MH.Creation

MH.Creation "।

°🍁🌺🍂°

°❤°



''বুদ্ধি মান তো তারা''..যারা দুনিয়াতে..'' আখেরাতের সামানা গুছায়''।

''গুনাহের ভিতরে ডুবন্ত এ দুনিয়ায়...''খানিকটা দ্বীনের প্রত্যাশায়.."।

"দ্বীকে সাথে নিয়ে যেতে চাই... "অনন্ত ব্যাপী সেই চিরস্থায়ী ঠিকানায়..

27/07/2025

আপনি জানতেও পারেননি! আল্লাহ কতবার আপনাকে অদৃশ্য বি প দ থেকে নি রা প দে রেখেছেন!

আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ (ﷺ)‌❤️‍🩹 #বিশ্বাস  #আখেরাত  #ইসলাম  #মুসলিম  #দোয়া  #হেদায়েত ...
17/07/2025

আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ (ﷺ)‌❤️‍🩹
#বিশ্বাস #আখেরাত #ইসলাম #মুসলিম #দোয়া #হেদায়েত #রিজিক

দুনিয়ার সব সম্পদের চেয়ে উত্তম এক সৎ স্ত্রী 🌼🫀
17/07/2025

দুনিয়ার সব সম্পদের চেয়ে উত্তম এক সৎ স্ত্রী 🌼🫀

আমি গত এক বছর ধরে ইস্তিগফার করছি। আমি ২০২৩ এর রমাদান থেকে ইস্তিগফার করা শুরু করি। প্রথম প্রথম আমি দিনে ১০০০ বার ইস্তিগফা...
15/07/2025

আমি গত এক বছর ধরে ইস্তিগফার করছি। আমি ২০২৩ এর রমাদান থেকে ইস্তিগফার করা শুরু করি। প্রথম প্রথম আমি দিনে ১০০০ বার ইস্তিগফার করতাম। এখন দিনে ২০ হাজার/২৫ হাজার বার ইস্তিগফার করি৷

ফলাফল : আমি কোনো কিছু ভাবার সাথে সাথেই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা সেটা কবুল করে নেন।

আমি উমরাহ যেতে চেয়েছিলাম। আল্লাহ একদিনের মধ্যে আমার ভিসার ব্যবস্থা করে দেন। ট্রাভেল এজেন্টও অবাক হয়ে গিয়েছিলো কারন ভিসা আসতে কমপক্ষে ৫ দিন লাগে।

আমার জীবনে ইস্তিগফারের আরো অনেক অনেক অলৌকিক গল্প আছে। আমি কিছু চাইলেই সেটা কবুল হয়ে যায় সাথে সাথে। আমি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করতে পারবো না।

বিঃদ্রঃ নির্দিষ্ট সংখ্যায় ইস্তিগফার করলে বিশেষ ফজিলত আছে এমন ভাবা যাবে না৷ টার্গেট রাখতে পারেন যে আমি দিনে এতোবার ইস্তিগফার করবো। তবে এতোবারই করতে হবে বা এতোবার করলেই দু'আ কবুল হবে এমন ভাবলে বিদআত হবে। বরং যতো ইচ্ছা করতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

- লেখা সংগৃহীত || Siraat Institute থেকে। #আখেরাত #ইসলাম #দোয়া #মুসলিম #ভাইরালপোস্ট

"যদি জীবনকে উপভোগ করতে চান, তাহলে ছাত্রাবস্থায় বিয়ে করুন!"এই কথার লজিক কি? দুইটা লজিক দেয়া যাক,লজিক১ঃ আপনি যৌবনের শুরুতে...
12/07/2025

"যদি জীবনকে উপভোগ করতে চান, তাহলে ছাত্রাবস্থায় বিয়ে করুন!"
এই কথার লজিক কি? দুইটা লজিক দেয়া যাক,

লজিক১ঃ আপনি যৌবনের শুরুতেই যদি বিবাহ করেন তাহলে হারাম সম্পর্ক থেকে বেঁচে থাকতে পারবেন। একাকিত্ব কাকে বলে কখনই বুঝতে পারবেন না এবং যৌবনের উপযুক্ত ব্যবহার হবে।
লজিক২ঃ ধরুন আপনি ২১ বছরে বিয়ে করলেন। ২২ বছর বয়সে আপনার ছেলে সন্তান হলো। আপনার যখন ৪০ বছর বয়স সে তখন ১৮। আপনি দুই এক বছরের মাঝেই আপনার কাজের দায়িত্ব তাকে বুঝিয়ে দিয়ে আস্তে আস্তে নিজের দায়িত্ব কমাতে পারবেন ৪০ এর পরেই।

