সুফিবাদ - Sufism

  • Home
  • সুফিবাদ - Sufism

সুফিবাদ - Sufism আমাদের পেজ ভালো না লাগলে আন-লাইক করুন

______$$$$$_______$$$$$______---------+--+
____$$$$$$$$$___$$$$$$$$$____---------¦¦¦ avril
___$$$$$$$$$$$_$$$$$$$$$$$___---------¦ ? miley
___$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$___---------¦(?) justin
____$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$____---------+--+
______$$$$$$$$$$$$$$$$$______
________$$$$$$$$$$$$$________---------------+?-++?-+
__________$$$$$$$$$__________---------------+?-++?-+
___________$$$$$$$___________---

------------+?-++?-+
____________$$$$$____________---------------+?-++?-+
_____________$$$_____________
______________$______________????????????? ???????????

সম্প্রতি ভারতের ভাঙ্গরে অনুষ্ঠিত সূফী সম্মেলনে বক্তব্য দিয়েছিলাম বক্তব্যটি শুনতে পারেন চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।
23/02/2024

সম্প্রতি ভারতের ভাঙ্গরে অনুষ্ঠিত সূফী সম্মেলনে বক্তব্য দিয়েছিলাম বক্তব্যটি শুনতে পারেন চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।

13/02/2024

ওলীদের মধ্যে দুই ধরনের ওলী।
একজন কামালাতে বেলায়েত সম্পন্ন ওলী,
নয়তো কামালাতে নবুয়ত সম্পন্ন ওলী।
বেলায়েত বা দুরতম নৈকট্যধারি। সৃস্টিকর্তার দিকে পৌছানোর রাস্তা অতিক্রমের প্রথম ধাপ।তথায় সালেক বা শিক্ষার্থি বা ভ্রমনকারি কখনও চৈতন্য বা অচৈতন্য হয়ে সর্বোস্বরবাদি বা সর্বদিকে আল্ল্হকে তার নুরের ঝলকে দেখতে পায় ইহাই অহদাতুুুল ওজুদ।
কামালাতে নবুয়ত বা নিকটতম নৈকট্যধারি। যাহার কামালাতে বেলায়েত পুর্ণ হয়েছে, এমন আওলিয়া যদি আল্লাহপাকের রহমে করমে কামালাতে নবুয়তের মাকাম সমুহে প্রবেশ করে তো মহাসমদ্রের সাথে এক বিন্দু পানির তুলনা করা চলে তো কামালাতে নবুয়তের মাকামের সহিত কামালাতে বেলায়েতের সে তুলনা করা চলে না।কামালাতে নবুয়তের মাকামে উন্নিত হলে তাহারা হুবহু সরিয়তের অনুসারি হয়ে যাবে, ইহাই সংস্কার বা মোজাদ্দেদি তরিকার কারামত।
সেখানে কোন মজ্জুব বা পাগল নেই।
সৃস্টিকর্তা যে আলমে মেসাল বা দৃশ্টান্ত জগৎ মুক্ত তাহাই তাহাদের শিক্ষা ইহাই ওয়াহদাতিশ শুহুদ।

10/02/2024

রুহ আল্লাহর তরফ থেকে আসা হুকুম
(কলব, রূহ, সির ,খফি, আখফা। সহ)
নফস আগুন পানি মাটি বাতাস কর্তৃক পার্থিব জড় বস্তুর দেহ।
উল্লেখিত উভয় একত্রিত হয়ে হয় পূর্ণতা বা মানুষ।
প্রাণীর রুহু আছে কিন্তু ব্রাকেটের অংশ নেই।
এ কারণে তার কোন জ্ঞানকেন্দ্র নেই নফস আছে।
নফসে হাইওয়ানী উল্লেখিত ব্রাকেটের অংশ না থাকলে, প্রাণী এবং মানুষ একই হয়ে যেত।

06/02/2024

ভাই বন্ধু আপনাদের উদ্দেশ্যে বলছি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
আল্লাহপাক মানুষকে কি কারণে সৃষ্টি করেছেন?
আল্লাহ পাক গোপন ভান্ডারে ছিলেন নিজেকে প্রকাশিত করার ইচ্ছা করলেন অতঃপর সৃষ্টিকে সৃষ্টি করলেন। এই সৃষ্টির মধ্যে উৎকৃষ্ট সৃষ্টি হল মানুষ, যে আল্লাহর পরিচয় গ্রহণ করবে আর তার প্রশংসা করবে।
নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে কলব আছে আর এই কলবের কাজই হলো আল্লাহ পরিচয় গ্রহণ করা।
যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি আল্লাহর পরিচয় গ্রহণ করতে না পারবেন ততক্ষণ আপনার উদ্ধার পাওয়ার কোন সুযোগ নেই।

