Evi's Universe

Evi's Universe Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Evi's Universe, Digital creator, Jessore, Khulna.

21/03/2025

মুসলিমরা শান্তি, ভ্রাতৃত্ব ও মানবতার বার্তাবাহী। তাদের বিশ্বাস ও কর্ম ন্যায়, সত্য ও সদাচারের উপর ভিত্তি করে গঠিত।

21/03/2025

"মাত্র কয়েক মিনিটেই সুস্বাদু রান্না! সহজ ও ঝটপট রেসিপি দেখে আজই ট্রাই করুন।"

21/03/2025

মেহেদির রঙে রাঙানো হাত,
ভালোবাসার ছোঁয়া থাকুক সারাক্ষণ সাথে।

20/03/2025

কষ্ট করলে সব পরা হয়,
সফলতার পথে দেয় যে জোয়ার।

18/03/2025

নিজেকে আরো সাহসী করতে হবে,,,

1. "যখন জীবন তোমাকে নীচে টানে, তখন মনে রেখো, পরবর্তী ধাপটা নতুন এক সম্ভাবনা হতে পারে।"

2. "নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখো, তুমি যা চাও তা অর্জন করার ক্ষমতা তোমার মধ্যেই আছে।"

3. "আপনার সফলতা শুধু আপনার হাতেই, কঠোর পরিশ্রম এবং অটুট বিশ্বাস দিয়ে আপনি অনেক কিছু অর্জন করতে পারবেন।"

4. "সবচেয়ে বড় শক্তি হলো নিজের অপ্রতিরোধ্য ইচ্ছাশক্তি, যা আপনাকে অজেয় করে তোলে।"

5. "জীবন কখনো সহজ হবে না, কিন্তু আপনি যদি সাহসী হন, তবে সব বাধাই আপনার জন্য ছোট হয়ে যাবে।"

6. "অন্তরের শান্তি আর সুখ খুঁজুন, পৃথিবী যতই অস্থির হোক না কেন।"

18/03/2025

❤️❤️❤️

18/03/2025
18/03/2025

মানুষ আসবে, যাবে… কিন্তু আমি আছি, থাকব। নিজের জন্য। একা থাকা মানে হেরে যাওয়া নয়, বরং নিজেকে খুঁজে পাওয়া।"

16/03/2025

শুভ্রতার প্রেমপত্র

শুভ্র আর নীলা—দুজন দুজনের পরিপূরক। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিন থেকেই তাদের বন্ধুত্ব, আর তারপর ধীরে ধীরে ভালোবাসা। শুভ্র চঞ্চল, স্বাধীনচেতা, আর নীলা শান্ত, সংযত।

একদিন বিকেলে ক্যাম্পাসের লেকের ধারে বসে নীলা বলল,
— "তুমি কি কখনো ভেবেছো, আমরা যদি আলাদা হয়ে যাই?"

শুভ্র অবাক হয়ে বলল,
— "আমাদের পথ কি আলাদা হবে?"

নীলা হেসে বলল,
— "জীবন তো নিশ্চিত কিছু নয়, শুভ্র। যদি এমন হয়, তুমি কোথাও দূরে চলে গেলে?"

শুভ্র হাসল।
— "আমি তোমাকে প্রতিদিন চিঠি লিখব।"

নীলা মৃদু হেসে বলল,
— "কাগজের চিঠি?"

— "না, হৃদয়ের চিঠি। যেটা তুমি অনুভব করবে, পড়তে হবে না।"

কিন্তু জীবন সত্যিই অপ্রত্যাশিত।

গ্র্যাজুয়েশনের পর শুভ্র উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে চলে যায়। প্রথম কয়েক মাস তারা যোগাযোগ রাখে, কিন্তু সময়ের সাথে দূরত্ব বেড়ে যায়। শুভ্র ব্যস্ত হয়ে পড়ে পড়াশোনা আর কাজের চাপে, আর নীলা একাকী অপেক্ষা করে।

একদিন নীলার হাতে একটি খাম আসে। শুভ্রের লেখা চিঠি।

"নীলা,
তুমি বলেছিলে, যদি আমরা আলাদা হয়ে যাই? সত্যি বলতে, আমি কখনো ভাবিনি এটা হবে। কিন্তু প্রতিদিন সকালে তোমাকে মনে পড়ে, বিকেলের আকাশ দেখলে মনে হয়, তুমি পাশে থাকলে ভালো হতো। আমি বলেছিলাম, তোমাকে হৃদয়ের চিঠি লিখব। এই চিঠিটা ঠিক তাই। তুমি কি এখনো আমার অপেক্ষায়?"

নীলার চোখে পানি চলে আসে। সে জানত, শুভ্র কখনো ভুলবে না।

পরের সপ্তাহে, সে শুভ্রকে উত্তর পাঠায়—

"শুভ্র,
আমি জানতাম তুমি লিখবে। আমি অপেক্ষা করছিলাম, শুধু তোমার চিঠির জন্য নয়, তোমার ফেরার জন্যও। তুমি কি এবার ফিরবে?"

