রক্তাক্ত কুয়েট

রক্তাক্ত কুয়েট Official page to represent any 'KUETian'
আমরা ন্যায় ও সত্যের পক্ষে অটুট এবং অবিচল
(1)

বিচারবিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উপর হামলাকারী ও শিক্ষক লাঞ্ছনাকারীদের বিচার এবং একাডেমিক কার্যক্রম শুর...
17/05/2025

বিচারবিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উপর হামলাকারী ও শিক্ষক লাঞ্ছনাকারীদের বিচার এবং একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করার বিষয়ে শিক্ষকবৃন্দের সাথে আলোচনায় বসার অনুরোধ

সংহতি!
17/05/2025

সংহতি!

প্রিয় সুধী, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু অসাধু উদ্দেশ্য লালনকারী পেইজ থেকে আমাদের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের সম্মানিত হেড প্রফেসর ড: এম এম এ হাসেম স্যার ও তার টিমের বিরুদ্ধে গবেষণা পত্র জালিয়াতির জঘন্য অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে যা সর্বৈব মিথ্যা এবং একাডেমিক তদন্তে প্রমাণিত। দুটি তদন্ত হয়েছিল। দুটিতেই কুয়েটের পক্ষে স্যার এবং তাঁর গবেষণা দল কেইস জিতেছিলেন। একটা IEEE USA authority verdict আর দ্বিতীয়টা KUET & JU (Combined) ইনভেস্টিগেশন।

গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এইখানে কুয়েটের গবেষণা দল কাজ করেছিল অনেক কিন্তু বিনিময়ে কোনো পারিশ্রমিক বা পেপারের অথরশিপ কিছুই পায় নি। কারেন্ট শিক্ষার্থীদের সবাইকে এটা মাথায় রাখতে অনুরোধ করা হচ্ছে যে, অনেক সময় সিনিয়র দেশি/প্রবাসী বড় ভাই ক্যাম্পাসের জুনিয়রকে দিয়ে তাদের প্রজেক্ট, মাস্টার্স বা পিএইচডি গবেষণা কাজ করিয়ে নেন বিনিময়ে কিছুই দেন না। এসকল অলাভজনক ও চুক্তিহীন কাজ করে যখন অথরশীপ বা পারিশ্রমিক চাওয়া হয় তখন তারা এরকম অভিযোগ উপস্থাপন করে যা হাসেম স্যার ও তার গবেষণা দল সম্মুখীন হয়েছেন।তাই সিনিয়র এর কোনো কাজ করার আগে চুক্তি অথবা অংশীদারত্বের প্রশ্ন সামনে রেখে কাজ করার জন্যে অনুরোধ করা হলো। এই ধরণের টক্সিক ব্লাডসাকিং সিনিয়র কুয়েটে ভরপুর, যারা এত বড় একটা অন্যায়কে ব্যবহার করে একজন স্বনামধন্য সিনিয়র শিক্ষকের চরিত হননের কাজে লিপ্ত।

আরো উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে পুরো ঘটনা একটা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ছিলো যার সাথে একজন ফ্যাসিস্টের দোসর জড়িত বলে জানা যায়। যাকে সাবেক ভিসি ড. মুহাম্মদ মাসুদ স্যারের প্রশাসন শিক্ষক রাজনীতিতে অংশগ্রহণ এর দায়ে বহিষ্কৃার করেন । তিনি তাঁর ব্যাচমেট বন্ধু (যিনি ড. কামরুল হাসান নামে পরিচিত) টিচার হতে না পারার ক্ষোভ তাকে মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা ছড়াতে প্ররোচিত করে। আর ড. ইকবাল তিনি একজন বুয়েটিয়ান, মারকুয়েটি ভার্সিটির প্রফেসর এবং আইইই ইউ এস ব্রাঞ্চে কর্মরত। তাঁকে দিয়ে কুয়েট অথোরিটিকে(ড. সাজ্জাদ স্যারের প্রশাসন) মেইল দেওয়ানোর মাধ্যমে লীগের আমলে এই জঘন্য প্রফেশনাল জেলাসির প্রকাশ ঘটিয়েছিলেন ফ্যাসিবাদের দোসর ঐ বহিষ্কৃত শিক্ষক। এরপরও যারা কুয়েটের ছাত্র হয়ে কুয়েটের স্বনামধন্য ও সম্মানিত একজন শিক্ষকের ব্যাপারে এই ধরণের জালিয়াতি পূর্ণ প্রোপাগান্ডা করে আর ফ্যাসিবাদীদের করা ব্লান্ডারগুলোকে রিসার্ফেস করে তাদের উদ্দেশ্যের ব্যাপারে আপনাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন রাখলাম। একইসাথে ড. ইকবালের মতো স্বনামধন্য একজন শিক্ষক থেকে এধরনের কাজ কখনোই আশা করা যায় না।

