SohanXplore 0.9

SohanXplore 0.9 Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from SohanXplore 0.9, Digital creator, Khulna Division.

🚀 Discover facts, fun & daily sparks 🌟
🎥 Tech | Trends | Truth | Travel
🔍 Let’s Xplore the world with SohanXpolre 0.9💝🥰
❤️ Follow, Like & Share — be part of the mission!🥰

🚀 Jack Dorsey's New App Breaks All Limits!Twitter co-founder Jack Dorsey has unveiled Bitchat, a revolutionary messaging...
11/07/2025

🚀 Jack Dorsey's New App Breaks All Limits!

Twitter co-founder Jack Dorsey has unveiled Bitchat, a revolutionary messaging app that works without WiFi or cellular service — thanks to Bluetooth mesh networks.

🔒 Fully encrypted and decentralized
📲 No phone number, email, or account required
📡 Messages hop from user to user, extending beyond 300 meters
💬 Disappearing messages & optional group "rooms"

The beta, launched via Apple’s TestFlight, hit its 10,000-user cap almost instantly. Future updates may include WiFi support for even faster, longer-range messaging.

SohanXplore 0.9

অবশেষে, ২০২৬ সালের নভেম্বরে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোনো মানব নির্মিত বস্তু পৌঁছাবে এক আলোক দিবস দূরত্বে। আবারো বলছি, আলো...
10/07/2025

অবশেষে, ২০২৬ সালের নভেম্বরে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোনো মানব নির্মিত বস্তু পৌঁছাবে এক আলোক দিবস দূরত্বে। আবারো বলছি, আলোক দিবস অর্থাৎ “লাইট ডে”—লাইট ইয়ার নয়। আলো এক দিনে যতদূর যেতে পারে, সেই দূরত্বই এক লাইট ডে। সংখ্যায় তা প্রায় ২৫.৯ বিলিয়ন কিলোমিটার।

বলছি ভয়েজার ১ এর কথা। সেই ১৯৭৭ সালে পৃথিবী থেকে যাত্রা শুরু করেছিল বৃহস্পতি ও শনি গ্রহের তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে। কিন্তু এখানেই থেমে থাকেনি। ধাপে ধাপে এটি পেরিয়ে গেছে গ্রহের সীমা, ছাড়িয়ে গেছে সূর্যের প্রভাব বলয়—হেলিওস্ফিয়ার, এবং প্রবেশ করেছে ইন্টারস্টেলার স্পেসে।

বর্তমানে ভয়েজার ১ পৃথিবী থেকে প্রায় ২৪.৯ বিলিয়ন কিলোমিটার দূরে, এবং এর সংকেত পৃথিবীতে পৌঁছাতে সময় লাগে প্রায় ২৩ ঘণ্টা ৫ মিনিট ৩৬ সেকেন্ড। বেগ ঘণ্টায় প্রায় ৬১,১৯৫ কিলোমিটার।

ভয়েজার ১ ২০১৮ সাল পর্যন্ত ছিল মানুষের তৈরি সবচেয়ে দ্রুতগতির যান। পরে পার্কার সোলার প্রোব সেই রেকর্ড ভেঙে দেয়। তবে এখনও ভয়েজার ১ সৌরজগত পুরোপুরি ছাড়িয়ে যায়নি। সৌরজগতের সম্ভাব্য শেষ সীমা ওর্ট ক্লাউডে পৌঁছাতে আরও হাজারো বছর লাগবে।

শক্তির উৎস হিসেবে ভয়েজার ১ ব্যবহার করছে রেডিওআইসোটোপ থার্মোইলেকট্রিক জেনারেটর (RTG), যা প্লুটোনিয়াম-২৩৮ এর তেজস্ক্রিয় ক্ষয় থেকে তাপ উৎপাদন করে। কিন্তু তেজস্ক্রিয়তা ধীরে ধীরে কমে আশায় শক্তি উৎপাদনের ক্ষমতাও হ্রাস পাচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সালের আগেই ভয়েজার ১ পুরোপুরি নিস্ক্রিয় হয়ে যাবে।

