Subrata Brahma

Subrata Brahma My self Subrata Brahma. I'm a Bangladeshi writer, lyricist, music producer, digital video creator.

"খেলিছে জলদেবী সুনীল সাগর জলে
তরঙ্গ লহর তোলে লীলায়িত কুন্তলে।"

Poet, lyricist, writer, musician, music producer, digital creator.

ইংল্যান্ডের ডিভনের ককিংটনের মনোরম গ্রামে অবস্থিত ককিংটন ফোর্টজ। ৫০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এবং এটি দেশের প্রাচীনতম কামারশি...
15/02/2025

ইংল্যান্ডের ডিভনের ককিংটনের মনোরম গ্রামে অবস্থিত ককিংটন ফোর্টজ। ৫০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এবং এটি দেশের প্রাচীনতম কামারশিল্প সমৃদ্ধ গ্রামগুলোর মধ্যে একটি।

এই ককিনটন ফোর্টজ মধ্যযুগীয় সময়কালে গ্রাম জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে ওঠে। কৃষি এবং দৈনন্দিন জীবনযাত্রার জন্য প্রয়োজনীয় কারুকাজের সরঞ্জাম, ঘোড়া এবং অন্যান্য ধাতব কাজের কেন্দ্র হিসাবে কাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।

দীর্ঘ সময়কাল ধরে এই গ্রামটি আজও প্রায় একইরকম রয়েছে এবং বিশ্ব পর্যটন শিল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা অর্জন করতে পেরেছে। প্রতিবছর বহু দর্শনার্থীরা এই গ্রাম ও কামারশালাগুলো পরিদর্শনে আসেন এবং নানারকম এন্টিক, স্যুভেনির ক্রয় করে থাকেন।

ছবিঃ The western history and civilization
সংক্ষিপ্ত অনুবাদঃ Subrata Brahma

প্রায় ২২,০০০ থেকে ২৩,০০০ বছর আগে একজন তরুণী একটি শিশুকে কোলে নিয়ে দুটি বিপজ্জনক যাত্রা করেছিলেন, যার মধ্যে কয়েক ঘণ্টার ব...
03/02/2025

প্রায় ২২,০০০ থেকে ২৩,০০০ বছর আগে একজন তরুণী একটি শিশুকে কোলে নিয়ে দুটি বিপজ্জনক যাত্রা করেছিলেন, যার মধ্যে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধান ছিল। ঘটনাটি ঘটেছিল লেক ওটেরোর তীরে, যা একটি বিশাল হিমযুগের হ্রদ ছিল। এর চারপাশ ম্যামথ, গ্রাউন্ড স্লথ, উট, ডায়ার উলফ, আমেরিকান সিংহ এবং অন্যান্য বিলুপ্ত মেগাফাউনা (বিশাল প্রাণী) সহ বন্যপ্রাণীতে পরিপূর্ণ ছিল।

তাদের পেছনে ফেলে যাওয়া পায়ের ছাপগুলি আজকের নিউ মেক্সিকোর হোয়াইট স্যান্ডস ন্যাশনাল পার্কে পাওয়া গেছে। এই পায়ের ছাপের ধারা প্রায় ১.৫ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এবং এতে ৪০০-রও বেশি মানুষের পায়ের ছাপ রয়েছে। এই আবিষ্কার আমেরিকায় মানুষের উপস্থিতির প্রাচীনতম প্রমাণ দিয়েছে এবং আমাদের ধারণাকে বদলে দিয়েছে যে কখন প্রথম মানুষ এই মহাদেশে পৌঁছেছিল। কে, কবে, কীভাবে আমেরিকা আবিষ্কার করেছিল সেই ইতিহাস জানতে দেখুন আমাদের একটি ভিডিও। লিংক কমেন্টে।

#ধন্যবাদ- ইতিহাসের গল্প

Abar dohon । আবার দহন । Subrata Brahma । New song 2024Lyric, concept tune and motion graphic-Subrata Brahma Score concep...
17/01/2025

Abar dohon । আবার দহন । Subrata Brahma । New song 2024

Lyric, concept tune and motion graphic-
Subrata Brahma
Score concept, music arrangement, and remastering-
Subrata Brahma
Vocal Artist- Indallo A.I
Visual and edit-
Subrata Brahma
Production/Banner- RADIO 63
এত উঁচুউঁচু ঘর
এত লোক লস্কর- পাবে ঠিকানা
মেঘেরাও ছুঁয়ে যায়
আকাশ কি হবে তার- কেউ জানেনা।
রাতের তারারা এসে
জানালার পাশ ঘেঁষে- মেলেছে ডানা
মেয়েটি বুঝেছে সে
ভাগ্যের নাগপাশে- কাঁদতে মানা!

