বাণী চিরন্তণী ৫

বাণী চিরন্তণী ৫ গুণীজনদের বাণী
(2)

★ চাপ নেয়া শিখতে হবে ★প্রায় ২৫০০ বছর আগে গ্রিক কুস্তিগীর মাইলো অফ ক্রোটন তখনকার পরিচিত বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্ত...
04/07/2025

★ চাপ নেয়া শিখতে হবে ★

প্রায় ২৫০০ বছর আগে গ্রিক কুস্তিগীর মাইলো অফ ক্রোটন তখনকার পরিচিত বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হতেন। অসাধারণ শক্তি ও ক্রীড়াশৈলীর অধিকারী এই ব্যক্তি আমাদের পেশী গঠনের তিনটি মৌলিক নীতি শিখিয়েছেন: খুব হালকা ওজন দিয়ে শুরু করা, নিয়মিত অনুশীলন করা, এবং ধাপে ধাপে ধৈর্য ধরে ওজন বৃদ্ধি করা।

মাইলো একদিন একটি নবজাতক ষাঁড়কে কাঁধে তুলে নেন এবং প্রতিদিন সেটিকে বহন করে হাঁটতে শুরু করেন। ষাঁড়টি ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে, আর মাইলোও প্রতিদিন সেই বাড়তে থাকা ওজন নিয়ে হাঁটতে থাকেন। দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছর পার হতে হতে ছোট্ট সেই ষাঁড়টি একটি পূর্ণবয়স্ক বিশাল ষাঁড়ে পরিণত হয়, কিন্তু মাইলো তখনও সেটিকে কাঁধে নিয়ে হাঁটতে পারতেন!
💞💐🍁
সংগৃহীত।

04/07/2025

বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক ক্যাডার সংখ্যা (৪৪তম বিসিএস)।বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ক্যাডার সংখ্যা (প্রাপ্ত তথ্যমতে)⬇️
১. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) : ১৫৩ জন
২. বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) : ৬৭ জন
৩. খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) : ৫৭ জন
৪. রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) : ৫৫ জন
৫. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি): ৬২ জন
৬. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) : ২৬ জন
৭. জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) : ২৪ জন
৮. বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি):১৮ জন
৯. হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি):১৩ জন
১০. শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি): ১০ জন
১১. মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাভাবিপ্রবি): ৯ জন
১২. চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট): ৪০+জন
১৩. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি): ৮ জন
১৪. গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (গোবিপ্রবি): ৪ জন
১৫. পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি): ৪ জন
১৬. জামালপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (জাবিপ্রবি) : ৪ জন
১৭. বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) : ৩ জন
১৮. ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) :১০ জন
১৯. জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (জাককানইবি) : ১ জন
২০.খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় : ১৬ জন
-
📌 নোট: বুয়েট এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ-এর পূর্ণ তথ্য প্রকাশ পাওয়া যায়নি। এটা সাময়িক তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি।তাই সংখ্যা পরিবর্তনশীল & পরিমার্জনযোগ্য।তথ্য সংগ্রহ :The Daily Campus

জীবনে যা কিছুই করো না কেন, নিজের সুখের চাবিকাঠি অন্য কারো হাতে তুলে দিও না! কখনোই কারো ওপর এত বেশি নির্ভরশীল হয়ো না যে,...
04/07/2025

জীবনে যা কিছুই করো না কেন, নিজের সুখের চাবিকাঠি অন্য কারো হাতে তুলে দিও না! কখনোই কারো ওপর এত বেশি নির্ভরশীল হয়ো না যে, তার সামান্য অবহেলাতেই তোমার মন খারাপ হয়ে যায়।

তোমার মন খারাপ? সুন্দর একটা গান শোনো, নিজের জন্য এক কাপ ধোঁয়া ওঠা চা বানাও, বিকেলের মৃদুমন্দ হাওয়ায় আপনমনে হাঁটো, জানলার পাশে বসে বৃষ্টি দেখো কিংবা প্রিয় লেখকের বইয়ে ডুব দাও। যদি তোমার মধ্যে সৃষ্টিশীলতা থাকে, সেটাকে কাজে লাগাও।

অন্যকে ব্যঙ্গ করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়া, নিজের দুঃখ দুর্বলতা সবার সামনে প্রকাশ করা — এগুলো কোনো পরিণত মানসিকতার পরিচয় নয়। খুব বেশি একা লাগলে বা মন খারাপ হলে সমুদ্র বা পাহাড় দেখতে চলে যাও।

পুরোনো স্মৃতি মনে করো, হাসো, কাঁদো — কিন্তু নিজের সাথে এমন একটা সম্পর্ক গড়ে তোলো, যেন দুঃখের দিনগুলোতে কাউকে না পেলেও নিজেই নিজের সবচেয়ে কাছের বন্ধু হয়ে উঠতে পারো।

যদি কোনো কাজে সফল হও, নিজেকে পুরস্কৃত করো। যদি ব্যর্থ হও, নিজের সাথে একটু অভিমান করো, কিন্তু হাল ছেড়ো না। আর কখনোই অন্যের চোখে নিজের পারফেকশন খোঁজার ভুল করো না। কারণ মানুষ সবসময় তোমার গুণের চেয়ে তোমার ত্রুটিগুলোকে বড় করে দেখতেই বেশি পছন্দ করে।

