M ã ϻ ǘ ň ツ

M ã ϻ ǘ ň ツ প্রেম এ না পড়ে বই পড়ুন। কারণ-প্রেম এ জীবন ন*ষ্ট আর বই এ জীবন আলোকিত।
মুসলিম

তাবলীগের মেহনত – হাজারো জাহান্নামগামী যুবক পেয়েছে জান্নাতের রাস্তা!আলহামদুলিল্লাহ!তাবলীগের মেহনতের মাধ্যমে এমন বহু যুবক ...
14/07/2025

তাবলীগের মেহনত – হাজারো জাহান্নামগামী যুবক পেয়েছে জান্নাতের রাস্তা!

আলহামদুলিল্লাহ!
তাবলীগের মেহনতের মাধ্যমে এমন বহু যুবক আছে, যারা গুনাহের অন্ধকারে ডুবে ছিল, কিন্তু আজ আল্লাহর রাস্তায় চলার জন্য কাঁদে, নামাজে দাঁড়ায়, কুরআনের আলোয় জীবন সাজায়।

যে যুবক বেপরোয়া জীবন যাপন করত, আজ সে সুন্নাহ মোতাবেক জীবন যাপন করছে।
যে পরিবারে দ্বীনের চর্চা ছিল না, আজ সে পরিবারে রোজ তালিম, নামায আর দাওয়াতের আমল হয়।

তাবলীগ ছিলো, তাবলীগ আছে, তাবলীগ ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতেও থাকবে!
এটি নবীদের রেখে যাওয়া মেহনত—যে কাজ কিয়ামত পর্যন্ত চলবে।
এই মেহনত যতদিন থাকবে, ততদিন পৃথিবীর বুকে হেদায়াতের আলো জ্বলবে।

আসুন, আমরাও এই মেহনতের অংশ হই। নিজের জীবনকে বদলাই, অন্যদের আমল ও আখলাক পরিবর্তনের দিকে ডাক দিই।

#তাবলীগজিন্দাবাদ
#দাওয়াত #জান্নাতেরপথ
#ইসলামিকপোস্ট

03/07/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

03/07/2025

আলহামদুলিল্লাহ 🤲

রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমাদের কেউ যখন মারা যায়, (ক্ববরে) তাকে সকাল-সন্ধ্যায় তার (ভবিষ্য...
03/07/2025

রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমাদের কেউ যখন মারা যায়, (ক্ববরে) তাকে সকাল-সন্ধ্যায় তার (ভবিষ্যৎ) অবস্থান দেখানো হয়। যদি সে জান্নাতী, তার অবস্থান জান্নাত আর যদি জাহান্নামী হয় তবে তার অবস্থান জাহান্নাম দেখানো হয়। আর তাকে বলা হয়, এটাই তোমার প্রকৃত অবস্থান। অতঃপর ক্বিয়ামাতের দিন আল্লাহ্ তা‘আলা তোমাকে উঠিয়ে সেখানে প্রেরন করবেন। [১]
মিশকাতুল মাসাবীহ ১২৭
[১] সহীহ : বুখারী ১৩৭৯, মুসলিম ২৮৬৬, নাসায়ী ২০৭০, আহমাদ ৫৯২৬, সহীহ ইবনু হিব্বান ৩১৩০, সহীহ আল জামি‘ ৭৯২, সহীহ আত্ তারগীব ৩৫৫১।
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস।