যৌবনেও জীবন উপভোগ করলেন, ৪০ এর পরে বাকি জীবনটাও উপভোগ করলেন। অপরদিকে বিয়েই যদি ৩০ এর পরে হয়। তাহলে সন্তানের ২০ বছর হলে আপনার বয়স হবে ৫০-৫৫!

কোনটাতে লাভ বেশি তা বুদ্ধিমানরা বুঝে ফেলেছেন।

তবে, ছাত্রাবস্থায় বিয়ে করলে স্ত্রী সন্তানের দায়িত্ব নেওয়ার মতো যথাপোযুক্ত মন মানষিকতা থাকতে হবে, ভরণপোষণের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। মুমিনের জীবন তো অলস হবে না এটাই স্বাভাবিক।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ছাত্রজীবনে বিয়ে করার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ সাহস লাগবে। আর পরিবারকেও বুঝানোর মত ক্ষমতা লাগবে। তাই লজ্জা করলে সম্ভব না। এই ধরণের লজ্জা আসলে শয়তানের ওয়াসওয়াসা। আপনি চিন্তা করে দেখুন, হারাম রিলেশন করতে আপনার লজ্জা লাগে না অথচ হালালভাবে বিয়ে করতে কেন আপনার লজ্জা লাগবে?! এমন অহেতুক লজ্জা-ভয় দূর করতে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দো'আ ও ইস্তেগফার করে যায়। #দুয়া #মুসলিম #ইসলামিক #হেদায়েত #আখেরাত

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।  #ইসলামিক  #দুয়া  #জুমা  #শুক্রবার  #হেদায়েত  #আখেরাত
11/07/2025

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
#ইসলামিক #দুয়া #জুমা #শুক্রবার #হেদায়েত #আখেরাত

হেদায়ত কেন হারিয়ে যায়?আল্লাহ তায়ালা কেবল তাঁর বাছাইকৃত বান্দাদেরই হেদায়েত দান করেন। হেদায়েত আল্লাহ তায়ালার অনুগ্র...
11/07/2025

হেদায়ত কেন হারিয়ে যায়?
আল্লাহ তায়ালা কেবল তাঁর বাছাইকৃত বান্দাদেরই হেদায়েত দান করেন। হেদায়েত আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ। হেদায়েত পাওয়ার পর তা ধরে রাখা আমাদের দায়িত্ব। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আল্লাহর কিছু বান্দাকে দেখা যায় হঠাৎ খুব ইবাদত বন্দেগী করছেন। কিছুদিন যাওয়ার পর তিনি হেদায়েত হারিয়ে ফেলেন, ইবাদতে আগের মত স্পৃহা পান না। এর উল্লেখযোগ্য কিছু কারণ নিম্নরূপ:

(১) ফিতনা:
হেদায়েত পেলেই কারো জান্নাত নিশ্চিত নয়। হেদায়েতপ্রাপ্তকে আল্লাহ তায়ালা বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন। নানারকম ফিতনা তার সামনে আসে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফিতনা হলো বিপরীত লিঙ্গের ফিতনা। এসব ফিতনা থেকে বাঁচতে চোখের হিফাজত করা ও ফিতনায় পড়লে আল্লাহর দেওয়া শিক্ষার অনুযায়ী আচরণ করা জরুরি।

(২) দ্বীনদারদের সান্নিধ্যে না থাকা:
অনেকে হেদায়েত পাওয়ার পর ব্যক্তিজীবনে কেবল নামাজকে ধরে রাখেন। ইসলামের ফরজ জ্ঞানার্জনের চেষ্টা করেন না, দ্বীনি মাজলিসগুলোতে যান না, আলেমদের সাথে থাকেন না। সরাসরি আলেমদের থেকে জ্ঞানার্জন করতে না পারলে অনলাইনে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা শোনা যেতে পারে।

