জিয়া সাইবার ফোর্স zcf

জিয়া সাইবার ফোর্স zcf জিয়া সাইবার ফোর্স Zia Cyber Force

30/04/2025

সারাদেশের প্রতিটি জেলায় উপজেলায় আমাদের সেল কাজ করছে,যার বিরুদ্ধে অনিয়ম পাওয়া যাবে,যত বড় নেতা হোক দল থেকে তাড়িয়ে দেয়া হবে?

06/11/2024

৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি’র আলোচনা সভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান -এর বক্তব্য।
রমনাস্থ ইঞ্জিনিয়ারিং ইনিস্টিউট মিলনায়তন থেকে সরাসরি
৬ নভেম্বর ২০২৪, বুধবার

#বিএনপি #শহীদজিয়া #বিপ্লব_ও_সংহতি_দিবস #৭নভেম্বর #তারেকরহমান

ছাত্রদলের সন্তান সমতূল্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ এক মুহূর্তে মায়ের মতো নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তখন দেশনেত্রী বেগম খ...
14/10/2024

ছাত্রদলের সন্তান সমতূল্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ এক মুহূর্তে মায়ের মতো নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
তখন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল না কোনো সিএসএফ কিংবা অফিসের কোনো কর্মচারী। মায়ের মতো নেত্রীর নিরাপত্তার জন্য ছাত্রদলের সন্তান সমতূল্য নেতাকর্মীরাই যথেষ্ট ছিল।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন সেনাবাহিনী প্রধান১৩ অক্টোবর  ২০২৪, (রবিবার): গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের...
13/10/2024

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১৩ অক্টোবর ২০২৪, (রবিবার): গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর সাথে আজ (১৩ অক্টোবর ২০২৪) সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি।
সাক্ষাতকালে সেনাবাহিনী প্রধান কুশলাদি বিনিময়ের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর চলমান কার্যক্রম সম্পর্কে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন।
এসময় মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সেনাবাহিনী প্রধানকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।

13/10/2024

ডাক্তারা যেভাবে সাধারণ মানুষদের লুট করে। তার তথ্য দিলেন ডক্টর। সুস্বাস্থ্যের বাংলাদেশ এর আয়োজনে ১ গোলটেবিল বৈঠকে

13/10/2024

ইউনুস দাদু আমার চাচ্চুকে যারা মেরেছে তাদের বিচার চাই । প্রকৌশলী ও দীপ্ত টিভির কর্মী তামিম হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

13/10/2024

আন্দোলনের সময় বিটিভিতে পেয়ারা চাষ দেখাচ্ছিল।
জণগণের টাকায় চলা টিভি এটা।

12/10/2024

যদি কেউ বলে - ৫ আগস্টের পর এখন পর্যন্ত কি এমন পেয়েছেন?

আমি বলব -

- আমার কথা বলার স্বাধীনতা পেয়েছি।
- রাতে নিশ্চিন্তে ঘুমোনোর স্বাধীনতা পেয়েছি। [আওয়ামী নেতাদের গ্রেফতার প্রসঙ্গ বাদে]
- স্বাধীনভাবে অনলাইনে বিচরণ করতে পারছি।
- ফেসবুকে পোষ্টের কারণে বাসায় এসে সাদা পোশাকে পুলিশের হামলা কিংবা রাস্তায় থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার মত ঘটনামুক্ত বাংলাদেশ পেয়েছি।
- চায়ের দোকানে নিশ্চিন্তে রাজনৈতিক কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। সমালোচনার সুযোগ পেয়েছি।

সর্বোপরি, আমি আমার মানসিক মুক্তি পেয়েছি। আমার নাগরিক শাসনের প্রতিষ্ঠা ঘটাতে পেরেছি।

তবে প্রশাসনিক দৈন্যদশা কিংবা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা মোকাবিলায় আরো কিছু সময় লাগবে। পাশাপাশি কূট নীতি প্রশমনেও কিছুটা সময় লাগবে। কেননা গত ১৫ বছরের সাজানো সংসার এত তাড়াতাড়ি [যদিও ২ মাস অনেক সময়ই বলা যায়] তো আর ভাঙা যায় না।

