুযায়ী সফলভাবে কোর্স সম্পন্ন করতে পারলে ইন্টার্নরা পাবেন সনদ। তবে এ সনদ কোনো প্রতিষ্ঠানে স্থায়ী, অস্থায়ী কিংবা অন্য কোনো চাকরির ক্ষেত্রে প্রাধিকার কিংবা অগ্রাধিকার হিসাবে গণ্য হবে না।
আবেদনের যোগ্যতা
আবেদনকারীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে;
স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইলেক্ট্রিক্যাল/মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতক/স্নাতকোত্তর/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে; অথবা,
অ্যাপিয়ার্ড (ফলাফলে অপেক্ষায় থাকা শিক্ষার্থীরা) সার্টিফিকেট দিয়েও আবেদন করা যাবে। তবে প্রার্থীকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিভাগীয় প্রধানের প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে;
আরও পড়ুন: ঢাকা বিআরটির একাধিক পদে চাকরি, অনলাইনে আবদন
স্নাতক/স্নাতকোত্তর/সমমান ডিগ্রি অর্জনের ২ বছরের মধ্যে আবেদন করতে হবে;
একজন প্রার্থী শুধু একবার ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পাবেন;
আবেদনকারী অন্য কোনো কর্মে নিয়োজিত থাকলে নিয়োগদাতার অনাপত্তি সনদ দাখিল করতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে আবেদন ফরম ডাউনলোড করতে হবে। এই আবেদনপত্র পূরণের পর দরকারি কাগজপত্রসহ ডাকযোগে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদন পাঠাতে হবে। ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড, ডিএমটিসিএল প্রশাসনিক ভবন, লেভেল—৫, এমআরটি লাইন ৬ ডিপো, সোনারগাঁও জনপথ রোড, সেক্টর ১৫—১৬, দিয়াবাড়ি, উত্তরা, ঢাকা ১২৩০ বরাবর পাঠাতে হবে এ আবেদন।

ডেঙ্গুতে আরও চার মৃত্যু, ভর্তি ৬৬০স্বাস্থ্য ডেস্কডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত...
13/10/2024

ডেঙ্গুতে আরও চার মৃত্যু, ভর্তি ৬৬০
স্বাস্থ্য ডেস্ক
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত একদিনে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৬০ জন। এ নিয়ে চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২১৪ জনের এবং হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪২ হাজার ৪৭০ জন।
রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৩২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১১, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২০৭, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১২১, খুলনা বিভাগে ৭১ জন রয়েছেন। এছাড়া রাজশাহী বিভাগে ২৩ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ২০, রংপুর বিভাগে ১৭ এবং সিলেট বিভাগে ১ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে গেলো ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ৬৯৭ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৬৪৬ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৩০ হাজার ৯৩৮ জন। যাদের মধ্যে ৬৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৭ শতাংশ নারী।
দেশে প্রতিবছর ১৩ হাজার নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তদেশে প্রতিবছর ১৩ হাজার নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত
২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। গত বছর দেশে তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নেন দুই লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন।
ওই বছর আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন তিন লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন। গত বছর এক হাজার ৭০৫ জন মশাবাহিত এ রোগে মারা যান, যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
এর আগে ২০১৯ সালে দেশব্যাপী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন। ওই সময় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছিলো।
২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়।
এছাড়া ২০২২ সালে ডেঙ্গু নিয়ে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। ওই বছর মশাবাহিত এ রোগে ২৮১ জন মারা যান।

সত্যি কি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী গায়িকা টেইলর সুইফট?বিনোদন ডেস্কজনপ্রিয়তার শীর্ষে বহু আগে থেকেই রয়েছেন পপ শিল্পী এবং মার্...
13/10/2024

