জয় বাংলা

জয় বাংলা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক

12/08/2025
12/08/2025
02/08/2025

The calendar turns...
And with it returns the deepest wound in our nation’s heart.

August.
Not just a month —
A scar that never fades.
A shadow that falls over every home, every flag, every soul that remembers.

In this month, we lost not just a man —
We lost a father.
We lost Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman,
And with him, we lost a dream —
The dream of a democratic, just, and sovereign Bangladesh.

His voice, once the thunder of freedom,
Was silenced in cold blood.
The architect of our independence —
Taken from us…
By betrayal, by cowardice, by bullets that pierced not just his body,
But the very soul of this nation.

Now, decades later, we ask —
What did we become when we lost him?
What did we allow to rise in the vacuum of his absence?

This August, let our grief not be passive.
Let it ignite within us a fire —
A vow.
A promise.

That we will bring back the glory he dreamt of.
That we will restore the democracy he built with his blood.
That we will not let history be rewritten by traitors.

So we wear black.
Not as a symbol of defeat —
But as an emblem of defiance.

Change your profile picture.
Raise your voice.
Stand united in mourning,
And rise in the name of justice.

Because our grief is not weakness — it is power.
Joy Bangla. Joy Bangabandhu.

02/08/2025

এক বছরের ইউনুস শাসন: বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নিধনের নিষ্ঠুর মহড়া!

ইউনুস সরকারের এক বছর সংখ্যালঘু নিধনের বর্বর অধ্যায়! “বাংলাদেশ কি আর স্বাধীন? নাকি তালেবানি এক ভয়াল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে—যেখানে সংখ্যালঘু মানেই মৃত্যু, ধর্ষণ আর দেশত্যাগের শঙ্কা?”
২০২৪ সালের আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের আগস্ট —মাত্র এক বছরে বাংলাদেশে যা ঘটেছে, তা ১৯৭১-এর পাকিস্তানি হানাদারদের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে।
ইউনুস সরকারের প্রত্যক্ষ প্রশ্রয় ও পৃষ্ঠপোষকতায় দেশজুড়ে চালানো হয়েছে ভয়ঙ্কর ধর্মীয় নিধন, জাতিগত নিপীড়ন এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর পরিকল্পিত গণহত্যা।

কী পেয়েছে বাংলাদেশ এই সময়টাতে? পেয়েছে বিভীষিকাময় এক শাসনের ছোবল, পেয়েছে ধর্মীয় উগ্রবাদ, মৌলবাদের উন্মাদনা, সংখ্যালঘু নিধনের ছক ও রাষ্ট্রীয় নীরবতা!
ইউনুস সরকারের শাসনকাল একটি নিষ্ঠুর, সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রের উত্থান — যেখানে সংখ্যালঘু হওয়াটাই অপরাধ, ধর্মবিশ্বাসই আতঙ্কের কারণ!
এই এক বছরে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর চালানো হয়েছে পরিকল্পিত ও ধারাবাহিক সন্ত্রাস, যেখানে উগ্র মৌলবাদীরা হামলা করেছে মন্দিরে, ধর্ষণ করেছে নারীকে, অপহরণ করেছে কন্যাকে, পুড়িয়েছে ঘরবাড়ি, আর রাষ্ট্র থেকেছে নিষ্ঠুর নীরবতায়।
পরিসংখ্যানই সাক্ষ্য দিচ্ছে: সংখ্যালঘুদের রক্তে ভেজা ইউনুসের এক বছর
 ২,৪৪২টি নির্যাতনের ঘটনা (Aug 2024 – Jun 2025):
→ ধর্ষণ, হত্যা, অগ্নিসংযোগ, মন্দির ভাঙচুর, জমি দখল — সবই রাষ্ট্রীয় নীরবতার পৃষ্ঠপোষকতায় ঘটেছে।
 শুধু ৫ আগস্টেই ১,৪৫২টি হামলা!
→ একটি দিনে এমন বর্বরতা প্রমাণ করে, এই সরকার একটি ধর্মীয় নিধনযজ্ঞের নেতৃত্ব দিচ্ছে।
 ১৬ দিনে ২,০১০টি আক্রমণ:
→ ৬৯টি মন্দির আক্রান্ত, ১৫৭টি হিন্দু পরিবার ও ব্যবসা ধ্বংস।
 ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে:
→ ২৭ জন সংখ্যালঘু নিহত, ২০টি ধর্ষণ বা যৌন সহিংসতার ঘটনা, ৫৯টি ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা।

