BDC times

BDC times আমাদের নিউজ চ্যানেলটি ফলো করুন!📌S O M A P T I
(1)

26/08/2025

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচিত নাম বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা।
ক্যারিয়ারের শুরুতে তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার অতঃপর অভিনেত্রী এরপর রাজনীতিতে প্রবেশ করে দ্রুতই পরিচিতি পান একজন সাহসী নারী হিসেবে।
একসময় তিনি সংসদে এবং টকশোতে আওয়ামীলীগ সরকারের বিরুদ্ধে জ্বালাময়ী বক্তব্য ও প্রতিবাদ করে সাধারণ মানুষের কাছে হিরো বনে গিয়েছিলেন।
কিন্তু ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর যেন সম্পুর্ন পাল্টে গেলো রুমিন ফারহানার চরিত্র।
তার কথার সুর এখন আর আগের মতো নয়, বরং অনেকে বলছেন – আওয়ামী লীগের কণ্ঠস্বরের সঙ্গেই মিলে যাচ্ছে তার বক্তব্য।
সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের কার্যালয়ে তারই ইশারায় ঘটে যাওয়া মারামারি ও হাতাহাতির ঘটনায় রুমিনের এক্সপ্রেশন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
যেখানে একসময়ের হিরো রুমিনকে অনেকে বলছেন – “লেডি ডন”।
তাছাড়া বিপ্লবী ছাত্রনেতা হাসানাত আব্দুল্লাহকে প্রকাশ্যে “ডাকাত” ও “ফকিন্নির বাচ্চা” বলে গালি দেওয়ার পর রাজনৈতিক মহল এবং সাধারণ জনগণের চোখে রুমিন ফারহানার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন আরও গভীর হয়েছে।

একদিকে তিনি ছিলেন মানুষের কাছে ন্যায়ের কণ্ঠস্বর, আর আজ তারই ভঙ্গি ও ব্যবহারে উঠে আসছে ভিন্ন চিত্র।
রাজনীতির মাঠে তাই এখন জোর আলোচনা—
👉 রুমিন ফারহানা কি সত্যিই বিএনপির নায়িকা থেকে বিতর্কিত লেডি ডনে পরিণত হলেন?

কুখ্যাত মুজিববাহিনীর সাবেক নেতা ফজলুর রহমান কিশোরগঞ্জ থেকে মোট ছয় বার চারটা দল থেকে নির্বাচন করেছেন। এর মধ্যে পাঁচ বারই ...
25/08/2025

কুখ্যাত মুজিববাহিনীর সাবেক নেতা ফজলুর রহমান কিশোরগঞ্জ থেকে মোট ছয় বার চারটা দল থেকে নির্বাচন করেছেন। এর মধ্যে পাঁচ বারই ফেল মেরেছেন তিনি। একবারই তিনি পাশ করেছিলেন সেটা ছিল ৮৬ সালে এরশাদের ডামি নির্বাচন।

১৯৯১ সালের নির্বাচনে তিনি কবি মুহিব খানের বাবা মাওলানা আতাউর রহমান খানের সঙ্গে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
নির্বাচনের আগে তিনি বলেছিলেন, মাওলানার কাছে নির্বাচনে হেরে গেলে তিনি নিজের কান কেটে ফেলবেন।

কিন্তু শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে তিনি হেরে যান। এরপর যদিও কান কাটার সাহস তার হয়নাই, কিন্তু মানুষ তাকে ‘কান কাটা ফজলু’ ডাকা শুরু করে। এখনও নাকি কিশোরগঞ্জে অনেকেই তাকে ‘কান কাটা ফজলু’ বলে।