(সূত্র: নাসা)
#চাপা_ইতিহাস #নলেজ

যুক্তরাষ্ট্রের রাইস ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এমন একধরনের ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেছেন যা অক্সিজেনের ওপর নির্ভরশীল নয়, ব...
09/07/2025

যুক্তরাষ্ট্রের রাইস ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এমন একধরনের ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেছেন যা অক্সিজেনের ওপর নির্ভরশীল নয়, বরং বিদ্যুৎ তৈরী করে বেঁচে থাকে! এই অণুজীবগুলো প্রাকৃতিকভাবেই কোষের বাইরে ইলেকট্রন স্থানান্তর করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। ফলে অক্সিজেনহীন পরিবেশ যেমনঃ গভীর সমুদ্রের হাইড্রোথার্মাল ভেন্ট বা মানুষের অন্ত্রের মত স্থানেও এরা শক্তি উৎপন্ন করতে সক্ষম!

এই ব্যাকটেরিয়ার শ্বসনে ইলেকট্রন স্থানান্তর করতে অক্সিজেন প্রয়োজন হয় না, এরা সরাসরি কোষের বাইরে ইলেকট্রন ছেড়ে দেয়। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় Extracellular Respiration বা ‘বহিঃকোষীয় শ্বসন’। এর ফলে ব্যাকটেরিয়াগুলো অক্সিজেনবিহীন পরিবেশেও স্বচ্ছন্দে টিকে থাকতে পারে।

এরা ন্যাপথোকুইনোন (naphthoquinone) নামক প্রাকৃতিক অণুর সাহায্যে এই বৈদ্যুতিক শ্বাস-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে, যার অনুগুলো ব্যাকটেরিয়ার কোষের ভেতর থেকে ইলেকট্রন সংগ্রহ করে তা কোষের বাহিরে নিকটতম বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থে ছেড়ে দেয়, অনেকটা ব্যাটারির মতো। এই সরল কিন্তু কার্যকর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোনরকম অক্সিজেন ছাড়াই এরা খাদ্য ভেঙে শক্তি উৎপাদন করতে পারে।

এই আবিষ্কার বর্জ্য পরিশোধন বা শিল্প-উৎপাদন প্রক্রিয়ায় ইলেকট্রনের ভারসাম্য বজায় রাখার মত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত কাজে ব্যবহৃত হতে পারে। এছাড়াও, এই নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন পদ্ধতি কার্বন ডাই-অক্সাইড রূপান্তর প্রজেক্টে (অনেকটা গাছ যেভাবে সূর্যালোক ব্যবহার করে ফটোসিনথেসিস করে) ব্যবহার করা যেতে পারে। তাছাড়া, এগুলো দিয়ে জৈব-ইলেকট্রনিক সেন্সর তৈরি করা সম্ভব, যা চিকিৎসা পদ্ধতিতে ব্যবহারের পাশাপাশি, পরিবেশ দূষণ শনাক্তকরণ, এমনকি মহাকাশ মিশনের মতো অক্সিজেনবিহীন পরিবেশেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
Science Bee
SohanXplore 0.9
Fariba Nehreen Binti
Team Science Bee

সাও পাওলোর বিশ্ববিদ্যালয়ের (University of São Paulo), ব্রাজিলের বিজ্ঞানীরা ব্রোথিয়াস অ্যামাজনিকাস (Brotheas amazonicus)...
08/07/2025

সাও পাওলোর বিশ্ববিদ্যালয়ের (University of São Paulo), ব্রাজিলের বিজ্ঞানীরা ব্রোথিয়াস অ্যামাজনিকাস (Brotheas amazonicus) নামের এক প্রজাতির বিছে (scorpion) এর বিষে একটি সম্ভাবনাময় অণু (molecule) আবিষ্কার করেছেন, যা স্তন ক্যান্সার কোষের (breast cancer cells) বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রভাব দেখিয়েছে।

