ABCD 01 notice

25/02/2025

মা বাবার অবাধ্য হলে তা পরে হারে হারে টের পাওয়া যায়।

25/02/2025

21/02/2025

21/02/2025
পিছনের মেয়ে টা এতো হাসে কেনো।
01/01/2025

পিছনের মেয়ে টা এতো হাসে কেনো।

09/07/2024

ABCD 01 Friends - friends

মেয়েদের বলছি...পুরুষ মানুষ।  আপনাকে পাওয়ার জন্য আপনার সাথেই লড়াই করবে। কি! বিশ্বাস হয়না?। দুনিয়াতে কয়েক জাতের পুরুষ আছে।...
24/06/2024

মেয়েদের বলছি...
পুরুষ মানুষ। আপনাকে পাওয়ার জন্য আপনার সাথেই লড়াই করবে।
কি! বিশ্বাস হয়না?। দুনিয়াতে কয়েক জাতের পুরুষ আছে। যে আপনার সমপরিমাণ আপনাকেও ভালোবাসবে। কিন্তু লাভ নেই,যেদিন পরিমাণ কমে যাবে। সেদিন সে ভাগবে। আরেক জাতের পুরুষ আছে। যারা দিলকা বহত বাড়িয়া হোতা হে। মানে মন অনেক বড়। সকালে সাবিনাকে পাপ্পি দিয়ে,বিকেলে রোজিনাকে নিয়ে ডেটে যাবে। এদের সব প্রেম রিয়েল। একটাও ফেক নাই। খে/য়ে দেওয়ার পর তা ফেক হয় শুধু। আরেক জাতের পুরুষ, তারা পুরুষ নয়। সোনালি ব্যাংক ওরা। টাকা দেখিয়ে আপনাকে স্বপ্ন দেখাবে। দামি রেস্টুরেন্ট নিবে। মাসের ৩০ দিনে ৩১ বার কক্সবাজার ট্যুরে নিবে ( এডভান্স আরকি)। ট্যুরে নিয়ে হোটেলে উঠে আপনাকে চেটেপুটে দিবে। এরপর দেখবেন গায়েব। আর যদি ওর সাথে বিয়েটাও হয়ে যায়। রাত ১২ টায় আপনি ভাত নিয়ে বসে থাকবেন,আপনার টাকলা প্রিয় অন্য বাবুকে বিরিয়ানি খাওয়াতে ব্যস্ত তখন।