নিজের এলাকায় তিনি কেন এত অজনপ্রিয় সেটা খুঁজলে বের হবে একাত্তরে এবং একাত্তরের পরে মুজিববাহিনীর হয়ে কী কী করেছেন তিনি।
রয়ের ভাঙ্গারি বাহিনী হিসেবে গঠিত মুজিববাহিনী তো মুক্তিযুদ্ধ করেনাই। গুণ্ডামি ও লুটপাট ছিল এদের প্রধান কাজ।
ফজলুর রহমান স্বার্থের দ্বন্দের কারণে বিএনপিতে এসেছেন। কিন্তু রিমেম্বার দ্যাট, উনি 'র প্রশিক্ষিত মুজিব বাহিনীর কমান্ডার।
কাজেই বিএনপির উচিত হবে না কুখ্যাত এই মুজিব বাহিনীর কমান্ডারকে প্রশ্রয় দেওয়া। তাকে যত দ্রুত বহিষ্কার করা হবে বিএনপির জন্য ততই ভালো৷

24/08/2025

নির্বাচন কমিশনের ভেতরেই ঘটে গেল এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা।
অভিযোগ উঠেছে— বিএনপি’র আলোচিত নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা নিজে উপস্থিত থেকে দলের কর্মীদের দিয়ে এনসিপি’র সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সংগঠক আতাউল্লাহ’কে মারধর করান।
কারণ একটাই— আতাউল্লাহ নির্বাচন কমিশনে সীমানা পুনর্নির্ধারণের বিরুদ্ধে আপিল করেন এবং আজকের শুনানিতে তা উপস্থাপন করেন।
দৃশ্যমান উত্তেজনার মুহূর্তে রুমিন ফারহানার আচরণ ও মুখের এক্সপ্রেশন সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
অনেকে তাকে আখ্যায়িত করছেন “লেডি ডন” কিংবা “নাগিনী” নামে।
এদিকে প্রশ্ন উঠেছে—
নির্বাচন কমিশনের মতো একটি সংবেদনশীল স্থানে একজন রাজনৈতিক নেতার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না গেলে, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন কতটা নিরাপদ ও নিরপেক্ষ হবে?
রাজনৈতিক মহল বলছে, বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠজন ও তার পিএস সাত্তারের প্রভাবাধীন কমিশন নিজের ভবনেই যদি শান্তি বজায় রাখতে না পারে, তবে বৃহত্তর পরিসরে নির্বাচনী সহিংসতা রোধ করা সম্ভব হবে কীভাবে?
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে।
নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

19/08/2025

যুদ্ধাপরাধ মামলায় জামায়াতের সাবেক নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর মিষ্টি বিতরণকারী আওয়ামী লীগ নেতা এ হাসান হিরণকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছেন স্থানীয় জামায়াত-শিবিরসহ জনতা। গণপিটুনির আগে তাকে মিষ্টি খাওয়ানো হয়। শনিবার রাতে পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলার ইন্দুরকানী সদর ইউনিয়নের ঘোষেরহাট বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
এ হাসান হিরণ বালিপাড়া ইউনিয়ন আলীম মাদ্রাসার অফিস সহকারী ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
২০১৩ সালের ২৮ অক্টোবার যুদ্ধাপরাধ মামলায় পিরোজপুর-১ আসনের সাবেক এমপি জামায়াতের সাবেক নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ইন্দুরকানীতে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেন। এসময় উপজেলার বালিপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ হাসান হিরণও মিষ্টি বিতরণ করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা হয়। স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা এ মামলা করেন। এসব মামলায় তিনি ৫ মাসের বেশি কারাগারে ছিলেন। পরে জামিনে মুক্তি পান।
শনিবার রাতে আওয়ামী লীগ নেতা হিরণ ঘোষেরহাট বাজারে যান। সেখানে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীসহ জনতা তাকে দেখে কৌশলে ডেকে মিষ্টির দোকানে নেন। এবং মিষ্টি খাওয়ান। তখন তিনি একটি মিষ্টি খাওয়ার পর আর খেতে চাননি। পরে তাকে সাঈদীর রায় শুনে মিষ্টি খাওয়ানের কথা বলে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।