আমাদের শ্রদ্ধেয় স্যার তাঁর সুদীর্ঘ ক্যারিয়ারে সুনামের সাথে কাজ করে আসছেন এবং অনেকগুলো ভিশনারি উদ্যোগের পিছনে তাঁর নাম জড়িয়ে আছে। শিক্ষার্থীদেরকে পড়াশোনা ও পড়াশোনার পাশাপাশি পজিটিভ এক্টিভিটিতে উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রে স্যারের আগ্রহ ও উদ্দীপনার ব্যাপারে তাঁর ক্লাসের ছাত্র মাত্রই অবগত আছেন।

এহেন বাস্তবতায় আপনারা জানেন সাম্প্রতিক দু:খজনক ঘটনাবলির প্রেক্ষিতে আমরা সকলেই ব্যথিত এবং প্রাণের কুয়েটকে নিয়ে চিন্তিত। যেখানে আমরা সকলে সম্মিলিতভাবে চেষ্টা করছি ছাত্র শিক্ষক আস্থার অভাব দূর করতে এবং কুয়েটের অচলাবস্থা কাটাতে সেখানে একটা অসাধু মহল এই অচলাবস্থা দীর্ঘায়িত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে এবং রাজনৈতিক ফায়দা লুটছে।

আমরা কুয়েট সিএসই'র শিক্ষার্থী হিসেবে এহেন দূরভিসন্ধি মূলক অপকর্মের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করছি এবং সকল ধরণের মিথ্যা প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সাথে ঐ পেইজ(কুয়েট ইনসাইডার) এবং তার সাথে লিংকড সবগুলো পেইজের দেওয়া তথ্য ও পোস্ট ক্রিটিক্যালি দেখার জন্য অনুরোধ করছি সকলের কাছে।

আর ঘটনার প্রেক্ষিতে হওয়া ২টা কেইসের(আইইই ও কুয়েট,জাবি অথোরিটি) প্রমাণের স্ক্রিনশট সংযুক্ত করে দেওয়া হলো।

সিএসই এসোসিয়েশন, কুয়েট

প্রায় তিন মাস পরেও ক্লাসে ফিরতে পারিনি আমরা!১৯ ব্যাচের উপর দিয়ে কি পরিমাণ মেন্টাল প্রেশার যাচ্ছে তা কোনো ভাষায় বোঝানো সম...
16/05/2025

প্রায় তিন মাস পরেও ক্লাসে ফিরতে পারিনি আমরা!

১৯ ব্যাচের উপর দিয়ে কি পরিমাণ মেন্টাল প্রেশার যাচ্ছে তা কোনো ভাষায় বোঝানো সম্ভব নয়। অতি দ্রুত ক্লাস শুরু করা এখন আমাদের অন্যতম একটি দাবী।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সাথে সংহতি এবং তাদের ওপর বর্বর পুলিশি হামলার তীব্র নিন্দাআমরা, কুয়েটের শিক...
16/05/2025

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সাথে সংহতি এবং তাদের ওপর বর্বর পুলিশি হামলার তীব্র নিন্দা

