Sharmin Akther

Sharmin Akther Digital Marketer & Graphic Designer

🌿🍒🌿🍒🌿🍒🌿🍒🌿🍒🌿🌼 🌼 *LUXURY SPECIAL TISSUE ELITE BRIDAL SAREES* 🌼 🌼 _*💥SPECIAL COLLECTION  TISSUE SILK SAREES*😍--------------...
28/10/2024

🌿🍒🌿🍒🌿🍒🌿🍒🌿🍒🌿

🌼 🌼 *LUXURY SPECIAL TISSUE ELITE BRIDAL SAREES* 🌼 🌼

_*💥SPECIAL COLLECTION TISSUE SILK SAREES*😍
-----------------------------------
🍃 New Meena Design work with Border Jari work & Thread
🍃 Fabric : Special Soft Tissue Meena Silk
🍃 Saree Length: 6.30 mts
🍃 Weightless Saree
🍃 Contrast Juggard blouse
🍃 Normal Wash
🍃 Function wear / Party wear / Wedding Collection
🍃 Most Wanted Collection
🍃 Smooth Feel And Soft Texture 🥻

thread work with new unique designs. Perfect pick for all kinds of functions or daily wear

in Colour & Rich in Quality*

New collection 🥳 *Goerget Self Sarees*😍Self Sarees With Pallu & Running Printed Blouse 🎉Cut -6. 30 mtr     With Tussuls ...
09/10/2024

New collection 🥳
*Goerget Self Sarees*😍
Self Sarees With Pallu & Running Printed Blouse 🎉
Cut -6. 30 mtr
With Tussuls 🔥

09/10/2024
আমার একটা বাড়ি ছিল পদ্মা নদীর তীরেসাত পুরুষের জনম গেছে খরকুটার এই নীড়েএকটুখানি উঠোন ছিল ছোট্ট ক টা ঘরপাশেই ছিলো বাবা-ম...
09/10/2024

আমার একটা বাড়ি ছিল পদ্মা নদীর তীরে
সাত পুরুষের জনম গেছে খরকুটার এই নীড়ে

একটুখানি উঠোন ছিল ছোট্ট ক টা ঘর
পাশেই ছিলো বাবা-মায়ের পুরনো কবর।

দক্ষিনে এক পুকুর ছিল কানায় কানায় জল
দখিন হাওয়ার ঢেউ গুলো তার করত টলমল।

হালের দুটো ব*লদ ছিল একটা দুধের গা*ই
ওরা যেন ছিল আমার ভগ্নি এবং ভাই।

ঘরের মুখে ছিল দুটো লাল গোলাপের চারা
সারা বাড়ি থাকতো ফুলের গন্ধে মাতোয়ারা

লাল পুঁইয়ের এক মাচা ছিল আঙ্গিনার এক পাশে
পুঁইয়ের ডগা দুলত সেথায় দক্ষিণা বাতাসে।

