Muhammad Raduan Sheik Rasel

Muhammad Raduan Sheik Rasel !!
!!
!! Big fan of হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
!!
!!
!!
কোন পোস্ট নিয়ে যদি সমস্যা হয়, আমাদের জানান আমরা সেটা ডিলিট করে দিব, ধন্যবাদ।
ভালোবাসা নিবেন.!
(1)

মা, বাবার কাছে সন্তান কখনো ফেলানো বা হালকা নয়,,, রাত ৯:২০। টাউনহল মোড়। হালকা মাত্রার বৃষ্টি। ফুটপাতে শোয়ে ভিজছে মহিলা। প...
18/09/2025

মা, বাবার কাছে সন্তান কখনো ফেলানো বা হালকা নয়,,,
রাত ৯:২০। টাউনহল মোড়। হালকা মাত্রার বৃষ্টি। ফুটপাতে শোয়ে ভিজছে মহিলা। পাশের বাটিতে ভিজছে কিছু টাকা। ভিজছে দুইটি শিশুও। ছোট শিশুটির বয়স এক প্লাস। বড় শিশুটির বয়স চারের কাছাকাছি (আনুমানিক)। মহিলার মাথা এবং মুখ ওড়নায় ঢাকা। বড় শিশুটির কপাল তার মা'র মাথায় ঠুকছে আর মা, মা বলে ডাকছে। ছোট শিশুটি গভীর ঘুমে। বৃষ্টির পানিতে ভিজেগেছে তার শরীর, তবুও ভাঙছে না ঘুম। বড় বাচ্চাটির ডাকও যেনো মহিলার কানে যাচ্ছে না। এসব ভিক্ষাবৃত্তির কৌশল ভেবে মহিলার প্রতি রাগান্বিত হয়ে আমি চিল্লিয়ে ডাকলাম। কিন্তু যেই-সেই। মহিলার কোনো সাড়া-শব্দ নেই। আমার সাথে আমার ইস্ত্রী ছিলো। ও মহিলার গায়ে ধাক্কা দিয়ে ডাক দিতেই হুড়মুড় করে উঠে বসলো। টান দিয়ে ছোট বাচ্চাটিকে কোলে নিয়ে ওড়না দিয়ে শরীরের পানি মুছে দিচ্ছে আর বলছে, কহন বিষ্টি আইলো! আমি বুজিনাই। আমার সইলডা খারাপ। আতে অনেক বিষ। কোনসুম যে ঘুমাইয়া পড়ছি জানিই না।
আমি আর আমার স্ত্রী রাস্তার বিপরীতে একটি বন্ধ দোকানের বারান্দা দেখিয়ে ওখানে যেতে বললাম। মহিলাটি বাচ্চাসহ দ্রুত ওখানে গেলো। বৃষ্টি থাকায় আমরাও ওখানে গিয়ে দাঁড়ালাম। কথা প্রসঙ্গে আমার স্ত্রী বড় বাচ্চাটিকে দেখিয়ে মহিলাকে বললো, এই বাচ্চাটি আমাকে দিয়েদিন। আমি ওকে খুব যত্নে রাখবো। ও আমার কাছে অনেক ভালো থাকবে। আপনার এতো কষ্ট করা লাগবে না। দিবেন?
মহিলা বললো, না না। আমি ওরে পড়ামু। ও আমারে ছাইড়া যাইবো না। ও আমারে থুইয়া থাকা পারবো না।

হে আল্লাহ, পৃথিবীতে এমন অসংখ্য লোক আছে যাদের তুমি এভাবে না রাখলেও পারতে। তাছাড়া, এদেরকে দেখিয়ে আমাদেরকে তুমি যা শিখাতে চাও তাইবা আমরা কয়জনে শিখি? আল্লাহ, তুমি তাদেরকে ভালো রেখো।🥲🥲🥲🥲
কপি পোস্ট,
Rasel Zones

যে দোয়া পড়লে রাসূল নিজ হাত ধরে জান্নাতে নিয়ে যাবেন! সাহাবি মুনাইজির রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, 'আল্লাহর রাসুল (ক) বলেছে...
18/09/2025

