THR Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from THR, BAU Campus, Mymensingh, Mymensingh.

সহকারী অধ্যাপক, ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগ, AUCM (BAU) | জাতীয় পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ২০১৮ | বেস্ট পারফর্মিং অনলাইন শিক্ষক ২০২১, জেলা প্রশাসন, ময়মনসিংহ | Master Trainer (HSEP) | Head Examiner (293) | MIE teacher

www.youtube.com/tanzirulhussainrabby

27/10/2025
ভারতবর্ষের ইতিহাসের কিংবদন্তি, বাংলার বাঘ খ্যাত শেরেবাংলা একে ফজলুর হকের জন্ম দিন আজ।মহান আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতুল ফ...
26/10/2025

ভারতবর্ষের ইতিহাসের কিংবদন্তি, বাংলার বাঘ খ্যাত শেরেবাংলা একে ফজলুর হকের জন্ম দিন আজ।
মহান আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মাকাম দান করুন।

এই সিংহ পুরুষকে এতদিন পাঠ্য বইয়ের ইতিহাসে তেমন ভাবে জায়গা দেওয়া হয়নি।

এতবছর কোন মিডিয়ার সংবাদেও তার জন্মদিন কিংবা মৃত্যু বার্ষিকীর নিউজ প্রচার করা হয়নি।

এভাবেই অবহেলিত ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের এই রাজনৈতিক কিংবদন্তি, ইনশাআল্লাহ আসা করা যায় এখন প্রত্যেক কিংবদন্তির অবদানের যথার্থ মূল্যায়ন করা হবে।

GRE340/340OMG
26/10/2025

GRE
340/340
OMG

যে ছবিটা দেখছেন, এটা কোন স্বাভাবিক জায়গা না। পৃথিবীতে যদি কোন মহাবিপর্যয় হয়। যেমন কোন ভয়াবহ পারমাণবিক বিস্ফোরণ, ভূমিকম্প...
24/10/2025

যে ছবিটা দেখছেন, এটা কোন স্বাভাবিক জায়গা না। পৃথিবীতে যদি কোন মহাবিপর্যয় হয়। যেমন কোন ভয়াবহ পারমাণবিক বিস্ফোরণ, ভূমিকম্প কিংবা অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ। যেখানে হয়ত মানব সভ্যতা ধ্বংসের মত অবস্থা হবে। তখন যারাই বেঁচে থাকবে, তাঁরা যেন খেয়ে বাঁচতে পারে। এই জন্য আর্কটিকের একদম শেষ প্রান্তে (নরওয়েতে) এই Doomsday vault তৈরি করা হয়েছে। এটির কাজ কী জানেন?

এটির কাজ ঠিক ব্যাংকের ভল্টের মত। এর আশপাশে কোন মানব সভ্যতা নেই। স্রেফ বরফের পর বরফ। এর নিচে সুড়ঙ্গ তৈরি করা হয়েছে। সেই সুড়ঙ্গে রয়েছে অনেকগুলো ভল্ট। এখানে ১৩ লাখেরও উপর শস্যের বীজ সংরক্ষণ করা আছে। একে অবশ্য পৃথিবীর শস্যভাণ্ডারও বলা হয়।

সুইস ব্যাংকে যেমন মানুষ টাকা রাখে। ঠিক তেমনি পৃথিবী দেশগুলো তাঁদের নিজস্ব শস্যের বীজ এখানকার ভল্টে সংরক্ষণ করে রাখে। কেউ খুলেও দেখতে পারে না। বীজগুলো সেখানে যায়। এরপর ওরা পরীক্ষা করে দেখে- প্যাকেটে কোন বিস্ফরক আছে কিনা। এরপর সোজা ভল্টে ঢুকিয়ে রাখা হয়।

ভয়াবহ পারমাণবিক বিস্ফোরণে কিংবা ভূমিকম্পেও এই সুড়ঙ্গগুলো ভেঙে যাবে না বলে ধারণা করা হয়। তাই মেরু অঞ্চলে (আর্কটিকে) এই ভল্ট বানানো হয়েছে মানব সভ্যতা থেকে অনেক দূরে। এখানে যে কেউ চাইলেই যেতে পারে না। অন্তত আমি যখন গিয়েছিলাম ২০১০ সালে, তখন অনুমতি লাগতো। এখন কি অবস্থা জানা নেই। এর চাইতেও মজা বিষয় হচ্ছে, এখানে যদি কোন নতুন মানুষ যায়। তাঁদেরকে একটা উইশ করতে হয় এবং সেটা প্রকাশ্যে করতে হয় সেখানকার ইঞ্জিনিয়ারদের সামনে।

