CyberSpace By Tasrif

CyberSpace By Tasrif Join the fight against cyber crime! As a cyber crime investigator, I'm here to demystify the process and empower you with the knowledge to protect yourself.

Let's build a safer digital community together. Follow for insights into the world_cyber security.

06/11/2025

বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া ও অনলাইন প্রতারণা দিন দিন বেড়েই চলেছে। অনেকেই জানে না কিভাবে নিজের তথ্য সুরক্ষিত রাখতে হয় বা অনলাইনে কারো পরিচয় যাচাই করতে হয়।
এই কারণেই আমি শুরু করেছি আমার নতুন সার্ভিস —
“Cyber Crime & OSINT Investigation Service” 💻🔍

আমি ethical এবং legal পদ্ধতিতে কাজ করি —
যেখানে আমি Facebook ID, social media activity, background check, digital footprint analysis সহ নানা তথ্য open-source intelligence (OSINT) পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করি।

👉 তুমি যদি জানতে চাও —

কোনো আইডি fake না আসল

কেউ online scam করছে কিনা

কারো সম্পর্কে basic background check

অথবা তোমার নিজের profile কতটা exposed

তাহলে আমি তোমাকে একদম confidential এবং accurate report দিতে পারব।

💠 Why Choose Me:
✅ Ethical & Legal Investigation
✅ Fast Delivery
✅ 24/7 Support
✅ 100% Confidential

Call now to connect with business.

30/10/2025

বর্তমান ডিজিটাল যুগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই প্রযুক্তির অপব্যবহারও বেড়ে চলেছে ভয়াবহ হারে। বিশেষ করে নারীরা আজ সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী “সাইবার স্টকিং” বা অনলাইন হয়রানির মাধ্যমে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ইমেইল, মেসেঞ্জার, কিংবা ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ—সব জায়গাতেই কিছু অসাধু ব্যক্তি নারীদের ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও বা তথ্য ব্যবহার করে ব্ল্যাকমেইল, হুমকি ও মানসিক নির্যাতন চালাচ্ছে।
বাংলাদেশে প্রতিদিন অসংখ্য তরুণী এসব অপরাধের শিকার হচ্ছেন। অনেকেই লজ্জা বা সামাজিক ভাবমূর্তির কারণে অভিযোগ করতে চান না, ফলে অপরাধীরা আরও সাহসী হয়ে ওঠে। একাধিক ঘটনায় দেখা গেছে, সম্পর্কের পর ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও গোপনে ধারণ করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়া হয়, যার পরিণতিতে ভুক্তভোগীরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন, কেউ কেউ আত্মহত্যার পথও বেছে নেন।
পুলিশ জানিয়েছে, দেশের সাইবার পুলিশ সেন্টারে প্রতি মাসে হাজারো অভিযোগ আসে, যার বেশিরভাগই নারী হয়রানি সম্পর্কিত। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় “Police Cyber Support for Women” নামে একটি বিশেষ ইউনিট কাজ করছে, যেখানে নারীরা গোপন পরিচয়ে অভিযোগ জানাতে পারেন।
📞
ইমেইল: [email protected]
ফোন: 01320-000888 / 999
ফেসবুক পেজ: Police Cyber Support for Women - PCSW
https://www.facebook.com/PCSW.PHQ
আমাদের করণীয়:
অপরিচিত লিংক বা সন্দেহজনক অ্যাকাউন্টে কখনোই ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি শেয়ার করবেন না।
কোনো ধরনের অনলাইন হয়রানির শিকার হলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের কাছে অভিযোগ করুন।
পরিবার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনলাইন নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনতা তৈরি করুন।
মনে রাখবেন—নীরবতা অপরাধীদের শক্তিশালী করে, আর সচেতনতা ও প্রতিবাদ তাদের দুর্বল করে। আসুন, আমরা সবাই মিলে একটি নিরাপদ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলি।