যে দোয়া পড়লে রাসূল নিজ হাত ধরে জান্নাতে নিয়ে যাবেন! সাহাবি মুনাইজির রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, 'আল্লাহর রাসুল (ক) বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে এ দোয়াটি পড়বে- رضيت بالله ربا وبالإسلام دينا وبمحمد صلى الله عليه وسلم نبيا উচ্চারণ: রাদিতু বিল্লাহি রব্বার্ড ওয়া বিল ইসলামী দ্বিনার্ড ওয়া বিমুহাম্মাদিন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা নাবিয়্যা।' অর্থ: আল্লাহকে প্রতিপালক হিসেবে পেয়ে, ইসলামকে দ্বীন হিসেবে পেয়ে ও মুহাম্মদ-কে নবী হিসেবে পেয়ে আমি সন্তুষ্ট। যদি কেউ সকাল, (সন্ধ্যায় ৩ বার করে এ দোয়াটি পড়ে) প্রিয়নবি বলেন, "আমি তার (জান্নাতের) দায়িত্ব নিলাম। কেয়ামতের দিন আমি তাকে হাত ধরে জান্নাতে নিয়ে যার [মুজামুল কাবির, হাদিস: ২০/৩৫৫; সিলসালাতুস সাহিহা, হাদিস: ২৬৮৬; আত-তারগিব ওয়াত-তারহিব, হাদিস: ৯৭১] অপর হাদিসে এসেছে, রাসুল (জ) বলেছেন- "যে বাক্তি উপরোক্ত দোয়া বলবে, তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়।" [সহিহ মুসলিম, হাদিস: ১৮৮৪; আবু দাউদ, হাদিস: ১৫২৯] আরেক হাদিসে এসেছে, "ওই ব্যক্তি ঈমানের স্বাদ পেয়েছে যে বলে, رضیت بالله ربا وبالإسلام دينا وبمحمد صلى الله عليه وسلم نبيا প্রতিপালক ইসলামকে দ্বীন এবং মুহাম্মদ (সা.)-কে রাসূল হিসেবে সন্তুষ্টচিত্তে মেনে নিয়েছি।" [সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৩৪) অপর হাদিসে এসেছে, "যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় উপরোক্ত দোয়া পাঠ করে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা'আলা তাকে সন্তুষ্ট করবেন। তার উপর সন্তুষ্ট হয়ে যাওয়া আল্লাহ তা'আলার হক।" [তিরমিঝি ২/১৭৬, হাদিস: ৭২১] সুবহানআল্লাহ! কতই না ফজিলতপূর্ণ দোয়া। যে দোয়া পড়লে আল্লাহ তা'আলা আমার প্রতি সন্তুষ্ট হবেন, যে দোয়া পড়লে আল্লাহ আমাকে জান্নাত দান করবেন, যে দোয়া পড়লে কিনা স্বয়ং মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ নিজ হাত ধরে আমাকে জান্নাতে নিয়ে যাবেন সুবহানআল্লাহ.। এতবড় ফজিলতপূর্ণ দোয়াকে কি অবহেলা করা যায়!? তাই আসুন, সকাল-সন্ধ্যায় (তিনবার করে) ও অন্যান্য যেকোন সময় যতবার পারি আমার সবাই এই দোয়া টা বেশি বেশি পাঠ করবো ইনশাআল্লাহ খুব ই গুরুত্বপূর্ণ একটা পোস্ট সবাই শেয়ার করে দিবেন সওয়াব নিয়তে ইনশাল্লাহ

এক আল্লাহভীরু আলিমকে জিজ্ঞেস করা হলো, "কীভাবে আমরা রাস্তাঘাটে চলাচলের সময় নজরের হিফাজত করতে পারি?" আলিম উত্তর দিলেন, "মন...
18/09/2025

এক আল্লাহভীরু আলিমকে জিজ্ঞেস করা হলো, "কীভাবে আমরা রাস্তাঘাটে চলাচলের সময় নজরের হিফাজত করতে পারি?" আলিম উত্তর দিলেন, "মনে রাখবে তোমার দৃষ্টি খিয়ানত করার আগেই আল্লাহ তোমাকে দেখে ফেলেছেন, তাঁর দৃষ্টি তোমাকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে, তার সামনে গিয়েই তোমাকে দাঁড়াতে হবে; দৃষ্টির সামান্য খিয়ানতেরও হিসাব দিতে হবে!" আপনার মনে হতে পারে বর্তমান সময়ে কীভাবে দৃষ্টি হিফাজত করা সম্ভব? নারীরা সৌন্দর্য প্রদর্শন করে রাস্তায় চলাফেরা করে! অফিসে, মার্কেটে, শপিংয়ে সবখানেই তাদের অবাধ বিচরণ! আপনার সান্ত্বনার জন্য বলছি, এই যুগেও আপনার মতো অনেক টগবগে যুবক রয়েছে, যারা আল্লাহর বিধানের সামনে মাথা নত করে। মহামহিম আর-রাকিবকে ভালোবেসে তারা হারাম দৃষ্টি থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে রাখে। লিফটে উঠতে গিয়ে যদি দেখে ভেতরে কেবল একজন মেয়ে, তখন তৃতীয় কোনো ব্যক্তির অপেক্ষায় থাকে কিংবা লিফট ছেড়ে সিঁড়ি বেয়েই ওপরে উঠতে শুরু করে। লিফটে অল্প সময়ের জন্যও গায়রে মাহরামের সাথে নির্জনে থাকা তারা অপছন্দ করে। আপনার মতো একজন যুবক হয়ে সে যদি এভাবে আত্মসংযমের পথ বেছে নিতে পারে, তবে আপনি কেন পারবেন না? আল্লাহর এই আয়াতকে অন্তরে খোদাই করে নিন- সে কি বিশ্বাস করে না, আল্লাহ তাকে দেখছেন? [সূরা আলাক, আয়াত : ১৪] [বই : তিনিই আমার রব (২য় খন্ড), পৃ. ১৪৮-১৪৯]
শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন। ফলো করে পাশে থাকুন। 'জাযাকাল্লাহু খাইরান'
Rasel Zones