আমি উইশ করেছিলাম- ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরও যেন বাংলাদেশে লাউ আর আলুর শাক মানুষ খেতে পারে। এই দুটো আমার ভীষণ প্রিয় খাবার। ওরা অবশ্য চেক করেছিল। তখন পর্যন্ত এই দুটো শাক এবং সবজীর বীজ বাংলাদেশ সরকার সেখানে পাঠায়নি। জানি না এখন আছে কিনা। যদি না থাকে, বাংলাদেশ সরকারের কাছে অনুরোধ- এই বীজগুলো সংরক্ষণের জন্য সেখানে যেন পাঠানো হয়।

দাসপ্রথা বিলুপ্ত হয়েছে।আসলেই কি দাসপ্রথার অবসান হয়েছে?না।নতুন এক ধরনের দাসে ভরে গেছে দুনিয়া- ডিজিটাল দাস।আমরা প্রায় সবাই...
24/10/2025

দাসপ্রথা বিলুপ্ত হয়েছে।

আসলেই কি দাসপ্রথার অবসান হয়েছে?

না।

নতুন এক ধরনের দাসে ভরে গেছে দুনিয়া- ডিজিটাল দাস।

আমরা প্রায় সবাইই নিজের হাতে থাকা স্মার্টফোনের দাসে পরিণত হয়েছি।

ঘুম থেকে ওঠার পর এবং ঘুমিয়ে পড়ার আগে- প্রায় ৯০% সময় আমাদের মনোযোগ থাকে হাতের ফোনের দিকে।

ফেইসবুক, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, টিকটক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট, বিভিন্ন গেইম- এরকম অসংখ্য অ্যাপ দিয়ে ভরা আমাদের ফোন। আমরা বুঁদ হয়ে থাকি সেইসব অ্যাপ এর ফাঁদে।

অজান্তেই আমরা কখনো মার্ক জাকারবার্গের, কখনো গুগলের মালিকদের, কখনো জেফ বেজোসের, কখনো এলন মাস্কের, কখনো অন্য কারো দাসত্ব করছি; তাও আবার স্বেচ্ছায়, হাসিমুখে।

আমাদের ফোনের অ্যাপ আমাদের সময় কেড়ে নিচ্ছে, আমাদের প্রাইভেসি কেড়ে নিচ্ছে, আমাদের স্বাধীনতা কেড়ে নিচ্ছে৷ আবার আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য বিক্রিও করছে!

আপনি ফোনে যেসব অ্যাপ ব্যবহার করেন, সেগুলো মাঝেমধ্যেই নানা রকম পারমিশন চায়। কখনো লোকেশন একসেস করার, কখনো ফোনবুক একসেস করার, কখনো নোটিফিকেশন পাঠানোর, কখনো ছবি এবং ভিডিও দেখার, কখনো মাইক্রোফোন ব্যবহার করার, আবার কখনও ক্যামেরা ব্যবহার করার।

অ্যাপ যখন কোনো পারমিশন চায়, তখন আমরা একটুও না ভেবে পারমিশন দিয়ে দিই। আমাদের এতো তাড়া যে, কেনো পারমিশন চাইছে, এটা দিলে কী কনসিকোয়েন্স হতে পারে- এসব ভাবার ফুসরত ই নাই!

ছবিতে দেখুন, আমি গুগলি মামীকে কী কী পারমিশন দিয়ে রেখেছি...

ক্যামেরা, কন্ট্যাক্টস, লোকেশন, মাইক্রোফোন, ফোন, ফটোজ এন্ড ভিডিওজ, এসএমএস, নোটিফিকেশন, নিয়ারবাই ডিভাইজেজ- সব।

এখন, আমার সবকিছু দেখার, শোনার অধিকার আছে আমার গুগল অ্যাপ এর। আল্লাহর পরে, আমার সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি জানে গুগল অ্যাপ!

এমনকি, আমার অন্য সব অ্যাপ আর ওয়েবসাইট একসেস এর পাসওয়ার্ড ও জানে গুগল।

গুগল আমার ছবি সেইভ করে রাখে ফটোজ এ। আমি আমার সব গুরুত্বপূর্ণ ডকস সেইভ করে রাখি গুগল ড্রাইভ এ।

আমার হাতের আঙুলের ছাপ, আমার রেটিনার ছবি, আমি কতোটুকু প্রেসার দিয়ে ফোনে চাপ দিই, আমার অভ্যাস, আমার খাদ্যাভ্যাস, আমার প্যাশন- সব জানে গুগল।

আমি কী কথা বলি, কোথায় যাই, কী গপ্পো করি, কী অ্যাপ ব্যবহার করি, কোন ওয়েবসাইট ব্যবহার করি, কী কেনাকাটা করি, কী স্বপ্ন দেখি, কী খরচ করি, কোথায় টাকা জমাই- সব জানে গুগল। সব মানে সব!