সত্যি কি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী গায়িকা টেইলর সুইফট?
বিনোদন ডেস্ক
জনপ্রিয়তার শীর্ষে বহু আগে থেকেই রয়েছেন পপ শিল্পী এবং মার্কিন গায়িকা টেইলর সুইফট। গান নিয়েই ব্যস্ততা তার। এই গায়িকা গান দিয়ে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। এবার বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী সংগীতশিল্পীর তালিকাতেও স্থান পেলেন তিনি। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী সংগীতশিল্পী।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক বাণিজ্যিক ম্যাগাজিন ফোর্বসের এক প্রতিবেদন বলা হয়, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী সংগীতশিল্পী হয়ে উঠেছেন টেইলর সুইফট। বর্তমানে টেইলরের মোট সম্পদের পরিমাণ ১৬০ কোটি ডলার। গত দুই বছরে উত্তরোত্তর সাফল্যের কারণে তিনি এত সম্পদের মালিক হয়েছেন। অ্যালবাম ও কনসার্টে সাফল্যের মাধ্যমে অর্জন করেছেন এ সম্পদ। এ বছরের শুরুতেই বেশকিছু সংবাদ প্রচার হয়েছিল যে ধনী শিল্পীদের তালিকায় টেইলর ওপরের দিকেই আছেন।
মার্কিন গায়িকা রিহানাকে পেছনে ফেলে সম্প্রতি টেইলরই এখন সবচেয়ে ধনী নারী সংগীতশিল্পী। রিহানার মোট সম্পদ ১৪০ কোটি ডলার। মূলত গত বছর ও এ বছর চলমান এরাস ট্যুরের মাধ্যমেই টেইলরের সম্পদ বেড়েছে। এ থেকে তিনি প্রায় ৬০ কোটি ডলার আয় করেছেন রয়্যালটি বাবদ। তাছাড়া মিউজিক ক্যাটালগ থেকে আয় করেছেন আরো ৬০ কোটি। রিয়েল এস্টেটে টেইলর সুইফটের সম্পদ ১২ কোটি ডলারের কিছু বেশি। গত বছর টেইলর সুইফট প্রথমবারের মতো শত কোটি ডলারের মালিক হন। এ সবই তিনি আয় করেছেন গান থেকে।
টেইলর সুইফটের এত আয় ও সম্পদের অন্যতম উৎস তার এরাস ট্যুর। কনসার্ট ও ট্যুর কনসার্টকে তিনি অতিমারী—পরবর্তী সময়ে রীতিমতো একা হাতে জনপ্রিয় করে তুলেছেন। এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপের ২১টি শহরে করেছেন তিন ঘণ্টার একেকটি কনসার্ট। এর মধ্যে টোকিওতে চার রাতের কনসার্ট থেকেই এসেছে ২২ কোটি ডলারের বেশি। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া থেকে এসেছে সাড়ে ৪ কোটি ডলারের মতো।

কান্নায় ভেঙে পড়লেন সালমান খানবিনোদন ডেস্কবাবা সিদ্দিকীকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে তার বাড়িতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বল...
13/10/2024

কান্নায় ভেঙে পড়লেন সালমান খান
বিনোদন ডেস্ক
বাবা সিদ্দিকীকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে তার বাড়িতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বলিউড সুপারস্টার সালমান খান। রোববার (১৩ অক্টোবর) কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বাবা সিদ্দিকীকে শ্রদ্ধা জানাতে যান তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, বন্ধুর এমন মৃত্যুতে বিধ্বস্ত সালমানের চোখ অশ্রুভেজা।
শনিবার (১২ অক্টোবর) মুম্বাইয়ে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আততায়ীদের গুলিতে মারা যান ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের আলোচিত রাজনীতিবিদ বাবা সিদ্দিকী। বলিউড অভিনেতা সালমান খানের সঙ্গে বেশ হৃদ্যতা ছিল এই রাজনীতিবিদের। তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন সালমান খান।
কয়েক বছর ধরেই সালমান খানকে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছে সন্ত্রাসী লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং। এর মধ্যে সালমানের বাড়িতেও হামলা চালিয়েছে তারা। এবার সালমানের বন্ধু বাবা সিদ্দিকীকে হত্যা করেছে এই গ্যাং।
গতরাতে বন্ধুর মৃত্যুর খবর পেয়েই মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে ছুটে যান সালমান। ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, সেখান থেকে নিজের বাসায় গিয়ে সারারাত ঘুমাতে পারেননি তিনি। বাবা সিদ্দিকীর ছেলে জিশান সিদ্দিকীর সঙ্গে যোগাযোগ করে বারবার তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন।
বাবা সিদ্দিকীকে হত্যার দায় স্বীকার করে সালমান খানকে সাহায্যকারীদেরও হুমকি দিয়েছে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং। বাবা সিদ্দিকী হত্যাকাণ্ডের পর সালমানের বাসা ঘিরে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

ফোন—কম্পিউটারে থাকা ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হচ্ছে না তো, সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবেতথ্য ও প্রযুক্তি ডেস্কআধুনিক এই সময় অধিকাংশ ...
13/10/2024