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ বান্দাকে যখন ক্ববরে রেখে তার সঙ্গীগণ (আত্নীয়-স্বজন, পরিবার-পরিজন, বন্ধু-বান্ধব) সেখান থেকে চলে আসে, আর তখনও সে তাদের জুতার শব্দ শুনতে পায়। তার নিকটে (ক্ববরে) দু’জন মালাক (ফেরেশতা) পৌছেন এবং তাকে বসিয়ে প্রশ্ন করেন, তুমি দুনিয়াতে এই ব্যক্তির [ মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ] ব্যাপারে কী জান? এ প্রশ্নের উত্তরে মু’মিন বান্দা বলে, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিঃসন্দেহে আল্লাহ্‌র বান্দা ও তাঁর রসূল। তখন তাকে বলা হয়, ঐ দেখে নাও, তোমার ঠিকানা জাহান্নাম কিরূপ (জঘন্য) ছিল। তারপর আল্লাহ্‌ তা‘আলা তোমার সে ঠিকানা (জাহান্নাম) জান্নাতের সাথে পরিবর্তন করে দিয়েছেন। তখন সে বান্দা দু’টি ঠিকানা (জান্নাত-জাহান্নাম) একই সঙ্গে থাকবে। কিন্তু মুনাফিক্ব ও কাফিরকে যখন জিজ্ঞেস করা হয়, দুনিয়াতে এ ব্যক্তি [মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)] সম্পর্কে তুমি কি ধারণা পোষণ করতে? তখন সে উত্তর দেয়, আমি বলতে পারি না (প্রকৃত সত্য কী ছিল)। মানুষ যা বলত আমিও তাই বলতাম। তখন তাঁকে বলা হয়, তুমি বিবেক বুদ্ধি দিয়েও বুঝতে চেষ্টা করনি এবং (আল্লাহ্‌র কুরআন) পড়েও জানতে চেষ্টা করনি। এ কথা বলে তাকে লোহার হাতুড়ি দিয়ে কঠিনভাবে মারতে থাকে, এতে সে তখন উচ্চস্বরে চিৎকার করতে থাকে। এ চীৎকারের শব্দ (পৃথিবীর) জিন আর মানুষ ছাড়া নিকটস্থ সকলেই শুনতে পায়। [১]
(মুত্তাফাকুন ‘আলায়হিঃ বুখারী ১৩৭৪, মুসলিম ২৮৭০)

[১] সহীহ : বুখারী ১৩৭৪, মুসলিম ২৮৭০, নাসায়ী ২০৫১, আহমাদ ১২২৭১, সহীহ ইবনু হিব্বান ৩১২০, সহীহ আল জামি‘ ১৬৭৫, সহীহ আত্ তারগীব ৩৫৫৫।
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস।

আমার আপনার শেষ সম্পদ,,
03/07/2025

আমার আপনার শেষ সম্পদ,,

ইতিহাস সাক্ষী, কলমের কালি দিয়ে অনেক রাজত্ব কেঁপে উঠেছে। লেখার শক্তি, চিন্তার জোয়ার, যুক্তির পাহাড়—সবই গড়ে ওঠে এক ফোঁটা ক...
02/07/2025

ইতিহাস সাক্ষী, কলমের কালি দিয়ে অনেক রাজত্ব কেঁপে উঠেছে। লেখার শক্তি, চিন্তার জোয়ার, যুক্তির পাহাড়—সবই গড়ে ওঠে এক ফোঁটা কালির জাদুতে। নবী-রাসূলগণ, আলেম-উলামারা কলম দিয়ে বাতিলকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন, মানুষকে হেদায়াতের পথে ফিরিয়ে এনেছেন।
কিন্তু সত্যটা এটাই—সব সময় কলম দিয়ে সব অন্যায় রোধ করা যায় না।
যখন কথা শুনে জালেম থামে না, যখন মজলুমের আর্তনাদ উপেক্ষিত হয়, যখন কলমের ভাষা চেপে ধরা হয় জেল, ফাঁসি আর গুমের শিকলে—তখন ইতিহাস বলে, তরবারির ধারালো দাঁতই হয় একমাত্র জবাব।

🔥 ইসলাম কেবল মসজিদের ভেতরে সীমাবদ্ধ কোনো ধর্ম নয়

📜 নবী করীম ﷺ মক্কায় ১৩ বছর কলম দিয়ে, দাওয়াত দিয়ে কাজ করেছেন। কিন্তু মদিনায় গিয়ে তিনি কেবল দাওয়াত দেননি, তিনি রাষ্ট্র গড়েছেন। তিনি তরবারি তুলে নিয়েছেন সেই সকলের বিরুদ্ধে যারা মজলুমের গলা চেপে ধরেছিল।

🛡️ তরবারি মানে উগ্রতা নয়, বরং তা হল ন্যায়ের নিরাপত্তা

যেখানে আইন ন্যায্য অধিকার দেয় না, সেখানে বিপ্লব শব্দটা শুধু আবেগ নয় — এটা এক ফরজ দায়িত্ব।

আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন:
“তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করো, যতক্ষণ না তারা অত্যাচার বন্ধ করে দেয়…” (সূরা বাকারা: ১৯৩)
এই যুদ্ধ শুধুই অস্ত্রের নয়, এটি বিশ্বাসের, আদর্শের এবং আত্মত্যাগের যুদ্ধ। কলম এবং তরবারি — উভয়ই ইসলামের অস্ত্র, সময় বুঝে যেটি প্রযোজ্য হয় সেটাই মুমিন বেছে নেয়।

🕋 ইসলাম শুধু ব্যক্তিগত ইবাদতের ধর্ম নয়। ইসলাম চায় সমাজে ন্যায়বিচার, শাসনে খিলাফত, হৃদয়ে তাকওয়া এবং বাহুতে সাহস।

✒️ কলম যখন চুপ করে যায়, তখন তরবারি কথা বলে।
⚔️ মুসলমান কলম দিয়ে পৃথিবী গড়তে শেখে, আর তরবারি দিয়ে জালেমদের রাজত্ব ভাঙতে জানে।
#ইসলামী_বিপ্লব #জুলুম_বিরোধী_আন্দোলন ারি #মুসলিম_জাগো #খিলাফতের_পথে

ইতিহাস ভুলে গেলে চলবে না মুসলিম উম্মাদের এক শক্তিশালী নেতা ছিল অথচ তাকে ষড়যন্ত্র করে আমেরিকা খেয়ে ফেলেছে। এই আমেরিকা ব...
02/07/2025

ইতিহাস ভুলে গেলে চলবে না মুসলিম উম্মাদের এক শক্তিশালী নেতা ছিল অথচ তাকে ষড়যন্ত্র করে আমেরিকা খেয়ে ফেলেছে। এই আমেরিকা বিশ্ব মুসলিমদের ধ্বংস করবে, ইতিহাস সাক্ষী একের পর এক মুসলিম জাতিকে ধ্বংস করে ফেলে দিয়েছে এই আমেরিকা, আমেরিকা বিশ্বের জন্য একটা ক্যান্সার, একটা ভাইরাস।

আপনার এই মায়াবী চেহারা দেখে নিজের চোখের পানি আটকে রাখতে পারলাম না। 😢

আপনি মৃত্যুর সময় কালো কাপড় বাঁধতে দেননি,
আপনি নিজের চেহারা ঢাকেননি—কারণ ভীতুদের মতো মরতে রাজি ছিলেন না আপনি।
যখন দড়ির ফাঁস গলায় পরানো হয়, আপনি একজন সাহসী বীরের ন্যায় উচ্চারণ করেছিলেন কালেমা
—“আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ..

প্রিয় দয়াল নবিজীর উছিলায় আল্লাহ তায়ালা আপনাকে জান্নাত দান করুক ❤️

02/07/2025
ইতিহাস সবার জানা উচিত, বাচ্চাদের জন্য নিজের ওয়ালে জমা রাখলাম। # # #ইহুদী ধর্মের জাতির পিতা এবং ইসলাম ধর্মের জাতির পিতা এ...
02/07/2025

ইতিহাস সবার জানা উচিত, বাচ্চাদের জন্য নিজের ওয়ালে জমা রাখলাম।
# # #
ইহুদী ধর্মের জাতির পিতা এবং ইসলাম ধর্মের জাতির পিতা একজন ই, হযরত ইবরাহীম(আঃ)।
ইবরাহীম(আঃ) এর দুই পুত্র, ইসহাক(আঃ) আর ইসমাইল(আঃ)।

হয়রত ইসহাক(আঃ) এর পুত্র ছিলেন হযরত ইয়াকুব(আঃ), উনার আরেক নাম ইস/রা/ইল। এই ইয়াকুব(আঃ) এর বংশকে আল্লাহ্ তা'আলা বনি-ই/সরা/ইল নামে সম্বোধন করেছেন।

হযরত ইয়াকুব(আঃ) এর ১২সন্তানের মধ্যে ১জনের নাম ছিলো ইয়াহুদা। এই ইয়াহুদা এর বংশই পরবর্তীতে সবচেয়ে বেশি বিস্তার লাভ করে।
তাই, বনি-ই/সরা/ইল এর আরেক নাম ই/হু/দী।

ই/হু/দী ধর্ম আর বংশ দুটো আলাদা।
সব ইহুদী বংশের লোক ইহুদী ধর্মের হলেও সব ইহুদী ধর্মের লোক ই ইয়াহুদার বংশ নয়।
এই ইয়াহুদা ই কিন্তু তার আপন ভাই ইউসুফ(আঃ) কে কূপে ফেলে হত্যা করতে চেয়েছিল!

