মুসাফির

  • Home
  • মুসাফির

মুসাফির "হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর।

26/10/2025
নিজের বলতে কিছুই নেই,,,,যা আছে সব আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত।
21/10/2025

নিজের বলতে কিছুই নেই,,,,
যা আছে সব আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত।

আমার জন্যআমার রবের ভালোবাসাই যথেষ্ট।আলহামদুলিল্লাহ
20/10/2025

আমার জন্য
আমার রবের ভালোবাসাই যথেষ্ট।

আলহামদুলিল্লাহ

জীবনের শেষ মেকাপটাকিন্তু আতর ও সুরমা দিয়েই হবে, তাই; রূপচর্চা বাদ দিয়ে আমল চর্চা করুন।ইনশা'আল্লাহ
16/10/2025

জীবনের শেষ মেকাপটা
কিন্তু আতর ও সুরমা দিয়েই হবে, তাই; রূপচর্চা বাদ দিয়ে আমল চর্চা করুন।

ইনশা'আল্লাহ

অন্যের পাল্লায় কখনো নিজেকে মূল্যায়ন করো না ইঁদুরের বিবেচনায় বাঘের থেকে বিড়াল বেশি ভয়ংকর!
14/10/2025

অন্যের পাল্লায় কখনো নিজেকে মূল্যায়ন করো না ইঁদুরের বিবেচনায় বাঘের থেকে বিড়াল বেশি ভয়ংকর!

আল্লাহর দেওয়া ৪টি ওয়াদা......
13/10/2025

আল্লাহর দেওয়া ৪টি ওয়াদা......

যে ব্যক্তিআল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট।(সূরা আত ত্বালাক, আয়াত - ৩)
07/10/2025

যে ব্যক্তি
আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট।

(সূরা আত ত্বালাক, আয়াত - ৩)

কারো গোপন পাপ সম্মুখে এলে সবার আগে নিজের গোপন পাপের কথা স্মরণ করা ও আল্লাহর নিকট তাওবাহ করা উচিত।নিশ্চয়ই সম্মানের মালিক ...
06/10/2025

কারো গোপন পাপ সম্মুখে এলে সবার আগে নিজের গোপন পাপের কথা স্মরণ করা ও আল্লাহর নিকট তাওবাহ করা উচিত।

নিশ্চয়ই সম্মানের মালিক আল্লাহ

06/10/2025

[প্রবন্ধ📙 ১২৯]
কুরআন ও হাদিসের আলোকে গান-বাজনা শোনার হুকুম: একটি পর্যালোচনা......✍️ মুফতি সৈয়দ আল মুত্তাকী

☑️ ভূমিকা :
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের প্রতিটি কাজের জন্য হালাল ও হারামের সীমারেখা নির্ধারণ করেছে। মানুষের হৃদয়, আত্মা ও নৈতিকতা রক্ষায় ইসলাম এমন সব বিষয়ের প্রতি সতর্ক করেছে, যা মানুষকে আল্লাহর স্মরণ থেকে বিমুখ করে দেয়। গান-বাজনা বা সঙ্গীত—এই বিষয়টি ইসলামের প্রাচীনকাল থেকেই ফিকহবিদ ও মুফাসসিরদের আলোচ্য ছিল। অধিকাংশ ফকীহ ও আলেম একমত হয়েছেন যে বাদ্যযন্ত্রসহ গান-বাজনা হারাম, কারণ এটি মানুষকে অশ্লীলতা, গাফেলতি ও পাপাচারের দিকে টেনে নেয়।

☑️ কুরআনের আলোকে গান-বাজনা নিষিদ্ধতা :
১️. সুরা লুকমান (৩১:৬)
وَمِنَ النَّاسِ مَن يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ لِيُضِلَّ عَن سَبِيلِ اللَّهِ بِغَيْرِ عِلْمٍ
অনুবাদ: “মানুষের মধ্যে কেউ আছে, যে আলোচনা বা কথার খেলনা (লাহওয়াল-হাদীস) ক্রয় করে, যেন অজ্ঞতাবশত মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে বিভ্রান্ত করে।” (সূরা লুকমান: আয়াত ৬)

🔹 সাহাবী আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ (রা.) এই আয়াত সম্পর্কে বলেন —
“لَهْوَ الْحَدِيثِ
দ্বারা বোঝানো হয়েছে — গান ও সঙ্গীত।” (তাফসির ইবনে কাসির, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৩৩০)

