𝗔𝗻-𝗡𝗮𝗵𝗱𝗮【النهضة】

10/07/2025

তাফসীরে তাওযীহুল কুরআন (৩খন্ড)
লেখক: জাস্টিস তাকী উসমানী
অনুবাদক: মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম
প্রকাশক: মাকতাবাতুল আশরাফ

"এটি এমন কিতাব, যার মধ্যে কোন সন্দেহ নেই (ত্রুটিমুক্ত, চিরন্তন সত্য)। এটা হিদায়াত যা ভীতি (আল্লাহর প্রতি ভীতি) অবলম্বনকারীদের জন্য" (সূরা বাকারা; আয়াত-২)
মহান আল্লাহতা'আলার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য অনেক বড় রহমত, যে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাল্লামের মাধ্যমে আমাদের পথপ্রদর্শক হিসেবে কুরআনুল কারীম কে দিয়েছেন (আলহামদুলিল্লাহ)। এটি এমন এক গ্রন্থ যা প্রতিপালকের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য এসেছে, যাতে সন্দেহের কোন কিছু নেই। এটি ধারা মানুষ যেমন হেদায়াত পাবে আবার তেমনি পথভ্রষ্টও হবে (সূরা - বাকারা)। আপনি যুদি ভুলভাবে অর্থ গ্রহণ করেন কিম্বা আপনি কুরআন কে আকরিয়ে না ধরেন তার জন্য অবশ্যই পথভ্রষ্ট হবেন। এই পবিত্র কুরআন নাজিল হয়েছে আরবি ভাষায় যার ফলে আমরা বাংলা ভাষাভাষীর জন্য এর অর্থ বুঝা সম্ভব নয় (আরবি ভাষা জানা সেইক্ষেত্রে ব্যতিক্রম), আবার অর্থ করলেও অনেক অর্থ জটিল হয়ে যায়, যার অর্থ বুঝা যায় না আবার অন্য দিকে এই কুরআনের কিছু আয়াত সমূহ এমনভাবে নাজিল হয়েছে যা আমাদের মত সাধারণ মানুষ বুঝা সম্ভব নয়, কেননা সূরার শানে নুযূল, আয়াত নাজিলের কারণ, কোন আয়াত কোন পেক্ষাপটে প্রযোজ্য তা আমাদের বোধগম্য হয় না। তাই কুরআনুল কারীমের তাফসীর পড়া আমাদের অন্য অপরিহার্য। যার মাধ্যমে আমরা কুরআনুল কারীমের মর্ম বুঝতে পারব। এই জন্য যত বড় তাফসির পড়া যায় আমাদের জন্য তত মঙ্গলজনক। কিন্তু আমরা বিভিন্ন ব্যস্ততার অজুহাতে তাফসীর পড়ি না। তবে সেই ক্ষেত্রে সংক্ষিপ্ত কলেবরের তাফসীরগুলো পড়া যেতে পারে। বর্তমানে অনেক সংক্ষিপ্ত কলেবরের তাফসীর পাওয়া যায়, তারমধ্যে একটি হল মুফতি তাকি উসমানির রচিত "তাফসীরে তাওযীহুল কুরআন" (এটি সংক্ষিপ্ত কিন্তু একই নামে উনার বড় আকারের বিশদ বিবরন তাফসীর আসতেছে)। আলহামদুলিল্লাহ, মাকতাবাতুল আশরাফ থেকে এর অনুবাদ হয়ে আমাদের হাতে এসেছে।
এর কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে:
- সহজ সরল সাবলীল অনুবাদ হয়েছে।
- প্রত্যকটি সূরার প্রথমেই শানে নুযূল রয়েছে, সূরার নামকরণের কারণ, একই সাথে সম্পূর্ণ সূরার সারাংশ উপস্থাপনা হয়েছে এবং কোন আয়াত থেকে কোন আয়াত পর্যন্ত কি নির্দেশনা বা বুঝানো হচ্ছে তাও উপস্থাপনা হয়েছে যাতে করে সূরার প্রথমেই আমরা উক্ত সূরার সারাংশ পেয়ে যাব।
- এই তাফসীরে

10/07/2025

🎉🎉 ৫০% ডিসকাউন্ট — সীমিত সময়ের জন্য! 🎉🎉
📦 এখনই অর্ডার করুন এবং অর্ধেক দামে ঘরে বসেই হোম ডেলিভারির সুবিধা নিন!

