Hindu Marriage Registar Office Munshiganj

Hindu Marriage Registar Office Munshiganj Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Hindu Marriage Registar Office Munshiganj, Shop No: 213, Paura Market, 2nd Floor, (Opposite Darpana Community Centre), Munshiganj Sadar, Munshiganj.

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশনের জন্য একটি বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান।
এখানে ম্যারেজ সার্টিফিকেট প্রদান, আইন অনুযায়ী নোটারি পাবলিক/কোর্ট ম্যারেজের ব্যবস্থা করা হয়। "Hindu Marriage Registrar Office Munshiganj" এ আপনাকে স্বাগতম।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়োগপ

্রাপ্ত হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রার ।

হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশনের জন্য একটি বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য এবং স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান।
দায়িত্বের সাথে নির্ভুলভাবে হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশন এবং ম্যারেজ সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
পাশাপাশি দেশের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী নোটারি পাবলিক/কোর্ট ম্যারেজের ব্যবস্থা করা হয়।

সরকারের নির্ধারিত পদ্ধতিতে হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন এর সকল প্রক্রিয়া পরিচালনা করা হয়।

কমিউনিটি সার্ভিসে আমাদের প্রতিষ্ঠান দায়িত্বের সাথে নির্ভুলভাবে হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশন এবং ম্যারেজ সার্টিফিকেট প্রদান এর মাধ্যমে এই সামাজিক সেবা নিশ্চিত করে আসছে।

যোগাযোগঃ
Hindu Marriage Registrar Office Munshiganj
জিতু রায়
হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রার, মুন্সীগঞ্জ সদর।
মোবাইল: 01912384847
অফিস: ২১৩, পৌর মার্কেটের ২য় তলা, (দর্পনা কমিউনিটি সেন্টারের বিপরীতে), মুন্সীগঞ্জ।

বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় গতদিনের অনুষ্ঠানের সংবাদ
04/06/2025

বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় গতদিনের অনুষ্ঠানের সংবাদ

03/06/2025
03/06/2025
'টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভূমিকা' শীর্ষক ...
03/06/2025

'টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভূমিকা' শীর্ষক জেলা কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার( ৩জুন) মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের আয়োজনে কোর্ট এলাকায় আনন্দ কমিউনিটি সেন্টারে দিনব্যাপী এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত। মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা এর প্রধান কার্যালয়ের উপ প্রকল্প পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) নিত্য প্রকাশ বিশ্বাস এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকার, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. নজরুল ইসলাম, উপ প্রকল্প পরিচালক ( প্রশিক্ষণ ও বাস্তবায়ন) কাকলি রানী মজুমদার, জেলা কার্যালয়ের সহকারী প্রকল্প পরিচালক সাদিকা সুলতানা, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ মুন্সীগঞ্জ জেলার সভাপতি অ্যাড. অজয় চক্রবর্তী, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব প্রশান্ত কুমার মন্ডল দুলাল, প্রকল্পের জেলা মনিটরিং কমিটির সদস্য অভিজিৎ দাস ববি।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রার জিতু রায়।

দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কর্মশালায় মুন্সীগঞ্জ জেলার ৬ উপজেলার ১৫০ জন প্রশিক্ষণার্থী ৫টি গ্রুপে অংশগ্রহণ করেন। এদের মধ্যে রয়েছে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকবৃন্দ, মন্দির পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং গণমাধ্যম কর্মীরা।

উল্লেখ্য যে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃক পরিচালিত মন্দিরভিতে শিশু ও গণশিক্ষার চলমান কার্যক্রমের আওতায় মুন্সীগঞ্জ জেলায় ৭২টি কেন্দ্রে ২ হাজার ১৬০ জন শিশু- কিশোর ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা অর্জন করছে।

03/06/2025

Sri Sri Loknath Bramhachari Shomadi Mondir | Bardi, Sonargaon, Narayanganj, Bangladesh © তুষার চন্দ্র রায় Tushar Ray

ত্রিকালজ্ঞ মহাযোগী লোকনাথের জয়।পাপী তাপী উদ্ধারিতে হলেন উদয়।।আবির্ভুত হন বাবা কচুয়া গ্রামেতে।জনমিল লোকনাথ ঘোষাল গৃহেতে।।...
03/06/2025