৪ হাজার বছর আগে ইসহাক(আঃ) এর মৃত্যুর পর ইয়াকুব(আঃ) আল্লাহ্‌'র নির্দেশে শামনগরী (সিরিয়া) থেকে কেনানে হিজরত করেন। এই কেনান ই বর্তমানের ফিলিস্তিন।

এরপর কেনানে (ফিলিস্তিন) দুর্ভিক্ষ দেখা দিলে ইয়াহুদা তার সব ভাই এর সাথে মিশরে চলে যায় এবং মিশরে বসবাস শুরু করে।

মিশরের তখনকার রাজা ছিলেন ইউসুফ(আঃ), যিনি ইয়াকুব(আঃ) এর ১২সন্তানের মধ্যে ১১তম। সেই কারণে ইয়াহুদা ও তার বংশ মিশরে অনেক দাপটের সাথে থাকতে শুরু করে।

তারপর কালের পরিক্রমায় ক্ষমতা যায় ফারাও রাজাদের হাতে। ফেরাউন এসে বনি-ই/সরা/ইলদের এত অত্যাচার শুরু করে যে এরা সারাদিন 'ইয়া নাফসী' 'ইয়া নফসী' করতো।
তখন আল্লাহ্ তাদের কাছে পাঠালেন মূসা(আঃ) আর তাওরাত কিতাব। মুসা(আঃ) ফেরাউনকে নীলনদে ডুবানোর মাধ্যমে বনি-ই/সরা/ইল মুক্তি পায়।

তারপর মূসা(আঃ) সবাইকে নিয়ে কেনানে (ফিলিস্তিন) ফিরে যান। পরে তারা সেখানে গিয়ে আল্লাহ্‌'র অশেষ রহমত পাওয়া সত্ত্বেও মুসা(আঃ) এর ওফাতের পর আবার আল্লাহ্‌ কে ভুলে যায়, গরুপূজা সহ নানা রকম অনাচার শুরু করে।

তারপর তাদের মধ্যে ক্ষমতার লোভে নিজেদের একতা ভেঙ্গে যায়, ভিনদেশীরা তাদের এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তাদের আবার গোলাম বানিয়ে অত্যাচার করতে থাকে।
এর ১০০বছর পরে দাউদ(আঃ) আর উনার ছেলে সুলাইমান(আঃ) এর মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা আবারও এই অত্যাচার থেকে তাদেরকে মুক্তি দেন।

কিন্তু সুলাইমান(আঃ) এর মৃত্যুর পর ই/হু/দীরা আবার শয়তানের পূজা শুরু করে। তাদের ভিতরে থাকা ধর্ম ব্যবসায়ীরা তাওরাত কিতাবের মধ্যে নিজেদের সুবিধামত সংযোজন-বিয়োজন করার মতন ধৃষ্টতা দেখায়।
তারা তাওরাতে সংযোজন করে যে, "আল্লাহ্ তায়ালা ইসহাক(আঃ) এর স্বপ্নে কেনানকে ইহুদীদের জন্য প্রমিজ ল্যান্ড হিসেবে দিয়েছেন, এটা তাদের জয় করে নিতে হবে।"
এটাকে তারা 'জেকব লেডার ড্রিম' বলে।