📚 সবচেয়ে জনপ্রিয় নারীদের জন্য ইসলামিক মাসআলার বই! 🌸

নারীদের জন্য নামাজ, রোজা, পবিত্রতা, পর্দা, হায়েজ-নেফাস সহ অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা আমাদের জীবনের প্রতিদিনকার অংশ। কিন্তু সব সময় এসব প্রশ্নের উত্তর জানা থাকে না কিংবা জিজ্ঞেস করার সুযোগ হয় না।

✅ এই একটি বইতেই আপনি পাবেন— 🔹 সহিহ দলিলভিত্তিক মাসআলা-মাসায়েলের সমাধান
🔹 সহজ ও বোধগম্য ভাষায় উপস্থাপন
🔹 বাস্তব জীবনের সাথে মিল রেখে সাজানো

📖 ইসলামিক জ্ঞানে সমৃদ্ধ থাকতে প্রতিটি নারীর সংগ্রহে এই বইটি থাকা উচিত।

🚚 ঘরে বসেই পাচ্ছেন হোম ডেলিভারির সুবিধা, সারা বাংলাদেশে।

👇 অর্ডার করতে ক্লিক করুন:
🔗 https://rkmri.co/y3yy2SIo3lS3/

06/07/2025

আজহারী সাহেবের জনপ্রিয় বই
"এক নজরে কুরআন" অনলাইনে কিনুন
ডিসকাউন্টে !

https://rkmri.co/M2RyIoMEMlRS/

27/06/2025

25/06/2025

একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ায় কি লাভ হয়েছে?
জানেন --

একজন ডক্টর/প্রফেসর/শাইখুল হাদিস আল্লামা আ.ফ.ম খালিদ হোসাইন সাহেব দাঃ বাঃ

একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ায় কি লাভ হয়েছে? নাকি ক্ষতি হয়েছে? নিম্নে বিস্তারিত - উপস্থাপন করা হলো-

১। জাতীয় মসজিদ বাইতুল মুকাররমে একজন বিশ্ববিখ্যাত হাদিস বিশারদ কে ইমাম হিসেবে পেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ।

একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ায়!
২। হজ্জের দূর্নীতি বন্ধ এবং খরচ কমিয়ে সহজ করে দেওয়া হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।

একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ায়!
৩। এতদিন চাঁদ কমিটি পরিচালক ছিল, যারা দ্বীনের জ্ঞান হীন লোকজন অথচ এখন দেশের বিজ্ঞ উলামায়ে কেরাম পেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ।

একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ায়!
৪। বাংলাদেশের ইসলামিক ফাউন্ডেশন এতদিন যারা পরিচালনা করে এসেছে তারা অধিকাংশ মন ইসলামিক পারসন ছিল। এখন আমরা আলেমুল আমার মাধ্যমে শিক্ষিত সমাজ দিনের জ্ঞান রাখি মন শিক্ষাবিদ গবেষক তাদেরকে পেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ।

একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ায়!
৫। এমন একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ার কারণ আমরা আমাদের বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে সম্মানিত করতে পেরেছি। কাজের মধ্যে বিশ্ব ওআইসি তে বাংলাদেশের গ্রান্ট মুফতি আল্লামা মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ সাহেব দামাত বারাকাতুহু কে পাঠানো হয়েছে। এটা একমাত্র আমাদের ধর্ম উপদেষ্টা কারণে হয়েছে হামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ।

একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ায়!
৬। এমন একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ার কারণে
বাংলাদেশের স্কুল শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সকল প্রাইমারি স্কুলে হাই এবং হাই স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক একজন আলেম হতে হবে এমন আইন করেছে আলহামদুলিল্লাহ।

একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ায়!
৭। এমন একজন আলেম ধর্ম উপদেষ্টা হওয়ার কারণে
উপদেষ্টা পরিষদে একজন হুজুরকে বসালেন।
ফলাফলঃহজ্ব ম্যানেজমেন্ট ও সার্ভিসে এশিয়াতে ১ম হলো।সিদ্ধান্ত আপনাদের হুজুরদের বাকি সকল সেক্টরে বসাবেন কিনা।