একা রেস্টুরেন্টে বসে খাওয়াটা স্বাভাবিক মনে করো, একা পার্কে সময় কাটানোটা যেন হাস্যকর না লাগে। নিজেকে ভালোবাসো। যে মানুষ নিজেকে ভালবাসতে পারে না, সে কখনো সুখী হতে পারে না।

নিজেকে আর্থিকভাবে স্বাধীন করো, যাতে মুড অফ থাকলে নিজের জন্য একটা চকলেট কিনতে পারো, নিজের জন্মদিনে নিজেকে একটা সুন্দর উপহার দিতে পারো, নিজের পছন্দের পোশাক নিজের জন্য নিজেই কিনতে পারো, পছন্দের কোনো জায়গায় ঘুরতে যেতে পারো।

মাঝেমধ্যে নিজেকে কিছু ফুল উপহার দাও, ঘরের কোণায় ফুলদানিতে একটা ফুল রাখো, সুন্দর সুবাস মন ভালো করে দেবে। সবার মন জয় করা তোমার দায়িত্ব নয়, কারণ পৃথিবীর কেউই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারেনি। তাই যেখানে মন টানে না, সেখানে "না" বলতে শেখো।

"আমার বাবা-মা আমাকে বোঝে না, বন্ধুরা আমাকে সময় দেয় না, কাছের মানুষ আমাকে অবহেলা করে" — এসব ভাবনাকে প্রশ্রয় দিও না। কারণ এগুলো আসলে তোমার নিজের তৈরি করা মানসিক চাপ।

কেন নিজেকে অন্যের বিরক্তির কারণ বানাবে? যেখানে তোমার মূল্য নেই, সেখান থেকে নিজেকে গুটিয়ে নাও। নিজেকে এমনভাবে গড়ে তোলো, যাতে তোমার ভালো থাকা বা না থাকাটা কারো ওপর নির্ভর না করে।

03/07/2025

মার্কশিটের সবচেয়ে কম জিপিএ নিয়ে যখন তুমি মুখ থুবড়ে বসে আছো... তখন একবার তাকিয়ে দেখো—রেজাল্টশিটের ‘ফেল’ এর খাতায় নাম লিখানো ছেলেটা দিব্যি নিজের প্যাশন নিয়ে ব্যস্ত।

সরকারি কোথাও চান্স হয়নি বলে যখন তুমি হতাশায় গোটা দশেক বিড়ি টানছো... পাশেই তাকিয়ে দেখো, প্রাইভেট থেকে পাশ করা এলাকারই এক বড় ভাই দিব্যি বিসিএস ক্যাডার হয়ে বসে আছে।

আমাদের ছোট এই জীবনে ব্যর্থতা কিংবা হতাশা থাকবেই... কিন্তু এসবের পরেও যে চেষ্টা চালিয়ে যাবে, সে মানুষটাই দেখবে একদিন না একদিন হাসিমুখে বাড়ি ফিরবে।

তুমি কোথা থেকে পাশ করেছো কিংবা তোমার সিজিপিএ কত—বিশ্বাস করো, এসবের কিছুই তোমাকে কখনও ডিফাইন করে না। যদি কাগজের একটা টুকরো দিয়ে মেধার যাচাই হতো, তবে এ পৃথিবীতে কখনো আইনস্টাইন কিংবা স্টিভ জবসের জন্ম হতো না।

১০০ টাকা দিয়ে নীলক্ষেত থেকে একটা বই কিনে সবাই সফল হওয়ার ১০০টা ফর্মুলা পড়তে পারে... কিন্তু জীবনের কাছে বারবার পরাজিত হয়েও ফের ট্রাই করার মতো বুকের সাহস আসলে সবার থাকে না।

জীবনে একবার জয়ী হয়েই দেখো না—তুমি যা বলবে, সবাই মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনবে।

লাইফে বাপের টাকায় ফুটানি মারা লোকদের আমরা তেল মেরে বলি ‘সফল’... কিন্তু শূন্য থেকে শুরু করে জীবনে কিছু করে দেখানোকেই বলে The Ultimate Legend।

জীবন আর কয় দিনের? চল না, একবার চেষ্টা করেই দেখি একদম শূন্য থেকে! তুমি চাইলে পারবে না—এমন অসাধ্য কিছু আছে নাকি এই পৃথিবীতে, বলো?

# সংগৃহীত

কালো করে একটা মেয়ে ছোট একটা জবের জন্য বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সব রেস্টুরেন্টের মালিক সোজা বলে দিচ্ছে, দেখো...
03/07/2025

কালো করে একটা মেয়ে ছোট একটা জবের জন্য বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সব রেস্টুরেন্টের মালিক সোজা বলে দিচ্ছে, দেখো, আমাদের এখানে কোনো লোক লাগবে না। অন্য কোথাও যাও। কালো মেয়েটা হতাশ হয়ে অন্য রেস্টুেরেন্টে যায়।