ফোন—কম্পিউটারে থাকা ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হচ্ছে না তো, সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে
তথ্য ও প্রযুক্তি ডেস্ক
আধুনিক এই সময় অধিকাংশ মানুষই আমরা স্মার্টফোন কিংবা অন্যান্য ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছি। নিত্যপ্রয়োজনীয় নানা কাজেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অবস্থান করে নিয়েছে ডিভাইসগুলো। ব্যক্তিগত, ব্যবসায়ীক কিংবা অফিশিয়াল যাবতীয় কাজেই এখন ডিজিটাল ডিভাইয়ের সর্বত্র ব্যবহার। এ কারণে এখন ডিভাইগুলোতেই ব্যক্তিগত ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণে রাখা হয়।
বিশেষ করে স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, কম্পিউটারে প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণে রাখা হয়। এসব ডিভাইসগুলোয় থাকা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কি সুরক্ষিত আছে―এ প্রশ্ন করলে স্বাভাবিকভাবেই চিন্তিত হবেন আপনি? কারণ, এসব থেকেও তথ্য ফাঁস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাহলে ডিজিটাল ডিভাইস থেকে জরুরি তথ্য সুরক্ষা করবেন কীভাবে? এ সংক্রান্ত ব্যাপারে ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এবার তাহলে তথ্য সুরক্ষায় করণীয় সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
প্রথমেই স্মার্টফোন, ল্যাপটপ বা এ জাতীয় ডিজিটাল ডিভাইসে জরুরি কোনো তথ্য থাকলে তা ব্যাকআপ নিয়ে সংরক্ষণে রেখে দিতে হবে। ব্যাকআপের সময় সতর্ক থাকতে হবে যে, একই কম্পিউটারে কোনো ফোল্ডারে সেই তথ্য রাখা যাবে না। এ ক্ষেত্রে এক্সটারনাল হার্ডড্রাইভ বা পেনড্রাইভে সংরক্ষণ রাখুন।
কিছুদিন পর পর সেই পেনড্রাইভ বা হার্ডড্রাইভ কোনো কারণে করাপট হয়েছে কিনা সেটি পরীক্ষা করতে হবে। কোনো কারণে ড্রাইভটি করাপট হলে সংরক্ষণে থাকা সেসব ডেটা ব্যবহার করবেন না।
সাইবার অপরাধীরা বিভিন্ন কৌশলে ডিভাইসে র‌্যানসমওয়ার প্রবেশ করে সব তথ্য নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ব্ল্যাকমেল করে থাকে। সাধারণত এ ধরনের অপরাধীরা আপনার তথ্য নিয়ন্ত্রণে নিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ দাবি করে। এ ধরনের হুমকি পেলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। এ জন্য আগেই নিজের জরুরি ডেটা ড্রাইভে সংরক্ষণে রাখুন।
কখনো কোনো কারণে র‌্যানসমওয়ার যদি অ্যাটাক করে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে নিকটস্থ থানায় পুলিশ ও পেশাদার সাইবার বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিন।
ই—মেইল, মেসেজ, হোয়াটসঅ্যাপ বা অন্য কোনো মাধ্যমে যদি কেউ কখনো অপরিচিত কোনো লিংক পাঠায় তাহলে তাতে ভুলেও ক্লিক করা যাবে না। এতে ডিভাইসে থাকা যাবতীয় সব তথ্য সাইবার অপরাধীর কাছে চলে যাবে। এ ক্ষেত্রে ডিভাইসে সবসময় লাইসেন্সড অ্যান্টিভাইরাস ও অ্যান্টিম্যালওয়ার ডাউনলোড করে রাখুন।
পুরনো স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ট্যাব বা কোনো ডিভাইস বিক্রি বা মেরামতের সময় সব তথ্য নিজেই অন্য কোনো ড্রাইভে সংরক্ষণে রাখুন। আর ডিভাইস বিক্রির আগে যতবার সম্ভব ফ্যাক্টরি রি—সেট করুন। যাতে ডিভাইসে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য না থেকে যায়। আর কখনো কোনোভাবে আপনার কোনো তথ্য ফাঁস হলে কিংবা সাইবার অপরাধীর আক্রমণের শিকার হলে নিকটবর্তী থানা বা সাইবার সেলের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

এলিয়েনের খোজে মহাকাশযান পাঠাচ্ছে নাসাতথ্য ও প্রযুক্তি ডেস্কভিনগ্রহে কোনো প্রাণী বাস করে কি না তা নিয়ে জল্পনাকল্পনা বহু...
13/10/2024

