Md. Majedul Islam

05/07/2025

With Md Majedul Islam – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

05/07/2025

ভালোবাসা বোধ হয় এমনই নিঃস্বার্থ হয়!
ছবিতে যিনি একা বসে আছেন, তিনি একজন স্বামী, তাঁর প্রিয়তম স্ত্রী ঠিক সামনের গাড়িতে শায়িত, শেষ যাত্রার প্রস্তুতিতে। জানাজা হওয়ার কথা ছিল রাত ৯টায়। কিন্তু ভদ্রলোক চাচ্ছিলেন না অন্ধকার রাতে বিদায় দিতে। কারো কাছে স্পষ্ট করে বলতেও পারছিলেন না, “ওকে আর একটু থাকতে দাও… সামনে থাকুক, আমি দেখছি!” Md Majedul Islam
তাঁর ছোট ছেলে বুঝে নিয়েছিল বাবার মন। শেষ পর্যন্ত জানাজা হয় সকালে। কিন্তু রাতের পুরোটা সময়, যখন চারপাশের সবাই চলে গেছে, ভদ্রলোক ছিলেন গাড়ির সামনে একা বসে। স্ত্রীর পাশে, নিঃশব্দ প্রহর গুণে। যেন বলছিলেন, “তুমি একা না, আমি আছি। এখনো আছি।”
এ এক নিঃশব্দ ভালোবাসা, যার সাক্ষী হয়ে রইলো রাত, নীরবতা আর সেই একফালি আলো। মৃত্যু সবকিছুর শেষ নয়, যদি ভালোবাসা এমন হয়।
ভাগ্যবতী ছিলেন সেই স্ত্রী, যিনি এমন একজন জীবনসঙ্গী পেয়েছিলেন, যিনি তাঁকে মৃত্যুর পরেও একা ফেলে যাননি। Md. Majedul Islam
আমরা সবাই চাই, এমন একজনকে, যিনি শুধু জীবনে নয়, মৃত্যুর পরেও আমাদের ভালোবাসায় আগলে রাখবেন।
Collected.













#আমারপরিচয়
#আমারগল্প
#নিজস্বব্র্যান্ড
#উদ্যোক্তা
#নতুনশুরু
#স্বপ্নপূরণ
#সফলতারগল্প
#প্রেরণারছোঁয়া

05/07/2025

একদল বানর প্রতিদিন এক কৃষকের ক্ষেত থেকে ভুট্টা চুরি করত।কৃষক লাঠি নিয়ে তাড়াতো ,তাই তারা ভুট্টা মনভরে খেতে পারত না।একদিন হঠাৎ কৃষক লোকটি মারা গেলেন।বানররা খুশিতে লাফাতে লাগল.কারণ তাদের আর কেউ তাড়া করবে না! কিন্তু,বছর ঘুরতেই আর ভুট্টা জন্মাল না।মাঠ শূন্য, খাবার নেই,ক্ষুধার কষ্টে তারা বুঝতে পারল,যাকে শত্রু ভেবেছিল, সেই-ই ছিল তাদের খাবারের উৎস। Md. Majedul Islam
শিক্ষা:
আজকে আপনি একটু ভালো অবস্থানে এসে, যাকে অবহেলা করছেন,একটু চিন্তা করে দেখুন আপনি কাকে অবহেলা করছেন,কাল সে না থাকলে আপনি অবশ্যই তার মূল্য খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। Farmersbari - ফারমার্সবাড়ি তখন কিছুই করার থাকবেনা। Md Majedul Islam
Collected.
#সফলতারগল্প #প্রেরণারছোঁয়া

24/06/2025

With Farmersbari - ফারমার্সবাড়ি – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

