Aysha Akter Mita

Aysha Akter Mita আল্লাহ অতিউত্তম পরিকল্পনাকারী ।
(2)

21/07/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

প্রাচীন মিশরের এক কবর থেকে প্রত্নতত্ত্ববিদরা ৩,০০০ বছরের পুরনো মধুর হাঁড়ি আবিষ্কার করেছেন — আর অবাক করা বিষয় হলো, মধুগ...
20/07/2025

প্রাচীন মিশরের এক কবর থেকে প্রত্নতত্ত্ববিদরা ৩,০০০ বছরের পুরনো মধুর হাঁড়ি আবিষ্কার করেছেন — আর অবাক করা বিষয় হলো, মধুগুলো এখনো খাওয়ার উপযোগী! 🍯

Electric Eel (ইলেকট্রিক ইল) প্রকৃতির এক চমকপ্রদ এবং ভয়ংকর সৃষ্টির নাম। এটি এমন এক জলজ প্রাণী যা নিজের শরীর থেকেই বিদ্যুৎ...
19/07/2025

Electric Eel (ইলেকট্রিক ইল) প্রকৃতির এক চমকপ্রদ এবং ভয়ংকর সৃষ্টির নাম। এটি এমন এক জলজ প্রাণী যা নিজের শরীর থেকেই বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে পারে—আর সেই বিদ্যুৎ একেবারে মানুষ মারার মতো ভয়ানকও হতে পারে।

চলুন একটু বিশদে জানি:

Electric Eel – চলন্ত বিদ্যুৎ ঘর
দেখতে যেন সাপ, কিন্তু প্রকৃতিতে মাছ!
যদিও নাম “eel”, আসলে এটি একটি knife fish প্রজাতির মাছ (genus: Electrophorus)।

এটি দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন এবং ওরিনোকো নদী অববাহিকার জলাশয়ে পাওয়া যায়।

দৈর্ঘ্যে এটি ৮ ফুট পর্যন্ত বড় হতে পারে এবং ওজনে প্রায় ২০ কেজি!

বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা
ইলেকট্রিক ইল-এর শরীরে থাকে বিশেষ তিনটি electrocyte-যুক্ত অঙ্গ — Main, Hunter’s ও Sach’s organs — যা বিদ্যুৎ তৈরি করে।

এটি সর্বোচ্চ ৬০০ থেকে ৮৬০ ভোল্ট পর্যন্ত বিদ্যুৎ শক দিতে পারে!

এই শক একসঙ্গে ১ অ্যাম্পিয়ার কারেন্ট পর্যন্ত হতে পারে — যা একজন মানুষকে গুরুতরভাবে আহত বা এমনকি মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে পারে।

তারা কেন এই বিদ্যুৎ ব্যবহার করে?
শিকার ধরার জন্য: ছোট মাছ বা প্রাণীকে শক দিয়ে অচেতন করে খেয়ে ফেলে।

আত্মরক্ষার জন্য: বড় শিকারি বা শত্রুকে ভয় দেখাতে বা আক্রমণ থেকে বাঁচতে।

নেভিগেশন ও যোগাযোগ: নিচু ভোল্টেজ ব্যবহার করে আশেপাশের জলের তথ্য সংগ্রহ করে।

মানুষের জন্য কতটা বিপজ্জনক?
সাধারণত মানুষ আক্রমণের লক্ষ্য নয়, কিন্তু যদি কেউ কাছাকাছি গিয়ে উস্কানি দেয় বা হঠাৎ ধরার চেষ্টা করে—তবে মারাত্মক ইলেকট্রিক শক পেতে পারে।

জলে একাধিক শক একসঙ্গে পেলে হার্ট অ্যারেস্ট, শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া বা ডুবে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

জেনে রাখা দরকার
Electric Eel একসঙ্গে শক দেয় মুহূর্তের জন্য, কিন্তু দ্রুত পরপর অনেকবার দিতে পারে। ফলে হালকা শকও ক্রমে ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে।