Abar dohon । আবার দহনA song by Subrata Brahma Lyric, concept tune and motion graphic-Subrata Brahma Score concept, music arrangement, and remastering-Subrata...

মহাত্মা সাহিত্যিক ফ্রান্ৎস কাফ্কাঃফ্রান্ৎস কাফকা (Franz Kafka) কখনও বিয়ে করেননি এবং তার কোনো সন্তানাদিও ছিল না। তার বয়স ...
09/01/2025

মহাত্মা সাহিত্যিক ফ্রান্ৎস কাফ্কাঃ

ফ্রান্ৎস কাফকা (Franz Kafka) কখনও বিয়ে করেননি এবং তার কোনো সন্তানাদিও ছিল না। তার বয়স যখন ৪০, তখন একদিন তিনি বার্লিনের পার্কে হাঁটছিলেন। এমন সময় তিনি একটি ছোট্ট মেয়েকে দেখলেন যে তার প্রিয় পুতুলটি হারিয়ে কাঁদছিল। সেই মেয়েটি এবং কাফকা, দু’জনে মিলে খুব খুঁজলেন হারিয়ে যাওয়া পুতুলটিকে। কিন্তু কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না তা।

কাফকা মেয়েটিকে পরের দিন আবার সেখানে আসতে বললেন। উদ্দেশ্য, আবার তারা দু’জনে মিলে হারিয়ে যাওয়া পুতুলটি খুঁজবেন সেখানে।

কিন্তু পরের দিনও পুতুলটিকে খুঁজে পাওয়া গেল না। তখন কাফকা ছোট্ট মেয়েটিকে একটি চিঠি দিলেন। আর বললেন, ‘এই চিঠিটি তোমার হারিয়ে যাওয়া পুতুলের লেখা’। সে চিঠিতে লেখা ছিল, ‘দয়া করে তুমি কেঁদো না। আমি পৃথিবী দেখতে বেরিয়েছি। আমি আমার রোমাঞ্চকর ভ্রমণকাহিনী তোমাকে নিয়মিত লিখে জানাব।’

এভাবেই শুরু হয়েছিল একটি গল্পের, যা চলেছিল কাফকার মৃত্যু পর্যন্ত।

ছোট্ট মেয়েটির সঙ্গে কাফকার নিয়মিত দেখা হতো। আর যখনই দেখা হতো তখনই কাফকা একটি চিঠি দিতেন মেয়েটিকে, বলতেন সেই একই কথা, ‘চিঠিটি তার হারিয়ে যাওয়া পুতুলের লেখা’, এবং পড়ে শোনাতেন তার প্রিয় পুতুলের বিশ্ব-ভ্রমণের রোমাঞ্চকর সব বর্ণনা খুব যত্নের সাথে, যে বর্ণনাগুলো মেয়েটিকে ভীষণ আনন্দ দিত।

এর কিছুদিন পর একদিন কাফকা একটি পুতুল কিনলেন এবং মেয়েটিকে দিলেন। বললেন, ‘এই নাও, তোমার হারিয়ে যাওয়া সেই পুতুল।’

মেয়েটি বললো, ‘এই পুতুলটি মোটেও আমার হারিয়ে যাওয়া পুতুলের মতো দেখতে নয়।’

কাফকা তখন মেয়েটিকে আরও একটা চিঠি দিলেন যেটাতে তার প্রিয় পুতুলটি তাকে লিখেছে, ‘ভ্রমণ করতে করতে আমি অনেক পাল্টে গিয়েছি।’

ছোট্ট মেয়েটি তখন নতুন পুতুলটিকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরল এবং অপার আনন্দে ভাসল।

এর এক বছর বাদে কাফকা মারা যান।

বহু বছর বাদে, সেই ছোট্ট মেয়েটি যখন অনেক বড় হয়ে গেছে, তখন সে সেই পুতুলটির ভিতরে একটি ছোট্ট চিঠি পায়। কাফকার সই করা ছোট্ট সে চিঠিটিতে লেখা ছিল, ‘Everything you love will probably be lost, but in the end, love will return in another way.’ ....