তাজমহলের রূপ ছিল মোর সবুজ-শ্যামল নীড়ে
আসতে যেতে পথের পথিক চাইত ফিরে ফিরে।

এই বাড়িতে তেমন সুখেই যাচ্ছিল দিন কেটে
যেমন সুখে শিশুরা সব ঘুমায় মায়ের পেটে।

আমার এ সুখ সইল না ঐ পদ্মা নদীর প্রাণে
বান ডেকে সে ঢেউ তুলে মোর বক্ষে আঘাত হানে।

ঘরবাড়ি সব ভাসিয়ে নিল ভাসালো দুই আঁখি
অশ্রু ছাড়া কিছুই সে মোর রাখল না আর বাকি।

কাল যেখানে ছিল আমার মাথা গোঁজার ঠাঁই
আজ সেখানে জলের খেলা আমার কিছুই নাই।

বাপ মা আমার ঘুমিয়ে ছিল কাল যে মাটির ঘরে
আজ সেখানে নদীর পানি রঙ্গে খেলা করে।

সাত পুরুষের স্মৃতির মতন নাই কো কিছুই আর
নদীর জলে ভাসছে তাদের গোর কবরের হাড়।

নদীর জলে হাড় পেলে কেউ বক্ষে তুলে নিও
গোর হারা মোর মায়রে আবার দাফন করে দিও।

কাল যেখানে থাকত বাঁধা আমার ব*লদ গা*ভী
আজ সেখানে বানের জলে ভাসছে হাবিজাবি।

তাদের সাথে যদিও আমার রক্ত বাঁধন নাই
তবুও ওরা ছিল আমার ভগ্নী এবং ভাই।

আমার সুখে হাসত ওরা কাঁদত আমার দুখে
নিজের বাছুর উপুস রেখে দুধ দিতে মোর মুখে।

হাসিমুখে আমার সাথে টানত ওরা হাল
ভাইয়ের মতোই সঙ্গ দিয়ে আসছে চিরকাল।

আমার এ সুখ হয়নি হজম পদ্মা নদীর চোখে
আঘাত করে আমাদের এই ভাই বাঁধনের বুকে।

হঠাৎ দেখি তার আঘাতে উঠোন গেছে ফেটে
প্রাণ বাঁচাতে দিলাম ওদের গ*লার দ*ড়ি কে*টে।

নদীর জলে ভাসিয়ে দিয়ে সাত জনমের বাঁধন
অবাক চেয়ে শুনছি তাদের হাম্বা সুরের কাঁদন।

বিদায় কাঁদন কান্ধে ওরা আমার দিকে চাহি
আমিও কাঁদি কান্না ছাড়া কিচ্ছু করার নাহি।

জানিনা আজ কোথায় ওরা মরল না কি আছে
কোথায় পাব তাদের খবর সুধাই বা কার কাছে।

নদির জলে পাও যদি কেউ তিনটি ব*লদ গা*ই
বুঝে নিয়ো এরাই আমার হারানো বোন ভাই।

বিনয় করে বলছি তোমার পা জড়িয়ে ধরে
একটু তাদের থাকতে দিও তোমার গোয়াল ঘরে।

সংগৃহীত

"এখন তুমি ছোট। বড় হলে ঘুরতে যেয়ো।"বড় হবার পর "এখন তোমার পড়া আছে। পড়াশুনা শেষ করে ঘুরতে যেয়ো"।পড়াশুনা শেষ করার পর "এখন তো...
02/10/2024

"এখন তুমি ছোট। বড় হলে ঘুরতে যেয়ো।"
বড় হবার পর "এখন তোমার পড়া আছে। পড়াশুনা শেষ করে ঘুরতে যেয়ো"।
পড়াশুনা শেষ করার পর "এখন তোমার বিয়ের বয়স। বিয়ে করে জামাই নিয়ে ঘুরতে যেয়ো"।
বিয়ের পর " এখন তোমার বাচ্চা কাচ্চা নেবার সময়। বাচ্চা হয়ে নিক। এরপর ঘুরতে যেয়ো"।
বাচ্চা হবার পর "বাচ্চা তো এখনো ছোট। একটু বড় হোক এরপর ঘুরতে যেয়ো"।
বাচ্চা বড় হবার পর শুরু হয় আবারো আরেক জীবনচক্র। এরপর বুড়ো বয়সে সবাই ঘুরতে নেবার জন্য টানে। কিন্তু শরীরে আর শক্তি থাকে কই!
এভাবেই নারীর ঘুরাঘুরি জীবনের গল্প শেষ হয়! 🥹

প্রত্যেক বিবাহিত নারীর এই লেখাটা পড়া উচিত।একদিন মেয়ের বাবা রাতের ১১টায় বাসায় ফিরলেন হাতে করে দুটো বার্গার নিয়ে।এসেই হাসি...
23/09/2024

প্রত্যেক বিবাহিত নারীর এই লেখাটা পড়া উচিত।

একদিন মেয়ের বাবা রাতের ১১টায় বাসায় ফিরলেন হাতে করে দুটো বার্গার নিয়ে।
এসেই হাসিমুখে জানান দিলেন রাতে ভাত খাবেন না। তিনি রেস্টুরেন্ট থেকে খেয়েই এসেছেন। আসার সময় বাচ্চাদের জন্য বার্গার নিয়ে এলেন।

আমি কোনো মতামত বা আনন্দ উচ্ছাস কিছুই ব্যক্ত না করে নির্বিকার ভঙ্গিতে প্যাকেট খুলে একটা বার্গার নিয়ে খাওয়া শুরু করলাম। যদিও বার্গার খাবারটা আমার বাচ্চাদের যতটা পছন্দ আমার ততটা নয়।