এলিয়েনের খোজে মহাকাশযান পাঠাচ্ছে নাসা
তথ্য ও প্রযুক্তি ডেস্ক
ভিনগ্রহে কোনো প্রাণী বাস করে কি না তা নিয়ে জল্পনাকল্পনা বহুদিনের। ভিনগ্রহের প্রাণীর খোঁজে বৃহস্পতি গ্রহের দিকে ইউরোপা ক্লিপার নামের একটি মহাকাশ যান পাঠাচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।
বৃহস্পতির চাঁদ ইউরোপা। ইউরোপা বরফে আবৃত বলেই ধারণা করেন বিজ্ঞানীরা। আর সে কারণেই সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে বলে মনে করছেন তারা। তাই ইউরোপা চাঁদের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে পাঠানো হচ্ছে মহাকাশযানটি।
তবে একটু বিলম্ব ঘটেছে ইউরোপার যাত্রায়। হারিকেন মিলটনের জন্য এই মিশন পিছিয়ে গেছে মহাকাশযানের যাত্রা। গত ১০ অক্টোবর ইউরোপা ক্লিপারের যাত্রা শুরুর কথা ছিল। জানা গেছে, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করা হবে।
ইউরোপা ক্লিপারকে বলা হচ্ছে সর্বকালের সবচেয়ে বড় গ্রহ অনুসন্ধান মহাকাশযান। ইউরোপা ক্লিপার প্রায় ছয় হাজার কিলোগ্রাম ওজনের। এই মহাকাশযানটিতে ভূতাত্ত্বিক জরিপ পরিচালনার জন্য ক্যামেরাসহ থার্মাল বা তাপীয় ইমেজিং সিস্টেম আছে। এছাড়া গ্যাস ও পৃষ্ঠের রাসায়নিক গঠন পরীক্ষা করতে রয়েছে স্পেকট্রোমিটার।
সৌরজগতে মঙ্গল গ্রহের পাশাপাশি আরও কিছু জায়গায় প্রাণের উপস্থিতি থাকতে পারে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। বৃহস্পতি ও শনি গ্রহের চাঁদে পানি বা বরফ থাকার সম্ভাবনার কারণে প্রাণ ধারণের সুযোগ আছে। আবার অনেক স্থানে তরল মিথেন বা কার্বন ডাই—অক্সাইড আছে। এসব জায়গায়ও প্রাণের উপস্থিতি থাকতে পারে। ইউরোপা চাঁদে একটি চৌম্বক ক্ষেত্র রয়েছে, যা ইউরোপার পৃষ্ঠের নিচে তরল স্তর আছে বলে প্রমাণ করছে।

প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসবখুলনা বার্তা ডেস্কপ্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রবিবার (১৩ অক্টোবর)সনাতন ধর্মাব...
13/10/2024

প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব
খুলনা বার্তা ডেস্ক
প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রবিবার (১৩ অক্টোবর)সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গাপূজার সমাপ্তি হয়েছে। শান্তিপূর্ণভাবে যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদায় উপজেলার ৮২টি পূজামণ্ডপে পূজা—অর্চনা, শ্রদ্ধা নিবেদন এবং প্রসাদ বিতরণের মাধ্যমে ভক্তরা পাঁচ দিনব্যাপী দুর্গোৎসব উদযাপন করেন। দুর্গোৎসবের প্রতিদিনই হিন্দু সম্প্রদায়ের সকল বয়সের নারী—পুরুষ মণ্ডপে—মণ্ডপে গিয়ে আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেন। পাশাপাশি দূর্গতি নাশিনী দেবীদুর্গার কৃপা লাভের আশায় তারা আরাধনা করেন।কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য উপজেলার প্রতিটি মন্ডপে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ছিল। প্রতিটি পূজামণ্ডপে বিপুলসংখ্যক আনসার, পুলিশসহ আইন—শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়। এছাড়াও নৌ বাহিনীর নিয়মিত টহলের ফলে সনাতন ধর্মলম্বীদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।
এদিকে রোববার দিনশেষে দেবী দুর্গার বিদায়বেলায় আনন্দ—বেদনার মিশ্রণ অনুভূতিতে দেবী দুর্গার ভক্তদের হৃদয় সিক্ত করে তোলে। দশমীতে বিভিন্ন পূজামণ্ডপে সিঁদুর খেলায় মেতে উঠেন ভক্তরা। বিকাল ৩টা থেকে নগরীর জেলখানা ঘাটে ভৈরব নদে প্রতিমা নিরঞ্জন শুুরু হয়। এছাড়া ফুলতলা, পাইকগাছা, রূপসা, দাকোপে পৃথক পৃথকভাবে প্রতিমা বিসর্জন অনুষ্ঠিত হয়।
নআমাদের তেরখাদা প্রতিনিধি জানান, উপজেলা কেন্দ্রীয় মন্ডপ থেকে চিত্রা নদী অভিমুখে মন্ত্রচ্চারণ ও পূজা—অর্চনার মধ্য দিয়ে বিজয়ার শোভাযাত্রা করে। পরে সেখানে বিভিন্ন মণ্ডপের প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়।
উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অরবিন্দ প্রসাদ সাহা ও সাধারণ সম্পাদক শংকর কুমার বালা বলেন, দেবীদুর্গার বিসর্জনের মধ্য দিয়ে অত্যন্ত শান্তিপ্রিয়ভাবে আমাদের দুর্গোৎসব শেষ হল। বিগত পাঁচ দিন সকাল থেকেই ধর্ম—বর্ণ নির্বিশেষে সবাই পুজায় আনন্দ উল্লাস করেছেন। উপজেলা প্রশাসন,পুলিশ প্রশাসন,নৌবাহিনী,স্থানীয় রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও সকল সচেতন মানুষের সহযোগীতায় অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের শারদীয় দুর্গোৎসব সমাপ্তি হয়েছে।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিএম ইমদাদুল হক বলেন, ‘প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার সমাপ্তি হল। উপজেলার কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই অত্যন্ত সুন্দরভাবে পূজার সমাপ্তি রয়েছে। পূজায় যাতে কোনো বিশৃঙ্খলা না ঘটে তেরখাদা থানা পুলিশ সে বিষয়ে অত্যন্ত সোচ্চার ছিল।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, যশোর জানান, দেবীদুর্গাকে বিসর্জনের মাধ্যমে ৫দিন ব্যাপী দুর্গোৎসবের সমাপ্তি ঘটেছে। রোববার সন্ধ্যা ৭টা থেকে যশোর শহরের লালদীঘিতে প্রতিমা বিসর্জন দেয়া শুরু হয়। প্রতিমা বিসর্জনকে ঘিরে শহরের লালদীঘিতে হাজারো মানুষের ঢল নামে।
যশোর পৌরসভার তত্ত্বাবধানে শহরের ৪৯টি মন্ডপের প্রতিমা লালদীঘিতে বিসর্জন দেওয়া হয়। বিসর্জন উপলক্ষে লালদীঘি এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ, র‌্যাব, সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। প্রতিমা বিসর্জনের সময় অনেক ভক্ত অশ্রুসিক্ত থাকেন।
যশোর জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে সন্ধ্যায় বিসর্জনের আনুষ্ঠানিক শুরুতে পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তপন কুমার ঘোষের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তৃতা করেন সভাপতি দীপংকর দাস রতন। এসময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম, পুলিশ সুপার জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ, যশোর সেনানিবাসের লেফট্যানেন্ট কর্নেল মোস্তফা কামাল, বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর সাংগঠনিক জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক গোলাম রসুলসহ শহরের বিভিন্ন স্তরের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ।
এর আগে বিকাল থেকেই মন্দির মন্ডপে ঢাক—ঢোল বাজিয়ে দুর্গা মাকে বিদায় জানান ভক্তরা। লালদীঘি ছাড়াও জেলার বিভিন্ন নদী এবং পুকুরেও এদিন সন্ধ্যায় প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়েছে।

