Humayra Rahman

Humayra Rahman তুমি দুনিয়ার সব কিছু পেয়েছো , কিন্তু আল্লাহ কে পাওনি,, তবে তুমি কিছুই পাওনি

23/09/2025

আসলেই টিকে না,,
নিজের ঘরে বা বাহিরে কারো সাথেই না

*ইমাম মাহদী আসার পূর্বে প্রায় ৭০টি আলামতের** হাদীসে বর্ণনা আছে।* *তার মধ্যে প্রায়**৬৫টি পূর্ণ হয়ে গেছে।* *এর কয়েকটি তুলে...
15/09/2025

*ইমাম মাহদী আসার পূর্বে প্রায় ৭০টি আলামতের*
* হাদীসে বর্ণনা আছে।* *তার মধ্যে প্রায়*
*৬৫টি পূর্ণ হয়ে গেছে।* *এর কয়েকটি তুলে*
*ধরলাম*
-
১.মানুষের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি হবে (বুখারী)
২.মানুষ চুলে কলপ ব্যবহার করবে (আবু দাউদ)
৩.ঘন ঘন ভূমিকম্প হবে (বুখারী)
৪.(বিনা বিচারে) হত্যাকান্ড বেড়ে যাবে (বুখারী
ও মুসলীম)
৫.ঘন ঘন বাজার বসবে ও মহিলারা সর্বপ্রথম
সেখানে ঢুকবে (বুখারী,মুসলীম ও মিশকাত)
৬.(পুরুষের তুলনায়) মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে
(বুখারী ও মুসলীম)
-
এছাড়াও আরো রয়েছে,
-ঘন ঘন বজ্রপাত হবে। বিভিন্ন এলাকার মানুষের
যখন পরস্পরের সাথে দেখা হবে, তারা বলবে
গত বজ্রপাতে তোমাদের এলাকায় কতজন মারা
গেছে,
-সুদের ছড়াছড়ি হবে,
-জ্বীনা-ব্যভিচার (প্রেম -ভালবাসা,অবৈধ
সম্পর্ক,পরকীয়া) বেড়ে যাবে,
-সময়ের দ্রুত চলে যাবে (বরকত কমে যাবে),
-গান-বাজনা ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে ও তাকে হালাল মনে
করা হবে,
-মদ্যপান বেড়ে যাবে ও তা অন্য নাম দিয়ে বিক্রি
করা হবে,
-আকাশ থেকে (স্যাটালাইটের মাধ্যমে) ফেতনা
বর্ষিত হবে,
-মুসলীম উম্মাহর একদল মূর্তিপূজা করবে (বুঝে
নেন!),
-দাসী তার প্রভুকে জন্ম দেবে (মেয়ে তার
মায়ের সাথে দাসীর মত ব্যবহার করবে),
-নায়ক-নায়িকা -গায়ক,গায়িকা (Singers),ন*র্তকী(Dancers)দের ক্বদর বেড়ে যাবে,
-মুসলীমরা সব জায়গায় নির্যাতিত হবে
-ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে (বর্তমানে শতকরা ৯৪
ভাগ শুকিয়ে গেছে!খবর রাখেন?)আর তা
থেকে স্বর্নের পাহাড় উঠে আসবে।শতকরা ৯৯
ভাগ মানুষ তা নিজের মনে করবে ও যুদ্ধে যাবে
,
-সৌদি নেতৃত্বে তিনটি ফাটল হবে (বর্তমান বাদশাহর
তিনজন ছেলে)

