ইনতিযার - الإنتظار

ইনতিযার - الإنتظار কালির আঁচড়ে আঁধার ঘোচানোর ইনতিযার

للاعلانات و لإرسال الكتابة تواصلُم واتساب 01949079122

03/09/2025

প্রথম যুগের মুসলমান দূরের কথা; জাহেলী যুগের আরবদের মাঝেও সমকামিতা ছিল না। ফলশ্রুতিতে আরবী ভাষায় এই অপরাধ বোঝাতে কোনো নিজস্ব শব্দ বা পরিভাষা নেই। কুরআন-সুন্নাহও এটাকে বোঝাতে কোনো শব্দ নির্দিষ্ট করেনি। 'পুরুষের কাছে আসা' কিংবা 'লূত সম্প্রদায়ের কাজ' বলে এর প্রতি ইঙ্গিত করেছে। কেবল আধুনিক যুগে এসে কিছু নির্দিষ্ট শব্দ ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে স্পষ্ট, মক্কার কাফের-মুশরিকরাও এটা থেকে দূরে ছিল। বিপরীতে এটা বিভিন্ন অনারব জাতির মাঝে ব্যাপক ছিল। রাজমহল থেকে শুরু করে ভ্রষ্ট সূফীদের খানকাহ পর্যন্ত এর প্রাদুর্ভাব ছিল। কিশোর-প্রেম তুর্কি ও ফার্সি ভাষার 'আধ্যাত্মিক' কবিতার বিশেষ উপজীব্য ছিল। ফলে এসব ভাষায় এই বিষয়ক শব্দের বৈচিত্র্য ও প্রাচুর্য লক্ষণীয়। অনারবদের থেকেই এটা আরব মুসলমাদের মাঝে ব্যাপকতা লাভ করে।

মুসলমানদের মাঝে প্রচলিত বিভিন্ন আকীদা ও আমলের অবস্থানও এমন ভাষাতত্ত্বের আলোকে বোঝা যায়। অর্থাৎ নাম দ্বারাই সেগুলোর বিধান জানা যায়। উদাহরণস্বরূপ আখেরী চাহার শোম্বাহ, নামাজে গাউসিয়্যাহ, দুআয়ে গাঞ্জুল আরশ, খতমে খাজেগান, গেয়ারভী শরীফ ইত্যাদি। নাম শুনলেই স্পষ্ট হয়, এগুলো অনারব বিশেষত ফারসী ও উর্দুভাষীদের হাতে উদ্ভাবিত প্রথা। এসব ইবাদত বা আমল বোঝাতে কোনো খাঁটি আরবী শব্দ নেই। ফলে কুরআন-সুন্নাহতে, সাহাবা ও সালাফের আমলে এগুলোর অস্তিত্ব থাকবে সেটা অকল্পনীয়।

মীলাদুন্নবীর অবস্থাও তদ্রুপ। কুরআন-সুন্নাহতে 'ঈদে মীলাদুন্নবী', 'জুলূসে মুহাম্মাদী', 'জশনে বেলাদত' এই জাতীয় কোনো শব্দ নেই। কেবল কুরআন-সুন্নাহ নয়; ইসলামের প্রথম অর্ধসহস্র বছরের ইতিহাসে, মুসলিম জাতির প্রথম ৫০০ বছরে লেখা সকল বই-পত্রের ছত্র ছত্র ধরে খুঁজলেও এমন শব্দ বা পরিভাষার অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। কারণ জাহেলী কিংবা ইসলাম- কোনো কালেই আরব সংস্কৃতিতে বছরে একদিন জন্মদিন পালনের রীতি ছিল না। এটা পুরোদস্তুর অনারবীয় রীতি। যা আরবদের মাঝে ছিলই না, তা বোঝাতে তাদের কাছে কোনো শব্দ না থাকাই স্বাভাবিক। অনারবদের থেকে এক সময় এই প্রথা আরবদের মাঝে প্রবেশ করে। কেবল আরবদের মাঝে প্রবেশ নয়; ইসলামের অংশে, হুবে নববীর প্রতীকে পরিণত হয়। অথচ ইসলামের সঙ্গে, সুন্নাহর সঙ্গে এই গ্রিকো-রোমান ও পারস্য সংস্কৃতির কোনো সম্পর্ক নেই।

মিযান হারুন

28/08/2025

একটা প্রজন্ম মীনা কার্টুন দেখে বড় হয়েছে বিধায় তাদের কাছে নারী-পুরুষের সমান অধিকার জিনিসটা এত আকর্ষণীয় হয়েছে।