অতএব আমরা উলামায়ে কেরাম রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসলে প্রতিটি সেক্টরে উন্নয়নের জোয়ার হবে ইনশাআল্লাহ।

তাই আপনারা সকলে দুর্নীতি বন্ধ হত্যা বন্ধ করতে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে ধর্ষন বন্ধ করতে ওলামায় কেরামকে ক্ষমতায় আনতে হবে ইনশাআল্লাহ।

আরো ইত্যাদি ইত্যাদি রয়েছে সবগুলো বর্ণনা করতে পারলাম না তাই দুঃখিত দোয়ার দরখাস্ত।
কপি পোস্ট।
সংগ্রহে Mahmudul Hasan Rashadi

24/06/2025

একবার মুফতি তাকি উসমানী কে জিজ্ঞাসা করা হল, জীবনের সারকথা কী?

তিনি উত্তরে ২০টি সুক্ষ্ম বিষয়ের কথা তুলে ধরেন:
১. সর্বদা আল্লাহর শুকরিয়া আদায় কর।

২. চেষ্টা কর সারা জীবনে কেউ যেন তোমার অভিযোগ অন্য কারো কাছে না করে। আল্লাহর কাছে কখনই না।

৩. বংশীয় লোকদের সাথে কখনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করো না। ক্ষতি হলে মেনে নিও, তবে বিরোধিতা করো না। পরে ভালো ফল পাবে।

৪. কোথাও এ কথা বলো না যে, আমি আলেম। আমার সাথে অনুগ্রহ করেন। এটি কখনই কাম্য নয়। চেষ্টা কর দ্বীনদারী হয়ে চলার।

৫. সর্বোত্তম দস্তরখান হল নিজ ঘরের দস্তরখান। যে রিজিক পাবে তাই রাজার হালে খাবে।

৬. আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো থেকে আশা করো না।

৭. প্রত্যেক আগামী দিনে পরিশ্রম বৃদ্ধি কর।

৮. বিত্তশালী ও অহংকারী ব্যক্তি থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।

৯. প্রতিদিন সকালে কিছু দান খয়রাত কর। আর সন্ধ্যায় এস্তেগফার পাঠ করার অভ্যাস কর।

১০. নিজের কথার মাঝে মিষ্টতা তৈরি কর।

১১. উচ্চস্বরে কথা বলো না। এমনকি ছোট বাচ্চাদের সাথেও নয়।

১২. যে জায়গা থেকে তোমার রিজিকের ব্যবস্থা হচ্ছে সে জায়গাকে মনেপ্রাণে ভালোবাসো। যেমন সম্মান করবে তেমন রিজিক বৃদ্ধি পাবে।

১৩. চেষ্টা কর সারা জীবনে সফল মানুষদের সাথে ওঠাবসা করবে। একদিন তুমিও তাঁদের অন্তর্ভুক্ত হবে।

১৪. প্রত্যেক সেক্টরের যোগ্য ব্যক্তিদের সম্মান কর। তার সামনে আদবের সাথে আসা উচিত। হোক সে যে কোন ময়দানের।

১৫. পিতা মাতা, শিক্ষক ও আত্মীয় স্বজনদের সাথে যেমন উত্তম আচরণ করবে তেমন রিজিক বৃদ্ধি পাবে।

১৬. সব কাজে মধ্যমপন্থা গ্রহণ কর।

১৭. জন সাধারণের সাথে সম্পর্ক রেখ। তাদের থেকে অনেক কিছু শেখা যায়।

১৮. একজনের অভিযোগ অন্যের কাছে না করা। অভিযোগকারীকে আমাদের নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অপছন্দ করতেন।

১৯. সব কথা ইতিবাচকভাবে উপস্থাপন কর। এর দ্বারা অনেক সমস্যার সমাধান হয়।

২০. বড়দের বৈঠকে চুপ থেক।

✍️

21/06/2025

উনার নাম সৈয়দ আলী। উনি ইরানের খোমাইন শহরে জন্ম গ্রহন করেন তাই তাকে আয়াতুল্লাহ আলী খোমেনি বলা হয়।