এভাবে একদিন জব পেয়ে গেলো এক রেস্টুরেন্টে। মালিক প্রথম দিনই তাকে বলে দিলো, কখনও দেরি করে আসা চলবে না। তাহলে চাকরি বাতিল। সবকিছু মাথায় রেখেই মেয়েটা কাজ করে যাচ্ছে রেস্টুরেন্টে। খাবারের অর্ডার নিচ্ছে, তারপর খাবার পৌঁছে দিচ্ছে টেবিলে টেবিলে। খাওয়া শেষ হওয়ার পর টেবিল পরিস্কার করছে। কাজের কিছু অদক্ষতায় বকাও খাচ্ছে প্রায় প্রতিদিন।

কখনও হয়তো কোনো কাস্টমারের সামনে থেকে কফির মগ নিতে গিয়ে গায়ে একটু কফি ফেলে দিয়েছে। কাস্টমার প্রচণ্ড রেগে নালিশ করেছে মালিকের কাছে। মেয়েটি হয়তো কাঁদো কাঁদো গলায় মালিককে সরি বলে কোনোভাবে পার পেয়ে গেছে।

গায়ের রঙ কালো বলে সম্ভবত রেস্টুরেন্টের অন্য ছেলেরা তাকে খুব একটা পাত্তাও দেয়নি কিংবা কোনোদিন তার সহকর্মীর জন্মদিনে তার বাসায় গেলো। কেক কাটার পর যে খাবার দেয়া হলো, সহকর্মী লক্ষ্য করে দেখলো কালো মেয়েটি সেটি একদমই খেতে পারছে না। অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো, খাবারে সমস্যা কিনা। কালো মেয়েটি বললো, -না, পেট ভরা, তাই খেতে পারছে না।

কোনোদিন হয়তো রেস্টুরেন্টের অন্যান্য সহকর্মীদের সাথে কম দামি গাড়িতে করে কোথাও ঘুরতেও গিয়েছিলো কালো মেয়েটি। কম দামি গাড়িতে বেশ কষ্টও হয়েছে তার। মুখ খুলে কিছু বলেনি কাউকে। সবকিছু চেপে গেছে আর ভেবে নিয়েছে, আমি অন্য দশটি মানুষের মতোই মানুষ। তারা পারলে আমি পারবো না কেনো।

দিন হয়তো এভাবেই যাচ্ছিলো। একদিন তার সহকর্মীর কেউ একজন দেখলো যে, কালো মেয়েটি রেস্টুরেন্ট থেকে বের হওয়ার পর আড়াল থেকে ছয়জন বিশালদেহি মানুষ তাকে ঘিরে রাখে। রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গুঞ্জন, কানাকানি। এভাবে ঘটনা চলে যায় সাংবাদিকদের কাছে। বেরিয়ে আসে কালো মেয়েটির পরিচয়। সবাই জানতে পারে, কালো মেয়েটি প্রেসিডেন্টের মেয়ে। তারপর দেশে দেশে আলোচনা উঠে, নিউজ হয়।

বিশ্ব জেনে যায়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ছোট মেয়ে সাশা ওবামা নিজের পরিচয় লুকিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে কাজ করছেন । গ্রীষ্মকালীন ছুটির ফাঁকে ম্যাসাচুসেটসের মার্থাস ভিনিয়ার্ড নামের একটি দ্বীপের ওই রেস্টুরেন্টে কাজ নিয়েছেন তিনি। অনেকদিন পর্যন্ত সাশার সহকর্মীরাও তাকে চিনতে পারেনি। পরে রেস্টুরেন্ট ঘিরে সার্বক্ষণিক ছয়জন গোয়েন্দার অবস্থান বিষয়টিকে স্পষ্ট করে তোলে।

এদিকে বারাক ওবামার স্ত্রী মিশেল ওবামা বলেন, -"সন্তানদেরকে একটা বয়সের পরে রাজকীয় বিলাসিতা ছাড়তে বাধ্য করেছি। কারণ তাদের সাধারণ মানুষের সাথে মিশতে হবে। অন্য দশটা মানুষের মতোই বাঁচতে শিখতে হবে তাদের।"

অথচ বাংলাদেশী রাজনৈতিক নেতা ও ধনী ব্যক্তিবর্গ এবং তাদের সন্তানদের কথা একবার ভাবুন!!!

চিন্তাভাবনা বদলান সমাজ বদলাবে...

# সংগৃহীত

🐾 কুকুর মিলনের সময় "আটকে যাওয়া" কেন ঘটে?জনসচেতনতার জন্য একটি বার্তাপশু চিকিৎসক ও প্রাণীবিজ্ঞানীরা প্রকৃতিতে এমন অনেক বিষ...
02/07/2025

🐾 কুকুর মিলনের সময় "আটকে যাওয়া" কেন ঘটে?
জনসচেতনতার জন্য একটি বার্তা
পশু চিকিৎসক ও প্রাণীবিজ্ঞানীরা প্রকৃতিতে এমন অনেক বিষয় পর্যবেক্ষণ করেন যা অনেকের কাছে অদ্ভুত বা অস্বস্তিকর মনে হতে পারে — যেমন, কুকুর মিলনের সময় “আটকে” যাওয়া।
দুঃখজনকভাবে, এই প্রাকৃতিক আচরণটি অনেকেই ভুলভাবে ব্যাখ্যা করেন এবং তখন অনেকেই নিষ্ঠুর আচরণ করেন — কুকুরকে লাথি মারা, আঘাত করা বা জোরপূর্বক আলাদা করার চেষ্টা করেন।

🧠 কিন্তু চলুন জেনে নিই, আসলে কী ঘটে তখন?