২️. সুরা আন-নাজম (৫৩:৫৯–৬১)
أَفَمِنْ هَٰذَا الْحَدِيثِ تَعْجَبُونَ، وَتَضْحَكُونَ وَلَا تَبْكُونَ، وَأَنتُمْ سَامِدُونَ
অর্থ: “তোমরা কি এ বাণী (কুরআন) দেখে আশ্চর্য হচ্ছো? হাসছো, কাঁদছো না, আর তোমরা গান-বাজনা করছো?” (সূরা আন-নাজম: ৫৯–৬১)

🔹 ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন:
“سَامِدُونَ
শব্দের অর্থ—গান ও বাদ্যযন্ত্রে মগ্ন থাকা।” (তাফসির তাবারী, ২৭/৬৩)

৩️. সুরা আল-মায়িদাহ (৫:৯০)
إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنصَابُ وَالْأزْلاَمُ رِجْسٌ مِّنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوهُ
অর্থ: “নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, মূর্তি এবং ভাগ্য নির্ধারণের ফলা—সবই শয়তানের অপবিত্র কাজ। এগুলো থেকে বেঁচে থাকো।”
(সূরা আল-মায়িদাহ: ৯০)

★ অনেক মুফাসসির ব্যাখ্যা করেছেন, বাদ্যযন্ত্রও “শয়তানের হাতিয়ার” হিসেবে কাজ করে, যেমন মদ মানুষকে ভুলিয়ে দেয়, তেমনি গান-বাজনা মানুষকে গাফেল করে তোলে।

☑️ হাদিসে গান-বাজনা নিষিদ্ধতা :
১️. সহিহ বুখারী (হাদিস: ৫৫৯০)
لَيَكُونَنَّ مِنْ أُمَّتِي أَقْوَامٌ يَسْتَحِلُّونَ الحِرَ وَالحَرِيرَ وَالخَمْرَ وَالمَعَازِفَ
অর্থ: “আমার উম্মতের মধ্যে এমন কিছু লোক আসবে, যারা ব্যভিচার, রেশম, মদ এবং বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে।” (সহিহ বুখারী, হাদিস ৫৫৯০)

★ এখানে নবী ﷺ স্পষ্টভাবে সতর্ক করেছেন—গান-বাজনাকে হালাল ভাবা গোমরাহির একটি চিহ্ন।

২️. আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত:
إِنَّ اللَّهَ حَرَّمَ عَلَى أُمَّتِي الْخَمْرَ وَالْمَيْسِرَ وَالْكُوبَةَ وَالْغُبَيْرَاءَ
তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হলো, “কুবা কী?” তিনি বললেন, “বাদ্যযন্ত্র (তবলা)।”
(আহমাদ, আবু দাউদ, ইবনু মাজাহ)

৩️. ইবনে উমর (রা.) থেকে:
রাসূল ﷺ বলেছেন,
إِنَّ الغِنَاءَ يُنْبِتُ النِّفَاقَ فِي الْقَلْبِ كَمَا يُنْبِتُ الْمَاءُ الزَّرْعَ
অর্থ: “গান অন্তরে নিফাক (কপটতা) জন্ম দেয়, যেমন পানি ঘাস জন্মায়।” (বায়হাকী, শু‘আবুল ইমান, ৫১১৩)

☑️ ফিকহ ও আলেমদের ফতোয়া :
🔹 ইমাম আবু হানীফা (রহ.)
গান-বাজনা শোনা ফাসিকদের কাজ এবং এটি কবীরা গুনাহ। (আল-মাবসূত, ২৪/২৫)
🔹 ইমাম শাফেয়ী (রহ.)
“গান-বাদ্যে লিপ্ত ব্যক্তি আহমক; সর্বপ্রকার বীণা, ঢাক, তবলা—সবই হারাম।” (তাফসীরে কুরতুবী, ১৪/৫৪)
🔹 ইমাম মালেক (রহ.)
“যদি কেউ গান-বাজনাকে হালাল মনে করে, তবে তার সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নয়।” (আল-জামিউল কাবীর, ২/৩৫)
🔹 ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রহ.)
“বাদ্য ছাড়া গান মাকরূহে তাহরীমী, আর বাদ্যসহ গান স্পষ্ট হারাম।” (আহসানুল ফাতাওয়া, ৮/৩৮৮)