২০২৪ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায়, গবেষকরা একটি পেপটাইডের (peptide) নাম দিয়েছেন BamazScplp1, যা স্তন ক্যান্সার কোষে নেক্রোসিস (necrosis) সৃষ্টি করে—একটি ধ্বংসাত্মক কোষ-মৃত্যুর প্রক্রিয়া।

অ্যাপোপটোসিস (apoptosis) অর্থাৎ প্রোগ্রামড কোষ-মৃত্যুর (যেখানে কোষ নিজেই ধীরে ধীরে মারা যায়) বিপরীতে, নেক্রোসিসে কোষের বাইরের ঝিল্লি ফেটে যায়, ফলে ক্যান্সার কোষ পুরোপুরি ধ্বংস হয় এবং এটি শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে আরও আক্রমণাত্মকভাবে টিউমারের বিরুদ্ধে কাজ করতে উদ্দীপ্ত করতে পারে।

এই অণুটি পরীক্ষা ও উৎপাদনের জন্য বিছে গুলিকে ক্ষতি না করে, বিজ্ঞানীরা হেটারোলগাস এক্সপ্রেশন (heterologous expression) নামের একটি কৌশল ব্যবহার করেছেন। এই প্রক্রিয়ায় বিষ পেপটাইডের জন্য দায়ী জিন ইস্ট (yeast)-এর মধ্যে প্রবেশ করানো হয়।

এর ফলে ইস্ট কোষগুলো পরীক্ষাগারের জন্য এই পেপটাইডটি অনেক পরিমাণে তৈরি করতে পারে। প্রাথমিক in vitro (ল্যাব টেস্ট টিউবে) পরীক্ষা সফল হয়েছে এবং এটি স্তন ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করতে পেরেছে। তবে এই চিকিৎসা এখনো মানুষের ওপর পরীক্ষা করা হয়নি কিংবা ক্লিনিক্যাল ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত হয়নি।

এই গবেষণা স্কর্পিয়নের বিষ থেকে ক্যান্সারের চিকিৎসার উপায় খোঁজার বর্তমান গবেষণার ধারাকে আরও এগিয়ে নিয়েছে।

এই ধরনের আরেকটি আলোচিত পেপটাইড হচ্ছে ক্লোরোটক্সিন (chlorotoxin), যা ডেথস্টকার স্কর্পিয়ন (Leiurus quinquestriatus)-এর বিষ থেকে পাওয়া গেছে। এটি ক্যান্সার কোষে নির্দিষ্টভাবে বাঁধার ক্ষমতা রাখে এবং টার্গেটেড ড্রাগ ডেলিভারি ও ইমেজিং-এ (বিশেষ করে ব্রেইন টিউমার) ব্যবহারের জন্য উন্নয়ন করা হচ্ছে।

ব্রাজিলীয় গবেষকদের এই আবিষ্কার দেখায় যে, BamazScplp1 ভবিষ্যতে স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসায় একটি নতুন থেরাপিউটিক উপাদান হতে পারে—বিশেষ করে যদি পরবর্তী গবেষণায় এটি প্রাণী ও মানুষের শরীরে নিরাপদ ও কার্যকর প্রমাণিত হয়।
Scientists from the University of São Paulo in Brazil have discovered a promising molecule in the venom of the Brotheas amazonicus scorpion that shows powerful effects against breast cancer cells.

In a study published in 2024, researchers identified a peptide named BamazScplp1, which causes necrosis—a destructive form of cell death—in breast cancer cells, including aggressive types.

Unlike apoptosis (programmed cell death), necrosis causes the cell membrane to rupture, leading to the destruction of the cancer cell and potentially stimulating the immune system to respond more aggressively to the tumor.

To study and produce this molecule without harming scorpions, the scientists used a technique called heterologous expression, where the gene responsible for the venom peptide is inserted into yeast.

The yeast then manufactures the peptide in large quantities for lab testing. Initial in vitro experiments have been successful in killing breast cancer cells, although the treatment has not yet been tested in humans or approved for clinical use.