তারপরও আমি খাচ্ছিলাম। কারণ আমি চাইনি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হোক।

খুব ছোটবেলায় দেখতাম আমার আব্বা কোনো খাবার কোনো উপহার বা যে কোনো জিনিস আমাদের চার ভাই বোনদের জন্য কিনতেন। আমার মায়ের জন্য কিনতেন না।
যেমন তিনি দোকান থেকে চারটা আইসক্রিম, চার প্যাকেট চিপস আমাদের চার ভাই -বোনের জন্য কিনতেন। অথচ বাসায় আমরা পাঁচজন মানুষ থাকতাম।
আমার মা হাসি মুখে চিপসের প্যাকেট খুলে আমাদের হাতে দিতেন। আইসক্রিম হাত থেকে পড়ে নস্ট হয়ে যাবার ভয়ে আমাদের গাইড করতেন পিছন থেকে খাও, সামনে থেকে খাও!

জানি না আমার মায়ের খেতে ইচ্ছে করত কি-না! না করার তো কথা নয়। তিনি গৃহবধূ। সারাক্ষণ আমাদের সাথে ঘরেই থাকতেন। নিজের হাতে বানানো খাবারই খেতেন। কখনো তো একা একা বাইরে যাননি বা নিজের ইচ্ছের প্রতিফলন করেননি।

আপনি যখন চারটা কিনতে পেরেছেন, তখন পাঁচটাও কিনতে পারতেন। তার মানে স্বদিচ্ছার অভাব ছিল।

পুরুষ জাতি ধরেই নিয়েছে, মেয়েদের খেতে হয় না।

আমার সংসারে কিন্তু আমি এটা হতে দেইনি। মেয়ের বাবা দুইটা ওয়েফার আনলে তার সামনে একটা খুলে আমি খাওয়া শুরু করতাম। যদিও খেতাম না।
তাকে চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছি। বাসায় আমরা তিনজন থাকি যে কোনো খাবার তিনটাই আনবা। ঐ জিনিস আমি না খেলে বিকল্প আরেকটা আনবা যেটা আমি খাই।

কারণ আমিও মানুষ। আমারও পছন্দ আছে, ইচ্ছে আছে, অনুভুতি আছে। বছরের পর বছর তোমার সংসারে গাছের গুঁড়ি হয়ে পড়ে থাকব?

তুমি যদি আমাকে না বুঝ তাহলে তো কেউই বুঝবে না।
একটা মেয়ের বিয়ের আগের সকল আবদার থাকে বাবা মার কাছে। বিয়ের পরে থাকে স্বামীর কাছে। বাবা- মার কাছে যতটা প্রাণ খুলে আবেগ প্রকাশ করা যায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্বামীর কাছে যায় না। স্বামী নামক প্রিয়জনকেই সেটা বুঝে নিতে হয়।

আমার আব্বা কারো বাড়ি গিয়ে এককাপ চাও খেতেন না আমাদেরকে ছাড়া। তিনি ভীষণভাবে চাইতেন তিনি যেখানেই দাওয়াত খেতে যান যেন আমরা চার ভাই-বোনও সেখানে যেতে পারি। কোনো কারণে আমাদেরকে ছাড়া যেতে হলে, তিনি বাড়ি ফিরেই আমাদেরকে নিয়ে হোটেলে চলে যেতেন। সেইম খাবার আমাদের খাইয়ে আনতেন। অথচ আমার মাকে নিয়ে তাঁর তেমন কোনো ভাবনা ছিল না।

আমাদের যৌথ পরিবার ছিল। আব্বা শাড়ি কিনলে পাঁচটা কিনতেন। তিন ফুফুর জন্য তিনটা, মায়ের জন্য একটা, দাদীর জন্য একটা। দাদীকে দেয়ার জন্য তাঁর আরও সন্তান ছিলেন। ফুফিদের স্বামী ছিলেন। কিন্তু আমার মায়ের স্বামী ছাড়া আর কেউ ছিল না।
দিন শেষে আমার মাই ঠকত।

