Md Asaduzzaman Antor

Md Asaduzzaman Antor একাকী পথিক, তবু স্বপ্নে ভরা। বাস্তবতার গহ্বরে ডুবে, আশার আলো হাতে নিয়ে এগিয়ে যাই—
(1)

26/05/2025

চট্টগ্রামের ব্যস্ত রাস্তাগুলো, মানুষের ঢল আর সমুদ্রের হাওয়ায় মুখরিত শহর। এখানে প্রতিদিন কেটে যায় দিন, কাজ, ব্যস্ততা আর হাজারো নতুন মানুষের মাঝে নিজেকে ভুলে যাওয়ার মতো। কিন্তু গধুলীর সেই নরম আলো যখন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, আমার মনের ভেতর গোপনে জেগে ওঠে একটাই অনুভূতি—তোমাকে মিস করি, প্রিয় ময়মনসিংহ।

ময়মনসিংহ, তোমার সেই সবুজ ধানক্ষেত, নরম মাটির গন্ধ, নদীর কলতানে ভরা সন্ধ্যার মায়া—সব কিছু এখনো আমার হৃদয়ে বেঁচে আছে। চট্টগ্রামের এই আলো-আঁধারির মাঝেও আমি বারবার তোমার স্মৃতি খুঁজে পাই। স্কুলের মাঠ, গফরগাঁওয়ের পুরনো পুকুর, আর ঠান্ডা হাওয়ায় তোমার কথা মনে পড়ে।

যেখানে মানুষের ভিড়, সেখানে আমার মন নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। তোমার মিষ্টি ভাষার কথা মনে পড়লে যেন দূর থেকেই তুমি কথা বলছো। তোমার ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির কথা মাথায় আসলে মনে হয়, এত দূরেও আমার মনের এক কোণে তুমি বেঁচে আছো, অমলিন, অবিচল।

প্রতিদিন গধুলী লগ্নে, চট্টগ্রামের কোলাহলে হারিয়ে যাওয়া এই বোধটাই আমাকে আবার তোমার কাছে টেনে আনে। ময়মনসিংহ, তুমি শুধু একটা জায়গা নও, তুমি আমার শিকড়, আমার ভালোবাসার ঠিকানা।

26/05/2025

পুরুষকে কেউ কখনো ভালোবাসেনি

পুরুষের জীবনটা অনেক কঠিন, অনেক চুপচাপ। সে কষ্ট পেলে কেউ বোঝে না, কারণ সমাজ তাকে শিখিয়েছে ‘দৃঢ় হতে’। তাই পুরুষরা তাদের অনুভূতি লুকিয়ে রাখে, কাঁদতে দেয় না নিজের চোখকে। ভালোবাসা অনেক সময় পুরুষের কাছে শর্তসাপেক্ষ হয়ে যায়—তার শক্তি, সম্মান বা সফলতার ওপর নির্ভর করে।

কিন্তু সত্যি কথা হলো, পুরুষরাও ভালোবাসার অধিকারী। তারা চায় কারো কাছ থেকে অগোছালো ভালোবাসা, বেঁচে থাকার শক্তি। কেউ হয়তো তাদের ভালোবাসেনি, কিন্তু তারা ভালোবাসতে জানে। তাদের হৃদয়ও ঠান্ডা নয়, শুধু তারা তা প্রকাশ করে না।

একদিন হয়তো কেউ দেখবে, বুঝবে পুরুষের মনের ভেতর কতটা ভালোবাসা লুকিয়ে আছে। তখন পুরুষরাও পাবে নিঃস্বার্থ ভালোবাসার আশ্রয়।

26/05/2025

চুপচাপ একদিন চলে গেলে তুমি,
বলোনি ফিরে আসবে কি না কখনো।
আমি বসে রইলাম সেই জানালার ধারে,
যেখানে বসে তুমি বলতে—"চোখে চোখ রাখো।"

হয়তো অভিমান ছিল, হয়তো ব্যথা,
হয়তো ভালোবাসা ছিলো অনেক বেশি।
তবু কেন যেন তুমি হারিয়ে গেলে,
রেখে গেলে চোখে জল, ঠোঁটে অসমাপ্ত হেসি।

প্রতিদিন ভাবি—হয়তো একদিন,
ফিরে আসবে আগের সেই হাসি নিয়ে।
কিন্তু বুঝি আজ, এ আশাগুলোও মিথ্যে,
তুমি গেলে যেভাবে, তেমন করেই চিরতরে।

এখন বুঝি—
যে হারায়, সে আর ফিরে আসে না।
সে রয়ে যায় শুধু স্মৃতির পাতায়,
আর হৃদয়ের গভীর এক নিরবতা।