(৩) সঠিক পদ্ধতিতে জ্ঞানার্জন না করা:
সদ্য হিদায়াতপ্রাপ্ত অনেককে দেখা যায় ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলো বাদ দিয়ে অনেক গভীর বা ইখতিলাফি বিষয় নিয়ে পড়ে আছেন যেগুলো সম্পর্কে তার প্রাথমিক জ্ঞান নেই। কেউ হয়তো নাস্তিকদের সাথে তর্কে জড়াচ্ছে, কেউ বা শিয়া রাফেজিদের নিয়ে পড়াশোনা করে বিভ্রান্ত হচ্ছে। অথচ প্রত্যেকের জন্য জরুরি হলো দ্বীনের মৌলিক বিষয় যেমন : ঈমান, আকীদা, সালাত, পবিত্রতা, কুরআন, হাদীস, আখলাক ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞানার্জন করা।

(৪) অহংকার করা:
অনেকেই হিদায়াত পেয়ে অহংকারী হয়ে ওঠেন, অন্য মুসলিম ভাইবোনকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন। পোশাক, চলাফেরা, গুনাহ কিংবা ইবাদতের দৈন্যতা নিয়ে তাদের সমালোচনা করেন, খাটো চোখে দেখেন, জাহান্নামী বলে কটাক্ষ করেন। কে হাফপ্যান্ট পরে মসজিদে এলো, কে কানে দুল পরে মসজিদে এলো, কার হিজাব পরিপূর্ণ না ইত্যাদি দোষত্রুটি ধরা শুরু করেন। এতেও হেদায়েত হারিয়ে যায়।

(৫) দুআ না করা:
অনেকেই ভাবেন হেদায়েত চিরস্থায়ী। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে দোয়া শিখিয়েছেন,
رَبَّنَا لَا تُزِغْ قُلُوبَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِن لَّدُنكَ رَحْمَةً ۚ إِنَّكَ أَنتَ الْوَهَّابُ
অর্থ: হে আমাদের প্রতিপালক, হেদায়েত দেওয়ার পর আমাদের অন্তরকে পুনরায় বাঁকা করে দেবেন না এবং আমাদেরকে আপনার পক্ষ থেকে রহমত দান করুন। নিশ্চয় আপনি মহাদাতা। (সুরা আলে ইমরান, আয়াত ৮)
নবীজী সাঃ ও হেদায়েত ধরে রাখার জন্য অনেক দোয়া করতেন যেমন: يا مقلب القلوب ثبت قلبي على دينك
অর্থাৎ, হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী, আমার অন্তরকে আপনার দ্বীনের উপর অবিচল রাখুন।
সুতরাং হেদায়েত ধরে রাখতে অধিক পরিমাণে দোয়া করা জরুরি।

(৬) নিয়মিত তাওবাহ ইস্তিগফার না করা:
মানুষ হিসেবে নিজের অজান্তেই আমাদের অনেক গুনাহ হয়ে যায়। এসব গুনাহ থেকে বাঁচতে ও নিজের হেদায়েতকে নবায়ন করতে নিয়মিত তাওবাহ ইস্তিগফার করা জরুরি। গুনাহের জন্য নিয়মিত ক্ষমা প্রার্থনা না করলে গুনাহ জমতে জমতে মানুষ একসময় হেদায়েত থেকে ছিটকে পড়ে।

হারিকেনের মৃদু আলোকে যেমন বাতাস থেকে রক্ষা করতে হয়, চিমনির ভেতর অনেক যত্ন আগলে রাখতে হয়, তেমনি হেদায়েত ধরে রাখার জন্য এর যত্ন ও পরিচর্যা করা জরুরি।

(আবু মুহাম্মাদ রাফিউজ্জামানের বক্তব্য থেকে অনুবাদ)

মূসা আলাইহিসসালাম ছিলেন কালিমুল্লাহ। তিনি আল্লাহর সাথে সরাসরি কথা বলতে পারতেন। একদিন এক মহিলা মূসা আলাইহিসসালাম এর কাছে ...
10/07/2025

মূসা আলাইহিসসালাম ছিলেন কালিমুল্লাহ। তিনি আল্লাহর সাথে সরাসরি কথা বলতে পারতেন।

একদিন এক মহিলা মূসা আলাইহিসসালাম এর কাছে এসে অনুরোধ করলো, যাতে তিনি আল্লাহর কাছে তার ব্যাপারে ফরিয়াদ করেন। ওই মহিলা নিঃসন্তান ছিলেন। তিনি চাচ্ছিলেন মূসা আলাইহিসসালাম যাতে আল্লাহকে অনুরোধ করেন আর আল্লাহ তাকে সন্তান দান করেন।