অথচ আমিও যৌথ পরিবারে থাকি। কন্যার বাবাও সেইম কাজ করেন। একদিন ড্রেস আনার পর আমি পাঁচটাই রেখে দিয়েছি। তাকে বললাম ' ভাবীদেরকে কাল এনে দিও। আমার পাঁচটাই পছন্দ হয়েছে।' সে চোখ বড় করে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল।
আমি মনেমনে বলছি, ইচ্ছে হলে চোখ বের করে ফেল। আমি তোমার স্ত্রী। তোমার উচিত কিছু পোষাক সবাইকে গিফট করা ছাড়াও আমার জন্য কেনা।
তুমি যখন সেটা বুঝতে পারনি। আমিই চোখ গেলে বুঝিয়ে দিলাম।

বাচ্চার বাবা কখনো ওদেরকে নিয়ে কোথাও যায় না। কখনো যাবেও না। প্রতি সপ্তাহে দুটো- চারটা দাওয়াত থাকে। দুপুরবেলা বেশির ভাগ সময় বাইরেই খান।

একদিন এত মেজাজ খারাপ হলো। যখন শুনলাম একটা দাওয়াতে সবার পরিবার ছিল। শুধু তিনি একা ছিলেন। ঐ দিনই আমি কারো অনুমতি না নিয়েই রেডি হয়েই বাচ্চাদেরকে নিয়ে বাইর থেকে ঘুরে এলাম। বাচ্চাদেরকে রেস্টুরেন্ট থেকে খাইয়ে আনলাম।

নারীদের জীবন কখনো মসৃন হয় না। এ জীবনের পরতে পরতে বন্ধুরতা। কেউ আপনার ইচ্ছে, অনিচ্ছের মূল্য দিবে না। আপনার জায়গা আপনাকেই করে নিতে হবে। হয় বুদ্ধি দিয়ে না হয় বিচক্ষণতা দিয়ে।
কারণ অধিকাংশ পুরুষ তো নারীদের মানুষই মনে করে না।

copied

এক সাদাসিধে নারী ও পুরুষ বিয়ে করে সংসার শুরু করলো। বিয়ের প্রথম বছর দারুণ কেটে গেলো, দুজনের কেউই টের পেলো না দিন মাস বছর ...
22/09/2024

এক সাদাসিধে নারী ও পুরুষ বিয়ে করে সংসার শুরু করলো। বিয়ের প্রথম বছর দারুণ কেটে গেলো, দুজনের কেউই টের পেলো না দিন মাস বছর কখন কিভাবে চলে গেছে।

এভাবে দ্বিতীয় বছরও পার হলো তবে ছেলেটার বুদ্ধি বেশী হওয়ায় সে মাঝে মাঝে টের পেলো দিন পেরোনোর বিষয়।

একদিন দুজনে খেতে বসেছে। স্ত্রী রান্না করেছে স্বামীর প্রিয় আইটেম। স্বামী নীরবে খেয়ে যাচ্ছে, হুঁ হাঁ কিছু বলছে না, স্ত্রী জিজ্ঞেস করলো,

স্ত্রী : কি গো, ডাল খেতে কেমন হয়েছে বলছো না যে!

স্বামী: ভালো হয়েছে তবে,

- কি তবে? লবন কম হয়েছে?

- না, লবন ঠিক আছে। আমার মায়ের রান্নার মত হয়নি।

স্ত্রী: তাই কি কখনও হয়? তুমি যখন আমায় কাছে ডেকে আদর করো, সেই আদরতো আমার বাবার আদরের মত লাগে না।

- আসতাগফিরুল্লা! কি কও এসব। স্বামী কি বাবা নাকি যে স্বামীর আদর বাবার আদরের মত হবে?

- স্বামী বাবা না, তাহলে স্ত্রী কি মা নাকি যে স্ত্রীর রান্না মায়ের রান্নার মত হবে?

