Asif s world 2024

Asif s world 2024 There is no such thing as self in the world.

শুনলে অবাক হবেন, পৃথিবীর সবচে ক্ষমতাবান মানুষ হয়েও নেপোলিয়ন বোনাপার্ট তীব্র ভালোবাসার বিনিময়ে ভালোবাসা ফেরত পান নাই।ব...
25/08/2025

শুনলে অবাক হবেন, পৃথিবীর সবচে ক্ষমতাবান মানুষ হয়েও নেপোলিয়ন বোনাপার্ট তীব্র ভালোবাসার বিনিময়ে ভালোবাসা ফেরত পান নাই।

বরং পেয়েছিলেন অবহেলা আর নির্লিপ্ত প্রতারণা।

নেপোলিয়ান যে মেয়েকে পৃথিবীর পুরো সাম্রাজ্য দিয়ে দিতে চেয়েছিলো, সেই মেয়ে নেপোলিয়ানের জন্য বড় একটা চিঠিও লিখেনি। নেপোলিয়ান এই মেয়ের জন্য বড় বড় চিঠি লিখতো। এমনকি যুদ্ধের সময় ছবি রেখে দিতো পকেটে। সময়ে অসময়ে চুমু খাইতো সেই ছবিতে।

এতো ক্ষমতাধর একজন মানুষ, অথচ বৌ এর কাছে গিয়ে অসহায়ের মতো বলতো, আরেকটু বড় চিঠি লিখতে, যাতে এতো দ্রুত শেষ হয়ে না যায়।

বাট জোসেফাইন বোনাপার্ট কোনদিনও সেই বড় চিঠি লেখেনি। অথচ এরে বিয়ে করার জন্য নেপোলিয়ন পরিবারের বিরুদ্ধে গ। হ্যান্ডসাম একজন মানুষ হয়ে বয়সে বড়, বিধবা এবং দুই বাচ্চার মাকে সে বিয়ে করেছিলো, পাগলের মতো ভালোবেসেছিলো। অথচ নেপোলিয়ন মিশরে থাকা অবস্থায় সেই জোসেফাইন নেপোলিয়নের সাথে চিট করে বসে। সেনাপতির সাথে অ্যাফেয়ারে জড়িয়ে পড়ে।

ফারেনহাইট ৪৫১ বইতে একটা লাইন ছিলো এমন, It was a pleasure to burn.

যদিও ভিন্ন কনটেক্সট, তারপরেও এই লাইনটা পড়ার সাথে সাথে ভালোবাসার কথা মাথায় আসতে বাধ্য। এই পৃথিবীতে ভালোবাসার যে বড় আনন্দ কিছু নাই, ভালোবাসার থেকে কষ্টেরও সম্ভবত কিছু নাই। ভালোবাসার সবচেয়ে বড় ব্লাইন্ড স্পট হলো, আপনি কাকে ভালোবাসবেন বা বাসবেন না, সেইটা আপনার হাতে। কিন্তু আপনাকে কে ভালোবাসবে বা বাসবে না, ঐটা আপনার হাতে থাকবে না।

ভালোবাসাই এই পৃথিবীর এমন এক ব্যবসা, যেখানে আপনার সকল ইমোশনাল ইনভেস্টমেন্ট বিফলে যাবে জেনেও আপনি ওখানে ঢালতেই থাকবেন, ঢালতেই থাকবেন।

ভালোবাসাই পৃথিবীর একমাত্র খেলা, যে খেলাতে নিশ্চিত হার জেনেও মাঠ থেকে উঠতে ইচ্ছা করে না। বরং নির্লজ্জের মতো আরেকটু খেলে যেতে ইচ্ছা করে।

আফ্রিকান একটা প্রোভার্ব বলছিল , ভালোবাসা এমন এক অত্যাচারী শাসক, যে শাসকের হাত থেকে কেউ রক্ষা পায় না।

ভালোবাসা নিয়ে এর থেকে' সত্যি কথা আমি আর একটাও শুনি নাই, বিশ্বাস করেন।

সংগৃহীত

অধিক দুধ উৎপাদনকারী গাভীর জাত। @
25/08/2025

অধিক দুধ উৎপাদনকারী গাভীর জাত। @

16/08/2025

🤫 মানুষ তোমাকে ততক্ষণই মনে রাখে, যতক্ষণ তুমি তার কাজে লাগো। তোমার প্রয়োজন ফুরোলে তুমিও তাদের কাছে অপ্রয়োজনীয়।😭