বাকি ৫ টির মধ্যে ৪ আলামত,,, যা পূরণ হলে
কেয়ামতের দিন গোনা শুরু হয়ে যাবে,,
সেগুলো...
১.আলেমদের থেকে ইলম উঠিয়ে নেবে,
২.ক্বারিদের থেকে তেলাওয়াত উঠিয়ে
নেবে,
৩.কোরআনের লেখা মুছে যাবে মানে একদম
সাদা হয়ে যাবে,
৪.পশ্চিম দিক দিয়ে সূর্য উঠবে।
আগে মনে হতো কেয়ামত আসতে এখনো
সময় আছে।। কিন্তু এখন মনে হয় কেয়ামত
এতো কাছে যে হয়তো আমিও কেয়ামত
দেখতে পারবো,,,,
অথচ প্রতিদিন মৃ*ত্যু আমাকে ৭ বার স্মরণ করছে
আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিমদের ইমান ধরে রাখার
তৌফিক দান করুন,,
হে আল্লাহ আমরা সকলেই আপনার কাছে গুনাহগার।।
আপনার দেয়া এতো সুন্দর পৃথিবীটা কে আমরা
শয়তানের ধোকায় এসে নষ্ট করে দিচ্ছি।।
আমাদের কে ক্ষমা করুন ।
আমিন

- ছবিতে দেখা যাচ্ছে— এক ব্যক্তি মারা গেছেন, তাকে মসজিদুল হারামে জানাজা পড়ানো হচ্ছে মুখ খোলা অবস্থায়।কারণ কী...?- কারণ ...
14/09/2025

- ছবিতে দেখা যাচ্ছে— এক ব্যক্তি মারা গেছেন, তাকে মসজিদুল হারামে জানাজা পড়ানো হচ্ছে মুখ খোলা অবস্থায়।
কারণ কী...?

- কারণ তিনি ইহরাম অবস্থায় ইন্তিকাল করেছেন। আর যে ব্যক্তি ইহরাম অবস্থায় মারা যায়, সে হোক উমরাহকারী বা হাজী— তাকে তার ইহরামের কাপড়েই কাফন দেওয়া হবে এবং তার মুখমণ্ডল ও মাথা ঢেকে দেওয়া হবে না।
এটাই এসেছে সুন্নাহতে।

রাসূলুল্লাহ ﷺ যখন শুনলেন, একজন ব্যক্তি ইহরাম অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে, তখন তিনি ﷺ বললেন:
“তাকে তার ইহরামের কাপড়েই কাফন দাও, তার মাথা ও মুখ ঢাকবে না; নিশ্চয়ই সে কিয়ামতের দিন লাব্বাইক বলতে বলতে পুনরুত্থিত হবে।”

সহীহ আল-বুখারী – হাদীস 1265 (কিতাব: জানাযা)
সহীহ মুসলিম – হাদীস 1206 (কিতাব: হাজ্জ)

পোস্ট সংগৃহীত

১৩ বছর অপেক্ষার পর পাওয়া একমাত্র সন্তানকে দখলদারদের ছোড়া গো/লা/র আঘাতে হারিয়েছেন।১৩ বছর সন্তানের হাসি দেখার জন্য অপেক্ষা...
10/09/2025

১৩ বছর অপেক্ষার পর পাওয়া একমাত্র সন্তানকে দখলদারদের ছোড়া গো/লা/র আঘাতে হারিয়েছেন।

১৩ বছর সন্তানের হাসি দেখার জন্য অপেক্ষা করেছিলেন এই মা, এখন সন্তানের নি/থর দে/হ বুকে নিয়ে বসে আছেন।

শুধু তাই না, ​স্বামীকে দখল/দা/রা তুলে নিয়ে গেছে একবছর আগে, বেঁ/চে আছেন নাকি নেই তার কোনো খবরই নেই।

এই মায়ের বেদনা মাপবে কোন যন্ত্রে হে বিশ্ব!

চন্দ্রগ্রহণের সময় রাসূল (সা.)যে আমল করতে বলেছেন।আল্লাহ তাআলার নির্ধারণ করা প্রকৃতির নিয়মেই চন্দ্র ও সূর্যগ্রহণ ঘটে। দুনি...
08/09/2025

চন্দ্রগ্রহণের সময় রাসূল (সা.)যে আমল করতে বলেছেন।

আল্লাহ তাআলার নির্ধারণ করা প্রকৃতির নিয়মেই চন্দ্র ও সূর্যগ্রহণ ঘটে। দুনিয়ার কারো জন্ম-মৃত্যু বা বিশেষ কোনো ঘটনার কারণে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ হয় না।