21/06/2025

আমাদের জীবনে "দিদেরো এফেক্ট"
ফারাসি দার্শনিক দেনি দিদেরো ১৭৬৬ সালে তিনি তৈরি করেন এক মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব, যেটা আজও আমাদের জীবনে প্রভাব ফেলে—এটিই “দিদেরো এফেক্ট” নামে পরিচিত। দিদেরো তার জীবনের বেশিরভাগ সময় দারিদ্রতার মধ্যে কাটিয়েছেন। তিনি এনসাইক্লোপিডিয়া লেখা ও সম্পাদনা করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে তার এই কাজের বিনিময়ে তিনি তেমন অর্থ পাননি, এবং প্রচণ্ড আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়ে গিয়েছেন। ১৭৬৬ সালে রাশিয়ার সম্রাজ্ঞী ক্যাথেরিন দ্য গ্রেট তার এনসাইক্লোপিডিয়া পছন্দ করেন। সম্রাজ্ঞী শুনেছিলেন যে, দিদেরো তার মেয়ের বিয়ের খরচ বহন করতে পারছিলেন না। তাই সম্রাজ্ঞী তাকে সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি তার সম্পূর্ণ লাইব্রেরি তৎকালীন ১৫০,০০০ সমতুল্য মূল্যে কিনে নেন। বর্তমান হিসাব করলে কয়েক কোটি টাকা।
হঠাৎ করেই, দিদেরোর কাছে এত অর্থ চলে এলো যে, তিনি বুঝতেই পারলেন না এত টাকা দিয়ে তিনি কী করবেন। আর তাই তিনি প্রথমেই বেরিয়ে গিয়ে, নিজের জন্য একটি দামি ড্রেসিং গাউন কিনলেন। বাসায় এসে সেটা গায়ে চাপিয়ে আয়নায় দাঁড়ীয়ে তার মনটাই খারাপ হয়ে গেল। দামি ড্রেসিং গাউনটা খুবই সুন্দর ছিল এবং তাকে সুন্দর মানিয়েছিল, কিন্তু তার ঘরের কোন কিছুই সেই দামি ড্রেসিং গাউনের সাথে মিলছিল না। তাই তিনি একটি দামি ড্রেসিং টেবিল কিনে আনলেন। এর পরে সুন্দর একটা খাট কিনলেন। এর পরে ম্যাচিং করে আরও বেশি জিনিস কিনতে শুরু করলেন। তিনি নিজের জন্য একটি নতুন ডেস্ক, একটি আর্মচেয়ার, কিছু পেইন্টিং কিনলেন। আর এটি ধীরে ধীরে এক অসীম ভোগের অবস্থায় পরিণত হলো। বেশ কিছু দিন পরে দেখা গেল তিনি সম্রাজ্ঞীর কাছ থেকে পাওয়া টাকার বেশি ভাগই ব্যয় করে ফেলেছেন অথচ তখনো তার অনেক কিছুই কেনাকানা বাকী। আর এই ঘটনাটাই যেখানে একটি ক্রয় আরেকটি ক্রয়কে টেনে আনে, তাকে এখন "দিদেরো এফেক্ট" বলা হয়।
আমাদের সবার জীবনেই এমন ছোট বড় "দিদেরো এফেক্ট" থাকতে পারে। ছোট একটা উদাহরণ দিতে পারি, এক ফ্রিল্যান্সার ছোট ভাই, মাসে ভাল টাকা ইনকাম করছে, ব্যাংকে তার বেশ কিছু টাকা জমেছে। তার ভাল কনফিগারেশনের কয়েক বছরের পুরাতন একটা পিসি আছে। যেটা দিয়ে তার ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড সব কাজ সুন্দর ভাবে হয়ে যায়। হাতে যেহতু কাঁচা টাকা আছে, তাই সে অন্যদের দেখাদেখি শখ করে একটা ম্যাক মিনি নিয়ে এল। দেখা গেলে তার পুরাতন মনিটরটা ম্যাক মিনির সাথে ম্যাচ করছে না। তাই সে একটা দামি 4K বড় স্ক্রিনের মনিটর নিয়ে এল। এর পরে সে দামি মেকানিক্যাল কীবোর্ড কিনল, এর পরে দামি মাউস। এর পরে সে একে একে টেবিল চেয়ার থেকে শুরু করে, অনেক কিছুই ম্যাচিং কররে চেঞ্জ করে ফেলল। কিছু দিন পর দেখা গেল, তার সঞ্চয়ের সব টাকা শেষ। অথচ এখনো তার এপল ইকোসিস্টেম পুরাপুরি কমপ্লিট হয়নি, একটা আইফোন এবং একটা এয়ার পডস থাকলে আরো ভাল হত। হিসাব করে দেখা গেল, সে তার সঞ্চয়ের কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে ফেলেছে। অথচ শুরুটা হয়েছিল হাতের তালুর ছোট্ট সাইজের ম্যাক মিনি দিয়ে। Md Majedul Islam Md. Majedul Islam
আপনার জীবনেও কি এমন কোনো “দিদেরো এফেক্ট” কাজ করেছে?
আপনি যদি এর শিকার হয়ে থাকেন, তাহলে নিচে মন্তব্য করে জানান—আপনি কীভাবে এই চক্র থেকে নিজেকে মুক্ত রাখছেন বা এর মোকাবিলা করছেন?
ধন্যবাদ!
Collected
#চ্যালেঞ্জ
#বুদ্ধিমত্তা
#মেধাবী
#দেখি_তুমি_পারে_কি
#জিনিয়াস
#মগজের_খেলা
#ধাঁধা
#বাংলা_চিন্তা
#বুদ্ধির_খেলা
#খেলুন_মস্তিষ্কের_সাথে

21/06/2025

Nature

21/06/2025

দেখি, তুমি জিনিয়াস কি না! এটা কেবল বুদ্ধিমানরাই পারে!

