Jes Androws

Jes Androws I'm semple as you. I would like to travel besides my job. I am expert in Website SEO, Youtube SEO and Social Media Managment.

ইন্টারনেটের আগমণ এবং ওয়েব ১.০ যুগ  (১৯৯০ - ২০০০)ডিজিটাল মার্কেটিং-এর সূচনা হয় ইন্টারনেট এবং প্রথম ওয়েবসাইট চালু হওয়ার পর...
08/07/2025

ইন্টারনেটের আগমণ এবং ওয়েব ১.০ যুগ (১৯৯০ - ২০০০)

ডিজিটাল মার্কেটিং-এর সূচনা হয় ইন্টারনেট এবং প্রথম ওয়েবসাইট চালু হওয়ার পর। এই সময়কালকে বলা হয় Web 1.0 যুগ, যেখানে ওয়েবসাইটগুলো ছিল মূলত স্থির (Static) এবং ইউজাররা শুধু তথ্য পড়তে পারতেন, কোন ইন্টারঅ্যাকশন ছিল না।

তবে এখান থেকেই ডিজিটাল মার্কেটিং-এর ভিত্তি তৈরি হয়। ব্যবসাগুলি অনলাইনে নিজেদের পণ্য বা পরিষেবার তথ্য দিতে শুরু করে।

পাহাড় আর শান্তি
06/07/2025

পাহাড় আর শান্তি

😀😀😀😀
27/06/2025

😀😀😀😀

Where am I???
24/06/2025

Where am I???

খাগড়াছড়ির চেংনি নদী। পরিবেশ টা খুবই নান্দনিক।  ❤️❤️❤️
22/06/2025

খাগড়াছড়ির চেংনি নদী। পরিবেশ টা খুবই নান্দনিক। ❤️❤️❤️

তোমার বাবা কি করেন?- একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির CEO।- ভেরি গুড, বসো।- নেক্সট, তোমার বাবা কি করেন?- ম্যাম, ভার্সিটির প...
22/06/2025

তোমার বাবা কি করেন?
- একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির CEO।
- ভেরি গুড, বসো।
- নেক্সট, তোমার বাবা কি করেন?
- ম্যাম, ভার্সিটির প্রফেসর।
- কোন ডিপার্টমেন্ট? নাম কি?
- ফিন্যান্স। ড. কল্লোল চৌধুরী৷
- তুমি কল্লোল স্যারের মেয়ে? স্যারকে বলো আমার কথা!
- নেক্সট, তোমার বাবা?
- এমপি।
- তোমার কোনো অসুবিধা হচ্ছে না তো? কোনো কিছু দরকার হলে আমাকে বলবে!
- তারপর, তোমার বাবা কি করেন?
ছেলেটা মাথা নিচু করে জবাব দেয়, "ম্যাডাম, আমার বাবা একজন কৃষক।"
- অ!
সেই প্রথম দিনের পরিচয়ের পর থেকে স্যার ম্যাডামদের মাথায় একটা জিনিস সেট হয়ে যায়। কার কার বাবা টাকাওয়ালা কিংবা উচ্চপদস্থ কেউ! এরপর থেকে প্রত্যেক ক্লাস, প্রেজেন্টেশন, অ্যাসাইনমেন্ট, মিডটার্ম, ভাইভা, এমনকি সেমিস্টার ফাইনালেও তাদেরকে এক্সট্রা প্রায়োরিটি দেওয়া হয়।
আর অজ পাড়াগাঁয়ের ক্ষেত থেকে উঠে আসা ছেলেটা মেধার জোরে এগিয়ে থাকলেও বাবার পরিচয়ে অনেকটাই পিছিয়ে যায়।
আমি যদি কোনদিন কোনো প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক হতাম, তাহলে ওই চার নম্বর ছেলেটাকে একটা ধমক দিয়ে বলতাম, মাথা নিচু করে বলিস কেন তোর বাবা কৃষক? সবার সামনে দাঁড়িয়ে মাথা উঁচু করে বল, তোর বাবা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে মাঠে ফসল ফলিয়ে তার সন্তানকে দেশের সেরা প্রতিষ্ঠানে পড়াচ্ছে। I am damn proud of my father.
তোকে ওই ভার্সিটির লেকচারার হবার দরকার নাই, তুই হবি অক্সফোর্ডের লেকচারার। তোকে ওই ছোট কোম্পানির ছোট জবের জন্য লড়াই করতে হবে না, তুই হবি ওর চেয়ে বড় কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার, তোর কলমের খোঁচায় ওইরকম পাঁচ-দশটা CEO'র চাকরি হবে। তুই শুধু এমপি না, তুই হবি দেশের প্রধানমন্ত্রী!
ক্ষেত থেকে উঠে এসে আকাশ ছোঁয়ার উদাহরণ এই দেশে একটা দুইটা না, হাজারটা। আমাদের পকেটের ব্যসার্ধ বড় করার চেয়ে, মনের ব্যসার্ধ বড় করাটা অনেক জরুরি। কাউকে ছোট করে দেখলেই সে ছোট হয়ে যায় না। যে ছোট করে দেখে, সে-ই ছোট হয় বরং।

