JOB Mission - Coaching Center

JOB Mission - Coaching Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from JOB Mission - Coaching Center, Magura.

আমা‌দের উ‌দ্দেশ্য-
চাকরি প্রত্যাশী ভাই-বোনদের পড়াশোনায় সহযোগিতার মাধ্যমে চাকরি পাওয়ার পথ সহজ করা। এতে করে
তারা যেমন চাকরি পেয়ে নিজেরা প্রতিষ্ঠিত হবে এবং পরিবারের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন করবে, তেমনি মানুষের কল্যাণ ও দেশের উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।

03/09/2025

💥 যারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক পদে আবেদন করবেন:

🟢 ১. প্রথম কাজ হচ্ছে - ১০ম হতে ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রশ্নের ব্যাখ্যাসহ সমাধান করা।

🟢 ২. পিএসসি কতৃক নেওয়া নন-ক্যাডার পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্নের ব্যাখ্যাসহ সমাধান করবেন।

📌 বিঃদ্রঃ বিসিএস ও নন-ক্যাডার প্রশ্নের -
১. বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
২. ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য
৩. বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
৪. গাণিতিক যুক্তি
৫. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

এই অংশগুলো সমাধান করলেই হবে। বাকি অংশগুলো স্কিপ করা যেতে পারে।

🟢 ৩. প্রাইমারির সহকারী ও প্রধান শিক্ষক পদের বিগত সালের প্রশ্ন সমাধান করবেন।

🟢 ৪. এনটিআরসিএ এর বিগত সালের প্রিলিমিনারি প্রশ্ন সমাধান করবেন।

🔷 এই চার ধরনের প্রশ্ন ব্যাংক সমাধানের পর আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন -

১. কোথা থেকে প্রশ্ন হবে
২. কোন কোন টপিকে আপনার দুর্বলতা আছে
৩. আর, কোনটা আপনার স্ট্রং জোন।

⭕ সর্বশেষে -

১. যেসকল টপিকে আপনার স্ট্রং জোন রয়েছে, সেগুলো ভাল করে রিভিশন দিতে হবে।

২. যেসকল টপিকে দূর্বলতা রয়েছে, সেগুলো বিষয়ভিত্তিক বই থেকে ভাল করে পড়তে হবে।

পড়ার টেবিলে ফিরে আসুন।
নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করুন, আপনার স্বপ্নের পূর্ণতা আসবে ইনশাআল্লাহ।

💥যারা প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক পদে আবেদন করবেন তাদের জন্য পরামর্শ....... 👇👇👉

🌸👉প্রিলি দিয়ে ১০তম গ্রেডে জব।অবিশ্বাস্য ব্যাপার কিন্তু বাস্তব।আপনিও পাবেন। নিজেকে গোছাতে হবে।সামনে বিসিএস প্রিলিমিনারি। এই মাস এমনি এমনি চলে যাবে।দিন আগাচ্ছে, আপনার প্রস্তুতি কি আগাচ্ছে???নিজেকে প্রশ্ন করুন।নিজেকে ফাকি দিচ্ছেন নাহ তো।

🌸👉সবাই পড়াশোনা করতেছে।আপনি কার জন্য বসে আছে।নিজেকে সময় দিন।পড়ার টেবিলে বসুন।রিজিকে থাকলে হবে এমন কথা বইলেন নাহ।রিজিক পরিশ্রমিদের পক্ষে।আপনি পরিশ্রম করেন। রিজিক আপনারও আছে।

🌸কি করবেন????👇👇

প্রথমে যা করবেন তা হলো একটা রুটিন। একটা গোছানো রুটিন আপনার প্রস্তুতিকে সহজ করে দিবে।আগামি মাসগুলোতে এই রুটিনটাই ফলো করুন।

🌸🌸রুটিনের পরে কি কাজ?👇👇

রুটিনের পরে আপনার কাজ হলে বিষয় ভাগ করা।মানে কোন কোন বিষয় পড়বেন তা ঠিক করা এবং নিজের দুর্বলতা বের করা।দুর্বল বিষয়ে বেশি সময় দেওয়া আর তুলনামূলক কম দুর্বল বিষয়ে কম সময় দেওয়া।

♦️♦️♦️কি করলে প্রিলি টিকবেন??????

