Dhali Facts

Dhali Facts Welcome to my page.
(1)

16/02/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Jamir Uddin Jamir, Mohiuddin Mohi, Swapna Mayra, Arju Khan, Mohammad Abul Kalam, Sabbir Rini, Jasmin Sultana Bithi, Rafsan Ahmed, Rasida Akter Shanta, S A F K  U L ツ, Md Monir Hossain, Md Sahin Shikder, Shilpi Biswas, Mostak Ahmed, Md Sayed, Mohammad Toahidul Islam, Debashis Roy, Farhna Akter, Md Alamin, Mariya Islam Runa, Sifat Prodhan, Nadim Mahmud, Abdur Rohman All Amin, Bidyut Kumar Roy, Mahmudul Hasan

অতি ক্ষুদ্র পিঁপড়া যে একটা  দেয়ালের ফাটলে বাস করে । যার ব্যাস বড়জোড়  ০.৫০ সেন্টিমিটারের বেশি না। মাটিতে পড়ে থাকা এককণা প...
15/02/2025

অতি ক্ষুদ্র পিঁপড়া যে একটা দেয়ালের ফাটলে বাস করে । যার ব্যাস বড়জোড় ০.৫০ সেন্টিমিটারের বেশি না। মাটিতে পড়ে থাকা এককণা পাউরুটি ঘরে নিয়ে আসাই যার সারা জীবনের কাজ। যে কাজটি তার জন্য অদ্বিতীয় এবং কখনো পরিবর্তন হয় না। এই ফাটলটাই হলো তার পৃথিবী। আর তার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো শুধু এক কণা রুটির টুকরা । তারপর আর কিছুই নেই। এ জন্য তাকে দোষ দেয়াও ঠিক না । কারণ এটাই তার অনুভূতির সর্বোচ্চ সীমা।

কিন্তু মানুষ অনুধাবণ করে পিঁপড়া এই ফাটলটি কেবলমাত্র দেয়ালের একটা চিঁড়। আর দেয়ালটি একটি কক্ষের মাঝে। কক্ষটি একটি অ্যাপার্টমেন্টে। এই অ্যাপার্টমেন্টটির মতো আরো অনেক অ্যাপার্টমেন্ট থাকে একটা ভবনে। যে ভবনটি একটি এলাকায়। এলাকাটি শহরের ছোট একটা এলাকা। শহরটি কোন এক দেশে। দেশটি একটা বড় মহাদেশের ছোট অংশ। এরকম আরো সাতটি মহাদেশ রয়েছে একটা গ্রহে। পৃথিবী নামক এই গ্রহটি সূর্য নামক এক বিশাল নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরে। এরকম নক্ষত্র রয়েছে অগণিত। যা হলো একটা গ্যালাক্সি। আর এরকম কমপক্ষে একশো হাজার মিলিয়ন গ্যালাক্সি মহাশূন্যে অপার বিস্ময় নিয়ে ভেসে চলেছে। কত বিপুল বিশাল এই বিশ্ব।

এর সব কিছু মানুষ জানে। তবুও কত মানুষ অতি ক্ষুদ্র পিঁপড়ের মতো নিজেকে একটি ছোট ফাটলে বন্দি করে রাখে । পিঁপড়া যেমন তার অনুভূতির সীমিত ঘরে একা চলাচল করে। মানুষও ঠিক তেমনি তার সংকীর্ণ চিন্তায় বন্দি হয়ে থাকে। আল্লাহ যে জ্ঞান, কল্পনা, উদ্ভাবন, হাতিয়ার, কৌশল এবং বুদ্ধি মানুষকে দিয়েছেন এবং যে রহস্যময় মহাবিশ্বের সন্ধান মানুষ পেয়েছে। তবুও অধিকাংশ মানুষ একটা ধূসর শামুক, কচ্ছপ বা পিঁপড়ার মতো একটা ছোট ফাটলে আবদ্ধ হয়ে থাকে তার ঘৃণা, ক্ষোভ, লোভ এবং আত্মকেন্দ্রিকতার কারণে।