যশোরেশ্বরী কালী মন্দিরে মুকুট চুরির ঘটনায় গ্রেফতার ৪ জন রিমান্ডেখুলনা বার্তা ডেস্কসাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী কালী...
13/10/2024

যশোরেশ্বরী কালী মন্দিরে মুকুট চুরির ঘটনায় গ্রেফতার ৪ জন রিমান্ডে
খুলনা বার্তা ডেস্ক
সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী কালী মন্দিরে কালী প্রতিমার মাথার স্বর্ণের মুকুট চুরির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার ৪ জনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। রোববার তাদেরকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এর আগে শনিবার সাতক্ষীরার বিচারিক হাকিম সুজাতা আমিন গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ডে নেওয়া আসামীরা হলেন, শ্যামনগর উপজেলার ঈশ্বরীপুর গ্রামের মৃত ছেদাম সরকারের স্ত্রী ও মন্দিরের সেবায়েত রেখা সরকার (৪৫),একই গ্রামের অখিল চন্দ্র সাহার ছেলে অপূর্ব কুমার সাহা (৪৬), মৃত গোকুল চন্দ্র সাহার ছেলে সঞ্জয় বিশ্বাস ও শ্রীফলাকাটি এলাকার হরেণ বিশ্বাসের স্ত্রী পারুল বিশ্বাস।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা গোয়োন্দা শাখা পুলিশের এসআই আহমেদ কবির জানান, শনিবার শ্যামনগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে সেবায়েত রেখা সরকারসহ ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়। সেদিনই সাতক্ষীরার আমলী আদালত—৫ এ তাদেরকে ৭ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। শুনানি শেষ আদালত প্রত্যেকের ১ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রোববার তাদেরকে কারাগার থেকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালেয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তিনি আরও বলেন, গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। তবে অধিকতর তদন্তের স্বার্থে তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
উলে¬খ্য, ২০২১ সালের ২৭ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শনে এসে কালি প্রতিমার মাথায় নিজে হাতে একটি সোনার মুকুট পরিয়ে দিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) বিকেলে মুকুটটি চুরি হয়। মন্দিরের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে এক যুবককে মুকুটটি চুরি করে নিয়ে যেতে দেখা যায়। এ ঘটনায় মন্দিরের সেবায়েত জ্যোতিপ্রকাশ চট্টপাধ্যায় বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে শ্যামনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা নং—১২। পরে মামলাটির তদন্তভার জেলা গোয়েন্দা পুলিশে ন্যস্ত করা হয়।