আমরা, কুয়েটের শিক্ষার্থীরা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন দফা দাবি আদায়ের “লংমার্চ টু যমুনা” কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ন্যাক্কারজনক, অমানবিক ও বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা ও ঘৃণা প্রকাশ করছি।

একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যখন বছরের পর বছর আবাসন সংকট, বাজেট বৈষম্য ও পরিকাঠামোগত অব্যবস্থাপনায় ভোগে, আবাসন নেই, আর মাথাপিছু বাজেট দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় অনেক কম এবং বারংবার তাদের দাবি পূরণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অপারগতা প্রকাশ করে—তখন তাদের ন্যায্য ও যৌক্তিক দাবি নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে রাস্তায় নামা কোনো অপরাধ নয়, বরং তা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নাগরিক অধিকার

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিনটি সুস্পষ্ট দাবি নিয়ে “লংমার্চ টু যমুনা” কর্মসূচি ঘোষণা করে :
১. ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন না হওয়া পর্যন্ত ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে আবাসন বৃত্তি চালু করতে হবে।
২. বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বাজেট কাটছাঁট না করে অনুমোদন দিতে হবে।
৩. দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুত একনেক সভায় অনুমোদন দিয়ে বাস্তবায়ন করতে হবে।

কিন্তু শান্তিপূর্ণ এই মিছিলে রাষ্ট্রের জবাব ছিল টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড, জলকামান ও লাঠিচার্জ। রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে ছাত্র-শিক্ষক, এমনকি সাংবাদিকদের ওপর চালানো হয়েছে সহিংস আক্রমণ। অনেক শিক্ষক-শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, তার মধ্যে অনেকেই গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। রাজপথ যেন শিক্ষার্থীদের জন্য রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল। এই বর্বরতা জুলাই বিপ্লব পরবর্তী রাষ্ট্রে অকল্পনীয়। এটি শুধু একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর নয়, এটি সমগ্র ছাত্রসমাজের উপর হামলা।

আমরা প্রশ্ন করি: এই রাষ্ট্র কি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবির জবাব দিতে এতটাই অক্ষম যে, তাক এই হামলার আশ্রয় নিতে হয়?

আমরা, কুয়েটের শিক্ষার্থীরা, এই ন্যায্য আন্দোলনের প্রতি অটল সংহতি ও পূর্ণ সমর্থন ঘোষণা করছি এবং রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।

শিক্ষার্থীবৃন্দ
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

১০২ তম সিন্ডিকেটে বহিষ্কার বাতিলকৃত ৩৭ জনের লিস্টকে পুনঃরায় টেনে আন্দোলন করার কারণে অযৌক্তিক কিছু কারণ দেখিয়ে ৩০ জন আন্দ...
16/05/2025

১০২ তম সিন্ডিকেটে বহিষ্কার বাতিলকৃত ৩৭ জনের লিস্টকে পুনঃরায় টেনে আন্দোলন করার কারণে অযৌক্তিক কিছু কারণ দেখিয়ে ৩০ জন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীকে গত ১২ মে, ২০২৫ তারিখে শোকজ করা হয়।

এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৩ মে, ২০২৫ তারিখে মাননীয় ভিসি স্যার বরাবর সাধারণ শিক্ষার্থীরা একটি নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি দ্বারা ১৮ ফেব্রুয়ারীর ছাত্রদল-স্থানীয় বিএনপির হামলা ও পরবর্তী ঘটনার সঠিক তদন্তের দাবী জানায়।

শিক্ষার্থীরা ১৫ মে(বৃহষ্পতিবার) সারাদিন প্রশাসনিক ভবনের ভিতর অবস্থান করে - অতি দ্রুত ক্লাস শুরু করা, নতুন তদন্ত কমিটি গঠন করা এবং ৫ দফা দাবী বাস্তবায়নের রোডম্যাপ ঘোষণা করার দাবী জানায়।

