ইনতিযার - الإنتظار

ইনতিযার - الإنتظار কালির আঁচড়ে আঁধার ঘোচানোর ইনতিযার

للاعلانات و لإرسال الكتابة تواصلُم واتساب 01949079122

মাঝে মাঝে হৃদয় যুদ্ধের জন্য হাহাকার করে ওঠে
11/07/2025

মাঝে মাঝে হৃদয় যুদ্ধের জন্য হাহাকার করে ওঠে

হিজরতের ১৪৪৭ বছর আজ!سنة هجرية نبدأها بالإيمان،ونملؤها بالخير والرضوان،كل عام وأنتم في أمان.١٤٤٧هـ
27/06/2025

হিজরতের ১৪৪৭ বছর আজ!
سنة هجرية نبدأها بالإيمان،
ونملؤها بالخير والرضوان،
كل عام وأنتم في أمان.
١٤٤٧هـ

27/06/2025

বই সৌজন্য কপি চাইবেন না। আপনি আমার খুব আপনজন, সুধীজন, ভক্ত, বন্ধু, শিক্ষক, চাচা, আব্বা, নেতা, বইন, এমনকি দুলাভাইও বই ফ্রি চাইবেন না। আমি হয়তো বিনয়ের কারণে আপনার কাছে একটা বই উপহারের ভান কইরা প্যাকেটবদ্ধ কইরা আপনার হাতে তুলে দিবো। আপনি টাকা দিতে চাইলেও না নেওয়ার কোশিশ দেখাইতে পারি; আল্লাহর ওয়াস্তে টাকাটা আমার পকেটে জোর কইরা ঢুকাইয়া দিবেন। আমি খুশি হবো। বিনয় এবং অভিনয় দুইটা মিলাইয়া টাকা না নেওয়ার ভান সব লেখকই করেন। বাট লেখকের প্রাপ্য লেখকের খুব পেতে ইচ্ছে করে। আপনাকে বই দেওয়ার পর যখন আপনি টাকা না দিয়া লেখকরে ফিরাইয়া দেন, গোটা পথ হাঁটতে হাঁটতে লেখক শুধুই আপনাকে গালি দেয়, খারাপ বলে, অভিশাপ দেয়। কিন্তু আপনাকে বুঝতে দেয় না কখনো।

আমার লেখার সম্মানটা দিয়েন প্লিজ। আপনি একটা কাপড়ের দোকান দিলে আমারে তো ডাইকা কখনো বলবেন না এই নাও ‘সৌজন্যমূলক শার্ট’ এটা তুমি পরিও।

বই যদিও ব্যবসার জন্য লেখে না লেখক। তবুও টাকাটা পেলে আমাদের উপকারে আসে। ভীষণ উপকার। লেখকরা সত্যিকার অভাবী। বোবা অভাবী। অভাব থাকে, বাট মুখ দিয়া খুইলা বলতে পারে না কাউরে। বোবা অভাবী। কসম আল্লাহর।

-মানুষ মূলত শিবির বইয়ের লেখক

18/06/2025

বিশ্বে অশান্তি সৃষ্টির মূলে কারা?

বর্তমান বিশ্বে ৩টি দেশ বিশ্বঅশান্তি সৃষ্টির মূলে কাজ করছে। এগুলো হল- আমেরিকা, ইজরাইল ও ভারত। বিশ্বব্যাপী তাদের ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনার নেপথ্যে রয়েছে খৃষ্টবাদ, ইয়াহুদীবাদ ও হিন্দুত্ববাদ এই তিনটা মতবাদ। এই ত্রিমুখী অপশক্তি সারা বিশ্বের শান্তিপ্রিয় মানুষের সুখ, সমৃদ্ধি কেড়ে নিয়েছে।

