Rasel Zones

Rasel Zones কোন পোস্ট নিয়ে যদি সমস্যা হয়, আমাদের জানান আমরা সেটা ডিলিট করে দিব, ধন্যবাদ।

ভালোবাসা নিবেন.!
(1)

Muhammad Raduan Sheik Rasel

নিয়মিত ভিড়িও পেতে পেইজটি ফলো করুন এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করে সাথেই থাকুন।
রাসূল সাঃ আমার আদর্শ নেতা

নফসের ইবাদাত: শিরকের এক গোপন রূপ  আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেন—أَفَرَأَيْتَ مَنِ اتَّخَذَ إِلَـٰهَهُ هَوَاهُ وَأَضَلَّهُ ٱل...
03/09/2025

নফসের ইবাদাত: শিরকের এক গোপন রূপ

আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেন—

أَفَرَأَيْتَ مَنِ اتَّخَذَ إِلَـٰهَهُ هَوَاهُ وَأَضَلَّهُ ٱللَّهُ عَلَىٰ عِلْمٍ وَخَتَمَ عَلَىٰ سَمْعِهِۦ وَقَلْبِهِۦ وَجَعَلَ عَلَىٰ بَصَرِهِۦ غِشَـٰوَةً ۖ فَمَن يَهْدِيهِ مِنۢ بَعْدِ ٱللَّهِ ۚ أَفَلَا تَذَكَّرُونَ
“তুমি কি তাকে দেখেছ, যে তার প্রবৃত্তিকে (নিজ খেয়াল খুশিকে) তার ইলাহ বানিয়ে নিয়েছে? আল্লাহ জেনে-শুনে তাকে পথভ্রষ্ট করেছেন, তার কান ও হৃদয়ে মোহর মেরে দিয়েছেন এবং তার চোখের উপর পর্দা টেনে দিয়েছেন। আল্লাহ ছাড়া কে তাকে হেদায়াত দিতে পারে? তবে কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?” ( সূরা জাসিয়া : ২৩)

আল্লাহ তায়ালা কুরআনের আরেক স্থানে বলেন—

أَرَءَيْتَ مَنِ ٱتَّخَذَ إِلَـٰهَهُ هَوَاهُ ۚ أَفَأَنتَ تَكُونُ عَلَيْهِ وَكِيلًا
“তুমি কি তাকে দেখেছ, যে তার প্রবৃত্তিকে তার ইলাহ বানিয়ে নিয়েছে? তবে কি তুমি তার দায়িত্বভার বহন করবে?” সূরা আল-ফুরকান (২৫): ৪৩

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন—

إِنَّ أَخْوَفَ مَا أَخَافُ عَلَيْكُمُ الشِّرْكُ الْأَصْغَرُ, قَالُوا: وَمَا الشِّرْكُ الْأَصْغَرُ يَا رَسُولَ اللَّهِ؟, قَالَ: الرِّيَاءُ
— “তোমাদের জন্য আমি সবচেয়ে বেশি ভয় পাই ছোট শিরকের বিষয়ে।” সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন: হে আল্লাহর রাসূল! ছোট শিরক কী? তিনি বললেন: তা হলো রিয়া (লোক দেখানো আমল)।
(মুসনাদ আহমদ: ২৩৬৩০; সহীহ আল-জামী: ১৫৫৫)

যে মানুষ আল্লাহর পরিবর্তে সম্পদ, মর্যাদা বা নফসের ইচ্ছার দাস হয়ে যায়, সে আসলে নফসের সাথে আল্লাহর শরীক করাতে জড়িয়ে পরে। এমন মানুষদের জন্য আল্লাহ ধ্বংস অনিবার্য করে রেখেছেন। এ ব্যাপারে রাসুল (স) বলেনঃ

تَعِسَ عَبْدُ الدِّينَارِ، وَعَبْدُ الدِّرْهَمِ، وَعَبْدُ الْخَمِيصَةِ
“ধ্বংস হোক দিনার (টাকা)-এর দাস, ধ্বংস হোক দিরহাম (মুদ্রা)-এর দাস, ধ্বংস হোক পোশাকের দাস।” (সহীহ বুখারী: ২৮৮৭)