This research adds to a growing body of work exploring scorpion venom peptides for cancer treatment.

Similar efforts have studied the peptide chlorotoxin from the deathstalker scorpion (Leiurus quinquestriatus), known for its ability to bind specifically to cancer cells and being developed for targeted drug delivery and imaging—especially in brain tumors.

The findings from the Brazilian team suggest that BamazScplp1 could become a novel therapeutic compound in the fight against breast cancer, especially if further research confirms its safety and effectiveness in animal and human models.

স্বাস্থ্যকর একটি সুন্দর জীবন যাপনে শারীরিক কসরত কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে তা আমাদের সকলেরই জানা। এর ফলে আমরা শারীরিক...
08/07/2025

স্বাস্থ্যকর একটি সুন্দর জীবন যাপনে শারীরিক কসরত কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে তা আমাদের সকলেরই জানা। এর ফলে আমরা শারীরিক ও মানসিক দুই দিক দিয়েই সুস্থ থাকি। কিন্তু কখনো কি এমন প্রশ্ন এসেছে যে গর্ভবতী নারীদের ইতিবাচক শারীরিক কসরত কি শিশুর উপরও কোনো প্রভাব ফেলে? ফেললে, তা কি ইতিবাচক না নেতিবাচক? এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষণা ও বাস্তব পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালনার মাধ্যমে যা পেয়েছেন তা সত্যিই দুর্দান্ত। তারা বলছেন, কোনো ধরনের চিকিৎসাগত জটিলতাহীন সুস্থ গর্ভবতী নারীদের মধ্যে যারা শারীরিকভাবে তুলনামূলক বেশি সক্রিয়, তাদের নবজাতকদের কর্টিকাল মস্তিষ্কের বিকাশ উন্নততর হবে। এ অবস্থায় শারীরিক কার্যকলাপের পাশাপাশি সৃজনশীল ও সৃষ্টিশীল চিন্তাভাবনা জাতীয় কার্যকলাপে গর্ভবতী নারীরা যদি সময় দেন তবে ভ্রূণের মস্তিষ্কের বিকাশ তথা কর্টিকাল পুরুত্বের (cortical thickness; শৈশব ও কৈশোরে মস্তিষ্ক বিকাশের একটি সূক্ষ্ম নির্দেশক) বিকাশকে তা দারুনভাবে উৎসাহিত করে; যা পরবর্তীতে সন্তানের দীর্ঘমেয়াদি স্নায়বিক ও জ্ঞানগত উন্নয়নে প্রভাব ফেলে। উদাহরণস্বরূপ, গর্ভাবস্থায় মায়েদের শারীরিকভাবে বেশি সক্রিয় থাকার সঙ্গে তাদের সন্তানের মাত্র ১৫ মাস বয়সে শব্দভাণ্ডার স্কোর বৃদ্ধি এবং ২ বছর বয়সের মধ্যেই সামগ্রিক ভাষা বিকাশের একটি ইতিবাচক সম্পর্ক দেখা গেছে! তাছাড়া, গর্ভাবস্থায় বেশি শারীরিক কার্যকলাপ থাকা সন্তানদের Battelle Development Inventory এর স্কোর বৃদ্ধি, ১ বছর বয়সে Ages and Stages Questionnaire এ অস্বাভাবিক ও নেতিবাচক ফলাফলের ঝুঁকি হ্রাস, এবং ৫ বছর বয়সে Wechsler Preschool and Primary Scale of Intelligence ও পুরোপুরিভাবে সামগ্রিক ভাষা দক্ষতা উন্নতির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আরেক গবেষণায় বলা হয়েছে, শিশুরা জন্মের পর থেকেই পরিমাণ, প্যাটার্ন, সিকোয়েন্সিং ইত্যাদি গাণিতিক ধারণা বুঝতে শেখে।
গর্ভাবস্থায় মায়ের সক্রিয়তা ও সৃজনশীলতা এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে পারে।

