Sagor's Niki

Sagor's Niki Love to smile �

📚__রাস্তায় পড়ে থাকা কাগজটাও একদিন কোন এক বইয়ের পৃষ্ঠা ছিলো...!!!🥀📚 🙂__আজ প্রয়োজন শেষ এ পড়ে আছে রাস্তায়...!!🙂😊 ゚   ...
30/04/2025

📚__রাস্তায় পড়ে থাকা কাগজটাও একদিন কোন এক বইয়ের পৃষ্ঠা ছিলো...!!!🥀📚
🙂__আজ প্রয়োজন শেষ এ পড়ে আছে রাস্তায়...!!🙂😊

29/04/2025

When I look into your eyes I see my whole world.....

আমি রাগ করবো।আমি ঠান্ডা হলেই তোমার খিদে লেগেছে কিনা পাশে গিয়ে জিজ্ঞেস করবো 😍।              আমি বলবো এই রঙে তোমাকে মানাচ...
19/04/2025

আমি রাগ করবো।আমি ঠান্ডা হলেই তোমার খিদে লেগেছে কিনা পাশে গিয়ে জিজ্ঞেস করবো 😍। আমি বলবো এই রঙে তোমাকে মানাচ্ছে না।আমি তোমার দিকে অপলকে তাকিয়ে থাকবো বাহ্!!কি সুন্দর লাগছে!!। আমি সারারাত ঝগড়া করবো । ভোর হলে কাঁথার বদলে তোমাকে জড়িয়ে শুয়ে পড়বো🥰।
অভিমান নিয়ে বলবো। !!থাকবো না আমি তোমার সাথে!😇। আমি পার্থনায় বসে মৃত্যুর আগপর্যন্ত তোমাকে পাশে চাইবো ❤️।
আমি রাগ হলে তোমার দিকে ফিরে তাকাবো না 😔। আবার তোমার ঘুমের পর ঘরের হালকা আলো জ্বালিয়ে তোমার দিকে অপলকে তাকিয়ে থাকবো। আমি ভালোবাসবো। আমি অভিমান করবো 🙂। আমি কাছে টেনে নিব। আমি আজীবন পাশে থাকবো। কখনো প্রেয়সী হয়ে কখনো বন্ধু হয়ে 😍। আমি তোমার জীবন সঙ্গিনী। 😍।আমি বারবার প্রমাণ করেদেবো আমার রাগের 😡। চেয়ে ভালোবাসাটা অধিক ❤️। কারণ? ❤️😍 !!আমি তোমার স্ত্রী!!❤️

প্রথম প্রথম হিসেবে মেহেদি ডিজাইন গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে।।।। সামনে আরো ভালো এবং আরো সুন্দর ডিজাইন করতে পারবে।।।।। যত বেশ...
29/03/2025

প্রথম প্রথম হিসেবে মেহেদি ডিজাইন গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে।।।। সামনে আরো ভালো এবং আরো সুন্দর ডিজাইন করতে পারবে।।।।। যত বেশি চর্চা করবে তত হাত পাকা হবে।।।। Mehendi's Gallery by Sanju সবাই তাকে সাপোর্ট করবেন।।।।

চোখধাঁধানো নৃত্য আর মনভোলানো কন্ঠে গান গাইতে পারাটাই কাল হয়েছিলো কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের সুন্দরী থিয়েটার কর্মী সোহাগী...
17/03/2025