26/05/2025

"ভালোবাসা মানে শুধু একে অপরের চোখে চোখ রাখা নয়, বরং একসাথে একই দিকে হাঁটা—চলার পথে যত বাধাই আসুক না কেন, হাত ছাড়বে না এই অঙ্গীকারে বিশ্বাস রাখা। ভালোবাসা মানে তর্কের মধ্যেও শান্তির খোঁজ, অভিমানে লুকানো আদর, আর নিঃশব্দে বলা—‘তুমি আছো বলেই আমার পৃথিবী এত সুন্দর।’"

26/05/2025

দিন শেষে সবাই একা

মানুষ মূলত একাকী প্রাণী। আমরা পরিবারে বাস করি, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেই, ভালোবাসার মানুষের সান্নিধ্যে থাকি—তবু দিন শেষে প্রতিটি মানুষই তার নিজের ভেতরের একাকিত্বের সঙ্গী হয়ে পড়ে। জীবন চলার পথে আমরা যত ব্যস্ত থাকি না কেন, রাতের নীরবতা বা একা হাঁটার মুহূর্তগুলো আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়—এই পথ শেষ পর্যন্ত একারই।

প্রতিদিন আমরা অনেক মানুষের সঙ্গে মিশি, কথা বলি, হাসি—কিন্তু কতটুকু সত্যিকার অর্থে তারা আমাদের বোঝে? আমরা আমাদের মনের সব কথা কজনকে বলতে পারি? সেই না-বলা কথাগুলো, ভেতরে জমে থাকা কষ্টগুলো, হারানো আশা আর অব্যক্ত ভালোবাসাগুলোই আমাদের একাকীত্বের জন্ম দেয়।

এই একাকিত্বকে কেউ ভয় পায়, আবার কেউ এটিকে আপন করে নেয়। কেউ কাঁদে নিঃশব্দে, কেউ লেখে কবিতা, কেউ তাকিয়ে থাকে আকাশের দিকে। আমাদের যন্ত্রণা, ক্লান্তি বা প্রশ্নের উত্তর কেউ দিতে পারে না, শুধু আমরা নিজেরাই নিজের সান্ত্বনা হয়ে উঠি। তাই বলা হয়—দিন শেষে সবাই একা।

তবে এই একাকিত্ব মানেই দুর্বলতা নয়। বরং এটাই আমাদের আত্মদর্শনের সময়, নিজের ভেতরটা বুঝে নেয়ার সুযোগ। যখন সবাই পাশে থাকে না, তখন আমরা নিজেকে বুঝতে শিখি, শক্ত হতে শিখি। একাকীত্ব আমাদের পরিণত করে, শেখায় ধৈর্য, শেখায় নিজেকে ভালোবাসতে।

উপসংহার:
জীবনের পথে চলতে গিয়ে আমরা অনেক সঙ্গ পাই, হারাইও। কিন্তু দিন শেষে নিজেকে ছাড়া আর কেউ থাকে না। তাই নিজের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়তে শিখতে হবে। কারণ, এই একাকিত্বই একদিন আমাদের সবচেয়ে আপন হয়ে ওঠে।

গফরগাঁও থানার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যগফরগাঁও বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী ও প্রাচীন থানা। এটি একদিকে যেম...
26/05/2025

গফরগাঁও থানার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য

গফরগাঁও বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী ও প্রাচীন থানা। এটি একদিকে যেমন ইতিহাসের সাক্ষী, অন্যদিকে তেমনি বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। এ অঞ্চলের ভৌগোলিক অবস্থান, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও লোকজ সংস্কৃতি একে করেছে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

ইতিহাস:
গফরগাঁওয়ের ইতিহাস বহু প্রাচীন। ধারণা করা হয়, মুঘল আমলে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল। ব্রিটিশ শাসনামলে গফরগাঁওয়ে থানা স্থাপিত হয়, যা পরবর্তীতে উপজেলায় রূপান্তরিত হয়। ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের সময় গফরগাঁওয়ের বহু মানুষ রাজনৈতিক আন্দোলনে অংশ নেয়। এছাড়াও ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে গফরগাঁওয়ের গর্বিত সন্তানেরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। এই অঞ্চলে বিভিন্ন যুদ্ধে শহীদদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধ।

সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য:
গফরগাঁওয়ের সংস্কৃতি মূলত কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ জীবনের উপর নির্ভরশীল। এখানকার মানুষ সাধারণত কৃষিকাজ, মাছ ধরা ও হস্তশিল্পের সাথে যুক্ত। গ্রামীণ মেলা, পহেলা বৈশাখ, নবান্ন উৎসব, ও বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান এখানকার সংস্কৃতির প্রাণ। বাউল গান, পালা গান, ও যাত্রাপালাও এই অঞ্চলের জনপ্রিয় লোকজ সংস্কৃতির অংশ।