ত্রিকালজ্ঞ মহাযোগী লোকনাথের জয়।পাপী তাপী উদ্ধারিতে হলেন উদয়।।আবির্ভুত হন বাবা কচুয়া গ্রামেতে।জনমিল লোকনাথ ঘোষাল গৃহেতে।।পিতা রামকানাই ঘোষাল কমলা দেবী মাতা।ধর্মপরায়ণা তিনি সতী পতিব্রতা।।একাদশবর্ষ যবে লোকনাথ হলো।ভগবান গাঙ্গুলী তাঁরে সন্ন্যাস দীক্ষা দিল।।গৃহত্যাগ করি আর ত্যজি পরিজন।গুরু সঙ্গে কালীঘাট করে আগমন।।বেণীমাধব বাল্যসাথী সঙ্গেতেই ছিল।শিষ্যদ্বয়ে গুরু নানা যোগ শিখাইলো।।তারপর আসে তারা হিমাদ্রি শিখরে।দীর্ঘদিন সাধনায় সিদ্ধিলাভ করে।।তারপর গুরু সঙ্গে শিষ্য দুইজন।পৃথিবীর নানা দেশ করেন ভ্রমণ।।বিভিন্ন ধর্মের তত্ত্ব জানিবার তরে।উপস্থিত হন মক্কামদিনা নগরে।।কাবুলে আসিয়া মোল্লা সাদির ভবনে।কোরান শরীফ পাঠ করেন যতনে।।বিশ্ব পরিক্রমা শেষে বেণীমাধব সঙ্গেতে।উপস্থিত হন চন্দ্রনাথ পাহাড়েতে ।।দাবানল জলে ওঠে বনের ভিতরে।অগ্নি থেকে রক্ষা করেন বিজয় গোস্বামীরে।।বেণীমাধব চলে যান কামাখ্যা ধামেতে।বাবা নেমে আসলেন বারদী গ্রামেতে।।বাবাকে প্রথমে কেহ চিনতে না পারে।পাগল বলিয়া সবে উপহাস করে।।একদিন দুই ব্রহ্মানের পৈতা জড়াইলো।গায়ত্রী করিয়া বাবা তাহা খুলে দিলো।।চারিদিকে এইকথা প্রচার হইলো।দলে দলে ভক্তবৃন্দ আসিতে লাগিল।।অতঃপর আশ্রম হইলো বারদীতে।বহুভক্ত শিষ্য সেথা লাগিল আসিতে।।পাপী-তাপী, রোগী কত আসিল তথায়।সবার কষ্ট বাবা করেন নিরাময়।।শিষ্য আর ভক্তের বাবা বলেন একথা।আমাকে ঠাকুর রূপে পূজা করা বৃথা।।শ্রদ্ধাভক্তি নিয়ে যেবা আমারে ডাকিবে।অবশ্যই সেই ভক্ত মোর সাড়া পাবে।।আমি নেই এই কথা করোনা মনেতে।ছিলাম, আছি, থাকবো সদা তোদের মাঝেতে।।জলে স্থলে যখনি বিপদে পড়িবে।তখনই আমার কথা স্মরণ করিবে।।এইরূপে লোকনাথ কত লীলা করে।কার সাধ্য সেইসব বর্নিবারে পারে।।১৬০ বৎসর বাবার বয়স হইলো।মর্ত্যধাম ত্যাজিতে বাবার ইচ্ছা হলো।।১২৯৭ সাল ১৯ শে জৈষ্ঠেতে।দেহ ত্যাজি যান বাবা অমরলোকেতে।।যার ঘরে বাবার চিত্র রাখিবে যতনে।অন্নকষ্ট থাকিবেনা তাহার ভুবনে।।রোগ শোক দুঃখ কষ্ট শব্দরে যাবে।পুত্র পৌত্র সহ সবে আনন্দে থাকিবে।।বাবার পাঁচালি জেবা পরে কিংবা শুনে।পুণ্যবান সেইজন সদা রেখো মনে।।কোনো মন্ত্র কোনো দীক্ষা নাই তাঁর নামে।তাঁর নামই মহামন্ত্র এই মর্ত্যধামে।।জোট বেশি তার নাম উচ্চারিত হবে।মানব কল্যাণ তত অধিক হইবে।।

--: অর্থ মহাযোগী লোকনাথবাবার পাঁচালী সমাপ্ত :--

জয় বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারী

নববিবাহিত দম্পতি পরিবারের সাথে এসে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করলেন
24/05/2025

নববিবাহিত দম্পতি পরিবারের সাথে এসে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করলেন

'দৈনিক মুন্সিগঞ্জের সময়'  পত্রিকার প্রথম সংখ্যায় আমার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রকাশ করায় ধন্যবাদ জানাই সংশ্লিষ্টদের
18/05/2025

