Nayan Yt shorts

Nayan Yt shorts সফলতা আজ না হয় কাল হবে
লেগে থাকো একদিন ঠিকই সফলতা আসবেই👍

28/09/2023

প্রেমিকার নাভিতে হাত বুলাতে বুলাতে নিছের দিকে যাচ্ছি। সে লম্বা হয়ে শুয়ে আছে। রাত ১ঃ৩৫ মিনিট। পুরো বাসা ফাকা। আব্বু আম্মু ঝগড়া বাধিয়েছিলো গতকাল। আম্মু রাগ করে বাপের বাড়ি চলে যায়। আব্বু আজ সন্ধ্যা গেছে আম্মুকে আনতে। কিন্তু নানীরা আব্বুকে আজ রেখে দিয়েছে। কাল সকালে দুজনেই ফিরবে। পুরো বাড়িতে আমি একা। হটাৎ দেখি তাজকিয়া ( আমার প্রেমিকা) কলিং বেল বাজায়। তাকে ফোনে বলেছিলাম সব। কিন্তু সে যে বাড়িতে চলে আসবে,তা কে জানতো। আমিও বাধা দেইনি,কেনো দিবো? রস আজ চিবিয়ে খাবো।

এখন রাত কয়টা বাজে,তা তো বললামই উপরে। প্রেমিকার নাভিতে হাত বুলাতে বুলাতে নিছের দিকে যাচ্ছি।ঘুটঘুটে অন্ধকার। কিন্তু চাদের আলোয় রোমান্টিক একটা দৃশ্য আমার রুমে ছড়িয়ে পড়ে। হাত নাভির ১ ইঞ্চি নিছে নিয়ে আমার নাকটা ওর পেটে নিলাম। মনমুগ্ধ হয়ে ঘ্রাণ নিচ্ছি ওর। সে আমার মাথা চেপে ধরে ওর পেটে। আমি নাভিতে চুম্বন একে দিচ্ছি। আহা কি মধুময় অনূভুতি।
হটাৎ আকাশে মেঘের গর্জন শুনতে পেলাম। বৃষ্টি আসবে মনে হচ্ছে। এ দেখছি কি যেনো না চাইতে কিজানি পেয়ে গেলাম। বৃষ্টির মধ্যে আমার রোমান্স আরো কড়া হতে যাচ্ছে। আপনি নিজেকে সামলিয়ে শুধু পড়ে যান।

ঠান্ডা শীতল বাতাস জানালা বেয়ে আমার রুমে ছুটাছুটি করছে। আমি ঠান্ডার মাঝে গরম হওয়ার জন্য গেঞ্জি খুলে ফেলি। দুষ্টু মাইন্ড আপনার,বলার সাথে সাথেই কল্পনা করেন হা হা হা।
খালি গায়ে ওর উপর ঝাপিয়ে পড়ি। ওরও সব খুলে ফেলি। কোথায় কোথায় যে হাত নিচ্ছি, আপনি বুঝে নিন। কিন্তু এরকম কতক্ষণ। আমাকে এখন মূল পজিশনে যেতে হবে। অন্যান্য দাম্পত্যদের মতো আমরা একেবারে খালি দেহে চলে গেলাম। আমার খাট কেত কেত করছে। রুমেই যেনো ঝড় শুরু হলো। মেতে উঠি দুজনেই এক অজানা সুখের শব্দে। এমন শব্দ আমেরিকান ওয়েবসাইটের ভিডিওতে শুনা যায়। আহহ।

রাত ৪টা বেজে গেলো। সেও ক্লান্ত,আর আমিও। তাজকিয়া মৃদু হেসে বলল,
- আমি যাই?
- কোথায় বাবু?
- ওয়াশরুমে।
- হুম ফ্রেশ হয়ে আসো।
- আচ্ছা সোনা উম্মাহ।