[ফ্রান্ৎস কাফকা ছিলেন জার্মান ভাষার উপন্যাস ও ছোটগল্প লেখক।]

আজকের "রবীন্দ্রসঙ্গীত" নামকরন করেন রবীন্দ্রনাথের ভ্রাতুষ্পুত্র দীনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। আজকের রবীন্দ্রসঙ্গীত বেঁচে আছে শুধু দ...
09/01/2025

আজকের "রবীন্দ্রসঙ্গীত" নামকরন করেন রবীন্দ্রনাথের ভ্রাতুষ্পুত্র দীনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
আজকের রবীন্দ্রসঙ্গীত বেঁচে আছে শুধু দীনেন্দ্রনাথেরই জন্য। কিন্তু তিনি প্রায় বিস্মৃত।

দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর( ১৬ ডিসেম্বর, ১৮৮২– ২১ জুলাই,১৯৩৫), ছিলেন প্রখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ ও কবি। রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রধান স্বরলিপিকার এবং রবীন্দ্রনাথের "সকল গানের ভাণ্ডারী"।

দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দের ১৬ ই ডিসেম্বর (২ রা পৌষ, ১২৮৯ বঙ্গাব্দ) বৃটিশ ভারতের কলকাতায় জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে। তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জ্যেষ্ঠভ্রাতা দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরের পৌত্র ও দ্বীপেন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুত্র। আট বৎসর বয়সের সময় তার মাতা সুশীলা দেবী প্রয়াত হন। কাশিয়াবাগান স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে প্রথমে সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুলে ও পরে সিটি স্কুলে ভরতি হন। এখান তিনি এন্ট্রান্স পাশ করে প্রেসিডেন্সি কলেজে আই.এসসি তে ভর্তি হন। ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দে আইন পড়তে লণ্ডন যান, কিন্তু পড়া শেষ না করে ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে প্রপিতামহ মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যুর সময় দেশে ফিরে আসেন। এই সময়ে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনে প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে পড়েন। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে পুনরায় আইন পড়তে লণ্ডনে গেলেও পরীক্ষা না দিয়ে দেশে ফিরে আসেন। কিন্তু পাশ্চাত্য সঙ্গীতের তালিম নিয়ে আসেন। ঠাকুর বাড়ির সাঙ্গীতিক পরিমণ্ডলে বড় হওয়ার সূত্রে তার সঙ্গীতে অনুরাগ জন্মেছিল। অনেক গুণীজনের কাছে তালিম পেয়ে হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে দক্ষতা অর্জন করেন। প্রাথমিক ভাবে তিনি পণ্ডিত বিষ্ণু নারায়ণ ভাতখন্ডে প্রদর্শিত পথে স্বরলিপি ব্যবহার করতেন, যদিও তিনি মধ্যে পাশ্চাত্য সঙ্গীতে নৈপুণ্য ছিল। তিনি অত্যন্ত সুকন্ঠ ছিলেন ও গানের স্বরলিপি রচনায় তার স্বাভাবিক দক্ষতা ছিল। রবীন্দ্রনাথের বহু সংগীতের সুর সংযোজন করেন এবং সুর-সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও নিয়েছিলেন। তিনিই রবীন্দ্রনাথের গানকে রবীন্দ্র সংগীত নামে পরিচিতি দেন।

১৯২১ খ্রিস্টাব্দে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আগেই ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সঙ্গীত ভবন। তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন মরাঠি গায়ক ভীমরাও শাস্ত্রী, নকুলেশ্বর গোস্বামী, দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। শুরুতে তিনিই অধ্যক্ষ ছিলেন।

১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে অধ্যক্ষ হন ভীমরাও শাস্ত্রী। ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে ভীমরাও মহারাষ্ট্রে ফিরে গেলে তিনি পুনরায় অধ্যক্ষ হন। পঁচিশ বৎসর তিনি সঙ্গীতের শিক্ষক ছিলেন।

অমায়িক স্বভাবের দিনেন্দ্রনাথ অভিনয়েও কুশলী ছিলেন। সেকারণে শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম ও বিশ্বভারতীর অভিনয় ও সংগীতানুষ্ঠানে তার সহযোগিতা অপরিহার্য ছিল। রবীন্দ্রনাথের বহু নাটকে তিনি অসামান্য অভিনয় দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে "নটীর পূজা" ছবিতে সুরারোপ ও ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে মুম্বইয়ে অনুষ্ঠিত "তাসের দেশ" নৃত্যনাট্যে অংশগ্রহণ করেছেন।