27/10/2025

যদি কারো ফেসবুক আইডি/পেইজে সমস্যা হয় আমাদের সাথে যোগাযোগ কইরেন - আমরা সমাধান করে দিব, ইনশাআল্লাহ

হানি-ট্র্যাপ হলো এক ধরনের অনলাইন প্রতারণা, যেখানে কোনো অপরিচিত আকর্ষণীয় প্রোফাইল ব্যবহার করে কাউকে ফাঁদে ফেলা হয়। প্রতার...
22/10/2025

হানি-ট্র্যাপ হলো এক ধরনের অনলাইন প্রতারণা, যেখানে কোনো অপরিচিত আকর্ষণীয় প্রোফাইল ব্যবহার করে কাউকে ফাঁদে ফেলা হয়। প্রতারকরা প্রথমে বন্ধুত্ব বা প্রশংসার মাধ্যমে বিশ্বাস গড়ে তোলে এবং ধীরে ধীরে চ্যাট, ভয়েস ও ভিডিও কলের মাধ্যমে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এরপর হোয়াটসঅ্যাপ বা বিভিন্ন ভাবে নম্বর চেয়ে ভিডিওকল করে এমনভাবে পরিস্থিতি তৈরি করে যাতে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই আপত্তিকর দৃশ্য রেকর্ড করা যায়। এই ছোট ক্লিপটিই পরে ব্ল্যাকমেইলের হাতিয়ার হয়—তারা টাকা বা তথ্য না দিলে ভিডিও ফাঁস করার হুমকি দেয়। সরকারি কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী বা পরিচিত ব্যক্তিরা বেশি টার্গেট হয় কারণ তাদের তথ্য অনলাইনে সহজে পাওয়া যায়। হানি-ট্র্যাপের নানা রূপ আছে—রোমান্স স্ক্যাম, চাকরির ছদ্মপ্রস্তাব, কর্পোরেট গুপ্তচরবৃত্তি বা আর্থিক প্রতারণা—তবে উদ্দেশ্য একটাই: ব্যক্তিগত তথ্য, অর্থ বা সংবেদনশীল কন্টেন্ট নিয়ে সুবিধা নেয়া।

এই প্রতারণার ফলে লজ্জা, মানসিক কষ্ট, আর্থিক ক্ষতি ও পেশাগত সম্মানহানি ঘটতে পারে। রেড ফ্ল্যাগ চেনা জরুরি—অচেনা কেউ অতিরিক্ত প্রশংসা করে, দ্রুত ঘনিষ্ঠ হতে চায়, সিক্রেট রাখতে বলে, হঠাৎ ভিডিওকল বা ব্যক্তিগত তথ্য চায়—এসব দেখলেই সতর্ক হন। প্রতারকরা আবেগের সুযোগ নেয়, তাই “আমার সঙ্গে হবে না” ভাবাটা ভুল। অনেক সময় একাকীত্ব বা অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস মানুষকে ফাঁদে ফেলে। বিদেশি গুপ্তচর সংস্থা বা বড় চক্রগুলোও এই কৌশল ব্যবহার করে সংবেদনশীল তথ্য আদায় করে।

বাঁচার উপায় সহজ—
অচেনা প্রোফাইলের রিকোয়েস্ট গ্রহণ করবেন না, অজানা লিংক বা ফাইল খুলবেন না, এবং ভিডিওকলের সময় ব্যক্তিগত কিছু দেখাবেন না। সব অ্যাকাউন্টে 2FA চালু রাখুন ও সফটওয়্যার আপডেট রাখুন। অফিসে নিয়মিত সোশ্যাল-ইঞ্জিনিয়ারিং সচেতনতা প্রশিক্ষণ দিন। যদি কেউ ব্ল্যাকমেইল করে, টাকা পাঠাবেন না—সব প্রমাণ রেখে প্রোফাইল রিপোর্ট করুন এবং সাইবার ক্রাইম ইউনিটে অভিযোগ দিন। ব্যাংক বা কার্ড তথ্য শেয়ার হলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংককে জানান। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হলে আস্থাভাজন কারো সঙ্গে কথা বলুন বা কাউন্সেলিং নিন।

