হাতিরদিয়া সপ্রাবি, মনোহরদী, নরসিংদী ।

  • Home
  • Bangladesh
  • Monohardia
  • হাতিরদিয়া সপ্রাবি, মনোহরদী, নরসিংদী ।

হাতিরদিয়া সপ্রাবি, মনোহরদী, নরসিংদী । হাতিরদিয়া সপ্রাবি এর সকল শিক্ষার্থী(বর্তমান এবং সাবেক), অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীদের পেইজ।

08/10/2024

পথিক পথের সৃষ্টি করে। আগে থেকেই রাস্তা তৈরি থাকে না।

প্রাথমিক শিক্ষকগণ দিচ্ছে একদিনের মূল বেতন। বন্যা কবলিত মানুষের পাশে আগে থেকেই ছিলাম। আজ একদিনের বেতন দিতে পেরে আরও ভালো ...
27/08/2024

প্রাথমিক শিক্ষকগণ দিচ্ছে একদিনের মূল বেতন। বন্যা কবলিত মানুষের পাশে আগে থেকেই ছিলাম। আজ একদিনের বেতন দিতে পেরে আরও ভালো লাগছে। আমরা সাধ্যমতো সহযোগিতা করি। এটা দান নয়, এটা উনাদের অধিকার তাই কেউ সহযোগিতা করে ছবি তুলে নিজেকে ছোট করবেন না।

04/01/2024

Let’s read a grammar chant!
My favourite photo
If I'm not feeling happy
My favourite photograph
Of me and all my friends
Will always make me laugh.

Janet's in the bin
Jeff's under the bed
Laila's next to him
With an apple on her head.

Jo's in front of Jack
And Nadima's behind him
Nico's in the photo too
But nobody can find him.

I'm on the table
Tim is in a chair
And sitting in between us
Is a cat with purple hair.

ম্যাথ অলিম্পিয়াড ট্রেইনিং করানোর সময় খুঁজে পেয়েছিলাম মেধার স্ফূরণ। তাঁর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস, অধ্যাবসায় আর নিবেদন আজ তাঁ...
30/12/2023

ম্যাথ অলিম্পিয়াড ট্রেইনিং করানোর সময় খুঁজে পেয়েছিলাম মেধার স্ফূরণ। তাঁর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস, অধ্যাবসায় আর নিবেদন আজ তাঁর জন্য নিয়ে এসেছে অত্যধিক খুশির খবর।

হ্যাঁ, বলছিলাম রিমা সুলতানা, সহকারী শিক্ষক, কাঁটাবাড়িয়া সপ্রাবি, মনোহরদী, নরসিংদীর কথা!

উনি ৪১-তম বিসিএস-এ নন-ক্যাডার থেকে অডিট সুপার হিসেবে সুপারিশকৃত।

৪৩-তম বিসিএস থেকে শিক্ষা ক্যাডার (প্রাণিবিদ্যা) সুপারিশকৃত।

আমরা উনার এই অর্জনে অত্যন্ত খুশি। উনাকে জানাই অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

আর আমিও একজন প্রাণিবিদ্যার ছাত্র(ঢাকা কলেজ) ছিলাম, তাই উনি আমাদের-ই ছোট বোন(প্রাণিবিদ্যা, নরসিংদী সরকারী কলেজ)।

হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও ফেইলিওরের মধ্যে পার্থক্যবর্তমানে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা বিশ্বব্যাপী বাড়ছে। ৪০ পা...
26/12/2023

হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও ফেইলিওরের মধ্যে পার্থক্য

বর্তমানে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা বিশ্বব্যাপী বাড়ছে। ৪০ পার হতেই কিংবা অল্পবয়সীদের মধ্যেও দেখা দিচ্ছে হার্টের নানা সমস্যা। তবে হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট কিংবা হার্ট ফেইলিওর সম্পর্কে অনেকেরই সঠিক ধারণা নেই। সবগুলোকে এক সমস্যা ভেবেই ধরে নেন অনেকেই।
আসলে হার্ট যখন নিজের থেকে রক্ত সঞ্চালন বা পাম্প করার ক্ষমতা হারায় সেই অবস্থাকেই আমরা সাধারণ ভাবে হার্ট ফেইলিওর বলতে পারি। হার্ট ফেইলিওয়রের আরেকটি ধরন হলো, যখন হৃদপিণ্ডের পেশি শক্ত হয়ে যায় ও শিথিল করতে অক্ষম হয়। অন্যদিকে হার্ট অ্যাটাক হয় যখন হার্টে রক্ত সরবরাহে বাঁধা থাকে।
ভারতের বিখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ জামশেদ দালাল জানিয়েছেন, বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই হৃদরোগ সম্পর্কে কোনো সঠিক ধারণা নেই। অনেকের মধ্যেই হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট কিংবা হার্ট ফেইলিওর নিয়ে বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণা আছে।