আমি বিছানায় শুয়ে আছি। তাজকিয়ার বের হবার অপেক্ষা করছি। সারারাত কি যুদ্ধটাই না করলাম।।উফফ লাইফে এই মুহূর্তটাকে উপভোগ করা যে এতো মজার হবে ভাবিনি। নিজেকে বীরপুরুষ বীরপুরুষ মনে হচ্ছে। কারণ সে তৃপ্তি পেয়েছে।

অদ্ভুত কান্ড। তাজকিয়া ওয়াশরুমে ঢুকার ৩ সেকেন্ড পরেই আমার নাম্বারে কল আসে একটা। তাও তাজকিয়ার নাম্বার থেকে। আমি বেকুব হয়ে গেলাম। ও তো মাত্র ওয়াশরুমে গেলো। কল রিসিভ করতেই তাজকিয়া ওপাশ থেকে বলল,
- হ্যালো..? তোমার কি হয়েছে রিয়াজ? সারারাত ফোন অফ ছিল কেন? আমি কয়টা কল দিছি হিসেব আছে? আব্বুর নাম্বারে কল দিছিলাম রাত ২ টায়,আব্বু বলল তুমি বাসায় একা আছো। কিন্তু আমার কল কেনো ধরলে না?

ওর কথাগুলো আমার এক কান দিয়ে সুন্দর মতো ঢুকলেও,অন্য কান দিয়ে আগুন হয়ে বের হচ্ছিলো। তাজকিয়া বাড়িতে হলে এইটা কে? তাজকিয়াকে কি জবাব দিবো,হাবলা হয়ে ফোনটা বিছানায় রেখে আমি ওয়াশরুমের সামনে যাই। দরজা খুলতেই দেখি,ভিতরে একটা বিড়াল চোখ বড় করে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। আমি চিৎকার দিতেই বিড়ালটা চোখের সামনেই অদৃশ্য হয়ে গেলো।

এরপর আর কি,
মুভির কাহিনীর মতো জ্ঞান হারাই ওখানেই। প্যান্ট ছাড়া।

চলবে......

গল্প:- #পিশাচ_সুন্দরী
#সূচনা_পর্ব

28/09/2023

-আপনার ট‍্যাগ লিষ্টের ২য় ব‍্যাক্তি...

-প‍্রতিদিন রাতে গোপনে তার Ex এর জন্য কান্না করে.!😓

28/09/2023

সিঙ্গেল থাকার ফিলিংস কেমন 🙃😅

28/09/2023

নিজের হবু বরকে ছোট বোন জড়িয়ে ধরে কান্না করছে তা দেখে স্থির হয়ে গেলো রিদিশা। মুহূর্তেই চোখের সামনে আঁধার নেমে আসলো। সে আড়ালে লুকিয়ে ওদের কথা শুনতে লাগলো। রিদিশার ছোট বোন আরিশা রিদিশার হবু বর শোয়াইব কে জড়িয়ে ধরে বলছে-

-" প্লিজ শোয়াইব তুমি রিদিশা আপুকে সত্যিটা বলে দাও। আমাদের বিয়ে হয়েছে। আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না। তুমি বউ থাকতে কেন অন্য কাউকে বিয়ে করবে? তুমি তো বলেছিলে আমাদের বিয়ে হয়ে গেলে নাকি তোমার পরিবার আর তোমার উপর বিয়ের প্রেশার দিতে পারবেনা। কিন্তু তোমার মা আমার বড় বোনকে তোমার বউ বানাতে চাইছে। আর তুমিও রাজি হয়ে গেলে!

শোয়াইব আরিশার মাথায় হাত বুলিয়ে বলে-

-" দেখো আমার‌ মা আই মিন তোমার ফুপিকে তোমার কথা বলব এমন সময় সে তার মাথায় হাত দিয়ে কসম করিয়েছে বিয়েটা যদি আমি ভেঙে দেই তাহলে তাঁর ম'রামুখ দেখবো। আমি কি করবো আমি নিরুপায়। তুমি রিদিশা কে বলছোনা কেন আমাদের বিয়ের কথা?