আমরা প্রত্যাশা করি, আগামীর সুন্দর দিনের জন্য। সুন্দর আগামীর প্রত্যাশায় হাতে হাত রেখে, কাধে কাধ রেখে জুলাইয়ের আত্মত্যাগ স্মরণ করে এগিয়ে যেতে হবে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে। শকুনের চোখ কিংবা সাপের যতটুকু বিষ অবশিষ্ট আছে তা নির্মূলে যা যা করার আমাদের কর‍তে হবে।

ইনশাআল্লাহ ❤️© জিয়া সাইবার ফোর্স-zcf

এবার বুঝা যাবে কার দৌড় কতোটুকু। ৮ বছর পর ঢেলে সাজানো হবে সারাদেশে বিএনপির কমিটি। ১৬ বছরের আমলনামায় ভাগ্য নির্ধারণ হবে নে...
12/10/2024

এবার বুঝা যাবে কার দৌড় কতোটুকু।

৮ বছর পর ঢেলে সাজানো হবে সারাদেশে বিএনপির কমিটি।
১৬ বছরের আমলনামায় ভাগ্য নির্ধারণ হবে নেতাদের।

আরও থাকবে তারেক রহমানের নতুন চমক।

12/10/2024

জনাব তারেক রহমান কে আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড বলাতে নেটিজেনদের একটা অংশ এনিয়ে হাস্যরসিকতা করছেন! বাস্তবতা হলো এই আন্দোলনের একক কোন মাস্টারমাইন্ড ছিল না। কিন্তু এই আন্দোলনের প্রভাবক হিসেবে যাঁরা ছিলেন তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রভাবক ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান। আমি জেনে বলছি। এই আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি শহীদ হয়েছেন বিএনপির নেতাকর্মী, তাঁদের সংখ্যাটা চার শতাধিক। সর্বমোট শহীদের তালিকা যদি সাত শতাধিক হয় আর কেবলমাত্র বিএনপিরই হয় চার শতাধিক, তাহলে এই আন্দোলনে ভূমিকা কার বেশি সেটা এমনিতেই প্রমাণিত হয়ে যায়। বিএনপির নেতাকর্মীরা কার নির্দেশনায় এই আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন?

এই আন্দোলন চলাকালে দেশনায়ক জনাব তারেক রহমান ২৪ ঘন্টায় ৩/৪ ঘন্টার বেশি ঘুমাননি। দেশের যেখানেই আন্দোলন স্তিমিত হয়ে যাওয়ার খবর এসেছে সেই জায়গার বিএনপি নেতাকে এ্যাক্টিভ করার জন্য সরাসরি হস্তক্ষেপ করেছেন জনাব তারেক রহমান। আমাদের কাছে যখনই খবর আসতো অমুক জায়গায় আন্দোলন দুর্বল হয়ে গেছে, আমরা তৎক্ষনাৎ যথাযথ চ্যানেলে জনাব তারেক রহমান কে জানিয়েছি, তিনি সাথেসাথেই ফোন করে সংশ্লিষ্ট বিএনপি নেতা কে মাঠে নামিয়েছেন, আবার এটাও নিশ্চিত করেছেন যেন বিএনপির কোন পরিচিত নেতা আন্দোলনের অগ্রভাগে না আসেন। তাহলে এবার বলুন, জনাব তারেক রহমান ছাড়া সারাদেশে এভাবে প্রভাব বিস্তার করার মতো কোন ইনফ্লুয়েন্সার কি আদৌ ছিলেন বা আছেন যার নির্দেশে এমন প্রতিকূল পরিবেশে কেউ মাঠে নামতো? তাহলে মাস্টারমাইন্ড বলাতে আপনাদের এতো লাগলো কেন? © Meer Zahan

জুলাই এর বিপ্লবে একজন রিকশাওয়ালার যে অবদান আছে, তা কোন ম্যাজিস্ট্রেট সাকিবিয়ান দের নাই এটা ভুলে গেলে চলবে না। রিকশাওয়াল...
12/10/2024

