Maa Chikitshaloy

Maa Chikitshaloy CP,LMAF,RMP,MCH,(Dhaka)
Gov.Reg.no.Dha-04862
VD.Membership:1213(Dhaka)
Pharmacist Reg.no:114188
Pharm

09/10/2025

✅রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর (Boosting immune system) ২০ টি টিপস।
১. ব্যায়াম (Exercise ):দিনে কমপক্ষে ৩০ মি ব্যায়াম করুন। কিছু ফুসফুসের ব্যায়াম (Breathing exercise )করুন।
২.পর্যাপ্ত ঘুম (Adequate sleep):, রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো, অধিক রাত না জাগা।
৩. ভিটামিন ডি (Vit-D):দৈনিক ১৫ মি সূর্যের আলোতে থাকুন। প্রয়োজনে ভিটামিন ডি মুখে খেতে পারেন। ৪.ভিটামিন সি (Vit-C): লেবু, কমলা, আঙ্গুর, আমলকি, আমড়া। প্রয়োজনে ট্যাবলেট ভিটামিন সি। ৫. ভিটামিন এ (Vit-A): গাঁজর,আম, পেঁপে, মাছ, ডিম, দুধ, লিভার,হলুদ ও সবুজ শাকসবজি।
৬. ভিটামিন ই (Vit-E):কুমড়া, কাজুবাদাম (Almonds ), চিনাবাদাম (Peanuts ), টমেটো, সূর্যুমুখী তেল।
৭. জিঙ্ক (Xinc):রসুন, আদা, বাদাম, চিয়া সীড। Tab. Xinc খেতে পারেন।
৮. মধু (Honey )।
৯. কালো জিরা (Black seed) ।
১০. আদা (Ginger )।
১১. টকদই (Yogurt )।
১২. গ্রীন টি (Green tea )।
১৩.সবুজ ফলমুল, শাকসবজি।
১৪.এড়িয়ে চলুন - লবন, চিনি, ফাস্ট ফুড, তৈলাক্ত খাবার, প্রসেসিং খাবার।
১৫.পরিমান মত পানি পান করুন।
১৬. দুশ্চিন্তা করবেন না, মানসিক শক্তি বাড়ান, হতাশ হবেন না।
১৭. ধূমপান ছাড়ুন।
১৮. এলকোহল ছাড়ুন।
১৯. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
২০. ক্রনিক রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। -ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেসার, লিভার রোগ, হার্ট এর সমস্যা।

🩺 Pulse point হলো সেই নির্দিষ্ট স্থান যেখানে ধমনী (artery) শরীরের হাড়ের উপরে বা ত্বকের কাছে চলে আসে এবং হাত দিয়ে স্পর্শ ...
14/09/2025

🩺 Pulse point হলো সেই নির্দিষ্ট স্থান যেখানে ধমনী (artery) শরীরের হাড়ের উপরে বা ত্বকের কাছে চলে আসে এবং হাত দিয়ে স্পর্শ করলে (palpation) সহজে নাড়ি অনুভব করা যায়।

📌 মূল বিষয়গুলো:
Pulse হলো হৃদযন্ত্রের ধ্বনির ছন্দে ধমনীর প্রসার ও সংকোচন।

Pulse point ব্যবহার করা হয় হৃদস্পন্দন হার, ছন্দ, শক্তি এবং রক্ত সঞ্চালন মূল্যায়নের জন্য।

ক্লিনিক্যালি Pulse point দিয়ে রোগীর হৃদস্পন্দন, শক অবস্থা, সার্কুলেশন ইত্যাদি নির্ণয় করা হয়।

✅ সাধারণ Pulse Points (Human Body)

1. Temporal pulse – কপালের পাশে (temporal artery)।

2. Carotid pulse – গলার পাশে, ট্র্যাকিয়ার দুপাশে (carotid artery)।

3. Apical pulse – বাম ৫ম intercostal space, midclavicular line এ (হৃদযন্ত্রের শীর্ষস্থানে শোনা যায়, palpate না, stethoscope দিয়ে auscultate করতে হয়)।