বিদেশি পণ্যে আরও শুল্ক, কর হ্রাস, জ্বালানি—কী থাকছে ট্রাম্পের অর্থনৈতিক পরিকল্পনায়আন্তর্জাতিক বাজার ডেস্কআবারও প্রেসিডে...
13/10/2024

বিদেশি পণ্যে আরও শুল্ক, কর হ্রাস, জ্বালানি—কী থাকছে ট্রাম্পের অর্থনৈতিক পরিকল্পনায়
আন্তর্জাতিক বাজার ডেস্ক
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশেই পণ্য উৎপাদনের জন্য নানা রকম ব্যবস্থা নেবেন, উৎপাদন খরচ কমাবেন, রাজকোষ ভরিয়ে তুলতে আমদানি শুল্ক বাড়াবেন এবং অন্যান্য দেশের ওপর চাপ বাড়িয়ে চলবেন। কিন্তু বাস্তবতা সম্ভবত এতটা সোজাসাপটা নয়।
আগামী নভেম্বর মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে অর্থনীতিবিদেরা সতর্ক করে বলেছেন যে ট্রাম্পের নীতিমালা পণ্যমূল্য বাড়িয়ে দিতে পারে। একই সঙ্গে তা পুরো বিশ্ববাণিজ্যকেই ওলট—পালট করতে পারে। তবে এর বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য উৎপাদনব্যবস্থা কতটা সুবিধা পাবে, সে বিষয়টি একেবারেই স্পষ্ট নয়।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের লক্ষ্য হলো শুল্কের মাধ্যমে শত শত কোটি ডলার আয় করা। তাঁর মতে, চীন ‘আমাদের শেষ করে দিচ্ছে’, তাই চীনের মতো দেশগুলোকে তিনি লক্ষ্যবস্তু বানাতে চান। পাশাপাশি তিনি মার্কিন কোম্পানিগুলোকে চাপ দেবেন, যাতে তারা তাদের উৎপাদন কর্মকাণ্ড যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনে।
সেপ্টেম্বর মাসে তিনি কমলা হ্যারিসের সঙ্গে যে বিতর্ক করেছেন, তাতে ট্রাম্প বলেছেন, ‘দীর্ঘ ৭৫ বছর পর অন্য দেশগুলো শেষ পর্যন্ত আমাদের পাওনা বুঝিয়ে দেবে। কারণ, আমরা বিশ্বের জন্য অনেক কিছুই করেছি।’ গত সপ্তাহে মিশিগানে এক জনসভায় তিনি বলেন, ‘আমার কাছে সবচেয়ে সুন্দর শব্দ হলো শুল্ক।’
সাবেক এই প্রেসিডেন্ট যেকোনো আমদানির ওপর ১০ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করতে চান। আর চীনের পণ্যের ওপর তিনি চান ৬০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে। অতি সম্প্রতি তিনি বলেছেন, মেক্সিকোতে তৈরি গাড়ির ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করার ইচ্ছা আছে তাঁর।
ট্রাম্প মনে করেন, বিদেশি সরকারগুলো শুল্ক পরিশোধ করে। তবে আমদানি শুল্ক পরিশোধ করে মূলত মার্কিন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। সে কারণে আমদানি করা পণ্যের দাম বেড়ে যেতে পারে, ফলে বাড়তে পারে মূল্যস্ফীতি। শুল্ক বাড়ানোর পাশাপাশি ট্রাম্প কর হ্রাসের সুবিধা সম্প্রসারণ করা ও করপোরেট আয়কর আরও কমাতে চাইছেন।
মূল্যবৃদ্ধির শঙ্কা
পিটারসন ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিকস বলছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি সব পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন এবং অন্যান্য দেশ যদি একই রকম প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নেয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে আগামী বছর মূল্যস্ফীতি বর্তমানের তুলনায় ১ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়তে পারে। আর চীনা পণ্যে বেশি শুল্ক আরোপ করা হলে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়তে পারে।
তবে অক্সফোর্ড ইকোনমিকসের বার্নার্ড ইয়ারোস ধারণা করছেন, ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট থাকার মেয়াদে মূল্যস্ফীতি সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ বাড়তে পারে।