08/08/2025

সাদ্দাম হোসেনকে ফাঁসি দেওয়ার পর যখন তাঁর মরদেহ বাহিরে রাখা হল,,,

তখন একদল মানুষ সেখানে এসে এই মানুষটার মৃতদেহের ওপরে থুতু ছিটিয়েছিল,

যারা প্রত্যেকেই ইরাকের নাগরিক;

পক্ষান্তরে তার নিরাপত্তায় নিয়োজিত সেই ১২ জন আমেরিকান সেনা সদস্যের প্রত্যেকেই কেঁদেছিল।

ইন্দিরা গান্ধীর পরিণতি হয়েছিল আরও করুণ।

শত্রুর গুলিতে না, তার মৃত্যু হয়েছিল নিজেরই দেহরক্ষীর গুলিতে।

বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানের দেহ নামাতে যে লোকটি কবরে নেমেছিল, বঙ্গবন্ধুর মাতার মৃত্যুতে যে লোকটি মাটিতে শুয়ে কান্নায় গড়াগড়ি করেছিলো, শেখ কামালের বিয়ের উকিল বাপ যে মানুষটি ছিলো, ১৯৭৫ সালের ১৪ই আগস্ট দুপুরে যে লোকটি বাসা থেকে তরকারী রান্না করে নিয়ে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে খাইয়েছিলো তারপরের দিন ১৫ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে সেই লোকই খুন করেছিল যার নাম খন্দকার মোশতাক...

ইতিহাসের পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায়, এক একটা সাম্রাজ্যের পতন হয়েছে তাদের সব চাইতে কাছের মানুষদের হাত ধরে। সৌদি আরবের বাদশা ফয়সাল যখন তার ভাইপোকে আলিঙ্গন করার উদ্দেশ্যে দু হাত বাড়িয়ে দিলেন, প্রতি উত্তরে হঠাৎই পকেট থেকে পিস্তল বের করে পরপর তিনটা গুলি করে বসলেন।

গোয়েন্দারা আসামী সনাক্ত করার জন্য অনেক গুলো পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকে,

তার একটি হল প্রত্যেককেই সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখা।

সব চাইতে বেশি সন্দেহ তাকে করা যাকে মনে হবে সব চাইতে কম সন্দেহজনক।

ইতিহাস আমাদের বার বার শিখিয়ে গেছে,

মানুষের জীবনের সব চাইতে বড় যে শত্রু তাকে কখনোই চেনা যায় না,

সে থাকে সব থেকে কাছের বন্ধুর মত করে।

আপনার ব্যক্তিগত জীবনেও তাই...

আপনি সব চাইতে বেশি প্রতারিত হবেন আপনার কাছের মানুষদের কাছ থেকে।

আপনাকে সব চাইতে বেশি কষ্ট দেয়া মানুষের তালিকা করলে সেখানে শত্রু না,আপন মানুষদের নাম দেখতে পাবেন।

শত্রু কখনো বিশ্বাস ঘাতক হয় না,বিশ্বাস ঘাতকতা করে কেবল আপন মানুষরাই।

….

*******************************************************

@ #
07/08/2025

@ #

06/08/2025

🌦️ "সিজন চেঞ্জ মানেই ভাইরাল অ্যাটাক? কেন এমন হয়, কীভাবে রক্ষা করবেন ফার্মকে?"

পোল্ট্রি খাতে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর একটি হলো—সিজন চেঞ্জে ভাইরাল রোগের হঠাৎ উর্ধ্বগতি।
বিশেষ করে গরম থেকে বর্ষা, বর্ষা থেকে শীত – এই রূপান্তরের সময় মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে।

🔍 কেন এমন হয়? চলুন বিশ্লেষণ করি ধাপে ধাপে:

✅ ১. টেম্পারেচার ফ্লাকচুয়েশন বা তাপমাত্রার ওঠানামা:

🔹 একদিন প্রচণ্ড গরম, পরের দিন হালকা ঠান্ডা
🔹 ভোরে কুয়াশা, দুপুরে প্রচণ্ড রোদ
🔹 এই অস্বাভাবিক পরিবর্তন মুরগির শরীরকে বিভ্রান্ত করে—result: ইমিউনিটি দুর্বল হয়ে যায়