জুলাই এর বিপ্লবে একজন রিকশাওয়ালার যে অবদান আছে, তা কোন ম্যাজিস্ট্রেট সাকিবিয়ান দের নাই
এটা ভুলে গেলে চলবে না। রিকশাওয়ালা ভাইদের অবদান দেশের মানুষের কখনো ভুবেনা।

আওয়ামীলীগের বি এন পি জুজু …....স্বাধীনতা যুদ্ধের পূর্ব মুহূর্তে যখন পুর্ব পাকিস্তানের জনগনের আওয়ামীলীগের নেতাদের খুব প্র...
12/10/2024

আওয়ামীলীগের বি এন পি জুজু …....

স্বাধীনতা যুদ্ধের পূর্ব মুহূর্তে যখন পুর্ব পাকিস্তানের জনগনের আওয়ামীলীগের নেতাদের খুব প্রয়োজন ছিলো তখন তাদের নেতা শেখ মুজিব নিজ থেকে পাকিস্তানের কাছে নিজেকে বন্দী করে পাকিস্তান চলে যান আর বাকি সব নেতারা পুর্ব পাকিস্তানের মানুষদের পাকিস্তানী বাহিনীদের হাতে রেখে পালাতে ব্যস্ত থাকেন।
দেশের এই ক্রান্তিক মুহুর্তে দিশেহারা জনগণের ত্রাতা হয়ে হাজির হয়েছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান।"উই রিভোল্ট "এবং কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রে স্বাধীনতার ঘোষনার মাধ্যমে দেশে আপামর জনসাধারণকে যুদ্ধের জন্য ঝাপিয়ে পড়তে ঘোষণা দেন।যেখানে স্বাধীনতার ঘোষনা দেয়ার কথা ছিলো রাজনৈতিক দলের নেতা হিসেবে শেখ মুজিব বা তার অবর্তমানে তাজ উদ্দিন আহমেদের কিন্তু ঘোষণা আসে তৎকালীন পাকিস্তানের মেজর জিয়াউর রহমানের থেকে,আর এখানেই মেজর দেশ প্রেমিক জিয়াউর রহমানের কাছে শেখ মুজিব তথা আওয়ামীলীগের প্রথম পরাজয়।

স্বাধীনতার পর যখন নতুন বাংলাদেশকে সীমাহীন দুর্নীতি আর দুর্ভিক্ষের রাষ্ট্রে পরিনত করে শেখ মুজিব স্বপরিবারে নিহত হোন আর বাংলাদেশকে রেখে যান তলা বিহীন ঝুড়ি হিসেবে।ক্ষমতা দখলের কামড়াকামড়িতে যখন আওয়ামীপন্থীরা ব্যস্ত, সেই অস্থির সময়ে জিয়াউর রহমান পুনরায় দেশের দায়িত্ব নিজের কাধে নিয়ে বি এন পি নামক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গঠন করে বাংলাদেশের মানুষকে দ্বিতীয়বারের মতো রক্ষায় এগিয়ে আসেন।বাংলাদেশকে সার্বিক দিক থেকে পুন গঠিত করে একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিনত করেন।শেখ মুজিবের ব্যর্থ রাষ্ট্র ব্যবস্থা থেকে বের করে বাংলাদেশকে সফল রাষ্ট্রের দিকে নিয়ে যান, জিয়াউর রহমানের এই সাফল্যর কাছে আরেকবার আওয়ামীলীগ তথা শেখ মুজিবের পরাজয় হয়।
স্বৈরাচার এরশাদের কবল থেকে দেশকে রক্ষার পিছনেও বি এন পির অবদান বেশি।এরশাদের পর ১৯৯১ এ বি এন পি যখন ক্ষমতায় এসে এরশাদের হাতে ধ্বংস হয়ে যাওয়া রাষ্ট্রীয় মেকানিজম পুনরায় সচল করে বি এন পি।
২০০১ সালে পুনরায় যখন বি এন পি ক্ষমতায় এসে বিগত সময়ে আওয়ামীলীগের রেখা যাওয়া সীমাহীন দুর্নীতি আর সন্ত্রাস দমনে "অপরেশন ক্লিন হার্ট " নামে অভিযান পরিচালনা করেন যা সন্ত্রাস আর দুর্নীতি দমনে কার্যকরী ভুমিকা পালন করে।সর্বপরি বলা যায়, বাংলাদেশ যতবারই ক্রান্তিলগ্ন পাড় করেছিলো ততবারই বি এন পি ত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