4. Brachial pulse – কনুইয়ের ভাঁজে (brachial artery)।

5. Radial pulse – কব্জির radial side এ (সবচেয়ে সাধারণ pulse point)।

6. Ulnar pulse – কব্জির ulnar side এ।

7. Femoral pulse – কুঁচকির কাছে (femoral artery)।

8. Popliteal pulse – হাঁটুর পিছনে (popliteal fossa)।

9. Posterior tibial pulse – গোড়ালির ভিতরের দিকে (medial malleolus এর পিছনে)।

10. Dorsalis pedis pulse – পায়ের উপরের দিকে, প্রথম ও দ্বিতীয় metatarsal এর মাঝে।

👉 এগুলো হলো সাধারণত ব্যবহৃত Pulse Point, তবে বিভিন্ন ক্লিনিকাল পরিস্থিতিতে একেকটা pulse point বেশি গুরুত্ব পায় (যেমন জরুরি অবস্থায় carotid pulse, peripheral circulation এ dorsalis pedis pulse)।

Collected information

02/08/2025

#মানবদেহ_নিয়ে_গুরুত্বপূর্ণ_সব_তথ্যঃ
১। হাড় সংখ্যা - ২০৬
২। পেশী সংখ্যা - ৬৩৯
৩। কিডনি সংখ্যা - ২
৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা - ২০
৫। পাঁজড় সংখ্যা - ২৪ (১২ জোড়া)
৬। হৃদয়ের চেম্বার সংখ্যা - ৪
৭। স্বাভাবিক রক্তচাপ - ১২০/৮০
৮। রক্তের PH - ৭.৪
৯। মেরুদন্ড মেরুদন্ডের সংখ্যা - ৩৩
১০। নেক মধ্যে Vertebrae সংখ্যা - ৭ টি
১১। মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা - ৬
১২। মুখে হাড় সংখ্যা - ১৪
১৩। স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা - ২২
১৪। বুকে হাড় সংখ্যা - ২৫
১৫। অস্ত্র হাড় সংখ্যা - ৬
১৬। মানুষের প্রতিটি কানের ভিতরে ৩টি করে হাড় থাকে। এগুলোর নাম হলঃ ম্যালিয়াস, ইনকাস, স্টেপিস (কানের বাহির থেকে ভিতরের দিকে সিরিয়াল অনুযায়ী। মনে রাখার সূত্র: MIS।)
২ কানে মোট ৬ টি হাড় থাকে। এগুলোর মধ্যে স্টেপিস হল মানব দেহের ক্ষুদ্রতম হাড়।
১৭। মানুষের বাহুতে পেশীর সংখ্যা - ৭২
১৮। হৃদয়ের পাম্প সংখ্যা - ২
১৯। বৃহত্তম অঙ্গ - চামড়া
২০। বৃহত্তম গ্রান্তি - লিভার
২১। ছোট কোষ - রক্তের কোষ
২২। বৃহত্তম কোষ - ডিম সেল (ডিম্ব)
২৩। ছোট হাড় - স্ট্যাপ
২৪। সর্বাধিক ধমনী - বারোটাবারোটা
২৫। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম পরিমাণ লবন রয়েছে।
২৬। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০বার করে আমাদের দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।
২৭। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে পড়ে।
২৮। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি লোম আছে।
২৯। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত।
৩০। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।
৩১। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
৩২। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।
৩৩। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।
৩৪। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩৫। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে থাকেনা।
৩৬। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে।
৩৬। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি।
৩৮। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে, ফলে হাত এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির ঘনত্ব আলাদা।
৩৯। অবাক হবেন না, আমরা যখন হাঁচি দেই তখন আমাদের শরীরের ভিতর সমস্ত ধরণের কাজ বন্ধ হয়ে যায় এমনকি হার্টবীটও থেমে যায়।
৪০। মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশি হচ্ছে জিহ্বা।
৪১। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন ৬ বার বাথরুমে যায়।
৪২। আমাদের মুখ থেকে পেটে খাদ্য পৌছাতে মাত্র ৭ সেকেন্ড সময় লাগে।
৪৩। প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে শিশুদের মুখে যেকোন খাবারের স্বাদ থাকে বেশি।
৪৪। মানুষ হাঁচি দিলে যে বাতাস বের হয় তা প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে বাহির হয়।
৪৫।মানব দেহের সবচেয়ে বড় হাড় হল উরুর হাড় (Thighbone)। এর নাম হল ফিমার।
৪৬। আমাদের শরীরের ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের হাড়।
৪৭। রাতের তুলনায় সকালে আমাদের দেহ লম্বা হয় দ্রুত।
৪৮।মুত্র প্রস্তুত হয় কিডনীতে। মুত্র হলুদ দেখায় বিলিরুবিনের জন্য।
৪৯। নার্ভের মাধ্যমে প্রবাহিত আবেগের গতি প্রতি সেকেন্ডে ১২৫ মিটার।
৫০। একজন সুস্থ মানুষের একটি হৃদ কম্পন সম্পূর্ণ হতে কত সময় ০.৪ সেকেন্ড।