রবীন্দ্রসঙ্গীতের সিংহভাগের স্বরলিপিকার ছিলেন তিনি। রবীন্দ্রনাথ নতুন কোনো গান রচনা করার পরপরই তিনি স্বেচ্ছায় বা রবীন্দ্রনাথের নির্দেশে শিখে নিতেন। এরপর তিনি সে গানের স্বরলিপি করে - সংরক্ষণ করতেন এবং তা অন্যান্য শিক্ষার্থীদেরকে শিখিয়ে দিতেন। পরবর্তীকালে স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ কোনো গানের সুর ভুলে গেলে - তিনি দিনেন্দ্রনাথের স্মরণাপন্ন হতেন। রবীন্দ্রনাথ তার “ফাল্গুনী”নাটকের উৎসর্গপত্রে তাঁকে — সেই বালকদলের সকল নাটের কাণ্ডারী, আমার সকল গানের ভাণ্ডারী আখ্যায় অভিহিত করেছেন।

জীবনাবসান
বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরবর্তীতে মনোমালিন্য হলে তিনি ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে শান্তিনিকেতন পরিত্যাগ করে কলকাতায় চলে আসেন। ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ২১ শে জুলাই ( ৫ ই শ্রাবণ, ১৩৪২ বঙ্গাব্দে) কলকাতায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যু সংবাদ আশ্রমে পৌঁছালে স্মরণসভায় রবীন্দ্রনাথ যে-ভাষণ দেন, সেটি 'দীনেন্দ্রনাথ' শীর্ষক নামে "প্রবাসী" -র ভাদ্র সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। তার পত্নী কমলা দেবী ১৩৪৩ বঙ্গাব্দে দীনেন্দ্রনাথের রচনা সংকলিত করে 'দীনেন্দ্র রচনাবলী' প্রকাশ করেন।

#সংগৃহিত ゚ #প্রবাসী #রবীন্দ্রসঙ্গীত #বাংলা #বাংলাদেশ

আজ থেকে প্রায় চার হাজার দুশো বছর আগের একটি তালা– বিটুমেন 'ডোর ল্যাচ'। প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায় এই রকম তালার ব্যবহার হতো বলে ...
09/01/2025

আজ থেকে প্রায় চার হাজার দুশো বছর আগের একটি তালা– বিটুমেন 'ডোর ল্যাচ'। প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায় এই রকম তালার ব্যবহার হতো বলে জানা যায়। এর শরীরে আক্কাদিয়ান লিপিতে একটি কিউনিফর্ম টেক্সট খোদাই করা রয়েছে। যা আংশিক পাঠোদ্ধার করার পর এক রাজপুত্রের কথা জানা গেছে। এটি অবশ্যই একটি নতুন তথ্য। তৎকালীন আক্কাদের রাজপুত্র যার নাম ছিল মনিশতুসুর। লিপির লেখা অনুযায়ী সে ছিল উম্মার রাজপুত্র শুরুশ-কিনের সমসাময়িক।
এই আর্টিফ্যাক্টটি লম্বায় ৩৭. ৫ সেন্টিমিটার এবং চওড়ায় ২১ সেন্টিমিটার। এর ওজন প্রায় সাড়ে তেরো কেজি। আধুনিক সময়ে এতো ভারী এবং জটিল তালার কথা ভাবা যায় না।
এই নিদর্শনটি এখন ফ্রান্সে প্যারিসের Musée du Louvre(লুভর মিউজিয়াম)-এ রাখা আছে।

হেরোডোটাস, the father of history। হেরোডটাসের জীবনী বিশ্লেষণ করতে গিয়ে ইতিহাসবিদগণ হেরোডটাসের নিজের লেখার উপরই নির্ভর করে...
07/01/2025