গুগল যদি এই সব তথ্য জেনে সেগুলো গোপন রাখতো, তাও হতো!

গুগল দুনিয়ার তাবত মানুষের সব তথ্য জোগাড় করে সেগুলো বিশ্লেষণ করে। তারপর, প্রয়োজনমতো সেগুলো কাজে লাগায়, বিক্রি করে।

এই তথ্য ব্যবহার করে আপনাকে, আপনার চিন্তার ডাইমেনশনকে নিয়ন্ত্রণ করে গুগল!

শুধুমাত্র গুগলই যদি এরকম তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ এবং ব্যবহার করতো, তাও হতো!

স্যাডলি, দুনিয়ার অনেক কোম্পানি ই আমার- আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও বিপণন করে। এপল, এমাজন, আলীবাবা, ফেইসবুক- কেউ কারও চেয়ে কম নয় এই কাজে।

এই তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করেই আপনি যখন যা ভাবেন, সেটাই আপনাকে দেখায় ডিজিটাল দুনিয়া।

আপনি একটা জুতা কেনার কথা বলেছেন আপনার বউকে। কতোক্ষণ পরে দেখবেন, আপনাকে জুতার বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে আপনার ফোনের বিভিন্ন অ্যাপ!

আপনি কক্সবাজার গেছেন, আপনাকে কক্সবাজারের স্পা কিংবা সেখানকার রেস্টুরেন্টের খাবারের এর বিজ্ঞাপন দেখাবে আপনার ফেইসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টিকটক!

আপনার ডিভাইস শুধু যে আপনার কথা শোনে আর আপনার ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করে, সেটা হলেও হতো!

আপনার রেটিনার মুভমেন্টও দেখে ফেলে আপনার ফোন! আপনি যখন ফোন স্ক্রল করতে করতে কোনো পেইজ কিংবা কন্টেন্ট এ একটু চোখ স্থির করেন, সে বুঝে যায়, এতে আপনার আগ্রহ আছে। সেই পেইজ কিংবা কন্টেন্ট আপনি লাইক দেন আর না দেন, আপনাকে এরপরে সেটা আবার দেখাবে।

আপনি খেয়াল করেছেন কি না, আপনি যা দেখেন কিংবা দেখতে চান, আপনাকে সেটাই বেশি দেখায় আপনার ফেইসবুক, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, ইমু, মেসেঞ্জার কিংবা অন্য অ্যাপ।

আপনি মাছের ভিডিও পছন্দ করেন, আপনাকে শুধু মাছের ভিডিও ই দেখাবে। আপনি গাছ দেখতে পছন্দ করেন, আপনাকে শুধু গাছ এবং গাছের ভিডিও ই দেখাবে। আপনি তামান্না ভাটিয়ার নাচ দেখতে পছন্দ করেন- আপনাকে ভাটিয়ার দেহের সব ভাঁজ দেখিয়েই ছাড়বে!

আপনাকে পরিপূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ করে আপনার ফোন, আরও স্পেসিফিক্যালি আপনার ফোনের বিভিন্ন অ্যাপ।

মানুষের চিন্তাশক্তি, ধীশক্তি নষ্ট করে দেবার জন্য আবিষ্কার হয়েছে রিলস আর শর্টস। স্বল্প দৈর্ঘ্যের এইসব ভিডিও দেখে আমাদের মস্তিষ্ক উত্তেজিত হয়ে যায়। মগজ তরল হয়ে যায়। এই উত্তেজনা আমাদের আবিষ্ট করে রাখে৷ আমরা শয়নে-স্বপনে-জাগরণে শুধু সেগুলোই ভাবি, যা ইউটিউব-ফেইসবুক আমাদের ভাবাতে চায়।

এই ডিজিটাল দাসত্ব দিনদিন বাড়ছে। আমাদের আর মুক্তি নাই।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আফ্রিকার সাহারা মরুভূমিতে একটি যুদ্ধবিমান ভেঙে পড়ে। যাত্রীরা সবাই মারা গেলেও আশ্চর্যজনকভাবে পাই...
21/10/2025

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আফ্রিকার সাহারা মরুভূমিতে একটি যুদ্ধবিমান ভেঙে পড়ে। যাত্রীরা সবাই মারা গেলেও আশ্চর্যজনকভাবে পাইলট প্রাণে বেঁচে যায়। চারপাশে শুধু ধু ধু বালু আর আগুন ঝরা রোদ। খাবার নেই, পানি নেই, আশ্রয় নেই — সম্বল বলতে কিছু শুকনো বিস্কুট আর এক বোতল পানি!

