It’s Daily Diary

It’s Daily Diary Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from It’s Daily Diary, 304, Khan Jahan Ali Road, Royal mor, Khulna Sadar, Khulna 9100, Khulna.

আমার প্রতিদিনের গল্প এখানে।
সকালের এক কাপ চা থেকে রাতের নিরব চিন্তা—
এই পেইজে আছে জীবনের ছোট ছোট মুহূর্ত, সাধারণ দিনগুলোতে লুকানো অসাধারণ গল্প।

আসুন, একসাথে হাঁটি আমার দৈনন্দিন জীবনের পথে।
হয়তো আপনার জীবনেও মিল খুঁজে পাবেন!

কি সিরিজ দেখি বলোতো????জেগে থাকলে কমেন্ট করো
18/09/2025

কি সিরিজ দেখি বলোতো????
জেগে থাকলে কমেন্ট করো

বাগান বিলাস 🌸
16/09/2025

বাগান বিলাস 🌸

🕰️ রহস্যময় ঘড়িরাজীব একটি পুরোনো বাজার থেকে অদ্ভুত এক হাতঘড়ি কিনল। ঘড়িটা দেখতে একেবারেই সাধারণ, তবে এর ডায়ালের ভেতরে ছোট ...
10/09/2025

🕰️ রহস্যময় ঘড়ি

রাজীব একটি পুরোনো বাজার থেকে অদ্ভুত এক হাতঘড়ি কিনল। ঘড়িটা দেখতে একেবারেই সাধারণ, তবে এর ডায়ালের ভেতরে ছোট করে লেখা ছিল—
“Time will reveal.”

প্রথম কয়েকদিন সব ঠিকঠাকই চলল। কিন্তু একদিন অফিস থেকে ফেরার পথে রাজীব খেয়াল করল, যখনই ঘড়ির কাঁটা ৯:১৭ বাজায়, আশেপাশের সবকিছু থেমে যায়।
বাস দাঁড়িয়ে থাকে, মানুষ থমকে যায়, এমনকি বাতাসও যেন থম মেরে যায়।

অদ্ভুত বিষয় হলো, এই সময়টা কেবল তার জন্য চলমান থাকে। চারপাশে সবাই স্থির, নিথর।

রাজীব প্রথমে ভেবেছিল এটা কাকতালীয়। কিন্তু একই ঘটনা কয়েকদিন ধরে ঘটতে লাগল।
সে লক্ষ্য করল—এই “স্থির সময়” ঠিক ৬০ সেকেন্ড স্থায়ী হয়, তারপর সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যায়, যেন কিছুই হয়নি।

একদিন কৌতূহলবশত সে সেই এক মিনিট ব্যবহার করে অফিসের সেফ খুলল। দেখল ভেতরে রাখা টাকা-পয়সা, কাগজ সবকিছু নড়াচড়া করছে না, যেন সময়কে ছুঁয়েই না।

তখন তার মাথায় এল—এই ক্ষমতা দিয়ে সে অনেক কিছু করতে পারবে। কিন্তু ঠিক সেই মুহূর্তে ঘড়ির ভেতরের লেখাটা বদলে গেল।
সেখানে লেখা উঠল—
“You are being watched.”

রাজীব আতঙ্কিত হয়ে পড়ল। কে তাকে দেখছে? কেন ঘড়িটা এমন ক্ষমতা দিচ্ছে?

সে ঘড়ি খুলে ফেলে দিতে চাইল। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে ঘড়ি তার কব্জি থেকে খুলছেই না।
আর সেদিন রাতে স্বপ্নে সে দেখল, অসংখ্য মানুষ ঘড়ি পরে আছে—সবার চোখ একই দিকে তাকিয়ে, ফিসফিস করে বলছে—
“সময়কে বদলালে, সময় তোমাকে বদলে দেবে…”

📖 হারিয়ে যাওয়া ডায়েরিতন্ময় পুরোনো বইয়ের দোকানে ঘুরতে গিয়ে একদিন একটি ডায়েরি কিনল। ডায়েরিটা দেখতে খুব সাধারণ, তবে ভেতরে হ...
09/09/2025