আমি বলি প্রিলি টিকার নিঞ্জা টেকনিক হলো টপিক ধরে ধরে পড়া।যতটুকু মার্ক ততটুকু পড়া।এর বাইরে কিছু পড়া হারাম।এর বাইরে পড়ছেন মানে আপনি সিলেবাস বড় করছেন।পড়ার পরিধি বাড়ছে। কনফিউশন বাড়ছে।প্রেশার বাড়ছে।কি দরকার প্রেশার বাড়ানোর।প্রেশার কমানোর একটা নিঞ্জা টেকনিক আছে।

♦️♦️♦️♦️নিঞ্জা টেকনিকটা কি?????

নিঞ্জা টেকনিকটা হলো নাম্বার গুনে গুনে পড়া।অর্থ্যাৎ যে টপিক গুরুত্বপূর্ণ শুধু সে টপিক পড়ে পড়ে নাম্বার হিসেব করে ম্যাক্সিমাম নাম্বার তুলা।আর নাম্বার গুনে গুনে পড়তে হলে আপনাকে কৌশলী হতে হবে।রাম-যদু-মধুর মতো পড়লে হবে।

♦️♦️♦️♦️♦️কৌশলী কিভাবে হবেন?????

আপনি আগে বই পড়া বাদ দেন।এই যে বললাম রুটিন করেন।তারপর বিষয় নির্ধারণ করেন।এখানেই হলো আসল কৌশল।এই কৌশল যে আয়ত্বে আনতে পারবেন তার জন্য প্রিলিমিনারি ক্রেক করা সহজ।নাম্বার গুনে গুনে পড়ার জন্য নিচের ধাপগুলো ফলো করবেন আর টপিক নোট করে রাখবেন।তারপর শুধু রিভাইস দিবেন বেশি বেশি। দেখবেন অন্যের চেয়ে আপনার প্রস্তুতি ভালো হচ্ছে।শার্প প্রস্তুতি হচ্ছে।

নিচের ধাপ অনুযায়ী প্রস্তুতি শুরু করেন........

✅ এই মুহূর্তে আপনাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে পিএসসির নন ক্যাডার প্রিলিমিনারি প্রশ্ন ব্যাংক কিনে সেটা সমাধান করা নিচের ব্যাখ্যাসহ।
✅ তারপর বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার বাংলা, ইংরেজি, জিকে, গণিত ও বিজ্ঞান অংশ ব্যাখ্যাসহ সমাধান করা।।
✅ তারপরে প্রাইমারির বিগত বছরের প্রিলিমিনারি প্রশ্ন সমাধান করা।।

🎯এই তিন ধরনের প্রশ্ন ব্যাংক সমাধানের পর আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কোথা থেকে প্রশ্ন হবে,কোন কোন টপিক গুরুত্বপূর্ণ, কোন কোন টপিক থেকে গুনে গুনে মার্ক নিশ্চিত করা যায়। আর কোন কোন টপিকে আপনার দুর্বলতা আছে, কোনটা আপনার স্ট্রং জোন।। আগামী এক মাসের মধ্যে ব্যাখ্যাসহ প্রশ্ন ব্যাংক সলভ করে ফেলুন দ্রুত...

সবার জন্য শুভকামনা।

💥খুবই গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ....১. লক্ষ‌্য নির্ধারণ করা, ২. নি‌জের দুর্বলতা নি‌য়ে কাজ করা, ৩. Target বড় রাখ‌তে হ‌বে, ৪. Ca...
30/08/2025

💥খুবই গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ....
১. লক্ষ‌্য নির্ধারণ করা, ২. নি‌জের দুর্বলতা নি‌য়ে কাজ করা, ৩. Target বড় রাখ‌তে হ‌বে, ৪. Career Plan বাস্তবায়‌নের জন‌্য যা যা করা প্রয়োজন তাই কর‌তে হ‌বে এবং ৫. Background গুরুত্বপূর্ণ নয়, আপনার কি‌ কি গুনাবলী আ‌ছে, কি কি কর‌তে পার‌বেন এটাই গুরুত্বপূর্ণ।

💥জুলাই ঘোষণাপত্র💥🎋 উপস্থাপক : প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস🎋 তারিখ : ৫ আগস্ট ২০২৫🎋 মোট অনুচ্ছেদ : ২৮টি🎋 শব্দ : ১০৪০টি🎋 মূল বক্ত...
06/08/2025