চোখধাঁধানো নৃত্য আর মনভোলানো কন্ঠে গান গাইতে পারাটাই কাল হয়েছিলো কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের সুন্দরী থিয়েটার কর্মী সোহাগী জাহান তনুর। চোখেমুখে হাসি লেগে থাকা মেয়েটি নৃত্যে প্রথম হয়েছিলো জেলা পর্যায়ে। ভিক্টোরিয়ার ইতিহাস বিভাগের ছাত্রী তনুর পারফরম্যান্স জেলার সীমানা পেরিয়ে বিস্তৃত হয় বিভাগীয় পর্যায়েও। মা-বাবার সাথে কুমিল্লা সেনানিবাসে বসবাসের সুবাদে সেনাসদস্যদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও অংশ নিতো সে নিয়মিত। ভাগ্যের পরিহাস, শৈশব কৈশোর পার করা চিরদিনের চিরচেনা নিজেদের সেনানিবাসের মাটি থেকেই তনুকে উড়াল দিতে হলো আকাশে, পথভ্রষ্ট কতিপয় সেনা সদস্যদের নির্মমতার বলি হয়ে।
সাড়ে আট বছর আগের কথা। কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের অফিস সহকারী বাবা ইয়ার হোসেন এবং মা আনোয়ারা বেগমের জানা ছিলো না, সেনানিবাসে মঞ্চ মাতানো আদরের রাজকন্যা সোহাগী ঘুম হারাম করেছিলো কতিপয় অফিসার এবং সিপাহির। চলার পথে নিয়মিত বিরক্ত বিব্রত করা হলেও মা-বাবার কাছে তা প্রকাশ করেনি তনু। নাঁচ-গান থেকে যা উপার্জন হতো সামান্য, তার সাথে আরেকটু স্বাবলম্বী হতে পড়ন্ত বিকেলে সেনানিবাসের ভেতরে বাচ্চাদের প্রাইভেটও পড়াতো মেধাবী তনু। সার্জেন্ট জাহিদ এবং সিপাহি জাহিদের বাসায় নিয়মিত যাতায়াত ছিলো তাদের পারিবারিক টিউটর হিসেবে। ২০১৬ সালের ২০ মার্চ তেমনি একটা অশুভ বিকেল শেষবারের জন্য এসেছিলো সোহাগী জাহান তনুর জীবনে।
তনুকে পেতে লোলুপ দৃষ্টি দিনকে দিন বাড়তে থাকে জলপাই রঙের কতিপয় ক্ষুধার্ত হায়েনার মাঝে। বিয়ের প্রস্তাব গোমতির জলের মতো প্রবাহিত হয় তাদের বাড়ির আঙিনায়। মা-বাবাকে তনু জানিয়ে দেয়, অনার্স শেষ না করে বিয়ে নয়। নিজের চরিত্রেও কোন কলংক না লাগাতে সজাগ সচেতন ছিলো তনু। এরইমধ্যে সেনানিবাসে প্রভাবশালী এক অফিসারের ভালো লাগে তনুকে, ঘরে স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও। তনুর বিধিবামের যাত্রা হয় শুরু। পথভোলা ঐ অফিসারের স্ত্রী নিজ সংসার বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠে, তনুকে শায়েস্তা করতে যোগাযোগ করে এদিক সেদিক। সেনানিবাসের ভেতরে পরিকল্পনায় বেগ পেতে হয়নি। সার্জেন্ট জাহিদের স্ত্রী হ্যাপির সাথে বোঝাপড়ার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয় টিউশনি শেষে তনুকে তুলে নিয়ে যাবার।
