Kona Beauty Care

Kona Beauty Care Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Kona Beauty Care, Video Creator, Master para, girls college Road, Mohadebpur, Naogaon.

26/07/2020

তিন উপায়ে চুলের গোড়ায় জমে থাকা ময়লা সাফ করে স্ক্যাল্প রাখুন পরিষ্কার....
🙂
সারা বছর খুসকি, রুক্ষতার মতো সমস্যা লেগেই থাকে? চুল নিষ্প্রাণ, বিবর্ণ দেখায়? শ্যাম্পু করার পর একদিন কাটতে না কাটতে আবার তেলতেলে হয়ে যায় স্ক্যাল্প? এমন সমস্যায় অনেক মেয়েকেই পড়তে হয়, আর তার জন্য তাঁদের হেয়ার স্টাইলিং প্রোডাক্ট অনেক অংশে দায়ী। হেয়ার জেল, স্টাইলিং মুজ় বা হেয়ার স্প্রে যাঁরা নিয়মিত ব্যবহার করেন তাঁদের স্ক্যাল্প খুব দ্রুত নোংরা হয়ে যায়। এমনকি, শ্যাম্পু আর কন্ডিশনারও ঠিক করে ধুয়ে না ফেললে তার অবশিষ্ট অংশ স্ক্যাল্পে আর চুলের গোড়ায় জমে থাকে, চুলের বৃদ্ধি ব্যহত করে। চুলের অতিরিক্ত শুকনাভাব, নিষ্প্রাণ ন্যাতানো চুল, এ সবই তার লক্ষণ।
দীর্ঘদিন চুলের গোড়ায় এ সব জমে থাকলে তেল বা অন্যান্য চুলের পরিচর্যার সামগ্রীর পুষ্টি চুলের গভীরে ঢুকতে পারে না। ফলে স্ক্যাল্প পরিষ্কার রাখা খুব দরকার। সমস্ত জমে থাকা ময়লা সাফ করে স্ক্যাল্প তকতকে পরিষ্কার রাখতে মেনে চলুন কিছু সহজ পদ্ধতি।
🙂
ক্ল্যারিফায়িং শ্যাম্পু ব্যবহার করুনঃ
স্ক্যাল্পে জমে থাকা শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, হেয়ার জেলের অবশিষ্টাংশ পরিষ্কার করার সবচেয়ে সহজ উপায় ক্ল্যারিফায়িং শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলা। এই শ্যাম্পু স্ক্যাল্পে জমে থাকা সমস্ত তেলময়লা মুহূর্তে পরিষ্কার করে স্ক্যাল্প তকতকে পরিষ্কার করে তোলে। কিন্তু নিয়মিত ভিত্তিতে ক্ল্যারিফায়িং শ্যাম্পু ব্যবহার করতে যাবেন না, চুল অসম্ভব শুকনা হয়ে যাবে। মাসে একবার ক্ল্যারিফায়িং শ্যাম্পু ব্যবহার করাই সবচেয়ে ভালো।
🙂
কাজ দেবে অ্যাপল সাইডার ভিনেগারঃ
আপনার চুল আর স্ক্যাল্প বিবর্ণ দেখানোর একটা অন্যতম কারণ হল নানারকম হেয়ার প্রোডাক্টের ব্যবহার। এ সব প্রোডাক্ট নিয়মিত ভিত্তিতে ব্যবহার করলে চুলের পিএইচ ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যায়। চুলের গোড়া থেকে প্রোডাক্টের অবশিষ্টাংশ বিদায় করে চুল ঝকঝকে রাখতে অ্যাপল সাইডার ভিনেগার ব্যবহার করে দেখতে পারেন। স্ক্যাল্পের স্বাভাবিক পিএইচ ব্যালেন্স ফিরিয়ে আনতেও এটি খুবই কার্যকর। চুল ধোওয়ার পর চার কাপ পানিতে এক কাপ অ্যাপল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে সেই মিশ্রণটা দিয়ে আর একবার চুল ধুয়ে ফেলুন। তাতে চুলের গোড়ায় কিছু জমে থাকলে পরিষ্কার হয়ে যাবে, চুলে বাড়তি জেল্লাও পাবেন।
🙂
স্ক্যাল্প এক্সফোলিয়েট করুনঃ
মুখের মতো আপনার স্ক্যাল্পেরও নিয়মিত এক্সফোলিয়েশন দরকার। তাতে মৃত কোষ সহ অন্যান্য জমে থাকা নোংরাও পরিষ্কার হয়ে যাবে, চুলের বেশিরভাগ সমস্যা থেকেও মুক্তি পাবেন। স্ক্যাল্প এক্সফোলিয়েট করতে সমপরিমাণ সৈন্ধব লবণ (সি সল্ট) আর অলিভ অয়েল একসঙ্গে মিশিয়ে তাতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে দিন। এই মিশ্রণটা আঙুলের ডগা দিয়ে হালকা করে স্ক্যাল্পে মাসাজ করুন। তারপর আধঘণ্টা রেখে হালকা গরম পানি আর কোমল শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। স্ক্যাল্প ঝকঝকে পরিষ্কার থাকবে, চুলও থাকবে ঝলমলে পরিপাটি!
🙂
কনা বিউটিকেয়ার....