মহিলাটি বিবাহের পর অনেকদিন হয়ে গিয়েছিল, মনেপ্রাণে তিনি মা হতে চাচ্ছিলেন। মূসা আলাইহিসসালাম আল্লাহর কাছে চাইলেন। আল্লাহ জবাব দিলেন- সেই মহিলা বন্ধ্যা, সে সন্তান জন্মদানে অক্ষম। মূসা আলাইহিসসালাম মহিলাকে এ কথা জানালে সে চলে গেলো।

আমি বা আপনি যদি আল্লাহর কাছ থেকে এব্যাপারে জানতে পারতাম, আমরা হয়তো থেমেই যেতাম। আমরা অনেকে তো কিছুদিন দু'আ করেই হতাশ হয়ে যাই আর নালিশ জানাই। অনুযোগ করে বলে ফেলি- আল্লাহ কখনোই আমার দু'আ শুনেন না। কিন্তু ওই মহিলা ক্রমাগত আল্লাহর কাছে দু'আ করে যাচ্ছিলো। সে অকাতরে, বিনীত ও বিনম্রভাবে আল্লাহর কাছে চাইতে থাকলো। কখনো দু'আ করা বাদ দিলোনা।

এরপর একদিন তিনি দ্বিতীয়বার মূসা আলাইহিসসালাম এর কাছে গিয়ে বললেন, "আপনার প্রভুকে বলুন, হে মূসা!"

মূসা আলাইহিসসালাম জানালেন- আল্লাহ একই জবাব দিয়েছেন, আপনি বন্ধ্যা।

এভাবে তিনি তিনবার মূসা আলাইহিসসালাম এর কাছে অনুরোধ জানিয়ে প্রত্যাখ্যান হলেন। প্রতিবারই একই উত্তর পেলেন- তিনি বন্ধ্যা, সন্তান জন্মদানে অক্ষম।

তিনি চতুর্থবার মূসা আলাইহিসসালাম এর সাথে দেখা করলেন। কিন্তু, এবার তার কোলে একটি ফুটফুটে শিশু ছিলো। তার হাত ধরে নারছিলো আরেকটি শিশু। তিনি বললেন, "দেখুন মূসা! আল্লাহ আমাকে দুটো সন্তান দান করেছেন।"

মূসা আলাইহিসসালাম বিব্রতবোধ করলেন। আল্লাহকে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, "হে আল্লাহ! আপনি তিনবার আমাকে জানালেন যে, সে বন্ধ্যা, তার সন্তান হবেনা। কিন্তু তারপর আপনি তাকে সন্তান দান করলেন!"

আল্লাহ জবাব দিলেন, "প্রত্যেকবার যখন আমি লিখে রাখি যে সে বন্ধ্যা, তখনই সে দু'আ করছিলো আর বলছিলো: 'হে দয়াময়! হে দয়াময়!"

আল্লাহ বলেন- হে মূসা, তখন আমার দয়া তার জন্য নির্ধারিত তাক্বদীরকে পরিবর্তন করে দিয়েছে।

(শিক্ষা: ক্রমাগত দুয়া তাকদীরকে উত্তম কিছু দ্বারা পরিবির্তন করে দিতে পারে।)

- শাইখ মূসা জিবরীল
বই: বিপদ যখন নিয়ামত, পৃষ্ঠা ৫৭

আল্লাহর জন্য কিছু ত্যাগ করলে আল্লাহ উত্তম (Better) কিছু দিয়ে এর প্রতিদান দেন। একটি অসাধারণ সত্য কাহিনী জানুন-মক্কায় থাক...
09/07/2025

