Sajib Have a nice day �

19/03/2025

Good night

28/09/2024

In this tutorial, you’ll learn how to create a clean and responsive login page using only HTML and CSS — no JavaScript or frameworks needed! Whether you're a...

07/12/2023

গুনাহ হয়ে গেল, এরপর?

গুনাহ আমাদের সকলেই হয় কিন্তু আমাদের ব্যক্তিত্ব নির্ধারিত হবে গুনাহের পর আমরা কীরকম আচরণ করবো তার ওপর।

ইবলিস আর আদম (আঃ) দু’জনই ভুল করেছিল। ভুলের পর দু’জনের আচরণ কেমন ছিল?

ইবলিস ভুল করার পর ভুল স্বীকার না করে যুক্তি-তর্ক দিয়ে তার কাজটি (সিজদা না করা) যে ঠিক ছিল তা প্রমাণ করার চেষ্টায় মেতে উঠেছিল। অপরদিকে আদম (আঃ) ভুল করার পর অপকটে ভুল স্বীকার করে আল্লাহর দরবারে ক্ষমার দরখাস্ত করলেন। এরপর? ভুল স্বীকার করে আদম (আঃ) হলেন নবী আর ভুল স্বীকার না করে একজন সম্মানিত জিন হয়ে গেল বিতাড়িত ইবলিশ শয়তান।

এই কাহিনী কুরআনে এতবার এসেছে যে আপনি যদি দৈনিক এক পারা করে কুর’আন পাঠ করেন প্রতি ৩ দিনে এই কাহিনী পাবেন। আর ৩ দিনের মধ্যে আমাদের কোনো না কোনো ভুল বা গুনাহ হতেই পারে। এই কাহিনী আমাদের স্মরণ করিয়ে দিবে গুনাহের পর আমাদের কী ধরণের আচরণ করতে হবে।

এখন ব্যাপারটা আমাদের হাতে। ভুল করার পর আমরা যুক্তি-তর্ক দিয়ে আমাদের ভুলটা প্রতিষ্ঠা করবো নাকি ভুল স্বীকার করে আমরা আল্লাহর দরবারে ক্ষমা চাইবো?

- উস্তাদ নোমান আলী খান।

আত্তাহিয়াতু এর পিছ‌নে এত সুন্দর এক‌টি গল্প তা জানা ছিল না,আমার বিশ্বাস সবার ভাল লাগ‌বে এবং পড়ার ম‌নো‌যোগ ও বাড়‌বে ইন-শ...
24/11/2023

আত্তাহিয়াতু এর পিছ‌নে এত সুন্দর এক‌টি গল্প তা জানা ছিল না,আমার বিশ্বাস সবার ভাল লাগ‌বে এবং পড়ার ম‌নো‌যোগ ও বাড়‌বে ইন-শা-আল্লাহ।

আত্তাহিয়াতু আসলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া। এই দোয়াটার পিছনের গল্পটা জানার পর সত্যি আমার হৃদয়টা অনেক কোমল হয়ে গেছে!

আত্তাহিয়াতু আসলে,আল্লাহর সাথে আমাদের মহানবী (সঃ) কথোপকথন একটা অংশ। যা আমাদের মহানবী (সঃ) ইস-রাইল মিরাজ যাত্রার সময় হয়েছে মহান আল্লাহর সাথে! মহানবী (সঃ) যখন আল্লাহর সাথে কথোপকথন শুরু করে তখন আল্লাহকে আসসালামু আলাইকুম বলেননি!

তাহলে কি বলেছিল...?

কারন,আমরা মহান আল্লাহকে বলতে পারব না,আল্লাহ আপনার উপর শান্তি নাজিল হউক! কারন,আল্লাহ নিজেই একমাত্র পৃথিবীর সকল শান্তির এবং রহমতের উৎপত্তিস্থল!

মহানবী (সঃ) আল্লাহকে উদেশ্য করে বলেছিলেন:-

▪আত্তাহিইয়া-তু লিল্লা-হি ওয়াছ ছালাওয়া - তু ওয়াত্ ত্বাইয়িবা -তু

অর্থঃ- যাবতীয় সম্মান,যাবতীয় উপাসনা ও যাবতীয় পবিত্র বিষয় আল্লাহর জন্য।

উওরে মহান আল্লাহ বলেন:-

▪আসসালা-মু'আলায়কা আইয়ুহান্নাবিয়ু ওয়া রহমাতুল্লা-হি ওয়া-বারাকাতুহু।

অর্থঃ- হে নবী,আপনার উপরে শান্তি বর্ষিত হউক এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ও সমৃদ্ধি সমূহ নাযিল হউক।