18/08/2025

মহিলারা আমাকে খুব ভালোবাসে, লাইক করে এটা আমি জানি। যদি জায়েজ থাকত ১০০টা বিয়ে করার তাও মনে হয় আমার সিরিয়াল শেষ হত না। তবে আমি এটা করি না, আমি এক নিয়েই পড়ে আছি। আলহামদুলিল্লাহ মেশিনও ভালো, সব ঠিক আছে কোনো সমস্যা নাই।”
ওয়াজের পবিত্র মঞ্চে বসে এমন কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন দেশের আলোচিত বক্তা মাওলানা আব্দুল খালেক শরিয়তপুরি।
বক্তব্যটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসার পর ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে৷ বিশেষ করে সচেতন তরুন আলেম সমাজ ওয়াজের নামে এমন নিচু মানসিকতা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন। কারন এখানে ধর্মীয় মজলিস ও আলেম সমাজের ভাবমূর্তির প্রশ্ন।
সাধারন নেটিজেনরা প্রশ্ন তুলেছেন, একজন আলেম, যিনি ধর্মীয় বিষয়ে মানুষকে পথ দেখানোর দায়িত্বে থাকেন, তার মুখে এ ধরনের অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য কতটা শোভনীয়?
সচেতন আলেম সমাজ বলছেন, ওয়াজ মাহফিল হলো মানুষকে ইসলামের শিক্ষা ও নৈতিকতা তুলে ধরার একটি মহামঞ্চ। সেই পবিত্র স্থানে যদি বক্তার মুখে কৌতুক বা হাস্যরসের নামে এধরণের বিকৃত, কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য উঠে আসে, তবে সেটি শুধু সমাজে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে না, বরং ইসলাম ও আলেম সমাজের ভাবমূর্তিকেও চরমভাবে ক্ষুণ্ন করে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর নিচে অসংখ্য মন্তব্যে দেখা গেছে মানুষ তার এ ধরনের বক্তব্যে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। কেউ কেউ, “এ ধরনের বক্তাদের কারণে তরুণ প্রজন্ম আলেম সমাজকে অবিশ্বাস করতে শুরু করছে।”
এসবের জন্য অবশ্য মাহফিল আয়োজক কমিটির ভূমিকাও কম নয়। বক্তা নির্বাচনে আয়োজকদের আরো দায়িত্বশীল হওয়া উচিত ছিল। আয়োজকরা যোগ্য, মুখলিস আলেমদেরকে দাওয়াত দেওয়া শুরু করলে এসব নোংরা, অযোগ্য, চাপাবাজ বক্তারা এমনিতে বিলুপ্ত হয়ে যাবে৷

স্বাধীনতা পরবর্তী শেখ মুজিবের নতুন পরিচয়, তিনি একদলীয় ফ্যাসিবাদ কায়েমের স্থপতি। তিনি বাকশাল কায়েম করেছেন। রক্ষী বাহিন...
17/08/2025

স্বাধীনতা পরবর্তী শেখ মুজিবের নতুন পরিচয়, তিনি একদলীয় ফ্যাসিবাদ কায়েমের স্থপতি। তিনি বাকশাল কায়েম করেছেন। রক্ষী বাহিনী দিয়ে নির্বিচারে সদ্য স্বাধীন দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছেন। শত্রুকে নিশ্চিহ্ন করেছেন।
-সাংবাদিক মারুফ মল্লিক।
৭১ এর স্বাধীনতার স্থপতির প্রতি যতটুকু সম্মান, ৭১ পরবর্তী ফ্যাসিবাদ কায়েমের স্থপতির প্রতি ঠিক ততটুকুই ঘৃণা।
#শেখমুজিব #বাকশাল

15/08/2025

১৫ আগস্টে পোস্টের দাম ২০ হাজার! ব্যাংক স্টেটমেন্ট ফাঁস

১৫ আগস্ট উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিটি পোস্টের দাম ২০ হাজার টাকা! ফান্ডিং করেছে মেহের আফরোজ শাউনঃ দাবি শামসুল কাদির মিলাদ নামের একজন অনলাইন একটিভিস্টের। শামসুলেরভাষ্য অনুযায়ী, ‘মেহের আফরোজ শাঁওন’ এর ব্যাংক থেকে যতজনকে ২০ হাজার টাকা পাঠানো হয়েছে সবাই বিনম্র শ্রদ্ধার পোস্ট করেছে।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের এক স্টেটমেন্টে দেখা যায়, ১৩ ও ১৪ আগস্ট ২০২৫ তারিখে মোট ৯ জনের কাছ থেকে টাকা জমা হয়েছে, প্রতিটি লেনদেনের পরিমাণ গড়ে ২০ হাজার টাকা। যাদের নাম স্টেটমেন্টে পাওয়া গেছে তারা হলেন—