কুকুরের প্রজনন প্রক্রিয়ায় একাধিক ধাপ থাকে। এর মধ্যে একটি ধাপ হলো “টাই” বা আটকে থাকার ধাপ। এই সময় পুরুষ কুকুরের পুরুষাঙ্গের একটি অংশ (Bulbus glandis) ফুলে যায়, আর একই সময়ে স্ত্রী কুকুরের যৌন অঙ্গে পেশি সংকোচন ঘটে — ফলে দু’জন স্বাভাবিকভাবেই আটকে যায়।

⏱ এই অবস্থা ৫ থেকে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এটা দেখতে অস্বাভাবিক মনে হলেও এটি একেবারে স্বাভাবিক এবং কুকুরদের জন্য বেদনার নয়। এই সময়টাতে প্রজননের জন্য প্রয়োজনীয় তরল নির্গত হয়।

❌ জোরপূর্বক আলাদা করলে কী হতে পারে?
🔴 উভয় কুকুরের দেহে পেশি ছিঁড়ে যেতে পারে
🔴 স্ত্রী কুকুরের প্রজননতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, এমনকি বন্ধ্যাত্ব হতে পারে
🔴 পুরুষ কুকুরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ যেমন কিডনি পর্যন্ত ক্ষতির আশঙ্কা থাকে

✅ আমাদের অনুরোধ:
দয়া করে হস্তক্ষেপ করবেন না।
কুকুররা তাদের স্বাভাবিক প্রজনন আচরণ অনুসরণ করছে। তারা কাউকে ক্ষতি করছে না।

যদি সত্যিই আপনি পশুপ্রেমী হন — যেমন আপনি অনলাইনে কিউট কুকুরের ছবি শেয়ার করেন — তবে বাস্তব জীবনেও তাদের প্রতি সদয় হোন।

🕊️ প্রকৃতিকে তার নিজস্ব নিয়মে চলতে দিন।

📣 মনে রাখুন:
সচেতনতা ও সহানুভূতি — এ দুটোই সবচেয়ে বড় মানবতা।
সব প্রাণীর প্রতি সদয় হোন।

মাগুরায় রাইস কুকারে ভাত রান্না করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃ,ষ্ট হয়ে মা ও মেয়ের মৃ’ত্যু।আমাদের অনেকেই রাইস কুকার, ইলেকট্রিক কেটল...
02/07/2025

মাগুরায় রাইস কুকারে ভাত রান্না করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃ,ষ্ট হয়ে মা ও মেয়ের মৃ’ত্যু।

আমাদের অনেকেই রাইস কুকার, ইলেকট্রিক কেটলি, ব্লেন্ডার বা অন্যান্য ইলেকট্রিক হোম অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবহার করি কিন্তু কয়জন সতর্কতা মেনে চলি?

রাইস কুকার ব্যবহারের সময় যা করা উচিত নয়:
১. ভিজে হাতে সুইচ অন/অফ করা ।
২. ধাতব চামচ দিয়ে নাড়াচাড়া করা (সিলভার বা স্টিল চামচ দিয়ে স্পার্ক/শ’ক লাগতে পারে)
৩. রান্নার সময় পানিতে হাত দিয়ে সরাসরি কুকারে হাত দেওয়া।

রান্নাঘরে ও বাসায় RCCB বা RCBO ব্রেকার লাগান। দাম মাত্র ২–৩ হাজার টাকা। দু’র্ঘটনা হলে এই ব্রেকার তাৎক্ষণিকভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেয়। দু’র্ঘটনা এড়াতে অনেক কার্যকর।

সতর্ক থাকুন, নিজের পরিবারকে নিরাপদ রাখুন। ゚

একজন ডাক্তার বাংলাদেশে প্রাইভেট হাসপাতালের চাকরি ছেড়ে কানাডায় গিয়ে একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে সেলসম্যান হিসাবে যোগ দিলেন...
01/07/2025

একজন ডাক্তার বাংলাদেশে প্রাইভেট হাসপাতালের চাকরি ছেড়ে কানাডায় গিয়ে একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে সেলসম্যান হিসাবে যোগ দিলেন।

স্টোরের মালিক জিজ্ঞেস করলেন- তোমার কোনো অভিজ্ঞতা আছে ?

তিনি জানালেন- আমি দেশে একজন ডাক্তার হিসেবে পরিচিত ছিলাম।

চাকরির প্রথম দিনে তিনি খুব মনোযোগ দিয়ে কাজ করলেন। সন্ধ্যে ছ’টায় ছুটির সময় বস তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন- আজ তুমি ক’জন ক্রেতার কাছে পণ্য বিক্রি করেছ ?

তিনি উত্তর দিলেন- আমি আজ সারাদিনে একজন ক্রেতার কাছে বিক্রি করেছি।

মালিক আশ্চর্য হয়ে বললেন- মাত্র একজন? এখানকার প্রত্যেক সেলসম্যান দিনে ২০ থেকে ৩০ জন ক্রেতার কাছে পণ্য বিক্রি করে। তা তুমি কত ডলারের পণ্য বিক্রি করেছ?

তিনি বললেন- ৯৮,৭৬,৫৪৩ ডলার ।

বস অবাক হয়ে বললেন- কী! এটা তুমি কিভাবে করলে?