আমরা দেখি কিছু মানুষ প্রতিশোধ আর ঘৃণার অন্ধকার দুনিয়ায় আটকে আছে। তারা প্রতিদিন কেবল প্রতিশোধের ভাবনায় ডুবে থাকে এবং তাদের অস্তিত্ব শুধু শত্রুকে আক্রমণ করার পথ খোঁজে। পিঁপড়ার জীবনে যেমন শুধুই এক কণা রুটি। তাদের জীবনেও তেমনি শুধু ঘৃণা, লোভ আর প্রতিহিংসা।

কিন্তু পৃথিবীতো বিশাল এবং অসীম। রাশি রাশি বৃক্ষে প্রতিদিন কত নতুন পত্রপল্লবে শোভিত হয়, কত ফুল প্রস্ফুটিত হয়, কত পাহাড় বেয়ে স্রোতস্বিনী ঝরণা নামে, কত প্রজাপতি তার সুন্দর ডানায় নিজেকে বিকশিত করে, কত বাতাসে সুরের মূর্ছনা জাগে, কত নবাগত শিশু প্রতিদিন পৃথিবীতে জন্ম নেয়। মানুষের ভালোবাসার বিশ্বতো অবিরাম এবং অবাক করার মতো । তাহলে কেন মানুষ নিজেকে ফাটলগুলির মধ্যে বন্দি করে রাখবে? কেন কেবলমাত্র ক্ষোভ আর লালসায় এমন এক অলৌকিক সুন্দর জীবন ফুরিয়ে যাবে? কেন নিজের সংকীর্ণ চিন্তা থেকে বেরিয়ে বৃহত্তর জাতি, মানবতা বা প্রকৃতি ও সৃষ্টির দিকে সে এগিয়ে যাবে না?

মানুষ কি দেখেনা- পৃথিবীতে মিলিয়ন মিলিয়ন বছর ধরে পিঁপড়া পিঁপড়াই রয়ে গেছে, জিরাফ জিরাফই রয়ে গেছে, বাঘ বাঘই রয়ে গেছে। কিন্তু মানুষ তার বিকাশ ঘটিয়েছে। প্রতিদিন মানুষের বিকাশ ঘটে, ঘটছে , ঘটবে। কিন্তু যারা সভ্যতায় সামনের দিকে এগোয়- মানুষ কি তাদের সহযাত্রী না হয়ে শুধু হিংসা আর ঘৃণায় বন্দি হয়ে পিঁপড়ার মতো ছোট ফাটলেই আটকে থাকবে।

মানুষ কি বুঝতে পারেনা- পৃথিবীর সব ঘৃণা মিলে কোনো ফুলের প্রস্ফুটন বন্ধ করে রাখতে পারেনা। মানুষ বড়জোড় কোনো প্রবাহমান নদীতে বাঁধ দিতে পারে, কিন্তু সে আকাশের মেঘকে আটকাতে পারেনা। সংকীর্ণ পৃথিবী থেকে যদি মানুষ একবার বের হয়ে যেতে পারে সে প্রতিদিন আকাশের মেঘ হতে পারে,ভালোবাসার ফল্গুধারায় স্রোতস্বীনি নদী হতে পারে, কারো ভরসার শ্যামল ছায়া হতে পারে, সে প্রতিদিন ফুল হয়ে ফুটতে পারে।

কিন্তু বড় দূর্ভাগ্য দেশ, ভূখণ্ড স্বাধীন হওয়ার পরও কত মানুষ তার চিন্তাকে পরাধীন করে রাখে। লোভ, ঘৃণা আর হিংসার কারণে কত মানুষ পিঁপড়ার মতো এক সংকীর্ণ ফাটলে তার অপার সম্ভাবনাময় একটা জীবন শেষ করে দেয় 🥲
©
✰✰✰ পড়া শেষে Done ✅ লিখতে ভুলবেন না ! ✰✰✰

নিয়মিত নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার পেইজটি ফলো করুন 👉 Dhali Facts
এবং আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন 👉 General knowledge

#সংগৃহীত ゚

🤨এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। সে প্রতিদিন ৯টায় অফিসে ঢুকতো। তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।সে...
11/02/2025