জেনে রাখা ভালোঃ
26/07/2025

জেনে রাখা ভালোঃ

✅ তীব্র গরমে হিট-স্ট্রোক হতে বাঁচুন-গরমে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচতে করণীয়ঃ🌡গত কয়দিন থেকে অতিরিক্ত রোদ ও গরমের দাবদাহে প্রাণ...
21/07/2025

✅ তীব্র গরমে হিট-স্ট্রোক হতে বাঁচুন-
গরমে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচতে করণীয়ঃ
🌡গত কয়দিন থেকে অতিরিক্ত রোদ ও গরমের দাবদাহে প্রাণ অতিষ্ঠ। এমনকি আজকে ৩৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা পাশাপাশি প্রচন্ড রোদ তো আছেই!
এই তীব্র দাবদাহে হিটস্ট্রোকে আক্রন্ত হতে পারেন। যদি পর্যাপ্ত সতর্কতা অবলম্বন না করেন।
⁉ আসুন জেনে নিই হিটস্ট্রোক কি?
আমাদের শরীরের একটা নির্দিষ্ট তাপধারণ ক্ষমতা রয়েছে। যখন সেই তাপধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেশি তাপ অর্থাৎ ১০৫ ডিগ্রী ফারেনহাইট তাপমাত্রা শরীর অতিক্রম করে; তখন মানুষ অতিরিক্ত তাপের কারণে অজ্ঞান, অসংলগ্ন আচরণ বা কোমায় চলে যেতে পারে। সংক্ষেপে এটাই হলো হিটস্ট্রোক।
🔳 হিট স্ট্রোক হবার কারণসমূহঃ
✔ আবহাওয়া খুব বেশি গরম, জলীয়বাষ্পপূর্ণ ও প্রচন্ড রোদ থাকলে তখন পানি কম পান করলে শরীর তাপমাত্রার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। ফলাফল হিট স্ট্রোক।
✔ প্রচন্ড রোদ ও গরমের মাঝে অতিরিক্ত কায়িক পরিশ্রম করলে হিটস্ট্রোক হতে পারে।
✔ শিশু-বৃদ্ধ ও শারীরিক ভাবে দুর্বল মানুষদের তাপমাত্রার প্রতি নিয়ন্ত্রণ কম থাকে। এই প্রচন্ড গরমে তাদের হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।
✔ কিছু কিছু ওষুধ হিট-স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। বিশেষ করে প্রস্রাব বাড়ানোর ওষুধ, বিষণ্ণতার ওষুধ, মানসিক রোগের ওষুধ ইত্যাদি।
⁉ কিভাবে বুঝবেন হিটস্ট্রোক হতে যাচ্ছে⁉
হিট-স্ট্রোকের পূর্বে শরীর দুইটা ধাপ অতিক্রম করে।
১. শরীরের মাংসপেশিতে ব্যথা হয়, শরীর দুর্বল লাগে এবং প্রচণ্ড পিপাসা পায়।
২. এর পরের ধাপে শরীর তাপমাত্রার উপর নিয়ন্ত্রণ হারাতে থাকলে দ্রুত শ্বাসপ্রশ্বাস, মাথাব্যথা, ঝিমঝিম করা, বমিভাব, অসংলগ্ন আচরণ ইত্যাদি দেখা দেয়।
এই দুই ক্ষেত্রেই শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ঠিক থাকে এবং শরীর অত্যন্ত ঘামতে থাকে। এ অবস্থায় দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে হিট স্ট্রোক হতে পারে।
🌚হিটস্ট্রোকের লক্ষণ কি কি?
👉 শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে যায়।
👉 ঘাম বন্ধ হয়ে যায়।
👉 ত্বক শুষ্ক ও লালচে হয়ে যায়।
👉 নিশ্বাস দ্রুত হয়।
👉 নাড়ির স্পন্দন ক্ষীণ ও দ্রুত হয়।
👉 রক্তচাপ কমে যায়।
👉 খিঁচুনি, মাথা ঝিমঝিম করা, অস্বাভাবিক আচরণ, হ্যালুসিনেশন, অসংলগ্নতা ইত্যাদি।
👉 প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়।
👉 রোগী শকে চলে যায়। এমনকি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।
👉 রোগী কোমায় যেতে পারে।
✅হিটস্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলে যা করবেনঃ
✔দ্রুত শীতল কোনো স্থানে চলে যান। যদি সম্ভব হয়, ফ্যান বা এসি ছেড়ে দিন।
✔ ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে ফেলুন। সম্ভব হলে গোসল করুন।
✔ প্রচুর পানি ও খাবার স্যালাইন পান করুন। চা বা কফি পান করবেন না।
💉 হিটস্ট্রোকে আক্রন্ত রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসাঃ
✔রোগীকে দ্রুত শীতল স্থানে নিয়ে যেতে হবে
✔ রোগীর কাপড় খুলে দিতে হবে।
✔ শরীর ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে দিয়ে বাতাস করতে হবে। এভাবে অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমাতে হবে।
✔ সম্ভব হলে কাঁধে, বগলে ও কুচকিতে বরফ দিতে হবে।
✔ রোগীর জ্ঞান থাকলে তাঁকে খাবার স্যালাইন পান করাতে হবে।
✔ অ্যাম্বুলেন্সে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
✔ সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যে, হিট স্ট্রোকে অজ্ঞান রোগীর শ্বাসপ্রশ্বাস এবং নাড়ি চলছে কি না।
✔প্রয়োজন হলে কৃত্রিমভাবে নিশ্বাস ও নাড়ি চলাচলের ব্যবস্থা করতে হতে পারে।
🔥হিট স্ট্রোক হতে রেহাই পেতেঃ
✔প্রচুর পানি পান করতে হবে।
✔যথাসম্ভব ছায়ায় অবস্থান করতে হবে।
✔বাইরে বের হতে সাদা কাপড় ও ছাতা ব্যবহার করতে হবে।
হিট স্ট্রোক হতে নিজে বাঁচুন ও Share করে অন্যকে সচেতন করুন।

