Al Amin Bin Harun

Al Amin Bin Harun আল্লাহুম্মা সল্লি'ওয়া সল্লিম আ'লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ' ﷺ. হৃদয়ে রাসুলের প্রেম।

Facebook ID আল আমিন
(4)

29/08/2025

আল্লাহুম্মা সল্লি'ওয়া সল্লিম আ'লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ' ﷺ.

25/08/2025

রোহিঙ্গা নারীদের ধ'র্ষ'ণের পর হ/ত্যা করে পানিতে ফেলে রেখেছে।

Al Amin Harun

04/08/2025

বিসমিল্লাহি তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহ, সফরে বেরিয়েছি আল্লাহ তায়া’লা সকল প্রকার দূর্ঘটনা থেকে সুস্থ রাখুন।

বরকতময় পানি পান করলাম!গারস কূপ বা বীরে গারস।মদীনার কুবায় অবস্থিত একটা ঐতিহাসিক কূপ।যার পানি স্বয়ং আল্লাহর হাবিব(সা) পান ...
04/08/2025

বরকতময় পানি পান করলাম!

গারস কূপ বা বীরে গারস।মদীনার কুবায় অবস্থিত একটা ঐতিহাসিক কূপ।যার পানি স্বয়ং আল্লাহর হাবিব(সা) পান করতেন।তাঁর ওফাতের পর এই কূপের পানি দিয়েই তাঁকে গোসল দেয়া হয়।

কূপের জায়গাটি মসজিদে কুবা থেকে দেড় কিলোমিটার উত্তরে। এখানে ইংরেজিতে সাইনবোর্ড টাঙানো আছে‘গারস ওয়েল’বা গারস কূপ। লোহার নেট দিয়ে আটকানো কূপটির চারদিক।এই কূপের পানি বেশ মিষ্টি।
হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) নিয়মিত এখানে আসতেন। এই কূপের পানি দিয়ে গোসল ও অজু করতেন।

কূপটি বর্তমানে সৌদি আরবের একটি ল্যান্ডমার্ক হিসেবে বিবেচিত। সৌদি কমিশন ফর ট্যুরিজম এবং
ন্যাশনাল হেরিটেজ বর্তমানে এটি রক্ষণাবেক্ষণ করে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই কূপের পানি পান করার তাওফিক দান করোন।

04/08/2025

রিয়ালিটি দেখুন ll

27/07/2025

চক্ষু শীতল করা কালিমার পতাকা উড়ছে আমাদের মুসলিম বঙ্গে

~এ্যাডমিন পোস্ট।

26/07/2025

জনপ্রিয় সমস্ত আলেম এক ব্যানারে, জঙ্গি নাটকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, ৯০% মুসলিম কান্ট্রির দেশে জঙ্গি নাটকের দিন শেষ।

এখন বাংলাদেশের সমস্ত আলেম এক কাতারে, ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বল্লে বাংলাদেশে ঠাই হবে না।

যখন উমর ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর উপর হত্যার চেষ্টা করা হলো এবং তিনি গুরুতর আহত হলেন, তখন তার ক্ষত চিকিৎসার জন্য দুধ পান করা...
25/07/2025

যখন উমর ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর উপর হত্যার চেষ্টা করা হলো এবং তিনি গুরুতর আহত হলেন, তখন তার ক্ষত চিকিৎসার জন্য দুধ পান করানো হয়। কিন্তু সেই দুধ তার ক্ষত থেকে বের হয়ে আসতে লাগল। এ অবস্থায় চিকিৎসক বললেন, “হে আমিরুল মুমিনিন! আপনার জীবনসীমা শেষ হয়ে আসছে। আপনি কোনো ইচ্ছা বা ওসিয়ত করে নিন।”

উমর (রা.) তার ছেলে আব্দুল্লাহকে ডেকে বললেন,
“হুযাইফা ইবনে ইয়ামানকে আমার কাছে নিয়ে আসো।”

হুযাইফা (রা.) ছিলেন সেই সাহাবি, যাকে রাসুলুল্লাহ (সা.) মুনাফিকদের নাম জানিয়েছিলেন। এই গোপন বিষয় কেবল আল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.), এবং হুযাইফা (রা.)-এর জানা ছিল।

যখন হুযাইফা (রা.) এলেন, তখন উমর (রা.) রক্তক্ষরণ সত্ত্বেও তাকে বললেন,
“হে হুযাইফা! আমি তোমাকে আল্লাহর কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করছি, রাসুলুল্লাহ (সা.) কি আমাকে মুনাফিকদের মধ্যে উল্লেখ করেছিলেন?”