02/02/2024

কামেলে মোকাম্মেল পীরের বৈশিষ্ট্য সূরা বাকারার ১৫১ নাম্বার আয়াত পাঁচটা বৈশিষ্ট্য ।
পাঁচটা বৈশিষ্ট্যের দ্বিতীয় নাম্বারটা বর্তমান জামানায় হাজারের মধ্যে দুই একজনের যোগ্যতা আছে বাদবাকি যোগ্যতা নাই।
মানুষ অযোগ্য পীরের মাধ্যমে যদি আল্লাহ পর্যন্ত পৌঁছানোর চিন্তা করে তাহলে পাহাড়কে সরানোর মত একটা অবস্থা দাঁড়ায়।
অতএব যদি পীর কলবকে জাক্কি করতে না পারে 40 দিনের মধ্যে। তিনি অযোগ্য পীর তার থেকে ১০০ হাত দূরে থাকতে হবে ইহাই সত্য।

সূরা আল বাকারা (البقرة), আয়াত: ১৫১

کَمَاۤ اَرۡسَلۡنَا فِیۡکُمۡ رَسُوۡلًا مِّنۡکُمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡکُمۡ اٰیٰتِنَا وَیُزَکِّیۡکُمۡ وَیُعَلِّمُکُمُ الۡکِتٰبَ وَالۡحِکۡمَۃَ وَیُعَلِّمُکُمۡ مَّا لَمۡ تَکُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ ؕۛ

উচ্চারণঃ কামাআরছালনা-ফীকুম রাছূলাম মিনকুম ইয়াতলূ‘আলাইকুম আ-য়া-তিনা-ওয়া ইউঝাক্কীকুম ওয়া ইউ‘আলিলমুকুমুল কিতা-বা ওয়াল হিকমাতা ওয়া ইউ‘আলিলমুকুম মা-লাম তাকূনূতা‘লামূন।

অর্থঃ যেমন, আমি পাঠিয়েছি তোমাদেরই মধ্য থেকে তোমাদের জন্যে একজন রসূল,

যিনি তোমাদের নিকট আমার বাণীসমুহ পাঠ করবেন অথবা আল্লাহর নিদর্শন প্রকাশ করবেন। ও

তোমাদের পবিত্র করবেন অর্থাৎ কলবকে জাক্কি করবেন।

আর তোমাদের শিক্ষা দেবেন কিতাব ও তাঁর তত্ত্বজ্ঞান/বিজ্ঞান এবং

শিক্ষা দেবেন এমন বিষয় যা কখনো তোমরা জানতে না।

উল্লেখিত পাঁচটা বিষয় হচ্ছে একজন আলেমের সংজ্ঞা যিনি নবীর ওয়ারিশ বাদবাকি হচ্ছে মিথ্যা দাবিদার। এটাই কোরআনের নির্দেশনা।

27/01/2024

সূরা আন নিসা (النّساء), আয়াত: ৬৯

وَمَنۡ یُّطِعِ اللّٰہَ وَالرَّسُوۡلَ فَاُولٰٓئِکَ مَعَ الَّذِیۡنَ اَنۡعَمَ اللّٰہُ عَلَیۡہِمۡ مِّنَ النَّبِیّٖنَ وَالصِّدِّیۡقِیۡنَ وَالشُّہَدَآءِ وَالصّٰلِحِیۡنَ ۚ وَحَسُنَ اُولٰٓئِکَ رَفِیۡقًا ؕ

উচ্চারণঃ ওয়া মাইঁ ইউতি‘ইল্লা-হা ওয়াররাছূলা ফাউলাইকা মা‘আল্লাযীনা আন‘আমাল্লা-হু ‘আলাইহিম মিনান্নাবিইয়ীনা ওয়াসসিদ্দীকীনা ওয়াশ শুহাদাই ওয়াসসা-লিহীনা ওয়াহাছুনা উলাইকা রাফীকা-।