📢 টাইফয়েড ভ্যাকসিন ক্যাম্পেইন ২০২৫ শুরু হতে যাচ্ছে!। সরকারি ব্যবস্থাপনায় আগামী ১লা সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে🧒 ৯ মাস বয়স থেক...
20/07/2025

📢 টাইফয়েড ভ্যাকসিন ক্যাম্পেইন ২০২৫ শুরু হতে যাচ্ছে!। সরকারি ব্যবস্থাপনায় আগামী ১লা সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে
🧒 ৯ মাস বয়স থেকে ১৫ বছর বয়স/৯ম শ্রেণী পর্যন্ত সকল শিশুকে।
💉 টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে একদম বিনামূল্যে।

👉 শর্ত একটাই — আপনার শিশুর ১৭ ডিজিটের ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন সনদ থাকতে হবে।

✅ যাদের এখনো জন্মনিবন্ধন হয়নি, দ্রুত ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন করে ফেলুন।
✅ টিকার সময়সূচী ঘোষণা হলে, শিশুকে জন্মনিবন্ধন সনদসহ EPI সেন্টারে নিয়ে আসুন।

🎯 রেজিস্ট্রেশন করুন:

📝 যারা HPV ভ্যাকসিনের সময় আগে নিবন্ধন করেছিলেন, তারা নতুন করে রেজিস্ট্রেশন না করেও শুধু টাইফয়েড টিকার জন্য লগইন করে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
📱 ভুলে গেলে “Forget Mobile Number” অপশন থেকে মোবাইল নম্বর উদ্ধার বা পরিবর্তন করা যাবে।

🔄 পোস্টটি শেয়ার করে অন্যদেরও জানাতে ভুলবেন না।

✓কুকুর বিড়াল কামড় দিলে টিকা দেওয়া জরুরি কেন ?কুকুর বা বিড়াল কামড়ালে বা আঁচড়ালে জলাতঙ্ক রোগের (Rabies) টিকা নেওয়া জরু...
18/07/2025