যা__পাইনি,তা কোন দিন পাওয়ার কথা ছিল না ❗️আর যা পাব, তা কখনও হাতছাড়া হওয়া সম্ভব নয়—এই বিশ্বাসের নামই হল তাকদির। একজন ...
18/09/2025

যা__পাইনি,তা কোন দিন পাওয়ার কথা ছিল না ❗️
আর যা পাব, তা কখনও হাতছাড়া হওয়া সম্ভব নয়—এই বিশ্বাসের নামই হল তাকদির। একজন মুমিন হিসেবে দৃঢ়ভাবে আমি এই বিশ্বাস বুকে ধারণ করি। এটা আমার যে-কোন আশাভঙ্গের বেদনাকে ধূলিসাৎ করে দেয়, না-পাওয়ার কষ্টকে প্রশমিত করে। তাকদীরের ওপর ঈমান মুমিনের জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, মাঝেমাঝে খুব টের পাই।

বান্দা আল্লাহর ব্যাপারে যেমন বিশ্বাস পোষণ করে, তিনি তার সাথে সেরকম আচরণ করেন। তাই আল্লাহর প্রতি সুধারণা রাখা মুমিনের অন্যতম কর্তব্য। কোন কিছু হাতছাড়া হওয়ার পর বান্দা যদি সবর করে এবং আল্লাহর ব্যাপারে এই ধারণা রাখে— নিশ্চয়ই এই বিষয়টি প্রাপ্তির মধ্যে আমার অকল্যাণ ছিল; সেজন্যই আল্লাহ আমাকে তা দেননি, তাহলে আশা করা যায় আল্লাহ তাকে তার প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কিছু দান করবেন।

অনেক সময় আল্লাহ বান্দাকে তার কাঙ্ক্ষিত বস্তুটি দান করেন না এই জন্য যে, তিনি এর থেকেও ভাল কিছু তার জন্য আগামীতে বরাদ্দ রেখেছেন। তাই কোন জিনিস না পাওয়া মানে এই নয় যে, তার ভাগ্য খারাপ। মুমিন সবসময় বলবে, হাসবুনাল্লাহ ওয়ানি'মাল ওয়াকীল— আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট এবং তিনিই উত্তম ব্যবস্থাপক।

আল্লাহ তাআলা বলেন, "এবং অচিরেই তোমার রব তোমাকে এমন কিছু দিবেন যে, তুমি সন্তুষ্ট হয়ে যাবে।" [সুরা দ্বোহা : ০৫] "সুতরাং তুমি সবরকারীদের সুসংবাদ দাও।" [সুরা বাকারা : ১৫৫]
শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন। ফলো করে পাশে থাকুন। 'জাযাকাল্লাহু খাইরান'
Rasel ZonesRasel Zones

একদা মুসা (আঃ) আল্লাহ তাআলার কাছে মুনাজাত করে বললেন, হে আল্লাহ! জান্নাতে আমার সঙ্গী কে হবে? দুনিয়াতেই তার সাথে আমার সাক্...
18/09/2025

একদা মুসা (আঃ) আল্লাহ তাআলার কাছে মুনাজাত করে বললেন, হে আল্লাহ! জান্নাতে আমার সঙ্গী কে হবে? দুনিয়াতেই তার সাথে আমার সাক্ষাৎ করিয়ে দিন।

তখন জিবরাঈল (আঃ) আগমন করলেন এবং বললেন, হে মুসা! ওমুক এলাকার ওমুক কসাই ব্যক্তিই হবে তোমার জান্নাতের সঙ্গী।

একথা শুনে মুসা (আঃ) কিছুটা বিস্মিত হলেন এই ভেবে যে, তাঁর মত নবীর জান্নাতের সঙ্গী হবেন সাধারণ একজন কসাই! তাঁর জানার আগ্রহ হল যে, কসাই লোকটি কি এমন আমল করে যার বদৌলতে জান্নাতে সে নবীর পাশাপাশি অবস্থানে থাকার মর্যাদা লাভ করবে!