১০ বছর পেরিয়ে গেছে, স্বামী স্ত্রী দুজনেই টের পেয়েছে কত দিনে কত মাসে দশ বছর পেরিয়েছে। খাওয়ার টেবিলে কেউ আর আগের মত রান্নার স্বাদ গুণ বিচার করেনা।
একদিন খেতে বসে স্বামীই মুখ খুলল,

স্বামী: দিনা ভাবীর চিকেন কোর্মাটা কিন্তু দারুণ হয় খেতে। তুমি একদিন দিনা ভাবীর কাছ থেকে জেনে নিও চিকেন কোর্মার রেসিপি।

স্ত্রী: তা জেনে নেবো। কিন্তু ভাইতো বলল অন্য কথা। সেদিন আমি হেঁটে ফিরছিলাম, দেখি ভাই উদাস দৃষ্টি মেলে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে।

পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় আমি হেলো দিতেই ভাই এমনভাবে চমকানোর ভংগি করলো যে আমার বুঝতে বাকী রইলোনা উনি আমার ডাক শোনার জন্যই আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাব নিচ্ছিল।

স্বামী: এসব কি বলছো? মিন্টু ভাই কেন ঘরে সুন্দরী বউ রেখে অন্যের বউয়ের ডাক শুনতে চাইবে?

স্ত্রী: ঐ যে তোমার মত স্বভাব। রসুনের কোয়ার তো একটাই গোড়া থাকে। দিনা ভাবীই আমার সামনে দাঁড়িয়ে থেকে চিকেন কোর্মা রান্না শিখলো, এখন তুমি আমাকে বলছো দিনা ভাবীর কাছে চিকেন কোর্মার রেসিপি নিতে।

স্ত্রীর কথা শুনে স্বামী চোখ গোল করে ফেলেছে। স্ত্রী বলল,

কথা শেষ হয়নি আমার। ভাই আমাকে গনি মিয়ার চায়ের দোকানে নিয়ে বসালো, চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে বলল, ভাবী, দুলাল ভাইকে দেখে বড্ড হিংসে হয়। আপনার মত রূপে গুণে অনন্যা এক বউ পেয়েছে।

আমি বললাম, কেন, আপনিই বা কম কিসে! আমার বর তো দিনা ভাবীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ!

ভাই তখন বলল, না, ইয়ে মানে দিনার সব ভালো, কিন্তু রান্নায় আপনার ধারে কাছেও যায়না। আর বুদ্ধিতেও কাঁচা, আপনার মত বুদ্ধিমতী হলে দিনাকে কাঁধে চড়িয়ে সারা পৃথিবী ঘুরিয়ে দেখাতাম আর বলতাম, এই হচ্ছে আমার বউ, পৃথিবী সেরা বউ।

স্ত্রীর কথা শুনে স্বামীর গলায় ভাত আ'ট'কে গেলো, বিষম খেয়ে কাশতে কাশতে চোখ বড় হয়ে গেছে।

স্ত্রী মিটি মিটি হাসছে।

14/09/2024

পুরুষ মানুষ 18 বছরে যা চায়,
90 বছরেও তাই চায়, কোনো পরিবর্তন নেই
কিন্তু নারী চরিত্র বেজায় জটিল, বয়স পরিবর্তনের সাথে সাথে তাদের মনের পরিবর্তন ঘটে ।

18 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " সুদর্শন পুরুষ "
25 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " পরিণত পুরুষ "
30 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " সফল পুরুষ "
40 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " প্রতিষ্ঠিত পুরুষ "
50 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " ভালোবাসার দেওয়ার পুরুষ "
60 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " সাপোর্টিং পুরুষ "
80 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " ধর্ম কথা শোনাবে এমন পুরুষ "
90 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " আল্লাহর সেবায় বিশ্বাসী পুরুষ "

এদিকে পুরুষের ক্ষেত্রে দেখুন --
18 বছর বয়সী পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
25 বছর বয়সেও পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
30 বছর বয়সেও পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
40 বছর বয়সেও পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
50 বছর বয়সেও পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
60 বছর বয়সেও পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
80 বছর, কোমর ঝুঁকে গেছে, হাতে পায়ে বল নাই " সুন্দরী মহিলা পছন্দ "
90 বছর, বিছানা থেকে উঠার ক্ষমতা নেই " সুন্দরী মহিলা পছন্দ "
100 বছর পর, মৃত্যু হয়েছে, বিদেহী আত্মা হয়ে " সুন্দরী মহিলা হুর পছন্দ করে 🤣🤣🤣🤣🤣

~সংগ্রহীত

Address

Mymensingh

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sharmin Akther posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sharmin Akther:

Share