ভয়ংকর সন্ধ্যার লালিমা তখনো কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের পশ্চিমাকাশে। সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি এসে থামে সার্জেন্ট জাহিদের বাসার সামনে। তনুকে টার্গেট করা প্রভাবশালী সেনা অফিসারের স্ত্রী, মাস্টারমাইন্ড ঐ মহিলার উপস্থিতিতে এবং সরাসরি তত্তাবধানে টেনেহিঁচড়ে গাড়িতে তোলা হয় তনুকে। তনুকে উঠিয়ে নেবার দৃশটি যারা দূর থেকে সরাসরি দেখেছে তাদেরই একজন পরে বিষয়টি অবহিত করে তনুর বাবাকে। এদিকে জোরপূর্বক গাড়িতে উঠাবার পর কিংকর্তব্যবিমুঢ় তনু বাসায় কল দিতে চাইলে কেড়ে নেয়া হয় ফোন। গাড়ি ছুটে চলে সেনানিবাসের ভেতরেই আরেক অফিসারের খালি বাসায়, যেখানে আগে থেকেই প্রস্তুত রাখা হয় ক্ষুধার্ত হায়েনাদের। মঞ্চের তনু তখন তাদের হাতের নাগালে।
এদিকে বাসায় ফিরতে দেরি হওয়ায় তনুর মা আনোয়ারা বেগম অস্থির হয়ে সর্বত্র যোগাযোগ শুরু করে। তনুর বাবা ইয়ার হোসেন শরণাপন্ন হয় মিলিটারি পুলিশের। তনুর ভাই আনোয়ার হোসেন রুবেল সার্জেন্ট জাহিদের বাসায় গেলে তার স্ত্রী হ্যাপি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দেয়। ওদিকে দলবেঁধে পাশবিকতার সীমা অতিক্রম করায় অচেতন হয়ে পড়ে সোহাগী জাহান তনু। ধস্তাধস্তিতে নাকে এবং মাথার পেছনের অংশে মারাত্মক আঘাতপ্রাপ্ত হওয়া সত্ত্বেও পথভ্রষ্ট সেনা সদস্যদের বর্বরতা থামেনি। তনুর নিথর দেহ গুম করার সিদ্ধান্ত হয় এক পর্যায়ে৷ ক্যান্টনমেন্টের সীমানার বাইরে অচেনা অজানা কোথাও নেয়া হলে তুলনামূলক বেশি ঝুঁকি থাকায় ভেতরেই কার্য সম্পাদনের উদ্যোগ নেয় অপরাধীরা।
সেনানিবাসের ভেতরে জঙ্গলে মাটিচাপা দেয়ার সুযোগ অবশ্য হয়ে উঠেনি, চারিদিকে তনুর খোঁজে ইতোমধ্যে তোলপাড় শুরু হয়ে যাওয়ায়। রাতের প্রথম প্রহরে নিথর দেহ খুঁজে পাবার পর সার্জেন্ট জাহিদ এবং সিপাহি জাহিদ কেউই দেখতে আসেনি তনুকে, খবরও নেয়নি। দুই জাহিদকে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় সরিয়ে নেয়া হয় অজ্ঞাত স্থানে। সার্জেন্ট জাহিদের বাসায় তনুকে অপহরণের পর থেকে আরেক অফিসারের বাসা হয়ে জঙ্গলে নিয়ে আসার মিশনে সিভিল পোশাকে ১০ থেকে ১২ জন সেনাসদস্য সম্পৃক্ত ছিলো। প্রভাবশালী অফিসারের স্ত্রী সরাসরি জড়িত থাকায় রাতেই কেঁপে উঠে কুমিল্লা সেনানিবাস। জেলার সীমানা পেরিয়ে দেশে বিদেশে শুরু হয় তুলকালাম। হত্যার বিচার দাবিতে দেশজুড়ে শুরু হয় প্রতিবাদ।
তনু হত্যার সময় সেনানিবাসের দায়িত্বে থাকা ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের এরিয়া কমান্ডার ও জিওসি মেজর জেনারেল এনায়েত উল্লাহ এবং স্টেশন কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল কাজী শওকত আলম পুরো বিষয়টি খুব কাছ থেকে জানলেও নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষায় ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার মিশনে মাঠে নামে। কুমিল্লার সাংবাদিকদের কল রেকর্ডের আওতায় এনে তাদেরকে নিয়ন্ত্রণে নেয়া হয় শুরুতেই। তনুর মা-বাবার মুখে তালা লাগিয়ে দেয়া হয়। তালার ফাঁক দিয়ে তারা মুখ খোলার চেষ্টা করে বারবার খায় হুমকিধামকি। কর্নেল মাসুদ নামে একজন শাসায় তনুর বাবাকে। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের তৎকালীন সহযোগী অধ্যাপক ডা. কামদা প্রসাদ সাহা এবং তার সহকারী ডা. শারমিন সুলতানা উভয়কেই তখন ম্যানেজ করে নেয়া হয়।