সান ডিয়োগোতে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার অধ্যাপক কাইল হ্যান্ডলি বলেন, আমদানি করা পণ্য বেশি দামি হয়ে গেলে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকেই সবচেয়ে বেশি ভুগতে হয়। অল্প দিনের নোটিসে বিভিন্ন পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন করা যাবে বলেও মনে হয় না।
কাইল হ্যান্ডলি বলেন, ‘বেশ কয়েক দশক ধরে আমরা যুক্তরাষ্ট্রে টেলিভিশন বানাই না।’ তিনি মনে করেন, ভোক্তাদের চাহিদা পূরণ করতে যে বিপুল উৎপাদন কর্মকাণ্ড চালানোর প্রয়োজন, যুক্তরাষ্ট্রের কারখানাগুলোতে সেটা সম্ভব নয়।
ট্রাম্প এর আগে দাবি করেন যে চীন ও অন্যান্য দেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা হলে মূল্যস্ফীতি বাড়বে না। তবে কাইল হ্যান্ডলি এই দাবির সঙ্গে একমত নন। আর বিভিন্ন কোম্পানি এএফপিকে বলেছে যে অতিরিক্ত খরচ তারা ভোক্তাদের ওপর চাপিয়ে দিতে বাধ্য হবে।
বাণিজ্যে গতি পরিবর্তন
ডোনাল্ড ট্রাম্প যে শুল্কনীতি গ্রহণ করতে চান, তার ফলে মার্কিন—চীন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রায় ৭০ শতাংশ কমে যেতে পারে। অক্সফোর্ড ইকোনমিকস মনে করে, এর ফলে শত শত কোটি ডলারের ব্যবসা ভিন্ন দেশে চলে যেতে পারে অথবা বৈশ্বিক বাণিজ্য থেকে একেবারে হারিয়ে যেতে পারে।
এ ছাড়া মার্কিন বৈশ্বিক বাণিজ্য কমতে পারে ১০ শতাংশ। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের নির্ভরতা বাড়বে উত্তর আমেরিকা ও তাদের সঙ্গে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি আছে, এমন দেশগুলোর ওপর। অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা হলে বার্ষিক ৫০ হাজার কোটি ডলার বাড়তি রাজস্ব আদায় হবে। কিন্তু চীন থেকে ভিন্ন দেশে ব্যবসা চলে গেলে এই রাজস্ব আয় ২০ হাজার কোটি ডলারে নেমে যেতে পারে বলে বার্নার্ড ইয়ারোস মনে করেন।
খাদ্য ও জ্বালানি
ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রায়ই প্রতিশ্রুতি দেন যে তিনি নির্বাচিত হলে মূল্যস্ফীতি হটাবেন। মূল্যস্ফীতি নিয়ে মার্কিন ভোটারদের উদ্বেগ রয়েছে। রিপাবলিকান এই প্রার্থী প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি এক বছরের মধ্যে ভোটারদের জ্বালানি খাতের খরচ অর্ধেকে নামিয়ে আনবেন।
বিশ্লেষকেরা মনে করেন, ট্রাম্প যে দেশের মধ্যে তেল ও গ্যাসের উৎপাদন আরও নিয়ন্ত্রণমুক্ত চান, এ কথার মাধ্যমে তা—ই বুঝিয়েছেন। তবে তেলের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়বে, এমন সম্ভাবনার ব্যাপারে বার্নার্ড ইয়ারোস বেশ সন্দিহান। কারণ, বড় কোম্পানিগুলোই নির্ধারণ করে যে ঠিক কতটা উৎপাদন বাড়ানো হবে। এসব কোম্পানি শেয়ারধারীদের কাছে জবাবদিহি করে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বিদেশ থেকে কৃষিপণ্যের আমদানি কমিয়ে দেশেই কম খরচে খাদ্য উৎপাদন করতে চান। তবে অর্থনীতিবিদেরা সতর্ক করে বলেছেন যে আমদানি বাধাগ্রস্ত করা হলে অন্যান্য দেশ প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নিতে পারে। এর ফলে মার্কিন কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন, কারণ দেশটি প্রচুর পরিমাণ খাদ্যশস্য রপ্তানি করে।