💥জুলাই ঘোষণাপত্র💥

🎋 উপস্থাপক : প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস
🎋 তারিখ : ৫ আগস্ট ২০২৫
🎋 মোট অনুচ্ছেদ : ২৮টি
🎋 শব্দ : ১০৪০টি
🎋 মূল বক্তব্য : সাংবিধানিক প্রয়োজনীয় সংস্কার নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সংসদে হবে (২৫)। সেই সংবিধানে এই ঘোষণাপত্র তফসিল আকারে থাকবে। গণঅভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি থাকবে (২৭)।

🔥Update GK (জেনে রাখুন)
1️⃣ 'জুলাই শহীদ' দিবস– ১৬ জুলাই।
2️⃣ ‘জুলাই গণ অভ্যুত্থান' দিবস– ০৫ আগস্ট।
3️⃣ ‘জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ অবস্থিত– গনভবন।
4️⃣ 'জুলাই ঘোষণাপত্র' ঘোষণা হয়– ০৫ আগস্ট ২০২৫ (মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ)।
5️⃣ 'জুলাই ঘোষণাপত্র' উপস্থাপক/পাঠ করে– প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
6️⃣ 'জুলাই ঘোষণাপত্র' এর মোট ধারা/অনুচ্ছেদ– ২৮টি।
7️⃣ 'জুলাই ঘোষণাপত্র' এর মোট শব্দ সংখ্যা– ১০৪০টি।

📌জুলাই ঘোষণাপত্রের ২৮ দফায় যা বলা হয়েছে:

১। যেহেতু উপনিবেশ বিরোধী লড়াইয়ের সুদীর্ঘকালের ধারাবাহিকতায় এই ভূখণ্ডের মানুষ দীর্ঘ ২৩ বছর পাকিস্তানের স্বৈরশাসকদের বঞ্চনা ও শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল এবং নির্বিচার গণহত্যার বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করে জাতীয় মুক্তির লক্ষ্যে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিল;
এবং
২। যেহেতু, বাংলাদেশের আপামর জনগণ দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই ভূখণ্ডে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বিবৃত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের ভিত্তিতে উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়নের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছে;
এবং
৩। যেহেতু স্বাধীন বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধান প্রনয়ন পদ্ধতি, এর কাঠামোগত দুর্বলতা ও অপপ্রয়োগের ফলে স্বাধীনতা-পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকার মুক্তিযুদ্ধের জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়েছিল এবং গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকারিতা ক্ষুণ্ণ করেছিল;
এবং
৪। যেহেতু স্বাধীনতা-পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকার স্বাধীনতার মূলমন্ত্র গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার বিপরীতে বাকশালের নামে সাংবিধানিকভাবে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করে এবং মতপ্রকাশ ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হরণ করে, যার প্রতিক্রিয়ায় ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর দেশে সিপাহী-জনতার ঐক্যবদ্ধ বিপ্লব সংঘটিত হয় এবং পরবর্তী সময়ে একদলীয় বাকশাল পদ্ধতির পরিবর্তে বহুদলীয় গণতন্ত্র, মতপ্রকাশ ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা পুনঃপ্রবর্তনের পথ সুগম হয়,
এবং
৫। যেহেতু আশির দশকে সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় বছর ছাত্র-জনতার অবিরাম সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৯০ সালের গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয় এবং ১৯৯১ইং সনে পুনরায় সংসদীয় গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়।
এবং
৬। যেহেতু দেশী-বিদেশি চক্রান্তে সরকার পরিবর্তনের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হওয়ায় ১/১১-এর ষড়যন্ত্রমূলক ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার একচ্ছত্র ক্ষমতা, আধিপত্য ও ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করা হয়;
এবং
৭। যেহেতু গত দীর্ঘ ষোল বছরের ফ্যাসিবাদী, অগণতান্ত্রিক এবং গণবিরোধী শাসনব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যে এবং একদলীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অতি উগ্র বাসনা চরিতার্থ করার অভিপ্রায়ে সংবিধানের অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক পরিবর্তন করা হয় এবং যার ফলে একদলীয় একচ্ছত্র ক্ষমতা ও আধিপত্য প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়;
এবং
৮। যেহেতু শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসন, গুম-খুন, আইন-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণ এবং একদলীয় স্বার্থে সংবিধান সংশোধন ও পরিবর্তন বাংলাদেশের সকল রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে ধ্বংস করে;
এবং
৯। যেহেতু, হাসিনা সরকারের আমলে তারই নেতৃত্বে একটি চরম গণবিরোধী, একনায়কতান্ত্রিক, ও মানবাধিকার হরণকারী শক্তি বাংলাদেশকে একটি ফ্যাসিবাদী, মাফিয়া এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রের রূপ দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে;
এবং
১০। যেহেতু, তথাকথিত উন্নয়নের নামে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী নেতৃত্বে সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক লুট, অর্থ পাচার ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসের মধ্য দিয়ে বিগত পতিত দুর্নীতিবাজ আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশ ও এর অমিত অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে বিপর্যস্ত করে তোলে এবং এর পরিবেশ, প্রাণবৈচিত্র্য ও জলবায়ুকে বিপন্ন করে;
এবং
১১। যেহেতু শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দল, ছাত্র ও শ্রমিক সংগঠনসহ সমাজের সর্বস্তরের জনগণ গত প্রায় ষোল বছর যাবত নিরন্তর গণতান্ত্রিক সংগ্রাম করে জেল-জুলুম, হামলা-মামলা, গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়;
এবং
১২। যেহেতু বাংলাদেশে বিদেশী রাষ্ট্রের অন্যায় প্রভুত্ব, শোষণ ও খবরদারিত্বের বিরুদ্ধে এদেশের মানুষের ন্যায়সংগত আন্দোলনকে বহিঃশক্তির তাবেদার আওয়ামী লীগ সরকার নিষ্ঠুর শক্তিপ্রয়োগের মাধ্যমে দমন করে;
এবং
১৩। যেহেতু অবৈধভাবে ক্ষমতা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগ সরকার তিনটি প্রহসনের নির্বাচনে (২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ এর জাতীয় সংসদ নির্বাচন) এদেশের মানুষকে ভোটাধিকার ও প্রতিনিধিত্ব থেকে বঞ্চিত করে;
এবং
১৪। যেহেতু, আওয়ামী লীগ আমলে ভিন্নমতের রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, শিক্ষার্থী ও তরুণদের নিষ্ঠুরভাবে নির্যাতন করা হয় এবং সরকারী চাকুরীতে একচেটিয়া দলীয় নিয়োগ ও কোটাভিত্তিক বৈষম্যের কারণে ছাত্র, চাকুরী প্রত্যাশী ও নাগরিকদের মধ্যে চরম ক্ষোভের জন্ম হয়;
এবং
