Mahfuz Lifestyle

Mahfuz Lifestyle Love for mothers ��

জুম্মা মোবারক 🕋🤲
26/04/2024

জুম্মা মোবারক 🕋🤲

SSC 2020 Batch আজকের ইফতারে বন্ধু দের সাথে ছোটো একটা আয়োজন। 😇সময় টা মনে রাখার মতো,, 🥰মশাখালী উচ্চ বিদ্যালয়,, 🫠
09/04/2024

SSC 2020 Batch

আজকের ইফতারে বন্ধু দের সাথে ছোটো একটা আয়োজন। 😇
সময় টা মনে রাখার মতো,, 🥰
মশাখালী উচ্চ বিদ্যালয়,, 🫠

ক্যাম্পাসে পূজা হবে, মাহফিল হবে না। সংখ্যালঘুদের কথা চিন্তা করে খাবারের দোকান খোলা থাকবে কিন্তু সাহরিতে গরুর মাংস থাকবে ...
15/03/2024

ক্যাম্পাসে পূজা হবে, মাহফিল হবে না।
সংখ্যালঘুদের কথা চিন্তা করে খাবারের দোকান খোলা থাকবে কিন্তু সাহরিতে গরুর মাংস থাকবে না।

এদিকে খোলামেলা পোশাক পরে আসতে পারলেও পর্দা করে আসা যাবে না।
সারাবছর অমুক তমুক দিবসের ছুটি দেয়া গেলেও রোজার মাসে ক্লাস বন্ধ রাখা যাবে না।

ক্যাম্পাসে সবার সামনে প্রেম করলেও বিয়ে করে ফেললে ক্লাসে জানানো যাবে না।
ধর্ম প্রচার করা সাংবিধানিক অধিকার হলেও ক্যাম্পাসে দাওয়াতি কাজ করা যাবে না।

সালাতের সময় ক্লাস, পরীক্ষা নেয়া হলেও আপত্তি করা যাবে না।
কনসার্ট হারাম হলেও মুসলমান ঘরের সন্তান কনসার্টের জন্য টাকা দিতে হবে।

ফ্রিমিক্সিং থেকে বেঁচে থাকতে চাইলেও গ্রুপ করে ছেলেমেয়েকে একত্রে রাখা হবে।
শিক্ষককে বাবার মতো বলে মেয়েদের পার্সোনাল স্পেসে জায়গা করে দেয়া আবশ্যক করা হবে।

দাড়ি রাখলে আলাদা করে মার্কিং করে রাখা হবে।
পাঞ্জাবি-টুপি পরে ক্লাসে গেলে এটা মাদ্রাসা নাকি ভার্সিটি সেই পার্থক্য মনে করানো হবে।

এরপরেও আমরা ভার্সিটিতে গিয়ে নাকি দ্বীনের (!) বুঝ পাই। ক্যাম্পাসে দ্বীন পালন করতে পারি ভেবে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলি।
অনুমতি নিয়ে দ্বীন পালন করতে পেরে আত্মতৃপ্তিতে ভুগে হীনমন্য মানসিকতা নিয়ে জীবনের বাকি সময় কাটিয়ে দিই৷

ক্যাম্পাসের মসজিদে তাবলীগের কার্যক্রম আমাদেরকে যতটা আনন্দ দেয়, ক্যাম্পাসের বাকি কাজগুলো কি আমাদেরকে একইভাবে লজ্জিত করে না? ইন্সটিটিউটের পরিচয়ে গর্বিত হতে আমাদের লজ্জা লাগে না?

04/03/2024

ঢলঢলা খিচুড়ি 🤣😁

“বাবা তুমি তো বলেছিলে পিতৃ ঋণ কোনদিন শোধ হয় না। তুমি ছাব্বিশ বছরে আমার পেছনে যত টাকা খরচ করেছো তুমি কি জানো আমি আগামী ত...
06/02/2024

“বাবা তুমি তো বলেছিলে পিতৃ ঋণ কোনদিন শোধ হয় না। তুমি ছাব্বিশ বছরে আমার পেছনে যত টাকা খরচ করেছো তুমি কি জানো আমি আগামী তিন বছরে সে টাকা তোমায় ফিরিয়ে দিতে পারবো”।বাবা : ( কিছুটা মুচকি হেসে) “একটা গল্প শুনবি?”ছেলেটা কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে গেল। নিচু স্বরে বললো-“বলো বাবা শুনবো……”তোর বয়স যখন চার আমার মাসিক আয় তখন দু হাজার টাকা। ওই টাকায় সংসার চালানোর কষ্ট বাড়ির কাউকে কখোনো বুঝতে দেইনি। আমি আমার সাধ্যের মধ্যে সব সময় চেষ্টা করেছি তোর ‘মা কে ‘সুখী করতে। তোকে যেবার স্কুলে ভর্তি করলাম সেবার ই প্রথম আমরা দুজন- আমি-আর তোর মা পরিকল্পনা করেছি আমরা তোর পড়ার খরচের বিনিময়ে কি কি ত্যাগ করবো।