এর পরিপ্রেক্ষিতে মাননীয় ভিসি স্যার গত ১৫ ফেব্রুয়ারী পূর্বঘোষিত ডিসিপ্লিন কমিটির মিটিং স্থগিত ঘোষণা করে এবং ছাত্রদের আশ্বস্ত করে। আমরা মাননীয় ভিসি স্যারের উপর আস্থা রাখছি। উনি আমাদের যৌক্তিক দাবী গুলো মেনে নেয়ার ব্যবস্থা করে অতি দ্রুত ক্লাস শুরু করবেন।

উপস্থাপিকা দিপ্তী চৌধুরীর টাইমলাইন থেকে নেয়া —"জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষকদের স‍্যালুট জানাই। তাঁরা দেখিয়েছ...
16/05/2025

উপস্থাপিকা দিপ্তী চৌধুরীর টাইমলাইন থেকে নেয়া —

"জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষকদের স‍্যালুট জানাই। তাঁরা দেখিয়েছেন কেমন করে শিক্ষার্থীদের ছায়া হয়ে থাকতে হয়। কেমন করে তাঁদের অধিকারের জন‍্য লড়তে হয়, বুক পেতে দিতে হয়। কেমন করে অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে মেরুদণ্ড শক্ত রেখে প্রেরণা দিতে হয়!
শুধু তো শিক্ষার্থীরা নয়; আমাদের শিক্ষকেরাও দিনের পর দিন বঞ্চিত হচ্ছেন তাদের নানা সুযোগ থেকে। এমনকি শিক্ষাদানের দায়িত্ব পালন করতে তারা স্ট্রাগল করেন কাঠামোগত অসুবিধায়।
আমাদের এই আন্দোলনে আমাদের প্রেরণা , আমাদের সহযোদ্ধা ,আমাদের অহংকার আমাদের শিক্ষকগণ!"

কুয়েটিয়ানদের ক্ষেত্রে কি এরকম টা হতে পারতো না? হাতেগোনা কয়েকজনের অপরাধের জন্য সাড়ে পাচ হাজার শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে রাখা কোন ধরনের ন্যায়পরায়ণতা?

কুয়েট ১৯ ব্যাচ এতোদিনে বের হয়ে পরিবারের হাল ধরতো। যাদের জন্য আজ তারা অস্তিত্ব সংকটের দ্বারপ্রান্তে, তারা কি আদৌ সম্মানের যোগ্য? কুয়েটিয়ান সবাই চায় প্রকৃত অপরাধীর নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে বিচার হউক। কিন্তু প্রহসন করে জলঘোলা করাটা কতটুকু সম্মানের কাজ?

আবারও বিতর্কের মুখে অনির্বাচিত শিক্ষক সমিতি। ন্যায়পরায়ণ একজন শিক্ষক অন্যায়ের প্রতিবাদে পদত্যাগ করেছেন। আমরা কুয়েটিয়ানরা ...
14/05/2025

আবারও বিতর্কের মুখে অনির্বাচিত শিক্ষক সমিতি। ন্যায়পরায়ণ একজন শিক্ষক অন্যায়ের প্রতিবাদে পদত্যাগ করেছেন। আমরা কুয়েটিয়ানরা স্যারকে আশ্বাস দিচ্ছি, আমরা প্রত্যেকটা শিক্ষার্থী আপনার পাশে আছি। কোন ধরনের অন্যায়ের সাথে আপোষ হবে না।

কমেন্টে দুইটি সংযুক্তি দ্রষ্টব্য।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) অচলাবস্থা কাটেনি। শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচার চেয়ে শিক্ষক সমিতির পক.....