উনি ইসলামী সর্বোচ্চ শিক্ষা অর্জন করেছেন ইরাক ও ইরানের বিখ্যাত মাদ্রাসা হতে।
তার উপাধী আয়াতুল্লাহ যা ফিকাহবিদ/ মুজতাহিদ/ আল্লামা সমতূল্য। তাছাড়াও তিনি নবী সাঃ এর ৩৮ তম বংশধর।
নবী সাঃ এর দৌহিত্র ইমাম হুসাইন রাঃ এর ছেলে ইমাম জয়নাল আবেদীন এর বংশধর।

উনার মাথায় কালো পাগড়ী তাঁর চিহ্ন বহন করে। উনি শিয়া মাজহাবে প্রচলিত বেশ কিছু বিতর্কিত বিষয় সমাধান করে শিয়া ও সুন্নী মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য তৈরি করতে ভালো কিছু ফতোয়া জারি করেছেন।
যার মধ্যে রয়েছে সাহাবীদের গালি না দেয়া, মহহরমে শরীর থেকে রক্ত না ঝরানো, সকল মাজহাবের মুসলিম একই মসজিদে নামাজ পরার তাগিদ ইত্যাদি যা মুসলিম ভাতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় অনন্য অবদান হয়ে থাকবে।

20/06/2025

আমরা দরসে বসা৷ হঠাৎ উস্তাদে মুহতারমের মোবাইল বেজে উঠল৷ কল এসেছে৷ রিসিভ করলেন৷ ওপার থেকে কেউ একজন মাদরাসার যাকাত ফান্ড ও অন্যান্য খাত নিয়ে জটিল কিছু মাসলার ব্যাপারে মতামত জানতে চাইলেন৷ বলা যায়,উত্তর জানতে চাইলেন৷ প্রায় ৮-১০ মিনিটের মত কথা বললেন৷

ফোন রেখে উস্তাদে মুহতারম বললেন, আকবরের মুফতি দিলাওয়ার হুসাইন সাহেব কল করলেন৷ ককেয়কটা মাসয়ালা মুযাকারার জন্য৷ আমরা তালিবুল ইলমরা পুরো থ খেয়ে গেলাম৷ হযরত দিলাওয়ার সাহেব হাফি.ও মাসয়ালা মুযাকারার উদ্দেশ্যে হযরতুল উস্তাদের নিকট কল করেন৷ ততক্ষণে বরাবরের মতো আবারও বুঝতে পারলাম তাঁর ইলমি মাকাম কত উঁচা!

প্রিয় পাঠক! যার কথা বলছিলাম, তিনি হলেন মারকাযুদ দাওয়াহ আল-ইসলামিয়ার প্রধান মুফতি ও প্রতিষ্ঠাতা মুদীর হযরত আবুল হাসান মুহাম্মাদ আবদুল্লাহ্ হাফি.৷ তিনি হযরত দিলাওয়ার হুসাইন সাহেব হাফি. এর সাথী৷ দেশে ছোটকাল থেকে একসাথেই পড়াশুনা করেছেন উভয়ে৷ লালবাগ পড়াশুনা শেষ করে উভয়েই পাকিস্তান যান উচ্চতর পড়াশুনার জন্য৷ পাকিস্তান গিয়ে একজন পড়েছেন দারুল উলূম করাচিতে অপরজন পড়েছেন জামিয়াতুল উলুমিল ইসলামিয়া বানূরী টাউনে৷
হযরত মুফতি আবুল হাসান মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ হাফি. বর্তমানে আমাদের দেশের হাতে গোনা প্রথম সারির বিদগ্ধ আলেমে দ্বীন মুফতি, বিচক্ষণ ব্যক্তিত্বদের অন্যতম ৷ মারকাযুদ দাওয়াহ তাঁর হাতেই প্রতিষ্ঠিত হয়৷ মারকাযের প্রতিটি ইট,বালি,কণায় যার মেহনত,পরিশ্রম রয়েছে৷ প্রতি তালিবে ইলমের জন্যে যার রয়েছে অক্লান্ত ফিকির৷ বলা যায় মারকাযুদ দাওয়াহ আজ এতটুকু এসেছে হযরতের মাধ্যমেই৷