এতে মহানবী (সঃ) বলেন:-

▪আসসালা-মু-আলায়না ওয়া আলা ইবাদিল্লা-হি সলিহীন।

অর্থ:- আল্লাহর সমৃদ্ধি শান্তি বর্ষিত হউক আমাদের উপরে ও আল্লাহর সৎকর্মশীল বান্দাগণের উপরে।

মহান আল্লাহ এবং মহানবী (সঃ) এই কথোপকথন শুনে ফেরে-স্তারা বলেন:-

▪আশহাদু আল লা-ইলাহা ইলল্লালাহু ওয়া আশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।

অর্থ:- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,মুহাম্মাদ (সঃ) তার বান্দা ও রাসূল।

"সুবহানাল্লাহ"।

এখন আমি এবং আপনি আত্তাহিয়াতু গুরুত্ব এবং পিছনের ইতিহাস জানতে পারলাম,এবার একটু চিন্তা করুন তো,এই লেখাটি যদি আপনার মাধ্যমে অন্যান্য মানুষেরাও জানে তাহলে তারাও এই দোয়ার গুরুত্ব বুজতে পারবে!

23/11/2023

এক লোক পাহাড়ী অঞ্চলে বেড়াতে গেল। ঘুরতে ঘুরতে সে একটি কাক দেখলো যার দুটি ডানায় কাটা ছিলো। কাকটির ওই অবস্থা দেখে লোকটি ভীষন দুঃখ পেয়ে মনে মনে ভাবলো, এটা নিশ্চয়ই কোনো দুষ্ট ছেলের কাজ।

সে ভাবলো, ‘হায় আল্লাহ এই কাকটি এখন উড়বে কিভাবে? আর যদি সে তার খাবারই সংগ্রহ না করতে পারে তবে সে বাঁচবে কিভাবে?’

লোকটি যখন এসব ভাবছিলো তার কিছুক্ষন পর ঐ জায়গায় এক ঈগল উড়ে এলো যার ঠোঁটে ছিলো কিছু খাবার। খাবারগুলো সে কাকের সামনে ফেললো এবং সেখান থেকে উড়ে চলে গেল।

এই দৃশ্য দেখে লোকটি অত্যন্ত অবাক হয়ে গেল। সে ভাবলো যে, ‘যদি এভাবেই আল্লাহ তার সৃষ্টিকে বাঁচিয়ে রাখেন তবে আমার এত কষ্ট করে কাজ করার দরকার কি? আমি আজ থেকে কোনো কাজ করবো না, তিনিই আমাকে খাওয়াবেন।’

লোকটি বাড়ি ফিরে কাজ করা বন্ধই করে দিলো। কিন্তু দুই-তিন দিন পার হয়ে গেলেও সে কোনোখান থেকে কোনো সাহায্য পেল না।

এর কারণ জানতে সে একজন জ্ঞানী লোকের কাছে গেল এবং তাঁকে সবকিছু খুলে বলল।

সব শুনে জ্ঞানী ব্যক্তি তাকে বললেন, ‘তুমি দুটি পাখি দেখেছিলে। একটা সেই আহত কাক, আরেকটা সেই ঈগল। তুমি কেন সেই কাকটিই হতে চাইলে? কেন তুমি সেই ঈগলটির মত হতে চাইলে না, যে নিজের খাবার তো যোগাড় করেই, সাথে যারা না খেয়ে আছে তাদের মুখে খাবার তুলে দেয়?’

জ্ঞানী ব্যক্তির কথা শুনে লোকটি লজ্জিত হলো এবং নিজের ভুল বুঝতে পারল।

আসুন, আমরাও গল্পের ওই ঈগলের মতো হওয়ার চেষ্টা করি। কেননা অন্যের উপকার করার মাঝেই লুকিয়ে আছে প্রকৃত সুখ ও মানসিক প্রশান্তী।

22/11/2023
লেখাটি হৃদয় ছুঁয়েছে....৷বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর পিতা আব্দুল্লাহ, একদিন মক্কার বাজারে গিয়েছিলেন কিছু কেনা-কাটা করার জন্...
21/11/2023

লেখাটি হৃদয় ছুঁয়েছে....৷

বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর পিতা আব্দুল্লাহ, একদিন মক্কার বাজারে গিয়েছিলেন কিছু কেনা-কাটা করার জন্য I এক জায়গায় তিনি দেখলেন, এক লোক কিছু দাস- দাসী নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছে I