📖 হারিয়ে যাওয়া ডায়েরি

তন্ময় পুরোনো বইয়ের দোকানে ঘুরতে গিয়ে একদিন একটি ডায়েরি কিনল। ডায়েরিটা দেখতে খুব সাধারণ, তবে ভেতরে হাতের লেখা গুলো অদ্ভুত সুন্দর।
প্রথম পাতায় লেখা ছিল—
“যে এই ডায়েরি পড়বে, সে আমার অসমাপ্ত জীবন শেষ করবে।”

তন্ময় ভেবেছিল এটা হয়তো কারো কল্পনা। কিন্তু পরের পাতাগুলোতে যা লেখা ছিল, তা দেখে তার শরীর কেঁপে উঠল।
ডায়েরির লেখক নিজের প্রতিদিনের জীবনের খুঁটিনাটি লিখেছে—

কখন কোথায় গেছে,

কাদের সঙ্গে দেখা হয়েছে,

কী খেয়েছে,
সবকিছু হুবহু।

অদ্ভুত বিষয় হলো, তন্ময় পড়তে পড়তে টের পেল, লেখার ঘটনাগুলো যেন তার নিজের জীবনের সঙ্গে মিলছে।
একদিন সে ডায়েরির একটি পাতায় দেখল—
“আজ সন্ধ্যা ছ’টায় আমি পুরোনো রেলস্টেশনে যাব।”

তন্ময়ের কৌতূহল হলো, তাই সে ঠিক সময়ে রেলস্টেশনে গেল। অবাক হয়ে দেখল, সেখানে সত্যিই তার এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা হয়ে গেল—যেভাবে ডায়েরিতে লেখা ছিল।

দিন গড়াতে গড়াতে তন্ময় বুঝল, ডায়েরিটা আসলে তার ভবিষ্যৎ বলে দিচ্ছে।
শেষ পাতায় এসে লেখা উঠল—
“আমি আজ থেকে ১৭ দিন পর ডায়েরির মালিককে খুঁজে নেব। কারণ আমি আর সে—একই মানুষ।”

তন্ময় তখন আঁতকে উঠল। ডায়েরির শেষ লাইনটা হঠাৎ তার চোখের সামনে ঝাপসা হয়ে গেল, আবার স্পষ্ট হলো—
“তুমি আমাকে যত বেশি পড়ছো, আমি তত বেশি তোমার ভেতরে ঢুকছি…”

🕊️ শেষ চিঠিসায়েমের দাদু মারা যাওয়ার পর তার পুরোনো আলমারি থেকে একটি চিঠি পাওয়া গেল।চিঠিটা খামে বন্ধ, উপরেই লেখা—“এটা ২০২৫...
08/09/2025

🕊️ শেষ চিঠি

সায়েমের দাদু মারা যাওয়ার পর তার পুরোনো আলমারি থেকে একটি চিঠি পাওয়া গেল।
চিঠিটা খামে বন্ধ, উপরেই লেখা—
“এটা ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ৪ তারিখের আগে খোলা যাবে না।”

সায়েম অবাক হলো। কারণ আজকের তারিখই ঠিক ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫।
কৌতূহল সামলাতে না পেরে চিঠি খুলল।

ভেতরে লেখা—

“প্রিয় নাতি,
যখন তুমি এই চিঠি পড়বে, তখন আমার মৃত্যুর অন্তত এক মাস হয়ে যাবে। আমি জানি তুমি অবাক হবে, কিন্তু আমি কিছু সত্য লুকিয়ে রেখেছিলাম।

এই বাড়ির পেছনে যে কুয়ো আছে, ওটার গভীরে একটি লোহার বাক্স রাখা আছে। সেই বাক্সে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় রহস্য লুকানো। বাক্সটা বের করলেই তুমি বুঝতে পারবে কেন আমাদের পরিবারকে সবসময় অদ্ভুত দুর্ভাগ্য ঘিরে থাকে।”

চিঠির নিচে দাদুর সই করা।

সায়েম দৌড়ে গেল বাড়ির পেছনে। কুয়ো এখন শুকনো, নিচে নামতেই একটা মরিচা ধরা লোহার বাক্স খুঁজে পেল।
বাক্স খুলে ভেতরে দেখল একগুচ্ছ পুরোনো নথি। সব নথিতেই এক নাম ঘুরে ফিরে আসছে—
“ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লুকানো সম্পদ”।