✓কুকুর বিড়াল কামড় দিলে টিকা দেওয়া জরুরি কেন ?
কুকুর বা বিড়াল কামড়ালে বা আঁচড়ালে জলাতঙ্ক রোগের (Rabies) টিকা নেওয়া জরুরি। জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ যা প্রাণঘাতী হতে পারে।

এই রোগটি সাধারণত কুকুর, বিড়াল, শিয়াল, বাদুড় ইত্যাদি প্রাণীর মাধ্যমে ছড়ায়। যদি কোনো সংক্রামিত প্রাণী কামড়ায় বা আঁচড়ায়, তাহলে তাদের লালার মাধ্যমে ভাইরাস মানুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারে এবং জলাতঙ্ক রোগ হতে পারে।

জলাতঙ্ক রোগের টিকা (Anti-rabies vaccine) শরীরে প্রবেশ করা ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরি করে এবং রোগটি হওয়া থেকে রক্ষা করে।
তাই, কুকুর বা বিড়াল কামড়ালে বা আঁচড়ালে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং প্রয়োজনে জলাতঙ্ক রোগের টিকা নেওয়া উচিত।

নিশ্চিত বা সন্দেহজনক প্রাণীর সংস্পর্শে আসার পর 0, D3, D7, D14 এবং D28 দিনে ইন্ট্রামাসকুলার ইনজেকশন দিতে হবে।

আর্টিকেলটি তথ্যমূলক যেকোন ঔষধ গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

✓খাবারই হোক রোগের চিকিৎসা:১৯ টি অসুখের জন্যে ১৯ টি খাবার:1. জ্বর হলে ডাবের জল।2. কাশি হলে আনারস।3. মাংস পেশীতে  ব্যথা হল...
17/07/2025

✓খাবারই হোক রোগের চিকিৎসা:

১৯ টি অসুখের জন্যে ১৯ টি খাবার:
1. জ্বর হলে ডাবের জল।
2. কাশি হলে আনারস।
3. মাংস পেশীতে ব্যথা হলে টাটকা চেরি।
4. সর্দি-জ্বর হলে হাড়ের স্যুপ।
5. ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হলে মাশরুম।
6.সার্বিক ফোলা বা প্রাদাহ হলে হলুদ।
7. নাক বন্ধ হলে পিপারমিন্ট চা।
8. পেট খারাপ হলে পেঁপে।
9. বমি বমি ভাব হলে আদা।
10. চোখের জ্যোতি কমে গেলে গাজর।
11. মাথা ঘোরা হলে তরমুজ।
12. রক্তশূন্যতা হলে পালং শাক।
13. গ্যাসট্রিক হলে ওটমিল।
14. সাইনাস ইনফেকশন হলে রসুন।
15. লিভার চর্বি হলে বিট।
16. জয়েন্ট ব্যথা হলে আখরোট।
17. চামরা শুকনা হলে অ্যাভোকাডো।
18. শক্তি কম থাকলে খেজুর।
19. ঘুমের সমস্যা হলে কিউই।

✅ শিশুর জ্বর: সিরাপ না সাপোজিটরি?শিশুর জ্বর হলে প্রথম লক্ষ্য হওয়া উচিত তাকে আরাম দেওয়া, ভয় না পাওয়া। কারণ, বেশিরভাগ ক্ষে...
08/07/2025

✅ শিশুর জ্বর: সিরাপ না সাপোজিটরি?
শিশুর জ্বর হলে প্রথম লক্ষ্য হওয়া উচিত তাকে আরাম দেওয়া, ভয় না পাওয়া। কারণ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জ্বর কোনো রোগের লক্ষণমাত্র—যেমন নিউমোনিয়া, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ইউরিন ইনফেকশন বা টাইফয়েড।

মূল রোগ সারলেই জ্বরও সেরে যায়। তাই আগে জ্বরের কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা শুরু করা জরুরি।