আব্দুল্লাহ দেখলেন সেখানে দাঁড়িয়ে আছে, একটা ছোট নয় বছরের কালো আফ্রিকান আবিসিনিয়ার মেয়ে I মেয়েটাকে দেখে আব্দুল্লাহর অনেক মায়া হলো, একটু রুগ্ন হালকা-পাতলা কিন্তু কেমন মায়াবী ও অসহায় দৃষ্টি দিয়ে তাঁকিয়ে আছে I

তিনি ভাবলেন ঘরে আমেনা একা থাকেন, মেয়েটা পাশে থাকলে তার একজন সঙ্গী হবে I এই ভেবে তিনি মেয়েটাকে কিনে নিলেন I

মেয়েটিকে আব্দুল্লাহ ও আমেনা অনেক ভালোবাসতেন I স্নেহ করতেন I এবং তারা লক্ষ্য করলেন যে, তাদের সংসারে আগের চেয়েও বেশি রাহমাত ও বরকত চলে এসেছে I

এই কারণে আব্দুল্লাহ ও আমেনা মেয়েটিকে আদর করে নাম দিলেন "বারাকাহ"I

এই গল্প, বারাকার গল্প I

তারপর একদিন আব্দুল্লাহ, ব্যবসার কারণে সিরিয়া রওনা দিলেন I আমেনার সাথে সেটাই ছিল উনার শেষ বিদায় I উনার যাত্রার দুই এক দিন পর আমেনা একরাতে স্বপ্নে দেখলেন, আকাশের একটা তারা যেন খুব আলো করে তার কোলে এসে পড়লো I

পরদিন ভোরে তিনি বারাকাকে এই স্বপ্নের কথা বললেন I উত্তরে বারাকা মৃদু হেসে বললেন, "আমার মন বলছে আপনার একটা সুন্দর সন্তানের জন্ম হবে"

আমেনা তখনও জানতেন না তিনি গর্ভ ধারণ করেছেন কিন্তু কিছুদিন পর তিনি বুঝতে পারলেন, বারাকার ধারণাই সত্যিI আব্দুল্লাহ আর ফিরে আসেন নি, সিরিয়ার পথেই মৃত্যুবরণ করেছেনI

আমেনার সেই বিরহ ও কষ্টের সময়ে, বারাকা ছিলেন একমাত্র সবচেয়ে কাছের সঙ্গী I একসময় আমেনার অপেক্ষা শেষ হয় এবং তিনি জন্ম দিলেন আমাদের প্রিয় নবীকে I

শেখ ওমর সুলাইমানের বর্ণনা অনুযায়ী, সর্বপ্রথম আমাদের নবীকে দেখার ও স্পর্শ করার সৌভাগ্য হয়েছিল যে মানুষটির, সে হলো এই আফ্রিকান ক্রিতদাসী ছোট কালো মেয়েটি I

আমাদের নবীকে নিজ হাতে আমেনার কোলে তুলে দিয়েছিলেন, আনন্দে ও খুশিতে বলেছিলেন, "আমি কল্পনায় ভেবেছিলাম সে হবে চাঁদের মত কিন্তু এখন দেখছি, সে যে চাঁদের চেয়েও সুন্দর "

এই সেই বারাকা I নবীজির জন্মের সময় উনার বয়স ছিল তের বছর I ছোটবেলায় শিশু নবীকে আমেনার সাথে যত্ন নিয়েছেন, গোসল দিয়েছেন, খাওয়াতে সাহায্য করেছেন,আদর করে ঘুম পাড়িয়েছেন I

মৃত্যুর সময় আমেনা, বারাকার হাত ধরে অনুরোধ করেছিলেন তিনি যেন তাঁর সন্তানকে দেখে শুনে রাখেন I বারাকা তাই করেছিলেন I বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে, ইয়াতিম নবী চলে আসলেন দাদা আবদুল মোত্তালিবের ঘরে I

উত্তরাধিকার সূত্রে নবী হলেন বারাকার নতুন মনিব I কিন্তু তিনি একদিন বারাকাকে মুক্ত করে দিলেন, বললেন, -"আপনি যেখানে ইচ্ছে চলে যেতে পারেন , আপনি স্বাধীন ও মুক্ত I"

সেই শিশুকাল থেকেই নবী এই ক্রীতদাস প্রথাকে দূর করতে চেয়েছিলেন Iবারাকা নবীকে ছেড়ে যেতে রাজি হলেন না I রয়ে গেলেন I মায়ের ছায়া হয়ে পাশে থেকে গেলেন Iএমনকি নবীজির দাদা উনাকে বিয়ে দেয়ার জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজি হলেন না I উনার একই কথা, -"আমি আমেনাকে কথা দিয়েছি, আমি কোথাও যাবো না"