অর্থঃ আর যে কেউ আল্লাহর হুকুম এবং তাঁর রসূলের হুকুম মান্য করবে, তাহলে যাঁদের প্রতি আল্লাহ নেয়ামত দান করেছেন, সে তাঁদের সঙ্গী হবে। তাঁরা হলেন নবী, ছিদ্দীক, শহীদ ও সৎকর্মশীল ব্যক্তিবর্গ। আর তাদের সান্নিধ্যই হল উত্তম।

এখন নবী আমাদের ভিতরে নেই নবীর সহযোগী উল্লেখিত শ্রেণীভুক্ত ব্যক্তিদের সহযোগী হতে হবে।
এই আয়াতের দিকনির্দেশনা এটাই।

25/01/2024

অসম্ভব রকমের তেতো কথাগুলো। ফেসবুক থেকে সংগৃহীত। আমারও খুব তেতো লেগেছে তবে গিলতে পারলে উপকার আছে গ্যারান্টি দিলাম। কোনো ভুলত্রুটির জন্য আমি দায়ী নই। কুরআনের কষ্টিপাথরে যাচাই করে নিবেন সত্য ও মিথ্যা টা। ধন্যবাদ।-


কোন নবী-রাসূল কি মসজিদ নির্মাণের জন্য রাস্তায়,
গাড়ি আটকে,মাইকে ফজিলত বর্ণনা করে ঘুরে ঘুরে টাকা উত্তলন করেছেন? তো আপনি করেন কেন?

কুরআনে আল্লাহ যা কিছুতে পুরুষ্কার দিয়েছেন,এর বাইরে কোন কিছুতে সোয়াব,নেকি নেই।কিন্তু সদকায়ে জারিয়া হিসেবে পূণ্য পাওয়ার আশায় যারা ভাবে মসজিদ নির্মাণ করলে তার সওয়াব আজীবন কবরেও পৌঁছাতে থাকবে, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে‼ কারণ এই দান আল্লাহর নির্দেশিত সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত নয়!!মৃত্যুর সাথে সাথেই মানুষের আমলনামা বন্ধ হয়ে যায়।

আমাদের মসজিদ কি আল্লাহর বলা মসজিদ?মসজিদের রক্ষনাবেক্ষনের নামে যা করা হয়,তা কি আল্লাহর বিধানের সাথে মানে কুরআনের সাথে সম্পর্কযুক্ত? সূরা তওবা ৬০ নম্বর আয়াত দেখুন। সূরা বাকারার ২১৫ নম্বর দেখুন।

ঢাকাকে বলা হয় মসজিদের শহর।সবাই মসজিদে দান করতে ব্যস্ত!তথাকথিত আলেমদের বয়ান অনুযায়ী মসজিদে দান করলেই বিরাট পূণ্য! জাঁকজমকপূর্ণভাবে প্রচুর অর্থ খরচ করে তৈরি করা হয় মসজিদ।এমন মসজিদ তৈরি বা মসজিদে দান করার আদেশ কি আল্লাহ দিয়েছেন⁉ তাহলে কোরআনের আয়াত দিন।

নবীজির সময় মসজিদ ছিল সকল ভালো কাজের প্রাণকেন্দ্র।এখানে কুরআনের বিধান জেনে মানুষ একক বা দলীয়ভাবে কায়েম বা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিত।মসজিদে ক্ষুধার্ত মানুষ খাবার পেত,ঘৃহহীন মানুষ থাকার জায়গা পেত।শুধু তাই নয় ঘৃহহীন ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে সম্মিলিত উদ্যগে ঘর তুলে দেওয়া হত।বস্ত্রহীন ব্যাক্তি, কর্মহীন ব্যাক্তি,অসুস্থ বাক্তি ও ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির ঋণ পরিশোধের ব্যাবস্থা হত সম্মিলিতভাবে মসজিদের দান থেকে।স্বজনহারা,একাকিত্বে ভোগা ব্যাক্তি আল্লাহর আয়াত শুনে,ভরসা পেতেন।মসজিদ থেকে বের হয়ে মানুষ ন্যায় বিচার,অন্যের হক মানে আল্লাহর বিধান তথা কুরআন প্রতিষ্ঠা করতো।কেননা সেসময় শুধু কুরআনই চর্চা হতো।জুমআ মানে একত্রিত হওয়া,মানুষ মসজিদে একত্রিত হত,আল্লাহর বিধান শুনতে ও সেই বিধান কিভাবে বা কোন কোন ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যায়,কিভাবে মিলিতভাবে এই বিধান প্রতিষ্ঠা করা যায় তার আলোচনা হত। তাহলে আপনারা কি করছেন?