মেডিকেল বোর্ডের ময়নাতদন্ত হয়ে যায় তোতাপাখি। শিখিয়ে দেয়া বুলি উপহার দিতে থাকে কামদা প্রসাদ সাহা গং। প্রথম ময়নাতদন্তে তনুকে হত্যার কোন আলামত খুঁজে না পাবার গল্প শোনানো হয় ম্যাংগো পিপলকে। কবর থেকে মরদেহ উঠিয়ে আরেক দফায় করা ময়নাতদন্তের ফলাফল হিসেবে তনুর যৌন মিলনের হাস্যকর রিপোর্ট দেয়া হয়। একদিকে বলা হয় ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ময়নাতদন্ত রিপোর্ট দেয়া যাবে না, অন্যদিকে বলা হয় নিশ্চিত না হয়ে কারো ডিএনএ টেস্ট করা যাবে না। কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলে সিআইডি'র বিশেষ পুলিশ সুপার ড. নাজমুল করিম খানের আন্তরিকতা মাঠে মারা যায় উপরের নির্দেশে। ঢাকা থেকে আইওয়াশ করতে কুমিল্লায় যায় সিআইডি'র শীর্ষ তদন্ত কর্মকর্তা আবদুল কাহহার আকন্দ। থানা পুলিশ থেকে শুরু করে ডিবি, সিআইডি, পিবিআই হয়ে বিচারের মূলা ঝুলানো হয় অবিচারের হাইকোর্টে।
সোহাগী জাহান তনু হত্যার বিচারে যারপরনাই উদাসীন ছিলো সদ্য পতিত পদচ্যুত ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার আন্তরিকতার অভাবেই তনু হত্যার পর আট বছর ধরে দফায় দফায় পরিবর্তন করা হয় তদন্ত কর্মকর্তা। দেশপ্রেমিক যে সেনাবাহিনীকে দুর্বল করতে সুপরিকল্পিত উপায়ে ঘটানো হয় পিলখানা হত্যাযজ্ঞ, সেই সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি রক্ষায় বিগত সরকারের ভূমিকা ছিলো প্রশ্নবিদ্ধ। তনুর মা আনোয়ারা বেগম এবং বাবা ইয়ার হোসেন বহুবার বলেছে, "আমরা কোন সরকার কিংবা কোন বাহিনীর বিপক্ষে নই। সেনাসদস্য যারা অপরাধ করেছে, কলিজার টুকরাকে মেরে আমাদের পরিবারকে শেষ করে দিয়েছে, শুধু তাদের বিচারটা হোক"।
বিচারহীনতার অপসংস্কৃতি, ফ্যাসিবাদের অপশাসন দুঃশাসন স্বৈরশাসনের অবসান ঘটিয়ে ছাত্রজনতার দুনিয়া কাঁপানো গণঅভ্যুত্থানে নতুন করে স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশ কি তনুকে মনে রেখেছে? বিচারের বাণী কি এখনো কাঁদবে নিরবে নিভৃতে? কতিপয় পথভ্রষ্ট সেনাসদস্যের পাপের প্রায়শ্চিত্ত কেন করবে সমগ্র বাংলাদেশ? কুমিল্লা সেনানিবাসের এই কলংক কি আজীবন থেকে যাবে? একাত্তরের প্রথম মুক্তিযুদ্ধে কুমিল্লা সেনানিবাসের গৌরবগাঁথার সাথে তনু হত্যা সাংঘর্ষিক নয় কি? এক ডজন ব্যক্তির অপকর্মের দায় কেন নেবে সমগ্র বাহিনী? আমরা কি একদিন সবকিছু ভুলে যাবো? বিবেক থাকলে মনে রাখবেন, সোহাগী জাহান তনুর জীবনের শেষ গান ছিলো, "অশ্রু দিয়ে লেখা এ গান যেন ভুলে যেয়ো না..."।