সে বছর তোর মাকে কিছুই দিতে পারিনি আমি। তুই যখন কলেজে উঠলি আমাদের অবস্থা তখন মোটা মুটি ভাল। কিন্তু খুব কষ্ট হয়েগেছিল যখন তোর মা খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। ঔষধ কেনার জন্য রোজ রোজ ওভারটাইম করে বাসে করে পায়ে হেটে ঘামে ভিজে বাড়ি ফিরতে খুব দুর্বিষহ লাগতো। কিন্তু কখোনো কাউকে বুঝতে দিইনি এমনকি তোর মা কেও না।
একদিন শো রুম থেকে একটা বাইক দেখে আসলাম। সে রাতে আমি স্বপ্নেও দেখেছিলাম আমি বাইকে চড়ে কাজে যাচ্ছি। কিন্তু পরের দিন তুই বায়না ধরলি ল্যাপটপ এর জন্য। তোর কষ্টে আমার কষ্ট হয় বাবা। আমি তোকে ল্যাপটপ টা কিনে দিয়েছিলাম।

আমার তখনকার এক টাকা তোর এখন এক পয়সা! কিন্তু মনে করে দেখ এই এক টাকা দিয়ে তুই বন্ধুদের নিয়ে পার্টি করেছিস। ব্র্যান্ড নিউ মোবাইলে হেড ফোন কানে লাগিয়ে সারা রাত গান শুনেছিস। পিকনিক করেছিস, ট্যুর করেছিস, কন্সার্ট দেখেছিস। তোর প্রতিটা দিন ছিল স্বপ্নের মতো।
আর তোর একশ টাকা নিয়ে আমি এখন সুগার মাপাই । জানিস আমার মাছ খাওয়া নিষেধ, মাংস খাওয়া নিষেধ, কি করে এত টাকা খরচ করি বল! তোর টাকা নিয়ে তাই আমি কল্পনার হাট বসাই। সে হাটে আমি বাইক চালিয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়াই। বন্ধুদের নিয়ে সিনেমা দেখতে যাই। তোর মায়ের হাত ধরে তাঁত মেলায় ঘুরে বেড়াই।
বাবারা নাকি “খাড়ুশ টাইপের” হয় । আমিও আমার বাবাকে তাই ভাবতাম । পুরুষ থেকে পিতা হতে আমার কোনো কষ্ট হয়নি, সব কষ্ট তোর মা সহ্য করেছে। কিন্তু বিশ্বাস কর পিতা থেকে দ্বায়িত্বশীল পিতা হবার কষ্ট একজন পিতাই বোঝে। যুগে যুগে সর্বস্থানে মাতৃবন্দনাহলেও পিতৃবন্দনা কোথাও দেখেছিস ?
পিতৃবন্দনা আমি আশাও করি না। সন্তানের প্রতি ভালোবাসা কোনো পিতা হয়তো প্রকাশ করতে পারে না,তবে কোনো পিতা কখনোই সন্তানের প্রতি দ্বায়িত্ব পালনে বিচ্যুত হয় না। আমি তোর পেছনে আমার যে কষ্টার্জিত অর্থ ব্যায় করেছি তা হয়তো তুই তিন বছরে শোধ দিতে পারবি…কিন্তু যৌবনে দেখা আমার স্বপ্ন গুলো ?
যে স্বপ্নের কাঠামোতে দাঁড়িয়ে তুই আজ তোর ঋণশোধের কথা বলছিস.সেই স্বপ্ন গুলো কি আর কোনোদিন বাস্তব রুপ পাবে ?আর যদি বলিস বাবা আমি তোমার টাকা না তোমার ভালোবাসা তোমায় ফিরিয়ে দেব, তাহলে বলবো বাবাদের ভালোবাসা কখনো ফিরিয়ে দেয়া যায় না।
তোকে একটা প্রশ্ন করি, ধর তুই আমি আর তোর খোকা তিন জন এক নৌকায় বসে আছি। হঠাৎ নৌকা টা ডুবতে শুরু করলো….যে কোন একজনকে বাঁচাতে পারবি তুই।
কাকে বাঁচাবি ?( ছেলেটা হাজার চেষ্টা করেও এক চুল ঠোঁট নড়াতে পারছেনা! )উত্তর দিতে হবে না। ছেলেরা বাবা হয়, বাবা কখনো ছেলে হতে পারে না।পৃথিবীতে সব চেয়ে ভারী জিনিস কি জানিস?
পিতার কাঁধে পুত্রের লাশ!আমি শুধু আল্লাহর কাছে একটা জিনিস চাই।আমার শেষ যাত্রায় যেন আমি আমার ছেলের কাঁধে চড়ে যাই। তাহলেই তুই একটা ঋণ শোধ করতে পারবি –তোকে কোলে নেবার ঋণ ।

অনু-গল্প:- #বাবার_ঋন

সংগৃহীত
বাবা❤️❤️

Address

Moshakhali. Gafargoan
Mymensingh

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mahfuz Lifestyle posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share