তবে কি সংখ্যালঘু মানেই কি আতঙ্ক? বরিশাল থেকে ঠাকুরগাঁও, খিলক্ষেত থেকে কুমিল্লা — জ্বলছে সংখ্যালঘুদের ঘর, পোড়ছে বিশ্বাস!
 বরিশালের বিশারকান্দিতে এক হিন্দু পরিবারকে হত্যার হুমকি দিয়ে চালানো হয় সন্ত্রাসী হামলা।
 হবিগঞ্জে মেধাবী কলেজছাত্রী মনপ্রিয়া সরকারকে অপহরণ করে নিখোঁজ করে ফেলা হয়।
 কুমিল্লায় ঘরে ঢুকে হিন্দু নারীকে উলঙ্গ করে পালাক্রমে ধর্ষণ — রাষ্ট্র নিশ্চুপ!
 খিলক্ষেতে দুর্গা মন্দির গুঁড়িয়ে দিয়েছে সরকারি বাহিনী!
 ঠাকুরগাঁওয়ের মনসা মন্দিরে হামলা চালিয়ে মূর্তি ভাঙচুর, আগুন, দেশত্যাগের হুমকি।
এ সব ঘটনার পেছনে রয়েছে ইউনুস সরকারের মৌলবাদপুষ্ট প্রশাসন ও সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রচিন্তা।
রাষ্ট্রীয় উগ্রতা ও বিচারহীনতা: হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান— কারো জন্যই নিরাপত্তা নেই!
ইউনুস সরকার মুখে অসাম্প্রদায়িকতার বুলি দিলেও বাস্তবে সে পথ খুলে দিয়েছে উগ্র ইসলামি চক্রের জন্য। কওমি মাদ্রাসা, জুমার খুতবা, সেনাবাহিনী — সর্বত্র ধর্মের নামে ঘৃণা ও বিদ্বেষের বিস্তার।
সেনাবাহিনীর সদস্য "হরে কৃষ্ণ" মন্ত্রকে কৌতুকের বস্তু বানিয়ে মন্দির ও বিশ্বাসের অপমান করছে। লালমনিরহাটের ওসি প্রকাশ্যে সংখ্যালঘুদের ফাঁসির হুমকি দিচ্ছে — এটাই কি আইনশাসনের নমুনা?
এটা জাতিগত নিধনের সুপরিকল্পিত রূপরেখা!
১৯৭১-এ হিন্দু নিধনের ইতিহাস ফিরিয়ে এনেছে ইউনুস সরকার। এখন শুধু প্রতিপক্ষ নয়, ধর্মীয় পরিচয়ই হয়ে উঠেছে হত্যা ও ধর্ষণের কারণ।
এই সরকার ক্ষমতায় থেকে প্রমাণ করেছে —
বাংলাদেশ আজ ধর্মীয় উগ্রবাদীদের অভয়ারণ্য, সংখ্যালঘুদের জন্য এক বিষাক্ত শ্মশান! ইউনুস সরকার মানেই মৌলবাদের মুখোশপরা নব্য হানাদার!

02/08/2025

কথা বললেই আওয়ামী লীগ!