উপসংহার:
Electric Eel হলো প্রকৃতির একটি মোবাইল পাওয়ার প্ল্যান্ট – যা শিকার ধরতে, আত্মরক্ষা করতে এমনকি চারপাশের জগৎ “অনুভব” করতেও বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। এর ক্ষমতা একদিকে বিজ্ঞানীদের মুগ্ধ করেছে, অন্যদিকে সতর্কও করেছে, কারণ এই প্রাণী নিঃসন্দেহে প্রাণঘাতী হতে পারে।

🇧🇩 নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতন: আমাদেরই আয়নায় মুখোমুখি হওয়া দরকার১৭৫৭ সালের পলাশীর প্রান্তরে শুধু একজন তরুণ নবাবের পরাজয় ঘটেন...
13/07/2025

🇧🇩 নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতন: আমাদেরই আয়নায় মুখোমুখি হওয়া দরকার

১৭৫৭ সালের পলাশীর প্রান্তরে শুধু একজন তরুণ নবাবের পরাজয় ঘটেনি, পরাজিত হয়েছিল একটি জাতির আত্মমর্যাদাবোধ। সিরাজউদ্দৌলাকে যখন বন্দি করে টেনে হিচঁড়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, হাজার হাজার মানুষ নীরব দর্শকের মতো দাঁড়িয়ে ছিল—কেউ একটাও ঢিল ছুঁড়েনি, কেউ প্রতিবাদ করেনি।
বরং অপমানের সর্বোচ্চ পর্যায়ে—ছেঁড়া জুতা দিয়ে পেটানো আর কাঁটাওয়ালা সিংহাসনে বসিয়ে অপমানের মধ্যেও—অনেকে বিনোদন খুঁজে পেয়েছিল।

🔖 লর্ড ক্লাইভ তার ব্যক্তিগত ডায়েরিতে লিখেছিলেন:

> "যদি সিরাজকে ধরে নিয়ে যাওয়ার সময় সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা প্রত্যেকেই একটি করে ঢিল ছুঁড়ে মারতো, ইংরেজদের জন্য সেদিন পরাজয় অনিবার্য ছিল।"

সত্যিই তো! নবাব এসেছিলেন বিশাল এক সেনাবাহিনী নিয়ে—১০ হাজার অশ্বারোহী, ৩০ হাজার পদাতিক, প্রচুর কামান ও গোলাবারুদ সহ। তার বিপরীতে ক্লাইভের সৈন্য ছিল মাত্র ৩ হাজার, তাও অধিকাংশ ছিল সৌখিন, যুদ্ধঅভিজ্ঞতাহীন ব্রিটিশ অফিসার।

তবুও রবার্ট ক্লাইভ জিতেছিলেন। কারণ যুদ্ধটা কেবল অস্ত্রের ছিল না, ছিল মনস্তত্ত্বের। তিনি জানতেন,
👉 একটা বিভক্ত, হীনমন্য, আত্মস্বার্থে লিপ্ত জাতিকে জয় করতে হাজার সৈন্য দরকার হয় না।
👉 যারা নিজের নবাবের অপমানে রাস্তায় ঢিল ছুঁড়তে সাহস পায় না, তাদের জন্য "মীরজাফর" যথেষ্ট।
👉 আর যখন সেই জাতির ভেতরকার বিশ্বাসঘাতকরাই নবাব হওয়ার স্বপ্ন দেখে, তখন বিজয় তো নিশ্চিত।

📌 ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়—মীরজাফর, উমিচাঁদ, রায়বল্লভ, ঘষেটি বেগম—সবাই শেষ পর্যন্ত করুণ পরিণতির শিকার হয়।
কিন্তু রবার্ট ক্লাইভ যুদ্ধজয়ের কৃতিত্ব তাদের গদ্দারি নয়, বরং এই জাতির মনস্তত্ত্ব বিশ্লেষণের জাদুকরী ক্ষমতাকে দিয়েছিলেন।

আজও কি আমরা বদলেছি?
আজও কি আমরা অন্যায় দেখে দাঁড়িয়ে থাকি, নাকি প্রশ্ন করি?
আজও কি আমরা নিজেদের স্বার্থে সত্য বিকিয়ে দেই, নাকি প্রতিরোধ গড়ি?