১৫। যেহেতু বিরোধী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের ওপর চরম নিপীড়নের ফলে দীর্ঘদিন ধরে জনরোষের সৃষ্টি হয় এবং জনগণ সকল বৈধ প্রক্রিয়া অবলম্বন করে ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াই চালিয়ে যায়;
এবং
১৬। যেহেতু, সরকারি চাকরিতে বৈষম্যমূলক কোটাব্যবস্থার বিলোপ ও দুর্নীতি প্রতিরোধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক ব্যাপক দমন-পীড়ন, বর্বর অত্যাচার ও মানবতাবিরোধী হত্যাকাণ্ড চালানো হয়, যার ফলে সারা দেশে দল-মত নির্বিশেষে ছাত্র-জনতার উত্তাল গণবিক্ষোভ গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়;
এবং
১৭। যেহেতু ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে অদম্য ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক দল, ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী, শ্রমিক সংগঠনসহ সমাজের সকল স্তরের মানুষ যোগদান করে এবং আওয়ামী ফ্যাসিবাদী বাহিনী রাজপথে নারী-শিশুসহ প্রায় এক হাজার মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করে, অগনিত মানুষ পঙ্গুত্ব ও অন্ধত্ব বরণ করে এবং আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে সামরিক বাহিনীর সদস্যগণ জনগণের গণতান্ত্রিক লড়াইকে সমর্থন প্রদান করে;
এবং
১৮। যেহেতু, অবৈধ শেখ হাসিনা সরকারের পতন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের লক্ষ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে জনগণ অসহযোগ আন্দোলন শুরু করে, পরবর্তী সময়ে ৫ আগস্ট ঢাকা অভিমুখে লংমার্চ পরিচালনা করে এবং ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনরত সকল রাজনৈতিক দল, ছাত্র-জনতা তথা সর্বস্তরের সকল শ্রেণী, পেশার আপামর জনসাধারণের তীব্র আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে গণভবনমুখী জনতার উত্তাল যাত্রার মুখে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়;
এবং
১৯। যেহেতু বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট মোকাবেলায় গণঅভ্যূত্থানের মধ্য দিয়ে ব্যক্ত জনগণের সার্বভৌমত্বের প্রত্যয় ও প্রয়োগ রাজনৈতিক ও আইনি উভয় দিক থেকে যুক্তিসঙ্গত, বৈধ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত;
এবং
২০। যেহেতু জনগণের দাবি অনুযায়ী এরপর অবৈধ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেওয়া হয় এবং সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে সুপ্রীম কোর্টের মতামতের আলোকে সাংবিধানিকভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে একটি অন্তর্বতীকালীন সরকার গঠন করা হয়;
এবং
২১। যেহেতু, বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণের ফ্যাসিবাদবিরোধী তীব্র আকাঙ্ক্ষা এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদ, বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়;
এবং
২২। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ সুশাসন ও সুষ্ঠু নির্বাচন, ফ্যাসিবাদী শাসনের পুনরাবৃত্তি রোধ, আইনের শাসন এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে বিদ্যমান সংবিধান ও সকল রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের গণতান্ত্রিক সংস্কার সাধনের অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে;
এবং
২৩। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ বিগত ষোল বছরের দীর্ঘ ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম কালে এবং ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকালীন সময়ে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক সংঘটিত গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতা বিরোধী অপরাধ ও সকল ধরনের নির্যাতন, নিপীড়ন এবং রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি লুণ্ঠনের অপরাধসমূহের দ্রুত উপযুক্ত বিচারের দৃঢ় অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে;
এবং
২৪। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ জুলাই গনঅভ্যুত্থানের সকল শহীদদের জাতীয় বীর হিসেবে ঘোষণা করে শহীদদের পরিবার, আহত যোদ্ধা এবং আন্দোলনকারী ছাত্রজনতাকে প্রয়োজনীয় সকল আইনি সুরক্ষা দেওয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে।
এবং
২৫। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ যুক্তিসঙ্গত সময়ে আয়োজিতব্য অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদে প্রতিশ্রুত প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে দেশের মানুষের প্রত্যাশা, বিশেষত তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী আইনের শাসন ও মানবাধিকার, দুর্নীতি, শোষণমুক্ত, বৈষম্যহীন ও মূল্যবোধসম্পন্ন সমাজ এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে।
এবং
২৬। সেহেতু বাংলাদেশের জনগণ এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছে যে একটি পরিবেশ ও জলবায়ু সহিষ্ণু অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়ন কৌশলের মাধ্যমে বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের অধিকার সংরক্ষিত হবে।
এবং
২৭। বাংলাদেশের জনগণ এই অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে যে, ছাত্র-গণঅভ্যুত্থান ২০২৪-এর উপযুক্ত রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করা হবে এবং পরবর্তী নির্বাচনে নির্বাচিত সরকারের সংস্কারকৃত সংবিধানের তফসিলে এ ঘোষণাপত্র সন্নিবেশিত থাকবে।
এবং
২৮। ৫ আগস্ট ২০২৪ সালে গণঅভ্যুত্থানে বিজয়ী বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে এই ঘোষণাপত্র প্রনয়ণ করা হলো।