হিন্দু এবং হিন্দুত্ববাদ এক নয়, ইহুদী এবং ইহুদিবাদ এক নয়, খ্রিস্টান এবং খ্রিস্টবাদ এক নয়। ধর্মপ্রাণ মানুষের মধ্যে মূলতঃ কোনো বিরোধ নেই। সকল ধর্মই শান্তির পক্ষে। কিন্তু ধর্মের নামে সৃষ্ট তিনটি উগ্রবাদী মানসিকতাই মূলতঃ অশান্তি সৃষ্টির নেপথ্যে।

এই তিনটি অপশক্তি সম্মিলিতভাবে সারা বিশ্বের মুসলমানদেরকে জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িক হিসেবে আখ্যায়িত করে সকল প্রকার জুলুম, নির্যাতন, নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। গাযায় আজ মানবতা বলতে কোনো শব্দ নেই। প্রায় ২০ হাজার নিষ্পাপ শিশুকে সুপরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তারাই আজ ইরানকে ধ্বংস করার জন্য অনবরত বোম্বিং করে যাচ্ছে।

এই প্রেক্ষিতে মুসলমানদেরকে ঈমানের শক্তিতে বলিয়ান হওয়া ছাড়া মুক্তির আর কোনো উপায় নেই। মুসলমানদের অর্থ এবং শক্তির অভাব না থাকলেও ঈমানের অভাব আছে।

-শামসুল হুদা

পাঠচক্রের ইবতিদা!
15/06/2025

পাঠচক্রের ইবতিদা!

আজকে বিকেলে! আমাদের প্রিয় সাহিত্য সারথিরা চলে আসুন!
15/06/2025

আজকে বিকেলে!
আমাদের প্রিয় সাহিত্য সারথিরা চলে আসুন!

সময়ই বলে দিবে, ৭১ বড় না ২৪ একটু ইনতিযার করো..🙂
08/06/2025

সময়ই বলে দিবে, ৭১ বড় না ২৪
একটু ইনতিযার করো..🙂

ঈদ মুবারক!
06/06/2025

ঈদ মুবারক!

আলীমিয়া
06/06/2025

আলীমিয়া

05/06/2025

ঈদের ছুটিতে আমরা মাদ্রাসা পড়ুয়ারা কী করতে পারি, এটা নিয়ে ভাবছিলাম। আমাদের উচিত আরেকটু জনসম্পৃক্ত হওয়া, মানুষের আরো কাছে যাওয়া। এটা স্পষ্ট বুঝে নিতে হবে যে, আগামীর বাংলাদেশে এই দেশের যারা মাদ্রাসা পড়ুয়া তারাই মাটি কামড়ে পড়ে থাকবেন। আমাদের যাওয়ার কোথাও নাই।

তো কী করতে পারি?

ড. সরোয়ার ভাই দুইটা আইডিয়ার কথা বললেন। প্রথমটা নিয়ে তিনি অলরেডি কাজ শুরু করেছেন। তাদের ইউনিয়নে ৭০ টা মসজিদ আছে এবং ৩৭ হাজার মানুষ। প্রত্যেক মসজিদে এলাকায় কতজন আছেন রোগে শয্যাশায়ী, মানে একেবারে ডিজ্যাবল হয়য়ে বিছানায় পড়ে তাদের একটা তালিকা করেছেন। ১১০ জন।

এদের জন্য কী করা যায়? কারও হয়তো প্লাস্টিকের হাই কমোড লাগবে, কারণ বিছানায় তার মলমূত্র সারতে হয়। কিন্তু গ্রামে তার সন্তানেরা জানে না যে কিভাবে এটা সমাধান করবে। অথবা কেউ শুয়ে থাকতে থাকতে পিঠে ঘাঁ হয়ে গেছে অথচ একটা ইলেকট্রিক বিছানার ব্যবস্থা করলে এটা আর হতো না। বা কারো হুইল চেয়ার লাগবে।

এখন এই জিনিসগুলো রি-ইউজেবল, বারবার ব্যবহার করা যায়। একজন দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলে আরেকজনকে আবার দেওয়া যাবে।