21/06/2025

আল্লাহর বিরুদ্ধে তাদের কোনো অভিযোগ নেই, নেই কোনো অজুহাতও।
স্বামী অন্ধ, স্ত্রী দুই পায়েই প্রতিবন্ধী—তবুও তারা একে অপরকে সমর্থন করে মর্যাদার সাথে জীবনযাপন করছেন।💝

এই ছবিটি আমাদের দুটি অসাধারণ অনুপ্রেরণা দেয়।
🔹 প্রথমত, জীবনে যতই সমস্যা আসুক না কেন—অজুহাত নয়, সমাধান খুঁজো। Farmersbari - ফারমার্সবাড়ি
🔹 দ্বিতীয়ত, প্রয়োজনের সময়েও কখনো তোমার জীবনসঙ্গীকে ত্যাগ করো না। 💔 Md Majedul Islam

এই অনুপ্রেরণামূলক দম্পতি আমাদের সকলের জন্য একটি জীবন্ত উদাহরণ—যেখানে ভালোবাসা, দায়িত্ববোধ ও একে-অপরকে বোঝার অসাধারণ প্রকাশ দেখা যায়।❤️🙏🏻 Md. Majedul Islam

আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা মানে হলো—তাঁর দেওয়া অনুগ্রহ ও নেয়ামতের জন্য আন্তরিকভাবে শুকরিয়া আদায় করা।
এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, আর একজন মুসলমানের জীবনে এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। Farmersbari Elite Club

আল্লাহ আমাদের সকলকে এমন কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসায় ভরা জীবন গঠনের তাওফিক দিন। আমিন।
#আল্লাহরশুকরিয়া
#জীবনেরপ্রেরণা
#ভালোবাসারবন্ধন
#অনুপ্রেরণামূলক
#মানবিকতা
#জীবনসংগ্রাম
#দাম্পত্যজীবন
#ভালোবাসা
#সহমর্মিতা
#আল্লাহ_ভরসা

21/06/2025

কঠিন সত্ত্য...
https://youtu.be/g8uJ5rPUdyY?si=yaxqNWdf0l4XgqAF

Welcome to NTV News – Your Trusted Source for Latest News and Updates! 🌍📺দেখুন এনটিভির সব নিউজ ক্লিপ্স: https://www.youtube.com//videosএনটিভ...

14/06/2025

লিওনার্দো দা ভিঞ্চি একবার লিখেছিলেন, "হাতি ন্যায়বিচার, বিচক্ষণতা এবং ভারসাম্যের প্রতিনিধিত্ব করে।"
যখন একটি হাতিকে এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে বিমানে ভ্রমণ করতে হয়—উদাহরণস্বরূপ, ভারত থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, তখন তার খাঁচা শিকল বা শক্তিশালী দণ্ড দিয়ে বাঁধা থাকে না। হাতির চারিপাশে ছোট ছোট ছানা দিয়ে ভরা থাকে
এটি শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও বাস্তবে এটাই সত্যি। প্রকৃতির এই দৈত্য ছোট প্রাণীটির ক্ষতি করতে ভয় পায়। এবং এটি কোনও ছোটখাটো ভয় নয়। এটি তার মতোই বড়। পুরো ভ্রমণ জুড়ে, সে স্থির থাকে, যাতে তার চারপাশে থাকা ক্ষুদ্র প্রাণীদের মধ্যে একটিকেও আঘাত না করে। এভাবে, অজান্তেই হাতি বিমানের স্থিতিশীলতা বজায় রাখে এবং আমাদের তার মহৎ চরিত্রের প্রথম স্বাদ দেয়
এই মনোভাব দেখে আগ্রহী হয়ে, বিজ্ঞানীরা আরও গভীরভাবে দেখার সিদ্ধান্ত নেন। তারা তাদের মস্তিষ্ক বিশ্লেষণ করে কিছু আশ্চর্যজনক জিনিস আবিষ্কার করেছেন। ফিউসিফর্ম নিউরন নামে একপ্রকার কোষ যা খুব কম প্রাণীরই থাকে। হাতির মধ্যে এই কোষ রয়েছে যার কারণে তারা সহানুভূতি, আত্ম-সচেতনতা এবং সামাজিক বোধগম্যতার সাথে সম্পর্কিত।
অথচ এই একই কোষ মানুষের মধ্যেও রয়েছে। কিন্তু আজকাল মানুষ জানেই না সহানুভূতি, আত্ম-সচেতনতা এবং সামাজিক বোধগম্যতা কি জিনিসI
Collected.