হঠাৎ সায়েম লক্ষ্য করল, কাগজের কোণে ছোট করে লেখা—
“যদি এটা খুঁজে পাও, সাবধান! কারণ যারা এই গোপন জানে, তাদের কেউই বেশিদিন বাঁচে না…”

💜🤍💜
07/09/2025

💜🤍💜

Part 3: শেষ রহস্যআকাশ শহরের প্রাক্তন চিহ্নিত মানুষ খুঁজতে শুরু করল। ধীরে ধীরে সে দেখল, শহরের একপাশে থাকা পুরনো ফাউন্টেনে...
07/09/2025

Part 3: শেষ রহস্য

আকাশ শহরের প্রাক্তন চিহ্নিত মানুষ খুঁজতে শুরু করল। ধীরে ধীরে সে দেখল, শহরের একপাশে থাকা পুরনো ফাউন্টেনে কিছু ছবি আছে। ছবিগুলোই শহরের হারানো মানুষদের চিহ্ন।

তাদের মুখে অদ্ভুত শান্তি, কিন্তু চোখে ফাঁপা। আকাশ বুঝল—যারা শহরে আসে, তারা সময় ও বাস্তবতার ফাঁকে আটকে যায়।

হঠাৎ এক লাল চিহ্ন চোখে পড়ল, যা নথি ও ম্যাপে দেখেছিল। চিহ্ন অনুসরণ করতেই একটি ছোট দরজা পেল। দরজা খুলতেই সে দেখতে পেল—একটা পুরনো অফিস রুম, যেখানে চেয়ারে বসে আছে একজন মানুষ।

মানুষটি হঠাৎ বলল—
“তুমি এখানে কী করতে এসেছ? এখানে আসা মানে তুমি বাস্তবতার সাথে খেলছো।”

আকাশ তখন বুঝল, এই শহর শুধুই বাস্তব নয়, এটি একটি ল্যাবরেটরি মতো জায়গা, যেখানে মানুষের সিদ্ধান্ত, কৌতূহল এবং লোভ পরীক্ষা করা হয়।

শেষ টুইস্ট: আকাশ যখন দরজা বন্ধ করার চেষ্টা করল, তখন দরজার পাশে আবার একটি নতুন নথি পড়ে আছে—

“যদি তুমি সত্যিই বের হতে চাও, প্রথমে নিজের অজানা ভেতরের রহস্যকে মেনে নিতে হবে।”

Part 2: হারানো মানুষ ও অদ্ভুত বইঅচেনা শহরে ঢোকার পর আকাশ দেখল কিছু মানুষ রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে, কিন্তু তারা কোনো কথাই বলছ...
06/09/2025

Part 2: হারানো মানুষ ও অদ্ভুত বই

অচেনা শহরে ঢোকার পর আকাশ দেখল কিছু মানুষ রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে, কিন্তু তারা কোনো কথাই বলছে না। তাদের চোখ খালি, যেন সবকিছু দেখছে না।

রাস্তা ঘুরতে ঘুরতে সে একটি পুরনো লাইব্রেরি দেখতে পেল। লাইব্রেরির ভেতর হাজারো বই ধুলোমাখা, তবে বিশেষ এক বইয়ের নাম “মানুষ ও সময়”।

বইটি খুলতেই তার চোখ খুলে গেল—শহরের অনেক মানুষ, যাদের সে চেনে, বইয়ে ছবি কেটে লেখা আছে। প্রত্যেকের পাশে লেখা—

“যারা এই শহরে প্রবেশ করেছে, তারা আর ফিরতে পারবে না।”

আকাশ বুঝতে পারল, শহরটি কেবল বাস্তব নয়। এটি সময় এবং মানুষের কর্মের প্রতিফলন। যারা শহরে আসে, তারা কেবল কৌতূহল বা লোভের কারণে ঢুকেছে, এবং ধীরে ধীরে শহরের সাথে মিলিয়ে যায়।

বইয়ের এক পাতায় লেখা একটি সূত্র হলো—
“তুমি যদি সত্যিই বের হতে চাও, প্রথমে শহরের প্রাক্তন চিহ্নিত ব্যক্তি খুঁজে বের কর।”

06/09/2025

শুভ সকাল 🌻

Address

304, Khan Jahan Ali Road, Royal Mor, Khulna Sadar, Khulna 9100
Khulna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when It’s Daily Diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share