হার্ট ফেইলিওর শুধু বয়স্কদের হয়?
এ বিষয়ে ডা. জামশেদ জানান, আগে ৫৫ পেরোনোর পরই হার্ট ফেলিওরের সম্ভাবনা থাকত। তবে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি ক্রমেই বাড়ছে। অনেকেই হয়তো জানেন না যে, হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি আগে থেকেই কিছুটা টের পাওয়া যায়। প্রাথমিক উপসর্গের মধ্যে থাকে শ্বাসকষ্ট, গোড়ালি ও পেট ফুলে যাওয়া, ক্লান্তি ও খিদে কমে যাওয়া।
অনেক রোগীই মনে করেন হার্ট ফেলিওর মানেই জীবন শেষ। আসলে প্রাথমিক পর্যায়ে এই রোগ ধরা পড়লে ওষুধের মাধ্যমে চিকিৎসা চালিয়ে গেলে রোগী সুস্থ হতে পারেন। তবে শেষ পর্যায়ে ধরা পড়লে হার্ট ট্রান্সপ্লান্টেশন ছাড়া বুপায় নেই বলে জানান চিকিৎসক জামশেদ।

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট কী?
হৃদস্পন্দনে সমস্যা কিংবা অনিয়মিত হৃদস্পন্দনে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হতে পারে যখন তখন। একে অনেক সময় ভেন্ট্রিকিউলার ট্যাকিকার্ডিয়া অথবা ভেন্ট্রিকিউলার ফাইব্রিলেশন বলা হয়। সাধারণত হৃদস্পন্দন বেড়ে গিয়েই এমনটা হয়, আবার হৃদস্পন্দন ভীষণ ধীর গতিতে হলেও এমনটা হতে পারে।

হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, হার্ট ফেলিওর কী এক?
হঠাৎ হওয়া কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও হার্ট অ্যাটাক কিন্তু এক নয়। অনেকেই কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বা হার্ট অ্যাটাকের পার্থক্যটা বোঝেন না, ফলে সমস্যায় পড়ে ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলেন অনেকেই।
করোনারি আর্টারির কাজ হৃদপিণ্ডে রক্ত পাঠানো। কোনো কারণে একটি করোনারি আর্টারির মুখ বন্ধ হয়ে গেলে বা রক্ত জমাট বেঁধে হার্ট অ্যাটাক হয়। এ ক্ষেত্রে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে হার্টে অক্সিজেন পৌঁছায় না। ফলে সেই জায়গার কোষগুলো মরে যায়। তবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণ আলাদা। এক্ষেত্রে অ্যারিদমিয়ার কারণে হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়।
হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ কী কী?
হার্ট অ্যাটাকের আগে একেকজনের শরীরে ভিন্ন ভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। তবে সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ হলো হাঁটতে গিয়ে বুকে চাপ। অনেকেই এই ব্যথাকে গ্যাসের সমস্যা ভেবে ভুল করেন।
দীর্ঘদিন এই সমস্যায় ভুগলে সতর্ক হতে হবে। মনে রাখতে হবে সিভিয়ার প্যানক্রিয়াটাইটিস ছাড়া এমন ব্যথা হয় না। কাজেই বুঝে নিতে হবে এগুলো হার্ট থেকেই হচ্ছে।
অন্যান্য উপসর্গগুলো হলো- রাতে ঘুমের মধ্যে বুকে চাপ, হঠাৎ ঘুম ভেঙে গিয়ে আর ঘুম না আসা, ঘুম থেকে উঠে সকালে শরীর খারাপ লাগা, বুক ধড়ফড়, শ্বাস নিতে সমস্যা, ক্লান্ত লাগা ইত্যাদি।

হার্ট অ্যাটাক হলে দ্রুত কী করবেন?
হার্ট অ্যটাকে আক্রান্ত হয়ে রোগী অজ্ঞান হয়ে পড়লে দ্রুত তাকে সিপিআর দিতে হবে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে কার্ডিও পালমোনারি রিসাসকিটেশন। এক্ষেত্রে আক্রান্তের বুকে চাপ দিতে হবে।
৩০ বার চাপ দেওয়ার পর একবার করে আক্রান্তের মুখে মুখ দিয়ে হাওয়া দিতে হবে। মুখ দিয়ে যদি হাওয়া দিতে নাও পারেন, শুধুই বুকে চাপ দিতে থাকুন ঘনঘন।

হৃদরোগের ঝুঁকি কাদের বেশি?

