05/02/2025
⁉️শিশুদের খাবার⁉️
✅ শিশুকে দৈনিক কয়েকবার খাওয়াতে হবে কিন্তুু অল্প পরিমানে।
✅ শিশুর খাবার প্লেট, বাটি, চামচ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন, রঙিন, ছোট সাইজের এবং আকর্ষনীয় হতে হবে।
✅ একই খাবার প্রতিদিন না দিয়ে খাবারে ভিন্নতা আনতে হবে।
✅ বাচ্চাকে খাওয়ানোর সময় গল্প বলা, ছড়া বলা/ বিভিন্ন অভিনয় করা।
✅ তাকে কিছু খেলনা দিতে হবে যা খেললে শারীরিকভাবে তার শক্তি খরচ হবে এবং ক্ষুধা বাড়বে।
✅খাবার দেয়ার সময় খাবারের গ্রহনযোগ্যতা বিচার করতে হবে। খাবার বাসি, ঠান্ডা বা বেশী গরম যেন না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
✅ বাচ্চাকে সবসময় বাড়ির তৈরি খাবার দিতে হবে এবং খাবার সুন্দর করে পরিবেশন করতে হবে।
✅বাচ্চাকে খাওয়ানোর সময় নিজেও সাথেসাথে কিছুটা খাবেন তাহলে বাচ্চার আগ্রহ বাড়বে।
✅বাচ্চাকে খাওয়ানোর জন্য জোরাজুরি করানো যাবেনা। একবেলা না খেলে এমন কোনো ক্ষতি হবে না পরের বেলা বাচ্চা খিদে পেলে নিজে থেকেই খেতে চাইবে।
✅বাচ্চাদের বাইরের খাবার দেয়া যাবেনা বিশেষ করে চিপস, চকলেট, জুস, চুইংগাম এগুলোতে বাচ্চার পেট ফেপে যায় রুচি নষ্ট হয়।
✅ পরিবারের সবার সাথে শিশুকে খেতে দিতে হবে। অন্যান্য শিশুদের সাথে খেতে দিলে প্রতিদ্বন্দিতায় উৎসাহী হয়ে খাওয়া শিখবে।
✅ যে সমস্ত খাবার পুষ্টিকর, সহজে হজম হয় সেগুলো দিবেন।
✅আরেকটা কথা পিতামাতাকে বলবেন " বাচ্চাকে অতিরিক্ত খাওয়াবেন না ওদের পাকস্থলী আমাদের মত বড় না, সুতরাং ঐ ছোট পাকস্থলীতে যতটুকু সম্ভব ততটুকুই ও খেতে পারবে। এর বেশি দিলে শিশু বমি করে দিবে যেটা বাচ্চার জন্য আরো খারাপ হবে, এতে বাচ্চা আরও দুর্বল হয়ে যাবে।"
✅আরেকটা কথা " ভিটামিন সিরাপ কখনো মুখের রুচি বাড়ায়না। এটা শুধুমাত্র বাচ্চা দীর্ঘদিন না খেলে ওর যে ভিটামিন-এ'র অভাব হচ্ছে ওটা পুরন করে"।
মা শাহ আল্লাহ 💗