তিনি একাধারে আলেম,মুফতি, দাঈ, গবেষক,কবি, সহিত্যিক, সম্পাদক, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ৷ উঁচু ফিকির ও উঁচু হিম্মতের অধিকারী ব্যক্তিত্ব৷ হাজারো আলেমের মুরব্বি,রাহবার৷ অসংখ্য ছাত্র ও মুহতামিমের হৃদয়ের স্পন্দ তিনি৷ তাঁকে সামনে রেখে চলতে চায় তারা এমন ব্যক্তিত্ব৷
উর্দূ,আরবি,বাংলা,ফার্সি,ইংরেজিতে সমান তালে দক্ষ৷ সবগুলো ভাষাতেই তাঁর গভীর দক্ষতা রয়েছে৷ নিজে নিজে উর্দূ,ফারসিতে কবিতা বানান৷ মাঝে মাঝে তাঁর আবৃত্তির মাধ্যমে দরসে কবিতার কিছু ঝলক ছাত্রদের সামনে ফুটে উঠে৷

ইলমের মধ্যে হযরতের গভীরতা কেমন,বিশেষ করে ফিকহের মধ্যে, তা হযরত আবদুল মালেক সাহেব হাফি. এর নিম্নের কথা থেকে সহজেই বুঝে নিতে পারেন- তিনি এক মাজলিসে বলেন, " মারকাযে কয়েক বছর যাবৎ থেকেও মুদীর সাহেবকে চিনে না, তাঁর ইলমি গভীরতা সম্পর্ক ধারণা রাখেনা এমন ছাত্রও এখন দেখতে হয়৷ মুদীর সাহেব তো "বালীগুন নাজর ফকীহ" ৷ তাঁর মতো ফিকহ ও জাদিদ ফিকহে এমন ব্যক্তিত্ব পাওয়া মুশকিল৷ এক দুইজন পাওয়া যায় কিনা সন্দেহ৷" ( মর্মার্থ)
পুরো মারকাযুদ দাওয়াহ আল ইসলামিয়াতে "মুফতি" শব্দটি শুধু একজনের নামের সাথেই লাগানো হয়৷ যার নামের সাথে লাগানো হয় তিনিই মারকাযের মুদীর হযরত মুফতি আবুল হাসান মুহাম্মাদ আবদুল্লাহ হাফি.৷

দরসে তিনি সফল উস্তাদ৷ কঠিন থেকে কঠিনতর মাসলাকে খুব সহজ,সরল করে বুঝান৷ যার দরুন যে কোন তালিবুল ইলম বুঝতে পারে৷ চাই সে নিম্নমানের হোক কিংবা উচ্চমানের হোক৷ সর্বস্তরের তালিবুল ইলম বুঝতে পারে৷ অর্থনীতিকে তিনি হাতে,কলমে ধরে বুঝান সরলভাবে, প্রাঞ্জলভাবে৷

বিষয় ভিত্তিক মুহাযারাতে তাঁর রয়েছে খুবই দক্ষতা৷ খুব সহজ ও সবলীল করে পয়েন্ট, পয়েন্ট ধরে ধরে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করেন৷ অসুস্থ হওয়ার পূর্বে মারকাযের মাসিক মুহাযারাতে সময় দিতেন৷ দূর দূর থেকে তালিবুল ইলমরা আসতেন ফিকহি বিষয়ে গোছাল বক্তব্য শোনার জন্য৷
বাংলাদেশে কাওমী ঘরানা বলেন জেনারেল লাইনে বলেন সঠিক ইসলামি অর্থনীতিতে হুজুরের মেসাল পাওয়া মুশকিল৷ খুবই গভীর থেকে গভীরে চলে যেতে পারেন প্রথম অনুভব ও দেখাতেই৷