তাদের এমন নির্লজ্জতা ও ধৃষ্টতার কারণে তারা বারবার আল্লাহ্‌'র শা/স্তির মুখে পড়েছে। যেমনঃ
কখনো গৃহহীন হয়ে যাযাবরের মতো ঘুরেছে,
ব্যবিলনীয় সাম্রাজ্যের দ্বারা গণহ/ত্যার শিকার হয়েছে,
রোমান সাম্রাজ্যের দ্বারা সিরিয়া থেকে আরব দেশে বিতাড়িত হয়েছে।
মহানবী(সাঃ) এর সময় তারা আরব দেশ থেকে বিতাড়িত হয়ে চলে যায় ইউরোপে।
আর উমার(রা:) ফিলিস্তিন ও আল-আকসা বিজয় করেন।
আজ ইস/রা/য়েলের এতো ঘনিষ্ঠ বন্ধু ইউরোপও তখন তাদেরকে আশ্রয় দেয়নি।

বনি-ইস/রা/ইলের এমন পরিণতির কারণ আল্লাহ তায়ালা এর শা/স্তির পাশাপাশি তাদের ব্যবহার!
তখনকার লোকদের ভাষ্যমতে, তারা অত্যন্ত ধূর্ত প্রকৃতির মানুষ ছিল।
তাদেরকে যে জায়গায় আশ্রয় দেয়া হতো সেই জায়গাতেই তারা তাদের প্রতিবেশীর জমি দখল করতো!

ই/হু/দীরা বেশিরভাগ ব্যবসায়ী ছিল আর তাদের ব্যবসা অন্যদের থেকে কৌশলগতভাবে আলাদা ছিলো, যার কারণে যাযাবরের মতো ঘুরলেও তাদের অর্থ-সম্পদ ভালোই ছিল। সেই অর্থ-সম্পদ এর দাপট দেখিয়ে তারা সেইসব এলাকার স্থানীয় লোকদের উপরই ছড়ি ঘুরাতো।
তাই তারা সেইসব এলাকার রাজা ও বাসিন্দাদের দ্বারা বার বার বিতাড়িত হতো।

বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করার পর তারা একসময় বুঝতে পারে যে, যেকোনো সমাজকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে শিক্ষা ও অর্থের বিকল্প নেই।
তাই তারা শিক্ষা অর্জন ও অর্থ উপার্জনের উপর গুরুত্ব দেয়।
তারা বিশ্বাস করে, কেনান তাদের জন্য সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক বরাদ্দকৃত ভূমি।
তারা এটাও বিশ্বাস করে যে, একসময় তাদের একজন মসিয়াহ্‌(দাজ্জাল) এসে তাদের এই ভূমিকে উদ্ধার করে দিবে।

১৮ শতাব্দীতে ই/হু/দীরা তাদের ধর্ম-পরিচয় গোপন করে ইউরোপে বসবাস শুরু করে।
তখন থিওডোর হার্জেল নামে তাদেরই একজন ব্যবসায়ী ফিলিস্তিনকে নিজেদের দখলে আনার লক্ষ্যে ১৮৯৭ সালে জিওনিজম আন্দোলন শুরু করে ই/হু/দীদেরকে আবারও নতুন করে স্বপ্ন দেখানো শুরু করে।
এই আন্দোলনকে যারা সমর্থন করে, তাদেরকে জিওনিস্ট বলে।

যেহেতু ই/হু/দীরা অনেক শিক্ষা অর্জন আর অর্থ উপার্জন করেছিলো, তাই তাদের মধ্যে কিছু সংখ্যক মানুষ ইউরোপে ধর্ম গোপন করে থাকলেও কেউ কেউ মেধার জোরে ইউরোপে গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করতে, বিজ্ঞানী হিসেবে স্বীকৃতি পেতে শুরু করে।
তখন তারা শুধুমাত্র পদ দখল করেই থেমে থাকেনি, সেই সাথে নিজেদের একটা রাষ্ট্র গঠনেও প্রচুর সমর্থন সংগ্রহ করার চেষ্টা করতে থাকে।

তখন ইউরোপের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিলো, তাদেরকে আফ্রিকার উগান্ডায় থাকার ব্যবস্থা করে দেয়া হবে।
ঠিক এমন সময় শুরু হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগে যুক্তরাজ্য নিজেদের অস্ত্র সংরক্ষণের জন্য এক ধরনের গ্লিসারিন ইউজ করতো, যেটা আসতো জার্মানি থেকে।
কিন্তু যুদ্ধের সময় জার্মানি যুক্তরাজ্যের বিপক্ষে থাকায় গ্লিসারিন সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

