What are the opening hours?

Monday 01:00 - 12:59 Tuesday 01:00 - 12:59 Wednesday 01:00 - 12:59 Thursday 01:00 - 12:59 Friday 01:00 - 12:59 Saturday 01:00 - 12:59 Sunday 01:00 - 12:59

https://www.facebook.com/678149785610426/

SAR cartoon show, Kushtia, Kushtia (2025)

20/07/2025

Funny cartoon show 🤣 || SAR cartoon show ||

19/07/2025

Dog and pink panter show duck and fox they are together fighting 🤣 || SAR cartoon show ||

19/07/2025

Funny video and comment reading

18/07/2025

Funny video and comment reading

18/07/2025

#বোকা_জামাইএর_অহংকারী_বউ
Tannoy Hasan writer
Part- 1-2
কুত্তার বাচ্চা তুই আমার ফোন ধরেছিস কেন?জীবনে এমন ফোন চোখে দেখেছিস? আমার কিছুতে হাত দিস তো ,তোর বাসা থেকেই আমি চলে যাব৷
কথা গুলো বলেই নিলা চলে গেল৷আর আমি নিচের দিকে তাকিয়ে আছি৷চোখ দিয়ে ঝাপসা দেখছি সব৷হয়ত চোখে পানি এসেছে৷পানিটা মুছে রুমে গেলাম৷আর আপনাদের তো কিছুই বললাম ই না৷নিলা আমার বিয়ে করা বউ৷আমি নিলাকে ছোট বেলা থেকে অনেক ভালোবাসি৷ওরা অনেক বড়লোক৷চৌধুরী বাড়ির একমাত্র মেয়ে৷আর আমি ওদের কাজের ছেলে,অল্পতেই সবার মন জয় করে ফেলেছি৷আর সবাই অনেক ভালো মানুষ৷একটা দুর্ঘটনায় ওর সাথে আমার বিয়ে হয়৷ওর অনেক বড় জায়গায় বিয়ে হওয়ার কথা ছিল৷কিন্তু বিয়েরদিন নাকি ছেলেটা অন্য একটা মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে যায়৷আর এই কথা নিলার বাবা শুনে হার্ট এটাক করে৷পরে ওনার সামাজিক মর্যাদা যেন নষ্ট না হয় সেজন্য ওই রাতেই আমার সাথে নিলার বিয়ে হয়৷আর বাসর রাতেও নিলা আমাকে অনেক অপমান করে ৷আমাদের বাসর রাতের ঘটনা,,,,
সবার মত আমিও অনেক খুশিতে বাসর ঘরে ঢুকলাম৷আর নিলাকে যেহেতু ছোট বেলা থেকেই ভালবাসতাম,তাই তাকে পেয়ে অনেক খুশিতে বাসর ঘরে ঢুকলাম,
ঢুকার সাথে সাথেই নিলা বলা শুরু করল
—দেখ আবিদ,তুই আমাদের বাড়ির কাজের লোক,তোর সাথে আমার মানায় না৷তাই আমার ওপর স্ত্রীর অধিকার ফলাতে আসবি না
—কিন্তু তুমি তো আমার বিয়ে করা বউ
—কি বললি তুই, ঠাস ঠাস
বলেই আমার গালে চড় মারল৷আমার হাসিমাখা মুখটা নিমিষেই শেষ হয়ে গেল৷ও আবারও বলা শুরু করল
–তুই আমাকে তুমি করে বললি কোন সাহসে?আমি তোর মেম৷সো মেম বলেই ডাকবি৷আর বাসার সবার সামনে মিথ্যা স্বামি-স্ত্রীর অভিনয় করবি৷বাবা যখন ঠিক হয়ে যাবে তখন তোকেও মুক্তি দিয়ে দিব৷বুঝছিস?