তিনদিন পর বোতলের পানি শেষ হয়ে গেল। সূর্যের তাপ, পানির অভাব এবং নিঃসঙ্গতা — সব মিলিয়ে পাইলট একদম নিঃশেষ, মৃতপ্রায়। তখন তার মনে পড়ে, সে পাইলট হবার আগে ছিল একজন চিত্রশিল্পী! পকেটে পেন্সিল ছিল, সাথে একটা ভাঙা চশমা। মরুভূমির বালুতে সে আঁকা শুরু করল — তার পরিবার, প্রিয়জন, তার শহরের রাস্তা, ঘরবাড়ি, গাছপালা!

সে জানত, সে মরবে। কিন্তু মৃত্যুর আগে সে তার স্মৃতি ধরে রাখতে চায়। আশ্চর্যজনকভাবে ছবি আঁকার সময় পাইলট অনুভব করে, তার তৃষ্ণা খানিকটা কমে গেছে, মনটাও শান্ত হয়েছে। সে ভাবল, আমি এখনও বেঁচে আছি। যতক্ষণ আমি স্বপ্ন দেখতে পারি, ততক্ষণ আমি হারিনি!

অষ্টম দিনে এক ফরাসি উদ্ধারকারী দল তাকে খুঁজে পায়। তারা অবাক হয়ে দেখে — শরীর দুর্বল, চোখের নিচে কালি, ঠোঁট ফেটে গেছে, কিন্তু বালিতে ছবি আঁকছে এক পাইলট — যেন কোনো এক জাদুকর!

উদ্ধারের পরে সেই পাইলট বলেছিল, "আমি টিকে ছিলাম, কারণ আমি বিশ্বাস করেছিলাম। আমার চোখের ভাঙা চশমা আর হাতের পেন্সিল আমাকে মরুভূমিতেও বাঁচিয়ে রেখেছিল।"

শিক্ষা: জীবন কখনো কখনো সবকিছু কেড়ে নেয়, কিন্তু একটা জিনিস কেড়ে নিতে পারে না — তা হলো আপনার বিশ্বাস।
আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি পারবেন, তাহলে পৃথিবীর কেউ আপনাকে হারাতে পারবে না।

21/10/2025
১৯০৪ সালে ময়মনসিংহ জেলার কোন থানায় শিক্ষার কেমন অবস্থা ছিল একটা ধারনা পাওয়া যাবে এই ছবি থেকে।ঈশ্বরগঞ্জ থানার নামটি এখ...
21/10/2025

১৯০৪ সালে ময়মনসিংহ জেলার কোন থানায় শিক্ষার কেমন অবস্থা ছিল একটা ধারনা পাওয়া যাবে এই ছবি থেকে।

ঈশ্বরগঞ্জ থানার নামটি এখানে দিনাজপুর লেখা হয়েছে ভুলে।

ব‌ইয়ের অন্য তালিকাগুলোতে ঈশ্বরগঞ্জ রয়েছে।

সেজন্যই ভুল দিনাজপুরের জায়গায় কোন থানাটি বসবে সেটা ধরতে পেরেছি।

20/10/2025

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

BAU | The place of Beauty!

vedio collected from tales wih fahim

20/10/2025

২০% খুব একটা অযৌক্তিক কিছু না।
সরকার বাহাদুর দিবেন ঠিকই, এখন দিলে সম্মান শ্রদ্ধা বাড়বে বৈ কমবে না।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা খাত বেসরকারি থাকা ঠিক না।
এই সেক্টর টা অবশ্যই জাতীয়করণ করা উচিত।
সারা দেশের চিত্র দেখুন বেসরকারি কলেজ ফলাফল আর সরকারি কলেজের ফলাফল।
আমার মনে হয় ধীরে ধীরে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে তবে এখন হওয়াটা খুব জরুরী।

19/10/2025

হাতে সময় থাকলে শুনতে পারো!

অনেক আগের ভিডিও। প্রায় চার পাঁচ বছর আগে।

আগের মতন ক্যালিবার নাই এখন। বুড়া হইতাছি তো!

তবে কিছু মোটিভেশন আছে মাস্ট শুনতে পারো

Address

BAU Campus, Mymensingh
Mymensingh
MYMENSINGH

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when THR posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share