নেতৃত্ব ও সরকারকে উচিত কর্মীদের জন্য নিরাপত্তা গাইডলাইন ও আইনগত ব্যবস্থা জোরদার করা। কমিউনিটি পর্যায়ে সচেতনতা বাড়ানো গেলে এ ধরনের স্ক্যাম কমবে। হানি-ট্র্যাপ শুধু ব্যক্তিগত নয়, জাতীয় নিরাপত্তারও হুমকি হতে পারে—তাই ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক স্তরে সম্মিলিত প্রতিরোধ প্রয়োজন।

থামুন, যাচাই করুন, সন্দেহ হলে যোগাযোগ বন্ধ করুন এবং প্রমাণ রেখে রিপোর্ট করুন। লজ্জা নয়, সচেতনতা ও সাহসই এই ফাঁদ থেকে মুক্তির পথ। এই তথ্য অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন—আপনার একবার সতর্কতা হয়তো অনেককেই রক্ষা করতে পারে।



বাংলাদেশে সাইবার অপরাধ দিন দিন ভয়াবহভাবে বেড়ে চলেছে, কিন্তু দুঃখজনকভাবে বেশিরভাগ অপরাধই শাস্তিহীন থেকে যাচ্ছে। সম্প্রতি ...
22/10/2025

বাংলাদেশে সাইবার অপরাধ দিন দিন ভয়াবহভাবে বেড়ে চলেছে, কিন্তু দুঃখজনকভাবে বেশিরভাগ অপরাধই শাস্তিহীন থেকে যাচ্ছে। সম্প্রতি সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশের ৭৩ শতাংশ ভুক্তভোগী আইনি সাহায্য চান না, আর যারা চান তাদের অর্ধেকের বেশিই প্রয়োজনীয় সহায়তা পান না। মাত্র ৭ শতাংশ ভুক্তভোগী প্রাপ্ত সহায়তায় সন্তুষ্ট হয়েছেন — যা আমাদের সাইবার অপরাধ মোকাবিলার অক্ষমতার এক ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাইবার অপরাধের শিকারদের মধ্যে ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী তরুণদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। অনেকেই সামাজিক লজ্জা, জটিল আইনি প্রক্রিয়া, বা পুলিশের প্রতি আস্থাহীনতার কারণে অভিযোগ করতে চান না। বিশেষ করে নারী ভুক্তভোগীরা আরও বেশি দ্বিধায় ভোগেন, কারণ আমাদের বিচারব্যবস্থা এখনো নারীবান্ধব নয়। এর ফলে অনেক অপরাধী আইনের ফাঁক গলে পালিয়ে যায়, যা আরও অপরাধকে উৎসাহিত করে।

অন্যদিকে, আইন ও ট্রাইব্যুনাল থাকলেও বাস্তবে শাস্তির হার অত্যন্ত কম। ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশের একমাত্র সাইবার ট্রাইব্যুনালে গত আট বছরে ২৫৯টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। এর মধ্যে ১২৪টি মামলায় আসামিরা অব্যাহতি পেয়েছেন এবং ১১৪টি মামলায় খালাস পেয়েছেন। অর্থাৎ, মাত্র ২১টি মামলায় দোষ প্রমাণিত হয়েছে। তদন্ত কর্মকর্তাদের অভিজ্ঞতার অভাব, আইনি দক্ষতার ঘাটতি এবং অনেক সময় অবহেলার কারণে এসব মামলা প্রমাণে ব্যর্থতা দেখা যায়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই শাস্তিহীনতার পেছনে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে। সাইবার অপরাধ প্রমাণ করা সাধারণ অপরাধের চেয়ে অনেক বেশি জটিল, কারণ এখানে **শারীরিক প্রমাণের পরিবর্তে ডিজিটাল ডেটা** ব্যবহার হয়, যা সহজেই মুছে ফেলা যায়। অপরাধীরা লগ ফাইল মুছে দেয়, এনক্রিপশন ব্যবহার করে, বা “self-destructing malware” দিয়ে প্রমাণ ধ্বংস করে ফেলে। তাছাড়া তারা **VPN, proxy server বা dark web** ব্যবহার করে নিজের পরিচয় ও অবস্থান গোপন রাখে, ফলে তদন্তকারীদের জন্য তাদের খুঁজে বের করা অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়ে।