—হুম ঠিক আছে
—আর আমার কোনো ব্যাপারে নাক গলাবিনা৷আর আমার কোনো কিছুতে তোর ওই নোংরা হাত দিবিনা
–ঠিক আছে মেম৷আপনি শুয়ে পড়ুন৷আমি বারান্দায় চলে যাচ্ছি৷
–যা,কিন্তু এই কথা গুলো যদিও কেউ জানতে পারে তাহলে তোর অনেক খারাপ হবে
–চিন্তা করবেন না মেম৷এগুলো কেউ জানবে না৷
বলেই বারান্দায় চলে৷বারান্দায় দাড়িয়ে আছি৷আর চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল৷আসলে গরিবদের ভালোবাসার মূল্য কেউ দেয়না৷যাই হোক সব ই তো শুনলেন৷আমার বাসরঘরের কাহিনি৷
এবার গল্পে আসা যাক৷নিলা আমাকে অপমান করে চলে গেল ৷কিছুই বললাম না৷কারন নিলাকে বড্ড বেশিই ভালোবাসি৷দুপুর হয়ে যাচ্ছে,হঠাৎ নিলার ডাক,
–আবিদ,ওই আবিদ
–হুম ,বল
–কি বললি তুই?
–কি বলছি?
–তুই আমাকে তুমি করে বললি কেন?
–সরি ভুল হয়ে গেছে৷জ্বী বলুন,কিছু লাগবে?
–না,কিছুই লাগবেনা৷আমি দুপুরে বাইরে খেতে যাচ্ছি৷সো রাতের জন্য রান্না করে রাখিস৷
—কোথায় যাবেন?
–পার্টীতে৷আর বেশি কথা বলবিনা
বলেই নিলা চলে গেল৷মনের ভিতর আজো চাপা কষ্ট রয়েই গেল৷ নিলা আজও পর্যন্ত আমার সাথে ভালো ব্যবহার করেনি৷সব সময় জানোরদের মত করেছে৷আমাকে ওর মানুষই মনে হয়না৷কিন্তু অনেক ভালোবাসিতো তাই কিছুই বলিনা৷সব কষ্ট একাই পাচ্ছি৷
দুপুরে আর আমি খেলাম না৷না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়েছি৷কখন যে রাত হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি৷আর ঘুম ভাঙল নিলার লাথি খেয়ে,
–ওই ছোট লোকের বাচ্ছা,এখনও রান্না না করে শুয়ে আছিস কেন?রান্না কি তোর বাপ করবে?
কথাটা শুনার পর চোখ দিয়ে আর পানি আটকাতে পারলাম না৷সেই ছোটবেলায় বাবা মাকে হারিয়েছি৷আর সেই বাপকে………..
—-নিলা প্লীজ আমার বাপকে নিয়ে কিছু বইলো না৷তোমার পায়ে পড়ি,আমি স্বামি হয়ে তোমার পায়ে পড়ছি প্লীজ এগুলো বলোনা৷যা বলার আমাকে বল৷কিন্তু……..আর বলতে পারলাম না এর আগেই
—-ঠাস ঠাস,ছোটোলোকের বাচ্ছা,তোকে না বলছি আমাকে তুমি করে বলবিনা৷তুই তারপরও???
–সরি ভুল হয়ে গেছে৷আর বলব না৷আমি এখনি রান্না করে আনছি৷