তিনি বললেন- ওই ক্রেতার কাছে প্রথমে মাছ ধরার একটি ছোট্ট বড়শি বিক্রি করেছি । তারপর একটি বড় ও একটি মাঝারি বড়শি বিক্রি করলাম। এরপর একটি বড় ফিসিং রড আর কয়েকটি ফিসিং গিয়ার বিক্রি করলাম। তারপর আমি তাকে প্রশ্ন করলাম- আপনি কোথায় মাছ ধরবেন? তিনি বললেন- তিনি সমুদ্র তীরবর্তী এলাকায় মাছ ধরবেন। তখন আমি তাকে বললাম- তাহলে তো আপনার একটি নৌকার প্রয়োজন হবে। আমি তাকে নিচতলায় নৌকার ডিপার্টমেন্টে নিয়ে গেলাম। ভদ্রলোক সেখান থেকে কুড়ি ফুট দীর্ঘ দুই ইঞ্জিন-বিশিষ্ট নৌকা কিনলেন। এরপর আমি তাকে বললাম- এই নৌকাটি তো আপনার ভক্সওয়াগন গাড়িতে ধরবে না, একটা বড় গাড়ির প্রয়োজন! আমি ভদ্রলোককে অটোমোবাইল ডিপার্টমেন্টে নিয়ে গেলাম। আমার পরামর্শে তিনি নৌকাটি বহন করার উপযোগী একটি গাড়ি বুকিং দিলেন। তারপর আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম- মাছ ধরার সময় কোথায় থাকবেন? তিনি জানালেন- এ বিষয়ে কোনো পরিকল্পনা করেননি। আমি তাকে ক্যাম্পিং ডিপার্টমেন্টে নিয়ে গেলাম। তিনি আমার পরামর্শ মতো ছ’জন লোক ঘুমানোর উপযুক্ত একটি ক্যাম্প তাঁবু কিনলেন। সবশেষে আমি তাঁকে বোঝালাম- আপনি যখন এতোকিছু কিনেছেন, এখন কিছু খাবার ও পানীয় কিনে নেওয়া উচিত। ভদ্রলোক দু’শ’ ডলার দিয়ে কিছু মুদি-দ্রব্য ও দু’ কেইস বিয়ার কিনলেন!

এবারে স্টোরের মালিক একটু দমে গিয়ে বিস্ময়ের সঙ্গে বলে উঠলেন- যে লোকটা একটি বড়শি কিনতে এসেছিল, তুমি তাকে দিয়ে এতোকিছু কেনালে!

ডাক্তার ভদ্রলোক বললেন- না স্যার, ওই ভদ্রলোক শুধুমাত্র মাথাব্যথার ওষুধ কিনতে এসেছিলেন। আমি তাঁকে বোঝালাম- মাছ ধরলে মাথাব্যথার উপশম হবে।

স্টোরের মালিক এবারে জানতে চাইলেন- এর আগে তুমি কী কাজ করতে ?

তিনি বললেন- আমি বাংলাদেশে একটি প্রাইভেট হাসপাতালের ডাক্তার ছিলাম।

দরকার না হলেও তখন রোগীদেরকে নানা ধরনের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা, ইকো, ইসিজি, সিটি স্ক্যান, এক্সরে, এম.আর.আই ইত্যাদি পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দিতাম।

স্টোরের মালিক বললেন- তুমিএখন থেকে আমার চেয়ারেই বসবে আর আমি তোমার দেশে গিয়ে প্রাইভেট হাসপাতালে ট্রেনিং নিয়ে আসব...!

# ゚

👉তোমার সন্তান তা-ই হবে, তুমি তাকে যা বলছো।👉তাকে স্মার্ট বলেছ,... সে বিশ্বাস করবে সে স্মার্ট।👉তাকে একরোখা বলেছ,... একটি গ...
01/07/2025

👉তোমার সন্তান তা-ই হবে, তুমি তাকে যা বলছো।

👉তাকে স্মার্ট বলেছ,... সে বিশ্বাস করবে সে স্মার্ট।
👉তাকে একরোখা বলেছ,... একটি গোঁয়ার তৈরি করে ফেলেছ তুমি।
👉যদি বলো─ "কিছুই মনে রাখতে পারো না তুমি!"... পরদিন থেকে স্কুলের পড়া মনে থাকবে না তার, এবং প্রায়ই কিছু-না-কিছু হারিয়ে ফেলবে।
👉তাকে "বেয়াদব" বললে,... তুমি কল্পনাও করতে পারবে না আগামীকাল কী প্রচণ্ড মাত্রার বেয়াদবি করবে সে তোমার সাথে, বন্ধুদের সাথে, এমনকি স্কুলেও!
👉তাকে যদি "লক্ষ্মী" বলো,... দেখবে─ যে-সহপাঠীটির সাথে কেউ খেলছে না, তাকে তোমার সন্তানটি ডেকে নিয়ে একসাথে খেলছে; দেখবে─ টিচারকে হেল্প করছে সে গড়িয়ে পড়ে যাওয়া মার্কার-পেনটি তুলে দিয়ে; দেখবে─ কান্নারত একটি শিশুকে আদর করছে সে।