আর এখন মসজিদ কিছু রাকাত নামাজের পর বন্ধ।
আল্লাহর বিধান মসজিদে জানা যায় না সেখানে সুর সেখানো হয়।আর বেতনভুক্ত ইমাম আর খাদেম রাখা হয়।এখন হুজুররা ভাড়ায় দোয়া,মিলাদ,খতম দিতে যান।অথচ নবী রাসুল,সাহাবাদেরকে মানুষজন ওয়াজ করার জন্য ভাড়া করে নিতনা,তারা কেউ চুক্তিভিত্তিক ওয়াজ করতেও যেতেননা।তারা দ্বীন বা কুরআন প্রচার করতেন নিজের সম্পদ ব্যয় করে।এই পথে তারা অনেক জুলুমের স্বীকার হতেন,অনেক ত্যাগ স্বীকার করতেন,এমনকি দেশান্তরী হতেন।শুধুমাত্র মানুষকে আল্লাহর দেয়া বিধান বা নিয়ম জানাতে।শুধু আল্লাহর বিধান প্রচার ও প্রতিষ্ঠা করতে।অন্য কারো নিয়ম বা বিধান নয়। অথচ আমরা মসজিদের ভিতরে ইমাম মোয়াজ্জিনের ঘুমানোর জায়গা বানাই। তারা নামাজ পড়ায় খায় আর ঘুমায় সামাজিক কোন কর্মকান্ডে তাদের পাওয়া যায় না।

"আল্লাহ যা গ্রন্থে অবতীর্ণ করেছেন তা যারা গোপন করে ও তৎপরিবর্তে নগন্য মূল্য গ্রহণ করে নিশ্চয় তারা অগ্নি ছাড়া অন্য কিছু ভক্ষন করেনা এবং উত্থান দিনে আল্লাহ তাদের সাথে কথা বলবেননা,তাদেরকে পবিত্র করবেননা এবং তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি।"(বাকারা ২:১৭৪)।
এখন মিলায় দেখেন এই জাতীয় লোক যাদের পিছনে আমরা নামাজ পড়ছি তারা পৃথিবীতে সার্টিফিকেটধারী জাহান্নামি। আল্লাহ ক্ষমা করুন।
পরের আয়াতে দেখুন আল্লাহ তাদের জন্য আফসোস করছেন।

আমাদের নামাজ আমাদের কুরআনের সাথে সংযোগ করছে না,ইমাম একে চাকরি হিসেবে দেখছে আর মুসল্লিরা একে শুধু হাজিরা হিসেবে দেখছে।আল্লাহর নিষেধ,দ্বীনের বিনিময় নেয়াকে আমরা সমাজে প্রতাষ্ঠানিক রূপ দিয়েছি।মসজিদ তৈরি করে তাতে ইমাম খাদেম নিয়োগ দিয়ে, তাদের বেতনের ব্যাবস্থা করে আমরা ইসলাম কায়েম করছি।

কিন্তু ইমামতি করলে নিজের নামাজের সাথে মুসল্লিদের নামাজও আদায় হয়ে যাচ্ছে।আলাদা করে সময় দিতে হচ্ছে না।আর এই পরিশ্রম তারা কার জন্য করছে,কেন করছে?আসলে নিজের জন্যেই করছে।নামাজ পড়ে আল্লাহর,আর পারিশ্রমিক নেয় মানুষের কাছ থেকে!?ইবাদতের নামে তারা একটা সহজ পেশা তৈরী করেছে। অথচ সে ব্যবসা-বাণিজ্য করলে থেকে আরো অনেক সম্মানিত হতো। মসজিদের সময় মত নামাজ পড়াতো বিনিময় ছাড়া।

সামাজিকভাবে ক্ষমতাশালী হওয়ার জন্য মসজিদ কমিটি এখন অন্যতম হাতিয়ার। প্রভাব-প্রতিপত্তির ভিত্তিতে নতুন নতুন মসজিদ গড়ে উঠছে।বিভিন্ন তরীকার মসজিদ বিভিন্ন গোত্র শাসন করছে।হুজুগে মানুষজন মসজিদ কমিটির সাথে জড়িত থাকাকে বিরাট ধর্মীয় কাজ মনে করছে। অথচ এই কমিটির লোক একজনও নামাজ পড়াতে জানে না।