🌀 ফলে কী হয়?
ভাইরাস তখন সহজে আক্রমণ করতে পারে
যেমনঃ

নিউক্যাসল (NDV)

ইনফেকশাস ব্রংকাইটিস (IB)

ইনফ্লুয়েঞ্জা

ILT

✅ ২. আর্দ্রতা বা হিউমিডিটির হঠাৎ পরিবর্তন:

🔸 বর্ষার সময় হিউমিডিটি বেড়ে যায়
🔸 আবার শীতে শুকনো আবহাওয়ায় হঠাৎ হিউমিডিটি কমে যায়

⚠️ এর ফলে শ্বাসনালী (respiratory tract) এর মিউকাস শুকিয়ে যায় বা আঠালো হয়
👉 তখন ভাইরাস খুব সহজে ঢুকে পড়ে শ্বাসনালীতে
👉 Respiratory signs দেখা দেয়: কাশির শব্দ, শ্বাসকষ্ট, গলাফুলে যাওয়া

✅ ৩. স্ট্রেস লেভেল বেড়ে যায় (Cold, Heat, Handling):

যেকোনো তাপমাত্রার চাপে মুরগির শরীরে Cortisol নামক স্ট্রেস হরমোন বেড়ে যায়
👉 যা সরাসরি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমিয়ে দেয়
👉 এবং ভাইরাল রোগের gateway খুলে দেয়

✅ ৪. ভ্যাকসিন ফেইল বা ইফেক্টিভ না হওয়া:

সিজনের পরিবর্তনে যদি ফার্মে ঠান্ডা পানি, গরম ফিড, অথবা টক্সিন থাকে, তাহলে
🔹 ভ্যাকসিন কাজ করে না
🔹 Birds proper antibody develop করতে পারে না
🔹 ভাইরাস সহজেই আক্রমণ করে

📌 মনে রাখবেন, ভাইরাসকে ঠেকাতে হলে ভ্যাকসিন + ম্যানেজমেন্ট—দুইটাই ঠিক থাকতে হবে

✅ ৫. Environmentally active virus load বেড়ে যায়:

বিভিন্ন ভাইরাস (ND, IB, IBD) পরিবেশে survive করতে পারে
➡️ আবহাওয়ার পরিবর্তনে viral shedding বেড়ে যায়
➡️ বাতাসে, ফোমাইটস (বস্তা, ট্রে, পানি, খাচা) – সব কিছুতে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে

🐓 বাস্তব উদাহরণ:

🔹 আপনি খেয়াল করে দেখবেন—বর্ষা শুরুর আগমুহূর্তে ND এবং IBD এর প্রাদুর্ভাব বেশি হয়।
🔹 আবার শীত শুরু হলে ILT বা IB এর কেস বাড়ে।
🔹 অনেক সময় দেখা যায়, রাতের ঠান্ডা ও দিনের গরমের মাঝে ব্যবস্থাপনার গ্যাপে পুরো ফার্ম আক্রান্ত হয়।

💡 করণীয়: (পরামর্শমূলক অংশ)

✅ ফার্মে তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা পরিমাপক যন্ত্র রাখুন
✅ পর্যাপ্ত বায়ুচলাচল নিশ্চিত করুন (না ঠান্ডা, না গরম)
✅ Clean & dry litter management করুন
✅ ভ্যাকসিন সময়মতো দিন, প্রয়োজনে booster দিন
✅ ফিডে টক্সিন বাইন্ডার + লিভার টনিক দিন
✅ স্ট্রেস কমানোর জন্য Multivitamin & Electrolyte ব্যবহার করুন

📌 শেষ কথা:

সিজনের দোষ না দিয়ে, আমাদের ম্যানেজমেন্টকে অভিযোজিত করতে হবে।
ভাইরাস তো থাকবে, প্রকৃতিও বদলাবে –
👉 কিন্তু আমরা যদি আগে থেকেই প্রস্তুত থাকি,
👉 তাহলে অনেক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।

নিশ্চয়ই আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনাকারী।
27/06/2025

নিশ্চয়ই আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনাকারী।

কথা ঠিক কি না সামছু?🤣
26/06/2025

কথা ঠিক কি না সামছু?🤣

Address

Khulna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asif s world 2024 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share