12/06/2025

শেষ সেলফি: প্রতীক যোশী ও তাঁর পরিবারের স্বপ্নভাঙার গল্প
প্রতীক যোশী, একজন ভারতীয় নাগরিক, পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। দীর্ঘ ছয় বছর ধরে লন্ডনের একটি নামী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন। একা জীবনে প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলেন, কিন্তু হৃদয়ে লালন করতেন এক স্বপ্ন—পরিবারকে একদিন নিজের কাছে নিয়ে আসবেন। স্ত্রী, চিকিৎসক কোমি ভ্যাস, তখনও ভারতে কর্মরত ছিলেন। তারা সিদ্ধান্ত নেন—জীবনের পরবর্তী অধ্যায় শুরু করবেন একসাথে।
স্বপ্নের প্রস্তুতি শুরু হয় নিঃশব্দে, কিন্তু দৃঢ়ভাবে। কোমি ভ্যাস মাত্র দুই দিন আগে চাকরি ছেড়ে দেন, তিনটি সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে স্বামীর কাছে চলে যাওয়ার জন্য। অবশেষে সেই আকাঙ্ক্ষিত যাত্রার দিন উপস্থিত হয়। একটি উড়োজাহাজের পাঁচটি আসনে বসে ছিল একটি পূর্ণ পরিবার, তিনটি শিশুর কোলাহল, আর ভরসাভরা চোখে ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে থাকা দুটি মানুষ।
বিমানে বসে তোলা একটি সেলফি, ছিল তাদের আনন্দের চিহ্ন, যাত্রার প্রতীক।
কিন্তু কে জানতো—এই ছবিটিই হয়ে উঠবে তাদের জীবনের শেষ সেলফি।
এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট ১৭১ লন্ডনের পথে উড়াল দিয়েছিল তাদের স্বপ্ন নিয়ে।
কিন্তু মাঝ আকাশে ঘটে যায় ভয়াবহ ট্র্যাজেডি।
বিমানটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে,
আর স্বপ্নভরা সেই পরিবার—চিরতরে হারিয়ে যায়।
একটি সেলফি, একটি উড়োজাহাজ, একটি পরিবার—সব মিলিয়ে হারিয়ে গেলো এক জীবন কাহিনি।
স্বপ্ন দেখা মানুষগুলো আর কখনো ফিরবে না।
লন্ডনের পথ আর শেষ হয়নি, থেমে গেছে চিরদিনের মতো।
এই হৃদয়বিদারক ঘটনা আমাদের একটি গভীর সত্য মনে করিয়ে দেয়—
জীবন অপ্রত্যাশিত, ক্ষণস্থায়ী, ভঙ্গুর।
আমরা প্রতিদিনই ভবিষ্যতের অপেক্ষায় থাকি—“একদিন ভালো থাকবো”, “একদিন সময় দেবো”, “একদিন শুরু করবো”। কিন্তু কে জানে, সেই "একদিন" আদৌ আসবে কিনা?
হয়তো আজকেই আমাদের সেই সুযোগের দিন,
হয়তো এই মুহূর্তটাই সবচেয়ে মূল্যবান।
তাই সময় থাকতে ভালোবাসুন, ক্ষমা করুন, কাছের মানুষদের জড়িয়ে ধরুন।
জীবনকে পূর্ণ করে তুলুন আজ থেকেই।
কারণ আমরা কেউ জানি না—
কোন মুহূর্তটি হয়ে যাবে আমাদের জীবনের "শেষ সেলফি"।
Md Majedul Islam
#শেষসেলফি
#প্রতীকযোশী
#জীবনেরগল্প
#ভালোবাসুন
#জীবন_ভালোবাসুন
#অনিশ্চিতজীবন
#ভালোথাকারগল্প
#স্বপ্নভঙ্গ
#স্মৃতিরছবি
#স্মরণীয়
#ফ্যামিলি_লাভ

11/06/2025

AI কে বলেছিলাম আমার আর আমার মামার একটা পিক দিতে...............