রবার্ট ক্লাইভ ইতিহাসের প্রথম ব্যক্তি, যিনি বাঙালি মানসিকতার গভীরতম স্তর পর্যন্ত বুঝতে পেরেছিলেন।

তাই প্রশ্ন রয়ে যায়—
🔍 আমরা কি এখনো সেই জাতি, যারা অন্যায়ের সামনে দাঁড়িয়ে বিনোদিত হই? নাকি জেগে উঠেছি?
#সিরাজউদ্দৌলা #পলাশীরযুদ্ধ #বাংলারইতিহাস #বাঙালিরমনস্তত্ত্ব #গদ্দার #ঐতিহাসিকচিন্তা

👁️ ডার্বিশায়ারের পিক ডিস্ট্রিক্টের গভীরে লুকিয়ে আছে এক রহস্যময় জায়গা, যা সবচেয়ে অভিজ্ঞ পর্বতারোহীকেও থমকে দেয়।স্থা...
03/07/2025

👁️ ডার্বিশায়ারের পিক ডিস্ট্রিক্টের গভীরে লুকিয়ে আছে এক রহস্যময় জায়গা, যা সবচেয়ে অভিজ্ঞ পর্বতারোহীকেও থমকে দেয়।

স্থানীয়রা একে বলে “পৃথিবীর চোখ” —
আর একবার দেখলে, তা কখনো ভুলে যাওয়া যায় না।

প্রথম দেখায় এটা যেন কেবলই একখণ্ড ক্ষয়প্রাপ্ত পাথর।
কিন্তু একটু কাছে গেলেই — চোখ ধাঁধানো এক বিভ্রম পরিষ্কার হয়ে ওঠে:
একটি নিখুঁত গোলাকার চোখের মণি,
মাঝে ঘন অন্ধকার পাথরের পুতলি,
আর এক ঝকঝকে পৃষ্ঠ — যা ঠিক যেন জীবন্ত চোখের মতো আলো প্রতিফলিত করে।

এটা শুধু দেখতে চোখের মতোই নয় —
এর মধ্যে এক অদ্ভুত অনুভূতি জাগে,
যেন পাহাড়টা নিজেই আপনাকে চুপচাপ লক্ষ করে চলেছে শত শত বছর ধরে।

ভূতত্ত্ববিদদের মতে, এর গঠন হয়েছে হাজার হাজার বছরের প্রাকৃতিক পরিবর্তনের ফলে।
জলের ধীর প্রবাহ বালি-পাথরের গায়ে ক্ষয় ধরিয়েছে,
খনিজ পদার্থ জমে তৈরি হয়েছে চোখের বলয়ের মতো আকৃতি,
আর সময়ের হাতে তৈরি হয়েছে এই প্রাকৃতিক শিল্পকর্ম।

এর প্রকৃত বয়স কেউ জানে না —
শুধু এটুকু জানা যায়, যারা সাহস করে দীর্ঘক্ষণ তাকিয়ে থাকে,
তাদের জন্য এই চোখ চিরকাল অপেক্ষায় থাকে।

কেউ বলে এটি সৌভাগ্য বয়ে আনে।
আবার কেউ বলে এটি মনে রাখে প্রতিটি পায়ের ছাপ।

যাই হোক না কেন…
চোখটি চেয়ে থাকে — নিশ্চুপ, কিন্তু চিরজাগ্রত। 👁️✨













আফ্রিকার ভুতুড়ে গাছ: কিলিমাঞ্জারোর গ্রাউন্ড সেল:---🧩আফ্রিকা—এক মহাদেশ, যেখানে প্রকৃতি যেন নিজেই শিল্পী। তার মরু, তার জঙ...
09/06/2025