হার্টের সমস্যার পারিবারিক ইতিহাস থাকলে, রক্তে বেশিমাত্রায় কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, ওবেসিটি, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হরমোনঘটিত সমস্যা, ধূমপান, মদ্যপান ইত্যা কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। হার্ট ফেলিওরের ক্ষেত্রে নারীদের ঝুঁকি বেশি।

হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়
>> শর্করা জাতীয় খাবার যেমন, চিনি, গুড়, মধু, মিষ্টি এসব বাদ দিন
>> রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট খাবেন না।
>> লাল মাংস স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, তা বাদ দিন।
>> কলিজা, মাছের ডিম ইত্যাদিতে কোলেস্টেরল থাকে, তাই এগুলো খাওয়াও বাদ দিন।
>> ট্রান্সফ্যাট আছে এমন খাবার খাবেন না।
>> অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করুন আজই।
>> চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শরীরচর্চা করুন।
>> প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন।
সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

কনটেন্ট ৭৯৪৭৩৬ | মডেল কনটেন্ট ৯৫৩ | সদস্য ৬২৯৬৭৯

এবারের কক্সবাজার সফরের অন্যতম দিক ছিল পুরো মেরিন ড্রাইব ভ্রমণ। এটা আমার অনেকদিনের স্বপ্ন ছিল। সফরের যাত্রার প্রথমেই বিঘ্...
22/12/2023

এবারের কক্সবাজার সফরের অন্যতম দিক ছিল পুরো মেরিন ড্রাইব ভ্রমণ। এটা আমার অনেকদিনের স্বপ্ন ছিল।

সফরের যাত্রার প্রথমেই বিঘ্ন ঘটে বৈরী আবহাওয়া। আগে থেকেই প্ল্যান করা ছিল তাই কিছুটা ভয় কাজ করলেও আল্লাহর নামে বেরিয়ে পড়ি। সারা রাত বৃষ্টি থাকাতে পরিবেশ ছিল স্বাস্থ্যকর। ধুলো-বালির প্রভাব ছিল না। তাই অস্বস্থিকর ছিল না যাত্রা পথটি। সাথে থাকা পরিবার আর সন্তানরা ভালো ভাবেই পাড়ি দেয় দীর্ঘপথ। দু/একজন পথে দু/একবার বুমি করেছে। তবে পথের তুলনায় তা নগণ্য।

আমরা ৮/১২/২৩ ভোরে কক্সবাজার পৌঁছি। শাহজাহান স্যারের সহযোগিতায় আগে থেকেই বুকিং করা হোটেল বে মেরিনাতে উঠি। হোটেলটি মাজারি মানের হলেও আমাদের পছন্দ হয়েছিল। একটি পরিবারের জন্য সকল সুবিধা তাতে ছিল।

তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে নাস্তা সেরে চলে যাই সুগন্ধা পয়েন্টে সৈকত উপভোগ করতে। তখনও হালকা-মাঝারি বৃষ্টি হচ্ছিল আবার রোদও ছিল মাঝে মাঝে। ছোট ছেলেটি বৃষ্টিতে ভিজেই গিয়েছিল সৈকতে যেতে যেতে। ওর মাথায় একটি পলিথিনের টুপি মতো করে দিলাম যাতে মাথা না ভিজে। সৈকতে প্রায় দু-ঘণ্টা থেকে হোটেলে ফিরে আসি। অযু-গোসল করে জুমআ নামায আদায় করতে মসজিদে চলে যাই। নামায শেষে দুপুরের খানা খেয়ে কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনের উদ্দেশ্যে চলে যাই। স্টেশনটির সৌন্দয্য এতদিন ছবিতে দেখেছি, কিন্তু তখন ছিল বাস্তব। এটির নির্মাণশৈলী আপনাকে মুগ্ধ করবেই। আপনাকে ধন্যবাদ দিতেই হবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেল নিয়ে যাওয়া ও স্টেশনের জন্য। স্টেশনে লাইভ ও ফটোসেশন সেরে আমরা চলে এলাম FISH RADIANT-এ। এখানে যদিও পরিবার প্রবেশ করতে একটু দ্বিধায় ছিল টিকেটের উচ্চ মূল্যের কারণে, কিন্তু আমার পীড়াপীড়িতে অনেকটা বাধ্য হয়েই প্রবেশ করে। ভিতরের সামুদ্রিক প্রাণীর বিশাল সমাহার দেখে সবাই পুলকিত হয়। আমি ২০২২ সালে দেখে এসেছিলাম। আর তখনই পণ করেছিলাম পরিবার নিয়ে আবার এটা দেখতে আসবো। কিন্তু এখানে এসে আমার পরিবার থেমে যাওয়াতে আমার ভয় হচ্ছিল! এতো চমৎকার একটি সামুদ্রিক মাৎস্য জাদুঘর কাছে এসেও দেখার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে! তাই একপ্রকার জোর করেই দেখানো হলো। পরিদর্শন করার পর আমার সকৌতুক জিজ্ঞাসা না দেখলে কী ভুল হত না! তখন হ্যাঁ বাচক উত্তর ক্ষীণ স্বরে জানালো। জাদুঘর থেকে আবার সুগন্ধ্যা পয়েন্টে। কিন্তু পর্যটকের ভীড়ে দাঁড়ানো দায়। সাথে চারজন শিশু থাকায় ভীড়ে হারিয়ে যাবার ভয়ে আবার হোটেলে ফিরে আসা। গতরাত আর সারা দিনের ক্লান্তিহীন ভ্রমণে বিছানাতে গা ছোঁয়াতেই আরামের ঘুম।

পরদিন (৯/১২/২৩) শনিবার যাত্রা শুরু মেরিন ড্রাইব ধরে টেকনাফ। আগে এই রাস্তাতে কিছু অপহরণের খবর শুনেছিলাম, তাই হোটেল ম্যানেজারের কাছ থেকে নিরাপত্তার বিষয়ে খোঁজ নিয়ে যাত্রা করি। আমি অভিনব একটা সিদ্ধান্ত নিই। সিএনজি ড্রাইবারের সাথে একটি ছবি তুলে ফেবুতে পোস্ট করে রওয়ানা দিই, যাতে অনাকাংক্ষিত কিছু ঘটলেও আমার শেষ গন্তব্য সবাই জ্ঞ্যাত থাকে। গাড়ি যখন ইনানী, পাটোয়ারটেক পার হয়ে সামনে যাচ্ছিলো আর রাস্তার নিরবতা ক্রমেই বারছিল তখন অজানা একটা ভয় আমাকে পেয়ে বসছিল, তবু স্বাভাবিক থেকে মেরিন ড্রাইবের দু-পাশের অপরুপ দৃশ্য উপভোগ করছিলাম। এই অংশে সমুদ্র গাঢ় নীল, জেলেদের মাছ শিকারের দৃশ্য, সারি সারি মাছ ধরার ট্রলার, পাহাড়, সারি সারি সুপারি বাগান আর রাস্তার নিরবতা আমাদের আলাদা জগতে নিয়ে গেল। আমরা যেন কোনো কল্পনার রাজ্যে ঘুরছিলাম তখন। দিনটি রোদেলা থাকায় আমাদের এই ভ্রমণটা দারুণ ছিল। বেলা একটা বিশে আমরা মেরিন ড্রাইবের শেষ-প্রান্তে পৌঁছি। ডাবের পানি পান করে টেকনাফের ডাবের পানির টেস্ট পরখ করি। যোহরের নামায আদায় করে সৈকতে কিছুক্ষণ সময় কাটিয়ে হাল্কা খানা খেয়ে আবার ফিরতি পথ ধরি যদিও ফিরিতে মন সাঁয় দিচ্ছিলো না। কিন্তু ফিরে আসতে হবে প্রায় ৮৪ কিমি(হাতিরদিয়া থেকে ঢাকার দূরত্ব), তাই পথে রাত যাতে না হয় সেই জন্যে দ্রুত-ই ফিরতি পথ ধরি। মাঝে পাটোয়ার টেক নেমে ছিলাম দুপুরের খানা খেতে কিন্তু খানার মূল্য দেখে পেঠ ভরে যায়। হাল্কা খানা খেয়ে সৈকতে কিছুটা সময় কাটিয়ে আবার যাত্রা কক্সবাজারের লক্ষ্যে। আমরা যখন হিমছড়ি পৌঁছি তখন সন্ধ্যা পেরিয়ে গেছে। তাই পাহাড়ে উঠা হয়নি। টিকেট কেটে ঝর্ণা দেখে ফটো শুট করে বেরিয়ে পড়ি। কক্সবাজার পৌঁছি এশার আযানের পরে। সারাদিন কেটে যায় এভাবে। রাতের খানা ইচ্ছে মতো খেয়ে (দুপুরের খানার ঘাটতি ছিল) হোটেলে ফ্রেস হয়ে নামায শেষে ঘুম।