আওয়ামীলীগ যেখানে গলা উচু করে প্রচার করে, তারা বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন দল কিন্তু কার্যত দেখা যায় বাংলাদেশের যখন প্রয়োজন তখনই এই তথাকথিত পুরাতন জনপ্রিয় দল নিজেদেরবন্দী করে নিস্ক্রিয় করে রাখে।বাংলাদেশের প্রয়োজনে তাদের নিস্ক্রিয় থাকার অন্যতম কারণ হচ্ছে,আওয়ামীলীগ তথা শেখ পরিবার কখনো বাংলাদেশের জন্য রাজনীতি করে নাই তারা রাজনীতি করেছে মূলত নিজেদের ক্ষমতার উচুতে নিয়ে যাওয়ার জন্য এবং সেই ক্ষমতা পেয়ে বাংলাদেশকে কলোনির মত ব্যবহার করেছে বারংবার ।
আওয়ামীলীগ যতবার বাংলাদেশের প্রয়োজনে ফেইল করেছে ততবারই বিএনপি বাংলাদেশের ক্রান্তি লগ্নে সফলতার সাথে এগিয়ে এসেছে এবং বাংলাদেশকে ক্রান্তিকাল থেকে উদ্ধার করেছে।
বারবার বিএনপির কাছে আওয়ামীলীগের এই নৈতিক পরাজয়,তারা মেনে নিতে পারে না।আওয়ামীরা ধরেই নিয়েছিলো তাদের ছাড়া বাংলাদেশের মানুষের কোনো গতি থাকবে না।আওয়ামী বা শেখ পরিবার যেভাবে দেশ রাখবে সেভাবেই দেশের জনগন থাকতে বাধ্য হবে কিন্তু এই মনোবাসনা পুরন হয় নাই শুধু মাত্র জিয়াউর রহমান তথা বিএনপির জন্য।
এই ক্ষোভ থেকে আওয়ামীলীগাররা বি এন পির নামে অযাচিত প্রোপাগাণ্ডা ছড়ায় যার সাথে বাস্তবতার কোনো মিল নাই।আওয়ামীলীগের বাটপারি, ধান্দাবাজী,গুম,খুন, হত্যার বিপরীতে কাউন্টার দেয়ার মতো দল একমাত্র বি এন পি।যা অলরেডি ৫৩ বছরে প্রমাণিত। আওয়ামীরা বি এন পি ভীতি থেকেই জনগণের সামনে বি এন পি জুজু নামে একটা ফেইক ন্যারেটিভ দাড় করায় জনগণকে বি এন পি থেকে আলাদা করতে চায়।কিন্তু ইতিহাস সাক্ষী যতবার আওয়ামীলীগ,বি এন পিকে জনগণের থেকে দূরে সরাতে চেয়েছে ততবারই জনগণ বি এন পিকে আরো আপন করে নিয়েছে।বাংলাদেশে একমাত্র বি এন পিই হচ্ছে স্বাধীনতার দল,জনগণের মুক্তির দল।বাংলাদেশের জনগণের সাধের স্বাধীনতা লাভের জন্য অবশ্যই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া,দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আগলে রাখা এবং দেশ নায়ক তারেক রহমানের স্বপ্নের দল, বাংলাদেশ জাতিয়তাবাদী দল (বিএনপির) কাছে বারংবার আসতে হবে।

ধন্যবাদ।

Anik Ahmed
যুগ্ম সম্পাদক (তথ্য ও গবেষণা) কেন্দ্রীয় কমিটি।
জিয়া সাইবার ফোর্স ZCF

Address

Laksham

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জিয়া সাইবার ফোর্স zcf posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share