যখন কোন মাসলাতে সবাই পেরাশান তখন হুজুরই একমাত্র মাধ্যম পেরেশানী দূর হওয়ার৷ সাথীদের কখনও এমনও হয়েছে যে, দুই সপ্তাহ যাবাৎ মাসলার হল বের করা সম্ভব হচ্ছে না,হুজুরের নিকট শুধু প্রশ্ন বলার দেরী, উত্তর পেতে দেরী নেই৷ শুধু উত্তর নয়, এমন উত্তর যার আশপাশের হালাতসহ বর্ণনা করে দেন৷ এভাবে হলে এ সমস্যা, এ সমস্যা ইত্যাদি৷ সাথীরা মুহূর্তেই ইতমিনান হয়ে ফিরে আসে৷ মন থেকে দুআ বের হতে থাকে তখন৷ উপলব্ধি হতে থাকে হুজুরের ইলমি গভীরতা ও দূরদর্শিতা৷
আপনি সামাজিক বিষয় বলুন, ব্যাক্তিগত বলুন, রাষ্ট্রীয় বলুন, আন্তর্জাতিক বিষয় বলুন, প্রতিটি বিষয়ে রয়েছে হযরতের গভীর পড়াশুনা, অভিজ্ঞতা ও তীক্ষ্ণ গবেষণা৷ আপনি এর কিছু নমুনা পাবেন মাসিক আল-কাউসারের সম্পাদকীয় ও হযরতের লিখিত সমসাময়ীক কলামগুলোতে৷ এর জন্য হযরতর লিখিত "প্রাসঙ্গিক ভাবনা" দুখণ্ডই যথেষ্ট৷ এই দুই খণ্ড পড়লে বুঝা যাবে কেমন কঠিন কঠিন বিষয়কে তিনি উপস্থাপন করেছেন সহজ ও প্রাঞ্জল ভাষায়!

যে কোন কাজ করার পূর্বে খুবই ভেবে চিন্তে করেন৷ অগ্রসর হন খুবই গোছালোভাবে৷ তাহযীব ও যুগ চাহিদা তাঁর মজ্জাগত অভ্যাস৷ সবসময় পরিপাটি থাকেন৷ দেখলেই মনে হবে খুবই গোছাল মানুষ৷ কখনও টুপি খুললে সে টুপিটা পর্যন্ত খুবই সুন্দর করে গুছিয়ে রাখেন৷ মোবাইলটা পর্যন্ত একদম সিধে করে রাখেন৷ কখনোই বাঁকা পাওয়া যাবে না৷ জুতা খুলবেন তো খুবই ধীরস্থীরে,সুন্দর করে সাজিয়ে একসাথে খুলবেন৷ আগে পারে,এলোমেলো করে নয়৷ হযরতের পুরো অবকাঠামোটাই শিক্ষণীয় বিষয়ে ভরা ৷ প্রতিটা কাজে শালীনতা থাকে৷ অভিনব একটা সৌন্দর্য থাকে৷

কথা বলেন মেপে মেপে৷ যতটুকু জরুরত ততটুকু বলবেন৷ এর অতিরিক্ত একটুও বলেন না৷ প্রতিটি কথা ওজনি কথা৷ বিভিন্ন মাজলিসে ফিকহি প্রশ্নের উত্তরের গভীরতা ও গাম্ভীর্যতা যে কারো দেখার মত!
ছাত্রদের প্রতি খুবই আন্তরিক৷ বিশেষ করে পড়ালেখা,কাজের সাথীদের হুজুর খুবই ভাল পান৷ উৎসাহ দিতে থাকেন৷ যা ছাত্রদের মাঝে প্রেরণা জাগ্রত করে৷ ছাত্রদের কোন জরুরত হলে সহজেই তা পূরণ করার চেষ্টা করেন৷
অসহায়দের প্রতি খেয়াল করেন খুব গোপনে৷ মনে হয় হাদীসের ভাষায়-
ورجل تصدق بصدقة فأخفاها حتى لا تعلم شماله ما تنفق يمينه
এর উত্তম মিসদাক তিনি৷
মোটকথা হুজুরের প্রতি জিনিস, ইলমি মুযাকারার বাহিরে যেমন কথাবার্তা,চাল-চলন পর্যন্ত যে কাউকে মুগ্ধ করবে৷
আমাদের দেশের অনেক বড় রত্ন তিনি৷ তাকে আমরা কয়জনে চিনি? সবাইকে চেনার তাওফীক দিন৷ আল্লাহ হযরতের হায়াতে বরকত দিন৷ সিহহাতে আফিয়াত নসীব করুন৷ মারকাযের ভবিষ্যৎ সকল পরিকল্পনা গায়েব থেকে ব্যবস্থা করে দিন৷

Courtesy: Maulana Zubair Hanif

উল্লেখ্য যে, জনৈক ব্যক্তি একদিন একটি ফতোয়া নেয়ার তাগিদে মারকাযুদ দাওয়ায় হযরতের সাথে সাক্ষাৎ করে কথা প্রসঙ্গে মুফতী (দিলাওয়ার হোসাইন) হাফিজাহুল্লাহ্ এর প্রসঙ্গ আসলে তিনি (আবুল হাসান মুহাম্মাদ আবদুল্লাহ্ হাফি.) বলেন যে, মুফতী দিলাওয়ার সাহেবতো আমার ভাই।
**
তাদের একে-অপরের প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ ঈর্ষণীয়। আল্লাহপাক উভয় হযরতকে সুস্থ্যতার সাথে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন।