মুসা (আঃ) ঠিকানা মোতাবেক উক্ত কসাইয়ের সাথে দেখা করার জন্য তার দোকানে গেলেন। যুবক বয়সী একজনকে গোস্ত বিক্রিতে মগ্নাবস্থায় দেখতে পেলেন। মুসা (আঃ) গভীর মনযোগ দিয়ে লোকটির কাজকর্ম লক্ষ্য করতে লাগলেন। কিন্তু এমন কোন বিশেষ আমল তার চোখে পড়লো না, যার বদৌলতে লোকটি নবীর সাথে জান্নাতে প্রবেশের মর্যাদা লাভ করতে পারে।

যখন সন্ধ্যা নেমে এল। তখন কসাই ব্যক্তি গোস্তের একটি থলে নিয়ে বাড়ীর দিকে রওনা হল। মুসা(আঃ)-ও উক্ত কসাইয়ের পিছু নিলেন। নিজের পরিচয় গোপন করে তার বাড়ীর মেহমান হবার আবেদন করলেন। কসাই লোকটিও রাজী হয়ে গেল।

কসাই বাড়ীতে পৌঁছে নিজ হাতে খাবার তৈরী করল। তারপর ঝুলন্ত একটি ঝুড়ি নামাল যাতে একটি বৃদ্ধা ছিল। বৃদ্ধাকে ভাল করে গোসল করাল। তারপর তাকে নিজ হাতে খানা খাওয়াল। খানা শেষ হলে বৃদ্ধাকে আবার আগের স্থানে রেখে দিল। মুসা (আঃ) লক্ষ্য করলেন উক্ত বৃদ্ধা বিড় বিড় করে কি যেন বলছে। বয়সের ভারে ন্যূজ উক্ত বৃদ্ধার মুখের জড়তার কারণে তার অস্পষ্ট সেসব কথা পরিস্কারভাবে বুঝা যাচ্ছিল না।

এরপর কসাই ব্যক্তি মুসা(আঃ)-কে মেহমানদারী করালেন। তার সামনে খানা পেশ করলেন। খানা শুরু করার আগেই মুসা (আঃ) জিজ্ঞাসা করলেনঃ এ বৃদ্ধা কে?

কসাই লোকটি জবাব দিল, আমার মা। আমি তার খিদমাত করি।

মুসা (আঃ) জিজ্ঞাসা করলেন, একটু আগে তোমার মা নিজের ভাষায় বিড় বিড় করে কী বলছিল?

কসাই জবাব দিল, আমি যখনই মায়ের খিদমাত করি তখনই তিনি বলেন, ‘আল্লাহ তোমাকে ক্ষমা করুন, এবং তোমাকে জান্নাতে মুসা নবীর সঙ্গী বানান’।

মুসা (আঃ) বললেন, হে যুবক! আমি তোমাকে সুসংবাদ দিচ্ছি, আল্লাহ তাআলা তোমার মায়ের দুআ কবুল করেছেন। আমি আল্লাহ তাআ’লার কাছে জান্নাতে আমার সঙ্গী কে হবে- তা জানতে চেয়েছিলাম। তখন আল্লাহ তাআলা তোমার কথা বলেছেন। আমি তোমার পরিচয়ের জন্য তোমার পিছু নিয়েছিলাম কিন্তু আমি তোমার মাঝে মায়ের খিদমাত ছাড়া কোন বিশেষ আমল খুঁজে পাইনি। এর মানে হল, মায়ের খিদমাতের পুরস্কার হিসেবে আল্লাহ তাআলা তোমাকে জান্নাতে আমি মুসার সঙ্গী হবার নিয়ামত দান করেছেন।

ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ)তার স্ত্রী উম্মু সালিহ পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবার পর তার প্রশংসা করে বলেছিলেন,"ওয়াল্লা...
17/09/2025

ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ)
তার স্ত্রী উম্মু সালিহ পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবার পর তার প্রশংসা করে বলেছিলেন,

"ওয়াল্লাহি, আমরা ৩০ বছর একইসাথে ছিলাম কিন্তু একটি বারের জন্যও আমাদের মাঝে কোন তর্ক হয়নি।" তাকে প্রশ্ন করা হলো"
এটা কীভাবে সম্ভব? মানে আমরা বলতে চাচ্ছি, আপনাদের দু'জনের এই শক্তিশালী বন্ধন ও পারস্পরিক সুসম্পর্কের গোপন রহস্য কী ছিলো.?"
তিনি খুব সুন্দর করে উত্তরটি দিলেন"
যখন আমার স্ত্রী আমার উপরে অসন্তুষ্ট হতো এবং আমার সাথে তর্ক করতে চাইত, আমি নিশ্চুপ থাকতাম। আবার যখন আমি তার উপরে অসন্তুষ্ট হতাম এবং তর্ক করতে যেতাম, সে নিশ্চুপ থাকত।"

আল-খাতিব আল বাগদাদী, তারিখ বাগদাদ, ১৬/৬২৬

জঠিল প্রশ্নঃ হস্তমৈথুনের পর শরীর ক্লান্ত হয় কেন..?জবাব নেন হে প্রিয়...................!বিজ্ঞান বলছে এক ফোটা বীর্যে ৪ থেক...
17/09/2025

জঠিল প্রশ্নঃ হস্তমৈথুনের পর শরীর ক্লান্ত হয় কেন..?