21/06/2025
21/06/2025

প্রতিশোধ নয়, অবৈধ শাসনের অন্ধকার থেকে জাতিকে উদ্ধার করবে আওয়ামী লীগ
----

বাংলাদেশ আজ এক ভয়াবহ রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও প্রশাসনিক সংকটে পতিত।
রাজনীতির নামে চলছে চক্রান্ত, শাসনের নামে চলছে শোষণ, আর সরকারের নামে চলছে দখলদারিত্ব।
যাদের হাতে আজ রাষ্ট্রের চাবিকাঠি তাদের নেই কোনো গণভিত্তি, নেই সাংবিধানিক বৈধতা, নেই কোন ম্যান্ডেট।

এই দখলদার শক্তির হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে হলে আবারও ইতিহাসের পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হবে আওয়ামী লীগকে। তবে এই ফিরে আসা প্রতিশোধের জন্য নয়—বরং জাতিকে উদ্ধার করার ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালনের জন্য।

🔴 অবৈধ শাসনের নির্মম চিত্র

বিচারহীনতা আজ স্বাভাবিক রূপ নিয়েছে

সাংবাদিকদের জেলে পাঠানো হচ্ছে, বাকস্বাধীনতা দমন চলছে

গুম, খুন, হয়রানি আর মিথ্যা মামলা এখন বিরোধীদের নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হয়েছে জঙ্গিবাদের আঁতুড়ঘর, শিক্ষকরা পদত্যাগে বাধ্য

সংস্কৃতি ও খেলাধুলায় মৌলবাদ ও বিভাজনের ছায়া

🟢 সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্র: ইতিহাস বদলানোর খেলা

আজ বাংলাদেশের পতাকা, মানচিত্র ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস টার্গেটে।
চলছে এক বিকৃত ইতিহাস নির্মাণের আয়োজন, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ভুলে যায়,
কে স্বাধীনতা এনেছে, কে শহীদ হয়েছে, কারা দেশটাকে গড়েছে।

✅ আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন মানেই...

✔️ জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণাঙ্গ পুনর্গঠন
✔️ বিচার বিভাগের স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা
✔️ প্রশাসনে মেধার মূল্যায়ন নিশ্চিত করা
✔️ শিক্ষা, সংস্কৃতি ও অর্থনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার

আওয়ামী লীগ আজ আর কেবল একটি রাজনৈতিক দল নয়—এটি রাষ্ট্র রক্ষার প্রতীক, মুক্তিযুদ্ধের ধারক, বাঙালির আত্মপরিচয়ের ভিত্তি।

🚩 আজ না জাগলে কাল ইতিহাস হারাবে

আজ যদি আওয়ামী লীগ রাজপথে না নামে,
তবে কাল বিজয় উৎসব করবে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র।
আজ যদি তারা রাষ্ট্র রক্ষার লড়াইয়ে না নামে,
তবে ইতিহাস হারাবে নিজের ভাষা, পতাকা ও গর্ব।

✊ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে রাস্তায় নামার আহ্বান

এই দেশ রক্ত দিয়ে কেনা, এই পতাকা শহীদের শেষ শ্বাসে উড়ে উঠেছিল।
আজ যদি আমরা চুপ থাকি—আগামীকাল ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না।

🔊 এখন সময় এসেছে রক্তে গড়া বাংলাদেশকে রক্ষার
🔊 এখন সময় এসেছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের রাজপথে নামার
🔊 এখন সময় এসেছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার

আহ্বান করছি...