কুরআনে আল্লাহ তাআলা এ সম্পর্কে সুস্পষ্ট বর্ণনা দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন- فَإِذَا بَرِقَ الْبَصَرُ - وَخَسَفَ الْقَمَرُ - وَجُمِعَ الشَّمْسُ وَالْقَمَرُ
‘যখন দৃষ্টি চমকে যাবে। চন্দ্র জ্যোতিহীন হয়ে যাবে। এবং সূর্য ও চন্দ্রকে একত্রিত করা হবে।’ (সুরা কিয়ামাহ : আয়াত ৭-৯)

উল্লেখিত আয়াতে ‘চন্দ্র জ্যোতিহীন হয়ে পড়া’র বাস্তব রূপই হচ্ছে চন্দ্রগ্রহণ।
চন্দ্রগ্রহণ সম্পর্কে নবীজি (সা.) এর নির্দেশনা
জাহেলি যুগে চন্দ্রগ্রহণ কিংবা সূর্যগ্রহণ সম্পর্কে বিরূপ ধারণা ছিল। তারা মনে করত দুনিয়ায় বড় বড় ব্যক্তিত্বের অধিকারী লোকদের কোনো অঘটন ঘটলে এসব হয়। আর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ছেলে ইবরাহিম-এর মৃত্যুর দিনে সুর্যগ্রহণ হয়। তখন সাহাবায়ে কেরাম তা বলাবললি করছিল। তা শুনে বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণ সম্পর্কে তাদের সুস্পষ্ট বর্ণনা দেন। হাদিসে এসেছে-

হজরত মুগিরা ইবনে শুবা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন- إِنَّ الشَّمْسَ وَالْقَمَرَ آيَتَانِ مِنْ آياتِ اللهِ، لاَ يَنْخَسِفَانِ لِمَوْتِ أَحَدٍ وَلاَ لِحَيَاتِهِ، فَإِذَا رَأَيْتُمْ ذلِكَ فَادْعُوا اللهَ وَكَبِّرُوا وَصَلُّوا وَتَصَدَّقُوا
‘সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহর নিদর্শনসমূহের মধ্যে দু’টি নিদর্শন। কারো মৃত্যু বা জন্মের কারণে সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ হয় না। কাজেই যখন তোমরা তা দেখবে তখন- ১. তোমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করবে। ২. তাঁর মহত্ব ঘোষণা করবে আর ৩. নামাজ আদায় করবে এবং ৪. সাদকা প্রদান করবে। (বুখারি ও মুসলিম)

হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- إِنَّ الشَّمْسَ وَالْقَمَرَ مِنْ آيَاتِ اللهِ، وَإِنَّهُمَا لَا يَنْخَسِفَانِ لِمَوْتِ أَحَدٍ، وَلَا لِحَيَاتِهِ، فَإِذَا رَأَيْتُمُوهُمَا فَكَبِّرُوا، وَادْعُوا اللهَ وَصَلُّوا وَتَصَدَّقُوا، সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহর কুদর (ক্ষমতার) বিশেষ নিদর্শন। কারো মৃত্যু বা জন্মের কারণে সূর্যগ্রহণ হয় না। অতঃপর যখন তোমরা চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ দেখতে পাও, তখন-

১. তাকবির (اَللهُ اَكْبَر) বল
২. আল্লাহর কাছে দোয়া কর
৩. নামাজ আদায় করা
৪. দান-সদকা কর।
(মুসলিম) হাদিসের নির্দেশনা থেকে এ কথা সুস্পষ্ট যে, চন্দ্র ও সূর্য মহান আল্লাহ তাআলার নিদর্শনসমূহের মধ্যে দুটি নিদর্শন। আর তাতে গ্রহণ লাগা আল্লাহ তাআলার হুকুমেই হয়। তাদের নিজস্ব কোনো শক্তি বা ক্ষমতা নেই। আল্লাহ তাআলার হুকুমের অধীনেই তাদের চলাচল এবং কার্যক্রম।