নফসের ইবাদাতের কিছু সহজ উদাহরণ

১. নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর আদেশের উপরে রাখা।
২. রিয়া বা লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে ইবাদাত করা।
৩. হারামকে হালাল বানিয়ে নেওয়া, শুধু নফসের তাড়নায়।
৪. মানুষের ভয় বা লাভের আশায় সত্যকে লুকানো।
৫. অর্থ, পদমর্যাদা বা খ্যাতিকে আল্লাহর সন্তুষ্টির ওপরে স্থান দেওয়া।

নফসের এমন ভয়ানক ধোকা হতে বাচার জন্য রাসূল ﷺ আমাদের একটি দোয়া শিখিয়েছেন যা তিনিপ্রায়ই পাঠ করতেন—

উচ্চারণ: “আল্ল-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযুবিকা মিনাল ‘আজ্‌যি ওয়াল কাসালি ওয়াল জুব্‌নি ওয়াল বুখ্‌লি ওয়াল হারামি ওয়া ‘আযা-বিল কব্‌রি, আল্ল-হুম্মা আ-তি নাফসী তাক্‌ওয়া-হা ওয়াযাক্কিহা-আন্‌তা খইরু মান্‌ যাক্‌কা-হা আন্‌তা ওয়ালী ইউহা- ওয়া মাওলা-হা-, আল্ল-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযুবিকা মিন ‘ইল্‌মিন্‌ লা- ইয়ান্‌ফা‘উ ওয়ামিন কালবিন্‌ লা- ইয়াখ্‌শা‘উ ওয়ামিন নাফ্‌সিন লা- তাশ্‌বা‘উ ওয়ামিন দা‘ওয়াতিন লা- ইউসতাজা-বু লাহা-”

““হেআল্লাহ! আমি আপনার নিকট পানাহ চাই অপরাগতা, অলসতা, ভীরুতা, বখিলতা, বার্ধক্যতা এবং কবরের শাস্তি থেকে। হে আল্লাহ! আমার নফসকে তাকওয়া দান করো, তাকে পরিশুদ্ধ করো। তুমি-ই তার শ্রেষ্ঠ পরিশোধক। তুমি-ই তার অভিভাবক ও রক্ষক।” (সহীহ মুসলিম: ৬৭৯৯)

নফসকে নিয়ন্ত্রণ না করলে এটিই হয়ে যায় মানুষকে শিরকের পথে ঠেলে দেওয়ার প্রধান কারণ। এজন্য মনে রাখা দরকার আসল তাওহীদ হলো আল্লাহর হুকুমকে নফসের ইচ্ছার উপরে রাখা।
Muhammad Raduan Sheik Rasel

*"শিশুকে রাগ দেখালে রাগ শিখবে, ভালোবাসা দেখালে ভালোবাসা।” এটা একটা লাইন না, এটা প্রতিটা শিশুর বেড়ে ওঠার সবচেয়ে বড় সত্য। ...
01/09/2025

*"শিশুকে রাগ দেখালে রাগ শিখবে, ভালোবাসা দেখালে ভালোবাসা।” এটা একটা লাইন না, এটা প্রতিটা শিশুর বেড়ে ওঠার সবচেয়ে বড় সত্য। আপনার বাচ্চা জেদ করে? খেয়াল করেছেন কখন জেদ বাড়ে?"*..........
!
— যখন ওর চাওয়া আপনি বারবার থামিয়ে দেন।
— যখন ওর আগ্রহকে আপনি “না” বলে চেপে দেন।
— যখন ওর চোখের সামনে আপনি রেগে যান।.........

শিশু তখন ভাবে,
🧠 "আমার কথা কেউ শোনে না"
🧠 "চিৎকার করলে, কান্না করলে, রাগ করলে তবেই সবাই শুনবে"........

👉 এভাবেই ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে জেদি স্বভাব, রাগী মন, অস্থির আচরণ। কিন্তু আপনি চাইলে এটা বদলাতে পারেন। শিশুরা কথা নয়, আচরণ দেখে শেখে ।
আপনি যেমন, সেও তেমন হবেই।"......
!
🔹 আপনি যদি তাকে সময় দেন — সে নিরাপত্তা শেখে
🔹 আপনি যদি তাকে ভালোবাসেন — সে ভালোবাসা দিতে শেখে
🔹 আপনি যদি ধৈর্য ধরেন — সে ধৈর্য শেখে
🔹 আপনি যদি তার আগ্রহে সাড়া দেন — সে আত্মবিশ্বাস পায়........