মাঈনুল ইসলাম নাসিম

কে লিখেছে জানিনা কিন্তু হাসতে হাসতে শেষ...এবং কথাগুলো ১০০% সত্যি 🤣🤣আমার মত যাদের বিয়ে ২০১১-১৫ সালের আগে হয়েছে তাদের এখনক...
11/03/2025

কে লিখেছে জানিনা কিন্তু হাসতে হাসতে শেষ...এবং কথাগুলো ১০০% সত্যি 🤣🤣

আমার মত যাদের বিয়ে ২০১১-১৫ সালের আগে হয়েছে তাদের এখনকার সময়ের বিয়ের ভিডিওগুলো দেখলে মনের ভিতর হয়তো আমার মত চাপা কষ্ট অনুভব হয়। আমি আমার বিয়ের ভিডিও যতবার দেখি ততবার কান্না করি। কি মনে করেছেন, দুঃখে কান্না করি? না, রাগে কান্না এসে পড়ে।
এবার আসি আসল কথায়। এখনকার বিয়ের ভিডিওগুলোতে মনে হয় কোন রাজকুমারী আর রাজকন্যার গল্প, যেন কোন বলিউড সিনেমাকে হার মানিয়ে দেয়।
এবার আমার বিয়ের ভিডিওর সংক্ষেপে বিবরণ দেই।
* শুরুতে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম বলার পর তাজমহলের ভিতর থেকে আমার আর আমার বরের ছবি বের হয়ে আসলো এবং ৩০ মিনিটের মত ছবির পর্ব চললো।
* এরপর থেকে শুরু হলো তাদের আসল প্রতিভার প্রকাশ ঘটানো। আকাশে আমার ছবি, ঝরনায় আমার ছবি। ২ টা গোলাপ পাশাপাশি ফুটে আছে যার একটাতে আমার আর একটাতে আমার বরের ছবি। আমার বরের ছবি মাঝখানে রেখে চারপাশে আমার অসংখ্য ছবি ঘুরছে। আরো আছে প্লেন এর পাখাতেও আছে আমার ছবি, পাখির ডানাতেও আছে। পৃথিবীর সবখানেই আছি আমরা দুজন কখনো India, কখনো Bangkok, কখনো Switzerland এর বরফের চিপায়। আহা সে কি দৃশ্য বলার ভাষা রাখে না। honeymoon এর প্রয়োজন নেই।
* এরপর মূল ভিডিও শুরু হলো কিন্তু তার মাঝে মাঝে আমার ছবি। যেমন, আমার শশুর আর আমার বাবা কোলাকুলি করছে তাদের মাঝখানে ফুচ করে আমার ছবি।
*আমাকে দেখালে লাফাতে লাফাতে বরের ছবি আবার বরকে দেখালে বরের বুকে ভিতর থেকে বেরিয়ে আসে আমার ছবি।
* এবার ৩০ মিনিট শুধু খাওয়ার ভিডিও। কি মনে করেছেন এখানে আমাকে মাফ করে দিয়েছে?হতেই পারে না, খাওয়ার মাঝে মাঝে আমার ছবি দিয়ে আপনাদের মনে করিয়ে দিবে যে এইটা কোনো খাবারের রিভিউ এর ভিডিও নয় এইটা আমার বিয়ের ভিডিও। এক কথায় তাদের যত ক্রিয়েভিটি জানা আছে তা এই বিয়ের ভিডিওতে প্রমান করেই ছাড়বে।
* আর বিদায়ি পর্বে তারা বউ ছাড়া ভিডিও করতে রাজি আছে কিন্তু " আমি যাচ্ছি বাবা, আমি যাচ্ছি" এই গান ছাড়া বিদায় দৃশ্য অসম্ভব। এই গান যেদিন রিলিজ হয়েছিল তার পর থেকে একটা বিয়ের ভিডিও পাওয়া খুব দুঃসাধ্য যেখানে এই গান ছাড়াই বিদায় হয়েছে....🙂


মাঝে মধ্যে ছোটবেলা টা যেন হাতছানি দিয়ে বলে," কিরে বড় হতে চেয়েছিলি না??"🙂 ゚
10/03/2025

মাঝে মধ্যে ছোটবেলা টা যেন হাতছানি দিয়ে বলে," কিরে বড় হতে চেয়েছিলি না??"🙂

একদিন হুট করে বড় হইয়া গেলাম। যে গামছা দিয়া চুল বানাতাম সেইটা ছিঁড়ে গেলো। আমার মাথায় গজাইলো লম্বা লম্বা চুল। এরপর টের পাই...
09/03/2025

একদিন হুট করে বড় হইয়া গেলাম। যে গামছা দিয়া চুল বানাতাম সেইটা ছিঁড়ে গেলো। আমার মাথায় গজাইলো লম্বা লম্বা চুল। এরপর টের পাইলাম লম্বা চুলে আর ছোটবেলার মতোন মজা লাগতেসে না!
কাপড়ের পুতুলের একটা শাড়ি হারাইলেও যে আমি ডুকরে কাঁদতাম আমার চোখের সামনেই আমার সব প্রিন্সেস ড্রেস আম্মা কারে কারে জানি দিয়া দিলো। কিন্তু আমার একফোঁটাও দুঃখ হইলোনা!
মাসের পর মাস কাইটা গেলো, দেখলাম আব্বা আমার জন্য আর পুতুলের ব্রাশ কিনেনা, গোলাপি ফুল ছাপানো ব্যাগ আনেনা। হাতে টাকা দিয়া বলে 'যা পছন্দ হয় কিনা নিও'। যে আমি আব্বার আঙুল না ধইরে বাড়ির উঠান পার হইতাম না ছেলেধরার ভয়ে, সে আমি ক্যামনে ক্যামনে জানি পুরা খুলনা শহর চিইনা গেলাম।
এরপর একদিন ঘরে বড় আয়োজন হইলো, আমার পুতুল না সাজায়া সবাই আমারে সাজাইলো। ধূলা দিয়া ভাত আর ইটের টুকরার গোসতের বদলে টেবিলে সত্যিকারের নানান পদ সাজানো হইলো। লম্বা চুলে খোঁপা কইরা দিতে দিতে আম্মা কাঁদো কাঁদো গলায় বললো-
-" আমার মেয়েটা কতো বড় হয়ে গেলো।"
সেদিন বুঝলাম ছোট্ট আমি-র বড় হবার স্বপ্ন পূরণ হইলো!
মনে চাইলো চিৎকার দিয়া বলি-
-" বড় হয়ে ঠকে গেলাম। বিশ্বাস করো এই বড়বেলা আমার ভালো লাগেনা"