💡 শিশুর জ্বর যদি ১০২.২°F-এর নিচে থাকে এবং সে অতিরিক্ত অসুস্থ না হয় (যেমন খিঁচুনি, হৃদরোগ, অন্য অসুস্থতা না থাকে), তবে বেশি চিন্তার দরকার নেই। তবে জ্বর বেশি হলে প্যারাসিটামল দেওয়া যায়।

✅ জ্বর কমানোর সাধারণ উপায়:

শিশুকে হালকা কাপড় পরানো

ঠান্ডা-খোলামেলা ঘরে রাখা

কুসুম গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে গা মুছে দেওয়া (স্পঞ্জিং)

পর্যাপ্ত পানি ও তরল খাবার খাওয়ানো

গবেষণায় দেখা গেছে, ঠান্ডা তোয়ালে, ব্র্যাকেট বা বিকল্প উপায়ে জ্বর কমানোর তেমন ভূমিকা নেই।

💊 প্যারাসিটামল সিরাপ:

ওজন অনুযায়ী ১০–১৫ মি.গ্রা./কেজি প্রতি ৪–৬ ঘণ্টায়

সর্বোচ্চ ৬০ মি.গ্রা./কেজি/দিন

৩০ মিনিট পর কাজ শুরু করে, ১–২ ঘণ্টায় ২–৩ ডিগ্রি জ্বর কমে

💊 প্যারাসিটামল সাপোজিটরি:

পায়ুপথে প্রয়োগ: ১০–২০ মি.গ্রা./কেজি

কাজ শুরু হতে ৬০ মিনিট লাগে

কার্যকর করতে সিরাপের তুলনায় বেশি ডোজ (৩০ মি.গ্রা./কেজি) লাগে

তবে মুখে ওষুধ খাওয়ানোর সুযোগ থাকলে সাপোজিটরি নয়

⚠️ যা খেয়াল রাখবেন:

শিশুকে ওষুধ দেওয়ার আগে সঠিক মাত্রা জেনে নিন

মাত্রা বেশি হলে প্যারাসিটামল লিভার নষ্ট করতে পারে, আইবুপ্রোফেন কিডনি বা পেটের ক্ষতি করতে পারে

শিশু কিছুতেই মুখে ওষুধ না খেলে (যেমন অজ্ঞান বা বমি করলে) তবেই সাপোজিটরি ব্যবহার করবেন।

✅ হেপাটাইসিস “ই” সহ পানিবাহিত রোগ থেকে বাঁচতে কী করবেন?
07/07/2025

✅ হেপাটাইসিস “ই” সহ পানিবাহিত রোগ থেকে বাঁচতে কী করবেন?

স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হলে সন্তানের কোনো সমস্যা হয়?স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হওয়া ভালো নয়, এটি একটি বহুল প...
06/07/2025

স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হলে সন্তানের কোনো সমস্যা হয়?
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হওয়া ভালো নয়, এটি একটি বহুল প্রচলিত গুজব। কিন্তু সঠিক তথ্য হচ্ছে, স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে সন্তানের কোনো সমস্যা হয় না। হওয়ার কোনো কারনও নাই।
তবে স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ, স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ এবং প্রথম সন্তানের রক্তের গ্রুপ পজিটিভ হলে সমস্যা হয়ে থাকে যাকে Rh Isoimmunization বলে। কারণ এই বিশেষ ক্ষেত্রে স্ত্রীর শরীরে RH Antibody তৈরি হয় যা পরবর্তী গর্ভাবস্থাকে ঝুঁকিতে ফেলে। পরবর্তী গর্ভাবস্থার বাচ্চাটি যদি আবার পজিটিভ গ্রুপের হয় তবে মায়ের এই RH Antibody-এর কারণে পরবর্তী পজিটিভ বাচ্চা জন্মগতভাবে রক্তশূন্যতা, জন্ডিস নিয়ে জন্মগ্রহণ করতে পারে, এমন কি গর্ভে সন্তান মারাও যেতে পারে।
এ কারনে, প্রথম পজিটিভ সন্তান জন্মের ৭২ ঘণ্টার ভেতর ‘Rh Anti-D Antibody’ নামক একটি প্রতিরোধক ইঞ্জেকশান মাকে দিতে হবে।

জেনে রাখা ভালো
29/06/2025

জেনে রাখা ভালো

Address

Magura
Khulna

Telephone

+8801939682779

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Maa Chikitshaloy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Maa Chikitshaloy:

Share