বলেই রান্না ঘরে চলে গেলাম৷খুব কষ্ট হচ্ছে৷চিৎকার বলতে ইচ্ছে করছে আল্লাহ,তুমি কেন আমাকে এত কষ্ট দিচ্ছো৷ভালোবাসার মানুষের কাছ থেকে আমি আর এত কষ্ট নিতে পারছিনা৷অনেক কান্নার পর রান্না করে নিয়ে গেলাম৷ছেলেদের কষ্ট নাকি কাওকে দেখাতে নেই ৷তাই কাউকে দেখাইনা৷খাবার পর দুজনেই ঘুমিয়ে পড়লাম যার যার আলাদা বিছানায়৷সকাল বেলা ঘুম থেকে আমি আগেই উঠে পড়লাম৷হঠাৎ খেয়াল করলাম ৷সকালের মিষ্টি আলো নিলার মুখে পড়ছে৷ও তখনও ঘুমন্ত অবস্থায়৷ওকে অনেক সুন্দর লাগছে৷ঠিক যেন ছোট্ট নিষ্পাপ বাচ্ছাদের মত৷ওর মায়ামাখা মুখের দিকে তাকিয়ে আমি পাগলের মত হয়ে গেছি,আমি ওর কাছে গেলাম৷গিয়েই ওর কপালে আলতো করে একটা চুমু দিলাম৷দেওয়ার সাথে সাথেই
—ঠাস ঠাস৷কুত্তার বাচ্ছা তুই আমাকে চুমু দেওয়ার সাহস পেলি কোথায়৷ বলেই আরও কয়েক দফা চড় মারল৷আরো অনেক অপমান করল
নিজের প্রতিই অনেক রাগ হইল৷কেন আমি এমন করতে গেলাম৷আর ফল স্বরূপ চড় আর অপমান৷নিচের দিকে তাকিয়েই আছি৷আবারো নিলা বলা শুরু করল,
–আমি বুঝতে পারছি,তুই আমার দুর্বলতার সুযোগ নিতে চাচ্ছিস
–না নিলা৷আপনি বিশ্বাস করুন৷আমি এমনটা করতে চাইলে অনেক আগেই করতে পারতাম৷কিন্তূ আমি এমন না,…..
—চুপ৷তুই কেমন আমি বুঝতে পারছি৷তোর সাথে থাকা আমার আর পসিবল না৷আমি তোর কাছ থেকে মুক্তি চাই,
কথাটা শুনার পর মাথায় আসমান ভেঙ্গে পড়ল,
—ম ম মু মু মু ক্ তি(কথা বের হচ্ছেনা)
—-হুম৷তোর কাছ থেকে মুক্তি৷ডিবোর্স চাই আমি
—নিলা আমি আপনার পায়ে পড়ি৷এগুলো প্লীজ বলবেন না৷আমি না আপনাকে ছাড়া একটা মুহূর্তও থাকতে পারবনা৷আপনার যত ইচ্ছা আমাকে মারেন৷যত খুশি বকেন৷তারপরও আমাকে ছেড়ে যাবেন না প্লীজ৷বলেই চিৎকার করে কান্না করছি
—তোর ন্যাকা কান্না বন্ধ কর তো৷আমার না এগুলো ভালো লাগছেনা৷আমাকে তুই মুক্তি দে৷
কেন জানি কষ্টে বুকটা ফেটে যাচ্ছে৷আমি এতিম মানুষ৷আর ছোটবেলা থেকেই কষ্ট পেয়ে বড় হইছি৷আর আজও৷৷৷৷কেন জানি নিলা এত অপমান করার পরও নিলাকেই অনেক ভালবাসতাম৷কিন্তু আজ ও নিজেও হারিয়ে যাবে৷অনেক কষ্টে নিজেকে থামালাম৷আর নিলাকে বললাম,
—একটা কথা বলব?
–হুম বল
–আমি আপনাকে মুক্তি দিয়ে দিব৷তার আগে আমার একটা শেষ ইচ্ছা ছিল৷
—হুম বল ৷কিন্তু ডিবোর্স না দেওয়ার ইচ্ছা বলবি না
—না না৷এগুলো বলব না৷
–বল তাহলে…….
—আমি আপনাকে ৩মাস পর ডিবোর্স দিয়ে দিব৷এই ৩মাস-আমাকে প্রতিদিন রাতের বেলা আপনি আমাকে রান্না করে নিজ হাতে খাইয়ে দিবেন৷আর এই তিনটা মাস আমার সাথে তুমি করে বলবেন৷আর আমিও তুমি করে বলব৷এটাই আমার ইচ্ছা৷প্লীজ না করবেন না৷মাত্র তো ৩টা মাস৷এর পরই তো আপনি মুক্ত৷
–ঠিক আছে আমি মেনে নিলাম৷কিন্তু তুই আমাকে স্পর্স করবিনা৷আর আমাকে ডিবোর্স দিয়ে দিবি৷বুঝছিস????
–হূম ঠিক আছে মেম৷(হাসি মুখে)