#মৃত_ব্যক্তির_অার্তনাদ

🕌   #মৃত_ব্যক্তির_অার্তনাদ★🕌রাসুল (সাঃ) বলেছেন-মৃত ব্যক্তির জন্য ঐ সময়টা খুব কষ্টকর হয়, যখন তাকে তার গৃহ হতে বের করা হ...
02/03/2025

🕌 #মৃত_ব্যক্তির_অার্তনাদ★🕌
রাসুল (সাঃ) বলেছেন-মৃত ব্যক্তির জন্য ঐ সময়টা খুব কষ্টকর হয়, যখন তাকে তার গৃহ হতে বের করা হয় এবং তার পরিবারের সবাই তার জন্য কাঁদতে থাকে।
এর চেয়ে বেশি কষ্ট হয় তখন, যখন তাকে কবরে শুয়ায়ে তাকে মাটি দেয়া হয়, এবং তাকে একা ফেলে সবাই চলে আসে।
আরো কষ্ট হয় যখন শরীর হতে কাপড়,অলংকার,
আংটি,খুলে নেয়া হয়। সেই সময় তার রুহ উচ্চস্বরে চিৎকার করতে থাকে, এ চিৎকার জীন ও মানুষ ছাড়া অন্য সবাই শুনতে পায়। সে তখন চিৎকার করে বলতে থাকে- তোমাদেরকে আল্লাহর কসম আমার শরীরের কাপড় চোপর, অলংকার, ধীরে ধীরে খুলো, যেহেতু এই মাত্র আমি মালাকুল মউতের কঠিন আযাব হতে নিস্কৃতি পেয়েছি।

যখন মৃত ব্যক্তির দেহ মর্দন করা হয়- তখন সে বলেতে থাকে-হে গোসল দাতাগণ, আমার দেহে জোরে মর্দন
করোনা, কেননা মালাকুল মউতের কঠিন আযাবে আমার দেহ,ক্ষত -বিক্ষত হয়ে গেছে।

যখন মৃতকে কাফন পড়ানো হয় তখন মৃত দেহ বলতে থাকে, হে কাফন দাতাগণ, আমাকে এত তাড়াতাড়ি কাফন পরাইও না, আমার স্ত্রী, সন্তান,আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদেরকে শেষ বারের মত দেখতে দাও।

তাদের সাথে ইহাই আমার শেষ দেখা। কেয়ামতের আগে আর তাদের সাথে আমার দেখা হবে না।

যখন মৃত ব্যক্তিকে তার বাড়ি থেকে কবরস্থানে নিয়ে যাওয়া হয় তখন সে বলতে থাকে হে আমার আত্মীয়-স্বজন, তোমাদেরকে আল্লাহর কসম, এত তাড়াতাড়ি আমাকে কবরস্থানে নিয়ে যেওনা, আমার বাড়ি,ঘর, স্ত্রী, কন্যা,সবার কাছ থেকে বিদায় লওয়ার
জন্য একটু সুযোগ দাও।

হে আমার আত্মীয় -স্বজন, আমি আমার স্ত্রীকে বিধবা এবং সন্তানদেরকে এতিম করে যাচ্ছি। তোমরা তাদেরকে কষ্ট দিওনা। তাদের প্রতি অবিচার করোনা। আমি এখন সবকিছু ছেড়ে চলে যাচ্ছি, আর কখনো ফিরে আসবো না। তোমরা তাড়াতাড়ি করোনা, আমাকে সবার কাছ থেকে বিদায় লওয়ার সুযোগ দাও। যখন মৃত ব্যক্তিকে-গুরস্তানের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়, তখন সে বলেতে থাকে হে আমার বংশধরগণ, হে আমার আত্মীয়-স্বজন, হে আমার প্রতিবেশী, তোমরা যেন আমার
মত দুনিয়ার মায়ায় পড়ে আরাম আয়েশে আখেরাতের কথা ভুলে যেওনা।