হেরোডোটাস, the father of history। হেরোডটাসের জীবনী বিশ্লেষণ করতে গিয়ে ইতিহাসবিদগণ হেরোডটাসের নিজের লেখার উপরই নির্ভর করেন। তার জন্ম আনুমানিক ৪৮৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রাচীন পারস্য সাম্রাজ্যের (বর্তমানে তুরস্কের অন্তর্গত) হেলিকারনেসাসে। হেলিকারনেসাস শহরের অন্যতম প্রভাবশালী পরিবার ছিল তার পরিবার। তার বাবা লিক্সেস এবং মা দ্রায়ো, উভয়েই সম্ভ্রান্ত পরিবারের সদস্য ছিলেন। ধারণা করা হয়, হেলিকারনেসাসের শাসক লিগডামিসের বিরুদ্ধে গৃহযুদ্ধে জড়িত থাকার অভিযোগে হেরোডটাসের পরিবারকে সামোস দ্বীপে নির্বাসিত করা হয়েছিল। ফলে হেরোডটাসের শৈশবের একটি বড় অংশ কাটে সামোস দ্বীপে। সম্ভবত এ কারণেই তিনি তার লেখায় সামোস দ্বীপের প্রতি নিজের ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন। তিনি ইতিহাস রচনা করেছিলেন আয়োনিক গ্রীক ভাষায়, যা কিনা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠীরই সদস্য। এই ভাষা তিনি সামোসে থাকাকালীনই শিখেছেন বলে ধারণা করা হয়। তবে সম্প্রতি হেলিকারনেসাসে কিছু প্রাচীন লিপি পাওয়া যায় যেগুলো হেরোডটাসের আমলের। লিপিগুলোতে দেখা যায় যে হেলিকারনেসাসের সরকারি দলিলপত্রেও আয়োনিক ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। এতে করে হেরোডটাস এই ভাষা হেলিকারনেসাসে শিখেছেন নাকি সামোসে, সে ব্যাপারে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।

হেরোডটাস একজন ভ্রমণপাগল মানুষ ছিলেন। তিনি তার জীবনের অধিকাংশ সময় ভ্রমণ করে বেড়িয়েছেন। তাই নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই তিনি ইতিহাস এবং ভৌগোলিক অবস্থানসমূহ ব্যাখ্যা করতে পেরেছেন। তিনি কবে এথেন্স গিয়েছিলেন সে ব্যাপারে জানা যায় না তবে এথেন্সে তিনি অনেকদিন ছিলেন এবং তার বেশিরভাগ লেখালেখির কাজ সেখানেই করেন। পরে থুরি বা থুরিয়ামে গিয়ে তা সমাপ্ত করেন। তিনি মারমারা ও বসফরাস প্রণালী ধরে ইতালি হয়ে ইউক্সাইন (কৃষ্ণ সাগরের পুরাতন নাম) সাগরে পৌঁছান। সেখান থেকে সরাসরি চলে যান পারস্য সাম্রাজ্যের সুসা এবং পরে ব্যাবিলনে। অন্যদিকে আনাতোলিয়া বা এশিয়া মাইনর (বর্তমানে এশিয়ান অংশের তুরস্ক) এর উপকূলীয় দ্বীপগুলোতেও তিনি একাধিকবার ভ্রমণ করেন। দক্ষিণে তিনি মিশর এবং মিশরের আসওয়ান দ্বীপ হয়ে প্রাচীন গ্রীসের অন্যতম প্রধান সাংস্কৃতিক শহর সাইরেন পর্যন্ত ভ্রমণ করেন। সাইরেনের প্রাচীন মূর্তি ও ভাস্কর্যগুলোর অনেক বর্ণনা রয়েছে তার লেখাগুলোতে। উল্লেখ্য, সাইরেন বর্তমানে লিবিয়ার অন্তর্গত।
প্রতিবেদনটি ভালো লাগলে শেয়ার করে বন্ধুদের দেখার সুযোগ করে দেবেন ❤️ Pappu Roy cyclist পেজটি প্রথম দেখে থাকলে একটা ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন 🙏🙏 ধন্যবাদ 🙏🙏
সংগৃহিত

আগাথা ক্রিস্টি (১৮৯০-১৯৭৬) ছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক, যাঁর বইসমূহ দুই বিলিয়নেরও বেশী কপি বিক্রি হয়েছে।তিনি ...
29/12/2024