বি.দ্র: সংগৃ‌হিত।

#জুলাই #‌ঘোষণাপত্র

06/08/2025

💥এক নজরে বাংলা সাহিত্যের যা কিছু প্রথম💥
------------------------------------------------
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম গ্রন্থ = চর্যাপদ
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম কবি = লুইপা
✍️ বাংলা গদ্যের জনক = ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
✍️ বাংলা গদ্যের পথিকৃৎ = উইলিয়াম কেরি।
✍️ বাংলা চলিত রীতির প্রবর্তক = প্রমথ চৌধুরী।
✍️ বাংলা গদ্য ছন্দের প্রবর্তক = রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
✍️ বাংলা সাহিত্যে মুক্তক ছন্দের প্রবর্তক = রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
✍️ বাংলা ছোট গল্পের জনক = রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
✍️ বাংলা মুদ্রন শিল্পের জনক = চার্লস উইলকিনস।
✍️ সর্বপ্রথম বাংলা অক্ষর খোদাই করেন = চার্লস উইলকিনস।
✍️ বাঙ্গালিদের মধ্যে সর্বপ্রথম বাংলা অক্ষর খোদাই করেন = পঞ্চানন কর্মকার।
✍️ বাংলা যতিচিহ্নের জনক = ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
✍️ বাংলা ভাষায় প্রথম সাময়িকপত্র = দিকদর্শন, ১৮১৮ সালের এপ্রিলে প্রথম প্রকাশিত।
✍️ সর্বপ্রথম প্রকাশিত বাংলাদেশি পত্রিকার নাম = রংপুর বার্তাবহ; রংপুর থেকে প্রকাশিত।
✍️ উপমহাদেশে প্রথম ছাপাখানা আমদানি করে = পর্তুগিজরা।
✍️ উপমহাদেশের প্রথম ছাপাখানায় মুদ্রিত বইয়ের নাম = কণুকসোজ (পর্তুগিজ ভাষায় রচিত)।
✍️ উপমহাদেশের প্রথম ছাপাখানা স্থাপিত হয় = ১৭৭৮ সালে।
✍️ বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম ছাপাখানা = বার্তাবহ যন্ত্র
✍️ বাংলাদেশে প্রথম ছাপাখানা স্থাপিত হয় = রংপুরে(১৮৪৭)
✍️ ঢাকায় প্রথম ছাপাখানা স্থাপিত হয় = ১৮৬০ সালে।
✍️ ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ = নীলদর্পণ (১৮৬০)।
✍️ বাংলায় মুদ্রিত প্রথম মৌলিক গ্রন্থের নাম = রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র।
✍️ বাইবেলের প্রথম অনুবাদক = উইলিয়াম কেরি।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ব্যাকরণ রচয়িতা = ম্যানওয়েল দ্যা আসসুম্পসাঁও (পর্তুগিজ পাদ্রী)।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ব্যাকরণের নাম = ম্যানওয়েল দ্যা আসসুম্পসাঁও রচিত “কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম বাঙালি ব্যাকরণ রচয়িতা = রাজা রামমোহন রায়।
✍️ বাংলাদেশ বেতারে প্রচারিত প্রথম নাটক = বুদ্ধদেব বসুর “কাঠ ঠোকরা”।
✍️ বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত প্রথম নাটক = “একতলা দোতলা।
✍️ বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুসলমান পুঁতি সংগ্রহকারী কবি- আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ।
✍️ বাংলা সাহিত্যে প্রথম মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণমূলক গ্রন্থ "রজনী"র রচয়িতা- বঙ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়।
✍️ আধুনিক বাংলা সাহিত্যে “সমন্বয়ধর্মী ধারার” প্রবর্তক- মীর মোশাররফ হোসেন।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ বঙ্গভাষা ও সাহিত্য’র রচয়িতা- ডঃ দীনেশচন্দ্র সেন।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ছোটগল্প- ভিখারিণী।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ছোটগল্পকার- কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
✍️ বাংলায় টি. এস. এলিয়েটর প্রথম অনুবাদক- কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম একমাত্র নোবেল বিজয়ী- কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস- চোখের বালি ( রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর )।
✍️ বাংলা লিপি গঠনের কাজ শুরু হয়- সেন আমলে।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম জীবনীকাব্য যাকে কেন্দ্র করে রচনা করা হয়- শ্রী চৈতন্যদেব।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ভ্রমণকাহিনী- পালামৌ।
✍️ বাংলা কাব্য সর্বপ্রথম প্রচুর পরিমাণে আরবি- ফারসি শব্দ ব্যবহার করেন- মোহিতলাল মজুমদার।
✍️ বাংলা সাহিত্যে প্রবাদ- প্রবচন ও ছন্দের ব্যবহার প্রথম পাওয়া যায়- চর্যাপদে।
✍️ বাংলা ভাষায় মধ্যযুগে রচিত ‘মনসামঙ্গল’ কাব্যের প্রথম (আদি) কবি- কানা হরিদত্ত।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান- ইউসুফ জোলেখা (প্রকাশকাল- পনের শতক)।
✍️ বাংলা ভাষায় রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান ধারার প্রথম কবি- শাহ মুহাম্মদ ‍সগীর।
✍️ বাংলা ভাষায় মর্সিয়া সাহিত্য ধারার প্রথম কবি শেখ ফয়জুল্লাহ (কাব্য- জয়নবের চৌতিশ)।
✍️ বাংলা ভাষায় প্রথম সংবাদপত্র- সমাচার দর্পণ (প্রকাশকাল- মে ১৮১৮)।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ত্রীয় মহাতাব্য রচয়িতা- নবীচন্দ্র সেন।
✍️ বাংলা ভাষায় ‘রামায়ণ’ এর প্রথম অনুবাদক- কৃত্তিবাস ওঝা।
✍️ বাংলা ভাষায় ‘রামায়ণ’ এর প্রথম মহিলা অনুবাদক- চন্দ্রবতী।
✍️ বাংলা ভাষায় ‘মহাভারত’ এর প্রথম অনুবাদক- কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
✍️ বাংলা বানানরীতিতে সংস্কার সাধন প্রথম অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী প্রতিষ্ঠান- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়।
✍️ বাংলায় কোরআন শরীফের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অনুবাদক- ভাই গিরিশচন্দ্র সেন।
✍️ বাংলা ভাষায় প্রথম সংকলন- চর্যাপদ (রচনাকাল- ৬৫০-১২০০)।
✍️ বাংলা টপ্পা গান প্রথম সূচনা করেন- রামনিদি গুপ্ত।
✍️ বাংলা সাহিত্যে কবিগানের প্রথম কবি- গোজলা গুইঁ।
✍️ বাংলা ভাষার প্রথম মুদ্রিত গদ্য গ্রন্থ- কথোপকথন।
✍️ বাংলা সাহিত্যে আধুনিক যুগের প্রথম কবি- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
✍️ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি- নওয়াব ফয়জুন্নেসা।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ব্যঙ্গ উপন্যাস- কল্পতরু।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ব্যঙ্গ উপন্যাস রচয়িতা- ইন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় ।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম নাগরিক কবি- ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ঐতিহাসিক নাটক- সাজাহান।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ঐতিহাসিক নাটক রচয়িতা- দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
✍️ বাংলা নাটক মঞ্চায়নে ও অনুবাদে যে বিদেশীর নাম প্রথম আসে- হেরাসিম লেবেদফ।
✍️ প্রথম বাংলা ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত হয় যার তত্ত্বাবধানে- চার্লস উইলকিন্স।
✍️ বাংলা ভাষার প্রথম গল্প সংগ্রহ- ইতিহাসমালা (উইলিয়াম কেরি)।
✍️ বাঙালি রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ- রাজা প্রতিপাদিত্য- চরিত্র।
✍️ বাংলা সাহিত্যে পাশ্চাত্য ভাবধারার প্রথম ঔপন্যাসিক- বঙ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ছোটগল্প- দেনাপাওনা।
✍️ বাংলা সাহিত্যের প্রথম নারীবাদী লেখিক বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
✍️ আধুনিক যুগে বাংলা সাহিত্যের প্রথম কাব্য- পদ্মিনী উপাখ্যান।
✍️ বাংলা সাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ- তিলোত্তমাসম্ভব।