'দৈনিক মুন্সিগঞ্জের সময়' পত্রিকার প্রথম সংখ্যায় আমার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রকাশ করায় ধন্যবাদ জানাই সংশ্লিষ্টদের

06/05/2025

মুন্সীগঞ্জে চালু হয়েছে হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রি অফিস। পাসপোর্ট, ভিসা অথবা যে কোন প্রয়োজনে বিবাহের আইনগত বৈধতা নিশ্চিত করতে নির্ভুল রেজিস্ট্রির জন্য আজই যোগাযোগ করুন- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত
হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রার সাথে।

হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রারের কার্যালয়, মুন্সীগঞ্জ
Hindu Marriage Registar Office Munshiganj

জিতু রায়
হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রার
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা, মুন্সীগঞ্জ।

কার্যালয় 🔻
📍২১৩, পৌর মার্কেটের ২য় তলা (দর্পনা কমিউনিটি সেন্টারের বিপরীত পাশে) মুন্সীগঞ্জ সদর, মুন্সীগঞ্জ।

📞যোগাযোগ : 01912384847

🛎️ ফেসবুক পেইজ 🔻 https://www.facebook.com/profile.php?id=100091403198616&mibextid=LQQJ4d

গুগল ম্যাপ অফিস লোকেশন📍
https://maps.app.goo.gl/EcuwrPMCvdme9qpBA

সরকারী আইন অনুযায়ী রেজিস্ট্রি করে হিন্দু বিবাহের আইনগত ভিত্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন।

#হিন্দুবিবাহ #রেজিস্ট্রার #জিতু রায় #মুন্সিগঞ্জ ゚ #সনাতন হিন্দু সম্প্রদায় #হিন্দু বিবাহ #হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রার, মুন্সী গঞ্জ সদর, মুন্সী গঞ্জ।

 #শুভ অক্ষয় তৃতীয়া!অক্ষয় তৃতীয়া কী?"অক্ষয়" অর্থ — যা কখনো বিনষ্ট হয় না, চিরস্থায়ী।"তৃতীয়া" অর্থ — বৈশাখ মাসের শুক্...
30/04/2025

#শুভ অক্ষয় তৃতীয়া!
অক্ষয় তৃতীয়া কী?
"অক্ষয়" অর্থ — যা কখনো বিনষ্ট হয় না, চিরস্থায়ী।
"তৃতীয়া" অর্থ — বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি।
অর্থাৎ, বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি-কে বলা হয় "অক্ষয় তৃতীয়া"।
এই দিনটি বিশেষ পবিত্র, কারণ —
আজকের দিনে করা যে কোনো সৎকর্ম — যেমন দান, তপস্যা, স্নান, জপ, হোমযজ্ঞ, ব্রত, ইত্যাদি —
অক্ষয় ফল প্রদান করে, অর্থাৎ কখনো বিনষ্ট হয় না।

অক্ষয় তৃতীয়ার মাহাত্ম্য ও গৌরবময় ঘটনাসমূহ:-

১/ জগন্নাথদেবের রথ তৈরির কাজ শুরু হয় অক্ষয় তৃতীয়ায়।
(স্কন্দ পুরাণ - উড়িষ্যা খণ্ড)

২/ অক্ষয় তৃতীয় দিনে সূর্যদেব দ্রৌপদীকে অক্ষয়পাত্র প্রদান করেন।
(মহাভারত - বনপর্ব)

৩/ অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে ভগবান নরনারায়ণ অবতার ধারণ করেন।
(স্কন্দ পুরাণ)

৪/ বসন্ত ঋতু শেষ ও গ্রীষ্ম ঋতু শুরু হয়।
(জ্যোতিষ শাস্ত্র)

৫/ অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে মা গঙ্গা ব্রহ্মলোক থেকে মর্ত্যে আগমন করেন।
(পদ্ম পুরাণ)

৬/ পিতৃপুরুষদের তর্পণ করলে অক্ষয় পুণ্য লাভ হয়।
(ব্রহ্ম পুরাণ)

৭/ ভগবান পরশুরামের আবির্ভাব তিথি।
(ব্রহ্ম পুরাণ)

৮/ গঙ্গাস্নান করলে হাজার অশ্বমেধ যজ্ঞের ফল লাভ হয়।
(স্কন্দ পুরাণ)

৯/ গাভী ও বাছুরদের ভোজন করালে অশেষ পুণ্য হয়।
(গরুড় পুরাণ)

১০/ বদ্রীনাথ, গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রীর মন্দিরের দ্বার খোলা হয়।
(হিমালয় মাহাত্ম্য)