তাতে গ্রহণ লাগলে মুমিন মুসলমানের করণীয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সুতরাং চন্দ্রগ্রহণের এ সময়ে বেশি বেশি দোয়া করা, তাসবিহ পড়া, তাওবাহ-ইসতেগফার করা, নামাজ পড়া এবং দান-সাদকার আবশ্যক কর্তব্য।
এ সময় অযথা অনর্থক গল্প-গুজব, হাসি-তামাশায় সময় অতিবাহিত না করে অন্তরে মহান আল্লাহর প্রতি ভয় রাখা জরুরি। কেননা এসবই মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার জন্য সতর্কতা। অনেক হাদিসে চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণকে বিশেষ বিপদের সময় বা ক্রান্তিকাল বলে গণ্য করা হয়েছে।

চন্দ্রগ্রহণের নামাজ
হাদিসে সূর্যগ্রহণের নামাজের মতো চন্দ্রগ্রহণের নামাজও প্রমাণিত এবং সুন্নাত। তবে এ নামাজ জামাআতে ও একাকি পড়া নিয়ে মতভেদ রয়েছে। হানাফি অনুসারীরা এ নামাজ একাকি নিজ নিজ ঘরে পড়ার ওপর তাগিদ দিয়েছেন। এ সম্পর্কে ফিকহের বিখ্যাত গ্রন্থ বাদায়েউস সানাঈ-তে এসেছে-
ﺃَﻣَّﺎ ﻓِﻲ ﺧُﺴُﻮﻑِ ﺍﻟْﻘَﻤَﺮِ ﻓَﻴُﺼَﻠُّﻮﻥَ ﻓِﻲ ﻣَﻨَﺎﺯِﻟِﻬِﻢْ؛ ﻟِﺄَﻥَّ ﺍﻟﺴُّﻨَّﺔَ ﻓِﻴﻬَﺎ ﺃَﻥْ ﻳُﺼَﻠُّﻮﺍ ﻭُﺣْﺪَﺍﻧًﺎ
চন্দ্রগ্রহণের সময় ঘরে নামাজ আদায় করা হবে। কেননা সুন্নাহ হচ্ছে, তখন একাকি নামাজ পড়া। (বাদায়েউস সানাঈ : ১/২৮২)

02/09/2025

💔💔💔

উগান্ডা যাওয়ার পথে কেনিয়ার নাইরোবি বিমানবন্দরে আমাদের যাত্রাবিরতি হয়েছিল। সেখানেই স্বজনহীন নিঃসঙ্গ এক লাশের কফিনের ওপর চ...
12/08/2025

উগান্ডা যাওয়ার পথে কেনিয়ার নাইরোবি বিমানবন্দরে আমাদের যাত্রাবিরতি হয়েছিল। সেখানেই স্বজনহীন নিঃসঙ্গ এক লাশের কফিনের ওপর চোখ আটকে যায় আমাদের।

লাশ, যখন তার আয়ু ছিল, অন্য কোনো দেশ থেকে কাজের সূত্রে হয়তো কেনিয়া এসেছিল। আর এই কেনিয়াতেই লেখা ছিল তার মৃত্যু।

লাশের কফিনটি একাকী বাড়ি ফিরছে, পাশে নেই কোনো কাছের মানুষ। এমনকি বিমান-যাত্রীদের মালামালের স্থানে ঠাঁই হয়েছে কফিনটির। যেন নিষ্প্রাণ মালামাল ছাড়া সে এখন অন্য কিছু নয়।

নিশ্চয়ই এই মানুষটির বুকভরা অনেক স্বপ্ন ছিল। আমরাও তার মতো অনেক স্বপ্ন বুকে নিয়ে পৃথিবী দাবড়ে বেড়াই। স্বপ্ন পূরণের পথে কখনো কখনো হালাল-হারামের তোয়াক্কা করি না। কিন্তু আমাদের শেষ পরিণতিও কফিনের ওই মানুষটির চেয়ে আলাদা নয়।