Part- 2

—াস পর ডিবোর্স দিয়ে দিব৷এই ৩মাস-আমাকে প্রতিদিন রাতের বেলা আপনি আমাকে রান্না করে নিজ হাতে খাইয়ে দিবেন৷আর এই তিনটা মাস আমার সাথে তুমি করে বলবেন৷আর আমিও তুমি করে বলব৷এটাই আমার ইচ্ছা৷প্লীজ না করবেন না৷মাত্র তো ৩টা মাস৷এর পরই তো আপনি মুক্ত৷
–ঠিক আছে আমি মেনে নিলাম৷কিন্তু তুই আমাকে স্পর্স করবিনা৷আর আমাকে ডিবোর্স দিয়ে দিবি৷বুঝছিস????
–হূম ঠিক আছে মেম৷(হাসি মুখে)
—আমারো একটা শর্ত আছে
—কি শর্ত আবার?
–আমি যেমন খুশি রান্না করব৷আর তোর বিনা অভিযোগে খেতে হবে
—আরে ওইটা নিয়ে চিন্তা করবেন না৷আপনি যে আমাকে খাইয়ে দিবেন এতেই আমি অনেক খুশি৷
–আরও কিছু কথা আছে আমার
–হুম বলুন
—আমার আব্বা আম্মা যখন আসবে,সাথে সাথে ওদের দেখিয়ে আমাকে অযথা গালাগালি,মারধর করতে হবে
–না মেম৷এটা আমি পারবনা৷প্লীজ এটা বাদ দেন৷অন্যকিছু বলেন
–অন্য কিছু কি বলব?
–এই ধরেন প্রতিদিন আমাকে আপনার ইচ্ছামত বকবেন,মারবেন৷যা মন চায় করবেন৷কিন্তু আপনাকে আমি এটা করতে পারব না৷কারন আমি আমার জীবনের চেয়ে বেশি ভালবা……
—ওই চুপ৷আমার শর্তের কথা মানলে বল৷না মানলে আর তোর ইচ্ছা আমিও পূরন করতে পারব না
–মেম একটু বুঝার চেষ্টা করুন
–তোকে ৩০মিনিটের সময় দিলাম৷ডিসিসন নে কি করবি?
,
বলেই নিলা চলে গেল৷হা হা হা হা৷আল্লাহ আমি কি এতটাই খারাপ ?কেন আমার ভালোবাসার মানুষটা আমাকে বুঝেনা৷আমিতো ওর ক্ষতি চাইনা৷ওর মন বলে কি কিছুই নেই?নাকি ওর মনটা পাষানের মত৷নাকি আমার জন্য ওর একটুও মায়া হয়না৷কথা গুলো বলেই চিৎকার করে কান্না করছি৷কেন জানি কান্না থামছে না৷শুধু অঝোরে পানি পড়ছে৷৷অনেক ভেবে চিন্তে ঠিক করলাম,হয়ত ওর কথাগুলো মেনে নেওয়া ঠিক হবে আমার৷তারপরও ওর হাতের রান্না ওর নিজ হাতে খেতে পারব৷
ওর কাছে গিয়েই বললাম
–আমি রাজি
—হুম৷রাজি হলেই ভাল৷আর আমার কোনো কাজে বাধা দিবিনা
–ঠিক আছে৷
কোনো একটা মায়ার বাধনে আমার হাত বাধা নয়ত,ও এগুলো করতে পারত না৷থাক এগুল বলে লাভ নেই৷
১ম দিন,
অনেক আশায় রাতের খাবারের জন্য রুমে ডুকলাম৷ও যেমনই হোক না কেন,আজ আমাকে রান্না করে নিজ হাতে খাওয়াবে,এটাই আমার অনেক৷খুশিতে মনটা লাফালাফি করছে৷
দেখলাম নিলা রান্না করছে৷তাই আমি ফ্রেস হয়ে খাবার টেবিলে বসলাম৷একটু পরই নিলা খাবার নিয়ে আসল৷ওর মুখের দিকে আমি খুশিমনে তাকালাম৷আর দেখতে পেলাম ওর মুখটা কালবৈশাখী ঝড়ের দিনে যেভাবে আকাশ থাকে৷ঠিক তেমন তার মুখ৷অনেক কালো করে রাখছে৷খাওয়ার মুড টাই এখন নষ্ট হয়ে গেছে৷তারপরও বেহায়াদের মত খাওয়ার জন্য ওর সামনে এগোলাম৷আর নিলাকে বললাম,
–শর্ত অনুযায়ী আজ থেকে আপনাকে আমি তুমি করে বলব,আর আপনিও আমাকে তুমি করে বলবেন
–হূম
–আচ্ছা এখন কি আমাকে খাইয়ে দিবা?
তুমি কর বলাতে ও একটু রেগে গেছে,তারপর রাগ না দেখিয়ে বলল,
–হুম৷তুমি তৈরি হও খাবার জন্য
নিলা আমাকে তুমি করে বলায় আমার অনেক খুশি লাগছে৷ভালোবাসার মানুষের কাছে একটু কিছু পেলেই সেটা অনেক বড় কিছু৷সেটা হয়ত সবাই বুঝেনা৷আমি একটা ধ্যানে পড়ে গেলাম৷নিলার ডাকে ধ্যান ভাঙল
–ওই আবিদ্দা,শুনছো?
–হুম৷আমি খাবার জন্য তৈরি৷দাও খাবার৷আর আমাকে খাইয়ে দাও৷আর জানো আমি না আজকে অনেক খুশি৷
–খুশি কেন?