🤨এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। সে প্রতিদিন ৯টায় অফিসে ঢুকতো। তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।

সে যে পরিমাণ কাজ করত, তাতে কোম্পানির উৎপাদন হতো প্রচুর এবং এর ফলে সে আনন্দের সঙ্গেই জীবন নির্বাহ করত।

ওই অফিসের সিইও সিংহ অবাক হয়ে দেখত, এই পিঁপড়াটি কোনো ধরনের সুপারভিশন ছাড়াই প্রচুর কাজ করছে। সিংহ ভাবল, পিঁপড়াকে যদি কারও সুপারভিশনে দেওয়া হয়, তাহলে সে আরও বেশি কাজ করতে পারবে।

কয়েক দিনের মধ্যেই সিংহ একটি তেলাপোকাকে পিঁপড়ার সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিল। সুপারভাইজার হিসেবে এই তেলাপোকাটির ছিল দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা, আর সে দুর্দান্ত রিপোর্ট লিখতে পারত।

তেলাপোকাটি প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিল, এই অফিসে একটি অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম থাকা উচিত।

কয়েক দিনের মধ্যেই তেলাপোকার মনে হলো, তার একজন সেক্রেটারি দরকার, যে তাকে রিপোর্ট লিখতে সাহায্য করবে। … সে একটা মাকড়সাকে নিয়োগ দিল এই কাজে যে সব ফোনকল মনিটর করবে, আর নথিপত্র রাখবে।

সিংহ খুব আনন্দ নিয়ে দেখল যে তেলাপোকা তাকে প্রতিদিনের কাজের হিসাব দিচ্ছে আর সেগুলো বিশ্লেষণ করছে গ্রাফের মাধ্যমে। ফলে খুব সহজেই উৎপাদনের ধারা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাচ্ছে এবং সিংহ সেগুলো বোর্ড মিটিংয়ে ‘প্রেজেন্টেশন’ আকারে পেশ করে বাহবা পাচ্ছে।

কিছুদিনের মধ্যেই তেলাপোকার একটি কম্পিউটার ও লেজার প্রিন্টার প্রয়োজন হলো এবং এগুলো দেখভালের জন্য আইটি ডিপার্টমেন্ট গঠন করল। আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পেল মাছি।

আমাদের কর্মী পিঁপড়া, যে প্রতিদিন অফিসে এসে প্রচুর কাজ করে মনের সুখে গান গাইতে গাইতে বাসায় ফিরত, তাকে এখন প্রচুর পেপার ওয়ার্ক করতে হয়, সপ্তাহের চার দিনই নানা মিটিংয়ে হাজিরা দিতে হয়।

নিত্যদিন এসব ঝামেলার কারণে কাজে ব্যাঘাত ঘটায় উৎপাদন কমতে লাগল, আর সে বিরক্ত হতে লাগল।

সিংহ সিদ্ধান্ত নিল, পিঁপড়া যে বিভাগে কাজ করে, সেটাকে একটা আলাদা ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা করে সেটার একজন ডিপার্টমেন্ট প্রধান নিয়োগ দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।

সিংহ ঝিঁঝিপোকাকে ওই ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিল। ঝিঁঝিপোকা প্রথম দিন এসেই তার রুমের জন্য একটা আরামদায়ক কার্পেট ও চেয়ারের অর্ডার দিল।

কয়েক দিনের মধ্যেই অফিসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান তৈরি করতে ঝিঁঝি পোকার একটি কম্পিউটার ও ব্যক্তিগত সহকারীর প্রয়োজন হলো। কম্পিউটার নতুন কেনা হলেও ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে ঝিঁঝিপোকা নিয়োগ দিল তার পুরোনো অফিসের একজনকে।

পিঁপড়া যেখানে কাজ করে, সেখানে আগে ছিল চমৎকার একটা পরিবেশ। এখন সেখানে কেউ কথা বলে না, হাসে না। সবাই খুব মনমরা হয়ে কাজ করে।