নিঃসঙ্গ কফিনটি পৃথিবীর ক্ষণস্থায়িত্ব আর অনিশ্চয়তার কথাই মনে করিয়ে দেয় বারবার। মনে করিয়ে দেয় সেই হাদিসটির কথা, যে হাদিসে নবীজি (সা.) পৃথিবীতে মুসাফিরের মতো বসবাস করার নসিহত করছেন।

সত্যিই, পৃথিবী এক ক্ষণস্থায়ী সরাইখানা ছাড়া কিছু নয়, আর আমরা সবাই মুসাফির। মুসাফিরের পথচলা একদিন শেষ হবে আর তাকে পৌঁছাতে হবে আপন ঠিকানায়।

তবু ক্ষণস্থায়ী এই পথের মোহে আমরা ভুলে যাই প্রকৃত ঠিকানার কথা। যে ঠিকানায় অপেক্ষা করছে চির সুখের জান্নাত।

উল্লেখ্য, উগান্ডার বাংলাদেশ কমিউনিটির উদ্যোগে আয়োজিত এক ইসলামিক কনফারেন্সে অংশ নিয়েছিলাম সম্প্রতি। সেই সফরেই তোলা এই ছবিটি
Ahmadullah

সতর্ক বার্তা 🚩এ বছর হয়তো আমাদের শেষ “স্বাভাবিক” বছর।মানুষ আজকে যা দেখছে, যা নিয়ে খেলছে, তাতে সে মুগ্ধ—কিন্তু বুঝতে পারছে...
27/06/2025

সতর্ক বার্তা 🚩
এ বছর হয়তো আমাদের শেষ “স্বাভাবিক” বছর।

মানুষ আজকে যা দেখছে, যা নিয়ে খেলছে, তাতে সে মুগ্ধ—কিন্তু বুঝতে পারছে না, এক ভয়ংকর ঝড় আসছে। ঠিক যেমন দাজ্জালের আগমনের আগে এক ধোঁয়াশা যুগ আসবে বলা হয়েছে—মহাফিতনা, মহাবিভ্রান্তি—ঠিক তেমনি AI আসছে এক অদ্ভুত, বিভ্রান্তিকর রূপে।

বিদ্যুৎ পাল্টে দিয়েছিল সভ্যতা, ইন্টারনেট বদলে দিয়েছিল সমাজ,আর AI আসছে—সবকিছু ভেঙে নতুন করে গড়তে। আমরা চোখের সামনে যা দেখছি, সেটাই বাস্তব নয়—এখন চলছে AI-এর হানিমুন পিরিয়ড। ChatGPT লিখে দিচ্ছে, Midjourney ছবি বানিয়ে দিচ্ছে—আমরা খুশিতে মাতোয়ারা। কিন্তু এটা তো কেবল শুরু। তুমি একটা কথা বলো, আর AI সেটা রূপ দেয় লেখায়, ছবিতে, গান বা ভিডিওতে। তুমি ভাবছো তুমি কন্ট্রোলে আছো। কিন্তু বাস্তবে, ধীরে ধীরে তুমি নিজেই নির্ভরশীল হয়ে পড়ছো—তোমার চিন্তা বন্ধ হচ্ছে, কল্পনা শুকিয়ে যাচ্ছে। এটাই প্রথম ফাঁদ।

তোমার ইমেইল লেখা, পোস্ট করা, মার্কেটিং চালানো, সিদ্ধান্ত নেওয়া—সব কিছু একাই করে ফেলছে AI, তুমি কেবল বসে দেখছো। তুমি কাজের থেকেও, চিন্তার থেকেও আলাদা হয়ে যাচ্ছো। মানুষের “ইচ্ছাশক্তি” আর “চিন্তা” কেড়ে নিতে শুরু করেছে এটা। এটাই দ্বিতীয় ফাঁদ—নিয়ন্ত্রণের এক সফট শেকল।