ইউনিভার্সিটি অব আর্কানসাস ফর মেডিক্যাল সায়েন্সেস এর অধিনস্থ ইনস্টিটিউশনাল রিভিউ বোর্ড সম্পূর্ণ গবেষণা পদ্ধতিটির অনুমোদন দেয়। পূর্বে সংঘটিত গর্ভবতী নারীদের বিএমআই এর সাথে নবজাতক মস্তিষ্কের কর্টিকাল বিকাশের সম্পর্ক নির্ণয়ক একটি গবেষণার কোহর্টের সাথে উক্ত গবেষণার কোহর্ট সাদৃশ্যপূর্ণ ছিল। এখানে টেস্ট সাবজেক্ট হিসেবে একটি বৃহত্তর গবেষণা কোহর্ট হতে কিছু ২১ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সী কোনো ধরনের কৃত্রিম পদ্ধতির প্রয়োগ ছাড়াই দ্বিতীয়বার গর্ভধারণকারী নারী এবং এককভ্রূণ গর্ভধারণকারী নারীদের নির্বাচন করা হয়। অতঃপর মোট ৪৪ জন গর্ভবতী মা এবং শিশু যুগলকে এই গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

গর্ভাবস্থার ৪র্থ–১০ম, ১২তম, ১৮তম, ২৪তম, ৩০তম এবং ৩৬ তম সপ্তাহে সকল গর্ভবতী নারীরা ছয়টি গবেষণা পরিদর্শনে অংশ নিয়েছিলেন এবং প্রত্যেক সময়ে ৩-৭ দিনের জন্য একটি অ্যাক্সিলেরোমিটার ব্যবহার করে তাদের শারীরিক কার্যকলাপ পরিমাপ করা হয়। প্রতিটি গবেষণা পরিদর্শন বিশ্লেষণে অন্তর্ভুক্ত হতে অংশগ্রহণকারীকে কমপক্ষে তিনটি বৈধ দিন রেকর্ড করতে হতো যার মধ্যে কমপক্ষে দুটি কর্মদিবস এবং একটি সপ্তাহান্তের দিনের অ্যাক্সিলেরোমিটার ডেটা অন্তর্ভুক্ত থাকতো। পরীক্ষাকালীন গর্ভধারণের সম্পূর্ণ সময় জুড়ে বিভিন্ন শারীরিক কার্যকলাপের ডেটা সংগ্রহ করে তা বিশ্লেষণ করা হয়। সমস্তদিনের মোট পদক্ষেপ সংখ্যা, সকল কার্যকলাপ এবং প্রতিটি কাজের তীব্রতার (নিষ্ক্রিয়, হালকা, মাঝারি, প্রবল, নির্মাতার সুপারিশ অনুযায়ী নির্ধারিত) ভিত্তিতে ব্যয়িত মিনিটের সমষ্টিকে মোট বৈধ দিনের সংখ্যা দ্বারা ভাগ করে পরিমাপগুলোর গড় দৈনিক মান নির্ণয় করা হয়।

এছাড়াও, টেস্ট সাবজেক্ট এবং তাদের জীবনসঙ্গীর শিক্ষাজীবনের ইতিহাস এবং রোজগারসহ স্বপ্রতিবেদিত আর্থ-সামাজিক অবস্থার ডেটা সংগ্রহ করা হয়েছিল। ১২তম সপ্তাহের উচ্চতা এবং ওজন দ্বারা বিএমএই গর্ভাবস্থার প্রারম্ভে মায়েদের বিএমএই নির্ণয় করা হয়। নবজাতকদের জন্মকালীন ওজন এবং শারিরীক দৈর্ঘ্য মেডিকেল রেকর্ড হতে সংগ্রহ করা হয়। জন্মের ২ সপ্তাহের সময় নবজাতকদের কোনো ধরনের ঘুমের ঔষধ দেওয়া ছাড়া স্বাভাবিক ঘুমন্ত অবস্থায় ব্রেইনের MRI পরীক্ষা করা হয়। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হয়। স্ক্যানের ১৫-৩০ মিনিট পূর্বে তাদের খাইয়ে, উষ্ণ কাঁথায় জড়িয়ে ঘুম পাড়ানো হয়। স্ক্যানের সময় তাদের অক্সিজেন সম্পৃক্তি ও হার্ট রেট পর্যবেক্ষণ করার জন্য একটি পালস অক্সিমিটার প্রোব তাদের পায়ের সাথে যুক্ত করা হয়েছিল। এসময় MRI মেশিন থেকে উদ্ভূত উচ্চস্বরের শব্দ থেকে রক্ষা করতে তাদের কানে হেডসেট পড়ানো হয়েছিল। স্ক্যানের পর প্রাপ্ত ছবিগুলো একজন নিউরোরেডিওলজিস্ট দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে।