আরিশা শোয়াইব কে ছেড়ে বলে-

-" আমি আপুকে খুব ভয় পাই‌। এসব কথা আমি আপুকে বলতে পারবোনা‌।

-" আচ্ছা তুমি না বলতে পারলে আমি তোমার আপুকেই বিয়ে করে নিচ্ছি।

শোয়াইবের কথায় আরিশা রেগে তাকে কয়েকটা কি/ল ঘু/ষি বসিয়ে দেয়। শোয়াইব আরিশাকে থামাতে পারছেনা।

-" এটা রেস্টুরেন্ট কোন মা রামা রি করার জায়গা নয়।

আচমকা কারো কথা শুনে দুজনেই থেমে যায়। রিদিশাকে দেখে দুজনেই ভুত দেখে চমকে ওঠার মত তাকিয়ে আছে। এমন সময় রিদিশাকে মোটেও আশা করেনি তারা। রিদিশা একটা চেয়ার টেনে বসলো। মুখে হালকা হাসির রেশ ফুটিয়ে বলল-

-" বাহ আরু হবু দুলাভাইয়ের কাছে ট্রিট নিতে এসেছিস অথচ আমাকেই জানাস নি‌। আবার তাকে মা রছিস ও?

আরিশা ভ'য় ভ'য় চোখে শোয়াইবের দিকে তাকায়। শোয়াইব ভাবলেশহীন ভাবে বসে আছে। আরিশা কাঁদো কাঁদো গলায় বলে-

-" আসলে তা নয় আপু!

রিদিশা তাকে থামিয়ে দিয়ে বলে-

-" যাইহোক। মিঃ শোয়াইব ওরফে ফুফাতো ভাই শোনেন আমি আপনাকে বিয়ে করতে পারবোনা। ফুপিকে বলে দিয়েন, আমি একজন কে ভালোবাসি। সো বিয়েটা হচ্ছে না। আজ থেকে আমরা আবার মামাতো ফুফাতো ভাই বোন। আপনি আপনার মতো লাইফ লিড করুন। আরিশা সময়মত বাসায় এসে পড়িস।

রিদিশা ওদের কোন কথা বলার সুযোগ না দিয়ে উঠে যায়। কষ্ট হচ্ছে খুব। চোখের সামনে এতদিনর স্বপ্ন ভেঙে গেলো। আরিশা বিয়ে ভাঙার কথা শুনে প্রচুর খুশি হয়ে যায়। এবার‌ তার ফুফিকে মানালেই হলো। কিন্তু চিন্তায় পড়ে যায়। তার বোন কাকে ভালোবাসে আবার? শোয়াইব গম্ভীর গলায় বলে-

-" আমার মনে হয় তোমার বোন আমাদের সব কথা শুনে ফেলেছে। তাই বিয়েটা ভেঙে দিয়েছে। কাউকে ভালোবাসা একটা অজুহাত ছিল!

আরিশা চিন্তিত হয়ে বলে-

-" আপু সব শুনে ফেলেছে আমাকে কিছু বলল না কেন? আচ্ছা বাদ দাও আমার মনে হয় আপু কাউকে ভালোবাসে। নাহলে তাকে মাঝে মাঝেই ডায়েরিতে কারো নামে চিঠি লিখতে দেখতাম। কাউকে উদ্দেশ্য করে মনের‌ কথা লেখি আছে ডায়েরিতে। ও সত্যিই কাউকে ভালোবাসে বা প্রেম করছে। নাহলে এত সহজে বিয়ে ভাঙতোনা।

শোয়াইব গম্ভীর মুখেই বলে-

-" হতে পারে।
.