বি.দ্র: সংগৃ‌হিত।

আমা‌দের মাগুরা জেলার ঐ‌তিহ‌্য!আমা‌দের একজন রাজা সীতারাম ছি‌লেন!একজন মাগুরাবাসী হি‌সে‌বে এই ই‌তিহাস অবশ‌্যই জানা উ‌চিত!অস...
04/08/2025

আমা‌দের মাগুরা জেলার ঐ‌তিহ‌্য!
আমা‌দের একজন রাজা সীতারাম ছি‌লেন!
একজন মাগুরাবাসী হি‌সে‌বে এই ই‌তিহাস অবশ‌্যই জানা উ‌চিত!

অসংখ‌্য ধন‌্যবাদ Farhan Nipu @ এস এম ফারহান স‌্যার‌কে এত সুন্দর ক‌রে ই‌তিহাস‌কে উপস্থাপন করার জন‌্য!

Address

Magura

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when JOB Mission - Coaching Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

#পথ‌শিশু

এই মি‌ষ্টি হা‌সির পিছ‌নে লু‌কি‌য়ে আ‌ছে চাপা কষ্ট! তাদ‌রে প্রতি আমা‌দের একটু সহানুভূ‌তি বদ‌লে দি‌তে পা‌রে তা‌দের এই ক‌ষ্টের জীবন!