পরদিন আবার সৈকত এবং ছবি তোলা। গোসল সেরে নাস্তা করে ব্যাগ গুছিয়ে এগারোটার গাড়ি ধরা এবং রাত প্রায় বারোটায় হাতিরদিয়া পৌঁছি। পথে কিছু অম্ল-মধুর স্মৃতি ছিল তা থাকুক অজানাতেই। আবার কথা হবে অন্য কোনো ট্যুর নিয়ে, ইনশা আল্লাহ।

হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও ফেইলিওরের মধ্যে পার্থক্যবর্তমানে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা বিশ্বব্যাপী বাড়ছে। ৪০ পা...
22/12/2023

হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও ফেইলিওরের মধ্যে পার্থক্য

বর্তমানে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা বিশ্বব্যাপী বাড়ছে। ৪০ পার হতেই কিংবা অল্পবয়সীদের মধ্যেও দেখা দিচ্ছে হার্টের নানা সমস্যা। তবে হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট কিংবা হার্ট ফেইলিওর সম্পর্কে অনেকেরই সঠিক ধারণা নেই। সবগুলোকে এক সমস্যা ভেবেই ধরে নেন অনেকেই।

আসলে হার্ট যখন নিজের থেকে রক্ত সঞ্চালন বা পাম্প করার ক্ষমতা হারায় সেই অবস্থাকেই আমরা সাধারণ ভাবে হার্ট ফেইলিওর বলতে পারি। হার্ট ফেইলিওয়রের আরেকটি ধরন হলো, যখন হৃদপিণ্ডের পেশি শক্ত হয়ে যায় ও শিথিল করতে অক্ষম হয়। অন্যদিকে হার্ট অ্যাটাক হয় যখন হার্টে রক্ত সরবরাহে বাঁধা থাকে।

ভারতের বিখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ জামশেদ দালাল জানিয়েছেন, বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই হৃদরোগ সম্পর্কে কোনো সঠিক ধারণা নেই। অনেকের মধ্যেই হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট কিংবা হার্ট ফেইলিওর নিয়ে বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণা আছে।

হার্ট ফেইলিওর শুধু বয়স্কদের হয়?

এ বিষয়ে ডা. জামশেদ জানান, আগে ৫৫ পেরোনোর পরই হার্ট ফেলিওরের সম্ভাবনা থাকত। তবে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি ক্রমেই বাড়ছে। অনেকেই হয়তো জানেন না যে, হার্ট ফেলিওরের ঝুঁকি আগে থেকেই কিছুটা টের পাওয়া যায়। প্রাথমিক উপসর্গের মধ্যে থাকে শ্বাসকষ্ট, গোড়ালি ও পেট ফুলে যাওয়া, ক্লান্তি ও খিদে কমে যাওয়া।

অনেক রোগীই মনে করেন হার্ট ফেলিওর মানেই জীবন শেষ। আসলে প্রাথমিক পর্যায়ে এই রোগ ধরা পড়লে ওষুধের মাধ্যমে চিকিৎসা চালিয়ে গেলে রোগী সুস্থ হতে পারেন। তবে শেষ পর্যায়ে ধরা পড়লে হার্ট ট্রান্সপ্লান্টেশন ছাড়া বুপায় নেই বলে জানান চিকিৎসক জামশেদ।

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট কী?

হৃদস্পন্দনে সমস্যা কিংবা অনিয়মিত হৃদস্পন্দনে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হতে পারে যখন তখন। একে অনেক সময় ভেন্ট্রিকিউলার ট্যাকিকার্ডিয়া অথবা ভেন্ট্রিকিউলার ফাইব্রিলেশন বলা হয়। সাধারণত হৃদস্পন্দন বেড়ে গিয়েই এমনটা হয়, আবার হৃদস্পন্দন ভীষণ ধীর গতিতে হলেও এমনটা হতে পারে।

হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, হার্ট ফেলিওর কী এক?