আমি আমিময়....
24/07/2020

আমি আমিময়....

23/07/2020

কাপড় থেকে যে কোন দাগ তোলার সঠিক উপায়ঃ

কলারে দাগঃ

ঘামের কারণে শার্ট বা টি-শার্টের কলারে হলদে দাগ হয়ে যায়। এই দাগ দূর করতে দারুণ কার্যকর শ্যাম্পু। যেকোনো শ্যাম্পু নিয়ে কলারে লাগিয়ে ভালোভাবে ঘষে নিতে হবে। এরপর ভালোভাবে কাপড় ধুয়ে ফেলতে হবে।

ঘাসের দাগঃ

মাঠে খেলাধুলার করতে গিয়ে বা বসে আড্ডা দিয়ে ওঠার সময় খেয়াল করলেন কাপড়ে ঘাসের দাগ বসে গেছে। তখন প্রথমে দাগের উপর কিছুটা টুথপেস্ট নিয়ে ভেজা ব্রাশ দিয়ে দাগের উপর ঘষে নিতে হবে। যতক্ষণ না পুরোপুরি দাগ উঠে যাচ্ছে ততক্ষণ একই প্রক্রিয়ায় চেষ্টা করে যেতে হবে। এরপর সাধারণভাবে কাপড়টি ধুয়ে ফেললেই দাগ চলে যাবে।

লিপস্টিকের দাগঃ

মেকআপের সময় অসাবধানতায় কাপড়ে লিপস্টিকের দাগ লেগে যেতে পারে। এরজন্য একটি সাদা রুটি নিয়ে ভিতরের সাদা অংশ গুঁড়া করে নিন। তারপর রুটির গুঁড়া লিপস্টিকের দাগের উপর ঘষে নিতে হবে। একটা সময় লিপস্টিক পুরোটাই উঠে আসবে। উঠে গেলে কাপড়ে লেগে থাকা গুঁড়া ঝেড়ে ফেলুন।

তেলের দাগঃ

মাথায় তেল দিয়ে ঘুমালে বা খাবার খাওয়ার সময় কয়েক ফোঁটা তেল পড়ে সাধের বালিশের কভার বা কাপড় নষ্ট হয়েছে। চিন্তা নেই। আছে সহজ উপাদান। বালিশের কভারে লেগে থাকা তেলের দাগ দূর করতে সাধারণ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললেই হবে। পোশাকেও তাই।
এছাড়া মাথায় তেল দিয়ে ঘুমানোর সময় বালিশের উপর আলাদা একটি কাপড় দিয়ে ঘুমালে বালিশের কভারে তেলের দাগ লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।

কালির দাগঃ

কলমের কালি কাপড়ে লেগেছে। এই কালি দূর করতে অ্যালকহল ঘষে নিন। তাছাড়া একটি স্পঞ্জ দুধে ভিজিয়ে স্পঞ্জটি দাগের উপর ঘষে নিলেও কালির দাগ উঠে যাবে। কিংবা কলমের দাগ তুলতে পারেন টমেটোর রস দিয়ে। এক টুকরো কাপড়ে কাঁচা টমেটোর রস লাগিয়ে নিন। এরপর ওই কাপড় দিয়ে দাগওয়ালা কাপড়টি কিছুক্ষণ ঘষুন। এক ঘণ্টার মতো রেখে দিন। তারপর প্রচুর জলে দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।। কার্পেট বা সোফায় কালির দাগ পড়লে প্রথমে দাগের ওপর অল্প তরল দুধ ঢেলে দিন। এরপর ভেজানো তুলা দিয়ে ঘষুন। কিছুক্ষণের মধ্যে দাগ উঠে যাবে।