ছোটবেলায় দেখা সেই কার্টুনের একটা গান, “আমরা সমানে সমান, মেয়ে আর ছেলে” অকেশনালি এখনো মনে পড়ে। একটা নিরীহ কার্টুন যে ফেমিনিজমের বীজ বপন করার জন্য তৈরি হয়েছিলো সেটা এখনো অনেকেই ধরতে পারেনি।

আজকে লিবারেল, শাহবাগী, সুশীলদের যে আকিদা, বিশ্বাস, আদর্শ, অবস্থান আমরা দেখছি এগুলো বাতাসের উপর ভেসে আসেনি। বেগম রোকেয়াদের মাথায় কীভাবে ফেমিনিজম ঢুকেছিল, কীভাবে সেটা আমাদের সমাজে ছড়িয়েছে সেটা বুঝতে হবে। বিগত বছরগুলোতে মিডিয়া, সাহিত্য, শিক্ষাব্যবস্থা, বিজাতীয় সংস্কৃতির আধিপত্যের দিকে লক্ষ্য করলে অবশ্য একটা প্যাটার্ন দেখা যায়।

কথিত নারী জাগরণের অগ্রদূত যখন পুরুষের ঘাড়ে চেপেই পুরুষবি'দ্বে'ষের চর্চা করেছিল তখন সেই ঘরের অবস্থা কেন এমন ছিলো সেগুলো নিয়ে ভাবা যায়। ঘর-সংসার, সন্তান প্রতিপালনের মতো মৌলিক বিষয়গুলো কেন তুচ্ছ করে দেখা হয়? শুধু কি মেয়েরাই এটাকে তুচ্ছ করে দেখে? ফেমিনিস্ট মাইন্ডসেট কি শুধু মেয়েদের মধ্যেই আছে?

মেয়ের বাবারা কেন, কোন চিন্তা থেকে মেয়েকে চাকরি করতে পাঠায়?
কেন ক্যারিয়ারের পেছনে মেয়েটা ছুটতে না চাইলে বাবা নিজেকে ব্যর্থ মনে করে? ফেমিনিজম কীভাবে বিস্তৃত হচ্ছে? কেনই বা জনপ্রিয় হচ্ছে?

Well it's connected as a whole. সমাধান ইসলামেই আছে, এটা যেমন সত্য তেমনি সমস্যা কোথায় কোথায় আছে, কোথা থেকে শুরু হয়েছে, কীভাবে এতদূর এসেছে এগুলো নিয়ে না ভাবলে সমাধান জেনেও সমাধানের রাস্তায় পৌঁছানো সম্ভব হবে না।

16/08/2025

বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান জানিয়েছেন, ইসরাইল ও তার মিত্রদেশের অর্থায়নে পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীরা পড়বে না। চট্টগ্রামে অবস্থিত এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের (এইউডব্লিউ) তহবিলের বড় উৎস ইসরাইলের মিত্ররা। তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো শিক্ষার্থী পাঠাবে না ফিলিস্তিন। এছাড়া ওই বিশ্বাবিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ রয়েছে। এজন্যই তারা কয়েকজন নারী শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিলের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে অনুরোধ করেছিল।

আলহামদুলিল্লাহ! সীমিত পরিসরে INTIJAR 24-এর প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম শুরু দেশ-বিদেশের সাম্প্রতিক খবরাখবর, বিশেষত ইসলামী বি...
16/08/2025

আলহামদুলিল্লাহ! সীমিত পরিসরে INTIJAR 24-এর প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম শুরু

দেশ-বিদেশের সাম্প্রতিক খবরাখবর, বিশেষত ইসলামী বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও প্রামাণ্য তথ্য পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে Intijar 24 সীমিত পরিসরে প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে।

ইনতিযার টিমের সমগ্র কাজ বর্তমানে প্রস্তুতিমূলক পর্যায়ে রয়েছে। ইনতিযার অ্যাকাডেমির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হওয়া পর্যন্ত সকল কার্যক্রম এই ধারা অনুসারে চলবে। পরবর্তীতে, ইন শা আল্লাহ, জমকালো আয়োজনে পূর্ণাঙ্গ আকারে কার্যক্রম শুরু হবে।