আর এক জাত পুরুষ আছে,সে প্রচুর অধিকার খাটাতে চাইবে। সবসময় ভয়ে ভয়ে থাকবে। আপনি বাহিরে কোন ড্রেস পড়ে বের হলেন,এইটা নিয়ে তার প্রচুর মাথা ব্যাথা থাকবে। আপনি জানেন? একটা ছেলের নজর ঈগল পাখির চেয়ে হাজারগুন গভীর( কথার কথায়)। আমি স্যাটেলাইটকেও, ছেলেদের নজরের কাছে ছোট রাখবো। সে বোরকার ভিতরে আপনার দেহ মাপতে সক্ষম। শর্ট জামা আর থ্রী-পিছ তো বাদই দিলাম। যাতে ওসব ছেলেদের নজরে যেয়ে আপনি তাদের কল্পনা না হোন,সেই ভয়ে এই জাতের ছেলেরা আপনাকে প্রোটেক্ট করার ট্রাই করবে । হিজাব বার বার ঠিক করতে বলবে। বুকের ডান-বাম ভালোভাবে ঢেকে বের হতে বলবে। হিজাব টাইট না পড়ে যেনো লুজ হয়,তা নিয়ে চিল্লাবে। বোরকা রাখা লাগবে ঢিলা,ফিটিং তারা সহ্য করবেনা। আপনি অনলাইন ক্লাস করতে বসলে সে আপনাকে এক্টিভ দেখবে। সে ভয় পাবে,আপনাকে অন্য কেও কেড়ে নিয়ে নিচ্ছে নাতো? প্রচুর সন্দেহ করবে। আপনার ফেসবুক,গুগল ইত্যাদি যত একাউন্ট আছে। সব কিছুর পাওয়ার্ড নিয়ে যেতে চাইবে। কারণ এইটা নয় সে আপনাকে বিশ্বাস করেনা। কারণ এইটা,তার বিশ্বাস আপনি কারো ফাঁদে পড়ে না ভেঙে দেন। সে আপনার সাথে অনেক লড়াই করবে। খেয়াল করলে হয়তো দেখবেন,যা করে সবটাই আপনাকে ঘিরে। সে যেটা নিয়েই চিল্লায়,সেটি আপনার ভালো করার জন্যেই চিল্লাবে। আপনার সেটি পছন্দ হবেনা, আপনি নিজেকে বন্দি খাঁচাতে ভাববেন। মূলত সেটি রাইট,এই ছেলেটি আপনাকে বন্দিই করতে চায়। তবে ওর মনে। সে চাইবে আপনি সারাক্ষণ তাকে ভাবুন। রাস্তা বা আশেপাশের ছেলে বাদ,কোনো মুভির হিরোকেও যদি আপনি ক্রাশ বলেন। সে প্রচুর আঘাত পাবে। এই জাতের ছেলেদের আপনি সাইকো রুপে দেখলে,তারা সাইকো। আর যদি আপনি তাকে প্রেমিক চোখে দেখেন,জীবন সঙ্গী চোখে দেখেন। ওর চেয়ে পারফেক্ট আপনার এই দুনিয়াতে কাওকে মনে হবেনা। নারী,আপনি তো পুরুষের মানুষিক আস্থা। তখন সে আপনাকে আলাদা কেও ভাবেনা,সে ভাবে তার দেহের একটি অংশ আপনিও। আর যেমন আপনার মাথায় ব্যাথা উঠলে পুরো শরীর যন্তণা দেয় । ঠিক তেমনি আপনাকে হারানো বা আপনার ক্ষতি তাকে ক্ষয় করে দিতে সক্ষম।

আপসোস, এই জাতের ছেলেরাই ধোকা বেশি খায়। যে টাইম পাস করে,সে আপনার কথা ভাববেও না। শাষণ করবেনা। আর আপনি ভাববেন, আমার মানুষটা কত ভালো।আমাকে কত ছাড় দেয়। বোন,যার কাছে তুমি নিজেকে বিলিয়ে দিতে যাচ্ছো। সে যদি তোমাকে শাষণই না করে,তাকে পারফেক্ট ভাবছো কিভাবে তুমি?
আর যে জাতের ছেলেটা তোমাকে পাওয়ার জন্য তোমার সাথেই লড়াই করে,সেই ছেলেটাকেই ধোকা দিয়ে দিচ্ছো। এইজন্য ইতিহাস সাক্ষী, বিয়ের পর ৯০% মেয়েরা এক্স এর কাছে আসতে চায়। কয়টা জীবন নষ্ট করলা বলো,স্বামী,সন্তান,বয়ফ্রেন্ড সবটাকে তো তুমি নিজের হাতেই শেষ দিলে। অথচ শুরুতে মানুষটাকে ধরে রাখলে,সবটাই ঠিক হতো।

কি ভাবছেন,ধোকা খাওয়া পুরুষটা আপনি চলে যাবার পরেও অপেক্ষা করে? হ্যাঁ করে। কারণ তার বিশ্বাস হবেই না তার বিচ্ছেদ হয়েছে। এইভাবে দিনের পর দিন অপেক্ষা করবে। ডিপ্রেশন ঘেরাও করবে। যন্ত্রণা পেতে পেতে যখন এই ছেলেটার মনেও ঘৃণা জন্মে যাবে। কসম করে বলছি বোন,তুমি এই মানুষটাকে আর কোনোদিন আগের মতো পাবেনা। মেয়েদের ঘৃণা জন্মালে মানুষটাকে ভুলে যায়। আর ছেলেদের ঘৃণা জন্মালে,মানুষটাকে শেষ করে দিতেও হাত কাঁপবে না। এইজন্য দেশে এসিড আর মেয়েদের নির্যাতনের সংখ্যা প্রবল। যে আপনাকে পাগলের মতো ভালোবাসতো,একদিন সে আপনাকে সবচেয়ে বড় শত্রু ভাববে। হিসেবটা মিলিয়ে দেখুন,এখানেও আপনি আছেন। ঘৃণা হোক বা ভালোবাসা। সে আজও আপনাকে নিয়েই পড়ে আছে।