এর পাশাপাশি, **আন্তর্জাতিক সীমানা ও বিচারিক জটিলতা**ও বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অনেক সাইবার অপরাধী বিদেশে বসে বাংলাদেশের নাগরিক বা প্রতিষ্ঠানকে টার্গেট করে, অথচ এক দেশের পুলিশ অন্য দেশে গিয়ে অপরাধী ধরতে পারে না। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার অভাব, ধীরগতি ও আমলাতান্ত্রিক ঝামেলা এই প্রক্রিয়াকে আরও জটিল করে তোলে।

আইনি কাঠামো দুর্বলতা এবং **প্রশিক্ষণ ও সম্পদের অভাব**ও সমস্যা বাড়াচ্ছে। অনেক পুলিশ কর্মকর্তা ও প্রসিকিউটরের পর্যাপ্ত ডিজিটাল ফরেনসিক জ্ঞান বা আধুনিক সরঞ্জাম নেই, ফলে মামলার প্রমাণ উপস্থাপন বা ডিজিটাল প্রমাণের “চেইন অব এভিডেন্স” ঠিকভাবে দেখাতে ব্যর্থ হন। এতে আদালতে মামলার দুর্বলতা তৈরি হয় এবং অনেক আসামি খালাস পেয়ে যায়।

অন্যদিকে, **মামলার জট, বিচার বিলম্ব ও সম্পদের অভাব**ও সাইবার অপরাধ মোকাবিলায় বড় বাধা। ক্রমবর্ধমান মামলার চাপ সামাল দিতে গিয়ে তদন্তে বিলম্ব হয়, ভুক্তভোগীরা নিরুৎসাহিত হন, এবং অপরাধীরা আরও সাহসী হয়ে ওঠে।

সব মিলিয়ে, বাংলাদেশের সাইবার অপরাধ দমন ব্যবস্থায় আইনগত ও প্রযুক্তিগত দুই দিকেই ঘাটতি রয়েছে। এই পরিস্থিতি বদলাতে হলে সরকারের উচিত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দক্ষতা বাড়ানো, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিত করা, এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করা। একই সঙ্গে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো দরকার, যাতে তারা ভয় বা লজ্জা না পেয়ে অভিযোগ করতে উৎসাহিত হন।

সাইবার অপরাধ এখন আর শুধু ভার্চুয়াল জগতে সীমাবদ্ধ নয়, এর প্রভাব বাস্তব জীবনে ভয়াবহভাবে পড়ছে। তাই এখনই সময় — সরকার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং জনগণকে একসাথে কাজ করতে হবে, যেন কোনো সাইবার অপরাধী শাস্তি ছাড়া না থাকে এবং ভুক্তভোগীরা ন্যায়বিচার পান।

18/10/2025

আপত্তিকর ছবি-ভিডিও তৈরী করে সেগুলো দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ চাইলে হতে পারে ৩-৫ বছর পর্যন্ত জেল !!!