জবাব নেন হে প্রিয়...................!
বিজ্ঞান বলছে এক ফোটা বীর্যে ৪ থেকে ৬০কোটি শুক্রাণু বা (প্রাণ) থাকে।
কোনো মানুষ যখন হস্তমৈথুন করে বীর্য বের করে তখন তার সাথে কমপক্ষে ৪কোটি প্রাণ ঝড়ে পড়ল।
আরো ভয়ংকর তথ্য হল এইঃ
একবার হস্তমৈথুন করলে যে বীর্য ও শক্তি ব্যায় হয়, তা দিয়ে বৈধ ভাবে স্ত্রীর সাথে ৭বার সহবাস করা যাবে।
তারমানে আপনি হস্তমৈথুন করে নিজেকে খুব দ্রুত গতিতে মৃত্যুর দুয়ারে দাড় করাচ্ছেন!
হে হস্তমৈথুন কারী তুমি এক মুহুর্তেই হাত মেরে কমপক্ষে ৪কোটি প্রাণকে হত্যা করলে তো তুমি ক্লান্ত কেন হবেনা..??
একটা মানুষকে মারাওতো এত সহজ নয়,সেখানে ৪কোটিকে একমুহুু হত্যা করে ক্লান্ত হবেনা কেনো..?
আমি তোমার ঘুমন্ত হৃদয় জাগাতে এই পোস্টি করেছি মাইন্ড করবেনা।
হস্তমৈথুনের ক্ষতিকর বিষয়ে হয়ত এর আগে অনেকবার পড়েছো। কিন্তু আমি হস্তমৈথুনের মুল ক্ষতিকর বিষয়টি তোমার চোখের সামনে রাখলাম।

___ফিরে এসো হে যুবক যুবতি___
তোমার রব তোমাদের বলছেঃ
তোমরা দারিদ্র্যের ভয়ে তোমাদের সন্তানদের হত্যা করো না। আমিই তোমাদেরকে এবং তাদেরকে রিজিক প্রদান করি। এবং প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নোংরামির কাছেও যেও না। আল্লাহ যার জীবনকে নিরাপদ করেছেন, তাকে ন্যায়সঙ্গত কারণ ব্যতীত হত্যা করো না। আল্লাহতায়ালা তোমাদেরকে এ ব্যাপারে ওসিয়ত করছেন, যেনো তোমরা অনুধাবন করতে পার। ’
-সূরা আনআম : ১৫২

আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন।

সবাই সিয়ার করুন।

শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন। ফলো করে পাশে থাকুন। 'জাযাকাল্লাহু খাইরান'
Rasel ZonesRasel Zones

দুপুরে এক অভাবী ব্যক্তি এসে বললেন, হযরত! হাজার দুইয়েক টাকা হবে? খুব সমস্যায় আছি। মাসের বেতন পেলেই দিয়ে দিব। আমি বললাম, ভ...
17/09/2025

দুপুরে এক অভাবী ব্যক্তি এসে বললেন, হযরত! হাজার দুইয়েক টাকা হবে? খুব সমস্যায় আছি। মাসের বেতন পেলেই দিয়ে দিব। আমি বললাম, ভাই! হাতে টাকা নাই। যা ছিল শেষ। তারপরও দেখি আসরের সময় আইসেন। আল্লাহ হয়তো কোনো ব্যবস্থা করবেন। লোকটা 'আলহামদুলিল্লাহ' বলে চলে গেলেন।

বিকেলে আমি বাসায় কম্পিউটারে কাজ করছিলাম। হঠাৎ ঢাকা থেকে ফোন। মসজিদের জয়েন্ট সেক্রেটারি উনি৷ বললেন- আমি হাজার দুইয়েক টাকা পাঠালে আজকের মধ্যে কাউকে দান করতে পারবেন? অভাবী ব্যক্তি দেখে? আমি নীরব হয়ে গেলাম। ভাবছিলাম দুপুরের অভাবী লোকটার সাথে আল্লাহর কি গভীর সম্পর্ক। বিকেলে তার রব তার জন্য সত্যি সত্যি দুই হাজার টাকার ব্যবস্থা করলেন। এরপর বিকাশে দুই হাজার নয়, তিন হাজার টাকা আসল।