তখন যুক্তরাজ্যকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে চাইম ওয়াইজম্যান নামক একজন ই/হু/দী গবেষক ও ব্যবসায়ী। তিনি গ্লিসারিন এর বদলে এসিটোন দিয়ে অস্ত্র সংরক্ষণের পদ্ধতি শিখিয়ে দেন এবং যুদ্ধে প্রচুর অর্থ সহায়তা দেন।
তার এমন অভুতপূর্ব অবদানের জন্য যুদ্ধের পর যুক্তরাজ্য যখন তাকে পুরস্কৃত করতে চায়, তখন সে জানায় যে তার একমাত্র পুরস্কার হবে তাদের প্রমিজল্যান্ড মানে ফিলিস্তিনে তাদের বসবাসের সুযোগ করে দেয়া!
এখানে উল্লেখ্য, চাইম ছিলেন জিওনিজম আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য।

ফিলিস্তিন তখন ছিল উসমানী সালতানাতের দখলে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের পর তুরস্কের ক্ষমতা একেবারে নিঃশেষ হয়ে যায়। সেই সুযোগে ধাপে ধাপে ই/হু/দীরা ফিলিস্তিনে প্রবেশ করতে থাকে।
প্রথমে তারা ফিলিস্তিনিদের কাছে ঘর ভাড়া করে থাকতে শুরু করে, তারপর বেশি দামের লোভ দেখিয়ে সেগুলো কিনতে থাকে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি পরাজয়ের পর পুরো বিশ্বের ক্ষমতা ইউরোপের হাতে চলে যায়।
ই/হু/দীরা তখন স্থানীয় ফিলিস্তিনিদেরকে অত্যাচার-জোর-জবরদস্তি করা শুরু করলে ফিলিস্তিনিরা প্রতিবাদ করে।

তখনই ইউরোপ থেকে ঘোষণা আসে, পুরো ফিলিস্তিনের ৫৫ ভাগ থাকবে ফিলিস্তিনিদের দখলে আর বাকি ৪৫ ভাগ হবে ই/হু/দীদের।
৬লাখ ই/হু/দীর জন্য ৪৫% আর ১২কোটি ফিলিস্তিনির জন্য ৫৫% জায়গা!

জাতিসংঘ থেকে স্বীকৃতি পাওয়ার পর ই/হু/দীরা ইজ/রা/য়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে।নবগঠিত এই রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয় চাইম ওয়াইজম্যান।

ইজ/রায়ে/ল রাষ্ট্র গঠন হওয়ার ঠিক ৬ মিনিটের মধ্যে আমেরিকা তাদেরকে স্বীকৃতি দেয়!

আর এভাবেই যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে তারা ইয়াকুব(আঃ) এর সাথে কেনানে আসা যাযাবর থেকে আজকে গাজাকে ধ্বংসকারী দানবে পরিণত হয়েছে!

আর বিশ্বের সকল মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানেরা মুখে কুলুপ এঁটে চুপ করে বসে আছেন আর চোখে ঠুঁলি পরে সবকিছুকে না দেখার ভান করছেন!

সংগৃহীত।

জুলাই গনঅভ্যুত্থানে বড় দল হিসেবে আপনাদের অংশগ্রহণ যত বেশি-ই হোকনা কেন!  ডিবি কার্যালয়ে সেদিন এই ছেলেগুলা অস্ত্রের মুখে ...
02/07/2025

জুলাই গনঅভ্যুত্থানে বড় দল হিসেবে আপনাদের অংশগ্রহণ যত বেশি-ই হোকনা কেন! ডিবি কার্যালয়ে সেদিন এই ছেলেগুলা অস্ত্রের মুখে আপোষ করলে আজ গর্তের কেচুগুলো মাথা বের করতে পারতো না।
শতকোটি টাকার অফার ত্যাগ করে এই জাতিকে গোলামি ও ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত করতে নিজেদের জীবনের মায়া ত্যাগ করে এক দফার ঘোষণা দিয়েছিলো।
১৭ বছর মুততে না পারা দুদুরা মুতের বানে দেশ ভাসাতে পারতো না। সব পা চাটুকারিতা রাজনীতি

Address

Mymensingh Baghara

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M ã ϻ ǘ ň ツ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share