১. নিয়ামত উল্লাহ ভূঁইয়া (Zaher Alvi) – বিকাশ
২. সুমন আনোয়ার – আইবিএল ব্যাংক
৩. মো. ইরফান সাজ্জাদ – বিকাশ
৪. শ্রাবণ্য তৌহিদা – বিকাশ
৫. নাজিফা আনজুম তুষি – এসবিএল ব্যাংক
৬. সানিয়া সুলতানা লিজা – ইউসিবি ব্যাংক
৭. মুমতাহিনা চৌধুরী – নগদ
৮. সুনেরাহ বিনতে কামাল – বিবিএল ব্যাংক
৯. মো. খাইরুল বাশার – ডিবিবিএল ব্যাংক

স্টেটমেন্টে মোট জমার পরিমাণ ১ লাখ ৮১ হাজার ২০০ টাকা। মিলাদের দাবি, যারা ১৫ আগস্ট নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন, তারা এই অর্থ পেয়েছেন। তবে অনেকে সেলিব্রিটি না হওয়ায় পোস্ট দিয়েও কোনো টাকা পাননি! তাদের জন্য অবশ্য সমবেদনা জানাচ্ছে নেটিজনরা।
এদিকে এ ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। কেউ কেউ এটিকে ব্যঙ্গাত্মকভাবে দেখছেন, আবার কেউ প্রশ্ন তুলছেন এই অর্থের উৎস ও উদ্দেশ্য নিয়ে।

12/08/2025

সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিতে দেখা যাচ্ছে নারীদের। তবে এবার অমুসলিম নারী তার ফেসবুকে জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে মন্তব্য করছেন।
গত বুধবার (১২ মার্চ ) সকাল সাড়ে ৬ টার দিকে কৃষ্ণা বালা রানী নামে এক অমুসলিম নারী জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেন।
কৃষ্ণা বালা রানী পোস্টে লেখেন, এইবার আর চুপ নয় সমস্ত শক্তি দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাব
পোস্টে তিনি লেখেন, অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার
সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী খুলনা-৫ (ডুমুরিয়া- ফুলতলা)
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার ( ১২ আগস্ট) সকালে আবারও তিনি ফেসবুক পোস্ট দেন জামায়াতকে নিয়ে।
কৃষ্ণা বালা রানী ফেসবুক পোস্ট.............‘জামায়াতের রাজনীতি আর বাকিদের রাজনীতির পার্থক্য এখানেই। অন্যন্য দলের নেতাকর্মীরা টাকা/সম্পদ পাওয়ার জন্য রাজনীতি করে আর জামায়াত কর্মীরা টাকা/সম্পদ দলে দিয়ে রাজনীতি করেন।’
পোস্টের কমেন্টে লেখেন, অনেকে বলছে জামায়াত জোর করে আমাদের থেকে টাকা নিচ্ছে। আসলে বিষয়টা একদম ভিন্ন আমাদের ফ্যামিলি থেকে অনেক আগে থেকে একটা আর্থিক অংশ অমুসলিম শাখায় আমরা জামায়াত কে সদিচ্ছায় দিয়ে থাকি। আমার ছোট বোন মেজো বোন, দাদারা সবাই কম বেশি দিয়ে থাকেন এবং এই টাকা গুলো আমাদের সমাজের কল্যাণের জন্য তারা ব্যায় করেন।

বিশ্বজয়ী হাফেজে কুরআন নাজমুস সাকিবের সাম্প্রতিক একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। ছবিতে দেখা য...
10/08/2025