শুভ্র দেশে ফিরে এলে তাদের প্রথম দেখা হয় সেই লেকের ধারে। দুজন কিছু না বলে শুধু একে অপরের দিকে তাকিয়ে থাকে। শুভ্র নীলার হাত ধরে ফিসফিস করে বলে,
— "আমাদের গল্প তো এখনো শেষ হয়নি, তাই না?"

নীলা হাসল।
— "না, শুভ্র। আমাদের গল্প এখন শুরু হলো।"

16/03/2025

শেষ বিকেলের চিঠি

তৃষা প্রতিদিন বিকেলে ছাদে এসে বসে। ছোট্ট একটা ডায়েরি নিয়ে সে চুপচাপ কিছু না কিছু লেখে। কেউ জানে না, ওই ডায়েরিতে কী থাকে, এমনকি তার সবচেয়ে কাছের বন্ধুদেরও সে কিছু বলে না।

একদিন ছাদে গিয়ে দেখল, তার প্রিয় জায়গায় একটা কাগজ রাখা। তাতে লেখা—

"তোমার প্রতিদিনের অপেক্ষা আমাকে এখানে টেনে আনে। কিন্তু জানি না, তুমি কি কখনও জানতে পারবে!"

তৃষা অবাক হলো। কে লিখল এটা?

পরদিনও একই জায়গায় আরেকটা চিঠি পেল। তাতে লেখা—

"তোমার চুলে যখন শেষ বিকেলের আলো পড়ে, তখন তোমাকে একটা গল্পের নায়িকা মনে হয়!"

তৃষার মনে কৌতূহল বাড়তে লাগল। কে হতে পারে এই রহস্যময় চিঠির লেখক?

একদিন সে ইচ্ছে করে একটু দেরি করে ছাদে গেল। দেখল, একজন ছেলেও সেখানে দাঁড়িয়ে আছে—নীল শার্ট, কাঁধে একটা ব্যাগ, চোখে হালকা সংকোচ।

তৃষার চোখের দিকে তাকিয়ে ছেলেটি আস্তে করে বলল, "আমি অয়ন। অনেকদিন ধরে তোমাকে দেখি, কিন্তু কখনো বলতে পারিনি… আমি তোমায় ভালোবাসি!"

তৃষার ঠোঁটে একটা মিষ্টি হাসি ফুটে উঠল। সে কিছু বলল না, শুধু নিজের ডায়েরির একটা পাতা ছিঁড়ে দিল অয়নের হাতে।

সেই পাতায় লেখা ছিল—

"কিছু কিছু অপেক্ষা সত্যিই সুন্দর হয়… ঠিক যেমন আমার অপেক্ষা ছিল তোমার জন্য!"

---

গল্প কেমন লাগল?

ছায়া ভালোবাসাসজল নতুন একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছে। অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে অনেক রাত হয়ে যায়, তাই সে বেশিরভাগ সময় একাই থাকে। প...
16/03/2025

ছায়া ভালোবাসা

সজল নতুন একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছে। অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে অনেক রাত হয়ে যায়, তাই সে বেশিরভাগ সময় একাই থাকে। প্রথম দিন থেকেই সে অনুভব করছিল, কেউ যেন তাকে দূর থেকে লক্ষ করছে। মাঝেমাঝে দরজার নিচ দিয়ে কারও ছায়া দেখা যায়, কিন্তু দরজা খুলে দেখলেই কিছু থাকে না।

একদিন গভীর রাতে হঠাৎ দরজায় শব্দ হলো। দরজা খুলে সে দেখল, এক যুবতী দাঁড়িয়ে আছে—পলকা শরীর, ফ্যাকাসে মুখ, চোখদুটো যেন কুয়াশায় ঢাকা। মেয়েটি বলল, "আমাকে কি চিনতে পারছ?"

সজল অবাক হয়ে বলল, "না, তুমি কে?"

মেয়েটি মৃদু হাসল, "আমি মুনতাহা। তোমার অনেক পুরনো পরিচিত।"

সজল বিস্মিত! মুনতাহা ছিল তার প্রথম প্রেম, কলেজের সময়কার ভালোবাসা। কিন্তু সাত বছর আগে মুনতাহা মারা গেছে এক ভয়াবহ দুর্ঘটনায়। তাহলে সে এখানে কীভাবে?

সজল পেছনে সরে যেতে চাইল, কিন্তু মেয়েটির চোখদুটো এমন মায়াময় ছিল যে সে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। মুনতাহা এগিয়ে এসে ফিসফিস করে বলল, "আমি প্রতিদিন তোমার জন্য এখানে অপেক্ষা করি, সজল। তুমি কি জানো, ভালোবাসা কখনো মরে না?"

সজল কিছু বলার আগেই বাতাসে কেমন যেন শীতল একটা অনুভূতি ছড়িয়ে পড়ল। মুহূর্তেই মুনতাহা মিলিয়ে গেল ধোঁয়ার মতো।

পরদিন সকালে সজল ঘুম থেকে উঠে জানালার পাশে একটা ছোট্ট কাগজ পেল। তাতে লেখা—

"ভালোবাসা কখনো মরে না… শুধু ছায়া হয়ে পাশে থাকে!"

---

গল্পটা কেমন ? কমেন্ট করতে ভুলবেন না,,,

Address

Jessore
Khulna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Evi's Universe posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share