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Dr-Shah Fahar Javid, Shoad Talukder, Md Mostofa, Md Rajib...
12/10/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Dr-Shah Fahar Javid, Shoad Talukder, Md Mostofa, Md Rajib Hasan, Shamim Al Mamun, Muhin Orton, Mita Vlogs, Rokte Vijalo Hridoy, Md Atash Ali, Md Salim Rana, Prince Pranto, Md Shohidul Islam, Kausar Hasan, Quazi Laila Alee, Julkar Nayen, Juwel Sheikh, তুমি হিনা, Md Sabbir Rohmun Sabbir, Md Rahik, Josim Hosen, Shuvro Sen, Masud Rana

12/10/2025

নিঃস্ব করে দিচ্ছে অনলাইন জুয়া,
লোভে পুড়ছে সম্পর্ক, রক্তে ভাসছে পরিবার।

I've just reached 100 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏...
03/10/2025

I've just reached 100 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗🎉

Cyber-Enabled Crimes :-সাইবার-সক্ষম অপরাধ হলো প্রচলিত অপরাধ, যা কম্পিউটার বা ইন্টারনেট ব্যবহার করে দ্রুত এবং বড় পরিসরে স...
02/10/2025

Cyber-Enabled Crimes :-

সাইবার-সক্ষম অপরাধ হলো প্রচলিত অপরাধ, যা কম্পিউটার বা ইন্টারনেট ব্যবহার করে দ্রুত এবং বড় পরিসরে সংঘটিত করা যায়। এখানে প্রযুক্তি অপরাধের মূল কারণ নয়, বরং এটি অপরাধকে আরও কার্যকর ও লক্ষ্যনিষ্ঠভাবে ঘটাতে সাহায্য করে।

এর অন্তর্ভুক্ত কিছু অপরাধের ধরন
অনলাইন প্রতারণা, মিথ্যা বার্তা, বৌদ্ধিক সম্পত্তি লঙ্ঘন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় আপত্তিকর বার্তা, সাইবার বুলিং, ভার্চুয়াল হুমকি।
নারীর প্রতি সাইবার সহিংসতা, ব্যক্তিগত ছবি প্রকাশ, অনলাইন হ্যরাসমেন্ট।
অনলাইন গ্রুমিং, নিষিদ্ধ ছবি বা যৌন বিষয়বস্তু বিতরণ।
অনলাইনে সম্পর্কের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সুবিধা অর্জন।

Case Study:
একটি টেলিকম কোম্পানির গ্রাহকরা ইমেইল পান, যেখানে অর্ডারের সমস্যা আছে বলে জানানো হয়। ইমেইলের লিঙ্কে গিয়ে ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার জন্য বলা হয়—কিন্তু ইমেইল ও ওয়েবসাইট দুটিই নকল। Spear phishing-এর কৌশল হলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তু গ্রুপকে টার্গেট করা এবং বিশ্বাসযোগ্য ইমেইলের ছদ্মবেশ ব্যবহার করা।

সাইবার-সক্ষম অপরাধীরা মূলত ব্যক্তিগত ও আর্থিক তথ্য চুরি করে অর্থনৈতিক সুবিধা অর্জন করে। হ্যাকিং, কী-লগিং, সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফিশিং ইমেইল ইত্যাদি কৌশল ব্যবহার করে তারা লক্ষ্যমাত্রাকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে।

অনলাইনে নিরাপদ থাকা, ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা এবং সাইবার সচেতনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।



Cyber-Dependent Crimes :-সাইবার-নির্ভর অপরাধ হলো সেই সব অপরাধ যা সংঘটিত করার জন্য কম্পিউটার বা ডিজিটাল নেটওয়ার্ক অপরিহা...
02/10/2025