হঠাৎ হওয়া কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও হার্ট অ্যাটাক কিন্তু এক নয়। অনেকেই কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বা হার্ট অ্যাটাকের পার্থক্যটা বোঝেন না, ফলে সমস্যায় পড়ে ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলেন অনেকেই।

করোনারি আর্টারির কাজ হৃদপিণ্ডে রক্ত পাঠানো। কোনো কারণে একটি করোনারি আর্টারির মুখ বন্ধ হয়ে গেলে বা রক্ত জমাট বেঁধে হার্ট অ্যাটাক হয়। এ ক্ষেত্রে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে হার্টে অক্সিজেন পৌঁছায় না। ফলে সেই জায়গার কোষগুলো মরে যায়। তবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণ আলাদা। এক্ষেত্রে অ্যারিদমিয়ার কারণে হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়।

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ কী কী?

হার্ট অ্যাটাকের আগে একেকজনের শরীরে ভিন্ন ভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। তবে সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ হলো হাঁটতে গিয়ে বুকে চাপ। অনেকেই এই ব্যথাকে গ্যাসের সমস্যা ভেবে ভুল করেন।

দীর্ঘদিন এই সমস্যায় ভুগলে সতর্ক হতে হবে। মনে রাখতে হবে সিভিয়ার প্যানক্রিয়াটাইটিস ছাড়া এমন ব্যথা হয় না। কাজেই বুঝে নিতে হবে এগুলো হার্ট থেকেই হচ্ছে।

অন্যান্য উপসর্গগুলো হলো- রাতে ঘুমের মধ্যে বুকে চাপ, হঠাৎ ঘুম ভেঙে গিয়ে আর ঘুম না আসা, ঘুম থেকে উঠে সকালে শরীর খারাপ লাগা, বুক ধড়ফড়, শ্বাস নিতে সমস্যা, ক্লান্ত লাগা ইত্যাদি।

হার্ট অ্যাটাক হলে দ্রুত কী করবেন?

হার্ট অ্যটাকে আক্রান্ত হয়ে রোগী অজ্ঞান হয়ে পড়লে দ্রুত তাকে সিপিআর দিতে হবে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে কার্ডিও পালমোনারি রিসাসকিটেশন। এক্ষেত্রে আক্রান্তের বুকে চাপ দিতে হবে।

৩০ বার চাপ দেওয়ার পর একবার করে আক্রান্তের মুখে মুখ দিয়ে হাওয়া দিতে হবে। মুখ দিয়ে যদি হাওয়া দিতে নাও পারেন, শুধুই বুকে চাপ দিতে থাকুন ঘনঘন।

হৃদরোগের ঝুঁকি কাদের বেশি?

হার্টের সমস্যার পারিবারিক ইতিহাস থাকলে, রক্তে বেশিমাত্রায় কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, ওবেসিটি, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হরমোনঘটিত সমস্যা, ধূমপান, মদ্যপান ইত্যা কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। হার্ট ফেলিওরের ক্ষেত্রে নারীদের ঝুঁকি বেশি।

হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

>> শর্করা জাতীয় খাবার যেমন, চিনি, গুড়, মধু, মিষ্টি এসব বাদ দিন
>> রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট খাবেন না।
>> লাল মাংস স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, তা বাদ দিন।
>> কলিজা, মাছের ডিম ইত্যাদিতে কোলেস্টেরল থাকে, তাই এগুলো খাওয়াও বাদ দিন।
>> ট্রান্সফ্যাট আছে এমন খাবার খাবেন না।
>> অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করুন আজই।
>> চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শরীরচর্চা করুন।
>> প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন।

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ! (Second Time)কৃতজ্ঞতাঃ ETAB Name: Mahbubul Alam IATEFL Membership ID: 229826 Expiry: 19 December 2024
22/12/2023

আলহামদুলিল্লাহ!
(Second Time)
কৃতজ্ঞতাঃ ETAB
Name: Mahbubul Alam
IATEFL Membership ID: 229826
Expiry: 19 December 2024

সবেমাত্র স্কুলে ফিরে আসা তরুণ শিক্ষক শুধুমাত্র একটি প্রশ্ন করেছিলেন, নষ্ট ছাত্ররা হতবাক হয়ে গিয়েছিল...এটি ইতিহাসের একট...
20/12/2023

