Gourango Tv

04/07/2025

খুব কাছে থেকে ভক্তি অদ্বৈত নবদ্বীপ স্বামী মহারাজের কাছ থেকে আজকে কৃপা আশীর্বাদ লাভ করলাম 💟🙏
#রথযাত্রা২০২৫

04/07/2025

বৈদিক নৃত্য,,,,, জাগ্রত ছাএ সমাজের ভক্তগন সাগরনাল,,
স্থান ইসকন কুলাউড়া

04/07/2025

জগন্নাথ লীলাঅমৃত কথা পরিবেশন,, ইসকন রংগীরকুল বিদ্যাশ্রম কুলাউড়া,,,
প্রবচক :ভক্তি অদ্বৈত নবদ্বীপ স্বামী মহারাজ ✔️ইসকন যুগলটিলা 💟💟

04/07/2025

শ্রীমদ্ভাগবত আলোচনা ইসকন রংগীরকুল বিদ্যাশ্রম কুলাউড়া,,
প্রবচক, :ভক্তিঅদ্বৈত নবদ্বীপ স্বামী মহারাজ ইসকন যুগলটিলা সিলেট,,,

04/07/2025

03/07/2025

১৮ জুনে, ইসকন অমরাবতী মন্দিরে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটে।
সকাল প্রায় ১০টা নাগাদ, এক ঘোড়ার মত দেখতে প্রাণী আতঙ্কিত অবস্থায় দৌড়াতে দৌড়াতে মন্দিরের প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে, যেন সে কোনও মন্দির খুঁজছিল। পরে দেখা যায় সেটি ছিল একটি গরু—তবে সাধারণ গরু নয়, এটি ছিল একটি নীলগাই, অর্থাৎ ভারতের অরণ্যে পাওয়া যায় এমন একটি বৃহৎ হরিণজাতীয় প্রাণী।
যারা তাকে দেখেছিল, তারা বলেন—সে নাকি কাছের হনুমান মন্দিরেও অল্প সময়ের জন্য দেখা গিয়েছিল, তারপর সে আমাদের ইসকন মন্দিরে চলে আসে। সে চাইলে যেকোনো বাড়িতে ঢুকে পড়তে পারত বা আতঙ্কে কাউকে আহত করতে পারত, কারণ তার শরীর থেকে রক্ত ঝরছিল, সম্ভবত কোনো গাড়ির ধাক্কায় আহত হয়েছিল সে।
কিন্তু একবার মন্দিরে প্রবেশ করার পর, সে একেবারে শান্ত হয়ে যায়—যেন সে তার গন্তব্যে পৌঁছে গেছে, এখন পরবর্তী যাত্রার জন্য প্রস্তুত। সে প্রথমে শ্রী শ্রী রুক্মিণী দ্বারকাধীশের দর্শন করে, তারপর শ্রীল প্রভুপাদের দর্শনে যায়। সাধারণত নতুন মানুষদের মন্দিরে দর্শনের নিয়ম শেখাতে হয়, কিন্তু এই আত্মাটি যেন সব কিছু আগে থেকেই জানত—হয়তো তার পূর্বজন্মের স্মৃতির কারণে।
তারপর সে নিঃশব্দে মন্দির ছেড়ে বাইরে চলে যায়, কাউকে কোনও ক্ষতি না করে। সে মূল ফটক দিয়ে বাইরে গিয়ে নিজের দেহ ত্যাগ করে—যেন ইচ্ছা করেই প্রভুর আঙিনা অপবিত্র না করে চলে যায়।
এই ঘটনায় উপস্থিত সকল ভক্ত বিস্মিত হয়ে যান। সবাই বলেন, নিশ্চয়ই সে তার পূর্বজন্মে এক জন ভক্ত ছিল, আর মৃত্যুর মুহূর্তে প্রভুর স্মরণে, প্রভুর শরণে দৌড়ে এসেছে। তাকে মহাপ্রসাদের মালা অর্পণ করা হয়, সকল ভক্ত মিলে সংকীর্তন করেন, তার প্রদক্ষিণ করেন এবং পরে তাকে সৎকারের জন্য পাঠানো হয়।
সে যেন কোনো উচ্চতর শক্তির দ্বারা পরিচালিত হয়ে এসেছে—
"অন্ত-কালে চ মাম্ এব স্মরণ মুক্ত্বা কলেবরম্
যঃ প্রয়াতি স মদ্ভাবম্ যায়তি নাস্ত্যত্র সংশয়ঃ"
— (ভগবদ গীতা ৮.৫)
"যে ব্যক্তি মৃত্যুর সময় শুধুমাত্র আমার স্মরণ করে দেহ ত্যাগ করে, সে আমার প্রকৃতিতেই আসে—এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।"
মৃত্যুর সময় প্রভুর দর্শন লাভ করাই জীবনের পরম সাফল্য। মনে হয় এই নীলগাই পূর্বজন্মের স্মৃতি বহন করেই এসেছিল, এবং সে নিশ্চয়ই পরম গন্তব্য লাভ করেছে।
এই সম্পূর্ণ ঘটনাটি যেন শ্রীমদ্ভাগবত-এর জড় ভারত মহারাজের কাহিনীকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
এই অলৌকিক ঘটনার মাধ্যমে সকল ভক্তরাই অনুপ্রাণিত হলেন—এই জগতের মাঝে কীভাবে জীবন যাপন করা উচিত, তা আবার নতুন করে মনে পড়ে গেল—সবসময় প্রভুর স্মরণে থাকা উচিত।
হরে কৃষ্ণ।