প্রাপ্ত ফলাফলগুলোতে দেখা গেছে, মায়ের শারীরিক কার্যকলাপ যত বেশি, শিশুর কর্টিকাল পুরুত্ব তত বেশি! বিশেষ করে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ত্রৈমাসিকে মায়ের বেশি হাঁটা বা মাঝারি মাত্রার অ্যাকটিভিটিতে অংশ নেওয়া শিশুর মস্তিষ্কের কর্টেক্সকে করে তোলে পুরু ও বিকশিত। কর্টিকাল থিকনেস যেহেতু ভবিষ্যতের বুদ্ধিবৃত্তিক ও আচরণগত দক্ষতার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। তাই গর্ভাবস্থার নিয়মিত হাঁটা-চলা শুধু মায়ের সুস্থতার জন্যই নয়, সন্তানের মস্তিষ্ক গঠনের জন্যও এক ধরনের ‘Brain Booster’ হিসেবে কাজ করে।

তাই গবেষণার আলোকে স্পষ্টভাবে বলাই যায়, মাতৃত্বের যাত্রা শুধুই শারীরিক পরিবর্তনের নয় বরং এটি ভবিষ্যৎ এক সৃজনশীল ও সৃষ্টিশীল মস্তিষ্কের বীজ রোপণের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্ব। নিয়মিত শারীরিক কসরত যেমন মা'কে সুস্থ রাখে, তেমনি গর্ভস্থ শিশুর কর্টিকাল পুরুত্ব বিকাশে রাখে গভীর ইতিবাচক ছাপ। গর্ভাবস্থায় সক্রিয় ও সচল থাকা কেবল একটি স্বাস্থ্যকর গর্ভধারণই নিশ্চিত করে না, বরং ভবিষ্যতের এক দক্ষ, মেধাবী ও চিন্তাশীল মানুষ গঠনের ভিত্তিপ্রস্তরও রচনা করে দেয়। তাই প্রতিটি সচেতন মায়ের প্রতিটি হাঁটা, প্রতিটি নড়াচড়াই হতে পারে তার শিশুর মস্তিস্কের উন্নতির নিঃশব্দ কারিগর; হোক তা মৃদু কিংবা মাঝারি মাত্রার কার্যকলাপ। এই গবেষণা এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দেয়; একজন সচল ও সক্রিয় মা মানেই হতে পারে একটি বিকশিত, সৃজনশীল ও সৃষ্টিশীল শিশুমস্তিষ্কের সম্ভাবনা।

Team Cognitores
Md Mahdin Al Abrar, Zakiya Afroj Tamnna, Fariba Nehreen Binti, Joya Dutta, Tasnimul Islam,Mohammad Nazir Tiham, Farhan Mashuk, Taznin Mehjabin, Sumita Bosu
Science Bee SohanXplore 0.9

আর্জেন্টিনায় পাইপলাইন খননের সময় শ্রমিকরা একটি শিশুর চ্যাপ্টা ও অসম আকৃতির প্রাচীন খুলি আবিষ্কার করেন, যা প্রথম দেখায় ...
08/07/2025