20/06/2025

~কুসংস্কার~
ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি আসে,
মোরগ ডাকলে ভোর।
কুকুর ডাকলে লেজ গুছিয়ে,
ছিটকে পালায় চোর।।
পেঁচা ডাকলে অশুভ হয়,
শকুন ডাকলে মরণ।
হঠাৎ কোন বিপদ নাকি,
কাকের ডাকের কারণ।।
পাখি ডাকলে কুটুম আসে,
মিষ্টি হাতে নিয়ে।
বৃষ্টির মাঝে রোদ হাসিলে,
শেয়াল মামার বিয়ে।।
সত্য-মিথ্যা যাচাই করি,
টিকটিকির টিক ডাকে।
বউ পাগল হয় সেই ছেলেটা,
ঘাম থাকে যার নাকে।।
হঠাৎ করে চোখ কাঁপিলে,
দুঃখ আসে বটে।
বসা নাকি যাবে না ঐ,
ঘরেরই চৌকাটে।।
যাত্রা নাকি অশুভ হয়,
দেখলে ঝাড়ু পথে।
কাড়িকাড়ি টাকা আসে,
চুলকালে ডান হাতে।।
খাবার সময় উঠলে হাঁচি,
কেউতো স্মরন করে।
দুইবার ভাত না নিলে,
তার অকালে বউ মরে।।
ভাঙ্গা আয়নায় মুখ দেখিতে
মুরুব্বিদের মানা।
কুসংস্কারে আমরা আজও,
চোখ থাকিতে কানা।।.................................

18/06/2025

#পাত্রপাত্রী_পরামর্শ


#বিয়ের_পরামর্শ




#জীবনসঙ্গী







#বিয়ে

#পাত্র_পছন্দ







#শায়খ_আহমাদুল্লাহ

16/06/2025

মাদরাসা খুলেছি, দোকান নয়............?
আমার শ্রদ্ধেয় আব্বাজান হযরত মাওলানা মুফতি মুহাম্মদ শফী রাহ. আমাদেরকে অসিয়ত করে বললেন, শোনো! আমি মাদরাসা খুলেছি, কোনো দোকান খুলি নি, এবং যে কোনো মূল্যে তা চালু রাখা আমার দায়িত্ব নয়। তবে আমার দায়িত্ব হলো যথাসাধ্য চেষ্টা করা। তেমনিভাবে সদা-সর্বদা চালু রাখাও আমার দায়িত্ব নয়। তাই যতদিন সম্ভব সঠিক পদ্ধতি ও ন্যায়-নিষ্ঠার সাথে চালাও। কিন্তু যেদিন ন্যায়-নীতি ত্যাগ করতে হবে সেদিন মাদরাসা তালাবদ্ধ করে দিবে। কেননা মাদরাসা মূল উদ্দেশ্য নয়, বরং আল্লাহর সন্তুষ্টিই মূল উদ্দেশ্য। আর এ উদ্দেশ্য তখনই অর্জন হবে যখন মাদরাসা সঠিক নিয়মে পরিচালনা করা হবে। সঠিক নিয়মে চালানো সম্ভব না হলে অন্য কোনো পেশা খুঁজে নাও।

সাধারণত যখন মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করা হয় তখন মস্তিষ্কে এই কথা বদ্ধমূল থাকে যে, যেকোনো মূল্যে মাদরাসা চালু রাখতেই হবে। তখন সঠিক পন্থায় পরিচালনা সম্ভব না হলে ভুল পন্থায় পরিচালিত হয়। কিন্তু মুফতি শফী রাহ. বলতেন, ভুল পন্থায় মাদরাসা পরিচালনার প্রশ্নই হয় না। তাই সঠিক পন্থায় না চললে বন্ধ করে দাও। এর জন্য আখেরাতে জিজ্ঞাসিত হবে না। তিনি আজীবন এই নিয়ম বজায় রেখেছেন। এর বিপক্ষে কোনো আবেগ-অনুভূতির ক্ষেত্রে ছাড় দেন নি।