🔸 ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.)
“الغِنَاءُ بَرِيدُ الزِّنَا”
অর্থ: “গান হলো ব্যভিচারের দূত।” তিনি বলেন—“গান মানুষের অন্তরকে দুর্বল করে, কুরআনের মহব্বতকে দূর করে দেয়।” (ইগাছাতুল লাহফান, ১/১৯৯)

🔸 ইমাম কুরতুবী (রহ.)
“বাদ্যযন্ত্র হারাম হওয়ার ব্যাপারে উম্মাহর ইমামগণ একমত। যারা এর বিরোধিতা করে, তারা ভুল করছে।” (তাফসীরে কুরতুবী, ১৪/৫৫)

🔸 ইবনে তাইমিয়াহ (রহ.)
“গান-বাজনা মানুষকে শিরক, যুলুম ও অশ্লীলতার দিকে ঠেলে দেয়।” 📚 (মাজমূ’ আল-ফাতাওয়া, ১০/৪১৭)

☑️ সারসংক্ষেপ :
গান-বাজনা কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং এটি ধীরে ধীরে মানুষের আত্মিক শক্তিকে দুর্বল করে দেয়। আলেমদের মতে,
কুরআনের ভালোবাসা ও গানের আসক্তি এক হৃদয়ে একসাথে থাকতে পারে না।
অতএব, একজন মুমিনের উচিত —
🔹 গান-বাজনা থেকে দূরে থাকা,
🔹 কুরআন তিলাওয়াত, যিকির ও নামাজে মনোযোগী হওয়া,
🔹 এবং নিজের অন্তরকে আল্লাহর স্মরণে জাগ্রত রাখা।
এভাবে মানুষ আধ্যাত্মিক প্রশান্তি অর্জন করবে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে অটল থাকতে পারবে।

☑️ উপসংহার :
ইসলাম চায়, মানুষ যেন আত্মার পবিত্রতা ও আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা অক্ষুণ্ণ রাখে। গান-বাজনা সেই পবিত্রতাকে ধীরে ধীরে নষ্ট করে দেয়। তাই আলেমদের সর্বসম্মত ফতোয়া— বাদ্যযন্ত্রসহ গান-বাজনা হারাম। যিনি আল্লাহর নিকট ঘনিষ্ঠ হতে চান, তাঁর জন্য শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত হলো কুরআনের তিলাওয়াত ও যিকিরুল্লাহ।

[প্রবন্ধ 📙১২৮]এআই দিয়ে ছবি বিকৃত করার শরয়ী বিধান কী?– মুফতি সৈয়দ আল মুত্তাকী ❖ ভূমিকাআধুনিক যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা - A...
04/10/2025

[প্রবন্ধ 📙১২৮]
এআই দিয়ে ছবি বিকৃত করার শরয়ী বিধান কী?
– মুফতি সৈয়দ আল মুত্তাকী

❖ ভূমিকা
আধুনিক যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা - Artificial Intelligence (AI) ব্যবহার করে মানুষের ছবি সম্পাদনা বা বিকৃত করা খুব সহজ হয়ে গেছে। কিন্তু শরীয়তের দৃষ্টিতে ছবি আঁকা, রূপ পরিবর্তন, এবং কারো সম্মান নষ্ট করা অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয়। তাই এই ব্যাপারে ইসলামি দলিল ও আলেমদের বক্তব্য আলোচ্য।

❖ মূল বিধান
১. আল্লাহর সৃষ্ট রূপ বিকৃত করা
মানুষ বা প্রাণীর ছবি পরিবর্তন, বিকৃতি করা আল্লাহর সৃষ্টির সাথে ছলচাতুরি। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ
إِنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَذَابًا يَوْمَ الْقِيَامَةِ الَّذِينَ يُضَاهُونَ بِخَلْقِ اللَّهِ
“কিয়ামতের দিনে সবচেয়ে কঠোর শাস্তি পাবে তারা, যারা আল্লাহর সৃষ্টির অনুকরণ করে।”
(সহিহ বুখারি: 5954, সহিহ মুসলিম: 2107)
🔹 তাই AI দিয়ে মানুষের মুখ, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকৃত করা আল্লাহর সৃষ্ট রূপ বিকৃত করার শামিল।