✅ যারা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসেন
✅ যারা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে চান
✅ যারা জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ ও ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে

তাদের সবাইকে এখনই রাজপথে নামতে হবে।

এটি আর কেবল রাজনীতি নয় এটি দেশের অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ।

এখনই সময়, না জাগলে কাল খুব দেরি হয়ে যাবে, আসুন, আওয়াজ তুলি, রাস্তায় নামি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে বাঁচাই।

ইনুসের ম্যাজিক ।
01/06/2025

ইনুসের ম্যাজিক ।

01/06/2025

⁨বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রহসনমূলক বিচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বিবৃতি

বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রহসনমূলক বিচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আজ এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, আজকের দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কালো দিন হিসেবে চিহ্নিত থাকবে। কেননা দেশবিরোধী ও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে গঠিত ক্যাঙ্গারু কোর্টে প্রহসনমূলক বিচারের নাটক মঞ্চস্থ করেছে। আজ সেখানে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিলের নামে বিভিন্ন আষাঢ়ে গল্প ও আজগুবি কাহিনী উপস্থাপন করা হয়েছে। তাদের এই সাজানো প্রহসনমূলক বিচার বাংলার জনগণ মানে না। জুলাই-আগস্টে ম্যাটিক্যুলাস ডিজাইনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ভিন্নখাতে প্রবাহিত করে হতাহতের যেই ঘটনা ঘটানো হয়েছিল, সেই ঘটনার কোনো সুষ্ঠু তদন্ত করেনি অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার। অথচ এই হতাহতের ঘটনা তদন্তের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠন করেছিলেন। অন্যদিকে অধিকতর স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য তিনি আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন। অথচ ফ্যাসিস্ট ও জঙ্গি ইউনূস গং অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর এই আন্তর্জাতিক তদন্তের পথ রুদ্ধ করে দেয়। অন্যদিকে আমরা সবাই ইতিমধ্যে অবগত হয়েছি যে, এ সকল হত্যাকাণ্ডে ৭.৬২ রাইফেল ব্যবহার করা হয়েছে। যা আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবহার করে না। এমনকি কোনো মৃতদেহের ময়নাতদন্তও করা হয়নি। এ রকম বড় ধরনের প্রশ্ন যখন সামনে আসে তখন সেগুলোর সুষ্ঠু তদন্ত না করে বিচার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার অর্থই হলো নিজেদের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করা।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের ইতিহাসের দায়মোচনের লক্ষে মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছিলেন। সেটার পাল্টা প্রতিশোধ নিতেই সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এই প্রহসনমূলক বিচারের নাটক মঞ্চস্থ করা হচ্ছে। ইউনূস গংরা স্বাধীনতাবিরোধী ও দেশবিরোধী অপশক্তি একজোট বেঁধে পাকিস্তানি প্রেসক্রিপশন বাস্তবায়নের অপতৎপরতা চালাচ্ছে। পাকিস্তান আজ ভারতের কাছে পরাজিত হয়ে বাংলাদেশের উগ্র-সাম্প্রদায়িক জঙ্গিগোষ্ঠীকে মদত জোগাচ্ছে। বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করার গভীর ষড়যন্ত্র করছে। এই জঙ্গি-সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর প্রতিভূ ফ্যাসিস্ট ইউনূস বাংলাদেশে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও মূল্যবোধকে নস্যাৎ করতে চায়। এরা ফ্যাসিস্ট ইউনূসের নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অপরাজেয় নেতৃত্ব জননেত্রী শেখ হাসিনার কণ্ঠস্বর রোধ করতে চায়। গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যাতে দেশে ফিরতে না পারে সেজন্য মিথ্যা ও বানোয়াট হয়রানিমূলক মামলায় প্রহসনমূলক বিচারের মাধ্যমে তাঁকে অভিযুক্ত করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে। আমরা এ হেন নীলনকশার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। একইসাথে আমরা বিশ্বাস করি সুমহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশপ্রেমিক সকল মানুষ ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের মাধ্যমে স্বাধীনতাবিরোধী ও দেশবিরোধী এই অপশক্তির সকল ষড়যন্ত্র গুড়িয়ে দেবে, ইনশাল্লাহ।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।⁩

প্রকৃত দেশপ্রেমিক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ।
01/06/2025

প্রকৃত দেশপ্রেমিক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ।

01/06/2025

Address

Lakshmipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জয় বাংলা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share