Cyber-Dependent Crimes :-

সাইবার-নির্ভর অপরাধ হলো সেই সব অপরাধ যা সংঘটিত করার জন্য কম্পিউটার বা ডিজিটাল নেটওয়ার্ক অপরিহার্য; প্রযুক্তি না থাকলে এগুলো সম্ভব নয়। সাধারণত এগুলো দুই রকম দেখা যায়: একভাগে রয়েছে অননুমোদিত অনুপ্রবেশ, যেমন হ্যাকিং — কারও সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে বেআইনিভাবে ঢুকে সেটার নিয়ন্ত্রণ নেওয়া বা সংরক্ষিত তথ্য দেখা; আরেকভাগে আছে কার্যকারিতা ব্যাহত করা, যেমন ম্যালওয়্যার আক্রমণ — ভাইরাস, র‍্যানসমওয়্যার বা অন্যান্য ক্ষতিকর সফটওয়্যার ছড়িয়ে সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত করা বা তথ্য ধ্বংস/অবরুদ্ধ করা, এবং DDoS আক্রমণ — কোনো ওয়েবসাইট বা সার্ভিসে অতিরিক্ত ট্রাফিক পাঠিয়ে সেটিকে অচল করে দেওয়া। এছাড়াও অনলাইন পরিচয় চুরি এমন একটি ধরন যেখানে ব্যক্তিগত তথ্য অনলাইনে চুরি করে তা ব্যবহার করে আর্থিক বা অন্যান্য অপরাধ করা হয়। এই ধরনের কার্যক্রম বিভিন্ন উদ্দেশ্যে করা হয় এবং এর পেছনে দাঁড়ায় নানা ধরনের পরিকল্পনাকারী - উচ্চ দক্ষ হ্যাকার বা গ্রুপ যারা নিজে কোড লিখে আক্রমণ চালায়; হ্যাকটিভিস্টরা যারা রাজনৈতিক বা সামাজিক কারণে হামলা চালাতে পারে! তুলনামূলক কম দক্ষ ব্যক্তি যারা অনলাইনে সহজলভ্য হ্যাকিং টুল ব্যবহার করে; সংগঠিত অপরাধী চক্র ও সাইবার-সন্ত্রাসীরা আর্থিক লাভ বা সর্বোচ্চ ক্ষতি সাধনের লক্ষ্য রাখে; এমনকি রাষ্ট্রসমর্থিত গোষ্ঠী সরকারি, প্রতিরক্ষা বা শিল্পখাতের সংবেদনশীল তথ্য চুরি বা নষ্ট করার জন্য আক্রমণ চালায়, আর ইনসাইডার — অভ্যন্তরীণ কর্মচারী বা বিশেষ প্রবেশাধিকারপ্রাপ্ত ব্যক্তি—ও বিপজ্জনক ভূমিকা রাখতে পারে। যদিও অনেক অপরাধীর প্রযুক্তিগত দক্ষতা সীমিত, অনলাইন অপরাধমূলক মার্কেটপ্লেসে সহজলভ্য উন্নত টুলস ও পরিষেবার কারণে কম দক্ষ ব্যক্তিরাও জটিল আক্রমণ চালাতে সক্ষম হচ্ছে; ফলে সাইবার-নির্ভর অপরাধের পরিধি ও প্রভাব বাড়ছে এবং শক্তিশালী সাইবার নিরাপত্তা, নিয়মিত সিস্টেম আপডেট ও সচেতনতা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।



Why Cybercrimes are Increasing?প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে, মানুষের জীবনযাপন তত বেশি ডিজিটাল নির্ভরশীল হয়ে উঠছে। এর ফলে যো...
02/10/2025

Why Cybercrimes are Increasing?

প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে, মানুষের জীবনযাপন তত বেশি ডিজিটাল নির্ভরশীল হয়ে উঠছে। এর ফলে যোগাযোগ, শিক্ষা, ব্যবসা এবং বিনোদন সহজ হয়েছে, কিন্তু পাশাপাশি সাইবার অপরাধও দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই এই অপরাধের হার ক্রমেই বাড়ছে এবং এর পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে।

প্রতিদিন হাজার হাজার নতুন ডিভাইস ইন্টারনেটে যুক্ত হচ্ছে, কিন্তু সবগুলোতে সমান সিকিউরিটি ব্যবস্থা নেই। অনেক ডিভাইস পুরোনো সফটওয়্যার, দুর্বল পাসওয়ার্ড বা অপর্যাপ্ত সাইবার সুরক্ষা ব্যবহারের কারণে হ্যাকারদের সহজ টার্গেটে পরিণত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশে সোশ্যাল মিডিয়া ও অনলাইন অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং (২১.৬৫%) সবচেয়ে বেশি ঘটছে, যা স্পষ্ট করে যে দুর্বল সিকিউরিটি ব্যবস্থাই অপরাধীদের জন্য প্রধান সুযোগ তৈরি করছে।