আর্জেন্টিনায় পাইপলাইন খননের সময় শ্রমিকরা একটি শিশুর চ্যাপ্টা ও অসম আকৃতির প্রাচীন খুলি আবিষ্কার করেন, যা প্রথম দেখায় অনেকটা এলিয়েনের মাথার মতো মনে হয়। তবে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এটি আসলে প্রাচীন কালে প্রচলিত একটি সাংস্কৃতিক প্রথার ফল—যাকে বলা হয় "ক্র্যানিয়াল মডিফিকেশন" বা মাথার আকৃতি ইচ্ছাকৃতভাবে পরিবর্তন। শিশুর জন্মের পর নরম অবস্থায় কাপড় বা কাঠের পাটির সাহায্যে মাথাকে চেপে ধরে দীর্ঘদিন ধরে একটি নির্দিষ্ট আকৃতি দেওয়া হতো, যা সমাজে উচ্চ মর্যাদা বা গোষ্ঠীগত পরিচয়ের প্রতীক ছিল। এই খুলিটি সম্ভবত ৩–৪ বছরের একটি শিশুর, যার মাথার সামনের ও পিছনের অংশ চ্যাপ্টা করে তৈরি করা হয়েছে। এটি কোনো রোগ বা আঘাতের ফল নয় বরং এক প্রাচীন সংস্কৃতির নিদর্শন, যা আজও গবেষকদের কাছে ঐতিহাসিক কৌতূহলের বিষয়।
SohanXplore 0.9

Source: Live Science Bee

"রোড ৫০: আমেরিকার সবচেয়ে নির্জন রাস্তা যেখানে নীরবতাও কথা বলে!" ভেবে দেখুন, চারপাশে কেবল বিশাল মরুভূমি, না কোনো গাছপালা,...
08/07/2025

"রোড ৫০: আমেরিকার সবচেয়ে নির্জন রাস্তা যেখানে নীরবতাও কথা বলে!"

ভেবে দেখুন, চারপাশে কেবল বিশাল মরুভূমি, না কোনো গাছপালা, না শহরের কোলাহল — আর আপনি একা, শুধু রাস্তা আর আকাশ। এটা কোনো সিনেমার দৃশ্য নয়, এটা Route 50 — আমেরিকার সবচেয়ে নির্জন রাস্তা, যাকে বলা হয় "The Loneliest Road in America!" 😮

রোডটির নেভাডা অঙ্গরাজ্যের অংশ এতটাই ফাঁকা যে, কিছু কিছু অংশে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাড়ালে মানুষ তো দূরের কথা, একটা গাড়িও চোখে পড়ে না! আমেরিকান অটোমাবাইল এসোসিয়েসন নামের এক সংস্থা একবার পথচারীদের সতর্ক করে দিয়েছিল: "এই রাস্তায় যাওয়ার আগে নিশ্চিত হোন, আপনি মানসিকভাবে প্রস্তুত কিনা!" 😲

তবে এই নীরব রাস্তাই যেন এক রহস্যময় সৌন্দর্যের ঠিকানা। প্রায় ৪,৮০০ কিলোমিটার বা ৩,০৭৩ মাইলের এই রাস্তা পাড়ি দিতে দিতে আপনি দেখতে পাবেন: পরিত্যক্ত ভূতুরে শহর, বিশাল পর্বতমালা, টানেল আর রুক্ষ মরুভূমির সৌন্দর্য।

সবচেয়ে মজার হলো, কেউ যদি পুরো রুটটি শেষ করেন, তবে আপনি এক ট্রিপেই আটলান্টিক এবং প্রশান্ত মহাসাগর দুটোই দেখতে পাবেন! অর্থাৎ রাস্তাটির এক প্রান্ত আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূলে, আরেক প্রান্ত প্রশান্ত মহাসাগরের কাছাকাছি।