চায়ের দাগঃ

অসাবধানতায় কাপড়ে চা পড়ে যেতেই পারে। তবে খানিকটা চিনি ব্যবহার করেই এ বেপরোয়া দাগ দূর করা যায়। খানিকটা জলে বেশি করে চিনি গুলিয়ে, এই জলে কাপড় বা টেবিলের যেখানে চা পড়েছে সেখানে ছড়িয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হবে। যতটা বেশি চিনি ব্যবহার করা হবে তত জলদি দাগ উঠে আসবে। এরপর সাধারণ সাবান বা ডিটারজেন্ট দিয়ে কাপড় ধুয়ে ফেলতে হবে।

মেহেদীর দাগঃ

মেহেদী লাগাতে গিয়ে কাপড়ে দাগ লেগে গেলে মন খারাপ করবেন না। জলে ও বেকিং সোডা মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করে দাগের উপরে দিন। শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা জলে দিয়ে ঘষে ঘষে তুলে ফেলুন। এতেও মেহেদীর দাগ অনেকটাই চলে যাবে।

পানের পিকঃ

জামা কাপড় থেকে পানের পিকের দাগ তুলতে দাগের তলায় এক টুকরা পুরানো কাপড় রেখে আলু দিয়ে দাগের জায়গাটি ঘষে নিন, দাগ সহজে উঠে যাবে।

মিন্নাতুন জান্নাত কনা
কনা বিউটি কেয়ার & ট্রেনিং সেন্টার.....

23/07/2020

প্রাকৃতিক স্ক্রাব ব্যবহার করে ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরছে না? জেনে নিন কারণ-
🙂
আমাদের ত্বকের কিছু কোষের মৃত্যু হয় প্রতিদিন -- প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মেই। এই যে আমরা মুখে পানির ঝাপটা দিই, গোসলের আগে তেল মালিশের পরামর্শ দেওয়া হয় -- সব কিছুরই উদ্দেশ্য একটাই -- মৃত কোষের স্তর সরিয়ে ত্বকের নিজস্ব উজ্জ্বলতা বের করে আনা। আগের দিনে মা-দাদিমারা গোসলের আগে দুধের সর-ময়দা, কমলালেবুর শুকনা খোসাবাটা দিয়ে উপটান বানিয়ে গোটা গায়ে ঘষে ঘষে লাগাতেন -- তারও উদ্দেশ্য ছিল মৃত কোষের পরত সরিয়ে ত্বকের স্বাভাবিক জেল্লা ফেরানো। এগুলির প্রত্যেকটিই কাজ করে স্ক্রাব হিসেবে।
🙂
মনে রাখবেন যে, ত্বকের নিজেকে পরিষ্কার করে নেওয়ার নিজস্ব পদ্ধতি আছে, খুব বেশি ঘষাঘষি ছাড়াও তার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। হ্যাঁ, নিয়মিত স্ক্রাব করলে ত্বকে রক্ত চলাচল ভালো হয়, উজ্জ্বলতা বাড়ে। কিন্তু মুখের ত্বক যেহেতু খুব কোমল, তাই স্ক্রাব বাছাইয়ের ব্যাপারেও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। অনেকেই লবণ বা চিনি আর মধুর মিশ্রণ মুখে ঘষে নেন স্ক্রাব হিসেবে। সঙ্গে মেশান লেবুর রস। মনে রাখবেন, ত্বকের প্রকৃতি যা-ই হোক না কেন লবণ অথবা চিনিতে লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশি হয়। ত্বক লাল হয়ে যেতে পারে, কিছু অংশে শুকনা প্যাচ তৈরির আশঙ্কাও থাকে। বিশেষ করে যাঁদের ত্বক স্পর্শকাতর, তাঁদের ত্বকে বেশি সমস্যা দেখা দেয়। তার চেয়ে দুধ-ময়দার উপটান লাগান। কোমল এই প্যাক অনেক বেশি কাজে দেবে।
🙂
একান্তই যদি ঘরোয়া সমাধানের উপর ভরসা রাখতেই হয়, তাহলে খুব নরম, পুরানো কাপড়ের টুকরা নিন। তার উপর কয়েক ফোঁটা এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল বা অলিভ তেল ঢালুন। তারপর সেই কাপড়টা খুব আলতো করে গোটা মুখে চক্রাকারে ঘোরাতে থাকুন। সপ্তাহে দুই বার এমনটা করলেই ঝকঝকে সুন্দর ত্বক পাবেন।
🙂
চিনি বা লবণের স্ক্রাব কিন্তু গোটা শরীর পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে দারুণ কাজে দেয়। তেল, মধু আর চিনি বা লবণ মিশিয়ে নিন। তার মধ্যে লেবুর রস আর পছন্দের কোনও এসেনশিয়াল অয়েল মেশাতে পারেন। তারপর গোসলের আগে এই মিশ্রণ গোটা শরীরে লাগিয়ে নিন। কনুই, হাঁটুর কাছে ভালো করে ঘষে নেবেন। তাহলে কালো দাগ থাকবে না। 🙂