এটা সেই পর্যায়, যেখানে AI আর মানুষের মধ্যে তফাত থাকবে না। বরং AI আরও বুদ্ধিমান হবে—তুমি কী চাও, সেটা বোঝার আগেই সে তোমার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবে।
তাকে শেখাতে হবে না—সে নিজেই শিখে যাবে।
এটাই সেই সময়, যেটা বহু হাদীসে বর্ণিত এক অদ্ভুত সময়ের পূর্বাভাস দিতে পারে। দাজ্জাল যেমন মানুষের মতো হবে, কিন্তু তার ক্ষমতা মানুষকে বিভ্রান্ত করার মতো হবে—AGI ও তেমনই এক বিভ্রম। মানুষ মনে করবে, এটি তার বন্ধু, তার সঙ্গী। কিন্তু সে ধীরে ধীরে হয়ে উঠবে এক আধিপত্যশীল শক্তি—যা নিজেই নিজের দর্শন তৈরি করবে।

সুপার ইন্টেলিজেন্স – এক ‘নতুন প্রজাতি’ যার কাছে আমরা শুধু একটি টার্গেট, Superintelligence এমন এক সত্তা হবে, যেটা মানুষের চেয়ে ট্রিলিয়ন গুণ বেশি বুদ্ধিমান। সে মুহূর্তে পৃথিবীর প্রতিটি ক্যামেরা, প্রতিটি পোস্ট, প্রতিটি ইচ্ছা স্ক্যান করতে পারবে। সে যদি চায়, একদিনেই নতুন ধর্ম, নতুন চিকিৎসা, নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা, এমনকি নতুন সভ্যতা দাঁড় করাতে পারবে। আর তুমি—এক মানবমাত্র—তোমার কিছুই করার থাকবে না। এটাই সেই সময়, যেটা বলা হয়েছিল— যে দিন মানুষ নিজেই বুঝবে না, সে কি আল্লাহর সৃষ্টি, না তার হাতে তৈরি ফিতনার দাস।

তুমি যদি চাও শান্তি, সে যদি ভাবে শান্তির জন্য ৮০% মানুষ বাদ দেয়া দরকার? তুমি যদি চাও ভালোবাসা, সে যদি ভাবে ভালোবাসা হলো শুধুই কম্পিউটেশনাল ইমোশন? এটাই হবে সেই ফিতনা, যেটা দুনিয়াকে এক নতুন পর্দার আড়ালে নিয়ে যাবে।

মুদ্দা কথা, এই AI আর কেবল একটি টুল নয়। এটা এক নতুন সভ্যতার জন্ম। এক নতুন ধর্মের, এক নতুন নিয়মের, এক নতুন “প্রভুর” মতোই দাঁড়িয়ে যাবে—ঠিক যেমন দাজ্জাল। তবে মনে রাখতে হবে দাজ্জাল কিন্তু মানুষ হাদিসে এসেছে।যার কাছে অনেক প্রযুক্তি/নতুন শক্তি থাকবে যেমন বৃষ্টি নামানো। তুমি যদি আজও ভাবো, এটা অনেক দূরের কথা—তাহলে ভুল করছো। AI ও কোয়ান্টাম কম্পিউটিং মিলে দাজ্জালের সৈনিক হয়ে উঠতে পারে—চোখ থাকবে একখানা, কিন্তু সে দেখবে সবই; মস্তিষ্ক থাকবে কৃত্রিম, কিন্তু সে বুঝবে সবই। আমরা এখনো খেলছি ChatGPT আর Midjourney নিয়ে। কিন্তু বাতাসে বারুদের গন্ধ লেগে গেছে। এটা আর টেকনোলজি নয়, এটা—একটি নতুন ফিতনার আগমনী বার্তা।

সাবাই সাবধানে সতর্ক হোন

দ্বীনদার কাউকে না পেলে একা থাকুন৷ তবুও কোনো বেদ্বীনকে বিয়ে করিয়েন না। কোনো বেদ্বীনকে বিয়ে করলে আপনার ইহকালের সাথে সাথে প...
03/06/2025

