04/06/2023
#চটিগল্প #ভাইরাল
বাথরুমে ঢুকে দরজা লক করে দিলো আফরিন। ট্যাপ ছেড়ে দিলো। পানি বালতিতে পড়ছে। একটা সময় এটা ভরে পানি পড়তেই থাকবে জানা কথা। বাথরুমের দেয়ালে আমাকে ঠেস দিয়ে দাড় করিয়ে আবার সাক করতে শুরু করলো আফরিন। ধিরে ধিরে বাড়াটা আরো ইস্পাত কঠিন হচ্ছে। বাড়ার শিরাগুলো ফুলে উঠে ফেটে পড়তে চাইছে যেন। বিচি মুখে নিয়ে কুলি করার মতো করে ঠোট দিয়ে এলোমেলো আদর করছে মেয়েটা। আমিও সুখের পারদে চড়তে থাকলাম। কিছুক্ষন সাক করতেই মুখ থেকে বেশ আওয়াজ করে শব্ধ বের হলো- আহহহহহহহহহ উফফফফফফফ দারুণ সুখ লাগছে। খুব সুখ দিচ্ছো আফরিন তুমি। অসাধারণভাবে সাক করে দিচ্ছো আমাকে।
কয়েকবছর পর এত দরদ দিয়ে কেউ সাক করছে আমার বাড়া, বিচি। ভাবতেই গায়ে গরম ছ্যাক লাগছে আমার। ওকে বল্লাম- আফরিন একটু থামো প্লিজ। তাকিয়ে বল্ল- কেন? উত্তর দিলাম- এবার তোমার গুদ খেতে চাই আমি, পোদ খেতে ইচ্ছে করছে খুব। দাওনা প্লিজ। সে উঠে দাড়ালো। আমি তার পিছনে এসে হাটু গেড়ে দুই পাছার৷ খাজের ভিতর মুখ ডুবিয়ে চোষা শুরু করলাম। একটু পরেই আফরিন আওয়াজ করতে শুরু করলো। আহহহহহহ, উউউম্মম, অফফফফফ, ইশসসসস, আওওও, ওহহহহহ…। এবার সেও আওয়াজ করছে গলা ছেড়ে। আর বলছে- শরীফ দেখে যাও, ভাইয়া কিভাবে আমার গুদ পোদ চেটেপুটে খাচ্ছে। মাগোওওও…..দারুণ সুখ দিচ্ছে ভাইয়া। শরীফ তোমার বউকে যত্নের কমতি করছে না ভাইয়ায়াহহহ।
আমি মেয়েয়াতার গুদ পোদ চেটেচুষে একেবারে ভিজিয়ে ফেললাম। মেয়েটার শরীরে একটু কাপুনি টের পেতেই চোশা থামিয়ে দিলাম। এবার নিজেই দাড়ালাম। আফরিনকে আমার দিকে ঘুরিয়ে সিংকের উপর দু পা ছড়িয়ে বসালাম। আফরিন বাথ্রুমের লাইট জ্বালিয়ে দিতে বল্লো। দরজা খুলে লাইট জ্বালিয়ে আবার দরজা বন্ধ করে আফরিনের সামনে দাড়ালাম। বাড়াটা রডের মত শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। হালকা দুলছে হাটার জন্য। আফরিনের দু পায়ের মাঝে যেতেই নিজেই বাড়াটা গুদের ফুটোয় সেট করলো। আমি না ঢুকিয়া বাড়াটা দিয়ে গুদের পাপড়িতে কয়েকটা স্ল্যাপ করলাম, মুন্ডিটা দিয়ে ক্লিটোরিস ঘষে দিতে থাকলাম। আর চেয়ে রইলাম আফরিনের চোখের দিকে। এক বাচ্চার মা কামার্ত অসহায় দৃষ্টিতে আমার চোখে তাকিয়ে আছে। শ্বাস প্রশ্বাসের গতিতে বুক ওঠানামা করছে, নাক লাল হয়ে ফুলে উঠছে বারবার। ডানহাতের বৃদ্ধা আর তর্জনী দিয়ে ওর ডান স্তনের নিপলটা আলতো করে মুচড়ে দিতে থাকলাম।
সেও মুচড়ে উঠতে লাগলো সুখে। এবার বাম দুধ মুখে পুরে নিলাম যতটা পারি। তারপর জোরে দু ঠোঠের প্রশের দিয়ে কামড়ে ধরে