16/06/2024
😃 মজাদার সাতটি জোকস 😀
বিচারক : চুরি করার সময় তোমার স্ত্রী আর মেয়েটার কথা একবারও মনে হল না?
চোর : হয়েছিল তো হুজুর, কিন্তু দোকানটায় শুধু পুরুষদের কাপড়ই ছিল!
*
বাবা : আজ স্কুলে দুষ্টামি করিসনি তো?
ছেলে : না বাবা, ক্লাসে আজ পুরো সময় বেঞ্চের ওপর দাঁড়িয়েছিলাম! দুষ্টামি করার সুযোগই পাইনি!
*
আবদুল খালেকের মাথা গরম স্ত্রী ঝাড়ু দিয়ে তাকে পেটাতে শুরু করল। নিরুপায় হয়ে আবদুল খালেক টয়লেটে গিয়ে আশ্রয় নিল। স্ত্রী বাইরে থেকে চ্যাঁচাতে লাগল, ‘বেরিয়ে আয়, আজ তোর হাড়-মাংস আলাদা করে ফেলব!’
আবদুল খালেক ভেতর থেকে বলল, ‘টয়লেটের ছিটকিনি দিলাম আমি। আজ তোমার টয়লেট বন্ধ! এবার তোমাকে বোঝাব, আমার ক্ষমতা কত?’
*
রহিম : গত বছর তোমার গেটে লাগান নেম প্লেটে দেখলাম করিম বিএ। এ বছর দেখছি এমএ। তুমি এক বছরে এমএ পাস করলে কীভাবে?
করিম : কেন? গত বছর বউ মারা যাওয়ায় আমি হয়ে গিয়েছিলাম ব্যাচেলর। তাই লিখেছিলাম বিএ (ব্যাচেলর অ্যাগেইন)। এ বছর বিয়ে করলাম। তাই হয়েছি এমএ (ম্যারেড অ্যাগেইন)।
*
শিক্ষক : একি, তোমার ফুটবল ম্যাচ বিষয়ে লেখা রচনাটা যে রানার রচনার সঙ্গে একেবারে মিলে যাচ্ছে, ওরটা দেখে দেখে লিখছ নাকি?
ছাত্র : না স্যার। আমরা দু’জনে যে একই ম্যাচ দেখে লিখেছি। তাই এ রকম হয়েছে।
*
চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে তিন বন্ধু। বস সবাইকে প্রশ্ন করতে লাগল।
বস : ধরো সাপ্লাই দেয়ার জন্য যে পরিমাণ দুধ প্রয়োজন, তার চেয়ে ১০ লিটার দুধ কম আছে, তখন তুমি কী করবে?
প্রথম বন্ধু : আমরা আগেই কিছু পরিমাণ দুধ কিনে রাখব।
বস : Next
দ্বিতীয় বন্ধু : আবারও গাভী থেকে দুধ দোহন করব।
বস : Next
তৃতীয় বন্ধু : দুধে ১০ লিটার পানি হলেই চলবে।
বস : তুমি আজই জয়েন করো!
*
গণিত ক্লাসে স্যার অঙ্ক খাতা দেখতে গিয়ে রেগে চোখ লাল করে জনৈক ছাত্রকে লক্ষ করে বললেন, ‘কিরে, তোর একটি অঙ্কও তো হয়নি!’
ছাত্র : একি বলেন স্যার! একটি অঙ্কও হয়নি?
স্যার : না, তোর একটি অঙ্কও হয়নি। তাই আগামীকাল আমি তোর বাপের কাছে যাব।
ছাত্র : আব্বার কাছে যাবেন? তাহলে কালকে কেন, এখনই চলেন। আব্বা তো খুব বড় বড় কথা বলে, তিনি নাকি ভালো ছাত্র ছিলেন। তার রোল নং এক ছিল।
স্যার : তোর বাপ ভালো ছাত্র ছিল তা শুনিয়ে কাজ হবে না। যখন যাব তখন বুঝবি মজা।
ছাত্র : আমি কী মজা বুঝব, অঙ্ক কি আমি করেছি?
স্যার (আশ্চর্য হয়ে) : তাহলে কে করেছে?
ছাত্র : অঙ্ক তো সব আব্বা করে দিয়েছেন!
(পেজটাতে ফলো দেওয়ার )