যখন দারুল উলূম করাচী নানকওয়াডা থেকে বর্তমান স্থানে স্থানান্তরিত হয় তখন এই জায়গা জনমানবহীন বিরানভূমি ছিলো। এমন জঙ্গল ছিলো যে, দূর-দূরান্ত পর্যন্ত পানি, বিদ্যুত ও ফোন ছিলো না। এখানে যাতায়াতের কোনো পরিবহণ ব্যবস্থাও ছিলো না। সুদূর জঙ্গল পেরিয়ে প্রায় দু'মাইল দূরে বাস পাওয়া যেতো। পানি শারাফিগোঠ থেকে আনা হতো। এখানকার বর্তমান প্রসিদ্ধ শিক্ষকমণ্ডলীও কষ্টদায়ক জীবনযাপনের কারণে তখন এখানে আসতে রাজি ছিলেন না। এমনকি তখন কয়েকজন নামিদামি শিক্ষক চলে যান, যাদেরকে মাদরাসার ভিত্তি মনে করা হতো। তাদের চলে যাওয়াতে বাহ্যিকভাবে মাদরাসার উপর প্রভাব পড়েছিলো। হিতাকাঙ্ক্ষীরা আব্বাজানকে বললেন, বড় বড় উস্তাযগণ চলে গেলে মাদরাসা চলবে কীভাবে! কোনো প্রসিদ্ধ উস্তাযকে চিঠি লিখে আসতে বলেন। কিন্তু আব্বাজান বললেন, এটা নিয়ম বহির্ভূত। আমি এমন করতে পারবো না। আমি এমন করতে পারবো না যে, এক মাদরাসা বরবাদ করে আরেক মাদরাসা আবাদ করবো। সে তো কোনো এক মাদরাসায় চাকরি করছে। তাই আমি بيع على بيع أخيه করতে পারবো না। তবে সে যদি স্বেচ্ছায় চলে আসে সেটা ভিন্ন কথা।

এক বছর এমন হলো যে, দাওরায়ে হাদীসে মাত্র ১২/১৩ জন ছাত্র ছিলো। লোকেরা বলতে লাগলো, দাওরায়ে হাদীসে মাত্র ১২/১৩ জন ছাত্র! হযরত বললেন, ছাত্রদের সংখ্যা বেশি হওয়া আবশ্যকীয় নয়। সঠিক নিয়মে আমরা যতটুকু করতে পারবো ততটুকুই আমাদের দায়িত্ব। চাই ছাত্র ১০ জন হোক, ০৫ জন হোক অথবা ০১ জন। সঠিক পন্থা ত্যাগ করে ছাত্রদের সংখ্যা বাড়াতে পারবো না। এভাবে কয়েক বছর কেটে গেলো। লোকেরা বরাবর বলতে থাকলো, অমুক মাদরাসায় এতো এতো ছাত্র আর এখানে মাত্র ১৪ জন! এর উত্তরে আব্বাজান বলতেন, ছাত্রদের সংখ্যা বৃদ্ধি করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। আমাদের উদ্দেশ্য তো হলো দ্বীনের খেদমত করা। তাই উস্তাযের মত একজন উস্তাযই যথেষ্ট। কেউ বললো, হযরত এখন তো প্রয়োজন ও অপারগতার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি বললেন, মৌলভীদের মতো যুক্তি দিবেন না। এই কাজ আমি করতে পারবো না। হ্যাঁ, কেউ স্বেচ্ছায় কোনো মাদরাসা ছাড়লে তাকে ডেকে পাঠাবো। হযরত আজীবন এই নিয়মে কাজ করেছেন।

এ কথা স্মরণ রাখতে হবে, যেহেতু দ্বীনই আসল উদ্দেশ্য, সুতরাং সকল ক্ষেত্রে দ্বীনের শিক্ষা সামনে থাকতে হবে। এবং সে অনুযায়ী আমল করতে হবে। এমন যেনো না হয় যে, মাদরাসার জন্যে এক নিয়ম হবে আর অন্যদের জন্যে আরেক নিয়ম।

15/06/2025

এর ইতিহাস
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ মুদ্রণ প্রসের প্রতিযোগী দৃষ্টিভঙ্গি।

নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমার ছোট্ট পেইজে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম 🥰😘