তাই নিজের মানুষটাকে বুঝুন। যদি দেখেন সে আপনার জন্য আপনার সাথেই ঝগড়া করে। সেটিকে ভালোবাসার রুপে দেখুন। নয়তো সেও আমার মতো ১ মাস ১২ দিন নির্ঘুমে রাত কাটাবে। সামনে তো আজও অনেক রাত বাকি।

লেখাই ভুল-ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃস্টিতে দেখার অনুরোধ রইরো সাথে পেইটি ফলো করে দিবেন।

©

"একজন স্ত্রীর চাহিদা তখনই বেড়ে যায় যখন স্বামীর সাথে তার দুরত্ব বেড়ে যায়।তখন সে গহনা, শাড়ি, দামী জিনিস এসবের প্রতি ভালোলা...
22/06/2024

"একজন স্ত্রীর চাহিদা তখনই বেড়ে যায় যখন স্বামীর সাথে তার দুরত্ব বেড়ে যায়।
তখন সে গহনা, শাড়ি, দামী জিনিস এসবের প্রতি ভালোলাগা খুঁজে পায়।

-"স্ত্রী হলো মাটির মত আর ভালোবাসা হলো জল,
আপনি দুটোকে একসাথে মিশিয়ে ইচ্ছে মত আকৃতি দিতে পারবেন।

-"আপনার স্ত্রী কখনোই আপনার কাছে লক্ষ্য টাকা দামের জিনিস চাইবেনা, যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে রাস্তার পাশে ৩০ টাকা দামের ফুচকা খান।

-"আপনার স্ত্রী কখনোই আপনাকে বলবেনা, আমাকে দামী গাড়ী কিনে দাও, যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে হুট খোলা রিকশায় এই শহরটা একটু ঘুরে বেড়ান।

-"পুরো সংসারের কাজ করার পরেও আপনার স্ত্রী বলবেনা আমার কষ্ট হচ্ছে,
যদি আপনি আপনার স্ত্রীর কে ভালোবেসে কপালে একটা চুমু খান, তাঁর কাজে একটু হাত বাড়ান এবং বলেন সারাদিন অনেক করেছো।

-"ভালোবাসা তো শুধু দামী জিনিসের মধ্যেই লুকিয়ে থাকেনা,

-"মাঝে মধ্যে ভালবাসা ১৫ টাকা দামের গোলাপ আর রাস্তার পাশে বিক্রি হওয়া ৩০ টাকা দামের কাচের চুড়ির মধ্যেও লুকিয়ে থাকে,

-" কেয়ার থাকলে সংসার যুদ্ধ ক্ষেত্র না হয়ে, হবে স্বর্গ.....

তাই নিজের স্ত্রীকে উত্তম ভালবাসাটা দিন. !🖤

#সংগৃীত

বিবাহিত ভাইবোনেরা অবশ্যই পড়বেন।💝বিয়ের পর দয়া করে স্বামী-স্ত্রী বেশিদিন দূরে থাকবেন না। বিশ্বাস করুন ভালো থাকার জন্য অনে...
22/06/2024