সবেমাত্র স্কুলে ফিরে আসা তরুণ শিক্ষক শুধুমাত্র একটি প্রশ্ন করেছিলেন, নষ্ট ছাত্ররা হতবাক হয়ে গিয়েছিল...
এটি ইতিহাসের একটি সত্য ঘটনা। আমেরিকার একটি উচ্চ বিদ্যালয়ে, 26 জন অনন্য ছাত্রের সাথে একটি ক্লাস ছিল। এই ক্লাসের ছাত্রদের সবারই খারাপ ইতিহাস আছে: তারা ড্রাগ ইনজেকশন করত, তারা একটি পুনঃশিক্ষা শিবিরে গিয়েছিল, এবং এমনকি একজন মহিলা ছাত্র ছিল যে এক বছরে তিনটি গর্ভপাত করেছিল।
পরিবার নিরুৎসাহিত হয়েছিল এবং তাদের ছেড়ে দিয়েছিল এবং স্কুলের শিক্ষকরাও তাদের আবর্জনা হিসাবে বিবেচনা করেছিল। দেখে মনে হচ্ছিল জীবন হতাশ, কিন্তু একদিন, ফিলা, স্কুলের একজন নতুন শিক্ষক, এই নষ্ট শিশুদের জন্য হোমরুমের শিক্ষক হলেন স্বেচ্ছায়।
বাচ্চাদের অনুমানের বিপরীতে, ক্লাসের প্রথম দিনে, ফিলা তাদের দিকে চিৎকার করেনি বা তাদের প্রতি অহংকারী আচরণ করেনি। একটি হালকা নীল রেশমী পোশাকে, তার মাথার বাদামী চুল একটি উঁচু বানে বাঁধা, ফিলা মঞ্চে হালকাভাবে হেঁটে গেল। তিনি মৃদুভাবে বাচ্চাদের দিকে তাকালেন এবং তারপর ভেবেচিন্তে বললেন:
"আমি আপনাকে ৩ জন ভিন্ন পুরুষের অতীত সম্পর্কে বলব:
প্রথম ব্যক্তির রাজনৈতিক কেলেঙ্কারী ছিল, শামানের চিকিৎসা দক্ষতায় খুব বিশ্বাস করেছিল, ২ প্রেমিকা ছিল, প্রচুর ধূমপান করেছিল এবং দিনে ৮-১০ গ্লাস শক্তিশালী অ্যালকোহল পান করেছিল।
দ্বিতীয় ব্যক্তিকে তার চাকরি থেকে দুবার বরখাস্ত করা হয়েছিল, প্রতিদিন দুপুর পর্যন্ত ঘুমিয়েছিলেন এবং প্রতি রাতে ১ লিটার ব্র্যান্ডি পান করেছিলেন। তিনি যখন ছাত্র ছিলেন তখন তিনি আফিম শ্বাস নিতেন...
তৃতীয় ব্যক্তি একজন দেশের যুদ্ধের নায়ক। তিনি নিরামিষাশী, কখনও ধূমপান করেন না এবং শুধুমাত্র মাঝে মাঝে অ্যালকোহল পান করেন, তিনি বিয়ার পান করেন তবে বেশি নয়৷ তার যৌবনে, তিনি কখনও অবৈধ কিছু করেননি এবং কখনও প্রেম কেলেঙ্কারি করেননি।
তিনি ক্লাসকে জিজ্ঞাসা করলেন, তিনজনের মধ্যে কে ভবিষ্যতে মানবতার জন্য সবচেয়ে বেশি অবদান রাখবে?
গল্প শুনে শিশুরা সর্বসম্মতিক্রমে তৃতীয় ব্যক্তিকে বেছে নেয়, কিন্তু ফিলার উত্তরে শিশুরা হতবাক হয়ে যায়।
"আমার শিশু! আমি নিশ্চিতভাবে জানি যে আপনি তৃতীয় ব্যক্তিকে বেছে নেবেন এবং মনে করেন যে একমাত্র তিনিই মানবতার জন্য এতটা অবদান রাখতে পারেন। কিন্তু আপনি ভুল করছেন. এই তিনজনই ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব।
প্রথম ব্যক্তি হলেন ফ্র্যাঙ্কলিন রুজভেল্ট, যদিও অক্ষম কিন্তু প্রবল ইচ্ছাশক্তিসম্পন্ন। তিনি টানা চার মেয়াদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
দ্বিতীয় ব্যক্তি হলেন উইনস্টন চার্চিল, ব্রিটিশ ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত এবং প্রতিভাবান প্রধানমন্ত্রী।
আর তৃতীয় ব্যক্তি হলেন অ্যাডলফ হিটলার, সেই দুষ্ট জার্মান ফ্যাসিস্ট যিনি লক্ষ লক্ষ নিরীহ মানুষের জীবন নিয়েছিলেন।
প্রথম ব্যক্তি - রুজভেল্ট, দ্বিতীয় ব্যক্তি - চার্চিল, এবং তৃতীয় ব্যক্তি অ্যাডলফ হিটলার, এটি অবিশ্বাস্য ...