ঝিঁঝিপোকা পরিস্থিতি উন্নয়নে সিংহকে বোঝাল, ‘অফিসে কাজের পরিবেশ’ শীর্ষক একটা স্টাডি খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

পর্যালোচনা করে সিংহ দেখতে পেল, পিঁপড়ার বিভাগে উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।

কাজেই সিংহ কয়েক দিনের মধ্যেই স্বনামখ্যাত কনসালট্যান্ট পেঁচাকে অডিট রিপোর্ট এবং উৎপাদন বাড়ানোর উপায় বাতলে দেওয়ার জন্য নিয়োগ দিল।

পেঁচা তিন মাস পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট মনিটর করল, সবার সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান কথা বলল। তারপর বেশ মোটাসোটা একটা রিপোর্ট পেশ করল সিংহের কাছে। ওই রিপোর্টের সারমর্ম হলো, এই অফিসে প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী বেশি। কর্মী ছাঁটাই করা হোক।

পরের সপ্তাহেই বেশ কয়েকজন কর্মী ছাঁটাই করা হলো। বলুন তো, কে সর্বপ্রথম চাকরি হারাল?

ওই হতভাগ্য পিঁপড়া। কারণ, পেঁচার রিপোর্টে লেখা ছিল, ‘এই কর্মীর মোটিভেশনের ব্যাপক অভাব রয়েছে এবং সর্বদাই নেতিবাচক আচরণ করছে, যা অফিসের কর্মপরিবেশ নষ্ট করছে।

সংগৃহীত................

✰✰✰ পড়া শেষে Done ✅ লিখতে ভুলবেন না ! ✰✰✰

নিয়মিত নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার পেইজটি ফলো করুন 👉 Dhali Facts
এবং আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন 👉 General knowledge

#সংগৃহীত ゚

পিপড়া এক অদ্ভুত আর চমকপ্রদ প্রাণী। চলুন পিপড়াদের সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জেনে নিই:১. বিশাল বসতি:পিপড়াদের কলোনিতে লক্ষ ল...
08/02/2025

পিপড়া এক অদ্ভুত আর চমকপ্রদ প্রাণী। চলুন পিপড়াদের সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জেনে নিই:

১. বিশাল বসতি:
পিপড়াদের কলোনিতে লক্ষ লক্ষ পিপড়া থাকতে পারে। সবচেয়ে বড় কলোনিটি ৬,০০০ কিলোমিটার বিস্তৃত, যা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে আছে।

২. পিপড়াদের ওজন:
পৃথিবীতে সব পিপড়ার সম্মিলিত ওজন মানুষের সম্মিলিত ওজনের কাছাকাছি!

৩. পিপড়ার বয়স:
রানী পিপড়া ৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে, যেখানে সাধারণ কর্মী পিপড়ারা ১-৩ বছর বাঁচে।

৪. বিশ্বজুড়ে বিস্তার:
পিপড়া অ্যান্টার্কটিকা ছাড়া সব মহাদেশেই পাওয়া যায়।

৫. শক্তিশালী:
পিপড়া তার নিজের শরীরের ওজনের ৫০ গুণ বেশি ভার বহন করতে পারে।

৬. পিপড়ার শ্রবণশক্তি নেই:
পিপড়ার কান নেই, কিন্তু তারা মাটি বা পাতা থেকে কম্পন অনুভব করতে পারে।

৭. সুগন্ধি যোগাযোগ:
পিপড়ারা ফেরোমোন নামক রাসায়নিক দিয়ে পরস্পরের সাথে যোগাযোগ করে।

৮. ‘সুপার’ কলোনি:
পিপড়ারা বিভিন্ন কলোনি মিলে 'সুপার কলোনি' তৈরি করতে পারে, যেখানে একাধিক রানী থাকে।

৯. দাসত্ব প্রথা:
কিছু পিপড়া প্রজাতি অন্য প্রজাতির পিপড়াকে ধরে এনে দাস হিসেবে কাজ করায়।

১০. কৃষিকাজ:
কিছু পিপড়া ‘এগ্রিকালচার’ অর্থাৎ কৃষিকাজ করে— তারা ফাঙ্গাস বা ছত্রাক চাষ করে খাওয়ার জন্য।