"একটা কথা মনে রাখবেন, না” বলাটা সহজ। কিন্তু “না”-এর জায়গায় ভালোভাবে বোঝানো শেখানো অনেক কঠিন — কিন্তু সবচেয়ে জরুরি।".....

🔸 শিশুর ইচ্ছে মানে তাকে উড়িয়ে দেওয়া না
🔸 ওর কৌতূহল মানে শাস্তি না
🔸 ওর চোখে জেদ মানেই রাগের জবাব না

"বরং বুঝিয়ে দিন, ধরিয়ে দিন, পাশে থাকুন।"...........

💥 তাহলে কী করবেন?
✔ কোন কিছু ধরলে না বলার পরিবর্তে বিকল্প কিছু দিন
✔ যতটা সম্ভব বাচ্চাকে ছোট ছোট সিদ্ধান্ত নিতে দিন
✔ সবকিছুতে না নয়, কিছু জিনিস বুঝিয়ে বলুন
✔ রেগে গেলে থামুন, কারণ আপনার রাগ ওর শেখার জায়গা
✔ প্রতিদিন অন্তত কিছুটা সময় রাখুন শুধু ওর জন্য
✔ ওকে বলুন: “তুমি গুরুত্বপূর্ণ”, “তোমার কথা আমি শুনি”, "তোমাকে আমি অনেক ভালবাসি "...........
💥 মনে রাখবেন, বাচ্চারা যা দেখে, তাই হয়। আপনি যদি শান্ত থাকেন, ভালোবাসা দেন — সে-ও তাই শিখবে।

💥 এই পোস্টটা সব মা-বাবার সঙ্গে শেয়ার করুন, যিনি হঠাৎ একটু রেগে যান হয় হয়তো এই লেখা তার মনটা নরম করে দেবে।".............



Collected Post

📌বেতনের দাস হয়ে থাকা কি আপনার জীবনের লক্ষ্য?😥আমরা ছোটবেলা থেকেই শিখি—ভালো করে পড়াশোনা করো, ভালো চাকরি পাবে।চাকরি মানেই ন...
01/09/2025

📌বেতনের দাস হয়ে থাকা কি আপনার জীবনের লক্ষ্য?😥

আমরা ছোটবেলা থেকেই শিখি—ভালো করে পড়াশোনা করো, ভালো চাকরি পাবে।
চাকরি মানেই নিশ্চিন্ত জীবন—এটাই আমাদের ধারণা।
সমাজ, পরিবার, এমনকি আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাও আমাদের মাথায় ঢুকিয়ে দিয়েছে—"নিরাপদ চাকরি মানেই সফল জীবন।"

কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন।
অনেকেই সারাজীবন চাকরির বেতনের উপর নির্ভর করেই জীবন চালিয়ে যায়।
এক মাসের বেতন দেরি হলেই জীবন থমকে যায়, টেনশনের পাহাড় এসে নামে।
স্বপ্নপূরণ তো দূরের কথা, সাধারণ দৈনন্দিন জীবন চালানোই কঠিন হয়ে পড়ে।

এই জীবন কি সত্যিই সেই স্বাধীনতার প্রতিচ্ছবি যা আমরা চেয়েছিলাম?
নাকি আমরা অজান্তেই এক ধরনের দাসত্বে বন্দী হয়ে গেছি?

চাকরি করা খারাপ কিছু নয়।
বরং এটা অনেকের জন্য প্রয়োজনীয় ও সম্মানজনক পেশা।
কিন্তু সমস্যা হয় তখন—
👉 যখন পুরো জীবনটা শুধু বেতনের দাসত্বে কাটে।
👉 যখন মাসের শেষ মানেই হিসাবের খাতা লাল হয়ে ওঠে।
👉 যখন নতুন স্বপ্ন দেখার সাহসও থাকে না, কারণ সবকিছুই নির্ভর করছে সেই নির্দিষ্ট বেতনের উপর।
👉 যখন চাকরি হারানোর ভয় আপনাকে প্রতিনিয়ত কাঁপিয়ে রাখে।