মসজিদ কমিটির দায়ীত্বশীল হলে এখন বড় অপরাধী হয়েও সামাজিক সম্মান বজায় রাখা যায় তাই টাকা খরচ করে হলেও অনেকে কমিটিতে নাম লেখাচ্ছে।ইমামতি আর সামাজিক দাওয়াত খাওয়ার আশায় ধর্মজীবিরাও এটাকে ব্যাবহার করে তাদের ইমামতি আর মুয়াজ্জিনী চালিয়ে যায়।খতম,হাদীয়া তোহফা নির্ভর তাদের জীবন, শবে বরাত আর শবে কদর অনুষ্ঠানের কমিশন!আর তাদের কাজ শুধু লেবাস ধরে দানের ফজিলত বলে অর্থ কালেকশন।
অথচ এদের উচিত ছিল নিজেরা সংশোধন হওয়া মুসল্লিদের সংশোধন করা তারা কোরআন পড়ছে কিন্তু কোন মর্ম বুঝে না। সূরা আলা ১৪-১৫ নামাজের পূর্বে কলবকে জাক্কি করা কলবে জিকির জারি করা তারপর নামাজ পড়া। এ বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞান নাই অথচ নামাজ পড়াচ্ছে।

ইহুদী নাসারার দেশে মানুষ ঘর খোলা রেখে ঘুমাতে পারে, কিন্তু হাজার বছর নামাজ,ওয়াজ করেও মসজিদে জুতা চুরিই বন্ধ হল না। এদের দ্বারা মানুষ কিভাবে হেদায়েত পাবে?

24/01/2024

আপনি রাষ্ট্রক্ষমতা নিয়ে রাষ্ট্রের লোকজনকে কোরআন এবং সুন্নাহর আইন বাস্তবায়ন করাবেন করতে চান আমাদেরও একই চিন্তাভাবনা।
কিন্তু বেহেস্তে যাওয়ার শর্ত তো এটা নয় নফসে মুতমাইন্না হাসিল করতে হবে, সেই একমাত্র বেহেস্তে প্রবেশ করবে। রাষ্ট্রক্ষমতা বাস্তবায়নের আগে নফসের মুতমাইন্না প্রয়োজন। আগের নফসে মুতমাইন্না প্রতিষ্ঠা করুন আর রাষ্ট্র আপনার হাতে এমনি চলে আসবে। আগে কলবকে জাক্কী করুন, কলবে আল্লাহর তরফ থেকে নূর আসবে সেই নুর আপনাকে কলবে সালিম তৈরি করবে আর কলবে সালিমওয়ালা ধীরে ধীরে কলবে মুতমাইন্না হবে নফসে মুতমাইন্নার অধিকারী বেহেস্তে যাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবে। কলবে মারিদ ওয়ালা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারেনা পারবেনা পারে নাই।
নবীর অনুসারী গন সকলেই নফসে মুতমাইন্না ধারী ছিলেন এ কারণেই তারা আল্লাহর মদত পেয়েছে।

গত মাসে ভারতে একটা মাহফিলে আত্মশুদ্ধির উপর বক্তব্য দিয়েছিলাম মনোযোগ সহকারে শুনলে উপকার পাবেন।
23/01/2024

গত মাসে ভারতে একটা মাহফিলে আত্মশুদ্ধির উপর বক্তব্য দিয়েছিলাম মনোযোগ সহকারে শুনলে উপকার পাবেন।

23/01/2024

সৃষ্টিকে এমন কোন যোগ্যতা দেওয়া হয় নাই যে সৃষ্টিকর্তার জাতের ভিতর ফানা হতে পারে।
সর্বোচ্চ তাকে যে সেফাত দিয়ে তৈরি করা হয়েছে সেই সিফাত পর্যন্ত তার উন্নতি এবং শেষ বিন্দুতে তার নিজের সেফাতের ভিতরে ফানা হয়।
যদি কেউ নিজেকে মনে করে ফানাফিল্লা হয়ে গেছি মানে জাতের ভেতর ফানা হয়েছি ইহা পূর্ণরূপে শির্ক। শির্কের গুনাহ আল্লাহ মাফ করেন না।

22/01/2024

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সুফিবাদ - Sufism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সুফিবাদ - Sufism:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share