১১. সেনা বাহিনী:
‘আর্মি অ্যান্টস’ নামে কিছু পিপড়া প্রজাতি তাদের চলার পথে সবকিছু ধ্বংস করে, এরা কখনো বাসা বানায় না।

১২. ডাইভিং এক্সপার্ট:
‘ডাইভিং অ্যান্টস’ নামে কিছু প্রজাতি পানির নিচে শ্বাস ধরে প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত থাকতে পারে।

১৩. পারমাণবিক বিস্ফোরণেও টিকে:
পিপড়া পারমাণবিক বিস্ফোরণের পরও বেঁচে থাকতে সক্ষম।

১৪. হাওয়া মিটার:
পিপড়ারা বায়ুর আর্দ্রতা পরিমাপ করতে পারে, যা তাদের বৃষ্টির পূর্বাভাসে সহায়তা করে।

১৫. ঘুমের প্রয়োজন নেই:
পিপড়াদের কোনো নির্দিষ্ট ঘুমের সময় নেই। তারা খুব অল্প সময়ের জন্য বিশ্রাম নেয়, তাই তারা দিনে ২৪ ঘণ্টাই কাজ করতে সক্ষম।

পিপড়াদের জগৎটা আসলেই অবিশ্বাস্য!

✰✰✰ পড়া শেষে Done ✅ লিখতে ভুলবেন না ! ✰✰✰

নিয়মিত নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার পেইজটি ফলো করুন 👉 Dhali Facts
এবং আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন 👉 General knowledge

#সংগৃহীত ゚

জালালউদ্দিন রুমি একবার একটা বনের মাঝ দিয়ে যাওয়ার সময় একটা বড় কালো তিতির পাখি ধরে ফেলেন। রুমি যখন ভাবছেন যে, পাখিটাকে কীভ...
07/02/2025

জালালউদ্দিন রুমি একবার একটা বনের মাঝ দিয়ে যাওয়ার সময় একটা বড় কালো তিতির পাখি ধরে ফেলেন। রুমি যখন ভাবছেন যে, পাখিটাকে কীভাবে খাবেন; আগুনে ঝলসে; নাকি তরকারি রান্না করে!

এমন সময় পাখিটি বলে ওঠে.....

‘রুমী তুমি তোমার এই জীবনে এতো গোশত খেয়েছো; অথচ তোমার এই আমিষের আকুতি শেষ হয়না। তুমি যদি আমাকে মুক্ত করে দাও; আমি তোমাকে তিনটি পরামর্শ দেবো; যা তোমার জীবনকে সন্তোষ আর শান্তিতে ভরে দেবে।’

রুমি কিছুটা বিচলিত হয়ে বলেন....

“আমার হাতে বসেই প্রথম পরামর্শটা দাও; যদি পছন্দ না হয়; সঙ্গে সঙ্গে হত্যা করবো তোমাকে।”

পাখিটি রাজি হয়ে বলল....

তুমি সব সময় তোমার বন্ধুদের উদ্ভট সব আলোচনায় বিচলিত হয়ে পড়ো। এর চেয়ে তাদেরকে তাদের মতো থাকতে দাও। তাতে তোমার জীবন শ্রেয়তর হবে।’

রুমি কিছুটা চিন্তা করে নিয়ে ভাবতে থাকেন; পাখিটার কথায় বোধ আছে। সুতরাং দ্বিতীয় পরামর্শ দিতে বলেন।

পাখি বলে.....

তুমি আমায় ছেড়ে দিলে ওই গাছের ডালে বসে দ্বিতীয় পরামর্শটা দেবো।’

রুমি তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পাখিটিকে ছেড়ে দেন; আর পাখি গিয়ে কাছেই একটি গাছের ডালে বসে।

পাখিটা এবার তার দ্বিতীয় পরামর্শের কথা বলে....