INTIJAR 24 পেজ নিহাদ আন-নাহিয়ান এর তত্ত্বাবধানে ইনতিযার-এর নির্বাহী সম্পাদক Fuad Al Maymun এবং মুহাম্মাদ ইমরান হুসাইন পরিচালনা করবে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
Mahdi Hasan
নির্বাহী সম্পাদক, শিশু-কিশোর মিনযার

মাদীনাতুল মুনাওয়ারা ❣️
15/08/2025

মাদীনাতুল মুনাওয়ারা ❣️

07/08/2025

বঙ্গোপসাগরের বুকে থাকা বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ মহেশখালীকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন করার উদ্যোগ নিয়ে গ্যাজেট প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকার।

বঙ্গোপসাগর বেষ্টিত, পাহাড় দিয়ে ঘেরা অপূর্ব সুন্দর একটি দ্বীপ।

এখানে বনের মধ্যে আছে Critically Endangered অনেকগুলো প্রাণী, পাখি, সামুদ্রিক কচ্ছপ।

যেগুলো বিলুপ্ত প্রায় হিসেবে চিহ্নিত কিন্তু মহেশখালীতে আছে।

এমন একটি দ্বীপকে শিল্পাঞ্চলে রূপান্তরিত করতে গ্যাজেট পাশ করেছে সরকার।

আশ্চর্যের বিষয় হলো, এটি আওয়ামীলীগ সরকার নয়, মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার।

এখানে আছে Olive Ridley Turtle, যা মহেশখালীর উপকূলের বালুতে এসে ডিম দেয়। ভলনারেবল একটি প্রজাতি।
এখানে Green Turtle, Hawksbill Turtle যা বিলুপ্ত প্রায়।
কিন্তু মহেশখালীতে দেখা যায়। বিলুপ্ত হতে যাওয়া গোলাপী ডলফিনের দেখা পাওয়া যায় এর তীরে।
এমনকি Godwit এর মত ঈগলের দেখা পাওয়া যায় এখানে।
বিলুপ্ত হতে যাচ্ছে এবং বিলুপ্ত প্রায় এমন কয়েক ডজন প্রাণীর আবাসস্থল মহেশখালী দ্বীপটি।

এই এরিয়াকে যেখানে বাংলাদেশ সরকারের যেখানে প্রটেক্ট করা উচিৎ, তারা সেখানে নিয়েছে ধ্বংসের উদ্যোগ।

দেশী বিদেশী কিছু ব্যবসায়ী এবং কোম্পানীকে খুশী করতে দেশের এই ইউনিক প্রাকৃতিক সম্পদকে ধ্বংসের সরকারী উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।

দেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপটিকে রক্ষার জন্য এটিকে কোস্টাল এন্ড মেরিন প্রটেক্টেড এরিয়া ঘোষণা করতে হবে।

শিল্পাঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলার রক্ষে গঠিত MIDAকে স্থগিত করতে হবে।

মহেশখালীর উন্নয়ন করতে চাইলে একে ইকো ট্যুরিজম এর জন্য গড়ে তুলতে হবে।

Moheshkhali Integrated Development Authority কে বিলুপ্ত করে Moheshkhali Integrated Eco-tourism Development Authority বা Moheshkhali Marine Protected Area and Sustainable Eco-Tourism Development Zone করতে হবে।

দেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ, বিলুপ্ত প্রায় জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা করতে হবে।

দেশের এই ইউনিক প্রাকৃতিক সম্পদকে ধ্বংস করা হচ্ছে কার স্বার্থে?

©তাহমিদুল ইসলাম

মাঝে মাঝে হৃদয় যুদ্ধের জন্য হাহাকার করে ওঠে
11/07/2025

মাঝে মাঝে হৃদয় যুদ্ধের জন্য হাহাকার করে ওঠে

হিজরতের ১৪৪৭ বছর আজ!سنة هجرية نبدأها بالإيمان،ونملؤها بالخير والرضوان،كل عام وأنتم في أمان.١٤٤٧هـ
27/06/2025

হিজরতের ১৪৪৭ বছর আজ!
سنة هجرية نبدأها بالإيمان،
ونملؤها بالخير والرضوان،
كل عام وأنتم في أمان.
١٤٤٧هـ