ডায়েরির পাতাটা বন্ধ করে দিল রিদিশা। পুরোনো দিনগুলো আজো বড্ড পীড়া দেয়। এখন আরিশা সুখেই আছে শোয়াইব কে নিয়ে। মাঝখান দিয়ে সে শুধু কাউকে ভালোবেসে কষ্ট পেল। রিদিশা ঐদিন শোয়াইবের মা কে সব বলেছে। তাকে অনেক কষ্টে বিয়েতে রাজি করিয়ে, আরিশা আর শোয়াইবের বিয়ে দিয়েছে। ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের আদর ছাড়া বড় হয়েছে আরিশা। আমি কিভাবে বোন হয়ে ওর প্রিয় মানুষ টাকে কে ড়ে নেই? ওদের যাতে সমস্যা না হয় তার জন্য পারি জমিয়েছে সুদূর কানাডাতে। এখন একটা জব নিয়ে ভালোই আছে সে। সত্যিই তিনটা বছর কিভাবেই না কেটে গেল! সব চিন্তা ছেড়ে ফ্রেশ হতে যায় রিদিশা। সকাল হয়েছে অনেক অফিসে যেতে হবে। রিদিশা আধা ঘন্টার মধ্যে ফ্রেশ হয়ে এসে অফিসে রওনা দেয়। সে দ্রুত অফিসের সিঁড়ি দিয়ে উঠছিল এমন সময় কারো সাথে ধা ক্কা লাগে। চোখ বুজে "আল্লাহ" বলে চিৎকার দেয় রিদিশা। আচ্ছা আমি কি ম রে গেছি? মনে তো হচ্ছে ঝুলে আছি। আচ্ছা মরলে কি এমন ফিলিংস হয়? হঠাৎ সামনে টান পড়ে। চোখ খুলতেই কোমল কিছু ঠোঁট স্পর্শ করে। রিদিশা ভালো করে দেখে একটা ছেলে তাকে ধরে আছে। তার ঠোঁট ছেলেটার ঠোঁট স্পর্শ করেছে। রিদিশা ছিটকে সরে এলো। টাল সামলাতে না পেরে ছেলেটা পড়েই গেল। ছেলেটার ফোনটাও ছিটকে দুরে গিয়ে পড়লো। ছেলেটা "মাই ফোন" বলে চিৎকার দেয়। রিদিশা রাগী চোখে ছেলেটার দিকে তাকায়।খেকিয়ে বলে ওঠে -

-" হোয়াট রাবিস? মাই ফোওওওন। আপনি আমাকে কিস করলেন কেন? বজ্জাত লোক কোথাকার। মেয়েদের দেখলেই অসভ্যতামি করার ধান্দা তাই না? এখন ঢং করে মাই ফোন মাই ফোন করে চিল্লাচ্ছেন!

রিদিশা সব কথাগুলো বাংলায় বলেছে। তাই এই কানাডিয়ান ছেলেটি এর আগামাথাও বুঝতে পারেনি‌। ছেলেটি বুঝতে না পেরে ইংরেজি তে বলল-

-" সরি!‌ আমি আপনার কথা বুঝতে পারিনি‌।

রিদিশা চারপাশে তাকিয়ে জীভ কা|টে। সে কেন বারবার বাংলা ইউস করছে। এই সাদা বিলাই গুলো তো বাংলা বুঝেই না। রিদিশা এবার ইংরেজি তে বলে-

-" আপনি কোন সাহসে আমায় টাচ করেছেন? আবার কিস করেছেন?