রুমী অতীতকে কখনো পালটানো যায় না। সুতরাং বর্তমান মুহূর্তটিকে উপভোগ করো। আর ভবিষ্যতের জন্য বাঁচো। যা হোক বড় বোকামি করেছো তুমি। আমার পেটের মধ্যে তিন কেজি হীরা আছে। তুমি এটা পেলে তোমার তিনপুরুষ বসে খেতে পারতে।’

সাংঘাতিক ঘাবড়ে গিয়ে রুমি তিতিরের পেছনে রেগে ছুটতে থাকেন; তাকে আবার ধরতে। পাখি তখন জোরে জোরে বলে...…

রুমি তুমি দেখছি আমার পরামর্শ একেবারেই শুনলে না। আমার নিজেরই ওজন যেখানে দুই কেজির বেশি নয়; আমার পেটে কী করে তিন কেজি হীরা থাকবে!

তুমি দেখছি এখনো উদ্ভট আর বোধহীন কথায় প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছো! দ্বিতীয়ত আমি এরিমাঝে তোমাকে ছেড়ে গেছি; তোমার জীবনে এখন আমি অতীতের বিষয়।’

পুরোপুরি স্তম্ভিত হয়ে রুমি তখন তৃতীয় পরামর্শের জন্য অনুরোধ করেন।

তিতির পাখিটি বলে—

রুমি শোনো..!

সবাইকে উপদেশ দিতে যেওনা। শুধু তাদের উপদেশ দাও; যারা সেটা শুনবে-মনে রাখবে। মনে রেখো কিছু কাপড় এতো জীর্ণ হয়ে যায়; যা আর কখনো সেলাই করা যায় না।"
©
✰✰✰ পড়া শেষে Done ✅ লিখতে ভুলবেন না ! ✰✰✰

নিয়মিত নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার পেইজটি ফলো করুন 👉 Dhali Facts
এবং আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন 👉 General knowledge

#সংগৃহীত ゚

" যখন টাইটানিক ডুবছিল তখন কাছাকাছি তিনটে জাহাজ ছিল।একটির নাম ছিল " স্যাম্পসন "। মাত্র সাত মাইল দুরে ছিল সেই জাহাজ। ওরা দ...
05/02/2025

" যখন টাইটানিক ডুবছিল তখন কাছাকাছি তিনটে জাহাজ ছিল।
একটির নাম ছিল " স্যাম্পসন "। মাত্র সাত মাইল দুরে ছিল সেই জাহাজ। ওরা দেখতে পেয়েছিল টাইটানিকের বিপদ সংকেত , কিন্তু বেআইনি সীল মাছ ধরছিল তারা। পাছে ধরা পড়ে যায় তাই তারা উল্টোদিকে জাহাজের মুখ ঘুরিয়ে বহুদুরে চলে যায়।
এই জাহাজটার কথা ভাবুন। দেখবেন আমাদের অনেকের সাথে মিল আছে এর। আমরা যাঁরা শুধু নিজেদের কথাই ভাবি। অন্যের জীবন কি এল কি গেল তা নিয়ে বিন্দুমাত্র মাথাব্যাথা নেই আমাদের। তাঁরাই ছিলেন ঐ জাহাজটিতে।

দ্বিতীয় জাহাজটির নাম " ক্যালিফোর্নিয়ান "। মাত্র চোদ্দ মাইল দুরে ছিল টাইটানিকের থেকে সেই সময়। ঐ জাহাজের চারপাশে জমাট বরফ ছিল। ক্যাপ্টেন দেখেছিলেন টাইটানিকের বাঁচতে চাওয়ার আকুতি। কিন্তু পরিস্থিতি অনুকুল ছিল না এবং ঘন অন্ধকার ছিল চারপাশ তাই তিনি সিদ্ধান্ত নেন ঘুমোতে যাবেন। সকালে দেখবেন কিছু করা যায় কিনা। জাহাজটির অন্য সব ক্রিউএরা নিজেদের মনকে প্রবোধ দিয়েছিল এই বলে যে ব্যাপারটা এত গুরুতর নয়।

এই জাহাজটাও আমাদের অনেকের মনের কথা বলে। আমাদের মধ্যে যারা মনে করেন একটা ঘটনার পর , যে ঠিক সেই মুহুর্তে আমাদের কিছুই করার নেই। পরিস্থিতি অনুকুল হলে ঝাঁপিয়ে পড়বো।