এই অবস্থায় জীবনটা হয়ে যায় "চাকরি টিকিয়ে রাখার সংগ্রাম",
যেখানে সৃজনশীলতা, স্বপ্ন, স্বাধীনতা—সবকিছু চাপা পড়ে যায়।

এভাবে থেকে গেলে জীবন কখনোই সত্যিকারের স্বাধীন হবে না।
বরং আপনি শুধু টাকার জন্য খাটবেন,
কিন্তু টাকা কখনোই আপনার জন্য কাজ করবে না।

কি ভাবে এই অবস্থা থেকে বের হয়ে আসবেন ?

📍 আর্থিক স্বাধীনতা গড়ুন — শুধু চাকরির বেতনের উপর নির্ভর না করে অন্য আয় উৎস তৈরি করুন। সাইড হাসল, ছোট ব্যবসা, কিংবা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে কাজ শুরু করতে পারেন।

📍 সঞ্চয়কে অভ্যাস বানান — প্রতিটি বেতনের অন্তত ২০% আলাদা করুন। প্রথমে অল্প মনে হলেও, কয়েক বছর পর দেখবেন সেই টাকাই আপনার জীবনের শক্তিশালী সাপোর্ট হয়ে উঠেছে।

📍 ইনভেস্টমেন্ট শিখুন — টাকা শুধু খরচ নয়, ইনভেস্ট করলে সেই টাকা নিজেই আপনার জন্য কাজ করবে। শেয়ার মার্কেট, মিউচুয়াল ফান্ড, বা রিয়েল এস্টেট—সঠিকভাবে শিখে শুরু করুন।

📍 নতুন স্কিল শিখুন — চাকরির বাইরে নতুন কোনো দক্ষতা অর্জন করুন। অনলাইন স্কিল, ভাষা শেখা, টেকনোলজি—যেকোনো কিছু যেটা আপনাকে অতিরিক্ত ইনকাম এনে দিতে পারে।

📍 ফিনান্সিয়াল প্ল্যান করুন — শুধু আজ নয়, আগামী ৫-১০ বছরের জন্য প্ল্যান করুন। কোথায় কত খরচ করবেন, কতটা সেভ করবেন, কোথায় ইনভেস্ট করবেন—এই রোডম্যাপ ছাড়া এগোনো মানে আবারো একই জায়গায় আটকে পড়া।

বেতন আপনার জীবনের নিরাপত্তা দিতে পারে,
কিন্তু স্বাধীনতা নয়।

যদি শুধু চাকরির দাস হয়ে থাকেন, তবে হয়তো বেঁচে থাকবেন,
কিন্তু বাঁচার স্বাদ কখনোই পাবেন না।
সফলতা মানে কেবল টিকে থাকা নয়, বরং নিজের মতো করে জীবন উপভোগ করা।

আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত এমন একটি জীবন তৈরি করা যেখানে চাকরির পাশাপাশি টাকা নিজেও আমাদের জন্য কাজ করবে।
যেখানে ভয় নয়, বরং আত্মবিশ্বাস আমাদের পথ দেখাবে।

📍আজ থেকেই ছোট ছোট ইনকামের নতুন উৎস খুঁজে বের করুন। হয়তো প্রথমে খুব সামান্য আয় হবে, কিন্তু সময়ের সাথে সাথে সেটাই আপনার শক্তি হয়ে দাঁড়াবে।
📍নিজের লাইফস্টাইলকে বেতনের সাথে বেঁধে রাখবেন না। যত ইনকাম বাড়বে, খরচও বাড়াতে থাকবেন না—বরং সেভিংস ও ইনভেস্টমেন্ট বাড়ান।
📍 নিয়মিত আর্থিক শিক্ষা নিন—যাতে বুঝতে পারেন টাকার সঠিক ব্যবহার কোথায়।

মনে রাখবেন—
“চাকরি টিকে থাকার জন্য, কিন্তু আর্থিক স্বাধীনতা জীবন উপভোগ করার জন্য।”
আপনি যদি চান জীবনটাকে সত্যিকার অর্থে উপভোগ করতে, তাহলে আজই শুরু করুন—
নিজেকে শুধু “বেতনের দাস” থেকে “আর্থিকভাবে স্বাধীন মানুষ” বানানোর যাত্রা।
Copy Muhammad Raduan Sheik Rasel