আগাথা ক্রিস্টি (১৮৯০-১৯৭৬) ছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক, যাঁর বইসমূহ দুই বিলিয়নেরও বেশী কপি বিক্রি হয়েছে।
তিনি ৬৬টি গোয়েন্দা রহস্য উপন্যাস ও চোদ্দটি ছোটগল্প লিখেছেন, সবগুলোই ওনার প্রিয় বেলজিয়ান গোয়েন্দা হারকিউল পয়রো এবং বৃটিশ মহিলা রহস্যভেদী মিস মার্পলকে নিয়ে।
তাঁকে "কুইন অফ মিষ্ট্রি" বলা হয়।
তাঁর উপন্যাস অবলম্বনে অসংখ্য ছায়াছবি ও টেলিভিশন সিরিয়াল নির্মিত হয়েছে এবং নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। তাঁর কাহিনি অবলম্বনে "দি মাউস ট্র্যাপ" নাটকটি লন্ডনের ওয়েব এন্ড থিয়েটারে ১৯৫২ থেকে অদ্যাবধি মঞ্চস্থ হচ্ছে।
রাণী এলিজাবেথ তাঁকে DME উপাধি দিয়ে সন্মানিত করেছেন।
আগাথা ক্রিস্টির ব্যক্তিগত জীবনে একটি নাটকীয় রহস্য রয়েছে, যার অদ্যাবধি কেউ কিনারা করতে পারে নি।
১৯২৬ সালের ৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় আগাথা ক্রিস্টি তাঁর সাত বছর বয়সী মেয়েকে বিদায় জানিয়ে তাঁর স্বামীর বাসা থেকে বেরিয়ে আসেন এবং উধাও হয়ে যান। তাঁর গাড়িটি দুইদিন পরে পুলিশ পরিত্যক্ত অবস্থায় খুঁজে পায়। তাঁর এই আচমকা অন্তর্ধান গোটা লন্ডন শহরে হৈচৈ ফেলে দেয়। পুলিশ সারা লন্ডন শহর তন্ন করে খুঁজেও তাঁর কোন হদিশ পায় না।বিভিন্ন জায়গায় তাঁর অবস্থানের গুজব ছড়ালেও তা একের পর এক মিথ্যা বলে প্রমাণিত হতে থাকে। লন্ডনের পত্রিকা সমূহ তাঁর অন্তর্ধানের উপর নানা কাল্পনিক গল্প প্রকাশ করতে থাকে। অনেকে বলতে থাকেন যে, লন্ডন পুলিশের গোয়েন্দাদের দক্ষতাকে চ্যালেঞ্জ করার জন্যই তিনি এই অন্তর্ধানের খেলাটি বেছে নিয়েছেন।
অবশেষে ১৪ ডিসেম্বর তারিখে, অন্তর্ধানের পুরো এগারো দিন পরে আগাথা ক্রিস্টিকে লন্ডনের হ্যারোগেট অঞ্চলের একটি হোটেলে তাঁকে বিপর্যস্ত অবস্থায় আবিষ্কার করা হয় এবং তিনি তাঁর স্বামীর বাড়িতে ফিরে আসেন। তিনি বলেন যে একটি মোটর দূর্ঘটনার ফলে তিনি তাঁর ১১ দিনের অন্তর্ধানের সময়কার স্মৃতি হারিয়ে ফেলেছেন।
এই নাটকীয় এগারো দিনের রহস্য অদ্যাবধি রহস্যই থেকে গিয়েছে।
এই এগারো দিনের রহস্য নিয়ে একাধিক চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। ১৯৭৮ সালে নির্মিত Agatha নামক চমৎকার চলচ্চিত্রটিতে আগাথা ক্রিস্টির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন ভেনেসা রেডগ্রেভ। এতে দেখানো হয়েছে যে, স্বামীর সাথে সম্পর্কের টানাপোড়েন এর কারণে আগাথা ক্রিস্টি নিজের একট ইলেকট্রিক হেয়ার ড্রায়ারের সার্কিট পরিবর্তন করে ইলেকট্রিক শক নিয়ে আত্মহত্যার উদ্যোগ নিয়েছিলেন।তাঁর এক গুণমুগ্ধ পাঠকের হাতে আগাথার নিজের হাতে অংকিত সার্কিট টির ডায়াগ্রামটি পড়ে যাওয়ায় শেষ মূহুর্তে সেই পাঠক তাঁর জীবন রক্ষা করতে সমর্থ হন।
২০১৮ সালে নির্মিত হয় Agatha and the Truth of Murder. এই ছায়ছবিটিতে দেখানো হয় যে, আগাথা ক্রিস্টি নিজেই একটি খুনের রহস্যভেদ করার উদ্দেশ্যে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে অন্তর্ধান করেন।

সুপ্রভাত🌿💐Very good morning to all ❤️🙏
07/12/2024

সুপ্রভাত🌿💐
Very good morning to all ❤️🙏

Address

Mymensingh

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Subrata Brahma posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Subrata Brahma:

Share