তোমরা লক্ষ করে দেখ, আমি আল্লাহর নাফরমানি করে হালাল হারামের প্রতি লক্ষ না করে,যে ধন দৌলত কামায় করেছিলাম তার কিছুই আমার সাথে যাচ্ছে না। সব ওয়ারীশগণ বন্টন করে নিচ্ছে। আমার সাথে যাচ্ছে শুধু আমার পাপরাশি। যাদের জন্য আমি পাপ করেছিলাম তারা বিন্দুমাত্র পাপের ভাগ নিচ্ছে না।
যখন জানাজার নামাজ শেষে কিছু লোক চলে যেতে থাকে তখন মৃতব্যক্তি বলতে থাকে- হে বন্ধুগণ তোমাদের সাথে আমার কত ভালবাসা ছিল, এখন কেমন করে আমাকে ছেড়ে চলে যাচ্ছো! দাফনের কাজ শেষ করে আমার জন্য একটু দোয়া করে যাও।

হে বন্ধুগণ-সত্যিই তোমাদের কাছে আজ আমি অপ্রিয় হয়ে গেছি। কিন্তু এমন এক সময় ছিলো তোমরা আমাকে না দেখে এক দিনও থাকতে পারতেনা।
টাকা,পয়সা, ধনসম্পদ, সব কিছু তোমাদের জন্য রেখে
যাচ্ছি, আর কোনো কিছু তোমাদের কাছে চাইবো না। শুধু একটু দোয়া করে যাও।

টাকা,পয়সা, সবকিছু আমি রেখে গেছি। ভোগ বিলাসে মক্ত হয়োনা। আমার জন্য কিছু দান-খয়রাত করিও, দোয়া কালাম পড়িও, আমার রুহের উপর বখশিশ দিও।
মনে রেখ, আমার মত তোমাদেরকেও একদিন চলে যেতে হবে।

হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে তুমি মাফ করে দাও।
(আমিন)

゚ Allah

নানার বয়স ১০৭! নানীর বয়স ৯১! এর চেয়ে বড় কথা উনাদের বিয়ের বয়স, একসাথে থাকার বয়স ৮০ পেরিয়েছে!কিন্তু এত বছর পরেও নানা ভাত খ...
02/03/2025

নানার বয়স ১০৭! নানীর বয়স ৯১! এর চেয়ে বড় কথা উনাদের বিয়ের বয়স, একসাথে থাকার বয়স ৮০ পেরিয়েছে!

কিন্তু এত বছর পরেও নানা ভাত খাওয়ার সময় নানীকে পাশে থাকতে হয়,নাহলে নানার খাওয়া হয়না ঠিকমতো!

বাজারে যাওয়ার সময় নানু বলেছিলেন বড় কই মাছ আনার জন্যে, বাজার থেকে আনার পর নানা কে মাছ দেখানো হলে নানু মাছ দেখে বলেন ওইটা ফ্রাই করে দিতে দুপুরে খাবে।!

খেতে বসে সেই মাছ অর্ধেক খেয়ে বাকী অংশ দিয়েছেন নানী কে খাওয়াবেন বলে!

এটা নতুন না, এত যুগ ধরে উনি এইটাই করে আসছেন! নানী কে পাশে বসিয়ে বড় কোন মাছ বা মাংসের পিস হলে অর্ধেক উনি খান বাকীটা নানী কে।! এবং প্রতিবারই নানী খুব ভালোবাসে মাছ টা নিয়ে খান।!

আমাদের যুগে হয়ত অনেকের কাছে এই ভালোবাসা আধিখ্যেতা! কিন্তু এই যুগ যুগ ধরে ভালোবাসার টান যারা আমরা কাছে থাকি তারাই দেখি কেবল।

নানা, নানী বেঁচে থাকুক আরও শত বছর,
উনাদের ভালোবাসা থাকুক আরও হাজার বছর ❤

Address

Khulna
G.P.OKHULNA-9000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sagor's Niki posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share