অর্থ হাতানোর উদ্দেশ্যে সাইবার অপরাধ সবচেয়ে বেশি ঘটে। ফিশিং, র‍্যানসমওয়্যার বা অনলাইন লেনদেন প্রতারণার মাধ্যমে অপরাধীরা ভুক্তভোগীর কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশের ৪০.১৫% ভুক্তভোগী আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়েছে। যেহেতু অনলাইন ব্যাংকিং ও ডিজিটাল লেনদেন প্রতিদিন বাড়ছে, তাই অপরাধীরা এই ক্ষেত্রকে সবচেয়ে লাভজনক টার্গেট হিসেবে বেছে নিচ্ছে।

সাইবার অপরাধের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো ব্যক্তিগত প্রতিশোধ বা ক্ষোভ। সম্পর্কগত জটিলতা, সামাজিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা হিংসা থেকে শুরু করে অনেকেই অনলাইন হয়রানি বা ভুয়া তথ্য প্রচারের মাধ্যমে ভুক্তভোগীর মান-সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করে। বাংলাদেশে প্রায় ৪৭.৭২% ভুক্তভোগী সামাজিক মানহানির শিকার হয়েছে—যা দেখায় ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যও সাইবার অপরাধ বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখছে।

ডিজিটাল জগতে অপরাধীরা নিজেদের পরিচয় গোপন রাখা তুলনামূলক সহজ। ভিপিএন, টর ব্রাউজার কিংবা বিভিন্ন প্রক্সি ব্যবহার করে তারা ট্র্যাক কভার করতে সক্ষম হয়। বাস্তব জগতে অপরাধ করলে আইনের চোখ ফাঁকি দেওয়া কঠিন হলেও, সাইবার অপরাধীরা অজ্ঞাত পরিচয়ে দীর্ঘদিন সক্রিয় থাকতে পারে। এ কারণেই নারী ভুক্তভোগীর সংখ্যা বাংলাদেশে ৫৯% এ পৌঁছেছে, কারণ অপরাধীরা গোপনে তাদের হয়রানি করলেও শনাক্ত করা অনেক সময় কঠিন হয়ে যায়।

সাইবার আইন দেশভেদে ভিন্ন হওয়ায় অপরাধীরা আইনের ফাঁকফোকর ব্যবহার করতে পারে। বাংলাদেশে এখনও অনেক ভুক্তভোগী সামাজিক ট্যাবু এবং আইনি জটিলতার কারণে অভিযোগ করেন না। গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র ১২% ভুক্তভোগী আইনি পদক্ষেপ নিয়েছে এবং তাদের মধ্যে মাত্র ১২.৫০% সন্তোষজনক ফলাফল পেয়েছে। অর্থাৎ আইনি জটিলতা ও প্রক্রিয়ার দুর্বলতার কারণে অপরাধীরা অনেক সময় শাস্তি এড়িয়ে যায়।

সব মিলিয়ে বলা যায়, দুর্বল ডিভাইস সুরক্ষা, আর্থিক ও ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য, অজ্ঞাত থাকার সুযোগ এবং দুর্বল আইনি কাঠামো—এসবই সাইবার অপরাধ বৃদ্ধির প্রধান কারণ। বাংলাদেশে সম্প্রতি প্রকাশিত CCAF-এর গবেষণা দেখিয়েছে যে ২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সাইবার অপরাধের হার দ্বিগুণ হয়ে ১১.৮৫% এ পৌঁছেছে, যেখানে ১৮-৩০ বছরের তরুণ-তরুণীরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। এর সমাধান হিসেবে প্রয়োজন জনসচেতনতা বৃদ্ধি, শক্তিশালী সাইবার আইন, এবং দেশীয় সাইবার সুরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা।





Hasan Tasrif Surja

Address

Rajshahi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CyberSpace By Tasrif posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share