২. বিদ্রূপ বা অপমানের উদ্দেশ্যে ছবি বিকৃতি
কাউকে হেয় করা, বিদ্রূপ করা, ছবি বিকৃত করে অপমান করা হারাম। আল্লাহ তাআলা বলেনঃ
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا يَسْخَرْ قَوْمٌ مِّن قَوْمٍ عَسَىٰ أَن يَكُونُوا خَيْرًا مِّنْهُمْ
“হে ঈমানদারগণ! কোন সম্প্রদায় অপর সম্প্রদায়কে বিদ্রূপ করো না। হতে পারে তারা তাদের চেয়ে উত্তম।” (সুরা হুজুরাত: 49/11)
🔹 AI দিয়ে ছবি বিকৃত করে মজা করা, মেম বানানো বা কারো সম্মানহানি করা এই আয়াতের সরাসরি লঙ্ঘন।

৩. প্রতারণা ও মিথ্যা প্রচার
যদি বিকৃত ছবি ব্যবহার করে মিথ্যা ছড়ানো হয়, তাহলে এটি প্রতারণা। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ
مَنْ غَشَّ فَلَيْسَ مِنَّا
“যে প্রতারণা করে, সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।” (সহিহ মুসলিম: 101)
🔹 তাই AI-তৈরি বিকৃত ছবি দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো বড় গুনাহ।

৪. বিনোদন বা শিল্পকর্মের নামে
শুধুমাত্র কৌতুক, বিনোদন, বা শিল্পের নামে বিকৃত ছবি বানানোও শরীয়তে অনুমোদিত নয়। কারণ এটি আল্লাহর সৃষ্টিকে বিকৃত করার শামিল এবং মানুষকে বিদ্রূপ করার সম্ভাবনা রাখে।

৫. বৈধ ক্ষেত্র (ব্যতিক্রম)
তবে কিছু ক্ষেত্রে এআই-ভিত্তিক ছবি সম্পাদনা বৈধ হতে পারে, যেমনঃ
শিক্ষামূলক কাজে (চিকিৎসা, ফরেনসিক, বৈজ্ঞানিক গবেষণা)।
ক্ষতিকর জিনিস সম্পর্কে সতর্ক করার উদ্দেশ্যে।
🔹 শর্ত হলো → এটি যেন বিদ্রূপ, প্রতারণা বা হারাম উদ্দেশ্যে না হয়।

❖ ফকীহ ও সমসাময়িক আলেমদের অভিমত :
ইসলামিক ফিকহ একাডেমি (মক্কা, জেদ্দা) বহুবার ফতোয়া দিয়েছে যে, মানুষের ছবি বিকৃতি, পরিবর্তন বা কারো সম্মানহানি করার উদ্দেশ্যে ছবি সম্পাদনা হারাম।
সমসাময়িক আলেমরা বলেন, চিকিৎসা বা শিক্ষা-গবেষণার প্রয়োজনে ছবি পরিবর্তন করলে তা জায়েয, কিন্তু বিনোদন বা অপমানের জন্য করলে তা হারাম ও গুনাহে কবিরাহ।

🔹 সংক্ষেপে :
হারাম → বিদ্রূপ, প্রতারণা, অপমান, বিনোদন।
জায়েয/মুবাহ → শিক্ষা ও গবেষণার প্রয়োজন।

❖ উপসংহার (ফতোয়া) :
AI দিয়ে ছবি বিকৃত করা ইসলামে হারাম, যদি তা
আল্লাহর সৃষ্ট রূপ বিকৃত করে, বিদ্রূপ, অপমান বা মজা করার উদ্দেশ্যে হয়, প্রতারণা বা ফিতনা ছড়ানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। তবে চিকিৎসা, শিক্ষা ও বৈধ গবেষণার প্রয়োজনে সীমিতভাবে ছবি পরিবর্তন করা মুবাহ (অনুমোদিত) হতে পারে।

নামাজের সাথে নিজের সম্পর্ক গভীর করুন, শান্তির অভাব হবে না৷ইনশাআল্লাহ♡
02/10/2025

নামাজের সাথে নিজের সম্পর্ক গভীর করুন, শান্তির অভাব হবে না৷

ইনশাআল্লাহ♡

01/10/2025

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, শীঘ্রই আমার উম্মতের মধ্যে কিছু লোক মূর্তি পুজা করবে,এবং কিছু লোক মূর্তি পূজারীদের সাথে মিশে যাবে।

[সুনানে ইবনে মাজাহ হাদীস ৩৯৫২]

Address


৩২৩৩

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মুসাফির posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share