দীর্ঘ এই যাত্রাপথ এতটাই নির্জন যে, অনেক জায়গায় মোবাইল নেটওয়ার্ক কাজ করে না। তাই ভিড় এড়িয়ে যদি একা নিজেকে খুঁজে পেতে চান, তবে রোড ৫০ আপনার জন্য পারফেক্ট গন্তব্য।
আর হ্যাঁ, তেলের ট্যাংক ফুল করে নেবেন! 😄
SohanXplore 0.9
#আমেরিকাভ্রমণ #নতুনঅভিজ্ঞতা #ভ্রমণমন্থন 🚙🗺️

বিশ্বের প্রথম আংশিক বাস্তব স্কেলে নির্মিত একটি ৩ডি‑প্রিন্টেড কংক্রিট বাড়ির ওপর পরীক্ষা চালানো হয়েছে, যেখানে সেটি ভূমিকম্...
08/07/2025

বিশ্বের প্রথম আংশিক বাস্তব স্কেলে নির্মিত একটি ৩ডি‑প্রিন্টেড কংক্রিট বাড়ির ওপর পরীক্ষা চালানো হয়েছে, যেখানে সেটি ভূমিকম্প সহ্য করতে পারে কি না তা যাচাই করা হয়েছে। এই ব্যতিক্রমী পরীক্ষা পরিচালনা করেছে যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে বিশাল একটি "শেকিং টেবিল" ব্যবহার করে ৩ডি‑প্রিন্টেড ঘরটিকে কৃত্রিম ভূমিকম্পের মাধ্যমে নানাভাবে ঝাঁকিয়ে দেখা হয়।

এই পরীক্ষায় আধা-বাস্তব স্কেলের(quasi-real-scale) একটি ৩ডি‑প্রিন্টেড কংক্রিট ইউনিট নির্মাণ করে সেটিকে ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের সয়েল ফাউন্ডেশন স্ট্রাকচার ইন্টারঅ্যাকশন ল্যাবরেটরি (SoFSI)-এর উন্নত শেকিং টেবিলে স্থাপন করা হয়, যা ৫৫ টন পর্যন্ত ওজন ধারণে সক্ষম। ইউনিটটির ওপর বিভিন্ন মাত্রার ভূমিকম্পের কম্পন প্রয়োগ করে কাঠামোর প্রতিক্রিয়া, যেমন ফাটল, বিকৃতি বা দুর্বলতা—পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করা হয়। গবেষণার মূল উদ্দেশ্য ছিল ৩ডি‑প্রিন্টেড নির্মাণে ব্যবহৃত স্তরগুলোর মধ্যকার বন্ধন ও রিইনফোর্সমেন্ট ব্যবস্থার কার্যকারিতা যাচাই করা। এই ধরনের পূর্ণ-স্কেল পরীক্ষার মাধ্যমে ভবিষ্যতে ৩ডি‑প্রিন্টিং প্রযুক্তিকে ভূমিকম্প-সহনশীল করে গড়ে তোলা সম্ভব হবে এবং এটি নির্মাণ নিরাপত্তা মানদণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার পথ প্রশস্ত করবে। বিশেষ করে ,ভবিষ্যতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে দুর্যোগপ্রবণ ও উন্নয়নশীল অঞ্চলগুলোতে দ্রুত, সাশ্রয়ী ও ভূমিকম্প-সহনশীল আবাসন গড়ে তোলা সম্ভব হতে পারে।
Science Bee
SohanXplore 0.9
Misbahul Islam Sayad
Team Science Bee

চীনের জিনান শহরের একটি বড় নির্মাণস্থলে সম্প্রতি একটি বিশাল ইনফ্ল্যাটেবল ডোম স্থাপন করা হয়েছে। এই ডোমটি আশেপাশের বাসিন্...
07/07/2025

চীনের জিনান শহরের একটি বড় নির্মাণস্থলে সম্প্রতি একটি বিশাল ইনফ্ল্যাটেবল ডোম স্থাপন করা হয়েছে। এই ডোমটি আশেপাশের বাসিন্দাদের জন্য নির্মাণকালীন ধুলো ও শব্দদূষণ কমাতে বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।

Address

Khulna Division

Telephone

+8801604103090

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SohanXplore 0.9 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SohanXplore 0.9:

Share