শেষ জাহাজটির নাম ছিল " কারপাথিয়ান্স "।
এই জাহাজটি আসলে যাচ্ছিল উল্টোদিকে। ছিল প্রায় আটান্ন মাইল দুরে যখন ওরা রেডিওতে শুনতে পায় টাইটানিকের যাত্রীদের আর্ত চিৎকার।
জাহাজের ক্যাপ্টেন হাঁটুমুড়ে বসে পড়েন ডেকের ওপর। ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন যাতে তিনি সঠিক পথ দেখান তাঁদের। তারপর পুর্ণশক্তিতে বরফ ভেঙ্গে এগিয়ে চলেন টাইটানিকের দিকে।
ঠিক এই জাহাজটির এই সিদ্ধান্তের জন্যেই টাইটানিকের সাতশো পাঁচজন যাত্রী প্রাণে বেঁচে যান।

মনে রাখা ভাল এক হাজার কারণ থাকবে আপনার কাছে দায়িত্ব এড়াবার কিন্তু তাঁরাই মানুষের মনে চিরস্থায়ী জায়গা করে নেবেন যাঁরা অন্যের বিপদের সময় কিছু না ভেবেই ঝাঁপিয়ে পড়েবেন । ইতিহাস হয়তো মনে রাখবেনা তাঁদের,কিন্ত যুগে যুগে তাঁরাই বন্দিত হবেন মানুষের মুখে মুখে গাওয়া লোকগাথায়।
©
✰✰✰ পড়া শেষে Done ✅ লিখতে ভুলবেন না ! ✰✰✰

নিয়মিত নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার পেইজটি ফলো করুন 👉 Dhali Facts
এবং আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন 👉 General knowledge

#সংগৃহীত ゚

05/02/2025

সুয়োর বা শূকর সম্পর্কে অনেক অজানা ও মজার তথ্য রয়েছে। যেমন:

১. শূকর মানুষের চেয়েও বুদ্ধিমান

শূকরদের বুদ্ধি খুবই উন্নত। তারা কুকুরের চেয়েও স্মার্ট এবং তাদের শেখার ক্ষমতা তিন বছরের শিশুর মতো হতে পারে।

২. শূকরদের ঘ্রাণশক্তি অত্যন্ত শক্তিশালী

তাদের নাক এত সংবেদনশীল যে মাটির নিচে থাকা জিনিসও তারা সহজেই খুঁজে পেতে পারে। তাই অনেক দেশে শূকরকে ট্রাফেল (এক ধরনের দামি মাশরুম) খোঁজার কাজে ব্যবহার করা হয়।

৩. শূকরদের ঘাম হয় না

অনেকেই বলে, "sweating like a pig" (শূকরের মতো ঘামছে), কিন্তু আসলে শূকরদের ঘামগ্রন্থি থাকে না। তাই তারা শরীর ঠাণ্ডা রাখতে কাদায় গড়াগড়ি খায়।

৪. শূকর পানিতে সাঁতার কাটতে পারে

শূকর খুব ভালো সাঁতারু, এমনকি তারা নদী বা বড় জলাশয় পার হতে পারে।

৫. শূকরদের ৩৬০-ডিগ্রি দৃষ্টিশক্তি নেই, কিন্তু খুব ভালো দৃষ্টি আছে

তাদের চোখ পাশে থাকায় সামনের পাশাপাশি পাশের দিকেও তারা সহজেই দেখতে পারে।

৬. শূকর সামাজিক প্রাণী

তারা দলবদ্ধভাবে থাকতে ভালোবাসে এবং একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য বিভিন্ন শব্দ ও শরীরের ভাষা ব্যবহার করে।

৭. শূকরদের আলাদা আলাদা ডাক থাকে

গবেষণায় দেখা গেছে, শূকররা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে প্রায় ২০ রকমের আলাদা শব্দ ব্যবহার করে।