মাগরিবের পর অফিস রুমে আমি ও আমার মু'আজ্জিন বসা। লোকটাকে ডাকলাম। বললাম, দুপুরে আমার কাছে টাকা চাইলেন। কী করবেন টাকা দিয়ে? লোকটা বললেন- গত রাতে গ্যাস সিলিন্ডার শেষ হয়েছে৷ এদিকে আপন বোন হাসপাতালে ভর্তি। টাকার অভাবে দেখতে যেতেও পারছি না! খুব আদরের বোন হুজুর! এ বলে লোকটার চোখ ছলছল করে উঠে। জিজ্ঞেস করলাম, আমি দিতে না পারায় আপনি কী করেছেন পরে? লোকটা বললেন- হযরত! আপনার কাছে না পেয়ে মনটা ভেঙে যায়। মালিকরে ডাকলাম৷ বললাম, মালিক! চার চারটা সন্তান নিয়ে কিভাবে চলব? আমার কিছু হলে আমার পরিবারটার কী হবে? হুজুর! বুক ফেটে কান্না আসছিল তখন।

মুচকি হেসে বললাম আপনার মালিক আপনার ডাকে সাড়া দিয়েছেন। উনি আপনার জন্য ঢাকা থেকে একজনকে ঠিক করেছেন। ঐ লোককে আপনি চিনেন না। তিনিও আপনাকে চিনেন না। আপনার দুই হাজার দরকার। তিনিও দুই হাজার দিবেন। আপনার মালিকই এই যোগসূত্র তৈরি করেছেন। তবে আপনার মালিক আপনাকে একটু বেশিই দিয়েছেন। চেয়েছেন দুই হাজার। মালিক আপনাকে তিন হাজার দিয়েছেন। বিকাশ নাম্বারটা দিন। লোকটা হাটুতে মাথা গুজে মালিক! মালিক! বলে কান্নায় ভেঙে পড়েন। পাশে বসা মু'আজ্জিনের চোখেও পানি। আমি হাসার মাধ্যমে সুখের কান্না আটকানোর ব্যর্থ চেষ্টা করছিলাম।

লোকটা উঠে চলে গেল মসজিদে। সেজদায় পড়ে মালিকের কৃতজ্ঞতা আদায় করল।

এশার পর ফোন দিলাম ঢাকার সেই দাতাকে। পুরো ঘটনা বলার পর জিজ্ঞেস করলাম,আচ্ছা আল্লাহ আপনাকেই কেন পছন্দ করলেন তাঁর এক প্রিয় বান্দার চাহিদা পূরণের জন্য? উনি নীরব হয়ে গেলেন। বুঝতে পারছিলাম উনিও আবেগাপ্লুত।

আসলে দুই হাজার টাকা কিছুই না এ সমাজে৷ কিন্তু দেখুন এই সামান্য টাকার মধ্যেই আমার রবের কি কুদরেতরই না প্রকাশ ঘটেছে।

লিখেছেন কেও একজন...
শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন। ফলো করে পাশে থাকুন। 'জাযাকাল্লাহু খাইরান'
Rasel Zones

আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। 🟤 রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, তিন ব্যক্তিকে আল্লাহ তা’আলা অবশ্যই সাহায্য করেন। (প্রথমত) ক্...
17/09/2025

আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত।
🟤 রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
তিন ব্যক্তিকে আল্লাহ তা’আলা অবশ্যই সাহায্য করেন।
(প্রথমত) ক্রীতদাস - যে তার মুক্তিপণ পরিশোধ করে স্বাধীন হতে চায়।
(দ্বিতীয়ত) বিবাহ উদ্যমী ব্যক্তি - যে স্বীয় চারিত্রিক পবিত্রতা রক্ষার উদ্দেশে হয়।
(তৃতীয়ত) মুজাহিদণ্ড যে আল্লাহর পথে জিহাদ করে।
(তিরমিযী, নাসায়ী, ইবনু মাজাহ) [1]

[1] সহীহ : তিরমিযী ১৬৫৫, ইবনু মাজাহ ২৫১৮, নাসায়ী ৩২১৮।

ব্যাখ্যা:
‘আল্লামা ত্বীবী (রহঃ) বলেনঃ উল্লেখিত বিষয়গুলোতে সাহায্যের ঘোষণার কারণ হলো, উল্লেখিত কাজগুলো খুব কঠিন, যা মানুষকে জটিলতায় ফেলে দেয়, যদি আল্লাহ তা‘আলা এ কাজগুলোর জন্য সাহায্যের ঘোষণা না দিতেন তবে মানুষ এ কাজগুলোর জন্য দাঁড়াত না। আর এগুলোর মধ্যে সব চাইতে কঠিন হলো, যিনা থেকে দূরে থাকা। কেননা এটা বহুগামিতা থেকে মানুষকে স্থিতিশীল চারিত্রিক চাহিদায় প্রবেশ করায়। অর্থাৎ- الْعَفَافَ মানুষকে একাধিক নারীর কাছে গমন করা থেকে বিরত রাখে। আর বহুগামিতা হলো, নিম্নশ্রেণীর চতুস্পদ প্রাণীর চাহিদা। সুতরাং যখন কেউ নিজেকে যিনা থেকে বেঁচে রাখবে সে আল্লাহর সাহায্য পাবে। আর আল্লাহ তা‘আলার সাহায্য তাকে মালায়িকার (ফেরেশতাদের) অবস্থানে উঠাবে এবং উঁচু আসনে সমাসীন করে।
(তুহফাতুল আহওয়াযী ৫ম খন্ড, হাঃ ১৬৫৫; মিরকাতুল মাফাতীহ)