–আরে খুশি হব না কেন?তুমি আমাকে নিজ হাতে খাইয়ে দিবা৷সেটা কি যে সে ব্যাপার নাকি?
—হুম ঠিক তাই৷যেমন কুত্তাকে রাজা একটু করুনা করে খেতে দেয় ঠিক তেমন
কথাটা শুনার পর কি করব বুঝতে পারছি না৷এত কষ্ট লাগে কেন?কেন জানি বুকের বাম পাশটা জ্বলে যাচ্ছে৷শেষমেষ আমাকে একটা কুত্তার সাথে তুলনা৷থাক তারপরও তো আমাকে খাইয়ে দিবে৷সে আমাকে কুত্তা বিলাই যাই ভাবুক
—নিলা তুমি ঠিকই বলেছো৷আমি কুত্তা ই৷তারপরও তো আমিকে খাইয়ে দিবে এতেই খুশি৷
তারপর দেখলাম নিলা একটা চামচে করে আমাকে খাওয়ানোর জন্য খাবার এগিয়ে দিচ্ছে৷আমি অবাক হয়ে বললাম,
–নিলা, চামচে না করে হাতে খাইয়ে দিলে অনেক ভালো হত
–ওই চুপ৷চামচে করে খাইয়ে দিব৷ইচ্ছে হলে খাও,না হলে যাও৷
–আচ্ছা ঠিক আছে৷
এরপর নিলা আমার মুখে খাবার তুলে দিল৷১ম এক চামচ মুখে দেওয়ার পরই আমার চোখ যেন বাইরে বের হয়ে আসছে৷ও আবারো আমার মুখে খাবার তুলে দিল ৷আমিও আবারো মুখে নিলাম৷আমি আর সহ্য করতে পারছিনা৷এত ঝাল,আর এত মরিচ দিয়ে রান্না করছে,ঝালে আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে৷কিছু খাবার খাওয়ার পর৷আমি উঠে পরলাম৷আর কোনো মতে বললাম আমার পেট ভরে গেছে৷তারপরও ও জোড় করে আরও কয়েক চামচ ঝাল খাবার আমার মুখে পুরে দিল৷আমি ঝাল সহ্য করতে না পেরে৷পানি পানি করতে লাগলাম৷কিন্তু একটুও পানি দিলনা৷এক দৌড়ে বাইরে চলে গেলাম৷যেখানে পানি পাইছি ময়লা হলেও ঝালের দাপটে ময়লা মনে হয়নি৷সব খাওয়া শুরু করছি৷ওই রাতে আর ঘুমাতে পারলাম না৷সাড়া রাত ধরে মুখে ঝাল লেগেই ছিল৷খুব কান্নাও করেছিলাম৷একটা মেয়ে মানুষ কিভাবে এতটা জানোয়ারের মত হত পারে তা ওকে না দেখলে বুঝতেই পারতাম না৷মুখটাও অনেক ঝলছে,যেন আমার মুখটাই পুড়ে গেছে৷বারান্দায় হা করেই বসে পড়লাম৷কখন যেন ঘুমিয়ে পরছি বুঝতেই পারিনি৷
সকালবেলা ঘুম ভাঙল৷দেখলাম নিলা আমার ছবি তুলছে৷
আমি কোনো মতে জিজ্ঞাসা করলাম
–ছবি তুলছো কেন?
নিলা আমাকে ছবি দেখাল৷আমি দেখতে পেলাম৷আমার জিহ্বা অনেকটাই বাইরে বের হয়ে আছে৷আর ও বলল
–দেখো আবিদ,তোমার জিহ্বা কত বড় হয়ে বাইরে বের আছে৷ঠিক যেন কুত্তার মত
–(চুপ)
—ঠিক বলছি না আবিদ?আমি চাচ্ছি ফেসবুকে এটা আপলোড করবো
–আচ্ছা নিলা একটা কথা বলব?
—হুম বল
—আমাকে কষ্ট দিতে কি তোমার অনেক ভালো লাগে,অনেক মজা পাও?আর আমাকে কেন এত কষ্ট দাও
—হা হা হা হা
–হাসছো কেন?
—তো কি করবো বলো?তুমি একটা ভিক্ষুক মানুষ,ছোটোলোক৷তুমাকে এত কষ্ট দিচ্ছি তারপরও কেন ঝাচ্ছিস না৷কেন মুক্তি দিচ্ছিস না আমায়৷কেন পড়ে আছিস?
—নিলা তুমি কিন্তু শর্ত ভাঙছো৷তুমি কিন্তু আমাকে তুই করে বলছো৷
–ওহ তাই নাকি?
–হুম৷আর কেন এখনো তোমাকে ছেড়ে যাচ্ছিনা জানো?কারন তোমাকে আমার জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসি৷এটাই কারন
—রাখো তোমার ভালবাসা৷আমার কাছে ভালোবাসার কোনো মূল্য নেই৷আর তোমাকে কষ্ট দিতে আমার অনেক ভাল লাগে৷এটা যেন আমার দৈনন্দিন রুটিনে পরিনত হয়ে গেছে৷
হা হা হা হা হা
নিলা হাসছে৷আর আমি শত কষ্টের পরও তার হাসিমাখা মুখের দিকেই তাকিয়ে আছি৷অনেক ভাল লাগছে৷কষ্ট গুলোও ভুলে যাচ্ছি
–ওই তুমি হা করে কি দেখছো?
—তোমাকে
—ঠাসস ঠাসসসসসসসসসসস