Collected From বৈজয়ন্ত বিশ্বাস ভিক্টর

মৃত পাখির বাচ্চাগুলো হয়ত অপেক্ষায় ছিল কখন মা তাদের জন্য খাবার নিয়ে আসবে! কিন্তু তারা তো জানে না কোনো এক পাষাণহৃদয় শিক...
22/06/2025

মৃত পাখির বাচ্চাগুলো হয়ত অপেক্ষায় ছিল কখন মা তাদের জন্য খাবার নিয়ে আসবে! কিন্তু তারা তো জানে না কোনো এক পাষাণহৃদয় শিকারির ফাঁদে পড়ে জীবন হারিয়েছে মা পাখিটি। দেখতে দেখতে অপেক্ষার প্রহর দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হলো, কিন্তু মা আর নীড়ে ফিরে এলো না!

ফাঁদে পড়া মা পাখিটি বাচ্চাগুলোর দোহাই দিয়ে বাঁচার জন্য কতই না আকুতি জানিয়েছে! কিন্তু পাখির সেই কান্নার ভাষা বোঝার মত ক্ষমতা তো আমাদের নেই।

হয়তোবা বাচ্চাগুলো ক্ষুধার যন্ত্রণায় চিৎকার করে কাঁদতে কাঁদতে একসময় নিস্তেজ হয়ে গেছে, অনাহারে ধুঁকে ধুঁকে ত্যাগ করেছে শেষ নিঃশ্বাস। দিনের পর দিন কাঠফাটা রোদে পড়ে থেকে শুকিয়ে গেছে তাদের দেহের মাংস। আর কঙ্কালগুলো এমনি ভাবেই পড়ে আছে
মায়ের তৈরি সেই স্বপ্নের নীড়ে

Collected From বৈজয়ন্ত বিশ্বাস ভিক্টর

সবচাইতে বড় দুর্ভাগা ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। কবির চার বছরের শিশুপুত্র বুলবুল যে রাতে মারা গিয়েছিল, সে রাতে তার পকেটে এক...
21/06/2025

সবচাইতে বড় দুর্ভাগা ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। কবির চার বছরের শিশুপুত্র বুলবুল যে রাতে মারা গিয়েছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা কানাকড়িও ছিল না। অথচ দাফন, কাফন, গাড়িতে করে দেহ নেওয়া আর গোরস্থানে জমি কেনার জন্য দরকার ১৫০ টাকা। সে সময়ের ১৫০ টাকা মানে অনেক টাকা। হতদরিদ্র কবি এত টাকা পাবেন কোথায়?
বিভিন্ন লাইব্রেরিতে লোক পাঠানো হলো, কিন্তু টাকার ব্যবস্থা করা গেল না। শুধুমাত্র ডি.এম লাইব্রেরি দিল ৩৫ টাকা। কিন্তু তখনো যে অনেক টাকা লাগবে!
ঘরে শিশুপুত্রের লাশ রেখে কবি গেলেন এক প্রকাশকের কাছে। নিষ্ঠুর প্রকাশক শর্ত দিলেন, এই মুহূর্তে কবিতা একটি লিখে দিতে হবে, তারপর টাকা! নিরুপায় কবি তার মনের নীরব কান্না লিখে দিলেন কবিতায়...
ঘুমিয়ে গেছে শ্রান্ত হ’য়ে আমার গানের বুলবুলি —
করুণ চোখে চেয়ে আছে সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি।।

Collected From বৈজয়ন্ত বিশ্বাস ভিক্টর

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচ...
21/06/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"
এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।
ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।
তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!
সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।
আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করে না, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হাসপাতাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবে না। সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।
উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registant against this Drugs in the subcontinent'' অর্থাৎ এই জীবাণুটি উপমহাদেশের এই ওষুধগুলোকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়ে বেশি জরুরি। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা। আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা।
রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসিতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin, Cefixime, Cefuroxime অথবা Levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কত দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষুধটি ১ ডোজ খাবেন, সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।
চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

20/06/2025

Fishing days

ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় 🪶🪶🪶
28/09/2024

ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় 🪶🪶🪶

নিজের জীবন কে সুন্দর ও উপভোগ্য করে তোলতে ট্যুর এর কোন বিকল্প নেই।
16/09/2024

নিজের জীবন কে সুন্দর ও উপভোগ্য করে তোলতে ট্যুর এর কোন বিকল্প নেই।

Address

Mymensingh

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jes Androws posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jes Androws:

Share