বিবাহিত ভাইবোনেরা অবশ্যই পড়বেন।💝

বিয়ের পর দয়া করে স্বামী-স্ত্রী বেশিদিন দূরে থাকবেন না। বিশ্বাস করুন ভালো থাকার জন্য অনেক বেশি টাকার দরকার একদম-ই নেই | দরকার আপনার ভালোবাসার |
জীবন থেকে যে একটা সেকেন্ড চলে যায় সেটা আমরা আর কখনো ফিরে পাই না | আর আপনি বছরের পর বছর স্ত্রী, সন্তান রেখে বহুদূরে পরে আছেন!
এই কি জীবন? কোথায় সুখ? কোথায় আপনার স্ত্রীর জন্য ভালোবাসা? কোথায় সন্তানের জন্য স্নেহ?
হ্যাঁ, টাকা-পয়সা জীবনে অনেক দরকার কিন্তু; ভেবে দেখেন তো সারাদিনে ৩০০ টাকা রোজগার করা মানুষটা যখন দিনশেষে বাসায় ফিরে তার সামনে পানি দেওয়ার জন্য একজন মানুষ আছে, সে রাতে তার স্ত্রী, সন্তানদের পাশে ঘুমাতে পারে, তার অসুস্থতায় তার স্ত্রী তাকে সেবা করে, তার সন্তান দূর থেকে তাকে দেখে দৌড়ে এসে কোলে ওঠে |
কোনো নারীর জীবন থেকে এমন সময় কেঁড়ে নিবেন না যে সময়টায় সে শুধু আপনাকে কাছে চায় |
বাইরে গেলে যখন তার চোখে পরে পাঞ্জাবি পরা কোনো এক ছেলে তার প্রিয়তমার হাত ধরে রাস্তা পার করে দিচ্ছে, তখন আপনার স্ত্রীর ভেতর থেকে দীর্ঘশ্বাস বের হওয়া ছাড়া আর কিছু-ই করার থাকে না |.
আপনি সারাদিন মাথার ঘাম পায়ে ফেলে টাকা রোজগার করে বউকে দামী শাড়ি আর গহনা-ই পরিয়ে গেলেন | কিন্তু যে সময়গুলো আপনারা হারিয়েছেন সেটা আর আসবে না কোনোদিন | উত্তপ্ত প্রেম টাকার তলায় চাপা দিয়ে দিলেন |
আপনার সন্তান যখন রাস্তায় দেখে কোনো বাবা তার ছেলেকে রঙিন বেলুন কিনে দিচ্ছে, তখন সে আপনাকে খোঁজে |
সন্তান যখন দেখে তার বয়সী বাচ্চা তার বাবার হাত ধরে মাদ্রাসা/স্কুলে যাচ্ছে তখন সে আপনাকে খুব মিস করে|
সন্তানের জন্য মাসে এতো হাজার টাকা না পাঠিয়ে হাত ধরে মাদ্রাসা/স্কুলে দিয়ে আসুন |
সে আপনার আদর্শে বড় হবে |

তখন সে আপনার কাছে ৫ টাকার প্রয়োজনে ১০ টাকা চাইবে না | বরং ১০ টাকার কাজ টা ৫ টাকায় মিটমাট করার চেষ্টা করবে |
কাজের চাপে আপনি সারাদিনে বউকে মনে করার তেমন সময়ও পান না অনেক সময় | এদিকে দুপুরের নাওয়া-খাওয়া শেষ করার পর আপনার স্ত্রীর অলস বিকালে আর সন্ধ্যা নেমে আসতে চায় না |
জানালা দিয়ে সে বাইরে তাকিয়ে দূরের ঐ নীল আকাশে রং বেরঙের কত কী দেখে | দেখে না শুধু আপনাকে |
মাঝরাতে ঘুম ভাঙার পর বাম পাশে আপনাকে না পেয়ে বুকে আকাশ সমান বোঝা নিয়ে আপনার স্ত্রী ঘুমিয়ে যায় | এভাবেই আপনার বয়স ৫০ পেড়িয়ে যাবে, স্ত্রীর চোখ ধূসর হয়ে আসবে |
হলো না আপনাদের কদম হাতে বৃষ্টিতে ভেজা
আর হলো না আঁকাবাকা রাস্তায় পা মিলিয়ে সামনে হাটা হলো না | সন্তান বুকে নিয়ে ঘুমানো|
হলো টাকার পাহাড়, বিষের পাহাড়, বিষাদের পাহাড় | যার চাপায় পিষে যাবে কতগুলো রঙিন স্বপ্ন, পিষে যাবে স্ত্রীর প্রেম, খসে যাবে আপনার যৌবন |

c.

❤️মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র........একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন? এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকা...
22/06/2024

❤️মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র........
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারণ চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?

সংগৃহীত

Address

Mymensingh Baghara

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ABCD 01 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share