02/07/2025

জগন্নাথ দেবের রথযাএা মহোৎসবের ৬ ষ্ট দিন উপলক্ষে কীর্তন মেলা,,🥰❤️🥰❤️ইসকন রঙ্গিরকুল বিদ্যাশ্রম কুলাউড়া মন্দির,,,
কোথা থেকে লাইভে যুক্ত হয়েছেন কমেন্ট করে পাশে থাকুন 🥰🥰🥰❤️✔️💞✔️✔️✔️✔️✔️

02/07/2025

পালিয়ে যাওয়া শুদ্ধভক্তের জন্মদিন আজ !! 🎂

কি অবাক হচ্ছেন? পালিয়ে গিয়ে কে আবার ভক্ত হলো! দেখুন, কলিযুগে যারাই ভক্তপথে এসেছে, তাঁরা হয়তো পরিবারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে ভক্ত হতে হয়েছে নতুবা পালিয়ে গিয়ে হয়েছেন! এটা ৯০% ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আমার ব্যক্তিগত জীবনেও পরিবারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে ভক্তিপথে আসার প্রয়াস করেছিলাম, যার ফলশ্রুতিতে আজ আপনাদের একজন সেবকরূপে নিজেকে আবদ্ধ রাখছি।

আজ আমি যার কথা বলব তিনি ঘর থেকে পালিয়ে গিয়ে আজ আমাকে, আপনাকে তথা শত সহস্র যুবকে ভগবদ্ভক্তির শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। আমি যার কথা বলছি তিনি হচ্ছেন শ্রীপাদ্ অমোঘ লীলা দাস ব্রহ্মচারী, যার আজকে বিশেষ উৎসব, আবির্ভাব তিথি। তাই আমি চেষ্টা করবো, মহান এই শুদ্ধভক্ত সমন্ধে কিছু জানানোর, কৃপাপূর্বক তা শ্রবণ করুন।

অমোঘ লীলা দাস প্রভুর পূর্বনাম আশীষ অরোরা। প্রভুর পিতা কার-এজেন্সিতে চাকরী করতেন, যিনি বর্তমানে অবসারপ্রাপ্ত এবং তার মায়ের সাথে দিল্লিতে অবস্থান করছেন। অমোঘ লীলা প্রভুর আরো দুইবোন রয়েছে, যারা বর্তমানে বিবাহিত। আর অমোঘ লীলা প্রভু তাঁর পিতা-মাতার একমাত্র পুত্র, যিনি বর্তমানে দ্বারকা ইসকন মন্দিরের ভাইন্স প্রেসিডেন্ট হিসেবে তরুণ প্রজন্মকে আধ্যাত্মিক পথে চলতে অনুপ্রেরণা জোগিয়ে যাচ্ছেন।

অমোঘ লীলা প্রভু লখনউতে জন্মগ্রহণ করেন। যেহেতু তাঁর বাবা কার-এজেন্সিতে জব করতেন, তাই উনার পোস্টিং এর দৌলতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গায় থাকতে হয়েছে। সেজন্য অমোঘ লীলা প্রভুকেও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়তে হয়েছে।

অমোঘ লীলা প্রভু প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেন মিজোরাম, গ্যাংটক, আইজল এবং দার্জিলিং-এ। তারপর স্বপরিবার দিল্লীতে চলে আসলে তিনি সেখান থেকেই দ্বাদশ শ্রেণী অবধি তাঁর পড়াশোনা কমপ্লিট করেন।

তারপর হঠাৎ তিনি একদিন ঈশ্বরের সন্ধানে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। সেসময় প্রায় চার মাস তিনি বাড়ির বাইরে অবস্থান করছিলেন। পরবর্তীতে প্রভুর পিতা-মাতা তাঁকে ইসকন দ্বারকা মন্দির থেকে নিয়ে যায় এবং তারপর প্রভু ২০০০ সাল থেকে ২০০৪ সাল অবধি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বিষয়ে স্নাতক শেষ করেন।

অমোঘ লীলা প্রভু ৮৯% মার্কস নিয়ে স্নাতক কমপ্লিট করেছিলেন, তাই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁকে প্রস্তাব দিয়েছিল, তিনি প্রবেশিকা পরীক্ষা না দিয়েই স্নাতকোত্তর করতে পারবেন বাট তিনি তখন সেটি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। কারণ তিনি তখন আধ্যাত্মিক জগতে প্রবেশ করার মনোবাঞ্ছা প্রকাশ করেছিলেন, সেজন্য তিনি তাঁর প্রাপ্ত-অফার ত্যাগ করেছিলেন।