গফরগাঁওয়ে প্রাচীন কালের কিছু জমিদার বাড়ি, মসজিদ ও মন্দির এখনো ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে চলেছে। বিশেষ করে গফরগাঁও পাগলা মসজিদ, জামিরদিয়া জমিদার বাড়ি প্রভৃতি স্থান ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন হিসেবে পরিগণিত।

উপসংহার:
গফরগাঁও একটি সমৃদ্ধশালী ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক জনপদ। আধুনিকতার ছোঁয়ায় পরিবর্তন এলেও এখানকার মানুষ এখনো তাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ধারণ করে বাঁচে। গফরগাঁওয়ের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।

Md Asaduzzaman Antor

26/05/2025

এই বৃষ্টিতে শৈশবের স্মৃতি মনে পড়ে

বৃষ্টি নামলেই মনটা ফিরে যায় সেই ছোট্ট গ্রাম গফরগাঁওয়ের কান্দিপাড়ায়। যেন বৃষ্টির ফোঁটার সঙ্গে মিশে যায় শৈশবের সব গন্ধ, সব ছবি। কান্দিপাড়ার সেই কাঁচা রাস্তা, শেওলাবিল, নয়া বাড়ির পাশের জলাবদ্ধ জায়গা, আর বাঘবিল—সব যেন হঠাৎ করেই জীবন্ত হয়ে ওঠে।

সেই সময়টায় বৃষ্টি মানেই ছিল দিগন্তজোড়া আনন্দ। বাজার থেকে ফিরতে ফিরতে হঠাৎ এক পশলা বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া, কিংবা ভরদুপুরে খেলতে খেলতে হঠাৎ বৃষ্টির ঝাপটা—সবকিছুই ছিল অসাধারণ।

বৃষ্টির দিনে আমরা ছুটে যেতাম বাঘবিলে। ওখানে মাছ ধরার যে কী আনন্দ ছিল, তা কেবল বোঝানো যায় না। কাদায় গলা পানি, হাতে তালপাতার ঝুড়ি, আর চোখে একরাশ উচ্ছ্বাস—মাছ ধরা যেন ছিল এক যুদ্ধ, আবার এক উৎসবও। শাপলা ফুল তুলতাম শেওলাবিল থেকে, মা বলতেন, “এই ফুল গায়ে মাখলে শরীর ঠান্ডা থাকে।” আমরাও বিশ্বাস করে ভাসিয়ে দিতাম সেই ফুল নদীর জলে।

মাঝে মাঝে নয়া বাড়ির পাশ দিয়ে হেঁটে যেতাম বাজার পর্যন্ত, কাদায় পা ধসে যেত, কিন্তু তাতে কি? রাস্তার ধারে বন্ধুদের সঙ্গে ফুটবল খেলা চলত বৃষ্টিতে ভিজে গা-হাত কাদা করে। তখন গোলের আনন্দে কেউ পড়ে গেলে সবাই মিলে হেসে লুটিয়ে পড়তাম। পায়ের নিচে কাদামাটি, আকাশে গর্জে ওঠা মেঘ, আর গায়ে ঝাপটা দিয়ে নামা বৃষ্টি—সব মিলিয়ে যেন এক চিরসবুজ উপাখ্যান।

গ্রহণের দিনগুলোও মনে পড়ে। বাড়ির উঠোনে বসে আমরা চাঁদ দেখতাম, কেউ বলত—“চাঁদ আজ রাগ করেছে, তাই ঢেকে গেছে।” সেইসব মায়াময় গল্পগুলো আজও বৃষ্টির দিনে কানে বাজে।

আজ শহরের জানালার পাশে দাঁড়িয়ে যখন বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া পিচঢালা রাস্তাগুলো দেখি, তখন মনে পড়ে সেই কাদামাখা শৈশব, বন্ধুদের সঙ্গে হাসির মুহূর্ত, আর মা’র গলায় শোনা পুরনো দিনের গান।

এই বৃষ্টিতে শৈশব ফিরে আসে, মনে পড়ে গফরগাঁওয়ের কান্দিপাড়ার মাঠ, বিল, বাজার, আর সেইসব সোনালি দিনের কথা—যা আর কখনোই ফিরে আসবে না, কিন্তু হৃদয়ে থেকে যাবে আজীবন।
~ Md Asaduzzaman Antor

26/05/2025

বৃষ্টি নামলেই চট্টগ্রাম শহরের একটা অন্য রকম রূপ ধরা দেয়। বাতাসে ভেসে আসে সাগরের নোনা গন্ধ, চারপাশ ঢেকে যায় মেঘে-মুছে যাওয়া সবুজ পাহাড়ে। কিন্তু এই রূপের মাঝে, যখন আমি একা হাঁটি টিপটিপ বৃষ্টির নিচে, তখন চারপাশের সৌন্দর্যও যেন আর আনন্দ দেয় না।