💪বলো─ "তুমি বড়ো হয়ে ইঞ্জিনিয়ার হতে 'পারবে'",... 💪"তুমি ডাক্তার হতে 'পারবে'",... "গায়িকা হতে
💪পারবে' তুমি",... "তুমি বড়ো হয়ে পেইন্টার হতে 'পারবে'";... পরমুহূর্ত থেকেই তোমার সন্তান আপ্রাণ প্রচেষ্টায় থাকবে অমন হয়ে উঠতে।

🤝গুরুত্ব দিলে, শিশু নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ভাববে।
অবহেলা করলে, সে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলবে।

🙌শিশুকে, তার ক্ষমতা চিনিয়ে দিতে হয়;
তবেই সে হয়ে ওঠে যোগ্য মানুষ, নিজের মধ্যকার ক্ষমতা চিনে নিয়ে।

❤️অতএব, তোমার শিশুসন্তানকে বলো─ "তুমি এই জগতের সুন্দরতম মানুষ।"
তোমার সন্তানটি হয়ে উঠবে তোমার জীবনের সুন্দরতম উদাহরণ।

সে তা-ই হবে, যা সে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে।

শিশুরা কথার জাদুতে গড়ে ওঠে। তাদের মগজ (neuro-plastic brain) ও মন এমন এক “নরম মাটির” মতো—যেখানে যে বীজ রোপণ করি, সেটিই চারা হয়ে বেড়ে ওঠে। ইতিবাচক শব্দ ও আস্থা-ভরা লেবেল তাদের আত্ম-ধারণা, আচরণ ও ভবিষ্যৎ সামর্থ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। নীচে কুরআন-সুন্নাহ ও আধুনিক মনোবিজ্ঞানের আলোকে বুঝিয়ে দিচ্ছি, কেন “তুমি পারবে”, “তুমি লক্ষ্মী”-ধরনের উক্তি শিশুর মনস্তাত্ত্বিক বিকাশে এতো কার্যকর।

★বি’ষফোড়া কেন হয়, জেনে নিন প্রতিকার★ত্বকের অন্যতম বেদনাদায়ক এক অনুভূতির নাম ফোঁড়া বা বিষফোঁড়া। ত্বকে এক বা একাধিক ফোঁড়...
01/07/2025

★বি’ষফোড়া কেন হয়, জেনে নিন প্রতিকার★
ত্বকের অন্যতম বেদনাদায়ক এক অনুভূতির নাম ফোঁড়া বা বিষফোঁড়া। ত্বকে এক বা একাধিক ফোঁড়া দেখা দিলে সে স্থান ও এর আশপাশের জায়গায় তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। কিন্তু কেন এমন হয় জানেন?

চিকিৎসাশাস্ত্রে ফোঁড়া দুধরনের। একটি সাধারণ ফোঁড়া অন্যটি বিষফোঁড়া বা কার্বাঙ্কল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণত স্টাফালোলোকোক্কাস ব্যাকটেরিয়ায় সংক্রামিত স্থানেই ফোঁড়ার উপস্থিতি দেখা দেয়।

ফোঁড়া বা বিষফোঁড়া

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফোঁড়া ত্বকের এক কিংবা একাধিক রোমকূপকে কেন্দ্র করেই হয়ে থাকে। ত্বকে একধরনের ব্যাকটেরিয়া (স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিউস) জন্ম নিলে ফোঁড়ার সমস্যা তৈরি হয়।

এ ব্যাকটেরিয়া ত্বকের রোমকূপের ছিদ্র দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে। ত্বকের ভেতরে তৈরি করে ইনফেকশন। এতে শরীরে মৃত কোষ ও ইনফেকশন কোষ মিশে পুঁজ তৈরি হয়ে ‘সোয়েলিং’ শুরু হয়।

একসময় ভেতরের সেই পুঁজ ত্বকের ওপরে উঠে আসে। আর তখনই আমরা ত্বকের ওপরে ফোঁড়ার অস্তিত্ব টের পাই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ত্বকের ওপরে একটি ফোঁড়ার অস্তিত্ব মানেই ত্বকের ভেতরে একাধিক ফোঁড়ার অস্তিত্ব রয়েছে।

ফোঁড়া কেন হয়?

একটি ফোঁড়ার ছোট ছোট মুখ থাকে। সাধারণত কোমর, ঘাড়ে, পিঠে ও কনুইতে বেশি হতে দেখা যায়। তবে ঘাম বেশি হয় এমন স্থানেও ফোঁড়া বেশি দেখা যায়। এ ছাড়া পরিচ্ছন্নতার অভাব এবং ফোঁড়া রয়েছে এমন ব্যক্তির সংস্পর্শে এলেও ত্বকে বাসা বাঁধতে পারে ছোট আকারের এ বিষফোঁড়া।

চিকিৎসকরা বলছেন, কয়েক দিনের যন্ত্রণার পর ফোঁড়া নিজে থেকেই সেরে যেতে পারে। তবে নিজে থেকে ভালো না হলে ফোঁড়ার এ সমস্যা গুরুতর হয়ে উঠতে পারে।

তাই ত্বকে ফোঁড়া বা কার্বাঙ্কল যা-ই হোক না কেন, সব সময়ই প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতার। প্রয়োজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শেরও। আসুন জেনে নিই, ত্বকে কখন ফোঁড়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে তার কারণ।

ফোঁড়া কাদের হওয়ার ঝুঁকি বেশি?