আল্লাহর জন্য কিছু ত্যাগ করলে আল্লাহ উত্তম (Better) কিছু দিয়ে এর প্রতিদান দেন। একটি অসাধারণ সত্য কাহিনী জানুন-
মক্কায় থাকা কালীন এক আল্লাহ ভীরু বান্দার সকল সম্পদ শেষ হয়ে গিয়েছিল। তিনি চরম ক্ষুধার্ত হয়ে গেলেন ও খাদ্যের অভাবে মরণাপন্ন হয়ে গিয়েছিলেন। একদিন মক্কার চত্বরে হেঁটে বেড়ানোর সময় তিনি একটি হার (Necklace) পেলেন। এটাকে তিনি তার আস্তিনের ভিতরে রেখে মসজিদের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলেন। পথে একজন মানুষের সাথে তার সাক্ষাৎ হলো, যিনি ঘোষণা দিচ্ছিলেন যে, তিনি একটি হার হারিয়েছেন। গরীব লোকটি পরে বলেছেন যে, আমি তাকে আমার নিকট এর বিবরণ দেয়ার জন্য বললাম।
আর তিনি এত নিখুঁতভাবে এর বিবরণ দিলেন যে, এতে সন্দেহের কোন অবকাশ রইল না। আমি তার কাছ থেকে কোনরূপ পুরস্কার গ্রহণ না করেই তাকে হারটি দিয়ে দিলাম। আমি বললাম, "হে আল্লাহ! আমি এটাকে তোমার কারণে দিয়ে দিয়েছি, অতএব, যা এর চেয়ে উত্তম তা দিয়ে আমাকে প্রতিদান দাও।"
এরপর তিনি সাগরে গিয়ে ছোট একটি নৌকায় করে যাত্রা শুরু করলেন। অল্প সময় যেতে না যেতেই প্রচণ্ড বায়ুসহ এক ঝড় এল আর (তার) নৌকাটিকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দিল। নৌকাটি ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে গেল আর লোকটি একটি কাঠের টুকরো ধরে ঝুলে থাকতে বাধ্য হলেন।
প্রচণ্ড ঝঞ্ঝা বায়ু তাকে ডানে বামে নিয়ে গেল। অবশেষে তিনি ভাসতে ভাসতে একটি দ্বীপের তীরে গেলেন। সেখানে মানুষে ভরপুর একটি মসজিদ পেলেন; লোকেরা সেখানে সালাত পড়ছিল, তাই তিনিও তাদের সাথে সালাতে যোগ দিলেন। তিনি অংশ বিশেষ লিখিত কিছু কাগজ পেলেন ও সেগুলো পড়তে শুরু করলেন।
দ্বীপের লোকেরা তাকে জিজ্ঞেস করল, “আপনি কি কুরআন পড়ছেন?" তিনি বললেন, “হ্যাঁ।” তারা বলল, “আপনি আমাদের শিশুদেরকে কুরআন শিক্ষা দিন।” তাই তিনি তাদেরকে কুরআন শিখাতে শুরু করলেন ও তার কাজের জন্য তিনি একটি ভাতা (বেতন) গ্রহণ করলেন।

একদিন তারা তাকে লিখতে দেখল ও জিজ্ঞেস করল, "আপনি কি আমাদের শিশুদেরকে লেখা শিখাবেন?" আবারও তিনি “হ্যাঁ" বললেন এবং একটি বেতনের বিনিময়ে তাদেরকে লেখা শিখাতে শুরু করলেন।
কিছুদিন পর তারা তাকে বলল, “আমাদের নিকট একটি ইয়াতিম বালিকা আছে। তার পিতা খুব ভালো মানুষ ছিলেন। আপনি কি তাকে বিয়ে করবেন?” তিনি বিয়েতে রাজি হলেন।
তিনি পরে বর্ণনা করেছেন, "আমি তাকে বিয়ে করে যখন বাসর রাতে তার দিকে তাকালাম, তখন আমি দেখতে পেলাম যে, সে হুবহু সেই একই হার পরে আছে। আমি তাকে বললাম, আমাকে হারের গল্প বলতে। সে বলল যে, তার পিতা এটাকে মক্কায় হারিয়ে ফেলেছিল এবং একটি লোক এটাকে পেয়ে তার নিকট এটাকে ফিরিয়ে দিয়েছিল। সে বলল যে, তার পিতা সর্বদা সেজদার সময় তার মেয়ের জন্য দুআ করত, সে যেন ঐ লোকের মতো সৎ স্বামী পেয়ে ধন্য হয়। আমি তখন তাকে জানালাম যে, আমিই সে লোক ছিলাম।”
তিনি আল্লাহর জন্য কোন কিছু ত্যাগ করেছেন, তাই আল্লাহ্ তাকে এমন জিনিস দিয়ে প্রতিদান দিলেন, যা ছিল আরো ভালো।
إِنَّ اللهَ طَيِّبٌ لاَ يَقْبَلُ إِلاَّ طَيِّبَاً
অর্থ: “নিশ্চয় আল্লাহ উত্তম ও পবিত্র এবং তিনি উত্তম ও পবিত্র জিনিস ছাড়া অন্য কিছু গ্রহণ (কবুল) করেন না।”
ইমাম ইবনু রজব হাম্বলী রাহ. সহ অনেকেই এই ঘটনা বর্ণনা করেছেন।
সংকলক: ড. আয়িদ আল কারনি (সংগৃহীত ও পরিমার্জিত)
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, "তুমি আল্লাহর ভয়ে কোন জিনিস বর্জন করলে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম জিনিস দান করবেন।"