22/07/2020

চুলের জন্য তেলের উপযোগী সময় কতটা??

আমরা সবাই তেল ব্যবহার করি, কিন্তু জানিনা এই তেল বেশিক্ষণ থাকলে চুলের ক্ষতি হয়... সাধারণত ৪৫ মিনিট চুলে তেল রাখা উচিত.... বেশি সময় তেল দিয়ে রাখলে যে সমস্যা হয়___
👉তেলের যে টুকু পুষ্টি নেওয়ার দরকার তা ৪৫ মিনিটেই নিয়ে নেয় পরে তা অকার্যকর হয়ে পরে...
👉 ২_৩ দিন তেল দিয়ে রাখলে তা ময়লাতে পরিনত হয়
👉 গোড়ায় প্রচুর ময়লা জন্মে ফলে চুলের গোড়া নরম হয়ে চুল পরে...
👉উকুন এর পুষ্টি জোগায় এই বাসি তেল ফলে উকুন জন্মায়.. ধন্যবাদ

কনা বিউটি কেয়ার💗💗

10/01/2020
02/01/2020

চুলের যত্নে কিছু টিপস 💜💜💜💜💜

১:-গোসলের আগে চুল আঁচড়িয়ে নিবেন....
চুল সবসময় নিচ থেকে আচড়াবেন...
তাহলে খুব সহজে চুলে জট থাকলে খুলে যাবে...
চুল নষ্ট হবে কম...
আর চুলের জট খোলার জন্য সবসময় মোটা দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করবেন.........

২:-সপ্তাহে ৩ দিন চুলে Shampoo করবেন....
চুলে বেশি Shampoo করলে চুলের Natural Oil নষ্ট হয়ে গিয়ে চুল Dry হয়ে যায়....
চুলে Shampoo করার সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে....

ক)চুল আগে ভিজিয়ে নিতে হবে...

খ)যতটুকু Shampoo চুলে দিবেন তা একটা বাটিতে নিবেন...তার মধ্যে একটু পানি মিক্স করে পাতলা করে নিবেন...তাহলে লাগাতে সুবিধা হবে...আর চুল যখন ধুবেন তাড়াতাড়ি পরিষ্কার হবে.....

গ)চুলে Shampoo লাগানোর সময় মাথার তালুতে ভালোভাবে লাগাবেন...তারপর চুলের নিচের দিকে লাগাবেন...খুব যত্ন করে আলতো হাতে লাগাবেন.....

ঘ)চুল ধোয়ার পর Conditionar লাগাবেন...শুধু চুলের নিচের দিকে লাগাবেন...উপরে লাগানো জরুরি নয়...৫/১০ মিনিট থেকে চুল ভালো করে ধুয়ে নিবেন...

৩:-গোসল শেষে চুল টাওয়েল বা গামছা দিয়ে শক্ত করে বেধে রাখবেন না.....চুলে গামছা বা টাওয়েল দিয়ে বাড়ি দিয়ে পানি ঝরানোর চেষ্টা করবেন না...এতে চুলের আগা ফেটে যায়....