27/06/2025

বই সৌজন্য কপি চাইবেন না। আপনি আমার খুব আপনজন, সুধীজন, ভক্ত, বন্ধু, শিক্ষক, চাচা, আব্বা, নেতা, বইন, এমনকি দুলাভাইও বই ফ্রি চাইবেন না। আমি হয়তো বিনয়ের কারণে আপনার কাছে একটা বই উপহারের ভান কইরা প্যাকেটবদ্ধ কইরা আপনার হাতে তুলে দিবো। আপনি টাকা দিতে চাইলেও না নেওয়ার কোশিশ দেখাইতে পারি; আল্লাহর ওয়াস্তে টাকাটা আমার পকেটে জোর কইরা ঢুকাইয়া দিবেন। আমি খুশি হবো। বিনয় এবং অভিনয় দুইটা মিলাইয়া টাকা না নেওয়ার ভান সব লেখকই করেন। বাট লেখকের প্রাপ্য লেখকের খুব পেতে ইচ্ছে করে। আপনাকে বই দেওয়ার পর যখন আপনি টাকা না দিয়া লেখকরে ফিরাইয়া দেন, গোটা পথ হাঁটতে হাঁটতে লেখক শুধুই আপনাকে গালি দেয়, খারাপ বলে, অভিশাপ দেয়। কিন্তু আপনাকে বুঝতে দেয় না কখনো।

আমার লেখার সম্মানটা দিয়েন প্লিজ। আপনি একটা কাপড়ের দোকান দিলে আমারে তো ডাইকা কখনো বলবেন না এই নাও ‘সৌজন্যমূলক শার্ট’ এটা তুমি পরিও।

বই যদিও ব্যবসার জন্য লেখে না লেখক। তবুও টাকাটা পেলে আমাদের উপকারে আসে। ভীষণ উপকার। লেখকরা সত্যিকার অভাবী। বোবা অভাবী। অভাব থাকে, বাট মুখ দিয়া খুইলা বলতে পারে না কাউরে। বোবা অভাবী। কসম আল্লাহর।

-মানুষ মূলত শিবির বইয়ের লেখক

18/06/2025

বিশ্বে অশান্তি সৃষ্টির মূলে কারা?

বর্তমান বিশ্বে ৩টি দেশ বিশ্বঅশান্তি সৃষ্টির মূলে কাজ করছে। এগুলো হল- আমেরিকা, ইজরাইল ও ভারত। বিশ্বব্যাপী তাদের ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনার নেপথ্যে রয়েছে খৃষ্টবাদ, ইয়াহুদীবাদ ও হিন্দুত্ববাদ এই তিনটা মতবাদ। এই ত্রিমুখী অপশক্তি সারা বিশ্বের শান্তিপ্রিয় মানুষের সুখ, সমৃদ্ধি কেড়ে নিয়েছে।

হিন্দু এবং হিন্দুত্ববাদ এক নয়, ইহুদী এবং ইহুদিবাদ এক নয়, খ্রিস্টান এবং খ্রিস্টবাদ এক নয়। ধর্মপ্রাণ মানুষের মধ্যে মূলতঃ কোনো বিরোধ নেই। সকল ধর্মই শান্তির পক্ষে। কিন্তু ধর্মের নামে সৃষ্ট তিনটি উগ্রবাদী মানসিকতাই মূলতঃ অশান্তি সৃষ্টির নেপথ্যে।

এই তিনটি অপশক্তি সম্মিলিতভাবে সারা বিশ্বের মুসলমানদেরকে জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িক হিসেবে আখ্যায়িত করে সকল প্রকার জুলুম, নির্যাতন, নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। গাযায় আজ মানবতা বলতে কোনো শব্দ নেই। প্রায় ২০ হাজার নিষ্পাপ শিশুকে সুপরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তারাই আজ ইরানকে ধ্বংস করার জন্য অনবরত বোম্বিং করে যাচ্ছে।

এই প্রেক্ষিতে মুসলমানদেরকে ঈমানের শক্তিতে বলিয়ান হওয়া ছাড়া মুক্তির আর কোনো উপায় নেই। মুসলমানদের অর্থ এবং শক্তির অভাব না থাকলেও ঈমানের অভাব আছে।

-শামসুল হুদা

পাঠচক্রের ইবতিদা!
15/06/2025

পাঠচক্রের ইবতিদা!

আজকে বিকেলে! আমাদের প্রিয় সাহিত্য সারথিরা চলে আসুন!
15/06/2025

আজকে বিকেলে!
আমাদের প্রিয় সাহিত্য সারথিরা চলে আসুন!

Address

৫৭৮ হারুয়া কিশোরগঞ্জ।
Kishoreganj
01949079122

Telephone

+8801949079122

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইনতিযার - الإنتظار posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ইনতিযার - الإنتظار:

Share

Category