মিশকাতুল মাসাবীহ, হাদিস নং ৩০৮৯
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
সোর্সঃ বাংলা হাদিস

হযরত ওমর (রাঃ) এর খেলাফত কালে এক গায়ক ছিল। লোকটি গোপনে গোপনে গান গেয়ে নিজের মনোরঞ্জন করতো, পাশাপাশি অন্যদেরকেও গান শুন...
17/09/2025

হযরত ওমর (রাঃ) এর খেলাফত কালে এক গায়ক ছিল। লোকটি গোপনে গোপনে গান গেয়ে নিজের মনোরঞ্জন করতো, পাশাপাশি অন্যদেরকেও গান শুনাতো। তার গান শুনে মানুষ তাকে পয়সা দিতো। তার কন্ঠ ছিল তার পূঁজি। আর এ কারণে সে জীবনে অন্য কোন পেশায় নিজেকে যুক্তও করেনি। এভাবেই কাটছিলো তার জীবন। কিন্তু সারা জীবন তো আর গলা থাকে না। এক সময় সে বৃদ্ধ হলো। সুরের আকর্ষণ শেষ হয়ে গেলো। এখন আর কেউ তার গান শোনে না, পয়সা দেয় না। মুদ্রার উলটো পিট দেখতে শুরু করলো সে। অনাহারে-অর্ধাহারে জীবন কাটতে লাগলো তার। একদিন লোকটি ক্ষুধার জ্বালা সহ্য করতে না পেরে জান্নাতুল বাকীর এক ঝোঁপের আড়ালে বসে বলতে লাগলো- ‘হে আল্লাহ! আমার সুরেলা কণ্ঠ ছিল। আমার গান শুনে মানুষ আমাকে পয়সা দিত। আমি তা দিয়ে আমার জীবিকা নির্বাহ করতাম। এখন বার্ধক্যের কারণে কণ্ঠ শেষ হয়ে গেছে। কেউ আমার গানও শোনে না, টাকাও দেয় না। তুমি তো সকলের কথাই শুনে থাকো, আমার ফরিয়াদও শোনো। আমি দুর্বল হয়ে পড়েছি, আমার শক্তি শেষ হয়ে গেছে। হে রাব্বুল আলামীন, হে রব্বে কাবা, একথা সত্য যে, আমি তোমার অবাধ্য। তবু তুমি আমার অভাব দূর করে দাও, আমার প্রয়োজন মিটিয়ে দাও’। হযরত ওমর (রাঃ) সেই সময় মসজিদে শুয়ে ছিলেন। হঠাৎ তার কানে আওয়াজ আসলো- ‘আমার বান্দা আমাকে ডাকছে, তুমি গিয়ে তাকে সাহায্য করো। জান্নাতুল বাকীতে এক ফরিয়াদি আছে, তুমি তার প্রয়োজন পূরণ করে দাও’। এ কথা শুনে হযরত ওমর (রাঃ) খালি পায়েই ছুটে চললেন। সেখানে গিয়ে দেখলেন, এক বৃদ্ধ ঝোপের আড়ালে বসে আছে। বৃদ্ধ হযরত ওমরকে দেখে উঠে পালাতে উদ্যত হলো। কিন্তু হযরত ওমর (রাঃ) তাকে কাছে ডাকলেন। নিজের কাছে এনে বললেন- ‘আমাকে তোমার কাছে পাঠানো হয়েছে। আর বলা হয়েছে আমি যেনো তোমার প্রয়োজন পূরণ করে দেই’। লোকটি থমকে গিয়ে বললো- ‘আপনাকে কে পাঠিয়েছেন’? হযরত ওমর (রাঃ) বললেন- ‘তুমি যার কাছে ফরিয়াদ করছো, তিনিই তো আমাকে তোমার কাছে পাঠিয়েছেন’। একথা শুনে লোকটি কান্নায় ভেঙে পড়লো। তার দু’চোখ বেয়ে নেমে এলো অশ্রুর ফোয়ারা। আকাশের দিকে তাকিয়ে বলতে লাগলো- ‘হে আল্লাহ! আমি সত্তরটি বছর তোমার নফরমানি করেছি। এই দীর্ঘ সময়ে একটিবারও তোমাকে স্মরণ করিনি। আর এখন যখন করলাম, নিজের পেটের খাতিরে করলাম। কিন্তু তার পরও তুমি আমার ডাকে সাড়া দিয়েছো। আমার প্রয়োজন মিটানোর জন্য আমিরুল মুমিনীনকে আমার কাছে পাঠিয়ে দিয়েছো! হে আল্লাহ! আমি নফরমানকে তুমি ক্ষমা করে দাও, ক্ষমা করে দাও, ক্ষমা করে দাও’। একথা বলতে বলতে লোকটি কান্নায় ভেঙ্গে পড়লো আর এ অবস্থাতেই সে পরলোক গমন করলো। হযরত ওমর (রাঃ) তার দাফন কাফনের ব্যবস্থা করলেন এবং তার জানাযার নামাজের ইমামতি করেন। সুবহান আল্লাহ! তাই আমাদের সকলের উচিত আমাদের গোনাহকে ক্ষমার অযোগ্য না ভেবে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দরবারে নিজেদের সমর্পণ করা এবং নিজেদের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হয়ে তওবা ইস্তেগফার করা। কেনোনা, তওবার দরজা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত খোলা থাকে, কিন্তু মৃত্যুর দরজা তওবার জন্য অপেক্ষা করে না। (মাওলানা তারিক জামিল সাহেবের বয়ান থেকে)
শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন। ফলো করে পাশে থাকুন। 'জাযাকাল্লাহু খাইরান'
Rasel Zones