মূলত, যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা দুর্বল, ফোঁড়া তাদেরই বেশি হয়ে থাকে। আবার কোনো সুস্থ, স্বাভাবিক মানুষের দীর্ঘ বা জটিল রোগভোগের পর কিংবা শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে গেলেও ফোঁড়া হওয়ার শঙ্কা থাকে।

উপসর্গ

ব্যাকটেরিয়া ত্বকের কোনো অংশে ইনফেকশন তৈরি করেছে বা করছে, তা আপনি ত্বকের ওপর থেকে প্রথমে বুঝতে পারবেন না। তাই খেয়াল রাখতে হবে বিশেষ একটি দিক।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, শরীরে কোনো নির্দিষ্ট অংশের ত্বকের উপরিভাগ কিছুটা শক্ত হয়ে যায় এবং জায়গাটি টিপলে ব্যথা লাগে। এমন অনুভব হলে ওই জায়গাতেই ফোঁড়া বা কার্বাঙ্কল হওয়ার শঙ্কা রয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

করণীয়

ফোঁড়ার সমস্যা বেশ কষ্টকর। এ সমস্যা টানা কয়েক দিন আপনাকে ভোগাবে। ফোঁড়ার আকার বড় হলে জ্বরও আসতে পারে। তবে এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। মেনে চলুন বিশেষ কয়েকটি টিপস–

১। ফোঁড়া হওয়ার জায়গাটি খোলা রাখার চেষ্টা করুন।

২। ফোঁড়া হওয়ার জায়গাটি খোলা রাখতে না পারলে পাতলা এবং ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।

৩। ত্বকের এক অংশ থেকে অন্য অংশে ফোঁড়া যেন ছড়িয়ে যেতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখুন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন।

৪। পুষ্টিকর সুষম খাদ্য ও তিতা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। বাইরের তেল চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

৫। অনেকের ফোঁড়া বা ফুসকুড়ি খোঁটাখুঁটির অভ্যেস রয়েছে। এটা একেবারেই করা যাবে না। কেননা, এতে ব্যাকটেরিয়া এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছড়িয়ে পরিবারের অন্য সদস্যদের আক্রান্ত করতে পারে।

৬। অনেকে জোর করে ফোড়ার পুঁজ বের করার চেষ্টা করেন। এটি করবেন না। কেননা, এতে ত্বকে গভীর ক্ষত তৈরি হতে পারে।

৭। ফোঁড়া দ্রুত সারিয়ে তোলার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শে এন্টিসেপটিক ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।

৮। ত্বকের সুস্থতায় এ সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।

বিশেষ পরিস্থিতিতে ফোঁড়া রক্তের সঙ্গে মিশে গিয়ে হৃদ্‌যন্ত্র, ফুসফুস এবং শরীরের ‘সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম’-এর ক্ষতি করতে পারে। তাই কয়েক দিনের মধ্যে যদি ফোঁড়া না সারে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

বিয়ের পর সরল না হয়ে ডিপ্লোম্যাটিক উত্তর দিন ও সুখে থাকুন :বিয়ে করার পাচ বছর পর এখন আমি স্মার্ট হয়েছি। প্রথম প্রথম বউ এর ...
30/06/2025

বিয়ের পর সরল না হয়ে
ডিপ্লোম্যাটিক উত্তর দিন ও সুখে থাকুন :

বিয়ে করার পাচ বছর পর এখন আমি স্মার্ট হয়েছি। প্রথম প্রথম বউ এর অনেক প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে বিপদে পড়তাম। বিশাল ঝগড়া অশান্তি লেগে যেতো। এরপর ঠিক করলাম তেল মারা উত্তর দেবো। এতে ও লাভহলো না। ঝগড়া অশান্তি থামলো না। এখন হয়ে গেলাম ডিপ্লোম্যাটিক। হালকা পাতলা লাভ হচ্ছে।

১) প্রশ্ন: বউ খাবার সময় বেশ হাসি মুখে বল্লো, রান্না কেমন হয়েছে?

অনেস্ট অ্যান্সার: ভালোই, তবে আরেকটু রসুন দিলে বেশী ভালো হতো, আর লবন টা স্লাইটলি কম হলে।

ফিডব্যাক: "ঢের হয়েছে! আর খেয়ে লাভ নেই। আমি তো আসলে

কিছুই পারি না!" বউ এর চোখ ছলছল।

তেল মারা অ্যান্সার: অসাধারন!!! তুমি আমাকে আর কত অবাক করবা! ফাইভ স্টারের মাস্টার শেফ ও ফেল!
ফিডব্যাক: এক চামচ খেয়েই এতো কথা বলে দিলা!! ঢপ বাজি টা একটু কমাও! সত্যিকারের কম্পলিমেন্ট দিতে শেখো!

ডিপ্লোম্যাটিক অ্যান্সার: খুব গম্ভীর কন্ঠে "ও! তুমি রেঁধেছো! আমি তো ভাবলাম শাশুড়ি মা আমার জন্য রান্না করে পাঠিয়েছেন। তোমার রান্না তো পুরো তোমার মায়ের মতো!"

ফিডব্যাক: গদগদ মুখে, "আরেক টু খাও, এক চামুচ দেই?"

২) প্রশ্ন: অ্যাই, মেকআপ টা কেমন হয়েছে?

