04/03/2024
পর্দার বিধান সম্পর্কে কয়েকটি সতর্কতার বিষয়। 🧕 🥷
মহান আল্লাহ বলেন, ‘(হে নবী!) আপনি ঈমানদার পুরুষদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত রাখে এবং যৌনাঙ্গের হেফাজত করে। এতে তাদের জন্য উত্তম পবিত্রতা রয়েছে। নিশ্চয়ই তারা যা করে আল্লাহ এ ব্যাপারে অবগত। আর ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত রাখে এবং যৌনাঙ্গের হেফাজত করে।’ (সুরা নুর : ৩০)।
সাহল ইবনু সা’দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তার দু’চোয়ালের দাঁড়ির মাঝের বস্তু (জিহ্বা) এবং দু’রানের মাঝখানের বস্তু (লজ্জাস্থান) এর হেফাজতের নিশ্চয়তা আমাকে দিবে, আমি তাকে জান্নাতের নিশ্চয়তা দিচ্ছি। (সহীহ আল বুখারী ৬৪৭৪)
অন্যত্র মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে নবী, আপনি আপনার পত্নীদের, কন্যাদের ও মুমিন নারীদের বলে দিন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দাংশ নিজেদের ওপর টেনে নেয়। এতে তাদের চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্ত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ তায়ালা ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা আহযাব : ৫৯)
কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট:
১ । পুরুষ ও নারীদের দৃষ্টি সংযত রাখা ও কণ্ঠস্বর সাবধানতার সাথে কথা বলা।
২। তরুণী মেয়েদের চেহারা ঢেকে পর্দা রক্ষা করা।
৩। সধবা অবস্থায় চেহারা খোলা রেখে চলাফেরা করা।
৪। স্কুল কলেজে ক্লাসরুম এ চেহারা ঢেকে রাখা।
৫। সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহকে ভয় করে নিজের হেফাজত করা।