📌 কেয়ামতের একটি ভয়াবহ আলামত🕋 মুসলিমদের সংখ্যা পৃথিবীতে অনেক হবে, কিন্তু তারা হবে দুর্বল, প্রভাবহীন ও ক্ষমতাহীন — ঠিক য...
24/08/2025

📌 কেয়ামতের একটি ভয়াবহ আলামত

🕋 মুসলিমদের সংখ্যা পৃথিবীতে অনেক হবে, কিন্তু তারা হবে দুর্বল, প্রভাবহীন ও ক্ষমতাহীন — ঠিক যেমন ঝর্ণার ফেনা পানির ওপর ভেসে থাকে।

🔖 রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
"এক সময় আসবে, যখন জাতিসমূহ তোমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে, যেমন ভোজনকারীরা তাদের থালার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।"
সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন: “হে আল্লাহর রাসূল! সেদিন কি আমরা সংখ্যায় অল্প হবো?”
তিনি ﷺ বললেন:
"বরং তোমরা সেদিন সংখ্যায় অনেক হবে, কিন্তু তোমরা হবে ফেনার মতো—যা বন্যার পানির ওপর ভেসে যায়। আল্লাহ তোমাদের শত্রুর অন্তর থেকে ভয় দূর করে দিবেন এবং তোমাদের অন্তরে দুর্বলতা ঢুকিয়ে দিবেন।"
সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন: “হে আল্লাহর রাসূল! দুর্বলতা বলতে কী বোঝানো হচ্ছে?”
তিনি ﷺ বললেন:
"দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা ও মৃত্যুভীতি।"
— [আবু দাউদ, হাদিস: 4297]

📖 আল্লাহ তাআলা সতর্ক করেছেন:
"তোমরা দুর্বল হয়ো না, হতোদ্যম হয়ো না। যদি তোমরা ঈমানদার হও তবে তোমরাই উচ্চে থাকবে।"
— সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১৩৯

✨ প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আজ আমরা সংখ্যায় অগণিত মুসলিম হলেও কেন প্রভাবহীন? কেন অন্য জাতি আমাদের উপর কর্তৃত্ব করে? কারণ আমরা দুনিয়ার প্রেমে ডুবে গেছি, আখিরাতকে ভুলে গেছি।

📢 আসুন, আল্লাহর দিকে ফিরে আসি, কুরআন-সুন্নাহ আঁকড়ে ধরি, ইমান ও আমলে দৃঢ় হই। তাহলেই মুসলিম উম্মাহ পুনরায় শক্তি ও মর্যাদা ফিরে পাবে ইনশাআল্লাহ।

  এর ইতিহাসদুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি...
10/08/2025

এর ইতিহাস
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ মুদ্রণ প্রসের প্রতিযোগী দৃষ্টিভঙ্গি।

নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমার ছোট্ট পেইজে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম 🥰😘

🕌✨ এক ফোটা পানি – হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া একটি ইসলামিক গল্পএক সময়ের কথা। মুসলমানদের একটি ছোট কাফেলা মরুভূমি পাড়ি দিচ্ছিল। প্রচণ...
07/08/2025

🕌✨ এক ফোটা পানি – হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া একটি ইসলামিক গল্প

এক সময়ের কথা। মুসলমানদের একটি ছোট কাফেলা মরুভূমি পাড়ি দিচ্ছিল। প্রচণ্ড গরম, পানি প্রায় ফুরিয়ে এসেছে। সবাই ক্লান্ত, পিপাসায় কাহিল।

হঠাৎ এক সাহাবি দূরে একটি ছায়াযুক্ত জায়গা দেখতে পেলেন। সবাই সেখানে গিয়ে একটু বিশ্রাম নিলো। কিন্তু সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল—পানির অভাব।

কাফেলার মধ্যে ছিলেন এক বৃদ্ধ সাহাবি। তিনি ছিলেন অসুস্থ এবং খুব দুর্বল। তার কাছে সামান্য পরিমাণ পানি ছিল, যেটা তিনি নিজের জন্য রেখে দিয়েছিলেন।

ঠিক তখনই, এক ছোট্ট বালক দৌড়ে এসে বলল,
“আম্মু খুব অসুস্থ। তার মুখে এক ফোটা পানিও নেই!”