বিশ্বজয়ী হাফেজে কুরআন নাজমুস সাকিবের সাম্প্রতিক একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। ছবিতে দেখা যায়, তিনি আধুনিক স্টাইলের হেয়ারকাটে উপস্থিত হয়েছেন। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন, বিশেষত যারা তাঁকে একজন ইসলামী ব্যক্তিত্ব ও কুরআনের হাফেজ হিসেবে শ্রদ্ধা করেন।
ভক্তদের একাংশ মনে করেন, একজন হাফেজে কুরআনের জন্য বাহ্যিক চেহারা ও পোশাক-পরিচ্ছদ ইসলামী শালীনতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া উচিত। তাদের মতে, এই ধরনের হেয়ারকাট সাধারণ যুবসমাজে প্রচলিত হলেও একজন হাফেজের জন্য এটি শোভন নয়।
সমালোচকরা আরো বলছেন “যারা কুরআন বহন করেন, তাদের চেহারা, পোশাক ও স্টাইল যেন কুরআনের মর্যাদা প্রতিফলিত করে—এটাই তো স্বাভাবিক প্রত্যাশা। এই ধরনের চুলের কাটিং সাধারণ মানুষের হতে পারে, কিন্তু একজন হাফেজের হলে সেটি তরুণদের কাছে ভুল বার্তা দিতে পারে।”
উল্লেখ্য: হাফেজ নাজমুস সাকিব ময়মনসিংহেরফুলবাড়িয়ায় সন্তান।
২০১২ সালে এশিয়ার ২৭ দেশের মধ্যে কেরাত প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান লাভ করেন।
২০১৩ সালে দুবাই আন্তর্জাতিক কেরাত প্রতিযোগিতায় ‘সর্বোচ্চ সুন্দর কুরআন তেলাওয়াতকারী’ হিসেবে স্বীকৃতি ও “পবিত্র কোরআন পদক” অর্জন করেন।
এনটিভি’র ‘PHP-কুরআনের আলো’ প্রতিযোগিতায়ও প্রথম স্থান অধিকার করেন।
এছাড়া মক্কা, মাসকাট, খার্তুম, কাতার ও মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক কেরাত প্রতিযোগিতায় একাধিকবার প্রথম স্থান অর্জন করে তিনি বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন।

29/07/2025

সম্প্রতি ইসলামী সংগীত সংগঠন ‘কলরব’ ঘিরে নতুন করে আলোচনার জন্ম নিয়েছে। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম আইনুদ্দিন আল আজাদের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ ওঠার পর বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়—‘কলরব’ কেবল সংগীতের প্ল্যাটফর্ম নয়, এটি এখন ক্ষমতা, দায়িত্ব, এবং অধিকার নিয়ে দ্বন্দ্বের ক্ষেত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আইনুদ্দিন আল আজাদের ছেলে এক ফেসবুক পোস্টে দাবি করেন, “কলরব” তাঁদের পারিবারিক সম্পদ, যা তার বাবা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কিন্তু বর্তমানে দায়িত্বশীলরা তার বাবার সম্পত্তিকে বেআইনিভাবে তাদের নিজেদের সম্পত্তিতে রুপান্তরিত করেছে।