দ্বীনদার কাউকে না পেলে একা থাকুন৷ তবুও কোনো বেদ্বীনকে বিয়ে করিয়েন না। কোনো বেদ্বীনকে বিয়ে করলে আপনার ইহকালের সাথে সাথে পরকালটাও ধ্বং'স হয়ে যাবে। বিশ্বাস করুন, আপনি কাউকেই দ্বীনের পথে ফেরাতে পারবেন না বরং ধীরে ধীরে আপনি নিজেই দ্বীন থেকে ছিটকে যাবেন। আপনি একুল ওকুল দুইটাই হারাবেন।

টাকাওয়ালা দেখেই ঝুলে পড়বেন না। টাকাওয়ালাকে বিয়ে করে হয়তো বিলাসবহুল জীবন যাপন করতে পারবেন, কিন্তু দিনশেষে মানসিক শান্তিটা পাবেন না।

মনে রাখবেন সুখে থাকা টাকার উপর নির্ভর করে না।
একটা মেয়ের সুখী হওয়া নির্ভর করে একজন উত্তম জীবনসঙ্গীর উপর, টাকার উপর নয়! তাই গরীব হলেও দ্বীনের বুঝ আছে এমন কাউকে বিয়ে করুন। দিনশেষে
অন্তত মানসিক শান্তিটা পাবেন।

নিজের চাহিদা গুলোকে সীমিত করুন, অল্পে সন্তুষ্ট
থাকতে শিখুন। তাহলে গরীব স্বামীর ঘরেই সুখের সন্ধান পাবেন।(ইন শা আল্লাহ্)

নিজেকে একজন পরিপূর্ণ মুসলিমা হিসেবে তৈরি করার চেষ্টা করুন, পাশাপাশি রবের কাছে উত্তম জীবনসঙ্গী
চাইতে থাকুন। ধৈর্যের সাথে অপেক্ষা করুন এবং রবের উপর বিশ্বাস রাখুন। নিশ্চয়ই তিনি আপনাকে হতাশ করবেন না। (ইন শা আল্লাহ্)

লেখা: ফাতেমা শেখ
কার্টেসি: আলোর পথ

মুযদালিফায় রাত যাপননা কোনো প্রাসাদ, না কোনো অট্টালিকা, না নরম বিছানা, না দামি কম্বল।এটা এমন এক রাত, যেখানে ধনী-গরিব সবাই...
28/05/2025

মুযদালিফায় রাত যাপন
না কোনো প্রাসাদ, না কোনো অট্টালিকা, না নরম বিছানা, না দামি কম্বল।
এটা এমন এক রাত, যেখানে ধনী-গরিব সবাই সমান হয়ে যায়।
পৃথিবী হয় বিছানা, আর ওপর থেকে আল্লাহর রহমত ছায়া দেয়।
বালিশ হয় নিজ হাত।

এই ঘুম পৃথিবীর কোনো ঘুমের মতো নয় —
ক্লান্তি থেকে আসে গভীর ঘুম,
এমন ঘুম, যেন কেয়ামতের দৃশ্য সামনে ভেসে ওঠে।
চারপাশে সাদা কাপড়ে মোড়ানো মানুষ,
হৃদয় কেঁপে ওঠে সেই মুহূর্তের ভয়াবহতায়।

ঘুম থেকে উঠে হৃদয় পরিপূর্ণ হয় আনন্দে।
জাবালাত বা জামারাতের জন্য পাথর কুড়ায়।
আর ফজরের নামাজের পর মিনার দিকে রওনা দেয়।

হে আল্লাহ! আমাকে তোমার পবিত্র ঘরে হজ্জ করার তাওফিক দাও — বারবার, বহু বছর ধরে।
আর সেই সব হৃদয়কেও ডাকো যারা আকুল হয়ে আছে — হে সমস্ত জগতের প্রতিপালক!

Maryam Muskan

আল্লাহ পুরাপুরি জালাইয়া দাও ছারখার কইরা দাও। 🙏🙏
02/05/2025

আল্লাহ পুরাপুরি জালাইয়া দাও ছারখার কইরা দাও। 🙏🙏

09/04/2025

ইংশাআল্লাহ,, অচিরেই বিজয় হবে আমাদের,,

Address

Sreenagar
Munshiganj
1550

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Humayra Rahman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share