বৃদ্ধ সাহাবি থেমে গেলেন। কিছুক্ষণ ভাবলেন, তারপর নিজের শেষ ফোটা পানিটুকু সেই বালকের হাতে দিয়ে বললেন,
“তোমার আম্মুকে দাও। আল্লাহ আমাদের দেখছেন।”

সেই রাতেই কাফেলায় মেঘ জমে, এবং প্রবল বৃষ্টিপাত হয়। সবার পিপাসা মিটে যায়।

রাসূলুল্লাহ (সা.) পরে বলেছিলেন,
“যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য দান করে, আল্লাহ তাকে দ্বিগুণ ফিরিয়ে দেন। এক ফোটা পানিও যদি হয়, আল্লাহ তার প্রতিদান জান্নাতে দেবেন।”

শিক্ষা:
ছোট একটি কাজ, যেমন একজন অসুস্থকে পানি দেওয়া—এটিও আল্লাহর দরবারে মহামূল্যবান হতে পারে। আমাদের প্রতিটি কাজই যদি আল্লাহর জন্য হয়, তবে তাতে বরকত আছে, জান্নাত আছে।

---

🤲 আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে এমন হৃদয়বান বানিয়ে দেন। আমিন।

✍️ পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন, যেন অন্যরাও অনুপ্রাণিত হয়।

#ইসলামিকগল্প
#আল্লাহরভরসা
#ইমানেরগল্প

(একটি ছেলেকে বলা এক বাবার হৃদয়ছোঁয়া কথা) 🤵‍♂️ বাবা ছেলেকে বললেন: > “আগে নতুন বউকে গরুর গাড়ি নয়, পালকিতে করে আনা হতো — জা...
07/08/2025

(একটি ছেলেকে বলা এক বাবার হৃদয়ছোঁয়া কথা) 🤵‍♂️ বাবা ছেলেকে বললেন: > “আগে নতুন বউকে গরুর গাড়ি নয়, পালকিতে করে আনা হতো — জানিস কেন? যাতে সবাই বুঝে নেয়, একজন রাজরানিকে আনা হচ্ছে, সাধারণ কাউকে নয়। পালকি থেকে নামার পরেও সে যেন সারাজীবন এই সম্মানেই থাকে — এটা তোর দায়িত্ব।” 👰‍♀️ “তুই জানিস, নতুন বউ পালকিতে উঠে কী করে? সে কাঁদে। কার জন্য কাঁদে? শুধু ফেলে আসা মা-বাবার জন্য না, সে কাঁদে অজানা ভবিষ্যতের ভয়ে। তোর কাজ হলো — এই কান্নাই তার জীবনের শেষ কান্না হয়, সেটা নিশ্চিত করা।” 😢 “এরপর সে কাঁদবে মাত্র দুইবার: ১️⃣ মা হওয়ার আনন্দে, ২️⃣ তুই মারা গেলে, তোর শোকে। মাঝখানে যত দুঃখ আসবে, তুই হবে তার চোখের অশ্রুমুছনো হাত।” 🗣️ “জানিস, বউ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় কিসে? স্বামীর খারাপ ব্যবহারে। আমি খুব রাগী, তবু কখনো তোর মায়ের সঙ্গে উঁচু গলায় কথা বলিনি। বিয়ে মানে একটা মেয়ের জীবনের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেওয়া। এ দায়িত্ব ভুলে গেলে, সৃষ্টিকর্তার কাছে জবাবদিহি করতেই হবে।” 🙏 “আরেকটা কথা মনে রাখিস — তোর বউয়ের মা-বাবাকে কখনো ‘শ্বশুর-শাশুড়ি’ বলিস না, মা-বাবা বলিস। তুই যেমন বলবি, তোর বউ তেমনই শিখবে। ভালোবাসা শেখানো শুরু হয় নিজের ব্যবহার দিয়ে।” ⚖️ “সৃষ্টিকর্তা সবকিছু দেখেন। তোর পাল্লায় তুই যা দিবি, তিনি তাঁর পাল্লায় ঠিক তাই দিবেন।” --- ❤️‍🔥 বিয়ে মানে শুধু দু’জন মানুষের বন্ধন নয়, এটা একে অপরের চোখের জল মুছে ফেলার চুক্তি। 📌 যদি বাবার এই উপদেশ ভালো লেগে থাকে, শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন — হয়তো কোনো এক ছেলের চোখ খুলে যাবে আজ।