চলবে……….. বোকা জামাই এর অহংকারী বউ -3 আসছে
✍
গল্পটি শেয়ার করলে next এ এমন গল্প দেওয়ার.... ... ... চেষ্টা করবো।
✋🏾গল্প পড়ে চলেয় তো জাবেন,জাবার সমায়🤏🏾 ছোট্ট একটা 👍🏾লাইক দিয়ে জান এতে পরবর্তী পাট গল্প দিতে উৎসহ🙂 বাড়ে আমাদের। আপনার 🤏🏾ছোট্ট একটি লাইক অনেক বড় 😃উৎসহের চাবি🗝️🗝️👈👈🏾👈🏾

18/07/2025

Dog and pink panter show duck and butterfly are together fighting 🤣 || SAR cartoon show ||

18/07/2025

জুলাই গণঅভ্যুথান দিবস উপলক্ষে আপনি পেয়েছেন ১ জিবি ইন্টারনেট ফ্রি। মেয়াদ ৫ দিন (অ্যাক্টিভেশন + ৪ দিন)।
📅 সংগ্রহের তারিখ: ১৮ জুলাই
📶 ডেটা: ১ GB ফ্রি
⏳ মেয়াদ: ৫ দিন
💰 একদম বিনামূল্যে!

👉 নিজ নিজ মোবাইল অপারেটরের কোড ডায়াল করে সংগ্রহ করুন।
Grameenphone *121*1807 #
Banglalink *121*1807 #
Robi/Airtel *4*1807 #
Teletalk *111*1807 #

17/07/2025

Dog and pink panter show duck and fox they are together fighting 🤣 || SAR cartoon show ||

16/07/2025

কুত্তা যেভাবে খরগোশকে ধরে 🤣 || SAR cartoon show ||

08/07/2025

to rate are fighting together and the man attack to the fish fighting huck. Funn

SAR cartoon show

20/07/2025

19/07/2025

19/07/2025

18/07/2025

18/07/2025

18/07/2025

18/07/2025

17/07/2025

16/07/2025

08/07/2025

Address

Opening Hours

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category

Monday	01:00 - 12:59
Tuesday	01:00 - 12:59
Wednesday	01:00 - 12:59
Thursday	01:00 - 12:59
Friday	01:00 - 12:59
Saturday	01:00 - 12:59
Sunday	01:00 - 12:59