এই শহরের প্রতিটি অলিগলি, রেইনট্রি ঘেরা রাস্তা, আর জল জমে থাকা ফুটপাথে একসময় ছিল আমার প্রিয় কারো হাত ধরা স্মৃতি। এখন সেই হাত নেই, আছে শুধু বৃষ্টির শব্দ আর একাকীত্ব। রিকশার ঘণ্টা, চায়ের দোকানের ধোঁয়া, কিংবা পাহাড়তলী স্টেশনের ট্রেনের আওয়াজ—সব কিছুই যেন স্মৃতির দরজা খুলে দেয়।

একাকীত্ব মানেই কেবল দুঃখ নয়, অনেকটা নিজের সঙ্গে কথা বলার সময়। এই বৃষ্টির মধ্যে হেঁটে চলা মানে নিজের মনের ভেতর হারিয়ে যাওয়া। কখনো পুরনো দিনের হাসি মনে পড়ে, কখনো চোখের কোনে জমে ওঠে এক ফোঁটা জল—যা হয়তো বৃষ্টির ফোঁটার সঙ্গে মিশে যায়, কারো নজরেই পড়ে না।

চট্টগ্রামের এই বৃষ্টি যেমন প্রশান্তি দেয়, তেমনি জাগিয়ে তোলে এক গভীর হাহাকার। এত কোলাহলের মাঝেও আমি একা। কিন্তু এই একাকীত্বেই আমি খুঁজি নিজের পরিচয়, নিজের আবেগের গভীরতা।

এই বৃষ্টি ভেজা শহরে আমি একা, কিন্তু এই একাকীত্বই আমার সাহচর্য—যা আমাকে আবারও বাঁচতে শেখায়, ভালোবাসতে শেখায়, আর অপেক্ষা করতে শেখায়… সেই কারো জন্য, যে একদিন এই বৃষ্টিতে এসে আমার পাশে দাঁড়াবে।
~ Md Asaduzzaman Antor

26/05/2025

পুরুষ কে কেউ কখনো ভালোবাসেনি।

24/05/2025

আমি আজও ভুলতে পারিনি সেদিনটার কথা। যেদিন তুমি আমার হাতটা ছেড়ে গেলে, আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম একা, বিস্মিত, বিধ্বস্ত। ভালোবাসা দিয়েছিলাম নিঃস্বার্থভাবে, বিনিময়ে পেয়েছিলাম প্রতারণা। তুমি যে ভাবে চলে গেলে, তাতে শুধু সম্পর্কটাই ভাঙেনি — ভেঙে গিয়েছিল আমার আত্মবিশ্বাস, আমার স্বপ্ন, আমার পৃথিবী।

তুমি বলেছিলে, "ভালোবাসি", অথচ ভালোবাসার সংজ্ঞা যদি এতটা নির্মম হয়, তবে আমি আজীবন সেই ভালোবাসা থেকে দূরে থাকতে চাই। তুমি খেলা করেছিলে আমার বিশ্বাসের সঙ্গে। আর বিশ্বাসের পেছনে যে মানুষটা ছিল – তাকে তুমি একবারও চিনতে চাওনি।

তুমি হয়তো অনেক দূরে সুখে আছো, কিংবা নতুন কারো হাত ধরে হেসে চলেছো। কিন্তু আমি? আমি এখনো সেই রাতগুলোর সাক্ষী, যেখানে নীরবতায় শুধু আমার চোখের জল ঝরে।

অনেকেই বলে, "ক্ষমা করে দাও", কিন্তু ক্ষমা কি সব কিছু মুছে দেয়? যাকে প্রাণভরে ভালোবেসেছি, সেই যখন হৃদয় ভেঙে চুরমার করে — তখন সে কি ক্ষমার যোগ্য থাকে? না বন্ধু, আমি আমার প্রাক্তনকে কোনোদিন ক্ষমা করবো না। কারণ সে শুধু একজন প্রেমিকাকে হারায়নি, সে হারিয়েছে এমন একজনকে, যে তাকে হৃদয়ের শেষ বিন্দু দিয়ে ভালোবেসেছিল।

আজও হয়তো তোমার কথা মনে পড়ে, কিন্তু সেই মনে পড়া একরাশ অভিমান নিয়ে। তুমি যা করলে, তার কোনো জবাব হয়তো তুমি কোনোদিন পাবে না। কিন্তু আমার হৃদয়ের এই অমার্জনীয় ক্ষত, আমৃত্যু বয়ে বেড়াবো — ক্ষমার অতীত হয়ে।

আমার তোলা সবচেয়ে সেরা ফটো।
24/05/2025

আমার তোলা সবচেয়ে সেরা ফটো।

24/05/2025

আজ আমার মন ভালো নেই।

Address

Mymensingh
1234

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Asaduzzaman Antor posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md Asaduzzaman Antor:

Share