"মদিনা, যা আল-মদিনা আল-মুনাওয়ারা নামেও পরিচিত, সৌদি আরবের একটি শান্তিপূর্ণ এবং আধ্যাত্মিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর, যার গভীর...
07/08/2025

"মদিনা, যা আল-মদিনা আল-মুনাওয়ারা নামেও পরিচিত, সৌদি আরবের একটি শান্তিপূর্ণ এবং আধ্যাত্মিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর, যার গভীর ইসলামী ঐতিহ্য এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য লক্ষ লক্ষ মানুষ এটিকে লালন করে। মসজিদে নববী (মসজিদে নববী) এর আবাসস্থল হিসেবে, এটি বিশ্বজুড়ে দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে যারা এর পবিত্র ভূমি অন্বেষণ করতে, অভিজ্ঞতা অর্জন করতে এবং শতাব্দীর প্রাচীন ইসলামী ইতিহাসের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে আসে। সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক পর্যটনের জন্য আদর্শ, মদিনা ঐতিহ্য, আতিথেয়তা এবং প্রশান্তির এক অনন্য মিশ্রণ প্রদান করে যা প্রতিটি ভ্রমণকারীর উপর স্থায়ী ছাপ ফেলে।"🕋❤️‍🔥🇧🇩
সামাজিক ও ইসলামিক গল্প পেতে পেজটি ফলো করে রাখুন
Free Motion by R.S Rasel

দুরুদ শরীফ পড়ার ফজিলতচারটি বিষয় মাথায় রেখে দুরুদ শরীফ পড়ুন, আপনার দুরুদের প্রতি আকর্ষণ বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।১) রাসূল ...
07/08/2025

দুরুদ শরীফ পড়ার ফজিলত

চারটি বিষয় মাথায় রেখে দুরুদ শরীফ পড়ুন,
আপনার দুরুদের প্রতি আকর্ষণ বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।

১) রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আপনার নাম জানেন!

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর ওপর যখন আপনি দুরুদ পাঠ করেন, তখন একজন বিশেষ ফেরেশতা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে গিয়ে আপনার নাম উল্লেখ করে এই দুরুদের সংবাদ পৌঁছে দেন।

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
"তোমরা যেখানেই থাকো না কেন, তোমাদের দুরুদ আমার কাছে পৌঁছায়।"
(সুনান আবু দাউদ, হাদিস: ২০৪২; মুসনাদ আহমদ: ১০৫৯৪)

অন্য হাদিসে এসেছে,
"তোমাদের দুরুদ ফেরেশতারা আমার কাছে পৌঁছে দেয় এবং তোমাদের নাম উল্লেখ করে।"
(মুসনাদ আহমদ: ১৬৩০৩, সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯১০, হাদিস সহিহ)

২) একবার দুরুদ পড়লে আল্লাহ দশগুণ রহমত বর্ষণ করেন!

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন:
"যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার ওপর দশবার রহমত বর্ষণ করেন, তার দশটি গুনাহ মাফ করে দেন এবং তার দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি করেন।"
(সুনান আন-নাসায়ি: ১২৯৭, সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯০৮, সহিহ হাদিস)

আর আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন:
"নিশ্চয়ই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। হে বিশ্বাসীগণ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করো এবং যথাযথভাবে সালাম প্রেরণ করো।"
(সুরা আল-আহযাব: ৫৬)

৩) দুরুদ শরীফ সমস্যার সমাধান এনে দেয়

যে ব্যক্তি দুরুদ শরীফ বেশি বেশি পড়ে, আল্লাহ তার জীবনের সকল সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব নিয়ে নেন, এমনকি সে যদি আলাদাভাবে দোয়া নাও করে।