ছেলেটা মেঝেতে ভর দিয়ে উঠে বলে-

-" পাগলের মতো কথা বলবেন না। আমার আপনাকে কিস করার কোন ইচ্ছাই নেই‌। আপনার প্রতি আমার ইন্টারেস্ট নাই। আপনি ধা|ক্কা দেয়ায় আমার ফোন পড়ে যাচ্ছিলো। সেটা ধরতে গিয়েই আপনি আমার গায়ে এসে পড়েছেন। আমার নতুন ফোনটা গেলো।

যদিও দোষটা রিদিশারই তবুও সে স্বীকার না করে বলল-

-" কি আমাকে পা•গল বললেন। আপনাকে ফেলে দিয়েছি বেশ করেছি। অন্ধের মত ফোনের দিকে তাকিয়ে হাঁটলে মানুষ তো ধা ক্কা খেয়ে পড়বেই। আপনাদের মতো পা গলের ফোনগুলো ন ষ্ট হওয়াও ভালো। নেক্সট এ চোখ উপরে তুলে হাঁটলে ফোনসহ আপনাকেও ফে লে দিবো। আমি আজকেই না লিশ দিবো আপনার নামে স্যারের কাছে।

রিদিশা গটগট করে উপরে হাঁটা দেয়। এরিক চোয়াল ঝুলিয়ে তার যাওয়ার দিকে তাকিয়ে আছে। কি মেয়েরে বাবা আমায় ধা•ক্কা দিলো, আমার ফার্স্ট কিস চু রি করলো, আমার ফোন ভাঙলো এখন আমার উপরেই বাঘের মত সরি বাঘ নয় সিংহ হবে, সিহং এর ফিমেল ভার্সন মানে সিংহীর মতো গ|র্জন করছে। এরিকের নিজের ফোনের কথা মনে হতেই তাড়াতাড়ি নিচে নামল। ফোনটা খ।ন্ড খ|ন্ড হয়ে পড়ে আছে। শীট আমার নতুন ফোনটা শেষ করে দিলো। যাইহোক এখন আমি আরেকটা কিনবো। এরিক নিজের কেবিনে গিয়ে বসলো। তখন একটা ছেলে এসে বলল-

-" স্যার একটা মেয়ে আপনার সাথে দেখা করতে চায়।

এরিক ভাঙা ফোনটা ডয়ারে রাখলো। আয়েশী ভঙ্গিতে চেয়ারে বসে ঘুরলো একবার। দাপটের সাথে জবাব দিলো-

-" মেয়েটা কি আমাদের কম্পানির? নাকি বাহিরের?

-" আমাদের কম্পানির।

-" পাঠিয়ে দাও তাহলে।

এরিক ঘুরে গেলো চেয়ার নিয়ে। ছেলেটাও মাথা নিচু করে চলে গেলো। গিয়ে মেয়েটিকে বলল-

-" আপনি যেতে পারেন।

মেয়েটির চোখে খুশিতে ঝিলিক দিয়ে উঠলো। সে যেন এটার জন্যই অপেক্ষা করছিলো। এখন বুঝাবে মজা। ধন্যবাদ জানিয়ে চট করে দরজায় নক করলো মেয়েটি‌। ভেতরে এরিক কন্ঠ গম্ভীর বানিয়ে বলল-

-" কাম ইন।।

আসার নির্দেশ পেয়ে মেয়েটি তাৎক্ষণিক দরজা ঠেলে ঠুকলো। মুখে এক টুকরো হাসি ফুটিয়ে বলল-

-" স্যার আমার একটা অ|ভিযোগ আছে। আমাকে একটা ছেলে ধা|ক্কা দিয়েছে একটু আগে। তার উপর আবার সাথেই খা|রাপ ব্যবহার করেছে।

এরিক কথাটা শুনেই চট করে চেয়ার ঘুরালো। চোখ দুটো বড় বড় করে রাগী গলায় বলল-

-" ইউউউ

চলবে...

সূচনা_পর্ব

❤মন বলেছে তুমি আসবে❤

28/09/2023

আপনাকে পাগলের মতো ভালোবাসে

ট্যাগ লিস্টে ১ম ব্যক্তি,!😇💫

26/09/2023

কিসের অভাব! 🙂

26/09/2023

এক নারীতে আসক্ত হয়ে কি পেলেন?🙂

Address

Khulna

Telephone

+8801986678542

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nayan Yt shorts posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nayan Yt shorts:

Share