07/04/2025
Toyobur Rahman—এই নামটি শুধু একজন নেতার নয়, এটি একটি ত্যাগ, সাহস ও আদর্শের প্রতিচ্ছবি। তিনি কখনো আপস করেননি, কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। ঝালকাঠি ও নারায়ণগঞ্জের মাটি জানে, রাজনৈতিক সংগ্রামে কী পরিমাণ ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে তাকে। মামলা, হামলা, দমন-পীড়নের মধ্যেও তিনি বুক চিতিয়ে বিএনপির পতাকা ধারণ করেছেন। ২০০১ সালে ঝালকাঠি-নলছিটি-২ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভূট্টোর বিপুল ভোটে বিজয়ে আলহাজ্ব Toyobur Rahman-এর তৃণমূল নেতৃত্ব ছিল গুরুত্বপূর্ণ; তিনি দলীয় সাংগঠনিক কাজকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করান এবং আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী প্রার্থী আমুকে পরাজিত করেন। এরপরও তিনি দলীয় দায়িত্ব ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক ও মানবিক কাজে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন—সবসময় সাধারণ মানুষের পাশে থেকেছেন।
২০১৪ সালে সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিএনপির মিছিলে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি গ্রেফতার হন, কিন্তু আদর্শ থেকে একচুলও সরেননি। তিনি কেবল রাজনীতিবিদ নন, একজন আদর্শবান ব্যবসায়ীও। জাতীয় টেলিভিশনে তাকে সফল উদ্যোক্তা ও নীতিনিষ্ঠ নেতা হিসেবে সম্মান জানানো হয়েছে। বিশেষ করে ২০২৩ সালের ৩০ মে, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪২তম শাহাদাতবার্ষিকীতে যখন চারপাশে ভয়ভীতি ও দমননীতির ছায়া, তখন তিনি একাই ৫৫ ডেগ খিচুড়ি রান্না করে মানুষের মাঝে বিতরণ করেন। এটি ছিল সাহস, ভালোবাসা ও আদর্শের প্রতি তাঁর অবিচল নিষ্ঠার এক অসাধারণ দৃষ্টান্ত।
যখন অনেকে থেমে যান, Toyobur Rahman তখন সামনে এগিয়ে যান। তিনি প্রমাণ করেছেন—নেতৃত্ব মানে শুধুই পদ নয়, বরং মানুষের পাশে থেকে ভয়কে জয় করে আদর্শের পথে এগিয়ে চলা। আমরা গর্বিত, নারায়ণগঞ্জ ও ঝালকাঠির মতো দুই প্রান্তে এমন একজন আপসহীন, নির্ভীক ও আদর্শবান নেতাকে আমরা পেয়েছি। স্যালুট Toyobur Rahman ভাইকে—আপনি একজন নেতা নন, আপনি এক জীবন্ত অনুপ্রেরণা।