হুযাইফা (রা.) চুপ করে থাকলেন এবং তার চোখ অশ্রুতে ভরে গেল। উমর (রা.) পুনরায় জোর দিয়ে বললেন,
“আল্লাহর কসম, আমাকে বলো, তিনি কি আমার নাম নিয়েছিলেন?”

হুযাইফা (রা.) কাঁদতে কাঁদতে বললেন,
“আমি এই গোপন বিষয় কাউকে জানাতে পারি না। তবে আমি আপনাকে নিশ্চিত করছি, রাসুলুল্লাহ (সা.) আপনার নাম মুনাফিকদের মধ্যে উল্লেখ করেননি।”

এ কথা শুনে উমর (রা.) তার ছেলে আব্দুল্লাহকে বললেন,
“এখন দুনিয়াতে আমার শুধু একটি ইচ্ছা বাকি আছে।”

আব্দুল্লাহ (রা.) জিজ্ঞাসা করলেন,
“তা কী, আব্বা জান?”

উমর (রা.) বললেন,
“আয়েশা (রা.)-এর কাছে যাও এবং তাকে বলো, উমর ইবনে খাত্তাব সালাম পাঠিয়েছেন। কিন্তু তাকে বলো না যে ‘আমিরুল মুমিনিন’ সালাম পাঠিয়েছেন, কারণ আজ আমি আর মুমিনদের আমির নই। তাকে বলো, উমর অনুরোধ করছেন যেন তাকে তার দুই সঙ্গীর (রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং আবু বকর (রা.)) পাশে দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়।”

আব্দুল্লাহ (রা.) গেলেন এবং আয়েশা (রা.)-এর কাছে অনুমতি চাইলেন। তখন আয়েশা (রা.) কাঁদছিলেন। কিন্তু তিনি বললেন,
“আমি এই জায়গাটি আমার জন্য রাখতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আজ আমি এটি উমরের জন্য উৎসর্গ করছি।”

আব্দুল্লাহ (রা.) খুশি মনে ফিরে এসে সংবাদটি জানালেন। কিন্তু উমর (রা.) তখনও মাটিতে মুখ রেখে ছিলেন। আব্দুল্লাহ তার মুখ নিজের হাঁটুর ওপর রাখতে চেয়েছিলেন। কিন্তু উমর (রা.) বললেন,
“আমার মুখ মাটিতে থাকতে দাও, যাতে আমি আমার রবের সামনে বিনীতভাবে হাজির হতে পারি। উমরের জন্য আফসোস, যদি তার রব তাকে ক্ষমা না করেন।”

উমর (রা.) তার ওসিয়ত করলেন,
“যখন আমার জানাজা হবে, তখন হুযাইফার প্রতি নজর রাখো। যদি তিনি আমার জানাজায় অংশগ্রহণ করেন, তবে বুঝে নিও আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন। এরপর আমাকে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কক্ষের দরজায় নিয়ে গিয়ে বলো, ‘হে মা! আপনার ছেলে উমর অনুমতি চাচ্ছে।’ যদি তিনি অনুমতি দেন, তাহলে আমাকে সেখানে দাফন করো। অন্যথায় আমাকে সাধারণ মুসলমানদের কবরস্থানে দাফন করো।”

অতঃপর যখন হুযাইফা (রা.) জানাজায় অংশগ্রহণ করলেন, তখন উমর (রা.)-কে আয়েশা (রা.)-এর কক্ষের দরজায় নিয়ে যাওয়া হলো এবং অনুমতি চাওয়া হলো। তিনি অনুমতি দিলেন। এভাবে উমর (রা.) তার দুই সঙ্গীর পাশে দাফন হলেন।

আল্লাহ উমর (রা.)-এর প্রতি দয়া করুন। যিনি জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত হয়েও আল্লাহর ভয়ে কাঁপতেন। কিন্তু আজ আমরা গাফলত ও নির্ভীকতায় জীবনযাপন করছি। আমরা আমাদের কাজের হিসাব করি না, আমাদের আখিরাতের কথাও ভাবি না।

Address

Magura
1200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Al Amin Bin Harun posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share