ব্যর্থ বিশ্বকাপ শেষে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়কখেলাধুলা ডেস্কবড় আশা নিয়ে নারী টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল বাং...
13/10/2024

ব্যর্থ বিশ্বকাপ শেষে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
খেলাধুলা ডেস্ক
বড় আশা নিয়ে নারী টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তবে গ্রুপপর্ব থেকেই বিদায় নিতে হলো নিগার সুলতানা জ্যোতিদের। চার খেলায় কেবল স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে জয় পেয়েছিল টাইগ্রেসরা। অন্য ম্যাচগুলোর মধ্যে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আশা জাগালেও, বাকি দুই ম্যাচে তারা বড় ব্যবধানে হেরেছে। সবশেষ গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে শেষ হলো বিশ্বকাপ যাত্রা।
প্রোটিয়াদের কাছে ৭ উইকেটে হারের পর সংবাদ সম্মেলনে জ্যোতি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে শারজাহর উইকেটের পার্থক্য খুব একটা ছিল না। স্পিন সহায়ক উইকেট ছিল। স্পিনাররা ভালো করেছে। ব্যাটাররা নিজেদের মেলে ধরতে পারেনি। ভেন্যু তাই কোনো কিছু নয়। দল হিসেবে আমরা ব্যর্থ হয়েছি। ভেন্যুকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। এটা অজুহাত হবে।
পুরো বিশ্বকাপেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা ছিলেন ব্যর্থ। হতাশাজনক বিদায়ের পর তাই ব্যাটারদেরই কাঠগড়ায় তুললেন জ্যোতি, সমস্যাটি খুবই দৃশ্যমান যে, ব্যাটিং ইউনিট হিসেবে আমরা ধুঁকছি। যদি পাওয়ার প্লেতে আমরা ভালো শুরু পাই, তাহলে মিডল অর্ডারে ধুঁকতে হয় না। কখনও কখনও সেভাবে শেষ করতে পারি না, যেভাবে করা উচিৎ। অনেক প্রশ্ন নিয়েই তাই আমরা যাচ্ছি। সামনের পথচলায় প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজতে হবে আমাদের।
নিজেদের সামগ্রিক দিক তুলে ধরে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, বোলাররা ভালো করেছে, ব্যাটাররা রান করতে পারেনি। ইংল্যান্ড ১১৯ রান করেছে, আমরা সেটা তাড়া করতে পারিনি। এটা তো আমাদেরই ব্যর্থতা। এসব পর্যায়ে আসলে ক্রিকেটারদের মানসিক দিকটা আরও শক্তিশালী হওয়া উচিৎ। দল যথেষ্টই অভিজ্ঞ বলব আমি। তবে এরকম টুর্নামেন্টে এসে যদি দলীয় প্রচেষ্টা না থাকে, তাহলে সেটা ম্যাচ জেতার দিকে যায় না। দুয়েকটি ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স এত বড় পর্যায়ে এসে ম্যাচ জেতায় না।
নিজেদের শেষ ম্যাচে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে বাংলাদেশ ৩ উইকেট হারিয়ে মাত্র ১০৬ রান তোলে। সোবহানা মোস্তারি সর্বোচ্চ ৪৩ বলে ৩৮ এবং ৩৮ বলে ৩২ রানে অপরাজিত থাকেন জ্যোতি। পরে তাজমিন ব্রিটসের ৪১ এবং অ্যানেকি বখের ২৫ রানে ভর করে আফ্রিকান মেয়েরা ৭ উইকেটের বড় জয় নিশ্চিত করে।

অন্যায় ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: প্রধান বিচারপতিজাতীয় ডেস্কপ্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, স...
13/10/2024

অন্যায় ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: প্রধান বিচারপতি
জাতীয় ডেস্ক
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, সমাজে বিরাজমান অন্যায় ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সবাইকে সাম্প্রদায়িক সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে এসে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। বিশেষ করে আইন পেশার সঙ্গে সম্পৃক্ত সকলকে ন্যায়ের পথে থেকে যাবতীয় অন্যায়, অবিচার, বৈষম্যের বিরুদ্ধে বিরতিহীনভাবে কাজ করার মাধ্যমে সমাজে মানবাধিকার, শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
রোববার (১৩ অক্টোবর) টাঙ্গাইলের কুমুদিনী কমপ্লেক্সের পূজা উদযাপন কমিটির কাছে পাঠানো শুভেচ্ছা বার্তায় এসব কথা বলেন তিনি।
শুভেচ্ছা বার্তায় প্রধান বিচারপতি বলেন, আবহমান কাল থেকে ধর্ম—বর্ণ—শ্রেণি নির্বিশেষে সকলের সম্মিলিত অংশগ্রহণে শারদোৎসব উদযাপনের সংস্কৃতি আমাদেরকে ভ্রাতৃত্ববোধ, বহুত্ববাদ, সহিষ্ণুতা ও একত্রে পথচলার শিক্ষা দেয়। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এই উদাহরণ একদিকে যেমন আমাদেরকে ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদার জন্য লড়াই করতে শেখায়। সামাজিক দায়িত্ববোধ তথা ধর্ম—বর্ণ নির্বিশেষে সকলের অধিকারের সুরক্ষায় আমাদের যে প্রতিশ্রুতি তা নতুন করে স্মরণ করিয়ে দেয়।
এর আগে শনিবার সন্ধ্যায় টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের প্রয়াত রণদা প্রসাদ সাহার বাড়ির ঐতিহ্যবাহী পুজামণ্ডপসহ কুমুদিনী হাসপাতাল, ভারতেশ্বরী হোমসসহ কুমুদিনী কমপ্লেক্সের বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন তিনি।
প্রধান বিচারপতি পূজামণ্ডপ পরিদর্শন ও দর্শনার্থীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় উপস্থিত ছিলেন—টাঙ্গাইলের জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ নাজিমুদ্দৌলা, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার খান, জেলা প্রশাসক শরীফা হক, পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম, প্রধান বিচারপতির একান্ত সচিব শরীফুল আলম ভূঁঞা ও স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন।

Address

11 Kcc Super Market (1st Floor)
Khulna
9100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সাপ্তাহিক খুলনা বার্তা পত্রিকা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share