এটার জন্য একটা ফান্ড করে যদি এই যন্ত্রপাতি বা মেডিকেল জিনিসপত্র ব্যবস্থা করা যায় তাহলে সবার উপকার হবে। মুরব্বিদের দোয়া পাওয়া যাবে। অথচ অত বেশি খরচ না। কিন্তু বহু মানুষের কষ্ট লাঘব হয়।

দ্বিতীয়তঃ আমাদের দেশে সবচেয়ে ভয়াবহ একটা সমস্যা হলো প্লাস্টিক। শুধু যে জমির উপরতা নষ্ট করে তা না বরং এই প্লাস্টিকের মিথেন গ্যাস আমাদের শরীরে ভয়াবহ রোগের জন্ম দেয়। সামগ্রিককভাবে আমাদের কার্যক্ষমতা নষ্ট করে। সরকার পরিবেশ অধিদপ্তরের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে চেষ্টা করছে কিন্তু এটার কন্ট্রোল করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

এইখানে আমাদের ইমামরা এগিয়ে আসতে পারেন এবং আমরা যারা ছুটিতে বাড়িতে যাচ্ছি তারা তাদেরকে সহযোগিতা করতে পারি। রাস্তার কাঁটাদার বস্তু সরানোর উপকারিতার মতো করে যদি ধর্মীয়ভাবে প্লাস্টিক সরানো কিংবা সংগ্রহ করে নির্মূল করার ব্যবস্থা আমরা গ্রহণ করি এটা জাতীয়ভাবে কন্ট্রোলে আনা সম্ভব।

মসজিদের ইমামদের উচিত জুমার বয়ান থেকে শুরু করে বিভিন্নভাবে এটা নিয়ে কর্মসূচি গ্রহণ করা। এক এক শুক্রবার জুমার পরে এক ঘণ্টা করে সবাইকে নিয়ে প্লাস্টিকের প্যাকেট পলিথিন কুড়িয়ে পোড়ানোর ব্যবস্থা করা যেতে পারে। মসজিদের সামনে প্লাস্টিক রাখার একটা ড্রাম বা বক্স রাখা যেতে পারে। বিভিন্ন প্লেকার্ড ফেস্টুন মসজিদ এলাকায় লাগানো যেতে পারে।

শিশুদের উদ্বুদ্ধ করা যেতে পারে যেন তারা চিপস বা চকোলেট খেয়ে প্যাকেট যেখানে সেখানে ফেলে না রাখে। কারণ এর দ্বারা মানুষ কষ্ট পায় এবং এই কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে ফেলা বিরাট সওয়াবের কাজ।

ইন্দোনেশিয়ায় ‘গ্রিন ইসলাম‘র একটা ধারণা আছে। জলবায়ু সংকটের কারণে পরিবেশ রক্ষা তাদের দেশীয়ভাবে ফরজ হয়ে গেছে এবং সেখানে ইসলামপন্থীরা ব্যাপকভাবে ভূমিকা রাখছেন। জাকর্তার একটি মসজিদ কমপ্লেক্সকে ‘গ্রিন সিটি‘ হিসেবে স্বীকৃতিও দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে।

হিমালয়জয়ী বাবর আলী ভাইসহ পর্যটক বা অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীরা অনেকেই তাদের সকল অ্যাডভেঞ্চারের থিম বানিয়ে নিয়েছেন প্লাস্টিক নির্মূল করা। আমরা যদি এখানে এগিয়ে আসতে পারি তাহলে সত্যিকার অর্থে সুজলা সুফলা সবুজ বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা মানুষকে দেখাতে পারব, ইনশাআল্লাহ।
Manzurul Haque

04/06/2025

خير الدعاء دعاء يوم عرفة

02/06/2025

Address

Kishoreganj
Dhaka

Telephone

+8801949079122

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইনতিযার - الإنتظار posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ইনতিযার - الإنتظار:

Share

Category