আফ্রিকার ভুতুড়ে গাছ: কিলিমাঞ্জারোর গ্রাউন্ড সেল:---

🧩আফ্রিকা—এক মহাদেশ, যেখানে প্রকৃতি যেন নিজেই শিল্পী। তার মরু, তার জঙ্গল, তার পাহাড়, সবই যেন এক অলৌকিক রূপকথা। এই মহাদেশের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে এক বিস্ময়—কিলিমাঞ্জারো পর্বত। আর এই পর্বতের উপত্যকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে এমন কিছু রহস্যময় গাছ, যাদের স্থানীয়রা বলেন "গ্রাউন্ড সেল"। এরা কেবল গাছ নয়, এরা একেকটি জীবন্ত কিংবদন্তি—আতঙ্ক আর সৌন্দর্যের মিশেল।

🧩"Ground Cell" বা স্থানীয় উচ্চারণে "Grauendzel"—আফ্রিকার বিশেষ এক গাছ, যার বৈজ্ঞানিক নাম এখনও বিতর্কিত। কেউ বলেন এটি Ficus vasta(প্রাচীন তবুও ভয়াবহ রকম বিস্তৃত এক প্রজাতি), আবার কেউ বলেন এটি কোনও Mutant Baobab বা 'অলৌকিক বাবোয়াব গাছ'।

🧩এর শিকড় ও কাণ্ড মাটির উপর দিয়ে ছড়িয়ে পড়ে, যেন মৃতদেহের মতো গড়িয়ে পড়ে আছে। গাছে পাতা খুব কম, কিন্তু ডালপালা এতোটাই পেঁচানো যে সূর্যালোককেও ঠেকিয়ে দিতে পারে। অনেক সময় এই গাছের গা ঘেঁষে হাঁটলে শোনা যায় ফিসফিস শব্দ, যেন বাতাসের ফাঁকে কেউ কথা বলছে।

🧩স্থানীয় চাগা ও মাসাই জনগোষ্ঠীর মধ্যে এই গাছ নিয়ে বহু লোককথা প্রচলিত। তাঁদের বিশ্বাস অনুযায়ী—
•রাতে এই গাছের নিচে কেউ ঘুমালে আর জেগে ওঠে না।
•একে বলা হয় "Night Whisperer Tree"— কারণ গভীর রাতে গাছটির চারপাশে অদ্ভুত শব্দ শোনা যায়।
•অনেক অভিযাত্রী নাকি এই গাছ চিহ্নিত করে ফেরেনি আর কখনো।

🧩বিজ্ঞানীরা যদিও ভূতুড়ে বিষয়টিকে লোকজ বিশ্বাস বলেই ব্যাখ্যা করেন, কিন্তু তারা স্বীকার করেছেন—
•গাছটি এক প্রকার **allelopathic** আচরণ করে, যার মানে আশপাশের ছোট গাছ বা উদ্ভিদ বাঁচতে পারে না।
• এই গাছের নির্গত পদার্থ নাকি জীবাণু ও কীটপতঙ্গের ওপর অদ্ভুত প্রভাব ফেলে।
• তাপমাত্রা এবং বাতাসের দোলায় গাছের গহ্বর বা ডালের ফাঁক দিয়ে এমন শব্দ বের হয়, যা রাতে অতিপ্রাকৃত মনে হয়।

🧩কিলিমাঞ্জারোর অরণ্যাঞ্চল মূলত উচ্চভূমির রেইনফরেস্ট। এখানকার আবহাওয়া আর্দ্র ও কুয়াশাচ্ছন্ন। এমন পরিবেশে গ্রাউন্ড সেল গাছের বিস্তার সহজ হয়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর গা ছমছমে পরিবেশ মিলে যেন এক নিঃশব্দ বিভ্রমের রাজ্য।

প্রকৃতি মাঝে মাঝে এমন কিছু সৃষ্টি করে, যা মানবমনের কল্পনার সীমানাকেও ছাড়িয়ে যায়। কিলিমাঞ্জারোর **গ্রাউন্ড সেল গাছ** তেমনই এক সৃষ্টি—যেখানে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার সাথে মিশে গেছে প্রাচীন ভীতি ও কিংবদন্তি। এ গাছ যেন

Address

Kushtia

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aysha Akter Mita posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share