অমোঘ লীলা প্রভুর আধ্যাত্মিক জগতে প্রবেশঃ

খুব ছোটবেলায় প্রভু যখন তাঁর পিতা-মাতার সাথে বাইরে যেতেন, তখনই পথিমধ্যে কোন মন্দির পড়লে! ততক্ষণাৎ তিনি মাথা নিচু করে "জয়" বলে উঠতেন। মূলত শৈশবকাল থেকেই প্রভুর আধ্যাত্মিক জগতের প্রতি ঝোঁক ছিল।

যখন তিনি সপ্তম শ্রেণিতে পড়চ্ছিলেন, তখন তাঁর পাঠ্যবইয়ে ভগবদ্গীতার শ্লোক পড়ে তিনি অনেক অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। বলা বাহুল্য যে, তাঁর পাঠ্যবইয়ে গীতার মাত্র ৭ টি শ্লোক ছিল। কেবলমাত্র ঐ ৭ টি শ্লোক পড়েই ভগবদ্গীতা এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতি তাঁর আকর্ষণ বাড়তে শুরু করে।

পরবর্তীতে তিনি আটজন লেখকের ভগবদ্গীতার ভাষ্য পড়েন, যার মধ্যে শ্রীল প্রভুপাদের "শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা যথাযথ" ভাষ্যটিও ছিল। তিনি প্রভুপাদের গীতা ভাষ্য পড়ে উপলব্ধি করেছেন,

"এই গীতাটি যিনি লিখেছেন তিনি অবশ্যই ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অতি প্রিয় ভক্ত। তিনি যেভাবে এটি রচনা করেছেন তা আমি অন্য লেখকের ভাষ্যের মাঝে খুঁজে পাইনি।"

পরবর্তীতে তিনি প্রভুপাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ইসকন মন্দিরে যোগদান করেন এবং ২০০৬ সালে, শ্রীমৎ গোপাল কৃষ্ণ গোস্বামী মহারাজের কাছ থেকে হরিনাম দীক্ষা প্রাপ্ত হোন। তিনি ২০১৩ সালে ইসকন দ্বারকা মন্দিরে যোগদান করেন এবং আজ অবধি তিনি সেখানে তাঁর ভগবদ-সেবা দিয়ে যাচ্ছেন শত সহস্র যুবকের মাঝে।

ইসকনে যোগদান করার প্রসঙ্গে তিনি তিনটি প্রস্তাব রেখেছেন, সেগুলো হলোঃ

● প্রথমত, শ্রীল প্রভুপাদ কর্তৃক শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার ভাষ্যের প্রতি।

● দ্বিতীয়ত, ভগবান আমাদের এতকিছু দিচ্ছেন আর আমরা ভগবানের জন্য কি করছি! এই কনসেপ্ট।

● তৃতীয়ত, মানুষের অর্থ, সম্পদ, বাড়ী-গাড়ি, পরিবার রয়েছে যার কারণে সে বাইরে থেকে খুশি হতে পারে, কিন্তু মনের যে সুখ আমাদের দরকার সেটা এগুলো দিয়ে পূরণ হয় না। সেটা কেবল ভগবানের গুনকীর্তনের দ্বারাই হয়ে থাকে, এবং আমি ইসকনে আমার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছিলাম! সেজন্য আমি ইসকনে যোগদান করি।

জয় শ্রীল প্রভুপাদ !!
জয় অমোঘ লীলা দাস ব্রহ্মচারী প্রভু !!

আজ অমোঘ লীলা দাস প্রভুর আবির্ভাব তিথিতে আমি চেষ্টা করেছি আপনাদেরকে উনার সম্পর্কে কিছু জানানোর। তাই আমার লেখাতে কোন ভুল-ক্রটি কৃপাপূর্বক ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে অবলোকন করবেন। আপনাদের চরণকমলে দন্ডবৎ প্রণতি।

শুভ আবির্ভাব তিথি অমোঘ লীলা প্রভু !!🎊🎉❤

02/07/2025

আমার কাছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ আমার মা 🥰
❤️
❤️
❤️
Ten Unknown Facts About

1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.

2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a spinning propeller against a clear blue sky.

3. Innovation in Technology: BMW is renowned for its innovations in automotive technology. It introduced the world's first electric car, the BMW i3, in 2013, and has been a leader in developing advanced driving assistance systems (ADAS) and hybrid powertrains.


5. Global Presence: BMW is a global automotive Company

6. Luxury and Design: BMW is synonymous with luxury and distinctive design, crafting vehicles that blend elegance with cutting-edge technology and comfort.

7. Sustainable Practices: BMW has committed to sustainability, incorporating eco-friendly materials and manufacturing processes into its vehicles, as well as advancing electric vehicle technology with models like the BMW i4 and iX.

8. Global Manufacturing: BMW operates numerous production facilities worldwide, including in Germany, the United States, China, and other countries, ensuring a global reach and localized Ten Unknown Facts About

1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.

2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a

02/07/2025

iskcon kulaura Temple Rat yetra fastivel

02/07/2025

রথযাএা মহোৎসব 🥰 বৈষ্ণব পদাবলী কীর্তন ইসকন রংগীরকুল বিদ্যাশ্রম কুলাউড়া,,, 🥰🥰🥰🥰🥰🥰