৮. শূকররা নিজেদের পরিচ্ছন্ন রাখতে ভালোবাসে

অনেকে ভাবে শূকর খুব নোংরা প্রাণী, কিন্তু সুযোগ পেলে তারা নিজেদের আশপাশ পরিষ্কার রাখে এবং মল-মূত্র নির্দিষ্ট স্থানে ত্যাগ করে।

৯. শূকররা আয়না বুঝতে পারে

গবেষণায় দেখা গেছে, শূকররা আয়নাতে নিজেদের প্রতিবিম্ব চিনতে পারে, যা খুব কম প্রাণীর মধ্যেই দেখা যায়।

১০. শূকররা মানুষের আবেগ বুঝতে পারে

তারা মানুষের ভয়, আনন্দ ও দুঃখ অনুভব করতে পারে এবং অনেক সময় তাদের আচরণ অনুযায়ী প্রতিক্রিয়া দেখায়।

১১. শূকরের হার্টের ভাল্ব মানুষের জন্য ব্যবহার করা হয়

শূকরের হার্টের ভাল্ব মানুষের হৃদযন্ত্রে প্রতিস্থাপনের জন্য ব্যবহার করা হয়, কারণ এর গঠন মানুষের হার্টের ভাল্বের মতো।

১২. শূকরের জন্মের সময় দাঁত থাকে

অন্যান্য অনেক প্রাণীর তুলনায়, শূকরের বাচ্চারা জন্মের সময়ই ছোট ছোট দাঁত নিয়ে জন্মায়।

১৩. শূকরদের ঘ্রাণশক্তি এত শক্তিশালী যে তারা বিস্ফোরকও খুঁজে পেতে পারে

কিছু দেশে প্রশিক্ষিত শূকরদের বিস্ফোরক বা মাইন শনাক্তকরণের কাজে ব্যবহার করা হয়।

১৪. শূকরদের ঘুমানোর সময় স্বপ্ন দেখে

অন্যান্য বুদ্ধিমান প্রাণীদের মতো শূকররাও ঘুমানোর সময় স্বপ্ন দেখে, যা গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে।

১৫. শূকরদের গড় আয়ু ১২-২০ বছর হতে পারে

সাধারণত শূকররা ১২-১৫ বছর পর্যন্ত বাঁচে, তবে কিছু প্রজাতি ২০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।

✰✰✰ পড়া শেষে Done ✅ লিখতে ভুলবেন না ! ✰✰✰

নিয়মিত নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার পেইজটি ফলো করুন 👉 Dhali Facts
এবং আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন 👉 General knowledge

#সংগৃহীত ゚

04/02/2025

যতদিন লেখাপড়ার প্রতি আকর্ষণ থাকে, ততদিন মানুষ জ্ঞানী থাকে,আর যখনই তার ধারণা জন্মে যে সে জ্ঞানী হয়ে গেছে,তখনই মূর্খতা তাকে ঘিরে ধরে।

– সক্রেটিস

Dhali Facts
General knowledge

04/02/2025

আপনি যদি গরীব হয়ে জন্ম নেন তাহলে এটা আপনার দোষ নয়, কিন্তু যদি গরীব থেকেই মারা যান তবে সেটা আপনার দোষ।

– বিল গেটস
Dhali Facts

04/02/2025

সাফল্যের ৩টি শর্তঃ

– অন্যের থেকে বেশী জানুন!

– অন্যের থেকে বেশী কাজ করুন!

– অন্যের থেকে কম আশা করুন!

— উইলিয়াম শেক্সপিয়ার।

04/02/2025

কপালে সুখ লেখা না থাকলে সে কপাল পাথরে ঠুকেও লাভ নেই। এতে কপাল যথেষ্টই ফোলে, কিন্তু ভাগ্য একটুও ফোলে না।

– কাজী নজরুল ইসলাম

04/02/2025

পৃথিবীর নিয়ম বড় অদ্ভুদ, যাকে তুমি সবচেয়ে বেশী ভালবাস সেই তোমার দু:খের কারন হবে।
– সমরেশ মজুমদার

Dhali Facts

Address

Kotwalipara

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhali Facts posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share