১১/ অক্ষয় তৃতীয়াতে সত্যযুগ ও ত্রেতাযুগের সূচনা হয়।
(স্কন্দ পুরাণ)

১২/ শ্রীল প্রভুপাদ ১৯৫৩ সালে "The League of Devotees" প্রতিষ্ঠা করেন।
(ইসকন ইতিহাস)

১৩/ শ্রীনাথজীর গিরিরাজ গোবর্ধন মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়।
(ব্রজ মণ্ডল ইতিহাস)

১৪/ মা লক্ষ্মী কুবেরকে ধন-সম্পদের দেবতা করেন।
(গরুড় পুরাণ)

১৫/ বৃন্দাবনে বাঁকে বিহারীর চরণ দর্শন শুধুমাত্র অক্ষয় তৃতীয়ায় হয়।
(বাঁকে বিহারী মন্দির ইতিহাস)

১৬/ কৃষ্ণ ও সুদামার পুনর্মিলন দ্বারকায় আজকের দিনে ঘটে।
(ভাগবত পুরাণ)

১৭/ দেবী অন্নপূর্ণার আবির্ভাব।
(স্কন্দ পুরাণ)

১৮/ ব্রহ্মার পুত্র অক্ষয় কুমারের জন্ম।
(পুরাণ অনুযায়ী)

১৯/ মহর্ষি ব্যাসদেব মহাভারত রচনা শুরু করেন।
(ব্রহ্ম বৈবর্ত পুরাণ)

২০/ গণেশজি ভাগবত কথা লিখন শুরু করেন।
(স্কন্দ পুরাণ)

২১/ ভগবান শ্রী রামচন্দ্রের রাজ্যাভিষেকের সূচনা অক্ষয় তৃতীয়ায় হয়।
(রামায়ণ অনুযায়ী)

🥰🥰🥰🥰🥰

মুন্সিগঞ্জের 'পাতক্ষীর' পেলজিআই পণ্যের স্বীকৃতি  “বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও নিবন্ধনকৃত ভৌগোলিক নি...
30/04/2025

মুন্সিগঞ্জের 'পাতক্ষীর' পেল
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি

“বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও নিবন্ধনকৃত ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্যের সনদ প্রদান” অনুষ্ঠানে
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল মুন্সিগঞ্জের 'পাতক্ষীর'। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল)
শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর-এর উদ্যোগে ফরেন সার্ভিস একাডেমি, বাংলাদেশ (রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন সুগন্ধা, ২২ বেইলি রোড, ঢাকা)-এর মাল্টিপারপাস হলে এই স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। মুন্সীগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব ফাতেমা তুল জান্নাত সনদটি গ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের নিবন্ধিত ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আনুষ্ঠানিকভাবে সনদ প্রদান করা হয়। মুন্সীগঞ্জ জেলা হতে ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন “পাতক্ষীর”-কে ভৌগোলিক নির্দেশক (GI) পণ্যের সনদ প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।

বহু প্রজন্ম ধরে স্থানীয় কারিগরদের নিপুণ হাতে তৈরি এই সুস্বাদু মিষ্টি মুন্সীগঞ্জবাসীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ হয়ে উঠেছে। দুধ, সামান্য হলুদগুড়া ও চিনি দিয়ে প্রস্তুতকৃত পাতক্ষীরের স্বাদ, গন্ধ ও গুণগত বৈশিষ্ট্য একে দেশের অন্যান্য মিষ্টান্ন থেকে স্বতন্ত্র করে তুলেছে। GI সনদপ্রাপ্তির মধ্য দিয়ে এই পণ্যের মান ও স্বাতন্ত্র্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পেল, যা স্থানীয় উৎপাদকদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখবে বলে অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মত প্রকাশ করেন।

পণ্যের মেধাসম্পদ সুরক্ষা এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের GI পণ্যের পরিচিতি বৃদ্ধিতে এ অনুষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
আলোচনায় বক্তারা মেধাসম্পদের সুরক্ষা ও GI পণ্যের পঠন-পাঠন ও বাণিজ্যিকীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং উদ্ভাবক বা কারিগরদের যথাযথ সম্মান ও স্বীকৃতি প্রদানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ, গবেষক, উদ্যোক্তা এবং গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Address

Shop No: 213, Paura Market, 2nd Floor, (Opposite Darpana Community Centre), Munshiganj Sadar
Munshiganj
1500

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hindu Marriage Registar Office Munshiganj posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share