[মুসনাদে আহমাদ: ৫/৭৮, হাদিসটি সহিহ]
লেখা: সংগৃহীত

গাইরত-লিখাটা একজন বোনের। বিয়ের দিন পর্দা করে নিজ বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়ি গিয়েছিলাম। আমার পরিচিত অনেক চাচারা নাকি সেদিন চা...
09/07/2025

গাইরত-
লিখাটা একজন বোনের।

বিয়ের দিন পর্দা করে নিজ বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়ি গিয়েছিলাম। আমার পরিচিত অনেক চাচারা নাকি সেদিন চাচীদের সাথে বলেছিলো,"ফারজানাকে বউ সাজে দেখতে কেমন লাগে আজকে দেখবো!"

তারা মাহরাম ছিলো আমার তবুও আমার রুমে সেদিন কেউ আসতে পারেনি। আমার ছোট ভাইটাও বোধহয় সেদিন আমার বউ সাজটা দেখতে পারেনি ভালো করে।

কয়েকজন পুরুষ বোধহয় এসেছিলো আমাকে দেখার জন্য আমি নাছোড়বান্দা সেদিকে ফিরিনি। ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম সময় সবাই অবাক, কারণ আমাদের সমাজে বউ মানে লাল টুকটুকে শাড়ি পরা,চোখে-ঠোটে রং মাখা রাঙা বউ! অথচ আমি তার ভিন্ন।লাল শাড়ির বদল আমার গায়ে কালো বোরকা।🌸

মুখে কৃত্রিম রঙের বদল, কালো নেকাপ শ্বশুড় বাড়িতে যাওয়ার পর আলহামদুলিল্লাহ কোনো গায়রে -মাহরাম আমার কাপড় পর্যন্ত দেখতে পারেনি।

সবটা আল্লাহর রহমত আর আমার জামাইয়ের সবার সাথে করা ঘাড়ত্যাড়ামি! আমার বিয়ের বয়স ১বছর+ এখনও আমার কাপড় ছাদে পর্যন্ত শুকাতে দেয়নি।আমার রুমেই রশি টানিয়ে দিয়েছে তার কথা হলো,"যা আমার তা সবটাই আমার কেউ একবিন্দুও দেখতে পারবে না!"


মাশাআল্লাহ-এমন জীবনসঙ্গী যদি সবার হতো।

08/07/2025

"‘আবদুল্লাহ্‌ ইব্‌নু ‘আমর রা. থেকে বর্ণিত,

أَنَّ رَجُلاً سَأَلَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم أَيُّ الإِسْلاَمِ خَيْرٌ قَالَ تُطْعِمُ الطَّعَامَ وَتَقْرَأُ السَّلاَمَ عَلَى مَنْ عَرَفْتَ ، وَمَنْ لَمْ تَعْرِفْ.

এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জিজ্ঞাসা করল, ইসলামে কোন কাজটি উত্তম? তিনি বললেন, তুমি খাবার খাওয়াবে ও পরিচিত অপরিচিত সকলকে সালাম দেবে।

সহীহ বুখারী, হাদীস ১২

07/07/2025

কেয়ামতের দিন বান্দা দেখবে তার আমলনামায় বিরাট বিরাট পাহাড়সম গুনাহ। বেশি বেশি আল্লাহর জিকিরের কারণে পাহাড়গুলো সব ধ্বসে গেছে।

-শায়েখ আতিক উল্লাহ হাফি.

Address

Narayanganj

Telephone

+8801722740463

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MH.Creation posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share