৪:-ভেজা চুল আঁচড়াবেন না.....

৫:-চুলে অতিরিক্ত তেল দিবেন না..চুলের গোড়ায় তেল লাগিয়ে অবশ্যই চুলে Massage করবেন.....

৬:-রাতে ঘুমানোর আগে চুল আঁচড়িয়ে হালকা কারে বেনি করে ঘুমাবেন.....

৭:-খুশকি থাকলে সপ্তাহে ২ বার খুশকির Pack টা লাগাবেন....

৮:-সপ্তাহে ৩/৪ বার পছন্দের Hair প্যাক লাগাতে পারেন...

৮:-Shampoo করার পর Last মগ এর পানি লেবু/চায়ের লিকার দিয়ে চুল ধুতে পারেন চুল সিল্কি হবে....

৯:-গোসলের পর চুলে Last মগ এর পানি ৬/৭ টা পেয়ারা পাতা Shiddo পানি দিয়ে চুল ধুতে পারেন....এতে চুল পড়া অনেক কমে যাবে...😊😊😊

১০:-বেশি করে পানি খাবেন...আর সপ্তাহে ২ বার চিরনি ধুবেন.........

ছাত্রীদের প্রশিক্ষণের সময় বৌ সাজের কিছু  চিত্র....
18/02/2019

ছাত্রীদের প্রশিক্ষণের সময় বৌ সাজের কিছু চিত্র....

Hear Ribonding...
03/01/2019

Hear Ribonding...

06/05/2018

গরমে ত্বকের যত্নটা একটু বেশিই জরুরি। গরমের এ সময়টাতে তীব্র রোদ থেকে হওয়া ঘাম, রোদের তাপ, স্যাঁতসেতে আবহাওয়া ত্বকের জন্য বেশ ক্ষতিকর।......♥♥___....................
#হলুদ ও বেসন
৪ টেবিল চামচ বেসনের সঙ্গে ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো মেশান। কাঁচা দুধ ও জল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে রাখুন না শুকানো পর্যন্ত। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রাতে ব্যবহার করা ভালো।।।
#চন্দন
যুগ যুগ ধরে রূপচর্চায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে চন্দন। চন্দন গুঁড়োর সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে তৈরি করুন ফেসপ্যাক। উজ্জ্বল ত্বকের জন্য সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করুন ফেসপ্যাকটি।
অ্যারোম্যাটিক ফেসপ্যাক
১ চা চামচ চন্দনের পেস্ট, ২ ফোঁটা রোজ অয়েল, ১ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার অয়েল, ২ টেবিল চামচ বেসন, ১ চিমটি হলুদ গুঁড়ো ও বাটারমিল্ক মিশিয়ে তৈরি করুন অ্যারোম্যাটিক ফেসপ্যাক।
ত্বকে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একবার ব্যবহার করলে ত্বকের ক্লান্তি দূর হবে। পাশাপাশি টানটান থাকবে ত্বক।
#ভেষজ স্ক্রাব
১ টেবিল চামচ চালের আটার সঙ্গে চন্দন গুঁড়ো মেশান। ১ চা চামচ গুঁড়ো দুধ, ১ টেবিল চামচ বেসনের সঙ্গে প্রয়োজন মতো গোলাপজল মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। সপ্তাহে একবার এই স্ক্রাব দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করুন। দূর হবে মরা চামড়া।
#মধু ও লেবু
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই ফেসপ্যাকটি ত্বকের দাগ দূর করবে। ১ টেবিল চামচ খাঁটি মধুর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বক হবে কোমল ও উজ্জ্বল।
#ভেষজ প্যাক
বেসন, ১ চিমটি হলুদ গুঁড়ো, কয়েক ফোঁটা লেবুর রসের সঙ্গে কাঁচা দুধ অথবা গোলাপজল মিশিয়ে বানিয়ে নিন ফেসপ্যাক। ১০ মিনিট ত্বকে লাগিয়ে রেখে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের মরা চামড়া দূর হবে। পাশাপাশি ত্বকে আসবে তারুণ্যের দীপ্তি।
#ধন্যবাদ......♥

18/12/2017

Address

Master Para, Girls College Road, Mohadebpur
Naogaon
64

Telephone

8801739988837

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kona Beauty Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category