হাদিসে এসেছে,
"তোমাদের সমস্যার সমাধান ও গুমাহ মাফের জন্য দুরুদকে অধিক পরিমাণে নিজের উপর আবশ্যক করো।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ২৩৮১, সহিহ হাদিস)

এক ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে এসে বলল:
"হে আল্লাহর রাসূল! আমি আমার দোয়ার একাংশকে আপনার জন্য দুরুদে নির্ধারণ করেছি।"
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন:
"তাহলে তোমার চিন্তা-ভাবনা থেকে দুঃখ-কষ্ট দূর করে দেওয়া হবে এবং তোমার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ২৪৫৭, সহিহ হাদিস)

৪) তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে জীবন উৎসর্গ করেছেন

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য কত কষ্ট সহ্য করেছেন! তাঁর সামনে তাঁর প্রিয় সাহাবীদেরকে নির্যাতন করা হয়েছে, তবুও তিনি উম্মতের জন্য দোয়া করেছেন।

কিয়ামতের দিনও তিনি আমাদের জন্য দোয়া করবেন:
"আমার উম্মত! আমার উম্মত!"
(সহিহ মুসলিম: ২০২, তিরমিজি: ২৪৪৩)

তিনি বলতেন:
"হে আল্লাহ! আমার উম্মতকে ক্ষমা করো, হে আল্লাহ! আমার উম্মতকে ক্ষমা করো।"
(সহিহ মুসলিম: ২৪৯)

অতিরিক্ত আমল: দুরুদের সাথে ইস্তেগফার ও দোয়া ইউনুস

দুরুদের পাশাপাশি বেশি বেশি ইস্তেগফার (আস্তাগফিরুল্লাহ) পড়লে এবং দোয়া ইউনুস (لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنتُ مِنَ الظَّالِمِينَ) পাঠ করলে জীবন থেকে বিপদ দূর হয়।

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি দোয়া ইউনুস পড়বে, আল্লাহ তাকে সমস্ত সংকট থেকে মুক্তি দেবেন।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ৩৫০৫, সহিহ হাদিস)

দুরুদ শরীফ শুধু একটি আমল নয়, এটি আমাদের জীবনের জন্য রহমত, সমস্যার সমাধান এবং জান্নাতের সুসংবাদ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বেশি বেশি দুরুদ পড়ার তাওফিক দান করুন, আমিন!
আল্লাহুম্মা আমিন
সামাজিক ও ইসলামিক গল্প পেতে পেজটি ফলো করে রাখুন
Free Motion by R.S Rasel

07/08/2025

এটা কেমনে সম্ভব 🫣😵‍💫

হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছি না।এই ছেলের বয়স ২২ বছর। বাড়ি থেকে সিদ্ধান্ত নেয় তাকে বিয়ে করাবে। কয়েকটা মেয়েও দেখে। কিন্তু ত...
06/08/2025

হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছি না।

এই ছেলের বয়স ২২ বছর। বাড়ি থেকে সিদ্ধান্ত নেয় তাকে বিয়ে করাবে। কয়েকটা মেয়েও দেখে। কিন্তু তার এক জবান, সে বিয়ে করবে না।

ঘটনার দিন ছেলেটার বড় বোন শেষবারের মতো জিজ্ঞেস করে, ‘তুই কি বিয়ে করবি না?’
ছেলেটা বলে, ‘না করবো না।’
তখন পাশ থেকে মা আৎকা বলে ওঠেন, ‘বিয়ে করবি না ক্যান? তুই কি হিজরা?’

এই শুনে ছেলেটা ওয়াশরুমে গিয়ে নিজের লিঙ্গ নিজেই কে টে ফেলে, কে টে ফেলা লিঙ্গ ওয়াশরুমে ফেলে এসে মাকে বলে, ‘দেখি এবার কেমনে বিয়ে দেও।’

ঘটনা পাবনার।

ছেলেটা এখনও হাসপাতালে শুয়ে কাতরাচ্ছে।

সে-ই বোধহয় পৃথিবীর একমাত্র পুরুষ যে বিয়ে করার ভয়ে নিজের পুরুষাঙ্গ বিসর্জন দিলো।
collected

Address

Mymensingh
TRISHAL

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rasel Zones posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share