ছোটবেলা থেকেই যখনই কোথাও যেতাম / যাই সবসময়ই কবরবাসীকে সালাম দিয়ে যাই। এই সালামের এত ফজিলত জানতাম না। আল্লাহ পাক কবুল করু...
16/09/2025

ছোটবেলা থেকেই যখনই কোথাও যেতাম / যাই সবসময়ই কবরবাসীকে সালাম দিয়ে যাই। এই সালামের এত ফজিলত জানতাম না। আল্লাহ পাক কবুল করুক
আপনি রাস্তা দিয়ে কারো সাথে কথা বলতে বলতে হাটছেন বা গাড়িতে চড়ে বাইরের দৃশ্য দেখতে দেখতে যাচ্ছেন। হঠাৎ আপনার দৃষ্টি থেমে গেলো রাস্তার পাশের একটি কবর দেখে। মুখ থেকে বেরিয়ে গেলো_
"আসসালামু আ'লাইকুম ইয়া আহলাল কুবুর"
অর্থঃ হে কবরবাসী! আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
ঠিক সেই সময়ে সেই কবরবাসী ছিলো আযাবের ফেরেশতাদের দখলে যারা মারাত্মক আঘাতে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছিলো সেই কবরবাসীর দেহকে। আশ্চর্য! আপনার কয়েক সেকেন্ডর এই দুয়াতে আল্লাহর আরশ থেকে নির্দেশ এলো, তার শাস্তি থামিয়ে দিয়ে তার উপর শান্তি বর্ষিত হলো।
প্রায় ২০/৩০ বছর পর আজ আপনিও এক অন্ধকার কবরের বাসিন্দা। ক্রমান্বয়ে আপনার উপরেও চলছে আযাবের ফেরেশতাদের মারাত্মক আঘাত। হঠাৎ করেই তারা আঘাত করা বন্ধ করে দিলো। কিছু সময়ের জন্য আপনি সুকুন পেলেন।
আপনার মনে পড়ে গেলো ওই যে সেই দিনগুলোর কথা যেদিন আপনি রাস্তার পাশের কবর দেখে এই ছোট্ট দুয়াটি করে যেতেন। আজ সেভাবেই কোনো এক পথিকের ও আপনার কবর দেখে মায়া হলো, আপনার মতো তিনিও সেই ছোট্ট দুয়াটি পড়ে আপনাকে কিছুক্ষণ এর জন্য আযাব থেকে মুক্তি দিলো।
আপনি যে দুয়া করবেন তা আপনার জন্যও আল্লাহ ফিরিয়ে দিবেন। কেননা, আল্লাহ প্রতিটি ভালো কাজের জন্য পুরস্কার দেন।
প্রতিদিন আমরা এভাবে কত কবর পার করি।অথচ ভুলেই যাই এরাও একদিন আমাদের মতো দুনিয়ায় বিচরণ করতো। দৈনিক রাস্তা পার হতে ততক্ষন কবর দেখে দুয়া করুন, যতক্ষন আপনি কবরের আযাব থেকে মুক্তি পেতে চান।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই ছোট্ট আমলের তৌফিক দিন।
শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন। ফলো করে পাশে থাকুন। 'জাযাকাল্লাহু খাইরান'
Rasel Zones

____🌻🩷রাগ অভিমান করার পাশাপাশি ক্ষমা করাও শিখতে হয়, তাহলেই সম্পর্ক গুলো টিকে থাকে...!!
16/09/2025

____🌻🩷রাগ অভিমান করার পাশাপাশি
ক্ষমা করাও শিখতে হয়, তাহলেই সম্পর্ক গুলো টিকে থাকে...!!

Address

Mymensingh

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Muhammad Raduan Sheik Rasel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share