আগামীকালের কঠোর কর্মসূচি -১. একাডেমিক কার্যক্রম শুরু,২. নতুন নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন এবং৩. পাঁচ দফা দাবি বাস্তবায়নের রো...
14/05/2025

আগামীকালের কঠোর কর্মসূচি -
১. একাডেমিক কার্যক্রম শুরু,
২. নতুন নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন এবং
৩. পাঁচ দফা দাবি বাস্তবায়নের রোডম্যাপ ঘোষণা করার
দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি।

আসছে কঠোর কর্মসূচি ✊১০২ তম সিন্ডিকেটের নির্দেশ নিয়ে কোন ধরনের প্রহসন মেনে নিবে না ছাত্রসমাজ।আবারও কেন হামলা হলো কুয়েটিয়া...
14/05/2025

আসছে কঠোর কর্মসূচি ✊

১০২ তম সিন্ডিকেটের নির্দেশ নিয়ে কোন ধরনের প্রহসন মেনে নিবে না ছাত্রসমাজ।

আবারও কেন হামলা হলো কুয়েটিয়ানদের উপর? প্রশাসন, জবাব চাই!

কুয়েটিয়ান!!!
আপোষ না সংগ্রাম?

14/05/2025

প্রহসনের প্রতিরোধ এখানেই ✊

সকল অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে আমরা কুয়েটিয়ানরা ঐক্যবদ্ধ।

কুয়েটিয়ান সবাইকে বিকাল ৫ টায় SWC প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত প্রেস ব্রিফিং এ থাকার জন্য বলা হচ্ছে। প্রহসনের প্রতিরোধ এখানেই ✊
14/05/2025

কুয়েটিয়ান সবাইকে বিকাল ৫ টায় SWC প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত প্রেস ব্রিফিং এ থাকার জন্য বলা হচ্ছে।

প্রহসনের প্রতিরোধ এখানেই ✊

প্রেস রিলিজ১৪ মে, ২০২৫বিবৃতি: “সাম্য হত্যার বিচার চাই”আমরা, কুয়েটের শিক্ষার্থীবৃন্দ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শা...
14/05/2025

প্রেস রিলিজ
১৪ মে, ২০২৫

বিবৃতি: “সাম্য হত্যার বিচার চাই”

আমরা, কুয়েটের শিক্ষার্থীবৃন্দ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য-এর নির্মম হত্যাকাণ্ডে গভীর শোক ও ক্ষোভ প্রকাশ করছি। একজন শিক্ষার্থী হিসেবে সাম্যের জীবন যে নৃশংসভাবে একটি সংঘবদ্ধ হামলার শিকার হয়ে নিভে গেল, তা শুধু মর্মান্তিকই নয়—চরম উদ্বেগজনকও।

ঘটনাসূত্রে জানা যায়, গত ১৩ মে ২০২৫, মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় একদল সন্ত্রাসী অতর্কিত ছুরিকাঘাত করে সাম্যকে হত্যা করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সাম্য ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০১৮-১৯ সেশনের একজন শিক্ষার্থী এবং স্যার এ এফ রহমান হলের বাসিন্দা।

একজন শিক্ষার্থী হিসেবে সাম্য শুধুমাত্র একটি নাম নয়—তিনি আমাদেরই একজন, যিনি শিক্ষা ও স্বপ্ন নিয়ে একটি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করছিলেন। সাম্যের চলে যাওয়া শুধু সাম্যের মৃত্যু নয়, বরং এটি আমাদের প্রত্যেকের নিরাপত্তা, অধিকার ও ভবিষ্যতের ওপর এক কঠিন প্রশ্নচিহ্ন।

আমরা কুয়েটের শিক্ষার্থীরা জোর দাবি জানাচ্ছি—

১. সাম্য হত্যাকাণ্ডের নিরপেক্ষ, দ্রুত ও কার্যকর বিচার নিশ্চিত করতে হবে এবং জড়িত সকলকে চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

২. দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

আমরা বিশ্বাস করি, একজন শিক্ষার্থীর জীবন কখনোই এমন অনিশ্চয়তায় কিংবা অনিরাপদ হতে পারে না। বিচারহীনতার এই সংস্কৃতি বন্ধ হোক—এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

আমরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করছি এবং সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।

শিক্ষার্থীবৃন্দ
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

Address

Khulna University Of Engineering And Technology
Khulna
9206

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রক্তাক্ত কুয়েট posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share