শিশুরা ফিলার উত্তরে হতবাক হয়ে গিয়েছিল এবং তারা যা শুনেছিল তা বিশ্বাস করতে অক্ষম বলে মনে হয়েছিল।
“আপনি কি জানেন, আমি এইমাত্র যা বলেছি তা হল তাদের অতীত, এবং তাদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার হল সেই অতীত থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর তারা যা করেছে। বাচ্চারা, তোমার জীবন সবে শুরু হয়েছে। অতীত গৌরব এবং অপমান শুধুমাত্র অতীতের প্রতিনিধিত্ব করে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে যা একজন ব্যক্তির জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে তা হল বর্তমান এবং ভবিষ্যতের কর্ম। অতীতের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসুন, আজ থেকে আবার শুরু করুন, আপনি যা করতে চান তা করার চেষ্টা করুন, এবং আমি বিশ্বাস করি আপনি অসামান্য মানুষ হয়ে উঠবেন..." - ফিলা তাদের দিকে তাকিয়ে আশা ভরা চোখে বলল।
এবং আপনি জানেন, পরবর্তী জীবনে তাদের অনেকেই জীবনে সফল মানুষ হয়েছেন। কেউ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ হন, কেউ বিচারক হন, কেউ নভোচারী হন। এবং তাদের মধ্যে রবার্ট হ্যারিসন, ক্লাসের সবচেয়ে ছোট এবং সবচেয়ে বিঘ্নিত ছাত্র, যিনি এখন রবার্ট হ্যারিসন - ওয়াল স্ট্রিট ফিনান্সিয়াল ডিরেক্টর হয়েছেন।
এখানে গল্পের অর্থ হ'ল আপনার কখনই আশা করা বন্ধ করা উচিত নয়, ভালবাসা বন্ধ করা, চেষ্টা করা বন্ধ করা উচিত নয় কারণ গতকাল কেবলই অতীত, আগামীকাল একটি রহস্য এবং আজ একটি উপহার।
আর সে কারণেই একে বলা হয় "বর্তমান"।
মানুষের জীবনে, প্রতিটি দিন একটি নতুন শুরু হতে পারে এবং গতকালের গৌরব এবং অপমান সবই অতীতের জিনিস।
অতীতের ক্রিয়াগুলি অন্যদের বলে যে আপনি কী ধরনের ব্যক্তি ছিলেন, তবে এটি আপনার বর্তমান এবং ভবিষ্যতের কর্মগুলিই বলে যে আপনি কে।
তরুণ শিক্ষক যে সবেমাত্র স্কুলে ফিরে এসেছিল শুধুমাত্র একটি প্রশ্ন করেছিল, নষ্ট ছাত্ররা হতবাক হয়ে গিয়েছিল... তাই:
অন্যের সাথে তুলনা করে নিজের মূল্যকে কখনই কম করবেন না।
অন্য লোকেরা কী গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে তার উপর আপনার লক্ষ্যগুলি কখনই বেস করবেন না। শুধুমাত্র আপনি জানেন নিজের জন্য কি সেরা।
অতীতে বেঁচে থেকে বা ভবিষ্যতের দিকে ঝুঁকে জীবনকে কখনই আপনার হাত থেকে পিছলে যেতে দেবেন না। বর্তমানের জন্য বাঁচুন, এখন এবং এখানে।
সূর্যের মুখোমুখি হন এবং আপনি কখনই অন্ধকার দেখতে পাবেন না।
এবং পরিশেষে, মনে রাখবেন, অন্যরা আপনাকে যা বলুক না কেন, বিশ্বাস করুন যে জীবন যাদুময় এবং সুন্দর।
(Van Nguyen এর fb থেকে সংগৃহীত)

Address

Monohardia

Telephone

+8801716474455

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হাতিরদিয়া সপ্রাবি, মনোহরদী, নরসিংদী । posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to হাতিরদিয়া সপ্রাবি, মনোহরদী, নরসিংদী ।:

Share