আইনুদ্দিনের ছেলের এমন পোস্টের পর এবার পেকাশ্যে এসেছে আইনুদ্দিন আল আজাদের স্ত্রী ও কন্যা। তাঁরা বক্তব্যের সারমর্ম হলো,"আমরা কারো দয়া বা অনুগ্রহ চাই না, আমরা অধিকার চাই।"
তবে তাদের প্রকাশ্যে আসাটাকে মানতে পারছেন না কলরবের দায়িত্বশীলরা। কলরবের বর্তমান শিল্পী ও দায়িত্বশীল বদরুজ্জামান সামাজিক মাধ্যমে দুঃখ প্রকাশ করে বলেন,
"সবচেয়ে খারাপ লাগছে রুহিকে দেখে। মেয়েটা এখন অন্তঃসত্ত্বা। এ অবস্থায়ও তাকে ক্যামেরায় এনেছে জানোয়ারগুলো।"
এই ভাষ্য থেকেই বোঝা যায়, বিষয়টি শুধু মতবিরোধে সীমাবদ্ধ নেই, বরং আবেগ, পারিবারিক সংকট এবং গভীর হতাশা এতে জড়িত।
এছাড়া, আইনুদ্দিন আল আজাদের কন্যার স্বামী—অর্থাৎ তার জামাই, Farhad Ahmad Kalarab নামে পরিচিত—নিজের ফেসবুক পোস্টে বলেন,
“অসুস্থতার কারণে গত ২ মাস ধরে আমার স্ত্রী তার নানুর বাড়ি আর আমি ঢাকায়। আমাকে না জানিয়ে আমার স্ত্রীর ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও যারা এই কাজগুলো ওকে দিয়ে করাচ্ছে, তাদের আমি কখনোই ক্ষমা করবো না।”
সবমিলিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে—এই ঘটনাগুলো কেবল পারিবারিক অভ্যন্তরীণ সমস্যা, নাকি এর পেছনে আছে সংগঠনের নেতৃত্বকে ঘিরে এক গভীর ষড়যন্ত্র? আইনুদ্দিন আল আজাদের পরিবারকে কে বা কারা ব্যবহার করছে, কার ইন্ধনে এতোকিছু ঘটছে—এমন প্রশ্ন উঠেছে নেটিজেনদের মধ্যেও।

জাতীয় সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন করে আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে। আইনুদ্দিন আল আজাদের ছেলে, যিনি ন...
21/07/2025

জাতীয় সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন করে আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে। আইনুদ্দিন আল আজাদের ছেলে, যিনি নিজেকে কলরবের প্রকৃত উত্তরাধিকার দাবি করছেন, সম্প্রতি একটি পোস্ট দিয়ে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছেন।
পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন—

> “আমি এখন প্রাপ্তবয়স্ক। আজ আমার বয়স ১৮ বছর ১৬ দিন। এতদিন চুপ ছিলাম, কারণ আইনত আমি বলার যোগ্য ছিলাম না। এখন আমি কলরবের বিষয়ে কিছু কথা বলবো। কলরবে যারা আজ উড়ে এসে জুড়ে বসেছেন, তারা মনে রাখবেন—এই প্রতিষ্ঠানের মালিক আমার বাবা, আইনুদ্দিন আল আজাদ। ট্রেড লাইসেন্স, ঠিকানা, মালিকানা—সব কাগজপত্র তার নামে। কলরবের নাম ভাঙিয়ে আজ যারা বক্তৃতা করেন, তারা বিষয়টি মাথায় রাখবেন।”

পোস্টে আইনুদ্দিন আল আজাদের ছেলে গালিব একটি ট্রেড লাইসেন্সের ছবি শেয়ার করেন, যাতে লিখা রয়েছে।
ব্যবসার ধরন: সরবরাহকারী
মালিকের নাম: রশিদ আহমদ ফেরদৌস
ঠিকানা: কলরব অফিস
ট্রেড লাইসেন্স নং: ০২০৮৫৪৬০
কর্তৃপক্ষ: ১৩ নম্বর ওয়ার্ড, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন

এই তথ্য দিয়ে তিনি বুঝাতে চেয়েছেন, বর্তমানে যাঁরা কলরবের দায়িত্বে, তারা মূল মালিকানা বা আইনগত নথির ভিত্তিতে নন, বরং ব্যক্তিগত প্রভাব খাটিয়ে সংগঠন পরিচালনা করছেন।
মোটকথা তিনি কলরবের বর্তমান নেতৃত্বকে ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, “উড়ে এসে জুড়ে বসা বক্তারা” যেন মনে রাখেন—এটি তার পিতার প্রতিষ্ঠান।
উল্লেখ্য, গালিবের বাবা আইনুদ্দিন আল-আজাদ ২০০০ সালের দিকে ‘কলরব’ প্রতিষ্ঠা করেন। শুরু থেকেই সংগঠনটি ইসলামী আদর্শ, মানবতা ও নৈতিক শিক্ষার বার্তা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যকে সামনে রেখে কাজ করে আসছে। তাঁর নেতৃত্বেই কলরব দেশের অন্যতম স্বীকৃত ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছিল।

21/07/2025

Address

Sherpur
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BDC times posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category