অনেস্ট অ্যান্সার: "একটু বেশী হয়ে গেছে, কম হলে আরো ভালো লাগতো।"

ফিডব্যাক: মেকআপ তুলতে তুলতে, "যাবোই না আজ! আমি তো মেকআপ ই পারি না! তুমি যাও একা একা! পার্টি তে গিয়ে সুন্দরি দের সাথে ঢং করে আসো"

তেল মারা অ্যান্সার: "ও মাই গড! অসাম মেকআপ! কিভাবে এতো ফাটাফাটি মেকআপ করো!!"

ফিডব্যাক: না বুঝে বেশী কথা বলো!! আর ঠিক কথা বলবাই বা কিভাবে! আমার দিকে তো আর তাকাও না,

ডিপ্লোম্যাটিক অ্যান্সার: বেশ কিছুক্ষন মুখের দিকে তাকিয়ে, "হুম, ন্যাচারাল হয়েছে"

ফিডব্যাক: উচ্ছ্বসিত হয়ে, "তুমি এতো কিছু বোঝো কিভাবে! বাহ! ইউ আর টুউ গুড"

৩) প্রশ্ন: শাড়ি টা আমাকে কেমন মানিয়েছে?

অনেস্ট অ্যান্সার: গ্রীন শাড়ি টা পড়লে দারুন লাগতো!

ফিডব্যাক: কেনও ও!!! গ্রীন শাড়ি কি তোমার এক্স কোনো গার্লফ্রেন্ডের পছন্দের রঙ?

তেল মারা অ্যান্সার: পুরো ঝাকাস লাগছে! মনে হচ্ছে স্বর্গের অপ্সরী চলে এসেছে!

ফিডব্যাক: "এই সব তেল আমাকে দেবা না! বিরক্ত লাগে!"

ডিপ্লোম্যাটিক অ্যান্সার: "হুম! মাথায় রেখো, বিয়ে বাড়িতে যাচ্ছো, বউ এর চেয়ে তোমাকে বেশী সুন্দর লাগলে কিন্তু সমস্যা"

ফিডব্যাক: আহ্লাদী কন্ঠে, "যাহ! কি

- সংগৃহীত

স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarc...
30/06/2025

স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes Scabiei নামক এক ধরনের পোকা বা ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা :

১. চরম চুলকানি: স্ক্যাবিস হলে বিশেষ করে রাতে বেশি চুলকানি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্রনায় কান্নাকাটি করে।

২. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: স্ক্যাবিস হলে ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। কখনো কখনো চামড়ার নিচে পুঁজ জমে যায়।

৩. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: স্ক্যাবিস রোগে পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তার সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

৪. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি শিশু রোগীর কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে, তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

৫. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে শিশুর মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:

১. চিকিৎসা:

☞ পারমেথ্রিন - ৫% (Permethrin - 5%) ক্রিম: এটি সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত মেখে রাতভর রেখে সকালে (১০-১২ ঘন্টা শরীরে রাখার পর) ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে একটু ভুল হলে কোনেভাবেই এউ স্ক্যাবিস রোগ শরীর থেকে যাবেনা। মাসের পর মাস এই রোগের অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে। হাজার হাজার টাকা, ১০-১২টা ডাক্তার যাই করেন, কাজ হবেনা। শরীরের এক ইঞ্চি তো দূরের কথা একসূতা পরিমাণ জায়গাও বাদ রাখবেন না, রাতে ওয়াসরুমে গেলে, ওষুধ ধুয়ে গেলে, আবার প্রয়োগ করুন। মনে রাখবেন, ভীষণ জরুরি। না কমলে ৭ দিন পরপর একই নিয়মে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই পরদিন সকালে গায়ে থাকা পোষাক, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার সব কিছু গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। নিজের ও শিশুর শরীর গরম পানি ও বডি ওয়াস দিয়ে ভালো ভাবে রগরে গোসল করুন ও করান।

☞ আপনার শিশুকে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর পর শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী (Permethrin - 5% + Crotamiton) Combined Cream বা Monosulfuram - 25% Solutions ইত্যাদি ব্যাবহার করতে পারবেন।

☞ আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনার শিশুর স্ক্যাবিস রোগের চিকিৎসায় খাওয়ার ওষুধ দিতে পারেন, বিশেষ করে জটিল ও পুনঃসংক্রমণের ক্ষেত্রে।

☞ অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট: চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে Syrup বড়দের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে ৩ দিন পর্যন্ত দূরে রাখতে হবে (কারণ রোগ সৃষ্টিকারী পোকা বা মাইট ২–৩ দিন বেঁচে থাকে)।

৩. একসাথে চিকিৎসা:

পরিবারের সকল সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখাবেন। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করবেন। এতে রিইনফেকশন হবার সম্ভাবনা কমে যায়।

বিশেষ সতর্কতা:

শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতীদের নারীদের গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ ঔষধ গুলো শিশু ও নারীদের প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান।

আশা করি আজকের আলোচনা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, আমার জন্য দোয়া রাখবেন, সবাই সুস্থ থাকবেন, সম্ভব হলে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন।

দয়া করে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

মনে রাখবেন, আপনার সচেতনতা, আপনার সন্তানের জন্য দোয়া ও আশীর্বাদ।

Address

Mymensingh

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাণী চিরন্তণী ৫ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share