তারপর একদিন খাদিজা (রাঃ) এর সাথে নবীজির বিয়ে হলো I বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) খাদিজা (রাঃ) এর সাথে বারাকাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন I তিনি বললেন, "উনি হলেন আমার মায়ের পর আরেক মা"

বিয়ের পর রাসূল (সাঃ) একদিন বারাকাকে ডেকে বললেন, -"উম্মি ! আমাকে দেখাশুনা করার জন্য এখন খাদিজা আছেন, আপনাকে এখন বিয়ে করতেই হবেI" (নবীজি উনাকে উম্মি ডাকতেন, নাম ধরে ডাকতেন না )

তারপর রাসূল (সাঃ) ও খাদিজা মিলে উনাকে উবাইদ ইবনে জায়েদের সাথে বিয়ে দিয়ে দিলেন I কিছুদিন পর বারাকার নিজের একটা ছেলে হলো, নাম আইমান I এরপর থেকে বারাকার নতুন নাম হয়ে গেলো "উম্মে আইমান"I

একদিন বারাকার স্বামী উবাইদ মৃত্যু বরণ করেন, নবীজি গিয়ে আইমান ও বারাকাকে সাথে করে নিজের বাড়ি নিয়ে আসেন এবং সেখানেই থাকতে দিলেন I কিছুদিন যাওয়ার পর নবীজি একদিন বেশ কয়েকজন সাহাবীকে ডেকে বললেন,

"আমি একজন নারীকে জানি, যার কোন সম্পদ নেই, বয়স্ক এবং সাথে একটা ইয়াতিম সন্তান আছে কিন্তু তিনি জান্নাতি, তোমাদের মধ্যে কেউ কি একজন জান্নাতি নারীকে বিয়ে করতে চাও?" এইকথা শুনে জায়েদ ইবনে হারিসা (রাঃ) নবীজির কাছে এসে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন I নবীজি উম্মে আইমানের সাথে কথা বলে বিয়ের আয়োজন করলেন I

বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) জায়েদকে বুকে জড়িয়ে আনন্দে ও ভালোবাসায়, ভেজা চোখে, কান্না জড়িত কণ্ঠে বললেন, "তুমি কাকে বিয়ে করেছো, জানো জায়েদ ?" -হ্যা, উম্মে আইমানকে I জায়েদের উত্তর I নবীজি বললেন, -"না, তুমি বিয়ে করেছো, আমার মা কে "

সাহাবীরা বলতেন, রাসূল (সাঃ) কে খাওয়া নিয়ে কখনো জোর করা যেত না I উনি সেটা পছন্দ করতেন না I কিন্তু উম্মে আইমান একমাত্র নারী, যিনি রাসূল (সাঃ) কে খাবার দিয়ে "খাও".." খাও".. বলে তাড়া দিতেন I আর খাওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত পাশে বসে থাকতেন I নবীজি মৃদু হেসে, চুপ চাপ খেয়ে নিতেন I

রাসূল (সাঃ) উনার দুধ মাতা হালিমাকে দেখলে যেমন করে নিজের গায়ের চাদর খুলে বিছিয়ে তার উপর হালিমাকে বসতে দিতেন ঠিক তেমনি মদিনায় হিজরতের পর দীর্ঘ যাত্রা শেষে উম্মে আইমান যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন নবীজি উনার গায়ের চাদরের একটা অংশ পানিতে ভিজিয়ে, উম্মে আইমানের মুখের ঘাম ও ধুলোবালি নিজ হাতে মুছে দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, "উম্মি ! জান্নাতে আপনার এইরকম কোন কষ্ট হবে না"

নবীজি মৃত্যুর আগে সাহাবীদের অনেক কিছুই বলে গিয়েছিলেন I সেই সব কথার মধ্যে একটা ছিল, উম্মে আইমানের কথা Iবলেছেন, "তোমরা উম্মে আইমানের যত্ন নিবে, তিনি আমার মায়ের মত I তিনিই একমাত্র নারী, যিনি আমাকে জন্ম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেছেন I আমার পরিবারের একমাত্র সদস্য, যিনি সারাজীবন আমার পাশে ছিলেন I"

সাহাবীরা সেই কথা রেখেছিলেন I গায়ের রং নয়, এক সময়ের কোন ক্রিতদাসী নয়, তাঁর পরিচয় তিনি যে নবীর আরেক মা I মায়ের মতোই তাঁরা, এই বৃদ্ধা নারীকে ভালোবেসে আগলে রেখেছিলেন I

Address

Narayanganj
1400

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sajib posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sajib:

Share